শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

অভিনয়ে সর্বক্ষেত্রে সফল এ টি এম শামসুজ্জামান

একজন সফল মানুষের চিত্র হলেন চলচ্চিত্রকার ও নাট্য অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান। তার বিচিত্র কর্ম ও ব্যক্তি জীবনের নানা গল্প তুলে ধরেছেন-আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
অভিনয়ে সর্বক্ষেত্রে সফল এ টি এম শামসুজ্জামান

সর্বক্ষেত্রে সফলতা তার...

কখনো মন্দ মানুষ, কখনোবা হাস্যরসের ভাণ্ডার নিয়ে উপস্থিত এক চিরচেনা মুখ। যখনই যে চরিত্রে তিনি পর্দায় হাজির হয়েছেন দর্শকদের দিয়েছেন ভিন্ন স্বাদের বিনোদন। চলচ্চিত্রে গ্রাম্য বদ মাতব্বর, নানা ধরনের দুষ্ট লোক কিংবা গতানুগতিকের চেয়ে অন্য ধারার কমেডি চরিত্রে অভিনয় করে তিনি পেয়েছেন আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা। একাধারে তিনি জনপ্রিয় অভিনেতা, পরিচালক, কাহিনিকার, চিত্রনাট্যকার, সংলাপ রচয়িতা ও গল্পকার। এ যাবৎ তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে এবং কয়েকশত টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি।

 

চলচ্চিত্রে যেভাবে...

পুরো নাম আবু তোরাব মোহাম্মদ শামসুজ্জামান। চলচ্চিত্রে এ টি এম শামসুজ্জামানের যাত্রা শুরু সহকারী পরিচালক হিসেবে।

১৯৬১ সালে পরিচালক উদয়ন চৌধুরীর ‘মানুষের ভগবান’ ও ‘বিষকন্যা’ ছবিতে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন তিনি। এরপর বিভিন্ন পরিচালকের সঙ্গে সহকারী হিসেবে কাজ করেন। এদের মধ্যে খান আতাউর রহমান, কাজী জহির, সুভাষ দত্ত অন্যতম। ১৯৬৫ সালে সর্বপ্রথম চলচ্চিত্রের জন্য চিত্রনাট্য লিখেন এ টি এম শামসুজ্জামান। লেখালেখিতে অল্প সময়ে বেশ খ্যাতি অর্জন করেন। এ পর্যন্ত শতাধিক চিত্রনাট্য ও কাহিনি লিখেছেন। তিনি অভিনয় শুরু করেন ১৯৬৫ সালের দিকে। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা নারায়ণ ঘোষ মিতা পরিচালিত ‘এতটুকু আশা’ ছবিতে সর্বপ্রথম ‘পত্রিকা বিক্রেতা’ চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। এই ছবিতে তার অভিনয়ের গল্পটা মজার। ছবিতে জীবনযুদ্ধে পর্যুদস্ত চরিত্রে প্রখ্যাত অভিনেতা আলতাফ হোসেন একজন পত্রিকা বিক্রেতার অভিনয় করেন। তার সঙ্গে সহকারী হিসেবে যার অভিনয় করার কথা ছিল তিনি যে কোনো কারণে সেদিন অনুপস্থিত ছিলেন। সেসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন এটিএম। নির্মাতা মিতা উপায়ন্তর না দেখে তাকেই আলতাফের সহকারীর চরিত্রে অভিনয় করতে বললেন, প্রথমে রাজি না হলেও নির্মাতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জীবনে প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান তিনি। আলতাফ গাইছিলেন সেই বিখ্যাত গান ‘তুমি কি দেখেছো কভু জীবনের পরাজয়’। এ সময় বিষাদগ্রস্ত চেহারা নিয়ে যে এক্সপ্রেশন দিয়েছিলেন এ টি এম তা দেখে নির্মাতা বলেছিলেন ছেলেটি একদিন অনেক বড় অভিনেতা হবে। সত্যিই পরবর্তীতে তাই হয়েছেন তিনি। এরপর ১৯৭৬ সালে চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেনের ‘নয়নমণি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে আলোচনায় আসেন এটিএম। এ ছবিতে খল চরিত্রে অভিনয় করেই এ টি এম শামসুজ্জামান তার অভিনয় জীবনের টার্নিং পয়েন্টে খুব অল্প সময়ে পৌঁছে যান। তবে এতে অভিনয় করতে রাজি হননি তিনি। আমজাদ হোসেন যখন তাকে ডেকে পাঠালেন তখন তিনি ভেবেছিলেন ছবিতে তাকে হয়তো সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করতে হবে। কিন্তু নির্মাতা যখন তাকে এই চরিত্রে অভিনয় করতে বললেন তখন তিনি ভয়ে ‘না’ বলে পালিয়ে যান। পরে নির্মাতা তাকে জোর করে ধরে এনে ছবির চ্যালেঞ্জিং এক মোড়ল চরিত্রে অভিনয় করান এবং এ টি এম তুমুল জনপ্রিয়তা পান। এই ছবিতে তার একটি সংলাপ ‘ওই মিয়ারা’ তখন মুখে মুখে ফিরত। ছবিটি মুক্তির দিন ভয়ে তিনি পালিয়ে গিয়েছিলেন। পরে যখন তিনি এবং ছবিটি দারুণভাবে সফল হলো তখন তিনি এসে নির্মাতার সঙ্গে দেখা করেন। আমজাদ হোসেন খুশিতে তাকে জড়িয়ে ধরেন। ছবিটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে এই অভিনেতা বলেন, তখন আমি অভিনয়ের ‘অ’ও জানি না। আমজাদ ভাই যেভাবে বলেছেন ক্যামেরার সামনে শুধু তাই করেছিলাম।’ এটিএম-এর এই সাফল্যে অন্য পরিচালকরাও তাকে একের পর এক খল চরিত্রে কাস্ট করতে শুরু করেন। নারায়ণ ঘোষ মিতা পরিচালিত ‘লাঠিয়াল’ চলচ্চিত্রেও খল চরিত্রে অভিনয় করে দারুণ সুখ্যাতি পান। এ ছাড়া খল চরিত্রে তার অভিনীত আরও কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হলো ‘অশিক্ষিত’, ‘গোলাপি এখন ট্রেনে’, ‘পদ্মা মেঘনা যমুনা’, ‘স্বপ্নের নায়ক’ ‘বৌরাণী’, ‘ভালোমানুষ’ ইত্যাদি। খলনায়কের পাশাপাশি এ টি এম শামসুজ্জামান কৌতুক অভিনেতা হিসেবেও অসাধারণ সফলতা পান। বিশেষ করে কৌতুক অভিনেতা হিসেবে ‘জলছবি’, ‘জাদুর বাঁশি’, ‘রামের সুমতি’, ‘ম্যাডাম ফুলি’, ‘ভণ্ড’, ‘চুড়িওয়ালা’, ‘মন বসে না পড়ার টেবিলে’সহ বেশ কিছু চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করে খ্যাতি পান। এ ছাড়াও বেশ কিছু চলচ্চিত্রে তিনি পার্শ্ব-চরিত্রে অভিনয় করেন। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘অনন্ত প্রেম’, ‘দোলনা’, ‘অচেনা’, ‘মোল্লা বাড়ির বউ’, ‘হাজার বছর ধরে’ ইত্যাদি। তার অভিনীত অন্যান্য ছবির মধ্যে রয়েছে ‘সূর্যদীঘল বাড়ি’, ‘ছুটির ঘণ্টা’, ‘লাল কাজল’, ‘পুরস্কার’, ‘প্রিন্সেস টিনা খান’, ‘ঢাকা ৮৬’, ‘দায়ী কে’, ‘রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত’, ‘তোমার জন্য পাগল’, ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ’, ‘হাজার বছর ধরে’, ‘আমার স্বপ্ন তুমি’, ‘এবাদত’, ‘পরান যায় জ্বলিয়ারে’, ‘কুসুম কুসুম প্রেম’, ‘গেরিলা’, ‘লাল টিপ’, ‘চোরাবালি’, ‘দ্য স্টোরি অব সামারা’, ‘পাংকু জামাই’ ইত্যাদি।

চলচ্চিত্র নির্মাতা...

এটিএম শামসুজ্জামান ২০০৯ সালে প্রথম পরিচালনা করেন শাবনূর-রিয়াজ জুটিকে নিয়ে ‘এবাদত’ নামের ছবিটি। এই ছবির কাহিনি, চিত্রনাট্য তারই ছিল।

 

নাটকে অভিনয়...

চলচ্চিত্রের পাশাপাশি অসংখ্য নাটকেও অভিনয় করেছেন তিনি। ১৯৬৩ সালে টিভি নাটকে তার অভিষেক। প্রথম নাটক বিশিষ্ট টিভি ব্যক্তিত্ব ও নাট্যকার আশকার ইবনে শাইখ পরিচালিত ‘লাঠিয়াল বাহিনী’। তার অভিনীত অন্যান্য নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘রঙের মানুষ’, ‘ভবের হাট’, ‘ঘর কুটুম’, ‘বউ চুরি’, ‘নোয়াশাল’, ‘শতবর্ষে দাদাজান’ ইত্যাদি।

 

নানা সম্মাননা...

এ টি এম শামসুজ্জামান ‘দায়ী কে’, ‘ম্যাডাম ফুলি’, ‘চুড়িওয়ালা’, ‘মন বসে না পড়ার টেবিলে’ ও ‘চোরাবালি’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। শিল্পকলায় অবদানের জন্য ২০১৫ সালে পেয়েছেন রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা একুশে পদক। ৪২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হন তিনি। এ ছাড়াও নানা গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার এ টি এম শামসুজ্জামানের অর্জনের ঝুলিকে করেছে সমৃদ্ধ।

প্রধান চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা...

১৯৮৭ সালে কাজী হায়াত পরিচালিত ‘দায়ী কে?’ চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।

 

ব্যক্তি জীবন...

ব্যক্তিজীবনে এ টি এম শামসুজ্জামান বিনয়ী, সদালাপী, মিশুক এবং স্পষ্টবাদী মানুষ। ১৯৪১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর নোয়াখালীর দৌলতপুরে নানাবাড়িতে তিনি জনগ্রহণ করেন। গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার ভোলাকোটের বড়বাড়ি আর ঢাকায় থাকেন রাজধানীর সূত্রাপুর থানার দেবেন্দ্রাথ দাস লেনে। পড়াশোনা করেছেন ঢাকার পগোজ স্কুল, কলেজিয়েট স্কুল এবং রাজশাহীর লোকনাথ হাই স্কুলে। পগোজ স্কুলে তার বন্ধু ছিল চলচ্চিত্রের আরেক অভিনেতা প্রবীর মিত্র। ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন ময়মনসিংহ সিটি কলেজিয়েট হাইস্কুল থেকে। তারপর জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হন। তার পিতা নূরুজ্জামান ছিলেন নামকরা উকিল এবং শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের সঙ্গে রাজনীতি করতেন। মাতা নুরুন্নেসা বেগম। পাঁচ ভাই ও তিন বোনের মধ্যে এ টি এম শামসুজ্জামান সবার বড়। তার স্ত্রীর নাম রুনি জামান। তাদের তিন ছেলের মধ্যে দুজন জীবিত।

নিজের মুখে নিজ জীবনের গল্প...

এ টি এম শামসুজ্জামানের কথায়, নানাবাড়ি নোয়াখালীতে আমার জন্ম। তবে বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মানে পুরান ঢাকায়। আগে বাবুবাজারের আরমানীটোলা মাঠের পাশে ভাড়া থাকতাম। সেই বাড়ির ভাড়া ছিল ছয় টাকা। পরে ১৯৫৬ সালে আমাদের সূত্রাপুরের বাড়িটি আট হাজার টাকায় কিনে নেন আব্বা। ওই বছরই পরিবারসহ এই বাড়িতে চলে আসি আমরা। সেই সময় সম্পর্কে একটু ধারণা দিই, তখন একটা বড় সাইজের ইলিশ মাছের দাম ছিল চার আনা। আমার আব্বা বালাম চাল খেতেন। আমার হাতে ২০ টাকা দিয়ে পাঠাতেন এক মণ বালাম চাল নিয়ে আসার জন্য। যা হোক, আমাদের বাসা সূত্রাপুরে থাকলেও আমার খেলার জায়গা ছিল আরমানীটোলা মাঠ। অবশ্য সেই সময় ওই মাঠ ব্যবহৃত হতো রাজনীতির মাঠ হিসেবে। পরে ওটা স্থানান্তরিত হলো পল্টন ময়দানে। অবশ্য তখন পল্টন ময়দান বলতে ছিল পুরোটা ফাঁকা মাঠ। আমাদের সময়ে নিউমার্কেট বলতে ছিল চকবাজার। ঈদের কেনাকাটা সব এখানেই হতো। আমরাও কিনতাম এখান থেকে। আমার আবার প্রতি ঈদেই জুতা কেনার বাতিক ছিল। তবে এখানেই সমস্যা। সব সময় আব্বা কিনে দিতেন বাটা জুতা। সেই জুতা তো সহজে ছেঁড়ে না। একবার ঈদে জুতা কিনব, কথাটি আব্বাকে বলতে পারছি না। কারণ জুতা তো ছিঁড়েনি। কী করি, এক দিন রাতের বেলা সবাই যখন ঘুমিয়ে পড়েছে, তখন রান্নাঘরে বঁটি নিয়ে জুতা কেটে দুই ভাগ করলাম। সকালবেলা দেখালাম আব্বাকে। দেখে তিনি ঠিকই বুঝলেন, এটা ছিঁড়ে যায়নি, কাটা হয়েছে। তবে কিছু বললেন না। আমার লোভ ছিল ক্যাপসুন জুতার ওপর। বায়না ধরলাম সেই জুতা কেনার জন্য। রাজি হলেন না আব্বা। পরে মায়ের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কিনলাম।  কিনেই ওই জুতা সারা রাত বুকের মধ্যে জড়িয়ে রেখেছিলাম।

 

যেভাবে কাটছে সময় এখন...

 বেশ কবছর ধরে অসুস্থ হয়ে আছেন এই গুণী অভিনেতা। গত দুই বছরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কয়েক দফা হাসপাতালেও কাটাতে হয়েছে তাকে। এখন অনেকটা সুস্থ এই জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেতার সময় কাটে বই পড়ে আর টিভি দেখে।

এই বিভাগের আরও খবর
কনার গানে ওপারের অলিভিয়া
কনার গানে ওপারের অলিভিয়া
ইয়াশ-তিশা ও উর্বীর ‘নসিব’
ইয়াশ-তিশা ও উর্বীর ‘নসিব’
বৃষ্টি উপেক্ষা করে ভাদুন গ্রামে শুটিং
বৃষ্টি উপেক্ষা করে ভাদুন গ্রামে শুটিং
গানের সঙ্গে অভিনয়ের জ্ঞান থাকাটাও দরকার
গানের সঙ্গে অভিনয়ের জ্ঞান থাকাটাও দরকার
নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা
ডিপজল বললেন মেয়েটি পাগল
ডিপজল বললেন মেয়েটি পাগল
ঢাকাই ছবিতে মধুমিতা সমাচার
ঢাকাই ছবিতে মধুমিতা সমাচার
আবারও গীতিকার আফজাল হোসেন
আবারও গীতিকার আফজাল হোসেন
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
কেমন গল্পের সিনেমা চায় দর্শক
কেমন গল্পের সিনেমা চায় দর্শক
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
সর্বশেষ খবর
ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর
বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত

৪৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন
বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা
কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা
অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা