শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১

পপসম্রাট জানে আলমের মহাপ্রস্থান

প্রিন্ট ভার্সন
পপসম্রাট জানে আলমের মহাপ্রস্থান

পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চিরবিদায় নিয়েছেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী জানে আলম। মঙ্গলবার রাত ১০টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এই পপতারকা ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কণ্ঠের জাদুতে সবাইকে বিমোহিত করেছেন। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত একইভাবে তারুণ্যের গতিতে গান করেছেন। স্টেজ, টিভি লাইভ, অ্যালবাম- প্রত্যেকটি জায়গায়ই নিজের সরব উপস্থিতির মাধ্যমে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছেন সারল্যের প্রতীক এই পপগায়ক।  তাঁকে নিয়ে আদ্যোপান্ত লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

শেষ রক্ষা হলো না তাঁর

সত্তরের দশকে স্বাধীন বাংলাদেশে পপগানের পাঁচ স্থপতি হিসেবে সমধিক পরিচিত ছিলেন ফিরোজ সাঁই, আজম খান, ফেরদৌস ওয়াহিদ, জানে আলম ও ফকির আলমগীর। যাঁর মধ্যে অনেক আগেই মহাপ্রস্থানের পথে হেঁটেছেন ফিরোজ সাঁই ও পপগুরু আজম খান। তাঁদের সঙ্গ দিতেই যেন মঙ্গলবার পরপারে পাড়ি জমালেন পপতারকা জানে আলম। এখন পাঁচজনের মধ্যে শুধু বেঁচে আছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ ও ফকির আলমগীর।

মৃত্যুর মাসখানেক আগে জানে আলম করোনায় আক্রান্ত হন। এরপর করোনামুক্ত হলেও নিউমোনিয়া ধরা পড়ে তাঁর। বিএস এমএমইউতে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার তাঁকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা আর হয়নি। সারাক্ষণ হাসি-খুশিতে থাকা মানুষটি হুট করেই চলে  গেলেন।

 

জন্ম এবং যেভাবে গানের ভুবনে

শিল্পী জানে আলমের জন্ম মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে। তাঁর গানের শুরুটা স্বাধীনতার পরপরই। পপ ও ফোকের মিশ্রণে তৈরি গান করে তিনি তুমুল জনপ্রিয়তা পান সত্তরের দশকে। ঢাকা রেকর্ডস থেকে প্রকাশিত প্রথম অ্যালবাম ‘বনমালী’ দিয়ে তৈরি হয় ভালো পরিচিতি। সে সময় পপগুরু আজম খান তাঁকে অনেক অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। পপগানের মধ্যে ফোক ধাঁচ এবং আধ্যাত্মবাদ যুক্ত করে গান করা ছিল তাঁর বৈশিষ্ট্য। মানুষের পছন্দের সঙ্গে মিলিয়ে নতুন ধারা তৈরি করার জন্যই তাঁর গান করা। জানে আলমের নিজের গাওয়া গানের সংখ্যা ৪ হাজারের মতো। ‘একটি গন্ধমের লাগিয়া’, ‘ইশকুল খুইলাছে’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে হইল আমার পরিচয়’, ‘বাবা ভা-ারী’, ‘আমার অন্তরায়’, বৈশাখে তোমার সাথে’, ‘দিঘির জলে ঢিল মারিলে জলতরঙ্গ হইয়া যায়’, ‘তুমি পিরিতি শিখাইয়া’, ‘দয়াল বাবা কেবলা কাবা’, ‘কালি ছাড়া কলমের মূল্য যে নাই’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের শিল্পী জানে আলম।

 

সর্বশেষ অ্যালবাম

গত বছর সর্বশেষে ২৫টি গানের অ্যালবাম ‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ হয় এই পপসম্রাটের। জানে আলম শুধু কণ্ঠশিল্পীই ছিলেন না; তিনি একজন সুরকার, গীতিকার, প্রযোজকও ছিলেন। তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম দোয়েল প্রোডাক্টস।

 

যে উদ্যোগ অধরাই রয়ে গেল...

‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ করার পর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ৩০টি গানের তিনটি সিডি বের করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন এই পপসম্রাট। যার শিরোনাম দিয়েছিলেন তিনি ‘শতাব্দীর মহানায়ক’। তাঁর এই উদ্যোগ অধরাই রয়ে গেল। প্রাথমিক আয়োজন শেষ করার পর মূলটা যখন শুরু করবেন তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি এবং পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করতে হলো তাঁকে। এই অ্যালবামটি নিয়ে গত বছরের ১৮ মার্চ পপতারকা জানে আলম শেষবারের মতো সাক্ষাৎকার দিতে এসেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে। সেই দিন তাঁর সঙ্গে কথোপকথনের কিছু চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো-

 

শতাব্দীর মহানায়ক অ্যালবামটি বের করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এতে কী কী বিষয় থাকছে?

৩০টি গান নিয়ে ‘শতাব্দীর মহানায়ক’। তিনটি সিডি একত্রে। বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন বাঁক গানে গানে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। বঙ্গবন্ধুর শৈশব, রাজনীতিতে প্রবেশ, ভাষা আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে তাঁর ভূমিকা গানের মাধ্যমে এতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ধরনের উদ্যোগের পরিকল্পনা কেন নিয়েছেন?

নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী আমাকে একটি দায়িত্ব দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘হাজার উন্নয়ন’ নিয়ে গান করার জন্য। এরপর আমি পরিকল্পনা করি। তখন কিছু উন্নয়ন নিয়ে তিনটি সিডি করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। সেটি কিন্তু ব্যাপক সাড়া ফেলে। নাম ছিল ‘জনতার শেখ হাসিনা’। এরপর আমি পরিকল্পনা করি, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী নিয়ে একই রকম গানের অ্যালবাম করব। কারণ আমার মনে হয়েছে, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমার একটি বিশেষ অ্যালবাম থাকা উচিত। যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম। আর বাংলাদেশে কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি গান গেয়েছি। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়েও অনেক গান করেছি। বঙ্গবন্ধুর শত বছরের একটি বিষয় ভেবে এটি করার উদ্যোগ নিই।

 

এই পরিকল্পনা কতদিন ধরে করেছেন?

পরিকল্পনা তো অনেক দিন আগে থেকেই করেছিলাম। তবে এক বছর ধরে এটি নিয়ে কাজ করেছি। এটির গ্রন্থনা, পরিকল্পনা ও পরিচালনায় রয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন। তিনি আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। গান আমিই গেয়েছি। সুর ও সংগীত পরিচালনাও আমি করেছি। গান লিখেছেন হাসান মতিউর রহমান, মিল্টন খন্দকার; সুরকার লিটন অধিকারী রিন্টু ও দেলোয়ার আরজুদা সারাফ।

 

পপসম্রাট জানে আলম বিষয়ে জানতে চাই।

এই অ্যালবামটি অনেক আগের। ৪০টির মতো গান রয়েছে। আমার জনপ্রিয় কিছু গান নতুন ফরম্যাটে মিউজিক ট্র্যাক করে বের করেছিলাম।

 

পপসম্রাট বলা হয় তো আজম খানকে! তাহলে এই অ্যালবামটির এমন নাম কেন?

তিনি তো গুরু, পপগুরু! গুরু হলো সবচেয়ে বড় স্তরের। তবে সারা দেশের মানুষ আমাকে এখন ‘পপসম্রাট’ সম্বোধন করে। এটা আমার দেওয়া কোনো উপাধি নয়। ভক্তরা ভালোবেসে উপাধিটি দিয়েছে। এমনকি প্রধানমন্ত্রীও আমাকে পপসম্রাট বলেন। আমার গানের সংখ্যা ৪ হাজারের অধিক।  দেশের কোনো পপগায়ক এত সংখ্যক গান রেকর্ড করতে পারেননি। আমার যুগোত্তীর্ণ অনেক গান রয়েছে।  অনেক সুপারহিট গানের গায়ক আমি জানে আলম।

জনপ্রিয় যত গান

প্রায় ৪ হাজারের মতো গান গেয়েছেন নন্দিত এই শিল্পী। তাঁর রয়েছে জনপ্রিয় অসংখ্য গান। এ ছাড়া তাঁর লেখা, সুর এবং পরিচালনায় করা গান রয়েছে প্রায় ৩ হাজার। বাংলাদেশের অনেক পরিচিত শিল্পীই গেয়েছেন তাঁর গান। সর্বশেষ ২৫টি গানের অ্যালবাম ‘জনতার শেখ হাসিনা’ প্রকাশ হয়েছে তাঁর। তাঁর গাওয়া জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে- ‘একটি গন্ধমের লাগিয়া’, ‘গ্রামের নওজোয়ান’, ‘মনে যারে চায় তারে কি ভুলিতে পারি’, ‘ইশকুল খুইলাছে’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে হইল আমার পরিচয়’, ‘বাবা ভান্ডারী’, ‘আমার অন্তরায়’, ‘বৈশাখে তোমার সাথে’, দিঘির জলে ঢিল মারিলে জলতরঙ্গ হইয়া যায়’, ‘তুমি পিরিতি শিখাইয়া’, ‘দয়াল বাবা কেবলা কাবা’, ‘কালি ছাড়া কলমের মূল্য যে নাই’সহ অসংখ্য  শ্রোতানন্দিত গান।

 

স্মৃতিচারণ

তাঁর মূল্যায়নের সুযোগ রয়ে গেছে

ফেরদৌস ওয়াহিদ

 সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে যে যাঁর মতো করে গাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। ১৯৭২ সালে জানে আলমের সঙ্গে আমাদের পরিচয়। তখন আমাদের রক্তে বইছিল পপগানের স্রোত। এখানে আমি ‘আমাদের’ বলতে বোঝাচ্ছি- ফিরোজ সাঁই, আজম খান, আমি (ফেরদৌস ওয়াহিদ), জানে আলম আর ফকির আলমগীরের কথা। মানে যাঁদের সবাই বলে থাকেন বাংলা পপগানের স্রষ্টা ও প্রচারক। জানে আলমের অসংখ্য  স্টেজশো দেখেছি। তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল বাঁধভাঙা। তাঁর পুরো জীবনটাই কেটেছে ডাউন টু আর্থ ওয়েতে। বয়সে আমরা একেবারেই সমসাময়িক; ৬৮ রানিং। অথচ আমাদের সম্পর্কটা ছিল অন্য উচ্চতার। দেখা হলে একে অপরের প্রতি সম্মান, স্নেহ ও বিশ্বাসের কমতি হতো না। জানে আলম দিনের পর দিন আমাদের নিয়ে নানা প্রান্তে শো আয়োজন করতেন। নিজেও গাইতেন। শো শেষে আমাদের খুশি করার জন্য সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা তুলে দিতেন। তাঁর জন্য হয়তো সর্বোচ্চ ৫০ বা ১০০ টাকা বাঁচত। তাতেই আলম খুশি। কারণ, তিনি আসলে গানের সঙ্গটা উপভোগ করতেন, অর্থ নয়। গানপাগল অন্তঃপ্রাণ একজন মানুষ ছিলেন তিনি। মৃত্যুর পরও রাষ্ট্রীয় ও সাংগঠনিকভাবে জানে আলমের সাংস্কৃতিক মূল্যায়নের  সুযোগ রয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর