শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

প্রেম একবারই এসেছিল নীরবে...

প্রিন্ট ভার্সন
প্রেম একবারই এসেছিল নীরবে...

প্রেম চিরন্তন, প্রেম শাশ্বত,  জীবনে প্রেম আসে নীরবে। প্রেমিকযুগল হাতে হাত রেখে মনের গভীরে প্রেমের আবির মেখে হারিয়ে যায় ভালোবাসার মহাসমুদ্রে। জীবনে প্রেম বারবার আসতে পারে। তবে প্রথম প্রেমের স্মৃতি চিরন্তন। সেই প্রেমের কথা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ ও পান্থ আফজাল

 

শাবানা

১৯৭২ সালে মুক্তি পায় শাবানা অভিনীত ‘অবুঝ মন’ ছবিটি। এ ছবি দেখে ব্যবসায়ী ওয়াহিদ সাদিক প্রেমে পড়ে যান বিউটি কুইন শাবানার। তিনি নাকি একটানা ৩০ বার ছবিটি দেখেন। এরপর শাবানার বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান। শাবানাও নাকি সাদিককে দেখে পছন্দ করে ফেলেন। এরপর শুরু তাঁদের প্রেম পর্ব। অবশেষে ১৯৭৪ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তাঁরা। আজও তাঁরা সন্তান নিয়ে সুখে ঘর-সংসার করে যাচ্ছেন। শাবানাকে পেয়ে সাদিক নাকি চিরসুখী, অকপটে আজও বলেন সেই কথা।

 

ববিতা

১৯৭৬ সালে ‘একমুঠো ভাত’ ছবিতে জুটি বাঁধেন ববিতা-জাফর ইকবাল। এই ছবিতে কাজ করতে গিয়ে শুরু হয় তাঁদের মন দেওয়া-নেওয়া। সবার আশা ছিল বাস্তব জীবনেও তাঁরা জুটি বাঁধবেন। না, তা আর হয়নি। এই সম্পর্ক ভাঙার জন্য ববিতাই নাকি দায়ী ছিলেন। চলচ্চিত্র জগতে তাঁদের প্রেম কাহিনির চর্চা এখনো হয়। ববিতাকে হারিয়ে বিরহকাতর জাফর গেয়ে ওঠেন ‘সুখে থাকো ও আমার নন্দিনী, হয়ে কারও ঘরনী, জেনে রেখো প্রেম কভু মরেনি।’

 

শাবনাজ-নাঈম

১৯৯১ সালে ‘চাঁদনী’ ছবিতে নতুন জুটি হয়ে শাবনাজ-নাঈম অভিনয় করেন। পর্দায় প্রেমের ঝড় তুলতে গিয়ে এক সময় তাদের বাস্তব জীবনেও প্রেমের বাঁশি বেজে ওঠে। কমপক্ষে তিন বছর লুকিয়ে প্রেম করার পর ১৯৯৪ সালে বিয়েতে সফল হয় সেই প্রেম। আজও পরস্পরের কানে বেজে চলেছে সেই প্রেমের বাঁশি। বারবার তাঁরা গেয়ে ওঠেন ‘বন্ধুর বাঁশি বাজেরে আমার কানে কানে।’

 

শাকিব-অপু

শাকিব খানের প্রথম প্রেম অপু বিশ্বাস। তাঁদের প্রেমে বিচ্ছেদের সুর বাজলেও দুজনের আবেগ আপ্লুত স্মৃতির কথা সেই প্রথম প্রেমকেই মনে করিয়ে দেয়। ২০০৬ সালে ‘কোটি টাকার কাবিন’ ছবিতে জুটি বাঁধেন শাকিব খান-অপু বিশ্বাস। প্রথম ছবিতেই প্রেমের ঝড় ওঠে দুজনের হৃদয়ে। শাকিব গেয়ে ওঠেন ‘আমি তোমার হতে চাই এটা মিথ্যে কোনো গল্প নয়’। দুজনের প্রেম যখন তুঙ্গে তখনই ২০০৮ সালে গোপনে প্রথমে মিরপুরের একটি মাজারে তারপর শাকিবের গুলশানের বাসায় বিয়ের বাঁধনে বাঁধা পড়েন তাঁরা। একসময় ঘরভাঙা ঝড় এসে তছনছ করে দেয় তাঁদের অনেক সাধের প্রেমের বাগান। ২০১৭ সালে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন দুজন। বিরহ ব্যথায় অপু এখনো গেয়ে চলেছেন- ‘না জানি কোন অপরাধে দিলা এমন জীবন, আমারে পোড়াইতে তোমার এত আয়োজন।’

 

ইমন

তখন আমি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি। ওর সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয়েছিল বেইলি রোডে। আমার এক মেয়েবন্ধুর সঙ্গে ও রিকশায় করে যাচ্ছিল। বেইলি রোডে খুব আড্ডা দিতাম। সেদিনও আড্ডা দিচ্ছি। জোরে চিৎকার করে বন্ধুটির নাম ধরে ডেকেছিলাম। সেদিনই প্রথম কথা হয়। এরপর পয়লা বৈশাখে দেখা করার জন্য কথা দিই দুজন দুজনকে। আমি একটা ফুলের স্টিক নিয়ে গিয়েছিলাম। এরপর আমাদের আর কোনোরকম যোগাযোগ হয়নি। কথা বা দেখা কোনোটাই হয়নি আর। এরপর আয়েশা ইসলাম নামের একটি মেয়ের প্রেমে পড়ি। প্রথম পরিচয় ২০০৭ সালের দিকে। প্রথম পরিচয়ে সে আমাকে ফোন দেয়। এভাবেই এগিয়ে যায় আমাদের প্রেম ভালোবাসা। এক পর্যায়ে তাকে জীবনসঙ্গী করলাম।

 

ববি

আমার প্রকৃত ভালোবাসার মানুষ আমার বাবা। তার ওপরে আর কিছুই নেই। তিনিই ভালোবাসার সবচেয়ে বড় উৎস। আর আমার মনে হয়, দুজন মানুষ যখন খুব সহজেই একসঙ্গে থাকতে পারে তখন প্রকৃত ভালোবাসাটা নষ্ট হয়ে যায়। প্রকৃত ভালোবাসাটা তখনই থাকে যখন দুজন মানুষ একসঙ্গে থাকতে পারে না।

 

মম

স্কুলজীবনে স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে অনেকের কাছ থেকে প্রেমের প্রস্তাব পেয়েছি। অনেকে আবার চিঠিও দিয়েছে। চিঠিগুলোর উত্তর দেওয়ার মতো সাহস আমার ছিল না। স্কুলে যাওয়া-আসার সময় ছেলেদের সঙ্গে আমার কথা হতো। তবে খুব কম। রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছি পাড়ার এক ছেলে আমার পাশাপাশি হেঁটে যেত আর কথা বলত। আমি বড় করে ওড়না জড়িয়ে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা করতাম। এসএসসির পর আমি ঢাকায় চলে আসি। ভর্তি হই ঢাকা সিটি কলেজে। স্কুলে কিংবা কলেজে পড়ার সময় প্রেম শব্দটির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না। তবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর প্রথম প্রেমে পড়ি। ছেলেটি কে? পরিচয়টা গোপনই থাক।

 

নুসরাত ফারিয়া

২০০৭ সালের ঘটনা। আমি তখন শহীদ আনোয়ারা গার্লস স্কুলে পড়ি। সেই সময় একটি ছেলের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। আমার বারান্দা থেকে তাঁর ঘরের বারান্দা দেখা যেত। চোখাচোখি হতো বারান্দা থেকে বারান্দা। টিঅ্যান্ডটি টেলিফোন থেকে তাঁর সঙ্গে কথা বলতাম। ছেলেটি আমাকে খুবই ভালোবাসত। এক দিন দুজনের মুখোমুখি দেখা করার সিদ্ধান্ত হলো। তারপর থেকে প্রায়ই আমাদের দেখা হতো। এক বছরের মাথায় আমাদের ভালোবাসার কথা মা জেনে গেলেন। আর তখনই বারান্দা কিংবা ছাদে যাওয়ার ওপর কড়াকড়ি আরোপ করা হলো। এ অবস্থার মধ্যে ফোনে কথা বলা, বারান্দা কিংবা ছাদে গিয়ে দেখাদেখি কমে আসে। এক দিন ছেলেটি হারিয়ে যায়।

 

ফাহমিদা নবী

১৯৭৫ সালে আমি ক্লাস ফাইভে পড়তাম। তখন আমার এক বন্ধু ছিল। ওর নাম শাহেদ। শাহেদ আর আমি একসঙ্গেই পড়তাম। খেলাধুলা করতাম। ও এত নিষ্পাপ ছিল দেখতে, যা বোঝানো যাবে না। এলিফ্যান্ট রোডে আমাদের বাসা কাছাকাছি ছিল। তাই স্কুলের পরও আমরা একসঙ্গে মিশতে পারতাম। ওর সঙ্গে কথা বলতে ভীষণ ভালো লাগত। শেয়ারিং ব্যাপারটা প্রথমে বুঝতে শিখি শাহেদের সঙ্গে মিশে। এটাকে কি প্রেম বলা যায়? ওইটা আসলে একটা ভালো লাগা ছিল। যখন প্রেম কী তা বুঝতে শিখলাম এবং কারও প্রেমে পড়তে চাইলাম একসঙ্গে তিনজনের প্রেমে পড়লাম-সক্রেটিস, রাজা অশোক এবং স্পার্টাকাস। এর বাইরেও আরও দুজন প্রেমিক আছেন আমার- রবীন্দ্রনাথ এবং জীবনানন্দ। এই তিন প্রেমিকের জ্বালায় আমি এত মগ্ন, অন্য প্রেম কোথায় রাখি?

 

ফেরদৌস ওয়াহিদ

আমাদের বয়সটা খুবই কম ছিল। একটি মেয়ে আমাদের বাসায় বেড়াতে আসত। আমরা একই পাড়ায় থাকতাম। আমার সামনে যখন আসত তখন আমি বোধকরি অন্ধ হয়ে যেতাম। তাকে আমি আমার প্রস্তাব দিতে পারিনি। ভাবতাম যদি সে আমাকে খারাপ কিছু ভাবে। তাকে আর ভালোলাগার কথা বলার সাহস পাইনি। 

 

মেহজাবিন

আমার শৈশব-কৈশোর কেটেছে ওমানে। সেখানকার মাসকটের ইন্ডিয়ান স্কুলে আমার প্রথম শিক্ষাজীবন শুরু। আমি একটু টমবয় টাইপের। তাই মেয়েদের পাশাপাশি আমার অনেক ছেলেবন্ধুও ছিল। খেলাধুলা, হইহুল্লোড় করতে বেশ পছন্দ করতাম। আমার এক সহপাঠী বন্ধু আমাকে প্রথম প্রেমের প্রস্তাব দেয়। তাও বেশ অন্যরকম এক স্টাইলে। স্কুলে আমি প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট চেয়ারে বসতাম। এক দিন এসে দেখি, আমার চেয়ারে ভালোবাসার একটি সিম্বল আঁকা।

 

মাহিয়া মাহী

আমাদের পাশের বাড়ির একটা ছেলে সব সময় আমার সঙ্গেই থাকত। তখন আমি স্কুলেও যাওয়া শুরু করিনি। ছেলেটা খুব কালো ছিল। ভালোবাসা কী সেটা বোঝার আগেই ছেলেটার প্রেমে পড়েছিলাম। কিন্তু সেটা তখন বুঝিনি। ক্লাস সেভেনে উঠে যখন দ্বিতীয়বার প্রেমে পড়লাম, তখন বুঝলাম আসলে কালো সেই ছেলেটাই ছিল আমার প্রথম প্রেম। কিন্তু তারপর আর ছেলেটার সঙ্গে দেখা হয়নি। দ্বিতীয় প্রেমটা করতে টানা সাত মাস ছেলেটার পেছনে পেছনে ঘুরেছি। কতভাবে যে বোঝাতে চেয়েছি, আমি তাকে পছন্দ করি কিন্তু সে বুঝলই না! পরে আরেকজনকে মনে ধরল। তাকেও প্রপোজ করে রিফিউজ হয়েছি।

বিদ্যা সিনহা মিম

ক্লাস এইটে পড়ি। সে ছিল ক্লাসমেট। কোচিং সেন্টারের সিঁড়িতে সে প্রতিদিনই দাঁড়িয়ে থাকত। শুরুতে অপলক তাকিয়ে থাকার মধ্যেই সবকিছু সীমাবদ্ধ ছিল। এর কিছুদিন পর সে চিঠি দেওয়া শুরু করল। চিঠি নিতে না চাইলে সিঁড়ি থেকে সে এক চুলও নড়ত না। কী আর করা, বাধ্য হয়ে তার চিঠি নিতাম। কিন্তু তা নিজের কাছে রাখতাম না। আমার এক বান্ধবী সেই ছেলেটিকে পছন্দ করত। তাকেই সব চিঠি দিয়ে দিতাম। এরপর এক দিন অন্যরকম এক চিঠি দিল। সে চিঠি ছিল রক্ত দিয়ে লেখা! এটা দেখে চমকে গিয়েছিলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী
সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প
অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু
লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব
ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন
উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’
‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’
পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়
রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান
স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা
জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার
কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস