শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১

পপসম্রাট জানে আলমের মহাপ্রস্থান

প্রিন্ট ভার্সন
পপসম্রাট জানে আলমের মহাপ্রস্থান

পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চিরবিদায় নিয়েছেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী জানে আলম। মঙ্গলবার রাত ১০টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এই পপতারকা ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কণ্ঠের জাদুতে সবাইকে বিমোহিত করেছেন। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত একইভাবে তারুণ্যের গতিতে গান করেছেন। স্টেজ, টিভি লাইভ, অ্যালবাম- প্রত্যেকটি জায়গায়ই নিজের সরব উপস্থিতির মাধ্যমে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছেন সারল্যের প্রতীক এই পপগায়ক।  তাঁকে নিয়ে আদ্যোপান্ত লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

শেষ রক্ষা হলো না তাঁর

সত্তরের দশকে স্বাধীন বাংলাদেশে পপগানের পাঁচ স্থপতি হিসেবে সমধিক পরিচিত ছিলেন ফিরোজ সাঁই, আজম খান, ফেরদৌস ওয়াহিদ, জানে আলম ও ফকির আলমগীর। যাঁর মধ্যে অনেক আগেই মহাপ্রস্থানের পথে হেঁটেছেন ফিরোজ সাঁই ও পপগুরু আজম খান। তাঁদের সঙ্গ দিতেই যেন মঙ্গলবার পরপারে পাড়ি জমালেন পপতারকা জানে আলম। এখন পাঁচজনের মধ্যে শুধু বেঁচে আছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ ও ফকির আলমগীর।

মৃত্যুর মাসখানেক আগে জানে আলম করোনায় আক্রান্ত হন। এরপর করোনামুক্ত হলেও নিউমোনিয়া ধরা পড়ে তাঁর। বিএস এমএমইউতে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার তাঁকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা আর হয়নি। সারাক্ষণ হাসি-খুশিতে থাকা মানুষটি হুট করেই চলে  গেলেন।

 

জন্ম এবং যেভাবে গানের ভুবনে

শিল্পী জানে আলমের জন্ম মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে। তাঁর গানের শুরুটা স্বাধীনতার পরপরই। পপ ও ফোকের মিশ্রণে তৈরি গান করে তিনি তুমুল জনপ্রিয়তা পান সত্তরের দশকে। ঢাকা রেকর্ডস থেকে প্রকাশিত প্রথম অ্যালবাম ‘বনমালী’ দিয়ে তৈরি হয় ভালো পরিচিতি। সে সময় পপগুরু আজম খান তাঁকে অনেক অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। পপগানের মধ্যে ফোক ধাঁচ এবং আধ্যাত্মবাদ যুক্ত করে গান করা ছিল তাঁর বৈশিষ্ট্য। মানুষের পছন্দের সঙ্গে মিলিয়ে নতুন ধারা তৈরি করার জন্যই তাঁর গান করা। জানে আলমের নিজের গাওয়া গানের সংখ্যা ৪ হাজারের মতো। ‘একটি গন্ধমের লাগিয়া’, ‘ইশকুল খুইলাছে’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে হইল আমার পরিচয়’, ‘বাবা ভা-ারী’, ‘আমার অন্তরায়’, বৈশাখে তোমার সাথে’, ‘দিঘির জলে ঢিল মারিলে জলতরঙ্গ হইয়া যায়’, ‘তুমি পিরিতি শিখাইয়া’, ‘দয়াল বাবা কেবলা কাবা’, ‘কালি ছাড়া কলমের মূল্য যে নাই’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের শিল্পী জানে আলম।

 

সর্বশেষ অ্যালবাম

গত বছর সর্বশেষে ২৫টি গানের অ্যালবাম ‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ হয় এই পপসম্রাটের। জানে আলম শুধু কণ্ঠশিল্পীই ছিলেন না; তিনি একজন সুরকার, গীতিকার, প্রযোজকও ছিলেন। তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম দোয়েল প্রোডাক্টস।

 

যে উদ্যোগ অধরাই রয়ে গেল...

‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ করার পর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ৩০টি গানের তিনটি সিডি বের করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন এই পপসম্রাট। যার শিরোনাম দিয়েছিলেন তিনি ‘শতাব্দীর মহানায়ক’। তাঁর এই উদ্যোগ অধরাই রয়ে গেল। প্রাথমিক আয়োজন শেষ করার পর মূলটা যখন শুরু করবেন তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি এবং পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করতে হলো তাঁকে। এই অ্যালবামটি নিয়ে গত বছরের ১৮ মার্চ পপতারকা জানে আলম শেষবারের মতো সাক্ষাৎকার দিতে এসেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে। সেই দিন তাঁর সঙ্গে কথোপকথনের কিছু চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো-

 

শতাব্দীর মহানায়ক অ্যালবামটি বের করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এতে কী কী বিষয় থাকছে?

৩০টি গান নিয়ে ‘শতাব্দীর মহানায়ক’। তিনটি সিডি একত্রে। বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন বাঁক গানে গানে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। বঙ্গবন্ধুর শৈশব, রাজনীতিতে প্রবেশ, ভাষা আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে তাঁর ভূমিকা গানের মাধ্যমে এতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ধরনের উদ্যোগের পরিকল্পনা কেন নিয়েছেন?

নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী আমাকে একটি দায়িত্ব দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘হাজার উন্নয়ন’ নিয়ে গান করার জন্য। এরপর আমি পরিকল্পনা করি। তখন কিছু উন্নয়ন নিয়ে তিনটি সিডি করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। সেটি কিন্তু ব্যাপক সাড়া ফেলে। নাম ছিল ‘জনতার শেখ হাসিনা’। এরপর আমি পরিকল্পনা করি, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী নিয়ে একই রকম গানের অ্যালবাম করব। কারণ আমার মনে হয়েছে, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমার একটি বিশেষ অ্যালবাম থাকা উচিত। যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম। আর বাংলাদেশে কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি গান গেয়েছি। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়েও অনেক গান করেছি। বঙ্গবন্ধুর শত বছরের একটি বিষয় ভেবে এটি করার উদ্যোগ নিই।

 

এই পরিকল্পনা কতদিন ধরে করেছেন?

পরিকল্পনা তো অনেক দিন আগে থেকেই করেছিলাম। তবে এক বছর ধরে এটি নিয়ে কাজ করেছি। এটির গ্রন্থনা, পরিকল্পনা ও পরিচালনায় রয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন। তিনি আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। গান আমিই গেয়েছি। সুর ও সংগীত পরিচালনাও আমি করেছি। গান লিখেছেন হাসান মতিউর রহমান, মিল্টন খন্দকার; সুরকার লিটন অধিকারী রিন্টু ও দেলোয়ার আরজুদা সারাফ।

 

পপসম্রাট জানে আলম বিষয়ে জানতে চাই।

এই অ্যালবামটি অনেক আগের। ৪০টির মতো গান রয়েছে। আমার জনপ্রিয় কিছু গান নতুন ফরম্যাটে মিউজিক ট্র্যাক করে বের করেছিলাম।

 

পপসম্রাট বলা হয় তো আজম খানকে! তাহলে এই অ্যালবামটির এমন নাম কেন?

তিনি তো গুরু, পপগুরু! গুরু হলো সবচেয়ে বড় স্তরের। তবে সারা দেশের মানুষ আমাকে এখন ‘পপসম্রাট’ সম্বোধন করে। এটা আমার দেওয়া কোনো উপাধি নয়। ভক্তরা ভালোবেসে উপাধিটি দিয়েছে। এমনকি প্রধানমন্ত্রীও আমাকে পপসম্রাট বলেন। আমার গানের সংখ্যা ৪ হাজারের অধিক।  দেশের কোনো পপগায়ক এত সংখ্যক গান রেকর্ড করতে পারেননি। আমার যুগোত্তীর্ণ অনেক গান রয়েছে।  অনেক সুপারহিট গানের গায়ক আমি জানে আলম।

জনপ্রিয় যত গান

প্রায় ৪ হাজারের মতো গান গেয়েছেন নন্দিত এই শিল্পী। তাঁর রয়েছে জনপ্রিয় অসংখ্য গান। এ ছাড়া তাঁর লেখা, সুর এবং পরিচালনায় করা গান রয়েছে প্রায় ৩ হাজার। বাংলাদেশের অনেক পরিচিত শিল্পীই গেয়েছেন তাঁর গান। সর্বশেষ ২৫টি গানের অ্যালবাম ‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ হয়েছে তাঁর। তাঁর গাওয়া জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে- ‘একটি গন্ধমের লাগিয়া’, ‘গ্রামের নওজোয়ান’, ‘মনে যারে চায় তারে কি ভুলিতে পারি’, ‘ইশকুল খুইলাছে’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে হইল আমার পরিচয়’, ‘বাবা ভান্ডারী’, ‘আমার অন্তরায়’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে’, দিঘির জলে ঢিল মারিলে জলতরঙ্গ হইয়া যায়’, ‘তুমি পিরিতি শিখাইয়া’, ‘দয়াল বাবা কেবলা কাবা’, ‘কালি ছাড়া কলমের মূল্য যে নাই’সহ অসংখ্য  শ্রোতানন্দিত গান।

 

স্মৃতিচারণ

তাঁর মূল্যায়নের সুযোগ রয়ে গেছে

ফেরদৌস ওয়াহিদ

 সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে যে যাঁর মতো করে গাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। ১৯৭২ সালে জানে আলমের সঙ্গে আমাদের পরিচয়। তখন আমাদের রক্তে বইছিল পপগানের স্রোত। এখানে আমি ‘আমাদের’ বলতে বোঝাচ্ছি- ফিরোজ সাঁই, আজম খান, আমি (ফেরদৌস ওয়াহিদ), জানে আলম আর ফকির আলমগীরের কথা। মানে যাঁদের সবাই বলে থাকেন বাংলা পপগানের স্রষ্টা ও প্রচারক। জানে আলমের অসংখ্য  স্টেজশো দেখেছি। তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল বাঁধভাঙা। তাঁর পুরো জীবনটাই কেটেছে ডাউন টু আর্থ ওয়েতে। বয়সে আমরা একেবারেই সমসাময়িক; ৬৮ রানিং। অথচ আমাদের সম্পর্কটা ছিল অন্য উচ্চতার। দেখা হলে একে অপরের প্রতি সম্মান, স্নেহ ও বিশ্বাসের কমতি হতো না। জানে আলম দিনের পর দিন আমাদের নিয়ে নানা প্রান্তে শো আয়োজন করতেন। নিজেও গাইতেন। শো শেষে আমাদের খুশি করার জন্য সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা তুলে দিতেন। তাঁর জন্য হয়তো সর্বোচ্চ ৫০ বা ১০০ টাকা বাঁচত। তাতেই আলম খুশি। কারণ, তিনি আসলে গানের সঙ্গটা উপভোগ করতেন, অর্থ নয়। গানপাগল অন্তঃপ্রাণ একজন মানুষ ছিলেন তিনি। মৃত্যুর পরও রাষ্ট্রীয় ও সাংগঠনিকভাবে জানে আলমের সাংস্কৃতিক মূল্যায়নের  সুযোগ রয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
ফজলুল হক স্মৃতি পুরস্কার-২০২৫ পেলেন রায়হান রাফী ও আলিমুজ্জামান
ফজলুল হক স্মৃতি পুরস্কার-২০২৫ পেলেন রায়হান রাফী ও আলিমুজ্জামান
ফারিণের নবযাত্রা
ফারিণের নবযাত্রা
এক সপ্তাহে বলিউডের দুই ‘কমেডি কিং’র মৃত্যু
এক সপ্তাহে বলিউডের দুই ‘কমেডি কিং’র মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতি নিয়ে ‘বেহুলা দরদী’
বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতি নিয়ে ‘বেহুলা দরদী’
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
সর্বশেষ খবর
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম