শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

প্রেম একবারই এসেছিল নীরবে...

প্রিন্ট ভার্সন
প্রেম একবারই এসেছিল নীরবে...

প্রেম চিরন্তন, প্রেম শাশ্বত,  জীবনে প্রেম আসে নীরবে। প্রেমিকযুগল হাতে হাত রেখে মনের গভীরে প্রেমের আবির মেখে হারিয়ে যায় ভালোবাসার মহাসমুদ্রে। জীবনে প্রেম বারবার আসতে পারে। তবে প্রথম প্রেমের স্মৃতি চিরন্তন। সেই প্রেমের কথা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ ও পান্থ আফজাল

 

শাবানা

১৯৭২ সালে মুক্তি পায় শাবানা অভিনীত ‘অবুঝ মন’ ছবিটি। এ ছবি দেখে ব্যবসায়ী ওয়াহিদ সাদিক প্রেমে পড়ে যান বিউটি কুইন শাবানার। তিনি নাকি একটানা ৩০ বার ছবিটি দেখেন। এরপর শাবানার বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান। শাবানাও নাকি সাদিককে দেখে পছন্দ করে ফেলেন। এরপর শুরু তাঁদের প্রেম পর্ব। অবশেষে ১৯৭৪ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তাঁরা। আজও তাঁরা সন্তান নিয়ে সুখে ঘর-সংসার করে যাচ্ছেন। শাবানাকে পেয়ে সাদিক নাকি চিরসুখী, অকপটে আজও বলেন সেই কথা।

 

ববিতা

১৯৭৬ সালে ‘একমুঠো ভাত’ ছবিতে জুটি বাঁধেন ববিতা-জাফর ইকবাল। এই ছবিতে কাজ করতে গিয়ে শুরু হয় তাঁদের মন দেওয়া-নেওয়া। সবার আশা ছিল বাস্তব জীবনেও তাঁরা জুটি বাঁধবেন। না, তা আর হয়নি। এই সম্পর্ক ভাঙার জন্য ববিতাই নাকি দায়ী ছিলেন। চলচ্চিত্র জগতে তাঁদের প্রেম কাহিনির চর্চা এখনো হয়। ববিতাকে হারিয়ে বিরহকাতর জাফর গেয়ে ওঠেন ‘সুখে থাকো ও আমার নন্দিনী, হয়ে কারও ঘরনী, জেনে রেখো প্রেম কভু মরেনি।’

 

শাবনাজ-নাঈম

১৯৯১ সালে ‘চাঁদনী’ ছবিতে নতুন জুটি হয়ে শাবনাজ-নাঈম অভিনয় করেন। পর্দায় প্রেমের ঝড় তুলতে গিয়ে এক সময় তাদের বাস্তব জীবনেও প্রেমের বাঁশি বেজে ওঠে। কমপক্ষে তিন বছর লুকিয়ে প্রেম করার পর ১৯৯৪ সালে বিয়েতে সফল হয় সেই প্রেম। আজও পরস্পরের কানে বেজে চলেছে সেই প্রেমের বাঁশি। বারবার তাঁরা গেয়ে ওঠেন ‘বন্ধুর বাঁশি বাজেরে আমার কানে কানে।’

 

শাকিব-অপু

শাকিব খানের প্রথম প্রেম অপু বিশ্বাস। তাঁদের প্রেমে বিচ্ছেদের সুর বাজলেও দুজনের আবেগ আপ্লুত স্মৃতির কথা সেই প্রথম প্রেমকেই মনে করিয়ে দেয়। ২০০৬ সালে ‘কোটি টাকার কাবিন’ ছবিতে জুটি বাঁধেন শাকিব খান-অপু বিশ্বাস। প্রথম ছবিতেই প্রেমের ঝড় ওঠে দুজনের হৃদয়ে। শাকিব গেয়ে ওঠেন ‘আমি তোমার হতে চাই এটা মিথ্যে কোনো গল্প নয়’। দুজনের প্রেম যখন তুঙ্গে তখনই ২০০৮ সালে গোপনে প্রথমে মিরপুরের একটি মাজারে তারপর শাকিবের গুলশানের বাসায় বিয়ের বাঁধনে বাঁধা পড়েন তাঁরা। একসময় ঘরভাঙা ঝড় এসে তছনছ করে দেয় তাঁদের অনেক সাধের প্রেমের বাগান। ২০১৭ সালে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন দুজন। বিরহ ব্যথায় অপু এখনো গেয়ে চলেছেন- ‘না জানি কোন অপরাধে দিলা এমন জীবন, আমারে পোড়াইতে তোমার এত আয়োজন।’

 

ইমন

তখন আমি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি। ওর সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয়েছিল বেইলি রোডে। আমার এক মেয়েবন্ধুর সঙ্গে ও রিকশায় করে যাচ্ছিল। বেইলি রোডে খুব আড্ডা দিতাম। সেদিনও আড্ডা দিচ্ছি। জোরে চিৎকার করে বন্ধুটির নাম ধরে ডেকেছিলাম। সেদিনই প্রথম কথা হয়। এরপর পয়লা বৈশাখে দেখা করার জন্য কথা দিই দুজন দুজনকে। আমি একটা ফুলের স্টিক নিয়ে গিয়েছিলাম। এরপর আমাদের আর কোনোরকম যোগাযোগ হয়নি। কথা বা দেখা কোনোটাই হয়নি আর। এরপর আয়েশা ইসলাম নামের একটি মেয়ের প্রেমে পড়ি। প্রথম পরিচয় ২০০৭ সালের দিকে। প্রথম পরিচয়ে সে আমাকে ফোন দেয়। এভাবেই এগিয়ে যায় আমাদের প্রেম ভালোবাসা। এক পর্যায়ে তাকে জীবনসঙ্গী করলাম।

 

ববি

আমার প্রকৃত ভালোবাসার মানুষ আমার বাবা। তার ওপরে আর কিছুই নেই। তিনিই ভালোবাসার সবচেয়ে বড় উৎস। আর আমার মনে হয়, দুজন মানুষ যখন খুব সহজেই একসঙ্গে থাকতে পারে তখন প্রকৃত ভালোবাসাটা নষ্ট হয়ে যায়। প্রকৃত ভালোবাসাটা তখনই থাকে যখন দুজন মানুষ একসঙ্গে থাকতে পারে না।

 

মম

স্কুলজীবনে স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে অনেকের কাছ থেকে প্রেমের প্রস্তাব পেয়েছি। অনেকে আবার চিঠিও দিয়েছে। চিঠিগুলোর উত্তর দেওয়ার মতো সাহস আমার ছিল না। স্কুলে যাওয়া-আসার সময় ছেলেদের সঙ্গে আমার কথা হতো। তবে খুব কম। রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছি পাড়ার এক ছেলে আমার পাশাপাশি হেঁটে যেত আর কথা বলত। আমি বড় করে ওড়না জড়িয়ে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা করতাম। এসএসসির পর আমি ঢাকায় চলে আসি। ভর্তি হই ঢাকা সিটি কলেজে। স্কুলে কিংবা কলেজে পড়ার সময় প্রেম শব্দটির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না। তবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর প্রথম প্রেমে পড়ি। ছেলেটি কে? পরিচয়টা গোপনই থাক।

 

নুসরাত ফারিয়া

২০০৭ সালের ঘটনা। আমি তখন শহীদ আনোয়ারা গার্লস স্কুলে পড়ি। সেই সময় একটি ছেলের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। আমার বারান্দা থেকে তাঁর ঘরের বারান্দা দেখা যেত। চোখাচোখি হতো বারান্দা থেকে বারান্দা। টিঅ্যান্ডটি টেলিফোন থেকে তাঁর সঙ্গে কথা বলতাম। ছেলেটি আমাকে খুবই ভালোবাসত। এক দিন দুজনের মুখোমুখি দেখা করার সিদ্ধান্ত হলো। তারপর থেকে প্রায়ই আমাদের দেখা হতো। এক বছরের মাথায় আমাদের ভালোবাসার কথা মা জেনে গেলেন। আর তখনই বারান্দা কিংবা ছাদে যাওয়ার ওপর কড়াকড়ি আরোপ করা হলো। এ অবস্থার মধ্যে ফোনে কথা বলা, বারান্দা কিংবা ছাদে গিয়ে দেখাদেখি কমে আসে। এক দিন ছেলেটি হারিয়ে যায়।

 

ফাহমিদা নবী

১৯৭৫ সালে আমি ক্লাস ফাইভে পড়তাম। তখন আমার এক বন্ধু ছিল। ওর নাম শাহেদ। শাহেদ আর আমি একসঙ্গেই পড়তাম। খেলাধুলা করতাম। ও এত নিষ্পাপ ছিল দেখতে, যা বোঝানো যাবে না। এলিফ্যান্ট রোডে আমাদের বাসা কাছাকাছি ছিল। তাই স্কুলের পরও আমরা একসঙ্গে মিশতে পারতাম। ওর সঙ্গে কথা বলতে ভীষণ ভালো লাগত। শেয়ারিং ব্যাপারটা প্রথমে বুঝতে শিখি শাহেদের সঙ্গে মিশে। এটাকে কি প্রেম বলা যায়? ওইটা আসলে একটা ভালো লাগা ছিল। যখন প্রেম কী তা বুঝতে শিখলাম এবং কারও প্রেমে পড়তে চাইলাম একসঙ্গে তিনজনের প্রেমে পড়লাম-সক্রেটিস, রাজা অশোক এবং স্পার্টাকাস। এর বাইরেও আরও দুজন প্রেমিক আছেন আমার- রবীন্দ্রনাথ এবং জীবনানন্দ। এই তিন প্রেমিকের জ্বালায় আমি এত মগ্ন, অন্য প্রেম কোথায় রাখি?

 

ফেরদৌস ওয়াহিদ

আমাদের বয়সটা খুবই কম ছিল। একটি মেয়ে আমাদের বাসায় বেড়াতে আসত। আমরা একই পাড়ায় থাকতাম। আমার সামনে যখন আসত তখন আমি বোধকরি অন্ধ হয়ে যেতাম। তাকে আমি আমার প্রস্তাব দিতে পারিনি। ভাবতাম যদি সে আমাকে খারাপ কিছু ভাবে। তাকে আর ভালোলাগার কথা বলার সাহস পাইনি। 

 

মেহজাবিন

আমার শৈশব-কৈশোর কেটেছে ওমানে। সেখানকার মাসকটের ইন্ডিয়ান স্কুলে আমার প্রথম শিক্ষাজীবন শুরু। আমি একটু টমবয় টাইপের। তাই মেয়েদের পাশাপাশি আমার অনেক ছেলেবন্ধুও ছিল। খেলাধুলা, হইহুল্লোড় করতে বেশ পছন্দ করতাম। আমার এক সহপাঠী বন্ধু আমাকে প্রথম প্রেমের প্রস্তাব দেয়। তাও বেশ অন্যরকম এক স্টাইলে। স্কুলে আমি প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট চেয়ারে বসতাম। এক দিন এসে দেখি, আমার চেয়ারে ভালোবাসার একটি সিম্বল আঁকা।

 

মাহিয়া মাহী

আমাদের পাশের বাড়ির একটা ছেলে সব সময় আমার সঙ্গেই থাকত। তখন আমি স্কুলেও যাওয়া শুরু করিনি। ছেলেটা খুব কালো ছিল। ভালোবাসা কী সেটা বোঝার আগেই ছেলেটার প্রেমে পড়েছিলাম। কিন্তু সেটা তখন বুঝিনি। ক্লাস সেভেনে উঠে যখন দ্বিতীয়বার প্রেমে পড়লাম, তখন বুঝলাম আসলে কালো সেই ছেলেটাই ছিল আমার প্রথম প্রেম। কিন্তু তারপর আর ছেলেটার সঙ্গে দেখা হয়নি। দ্বিতীয় প্রেমটা করতে টানা সাত মাস ছেলেটার পেছনে পেছনে ঘুরেছি। কতভাবে যে বোঝাতে চেয়েছি, আমি তাকে পছন্দ করি কিন্তু সে বুঝলই না! পরে আরেকজনকে মনে ধরল। তাকেও প্রপোজ করে রিফিউজ হয়েছি।

বিদ্যা সিনহা মিম

ক্লাস এইটে পড়ি। সে ছিল ক্লাসমেট। কোচিং সেন্টারের সিঁড়িতে সে প্রতিদিনই দাঁড়িয়ে থাকত। শুরুতে অপলক তাকিয়ে থাকার মধ্যেই সবকিছু সীমাবদ্ধ ছিল। এর কিছুদিন পর সে চিঠি দেওয়া শুরু করল। চিঠি নিতে না চাইলে সিঁড়ি থেকে সে এক চুলও নড়ত না। কী আর করা, বাধ্য হয়ে তার চিঠি নিতাম। কিন্তু তা নিজের কাছে রাখতাম না। আমার এক বান্ধবী সেই ছেলেটিকে পছন্দ করত। তাকেই সব চিঠি দিয়ে দিতাম। এরপর এক দিন অন্যরকম এক চিঠি দিল। সে চিঠি ছিল রক্ত দিয়ে লেখা! এটা দেখে চমকে গিয়েছিলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
চারুনীড়মের তিন নাটক
চারুনীড়মের তিন নাটক
সর্বশেষ খবর
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম