শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১

পপসম্রাট জানে আলমের মহাপ্রস্থান

প্রিন্ট ভার্সন
পপসম্রাট জানে আলমের মহাপ্রস্থান

পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চিরবিদায় নিয়েছেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী জানে আলম। মঙ্গলবার রাত ১০টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এই পপতারকা ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কণ্ঠের জাদুতে সবাইকে বিমোহিত করেছেন। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত একইভাবে তারুণ্যের গতিতে গান করেছেন। স্টেজ, টিভি লাইভ, অ্যালবাম- প্রত্যেকটি জায়গায়ই নিজের সরব উপস্থিতির মাধ্যমে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছেন সারল্যের প্রতীক এই পপগায়ক।  তাঁকে নিয়ে আদ্যোপান্ত লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

শেষ রক্ষা হলো না তাঁর

সত্তরের দশকে স্বাধীন বাংলাদেশে পপগানের পাঁচ স্থপতি হিসেবে সমধিক পরিচিত ছিলেন ফিরোজ সাঁই, আজম খান, ফেরদৌস ওয়াহিদ, জানে আলম ও ফকির আলমগীর। যাঁর মধ্যে অনেক আগেই মহাপ্রস্থানের পথে হেঁটেছেন ফিরোজ সাঁই ও পপগুরু আজম খান। তাঁদের সঙ্গ দিতেই যেন মঙ্গলবার পরপারে পাড়ি জমালেন পপতারকা জানে আলম। এখন পাঁচজনের মধ্যে শুধু বেঁচে আছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ ও ফকির আলমগীর।

মৃত্যুর মাসখানেক আগে জানে আলম করোনায় আক্রান্ত হন। এরপর করোনামুক্ত হলেও নিউমোনিয়া ধরা পড়ে তাঁর। বিএস এমএমইউতে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার তাঁকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা আর হয়নি। সারাক্ষণ হাসি-খুশিতে থাকা মানুষটি হুট করেই চলে  গেলেন।

 

জন্ম এবং যেভাবে গানের ভুবনে

শিল্পী জানে আলমের জন্ম মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে। তাঁর গানের শুরুটা স্বাধীনতার পরপরই। পপ ও ফোকের মিশ্রণে তৈরি গান করে তিনি তুমুল জনপ্রিয়তা পান সত্তরের দশকে। ঢাকা রেকর্ডস থেকে প্রকাশিত প্রথম অ্যালবাম ‘বনমালী’ দিয়ে তৈরি হয় ভালো পরিচিতি। সে সময় পপগুরু আজম খান তাঁকে অনেক অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। পপগানের মধ্যে ফোক ধাঁচ এবং আধ্যাত্মবাদ যুক্ত করে গান করা ছিল তাঁর বৈশিষ্ট্য। মানুষের পছন্দের সঙ্গে মিলিয়ে নতুন ধারা তৈরি করার জন্যই তাঁর গান করা। জানে আলমের নিজের গাওয়া গানের সংখ্যা ৪ হাজারের মতো। ‘একটি গন্ধমের লাগিয়া’, ‘ইশকুল খুইলাছে’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে হইল আমার পরিচয়’, ‘বাবা ভা-ারী’, ‘আমার অন্তরায়’, বৈশাখে তোমার সাথে’, ‘দিঘির জলে ঢিল মারিলে জলতরঙ্গ হইয়া যায়’, ‘তুমি পিরিতি শিখাইয়া’, ‘দয়াল বাবা কেবলা কাবা’, ‘কালি ছাড়া কলমের মূল্য যে নাই’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের শিল্পী জানে আলম।

 

সর্বশেষ অ্যালবাম

গত বছর সর্বশেষে ২৫টি গানের অ্যালবাম ‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ হয় এই পপসম্রাটের। জানে আলম শুধু কণ্ঠশিল্পীই ছিলেন না; তিনি একজন সুরকার, গীতিকার, প্রযোজকও ছিলেন। তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম দোয়েল প্রোডাক্টস।

 

যে উদ্যোগ অধরাই রয়ে গেল...

‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ করার পর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ৩০টি গানের তিনটি সিডি বের করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন এই পপসম্রাট। যার শিরোনাম দিয়েছিলেন তিনি ‘শতাব্দীর মহানায়ক’। তাঁর এই উদ্যোগ অধরাই রয়ে গেল। প্রাথমিক আয়োজন শেষ করার পর মূলটা যখন শুরু করবেন তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি এবং পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করতে হলো তাঁকে। এই অ্যালবামটি নিয়ে গত বছরের ১৮ মার্চ পপতারকা জানে আলম শেষবারের মতো সাক্ষাৎকার দিতে এসেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে। সেই দিন তাঁর সঙ্গে কথোপকথনের কিছু চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো-

 

শতাব্দীর মহানায়ক অ্যালবামটি বের করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এতে কী কী বিষয় থাকছে?

৩০টি গান নিয়ে ‘শতাব্দীর মহানায়ক’। তিনটি সিডি একত্রে। বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন বাঁক গানে গানে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। বঙ্গবন্ধুর শৈশব, রাজনীতিতে প্রবেশ, ভাষা আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে তাঁর ভূমিকা গানের মাধ্যমে এতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ধরনের উদ্যোগের পরিকল্পনা কেন নিয়েছেন?

নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী আমাকে একটি দায়িত্ব দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘হাজার উন্নয়ন’ নিয়ে গান করার জন্য। এরপর আমি পরিকল্পনা করি। তখন কিছু উন্নয়ন নিয়ে তিনটি সিডি করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। সেটি কিন্তু ব্যাপক সাড়া ফেলে। নাম ছিল ‘জনতার শেখ হাসিনা’। এরপর আমি পরিকল্পনা করি, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী নিয়ে একই রকম গানের অ্যালবাম করব। কারণ আমার মনে হয়েছে, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমার একটি বিশেষ অ্যালবাম থাকা উচিত। যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম। আর বাংলাদেশে কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি গান গেয়েছি। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়েও অনেক গান করেছি। বঙ্গবন্ধুর শত বছরের একটি বিষয় ভেবে এটি করার উদ্যোগ নিই।

 

এই পরিকল্পনা কতদিন ধরে করেছেন?

পরিকল্পনা তো অনেক দিন আগে থেকেই করেছিলাম। তবে এক বছর ধরে এটি নিয়ে কাজ করেছি। এটির গ্রন্থনা, পরিকল্পনা ও পরিচালনায় রয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন। তিনি আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। গান আমিই গেয়েছি। সুর ও সংগীত পরিচালনাও আমি করেছি। গান লিখেছেন হাসান মতিউর রহমান, মিল্টন খন্দকার; সুরকার লিটন অধিকারী রিন্টু ও দেলোয়ার আরজুদা সারাফ।

 

পপসম্রাট জানে আলম বিষয়ে জানতে চাই।

এই অ্যালবামটি অনেক আগের। ৪০টির মতো গান রয়েছে। আমার জনপ্রিয় কিছু গান নতুন ফরম্যাটে মিউজিক ট্র্যাক করে বের করেছিলাম।

 

পপসম্রাট বলা হয় তো আজম খানকে! তাহলে এই অ্যালবামটির এমন নাম কেন?

তিনি তো গুরু, পপগুরু! গুরু হলো সবচেয়ে বড় স্তরের। তবে সারা দেশের মানুষ আমাকে এখন ‘পপসম্রাট’ সম্বোধন করে। এটা আমার দেওয়া কোনো উপাধি নয়। ভক্তরা ভালোবেসে উপাধিটি দিয়েছে। এমনকি প্রধানমন্ত্রীও আমাকে পপসম্রাট বলেন। আমার গানের সংখ্যা ৪ হাজারের অধিক।  দেশের কোনো পপগায়ক এত সংখ্যক গান রেকর্ড করতে পারেননি। আমার যুগোত্তীর্ণ অনেক গান রয়েছে।  অনেক সুপারহিট গানের গায়ক আমি জানে আলম।

জনপ্রিয় যত গান

প্রায় ৪ হাজারের মতো গান গেয়েছেন নন্দিত এই শিল্পী। তাঁর রয়েছে জনপ্রিয় অসংখ্য গান। এ ছাড়া তাঁর লেখা, সুর এবং পরিচালনায় করা গান রয়েছে প্রায় ৩ হাজার। বাংলাদেশের অনেক পরিচিত শিল্পীই গেয়েছেন তাঁর গান। সর্বশেষ ২৫টি গানের অ্যালবাম ‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ হয়েছে তাঁর। তাঁর গাওয়া জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে- ‘একটি গন্ধমের লাগিয়া’, ‘গ্রামের নওজোয়ান’, ‘মনে যারে চায় তারে কি ভুলিতে পারি’, ‘ইশকুল খুইলাছে’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে হইল আমার পরিচয়’, ‘বাবা ভান্ডারী’, ‘আমার অন্তরায়’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে’, দিঘির জলে ঢিল মারিলে জলতরঙ্গ হইয়া যায়’, ‘তুমি পিরিতি শিখাইয়া’, ‘দয়াল বাবা কেবলা কাবা’, ‘কালি ছাড়া কলমের মূল্য যে নাই’সহ অসংখ্য  শ্রোতানন্দিত গান।

 

স্মৃতিচারণ

তাঁর মূল্যায়নের সুযোগ রয়ে গেছে

ফেরদৌস ওয়াহিদ

 সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে যে যাঁর মতো করে গাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। ১৯৭২ সালে জানে আলমের সঙ্গে আমাদের পরিচয়। তখন আমাদের রক্তে বইছিল পপগানের স্রোত। এখানে আমি ‘আমাদের’ বলতে বোঝাচ্ছি- ফিরোজ সাঁই, আজম খান, আমি (ফেরদৌস ওয়াহিদ), জানে আলম আর ফকির আলমগীরের কথা। মানে যাঁদের সবাই বলে থাকেন বাংলা পপগানের স্রষ্টা ও প্রচারক। জানে আলমের অসংখ্য  স্টেজশো দেখেছি। তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল বাঁধভাঙা। তাঁর পুরো জীবনটাই কেটেছে ডাউন টু আর্থ ওয়েতে। বয়সে আমরা একেবারেই সমসাময়িক; ৬৮ রানিং। অথচ আমাদের সম্পর্কটা ছিল অন্য উচ্চতার। দেখা হলে একে অপরের প্রতি সম্মান, স্নেহ ও বিশ্বাসের কমতি হতো না। জানে আলম দিনের পর দিন আমাদের নিয়ে নানা প্রান্তে শো আয়োজন করতেন। নিজেও গাইতেন। শো শেষে আমাদের খুশি করার জন্য সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা তুলে দিতেন। তাঁর জন্য হয়তো সর্বোচ্চ ৫০ বা ১০০ টাকা বাঁচত। তাতেই আলম খুশি। কারণ, তিনি আসলে গানের সঙ্গটা উপভোগ করতেন, অর্থ নয়। গানপাগল অন্তঃপ্রাণ একজন মানুষ ছিলেন তিনি। মৃত্যুর পরও রাষ্ট্রীয় ও সাংগঠনিকভাবে জানে আলমের সাংস্কৃতিক মূল্যায়নের  সুযোগ রয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশেষ সম্মাননায় দীপিকা
বিশেষ সম্মাননায় দীপিকা
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
তিশার ইচ্ছা
তিশার ইচ্ছা
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক