শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১

পপসম্রাট জানে আলমের মহাপ্রস্থান

প্রিন্ট ভার্সন
পপসম্রাট জানে আলমের মহাপ্রস্থান

পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চিরবিদায় নিয়েছেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী জানে আলম। মঙ্গলবার রাত ১০টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এই পপতারকা ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কণ্ঠের জাদুতে সবাইকে বিমোহিত করেছেন। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত একইভাবে তারুণ্যের গতিতে গান করেছেন। স্টেজ, টিভি লাইভ, অ্যালবাম- প্রত্যেকটি জায়গায়ই নিজের সরব উপস্থিতির মাধ্যমে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছেন সারল্যের প্রতীক এই পপগায়ক।  তাঁকে নিয়ে আদ্যোপান্ত লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

শেষ রক্ষা হলো না তাঁর

সত্তরের দশকে স্বাধীন বাংলাদেশে পপগানের পাঁচ স্থপতি হিসেবে সমধিক পরিচিত ছিলেন ফিরোজ সাঁই, আজম খান, ফেরদৌস ওয়াহিদ, জানে আলম ও ফকির আলমগীর। যাঁর মধ্যে অনেক আগেই মহাপ্রস্থানের পথে হেঁটেছেন ফিরোজ সাঁই ও পপগুরু আজম খান। তাঁদের সঙ্গ দিতেই যেন মঙ্গলবার পরপারে পাড়ি জমালেন পপতারকা জানে আলম। এখন পাঁচজনের মধ্যে শুধু বেঁচে আছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ ও ফকির আলমগীর।

মৃত্যুর মাসখানেক আগে জানে আলম করোনায় আক্রান্ত হন। এরপর করোনামুক্ত হলেও নিউমোনিয়া ধরা পড়ে তাঁর। বিএস এমএমইউতে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার তাঁকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা আর হয়নি। সারাক্ষণ হাসি-খুশিতে থাকা মানুষটি হুট করেই চলে  গেলেন।

 

জন্ম এবং যেভাবে গানের ভুবনে

শিল্পী জানে আলমের জন্ম মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে। তাঁর গানের শুরুটা স্বাধীনতার পরপরই। পপ ও ফোকের মিশ্রণে তৈরি গান করে তিনি তুমুল জনপ্রিয়তা পান সত্তরের দশকে। ঢাকা রেকর্ডস থেকে প্রকাশিত প্রথম অ্যালবাম ‘বনমালী’ দিয়ে তৈরি হয় ভালো পরিচিতি। সে সময় পপগুরু আজম খান তাঁকে অনেক অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। পপগানের মধ্যে ফোক ধাঁচ এবং আধ্যাত্মবাদ যুক্ত করে গান করা ছিল তাঁর বৈশিষ্ট্য। মানুষের পছন্দের সঙ্গে মিলিয়ে নতুন ধারা তৈরি করার জন্যই তাঁর গান করা। জানে আলমের নিজের গাওয়া গানের সংখ্যা ৪ হাজারের মতো। ‘একটি গন্ধমের লাগিয়া’, ‘ইশকুল খুইলাছে’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে হইল আমার পরিচয়’, ‘বাবা ভা-ারী’, ‘আমার অন্তরায়’, বৈশাখে তোমার সাথে’, ‘দিঘির জলে ঢিল মারিলে জলতরঙ্গ হইয়া যায়’, ‘তুমি পিরিতি শিখাইয়া’, ‘দয়াল বাবা কেবলা কাবা’, ‘কালি ছাড়া কলমের মূল্য যে নাই’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের শিল্পী জানে আলম।

 

সর্বশেষ অ্যালবাম

গত বছর সর্বশেষে ২৫টি গানের অ্যালবাম ‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ হয় এই পপসম্রাটের। জানে আলম শুধু কণ্ঠশিল্পীই ছিলেন না; তিনি একজন সুরকার, গীতিকার, প্রযোজকও ছিলেন। তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম দোয়েল প্রোডাক্টস।

 

যে উদ্যোগ অধরাই রয়ে গেল...

‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ করার পর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ৩০টি গানের তিনটি সিডি বের করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন এই পপসম্রাট। যার শিরোনাম দিয়েছিলেন তিনি ‘শতাব্দীর মহানায়ক’। তাঁর এই উদ্যোগ অধরাই রয়ে গেল। প্রাথমিক আয়োজন শেষ করার পর মূলটা যখন শুরু করবেন তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি এবং পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করতে হলো তাঁকে। এই অ্যালবামটি নিয়ে গত বছরের ১৮ মার্চ পপতারকা জানে আলম শেষবারের মতো সাক্ষাৎকার দিতে এসেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে। সেই দিন তাঁর সঙ্গে কথোপকথনের কিছু চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো-

 

শতাব্দীর মহানায়ক অ্যালবামটি বের করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এতে কী কী বিষয় থাকছে?

৩০টি গান নিয়ে ‘শতাব্দীর মহানায়ক’। তিনটি সিডি একত্রে। বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন বাঁক গানে গানে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। বঙ্গবন্ধুর শৈশব, রাজনীতিতে প্রবেশ, ভাষা আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে তাঁর ভূমিকা গানের মাধ্যমে এতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ধরনের উদ্যোগের পরিকল্পনা কেন নিয়েছেন?

নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী আমাকে একটি দায়িত্ব দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘হাজার উন্নয়ন’ নিয়ে গান করার জন্য। এরপর আমি পরিকল্পনা করি। তখন কিছু উন্নয়ন নিয়ে তিনটি সিডি করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। সেটি কিন্তু ব্যাপক সাড়া ফেলে। নাম ছিল ‘জনতার শেখ হাসিনা’। এরপর আমি পরিকল্পনা করি, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী নিয়ে একই রকম গানের অ্যালবাম করব। কারণ আমার মনে হয়েছে, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমার একটি বিশেষ অ্যালবাম থাকা উচিত। যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম। আর বাংলাদেশে কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি গান গেয়েছি। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়েও অনেক গান করেছি। বঙ্গবন্ধুর শত বছরের একটি বিষয় ভেবে এটি করার উদ্যোগ নিই।

 

এই পরিকল্পনা কতদিন ধরে করেছেন?

পরিকল্পনা তো অনেক দিন আগে থেকেই করেছিলাম। তবে এক বছর ধরে এটি নিয়ে কাজ করেছি। এটির গ্রন্থনা, পরিকল্পনা ও পরিচালনায় রয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন। তিনি আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। গান আমিই গেয়েছি। সুর ও সংগীত পরিচালনাও আমি করেছি। গান লিখেছেন হাসান মতিউর রহমান, মিল্টন খন্দকার; সুরকার লিটন অধিকারী রিন্টু ও দেলোয়ার আরজুদা সারাফ।

 

পপসম্রাট জানে আলম বিষয়ে জানতে চাই।

এই অ্যালবামটি অনেক আগের। ৪০টির মতো গান রয়েছে। আমার জনপ্রিয় কিছু গান নতুন ফরম্যাটে মিউজিক ট্র্যাক করে বের করেছিলাম।

 

পপসম্রাট বলা হয় তো আজম খানকে! তাহলে এই অ্যালবামটির এমন নাম কেন?

তিনি তো গুরু, পপগুরু! গুরু হলো সবচেয়ে বড় স্তরের। তবে সারা দেশের মানুষ আমাকে এখন ‘পপসম্রাট’ সম্বোধন করে। এটা আমার দেওয়া কোনো উপাধি নয়। ভক্তরা ভালোবেসে উপাধিটি দিয়েছে। এমনকি প্রধানমন্ত্রীও আমাকে পপসম্রাট বলেন। আমার গানের সংখ্যা ৪ হাজারের অধিক।  দেশের কোনো পপগায়ক এত সংখ্যক গান রেকর্ড করতে পারেননি। আমার যুগোত্তীর্ণ অনেক গান রয়েছে।  অনেক সুপারহিট গানের গায়ক আমি জানে আলম।

জনপ্রিয় যত গান

প্রায় ৪ হাজারের মতো গান গেয়েছেন নন্দিত এই শিল্পী। তাঁর রয়েছে জনপ্রিয় অসংখ্য গান। এ ছাড়া তাঁর লেখা, সুর এবং পরিচালনায় করা গান রয়েছে প্রায় ৩ হাজার। বাংলাদেশের অনেক পরিচিত শিল্পীই গেয়েছেন তাঁর গান। সর্বশেষ ২৫টি গানের অ্যালবাম ‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ হয়েছে তাঁর। তাঁর গাওয়া জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে- ‘একটি গন্ধমের লাগিয়া’, ‘গ্রামের নওজোয়ান’, ‘মনে যারে চায় তারে কি ভুলিতে পারি’, ‘ইশকুল খুইলাছে’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে হইল আমার পরিচয়’, ‘বাবা ভান্ডারী’, ‘আমার অন্তরায়’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে’, দিঘির জলে ঢিল মারিলে জলতরঙ্গ হইয়া যায়’, ‘তুমি পিরিতি শিখাইয়া’, ‘দয়াল বাবা কেবলা কাবা’, ‘কালি ছাড়া কলমের মূল্য যে নাই’সহ অসংখ্য  শ্রোতানন্দিত গান।

 

স্মৃতিচারণ

তাঁর মূল্যায়নের সুযোগ রয়ে গেছে

ফেরদৌস ওয়াহিদ

 সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে যে যাঁর মতো করে গাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। ১৯৭২ সালে জানে আলমের সঙ্গে আমাদের পরিচয়। তখন আমাদের রক্তে বইছিল পপগানের স্রোত। এখানে আমি ‘আমাদের’ বলতে বোঝাচ্ছি- ফিরোজ সাঁই, আজম খান, আমি (ফেরদৌস ওয়াহিদ), জানে আলম আর ফকির আলমগীরের কথা। মানে যাঁদের সবাই বলে থাকেন বাংলা পপগানের স্রষ্টা ও প্রচারক। জানে আলমের অসংখ্য  স্টেজশো দেখেছি। তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল বাঁধভাঙা। তাঁর পুরো জীবনটাই কেটেছে ডাউন টু আর্থ ওয়েতে। বয়সে আমরা একেবারেই সমসাময়িক; ৬৮ রানিং। অথচ আমাদের সম্পর্কটা ছিল অন্য উচ্চতার। দেখা হলে একে অপরের প্রতি সম্মান, স্নেহ ও বিশ্বাসের কমতি হতো না। জানে আলম দিনের পর দিন আমাদের নিয়ে নানা প্রান্তে শো আয়োজন করতেন। নিজেও গাইতেন। শো শেষে আমাদের খুশি করার জন্য সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা তুলে দিতেন। তাঁর জন্য হয়তো সর্বোচ্চ ৫০ বা ১০০ টাকা বাঁচত। তাতেই আলম খুশি। কারণ, তিনি আসলে গানের সঙ্গটা উপভোগ করতেন, অর্থ নয়। গানপাগল অন্তঃপ্রাণ একজন মানুষ ছিলেন তিনি। মৃত্যুর পরও রাষ্ট্রীয় ও সাংগঠনিকভাবে জানে আলমের সাংস্কৃতিক মূল্যায়নের  সুযোগ রয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা