শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

প্রেম একবারই এসেছিল নীরবে...

প্রিন্ট ভার্সন
প্রেম একবারই এসেছিল নীরবে...

প্রেম চিরন্তন, প্রেম শাশ্বত,  জীবনে প্রেম আসে নীরবে। প্রেমিকযুগল হাতে হাত রেখে মনের গভীরে প্রেমের আবির মেখে হারিয়ে যায় ভালোবাসার মহাসমুদ্রে। জীবনে প্রেম বারবার আসতে পারে। তবে প্রথম প্রেমের স্মৃতি চিরন্তন। সেই প্রেমের কথা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ ও পান্থ আফজাল

 

শাবানা

১৯৭২ সালে মুক্তি পায় শাবানা অভিনীত ‘অবুঝ মন’ ছবিটি। এ ছবি দেখে ব্যবসায়ী ওয়াহিদ সাদিক প্রেমে পড়ে যান বিউটি কুইন শাবানার। তিনি নাকি একটানা ৩০ বার ছবিটি দেখেন। এরপর শাবানার বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান। শাবানাও নাকি সাদিককে দেখে পছন্দ করে ফেলেন। এরপর শুরু তাঁদের প্রেম পর্ব। অবশেষে ১৯৭৪ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তাঁরা। আজও তাঁরা সন্তান নিয়ে সুখে ঘর-সংসার করে যাচ্ছেন। শাবানাকে পেয়ে সাদিক নাকি চিরসুখী, অকপটে আজও বলেন সেই কথা।

 

ববিতা

১৯৭৬ সালে ‘একমুঠো ভাত’ ছবিতে জুটি বাঁধেন ববিতা-জাফর ইকবাল। এই ছবিতে কাজ করতে গিয়ে শুরু হয় তাঁদের মন দেওয়া-নেওয়া। সবার আশা ছিল বাস্তব জীবনেও তাঁরা জুটি বাঁধবেন। না, তা আর হয়নি। এই সম্পর্ক ভাঙার জন্য ববিতাই নাকি দায়ী ছিলেন। চলচ্চিত্র জগতে তাঁদের প্রেম কাহিনির চর্চা এখনো হয়। ববিতাকে হারিয়ে বিরহকাতর জাফর গেয়ে ওঠেন ‘সুখে থাকো ও আমার নন্দিনী, হয়ে কারও ঘরনী, জেনে রেখো প্রেম কভু মরেনি।’

 

শাবনাজ-নাঈম

১৯৯১ সালে ‘চাঁদনী’ ছবিতে নতুন জুটি হয়ে শাবনাজ-নাঈম অভিনয় করেন। পর্দায় প্রেমের ঝড় তুলতে গিয়ে এক সময় তাদের বাস্তব জীবনেও প্রেমের বাঁশি বেজে ওঠে। কমপক্ষে তিন বছর লুকিয়ে প্রেম করার পর ১৯৯৪ সালে বিয়েতে সফল হয় সেই প্রেম। আজও পরস্পরের কানে বেজে চলেছে সেই প্রেমের বাঁশি। বারবার তাঁরা গেয়ে ওঠেন ‘বন্ধুর বাঁশি বাজেরে আমার কানে কানে।’

 

শাকিব-অপু

শাকিব খানের প্রথম প্রেম অপু বিশ্বাস। তাঁদের প্রেমে বিচ্ছেদের সুর বাজলেও দুজনের আবেগ আপ্লুত স্মৃতির কথা সেই প্রথম প্রেমকেই মনে করিয়ে দেয়। ২০০৬ সালে ‘কোটি টাকার কাবিন’ ছবিতে জুটি বাঁধেন শাকিব খান-অপু বিশ্বাস। প্রথম ছবিতেই প্রেমের ঝড় ওঠে দুজনের হৃদয়ে। শাকিব গেয়ে ওঠেন ‘আমি তোমার হতে চাই এটা মিথ্যে কোনো গল্প নয়’। দুজনের প্রেম যখন তুঙ্গে তখনই ২০০৮ সালে গোপনে প্রথমে মিরপুরের একটি মাজারে তারপর শাকিবের গুলশানের বাসায় বিয়ের বাঁধনে বাঁধা পড়েন তাঁরা। একসময় ঘরভাঙা ঝড় এসে তছনছ করে দেয় তাঁদের অনেক সাধের প্রেমের বাগান। ২০১৭ সালে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন দুজন। বিরহ ব্যথায় অপু এখনো গেয়ে চলেছেন- ‘না জানি কোন অপরাধে দিলা এমন জীবন, আমারে পোড়াইতে তোমার এত আয়োজন।’

 

ইমন

তখন আমি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি। ওর সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয়েছিল বেইলি রোডে। আমার এক মেয়েবন্ধুর সঙ্গে ও রিকশায় করে যাচ্ছিল। বেইলি রোডে খুব আড্ডা দিতাম। সেদিনও আড্ডা দিচ্ছি। জোরে চিৎকার করে বন্ধুটির নাম ধরে ডেকেছিলাম। সেদিনই প্রথম কথা হয়। এরপর পয়লা বৈশাখে দেখা করার জন্য কথা দিই দুজন দুজনকে। আমি একটা ফুলের স্টিক নিয়ে গিয়েছিলাম। এরপর আমাদের আর কোনোরকম যোগাযোগ হয়নি। কথা বা দেখা কোনোটাই হয়নি আর। এরপর আয়েশা ইসলাম নামের একটি মেয়ের প্রেমে পড়ি। প্রথম পরিচয় ২০০৭ সালের দিকে। প্রথম পরিচয়ে সে আমাকে ফোন দেয়। এভাবেই এগিয়ে যায় আমাদের প্রেম ভালোবাসা। এক পর্যায়ে তাকে জীবনসঙ্গী করলাম।

 

ববি

আমার প্রকৃত ভালোবাসার মানুষ আমার বাবা। তার ওপরে আর কিছুই নেই। তিনিই ভালোবাসার সবচেয়ে বড় উৎস। আর আমার মনে হয়, দুজন মানুষ যখন খুব সহজেই একসঙ্গে থাকতে পারে তখন প্রকৃত ভালোবাসাটা নষ্ট হয়ে যায়। প্রকৃত ভালোবাসাটা তখনই থাকে যখন দুজন মানুষ একসঙ্গে থাকতে পারে না।

 

মম

স্কুলজীবনে স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে অনেকের কাছ থেকে প্রেমের প্রস্তাব পেয়েছি। অনেকে আবার চিঠিও দিয়েছে। চিঠিগুলোর উত্তর দেওয়ার মতো সাহস আমার ছিল না। স্কুলে যাওয়া-আসার সময় ছেলেদের সঙ্গে আমার কথা হতো। তবে খুব কম। রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছি পাড়ার এক ছেলে আমার পাশাপাশি হেঁটে যেত আর কথা বলত। আমি বড় করে ওড়না জড়িয়ে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা করতাম। এসএসসির পর আমি ঢাকায় চলে আসি। ভর্তি হই ঢাকা সিটি কলেজে। স্কুলে কিংবা কলেজে পড়ার সময় প্রেম শব্দটির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না। তবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর প্রথম প্রেমে পড়ি। ছেলেটি কে? পরিচয়টা গোপনই থাক।

 

নুসরাত ফারিয়া

২০০৭ সালের ঘটনা। আমি তখন শহীদ আনোয়ারা গার্লস স্কুলে পড়ি। সেই সময় একটি ছেলের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। আমার বারান্দা থেকে তাঁর ঘরের বারান্দা দেখা যেত। চোখাচোখি হতো বারান্দা থেকে বারান্দা। টিঅ্যান্ডটি টেলিফোন থেকে তাঁর সঙ্গে কথা বলতাম। ছেলেটি আমাকে খুবই ভালোবাসত। এক দিন দুজনের মুখোমুখি দেখা করার সিদ্ধান্ত হলো। তারপর থেকে প্রায়ই আমাদের দেখা হতো। এক বছরের মাথায় আমাদের ভালোবাসার কথা মা জেনে গেলেন। আর তখনই বারান্দা কিংবা ছাদে যাওয়ার ওপর কড়াকড়ি আরোপ করা হলো। এ অবস্থার মধ্যে ফোনে কথা বলা, বারান্দা কিংবা ছাদে গিয়ে দেখাদেখি কমে আসে। এক দিন ছেলেটি হারিয়ে যায়।

 

ফাহমিদা নবী

১৯৭৫ সালে আমি ক্লাস ফাইভে পড়তাম। তখন আমার এক বন্ধু ছিল। ওর নাম শাহেদ। শাহেদ আর আমি একসঙ্গেই পড়তাম। খেলাধুলা করতাম। ও এত নিষ্পাপ ছিল দেখতে, যা বোঝানো যাবে না। এলিফ্যান্ট রোডে আমাদের বাসা কাছাকাছি ছিল। তাই স্কুলের পরও আমরা একসঙ্গে মিশতে পারতাম। ওর সঙ্গে কথা বলতে ভীষণ ভালো লাগত। শেয়ারিং ব্যাপারটা প্রথমে বুঝতে শিখি শাহেদের সঙ্গে মিশে। এটাকে কি প্রেম বলা যায়? ওইটা আসলে একটা ভালো লাগা ছিল। যখন প্রেম কী তা বুঝতে শিখলাম এবং কারও প্রেমে পড়তে চাইলাম একসঙ্গে তিনজনের প্রেমে পড়লাম-সক্রেটিস, রাজা অশোক এবং স্পার্টাকাস। এর বাইরেও আরও দুজন প্রেমিক আছেন আমার- রবীন্দ্রনাথ এবং জীবনানন্দ। এই তিন প্রেমিকের জ্বালায় আমি এত মগ্ন, অন্য প্রেম কোথায় রাখি?

 

ফেরদৌস ওয়াহিদ

আমাদের বয়সটা খুবই কম ছিল। একটি মেয়ে আমাদের বাসায় বেড়াতে আসত। আমরা একই পাড়ায় থাকতাম। আমার সামনে যখন আসত তখন আমি বোধকরি অন্ধ হয়ে যেতাম। তাকে আমি আমার প্রস্তাব দিতে পারিনি। ভাবতাম যদি সে আমাকে খারাপ কিছু ভাবে। তাকে আর ভালোলাগার কথা বলার সাহস পাইনি। 

 

মেহজাবিন

আমার শৈশব-কৈশোর কেটেছে ওমানে। সেখানকার মাসকটের ইন্ডিয়ান স্কুলে আমার প্রথম শিক্ষাজীবন শুরু। আমি একটু টমবয় টাইপের। তাই মেয়েদের পাশাপাশি আমার অনেক ছেলেবন্ধুও ছিল। খেলাধুলা, হইহুল্লোড় করতে বেশ পছন্দ করতাম। আমার এক সহপাঠী বন্ধু আমাকে প্রথম প্রেমের প্রস্তাব দেয়। তাও বেশ অন্যরকম এক স্টাইলে। স্কুলে আমি প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট চেয়ারে বসতাম। এক দিন এসে দেখি, আমার চেয়ারে ভালোবাসার একটি সিম্বল আঁকা।

 

মাহিয়া মাহী

আমাদের পাশের বাড়ির একটা ছেলে সব সময় আমার সঙ্গেই থাকত। তখন আমি স্কুলেও যাওয়া শুরু করিনি। ছেলেটা খুব কালো ছিল। ভালোবাসা কী সেটা বোঝার আগেই ছেলেটার প্রেমে পড়েছিলাম। কিন্তু সেটা তখন বুঝিনি। ক্লাস সেভেনে উঠে যখন দ্বিতীয়বার প্রেমে পড়লাম, তখন বুঝলাম আসলে কালো সেই ছেলেটাই ছিল আমার প্রথম প্রেম। কিন্তু তারপর আর ছেলেটার সঙ্গে দেখা হয়নি। দ্বিতীয় প্রেমটা করতে টানা সাত মাস ছেলেটার পেছনে পেছনে ঘুরেছি। কতভাবে যে বোঝাতে চেয়েছি, আমি তাকে পছন্দ করি কিন্তু সে বুঝলই না! পরে আরেকজনকে মনে ধরল। তাকেও প্রপোজ করে রিফিউজ হয়েছি।

বিদ্যা সিনহা মিম

ক্লাস এইটে পড়ি। সে ছিল ক্লাসমেট। কোচিং সেন্টারের সিঁড়িতে সে প্রতিদিনই দাঁড়িয়ে থাকত। শুরুতে অপলক তাকিয়ে থাকার মধ্যেই সবকিছু সীমাবদ্ধ ছিল। এর কিছুদিন পর সে চিঠি দেওয়া শুরু করল। চিঠি নিতে না চাইলে সিঁড়ি থেকে সে এক চুলও নড়ত না। কী আর করা, বাধ্য হয়ে তার চিঠি নিতাম। কিন্তু তা নিজের কাছে রাখতাম না। আমার এক বান্ধবী সেই ছেলেটিকে পছন্দ করত। তাকেই সব চিঠি দিয়ে দিতাম। এরপর এক দিন অন্যরকম এক চিঠি দিল। সে চিঠি ছিল রক্ত দিয়ে লেখা! এটা দেখে চমকে গিয়েছিলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা