শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

ইন্টারভিউ

মাঝখানে ভেবেছিলাম গান ছেড়েই দেব...

গানের ভুবনে খুব পরিচিত একটি নাম ডলি সায়ন্তনী। যার অসংখ্য জনপ্রিয় গান আমাদের মন্ত্রমুগ্ধ করেছে। দীর্ঘ বিরতি শেষে মাসতিনেক আগে বাংলা গানের যুবরাজ আসিফ আকবরের সঙ্গে মিলে ‘ভালোবাসি তোকে’ শিরোনামে নতুন গান ও গানের ভিডিও প্রকাশ করেন ডলি। এছাড়া হাতে আছে আরও বেশকিছু গান। গান ও সমসাময়িক নানা বিষয় নিয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছেন- আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
মাঝখানে ভেবেছিলাম গান ছেড়েই দেব...

নতুন গানের কী খবর?

আমার কাছে বর্তমানে বেশকিছু গান আছে। তার মধ্যে আমার আগে গাওয়া ‘শ্যাম তুমি লীলা বুঝ’ ও ‘বুড়ি হইলাম তোর কারণে’ এই দুটি গান আবার নতুন করে করছি দর্শক-শ্রোতাদের জন্য। ‘শ্যাম তুমি লীলা বুঝ’ এই গানটির সংগীতায়োজন করেছে আমার সঙ্গে যারা যন্ত্রসংগীতে থাকে তারা। আর ‘বুড়ি হইলাম তোর কারণে’ গানটি করেছে ক্লোজাপ ওয়ান তারকা কণ্ঠশিল্পী সাব্বির ও গিটারিস্ট এমিল। গান দুটির কাজ শেষ, এখন মিউজিক ভিডিওর জন্য শুটিংয়ে যাব।

এছাড়া ‘দেখলে তোমায় লাগে ভালো’ শিরোনামের আরও একটি গানের কাজ শেষ করে রেখেছি। এরই মধ্যে গানটি প্রকাশ হবে। এই গানটির কথা লিখেছেন ইমন লিটন এবং সুর করেছেন জাহাঙ্গীর রানা। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ।

 

মাঝে অনেকটা সময় গান থেকে দূরে ছিলেন কেন?

নানা কারণে গানে অনিয়মিত ছিলাম দীর্ঘদিন। এছাড়া আগে গানের যে পরিবেশ ছিল এখন তা নেই। এছাড়া আগে অডিও কোম্পানিগুলো শিল্পীদের সঙ্গে যোগাযোগ করত আর এখন শিল্পীরা অডিও কোম্পানিগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে। আমি এই নীতিতে বিশ্বাস করি না। এসব নানা কারণে মনে হয়েছিল আর গান করব না। আমার একটি ফেসবুকের ফেন পেজ আছে। আমি যখন ইনবক্সে যাই, আমার ভক্ত-শ্রোতাদের এসএমএস দেখলে আমার অনেক কষ্ট লাগে। তারা আমার গান শুনতে চায়। আর আমি কেন তাদের আমার গান শুনাব না। এসব কারণে আবারও গানের জগতে ফিরে এসেছি।

 

এখন গান প্রকাশের ধরন পরিবর্তন হয়েছে, তাই না?

একসময় গান প্রকাশ হতো অ্যালবামে। বছরে একটি কিংবা দুটি ক্যাসেট নিয়ে সারা বছর ব্যস্ত থাকতে হতো। তখন একটি গানের ক্যাসেট বাজারে আসা মানে একজন কণ্ঠশিল্পীর জন্য অনেক কিছু। কোম্পানিগুলোও সারা বছর ব্যস্ত থাকত। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে অনেক কিছু। পরিবেশের পাশাপাশি বদলে গেছে গান প্রকাশের ধরন এবং মাধ্যম। ৮-১০টি গান নিয়ে এখন অ্যালবাম প্রকাশ হয় না। একক গান প্রকাশ পায় ইউটিউবে। এখন গান শোনার সঙ্গে সঙ্গে দেখারও বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মিউজিক ভিডিও, ইউটিউবের গুরুত্ব আছে, তবে যাচ্ছেতাই হলে চলবে না।

 

নতুন শিল্পীদের গান শোনা হয়?

হ্যাঁ। এই সময়ে গান শোনা হয়। অনেকেই এখন ভালো কাজ করছেন। আমি বেশ কয়েকজন তরুণের সঙ্গে কাজও করেছি। তবে নতুনদের আরও চর্চা করতে হবে। আমি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গান শিখিনি। আমার গানের হাতেখড়ি আমার মার কাছে। আমি সব সময় চেষ্টা করেছি ভালো কিছু গান করতে। আর এজন্য এখনো গানের চর্চা করি। আমি জানি ভালো গান না করতে পারলে কেউ আমাকে মনে রাখবে না। 

 

আগের মতো এখন গান বেশি স্থায়ী হতে পারছে না কেন?

এখন খুব কম গানই স্থায়িত্ব পাচ্ছে। পুরনো গানগুলো এখনো জনপ্রিয় হয়ে আছে। আগের গানে যে মাদকতা ছিল এখন আর তা পাওয়া যায় না। ভালো লাগার মতো গান খুব কম হচ্ছে এখন। কিন্তু আমরা গানের পেছনে সময় ব্যয় করেছি অনেক। গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পীরা প্রতিনিয়ত গান নিয়ে বসেছি। গানের কথা ও সুর নিয়ে বিচার-বিশ্লেষণের পর শিল্পীর কণ্ঠে উঠত। সে জন্যই তখনকার গানগুলো এত জনপ্রিয় এবং কালজয়ী হয়ে আছে।

 

আচ্ছা, আপনার নাকি শিল্পী হওয়ার কোনো ইচ্ছাই ছিল না?

আমার বড় ভাই বাদশাহ বুলবুল, ছোট বোন পলি সায়ন্তনী এবং আমি কণ্ঠশিল্পী হতে পেরেছি মায়ের দূরদর্শী পরিকল্পনার কারণে। যদিও ভাইবোন দুজনই শিল্পী হতে চেয়েছে, ব্যতিক্রম শুধু আমার বেলায়। কেননা শিল্পী হওয়ার কোনো ইচ্ছাই আমার ছিল না। এটা ঠিক যে, গানের প্রতি ভালো লাগা, ভালোবাসা সবসময় ছিল, তার পরও শিল্পী হওয়ার স্বপ্ন দেখিনি।

 

তবে শিল্পী হলেন কি করে?

এটা হয়ে গেছে হঠাৎ করেই। ঢাকায় আসার পর আমাদের পড়াশোনার পর্ব শুরু হয়েছিল গুলশান-১-এর ওরিয়েন্টাল কিন্ডার গার্টেনে। কীভাবে যেন আমাদের প্রিন্সিপাল জেনে গিয়েছিলেন আমরা তিন ভাইবোন গাইতে পারি।

যে জন্য স্কুলের প্রতিটি আয়োজনে আমাদের গান গাওয়া ছিল অনেকটা বাধ্যতামূলক। কিন্তু স্কুলের অনুষ্ঠানের গান গাওয়া আর শিল্পী হওয়া এক বিষয় নয়। পরে বুঝেছি, সেখান থেকেই আমাদের মনে শিল্পী হওয়ার বীজ বপন হয়ে গিয়েছিল।

 

প্রথম অ্যালবাম প্রকাশের গল্পটি জানতে চাই।

বাড়িতে মাঝে মাঝে গানের আসর বসত। তা বেড়ে গিয়েছিল বুলবুল ভাই অ্যালবামের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করার পর। তখন অনেক গীতিকার-সুরকার বাসায় আসতেন। বুলবুল ভাইয়ের অ্যালবামের যখন হারমোনাইজের জন্য শিল্পী দরকার হলো, তখন আমাকে আর পলিকে ডাকা হলো। এসব করতে গিয়ে প্রখ্যাত গীতিকার ও সুরকার মিল্টন খন্দকারের নজরে পড়ে যাব ভাবিনি।

একদিন বাসায় কথায় কথায় মা আর বুলবুল ভাইকে তিনি বলছিলেন, ডলির কণ্ঠের মধ্যে একধরনের জাদু আছে। ওকে দিয়ে একটা অ্যালবাম করলে কেমন হয়। মা আপত্তি করেননি। মা আর বুলবুল ভাই সাহস দিয়েছেন। তখন সবে ক্লাস এইটে পড়ি। অথচ সেই বয়সে একক অ্যালবামের কাজ শুরু করেছি, এটা ভাবলে এখনো মনে বিস্ময় জাগে। সে যাই হোক, মিল্টন ভাইয়ের সঙ্গে ঝঙ্কার রেকর্ডিং স্টুডিওতে দিনরাত একাকার করে নতুন কিছু গান তৈরি করি। অ্যালবামের কাজ শেষ হয়। কিন্তু সারগাম, ডনসহ যতগুলো বড় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ছিল কোনোটাই আমার অ্যালবাম প্রকাশ করতে চায়নি। শেষমেশ মিল্টন ভাই নতুন অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সেলেক্সের মুরাদ ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি অ্যালবাম বের করতে রাজি হয়ে যান। এই অ্যালবামের নাম রাখা হয় ‘হে যুবক’। যদিও অ্যালবাম নিয়ে প্রকাশকের বড় কোনো প্রত্যাশা ছিল না। তার ধারণা বদলে যায় ‘হে যুবক’ প্রকাশের কিছুদিন পর। দেশের আনাচে-কানাচে বাজতে থাকে অ্যালবামে টাইটেল গান ‘রঙচটা জিন্সের প্যান্ট পরা’। এরপর মুরাদ ভাই নিজে বাসায় এসে দ্বিতীয় অ্যালবামের প্রস্তাব দেন। শুরু হয় শিল্পী জীবনের নতুন অধ্যায়। সেই থেকে এখনো চেষ্টা করছি ভালো গান করার।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
শাবানার দিনকাল
শাবানার দিনকাল
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
বৃষ্টিতে ভিজতে স্যার পছন্দ করতেন
বৃষ্টিতে ভিজতে স্যার পছন্দ করতেন
হুমায়ূন আহমেদ যেভাবে চলচ্চিত্রে
হুমায়ূন আহমেদ যেভাবে চলচ্চিত্রে
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৫৬ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

২০ মিনিট আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা
নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের
জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান
আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন