শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সেই রোমান্টিক জুটি রহমান-শবনম

প্রিন্ট ভার্সন
সেই রোমান্টিক জুটি রহমান-শবনম

প্রখ্যাত অভিনেতা রহমানের ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ষাটের দশকে চলচ্চিত্রে আসেন তিনি। শবনমের সঙ্গে জুটি বেঁধে হয়ে যান তুমুল জনপ্রিয় একজন নায়ক। তখন তার অভিনয়ের স্বতন্ত্র স্টাইল এবং ফ্যাশন দর্শকদের মন্ত্রের মতো সিনেমা হলে টেনে নিয়ে যেত। রহমানের ছবি মানেই ছিল ‘রহমান-শবনম’ জুটি। প্রয়াত এই কিংবদন্তি অভিনেতার স্মরণে তার সহশিল্পী শবনমকে নিয়ে আজকের আয়োজন তৈরি করেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

ঢাকাই চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি জুটি

পঞ্চাশের দশক থেকে ওপার বাংলার চলচ্চিত্রে সাড়া জাগিয়ে দর্শকমন তোলপাড় করেছেন উত্তম কুমার-সুচিত্রা সেন জুটি। তাদের মুগ্ধতা এপার বাংলার দর্শকদেরও মাত করে রেখেছে। এমন একটি সময়ে ঢাকাই ছবিতে কোনো জনপ্রিয় জুটি গড়ে ওঠেনি। অবশেষে ষাটের দশকে এলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। এদেশের চলচ্চিত্রের তারকা তৈরির কারিগর খ্যাত দুই সহোদর নির্মাতা এহতেশাম-মুস্তাফিজ জুটির হাত ধরে এলেন দুই নতুন মুখ। রহমান-শবনম। মুস্তাফিজের ‘হারানো দিন’ ছবিতে প্রথম শবনম-রহমান জুটি বেঁধে অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্রে ‘মালা’ চরিত্রে শবনম আর ‘কামাল’ চরিত্রে রহমান। ছবিটি ১৯৬১ সালে মুক্তি পায়। এ ছবির মাধ্যমে রহমান-শবনম জুটি তখন খ্যাতির তুঙ্গে। ঠিক সেই সময়ে তাদের উর্দু ছবিতে কাস্ট করলেন এই পরিচালক ভ্রাতৃদ্বয়। এ জন্য রহমানকে কিছুদিন উর্দু শিখতে হলো। ১৯৬২ সালে এহতেশামের ‘চান্দা’ আর ১৯৬৩ সালে মুস্তাফিজের ‘তালাশ’ ছবিতে অভিনয় করে এ জুটি আরও হিট হয়ে গেল। ওপার বাংলার উত্তম-সুচিত্রার মতো এপার বাংলায় কিংবদন্তি হয়ে গেলেন শবনম-রহমান জুটি।

 

রহমান যেভাবে চলচ্চিত্রে

বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি নায়ক প্রমথেশ বড়ুয়া ও অভিনেতা অসিত বরণের ভক্ত ছিলেন রহমান। প্রিয় শিল্পীদের অভিনয় দেখতে সন্ধ্যা হলেই ছবিঘরে ছুটে যেতেন। সিনেমা দেখতে দেখতে এক সময় অভিনয় করার ভূত চেপে বসে মনে। কাউকে কিছু না বলেই সিনেমার টানে বাড়ি থেকে লুকিয়ে চলে এলেন ঢাকায়। জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হলেন। এখান থেকে আইএ পাস করলেন। ১৯৫৮ সালে শাহবাগ হোটেলে চাকরি নেন। ইংরেজি ও হিন্দি ছবি মুক্তি পেলে হলে গিয়ে দেখতেন। সুচিত্রা-উত্তমের সাগরিকা, শাপমোচন, শিল্পী ছবি দেখে চলচ্চিত্র জগতের প্রতি আগ্রহটা আরও বেড়ে যায়। এক সাক্ষাৎকারে রহমানের কথায়, শাহবাগ হোটেলে রিসিপশনিস্টের চাকরি করি। সেখানে আমাকে কয়েকজন বন্ধু ঠাট্টা করে উত্তম উত্তম বলে ক্ষেপাত। এক দিন আমার একজন বন্ধু এসে বলল, আমাদের এখানে ছবি তৈরি হবে সেখানে সুযোগ পেতে পারিস। বন্ধুদের কথা মতো গেলাম সেই অফিসে। পরিচালকের নাম ফজলুল হক। ছবির নাম ‘আজান’। রমনা পার্কের পশ্চিমে টেনিস গ্রাউন্ডের সঙ্গে ছোট একটা রুমে অফিস। পরিচালক হক সাহেবের স্ত্রী আমাকে দেখে বললেন, ‘আমি মনে মনে নায়কের ভূমিকায় যে রকম মুখ খুঁজছিলাম ঠিক সেই রকম ছেলে আল্লাহ পাঠিয়েছে।’ সে দিনই আমাকে নায়ক চরিত্রে নির্বাচন করলেন হক সাহেব। তখন আমার বয়স ১৯ বছর। আমার উচ্চারণে কিছুটা সমস্যা ছিল। তাই বিরোধিতা করেছিলেন অভিনেতা ইনাম আহমেদ। সে দিন যে আমাকে উৎসাহ, অভয়, সাহস ও সহযোগিতা করেছিল তিনি হলেন শ্রদ্ধেয় চিত্রগ্রাহক প্রয়াত সাধন রায়। এরই মধ্যে এহতেশামের ‘এদেশ তোমার আমার’ এ অভিনয় করার সুযোগ পাই।

 

এহতেশাম ‘উত্তম কুমার’ ডাকতেন

এহতেশাম শাহবাগ হোটেলে প্রায়ই আসতেন। তার সঙ্গে রহমানের ঘনিষ্ঠতা হয়ে যায় অল্প দিনেই। তিনি তাকে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য অফার দেন। এহতেশামের অফার পেয়ে তো রহমান আহ্লাদে আটখানা। তিনি রহমানকে উৎসাহ দিয়ে বলতেন, তুমি দেখতে অবিকল উত্তম কুমারের মতো।

 

ছবির সেট থেকে পালাতে চেয়েছিলেন

এহতেশাম পরিচালিত ছবি ‘এদেশ তোমার আমার’ এ প্রথমদিন শুটিংয়ে অংশ নিয়ে অভিনয় করতে পারছিলেন না। বারবার ঘাবড়ে যাচ্ছিলেন। এ অবস্থা দেখে খান আতা বললেন, এহতেশাম এই ছেলেটাকে কোথা থেকে ধরে নিয়ে এসেছেন। একথা শুনে রহমান শুটিং স্পষ্ট থেকে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। তার একটু আসি কথাটি শুনে সন্দেহ হয় সেটের সবার। রহমান পালিয়ে যেতে পারলেন না। ‘এদেশ তোমার আমার’ মুক্তি পায় ১৯৫৯ সালে। এ ছবিটি হিট হয় একই সঙ্গে রহমানের অভিনয় প্রশংসিত হয়।

 

রহমানের অন্য যত হিট ছবি

১৯৬৫ সালের ১৬ এপ্রিল মুক্তি পায় ‘বাহানা’। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে জহির রায়হান ছবিটি নির্মাণ করেন। এই চলচ্চিত্র ব্যাপক জয়প্রিয়তা এনে দেয় নায়ক রহমানকে। তার আগের চলচ্চিত্র ‘মিলন’ ব্যাপক জয়প্রিয় ছিল তৎকালীন দুই পাকিস্তানে। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা চাষী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়ণ ‘দেবদাস’ নির্মাণ করেন। সেখানে নায়ক রহমান চুনি লালের চরিত্রে অভিনয় করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন। ১৯৮১ সালে দিলীপ বিশ্বাস পরিচালিত ‘অংশীদার’ চলচ্চিত্রেও তিনি দুর্দান্ত অভিনয় করেন। রহমান অভিনীত শেষ চলচ্চিত্র ছিল অশোক ঘোষ পরিচালিত নব্বইয়ের দশকে মুক্তি পাওয়া ‘আমার সংসার’।

 

নির্মাতা হিসেবেও সফল

অভিনয়ের পাশাপাশি রহমান বাংলা চলচ্চিত্রে প্রথম নায়ক, যিনি ক্যামেরার পেছনে দাঁড়ানোর সাহস দেখান। ১৯৬৭ সালে ‘দরশন’ চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে পরিচালনায় আসেন তিনি। ‘দরশন’ আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা পায়। এ ছবিতেও তার নায়িকা ছিলেন শবনম। রহমান পরিচালিত উল্লেখযোগ্য কয়েকটি চলচ্চিত্র হলো, ‘মিলন’, ‘কঙ্গন’, ‘যাহা বাজে সেহনাই’, ‘নিকাহ’ প্রভৃতি।

 

‘দরশন’-এর সফলতা

রহমান পরিচালিত সাদাকালো চলচ্চিত্র ‘দরশন’ মুক্তি পায় ১৯৬৭ সালের ৮ সেপ্টেম্বর। রোমান্টিক ও মিউজিক্যাল ঘরানার চলচ্চিত্রটির কাহিনি, চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় ছিলেন নায়ক রহমান। চলচ্চিত্রটি সুপার হিট হয়। রহমানের স্ত্রী কুমকুম প্রযোজিত এ চলচ্চিত্রটি রাঙামাটির পাহাড়ি এলাকার চমৎকার লোকেশনে চিত্রায়িত হয়। গান ও দৃশ্যায়নের জন্য ‘তুমারে লিয়ে ইস দিল মে’ গানটি এর ভালো উদাহরণ। লেকে নৌকা চালাতে চালাতে গানটি শোনা যায় রহমানের কণ্ঠে। নৌকার অন্য সওয়ারি শবনম। এমন নির্জনতায় বসে গান গাওয়াতে সাধারণত ধীরলয় আশা করা হয়। কিন্তু গানটি সব  নৈঃশব্দ্যকে ভেঙে দেয়, লাউডলি মনের কথা বলে। অন্যদিকে স্লিভলেস ব্লাউজ আর শাড়িতে শবনম পুরো বিষয়টি উপভোগ করেন। ‘ইয়ে মওসম ইয়ে মাস্ত নাজারে’ গানটিও একইভাবে নৌকায় একাকী গাইছেন রহমান। শবনম একটি বাড়ির লনে আধুনিক আউটফিটে বসে আছেন। কোনো পাহাড়ি  গ্রামে বেড়াতে এসে গরিব নৌকা চালক রহমানের প্রেমে পড়েন ধনীর মেয়ে শবনম। চলচ্চিত্রের কাহিনিও তা-ই। শহুরে মেয়ে বেবি ও গ্রামের ছেলে হীরার প্রেম কাহিনি। এক সময় হীরাকে বেবি শহরে নিয়ে যায়। হীরা দেখতে পায় শহর তার ভিতর থাকা সব ভালোত্বকে কেড়ে নিচ্ছে। বিনিময় পাচ্ছে শুধু ছলনা। হীরা ফিরে আসে গ্রামে। পিছু পিছু আসে শবনম। এবার তার পরনে গ্রামীণ পোশাক। শহরকে ঘোরতরভাবে সমালোচনা করে চলচ্চিত্রটি। সব শ্রেণির দর্শক মন ভীষণভাবে নাড়া দেয় রহমান-শবনম জুটির অনবদ্য প্রেমের ছবি ‘দরশন’। পাকিস্তানের দুই অংশে বাংলা কিংবা উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রে রহমান শবনম জুটি দাপটের সঙ্গে অভিনয় করেছেন। এই জুটি হয়ে ওঠে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রথম জনপ্রিয় ও সার্থক জুটি।

 

যেভাবে পা হারালেন রহমান

‘প্রীত না জানে রীত’ ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়ে ১৯৬৩ সালের জানুয়ারিতে শুটিং করার জন্য রহমান গেলেন সিলেটে। এই ছবিতে অভিনয় করতে গিয়েই রহমান এক পা হারালেন। সেদিন সিলেটে জিপগাড়ি চালাচ্ছিলেন আফজাল হোসেন। পাশে মোহসীন নজরুল বসা। রহমানের এক পা ছিল বাইরে। মুরারী চাঁদ কলেজের সামনে আসতেই একটি ট্রাক এসে রহমানের এক পা কেড়ে নিল। চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজে ৬ মাস, লন্ডনে ৪ মাস চিকিৎসার পরও পা ফিরে পেলেন না।

 

পশ্চিম পাকিস্তানেও সফল জুটি

একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে রহমান ঢাকা ছেড়ে চলে গেলেন পাকিস্তানে। তারপর তার স্ত্রী কন্যারাও চলে গেলেন করাচিতে। বছর দুই করাচিতে কাটিয়ে অবশেষে লাহোরে গিয়ে ১৯৭৪ সালে ‘ফাহাদ’ নামে একটি ছবি নির্মাণ করেন। নায়ক রহমান নায়িকা শবনম। ‘ফাহাদ’ সুপারহিট হলো পশ্চিম পাকিস্তানে।

 

এক নজরে রহমান

বাংলা, উর্দু ও পশতু ভাষার চলচ্চিত্রে সমানভাবে জনপ্রিয় অভিনেতা রহমান অভিনীত উল্লেখ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো উর্দুতে ‘চান্দা’, ‘তালাশ’, ‘মিলন’, ‘বাহানা’, ‘ইন্ধন’, ‘দর্শন’, ‘জাঁহা বাজে সেহনাই’, ‘গোরি’, ‘প্যায়াসা’, ‘কঙ্গন, ‘দোস্তি’, ‘নাদান’; বাংলায় ‘এ দেশ তোমার আমার’, ‘রাজধানীর বুকে’, ‘এই তো জীবন’, ‘হারানো দিন’, ‘যে নদী মরু পথে’, ‘দেবদাস’। রহমান ছিলেন ৫ কন্যার জনক। তিনকন্যা আমেরিকা প্রবাসী, এক কন্যা লন্ডনে এবং সর্ব কনিষ্ঠ কন্যা থাকেন ঢাকায়। শেষ জীবনে ঢাকাতেই কাটে তার অসুস্থ জীবন। হুইল চেয়ারই হয় তার চির সঙ্গী। এই অসুস্থ কিংবদন্তি অভিনেতার খবর নিতেন না চলচ্চিত্রে কেউ। চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য  জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, বাচসাসসহ অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হন রহমান। ২০০৫ সালের ১৮ জুলাই ঢাকায় এই কিংবদন্তি দাপুটে অভিনেতার জীবনাবসান ঘটে।  চলচ্চিত্রামোদীদের হৃদয়ে চিরকাল অমর হয়ে থাকবেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের উত্তম কুমার খ্যাত অভিনেতা রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত
সোনমের উপলব্ধি...
সোনমের উপলব্ধি...
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রে কঙ্গনা
হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রে কঙ্গনা
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন