শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

এই সময়ে যেমন আছেন রুনা লায়লা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এই সময়ে যেমন আছেন রুনা লায়লা

অনেকেই রুনা লায়লাকে খুব গম্ভীর ভাবেন। অথচ অনেক উঁচুতে দাঁড়িয়ে থেকেও খুব সহজ, সরল আর প্রাণবন্ত তিনি। নতুন কিংবা পুরনো কারও সঙ্গে কথা বলতে গেলে ঠোঁটের কোণে সহজ-সরল হাসি লেগেই থাকে। রুনা লায়লা এমনই। তাঁর চারপাশের মানুষগুলো যেন তাঁর মুগ্ধতার আবেশে জড়িয়ে থাকেন। করোনার এই সময়ে কীভাবে কাটছে গুণী এই শিল্পীর সময়, তা-ই তুলে ধরেছেন- আলী আফতাব

 

করোনায় যেমন কাটছে রুনা লায়লার সময়

করোনার প্রথম দিন থেকে এখন পর্যন্ত জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বের হননি উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা। করোনা টিকা নেওয়ার জন্য এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে পরপর দুই দিন স্টেজ শোতে সংগীত পরিবেশন করার জন্য তিনি ঘর থেকে বের হয়েছিলেন। তাছাড়া আর বাসা থেকে রুনা লায়লা বের হচ্ছেন না করোনার কারণে। তাহলে কীভাবে সময় কাটছে ঘরে বসে রুনা লায়লার এমন প্রশ্ন করতেই রুনা লায়লা বলেন, ‘সত্যি বলতে যে রকম প্রায় সবারই ঘরে বসে সময় কাটে ঠিক তেমনি আমার সময়ও কাটছে। তবে হ্যাঁ একেকজনের জীবনধারা একেক রকম। আমি যেমন নিয়মিত বই পড়ি, গান শুনি। আবার এর পাশাপাশি কিছু নতুন নতুন সুরও সৃষ্টি করছি। কারণ এখন তো নতুন করে আমি গান সুর করছি বিধায় বলা যায় প্রতিনিয়তই নতুন নতুন সুর ভাবনায় আসছে।’ সাধারণত কার গান আপনি শুনে থাকেন? ‘আমি আসলে সবার গানই শুনি। নির্দিষ্ট করে কারও নাম বলা যাবে না। আবার অনেকের গান থেকে আমি নিজেও কিছু শেখার চেষ্টা করি। দেশের মধ্যে যাদের গান বেশি ভালো লাগে তাদের কিন্তু আমি নিজে থেকেই ফোন করে বা মেসেজ দিয়ে অনুপ্রেরণাও দিয়ে থাকি’ বললেন রুনা লায়লা। আপনি নিজের গান শোনেন, এমন প্রশ্নের জবাবে রুনা লায়লা বলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই নিজের গানও শুনি। নতুন পুরনো সব গানই শোনা হয়ে থাকে আমার। সেসব গানে নিজেরই ভুল-ত্রুটিগুলো বের করার চেষ্টা করি। এমন গানও পাই যে নিজেরই আফসোস হয় আরেকটু ভালো হলে আরও ভালো হতে পারত।’

প্রশ্ন রাখি করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে প্রথম কী করবেন? জবাবে রুনা লায়লা বলেন, ‘জানি না কবে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। তবে ইচ্ছা আছে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ইনশাআল্লাহ শুরুতেই লন্ডনে যাব আমার মেয়ে তানির কাছে। সেই যে গত বছর মার্চ মাসের শুরুতে এসে বাসায় বন্দী হয়েছি এরপর তো আর তেমন বাসা থেকে বের হইনি। তাই লন্ডনে যাওয়ার জন্যই মনটা অস্থির হয়ে আছে। নাতি দুজনকেও দেখতে খুব ইচ্ছা করছে, আদর করতে ইচ্ছা করছে। যদিও প্রতিনিয়ত হোয়াটসঅ্যাপে দেখছি কিন্তু তারপরও সামনাসামনি বসে দেখা, কথা বলার ভালো লাগাটুকু, আনন্দটুকুই অন্যরকম। দোয়া করি আল্লাহ যেন তাদের ভালো রাখেন, সুস্থ রাখেন। সবার প্রতি বিনীত অনুরোধ রইল আপনারা সবাই সচেতন থাকবেন, নিরাপদে থাকবেন আর অবশ্যই জরুরি কাজে বাইরে বের হলে ভালোভাবে মাস্কটা পরে নেবেন।’

রুনা লায়লা জানান, গেল ২৩ মার্চ ন্যাশনাল প্যারেড গ্রাউন্ডে এবং ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমন উপলক্ষে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীতে দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করেন।

মোহাম্মদ রফি ও কিশোরের সঙ্গে কিছু স্মৃতি

মোহাম্মদ রফি ও কিশোর কুমারের সঙ্গে অনেক মজার মজার স্মৃতি আছে রুনা লায়লার। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মোহাম্মদ রফি ও কিশোর কুমারের সঙ্গে বেশ কিছু অনুষ্ঠানে গেছি আমি। কিশোরদা খুব মজা করতেন। চমকে দিতে ভালোবাসতেন, কিন্তু দুঃখের বিষয় একসঙ্গে কোনো গান রেকর্ড হয়নি। সেবার কলকাতার নেতাজি স্টেডিয়ামে শো। আমি, কিশোরদা এবং মোহাম্মদ রফি।

আমি ব্যাক স্টেজে ঢুকে ড্রেসিংরুমে। ওখানে যারা ছিল তাদের জিজ্ঞেস করলাম মোহাম্মদ রফি ও কিশোরদা এসেছেন কিনা? কিশোরদা পেছনের দরজায় লুকিয়ে ছিলেন। হঠাৎ লাফ দিয়ে সামনে এসে বললেন, নমস্কার, আমি এখানে। আমি চমকে গেলাম। আমার অবস্থা দেখে আবার বললেন, দেখ আমি তোমাকে কেমন ভয় পাইয়ে দিলাম। আমি যখন স্টেজে গাইছি তখন অডিয়েন্সের মধ্যে গিয়ে নানান ফানি চেহারা করতেন। মজার এক মানুষ ছিলেন।

আমেরিকায় প্রথম গানের অনুষ্ঠান

গানকে সঙ্গে নিয়ে সারা বিশ্ব ঘুরে বেড়িয়েছেন এ গুণী শিল্পী। অনেক দেশে রয়েছে অনেক ধরনের মজার অভিজ্ঞতা। তেমনি এক অভিজ্ঞতার কথা বলেন তিনি। ১৯৭৭-এ আমি প্রথমবারের মতো আমেরিকা যাই বাংলাদেশ আমেরিকান কালচারাল ফোরামের উদ্যোগে। অতিথিদের বেশির ভাগ ডিপ্লোম্যাট, সিনেটরস।

আমেরিকার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার আসবেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তিনি আর আসতে পারলেন না। এলেন তার পুত্র চিফ কার্টার এবং পুত্রবধূ। সবার শেষে আমি দামাদাম মাস্তকালান্দার গানটি গাইলাম। পুরো হল তখন নাচছে, তালি বাজাচ্ছে। চিফ কার্টার এবং এফবিআইর সবাই খুব ভয় পেয়ে গেল যে, হঠাৎ কী হলো? চিফ কার্টার আমাদের হাইকমিশনারকে জিজ্ঞেস করলেন কী হয়েছে? তিনি চিফ কার্টারকে আশ্বস্ত করলেন চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। বোঝালেন আমার এ গানটা সবার খুব প্রিয় এবং গানটা গাইলে সবাই খুব এক্সাইটেড হয়ে যায়।

 

কাশ্মীরে বিনা পারিশ্রমিকে গান

১৯৭৮ সালের কথা। আমার কাছে একটা আমন্ত্রণপত্র এলো। তাও আবার কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহর নিজ হাতে লেখা। তিনি কাশ্মীরে একটি হাসপাতাল নির্মাণ করতে চান। এজন্য আমি তাকে ফান্ড জোগাড় করে দিতে কোনো সাহায্য করতে পারব কিনা? আমি পারফর্ম করলে ফান্ড উঠবে। ভারতে তিনি অনেকের সঙ্গেই কথা বলেছেন কিন্তু তাদের কেউই টাকা ছাড়া পারফর্ম করতে রাজি হলেন না। আমি তাকে উত্তর পাঠালাম। আমাকে হাতে লিখে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন এজন্য আমি সম্মানিত বোধ করছি। যেহেতু আপনি একটি মহৎ উদ্দেশ্যে ফান্ড তুলতে চাইছেন সেখানে পারিশ্রমিক নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। আমি শুধু বললাম আমার সঙ্গে কয়েকজন মিউজিশিয়ান আসবেন এবং আমার পরিবারের কয়েকজন সদস্য যেতে ইচ্ছুক। তিনি আমাকে সাদরে কাশ্মীর আমন্ত্রণ জানালেন।

লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়ে তার অফিশিয়াল রেসিডেন্সে থাকতে দিলেন। বাড়িতে দাওয়াত করলেন। অনুষ্ঠানের দিন তিনি এমন এক বক্তৃতা দিয়েছিলেন যা কোনো দিন ভুলবার নয়।

আমি বাংলাদেশের একজন শিল্পী যিনি মানবতার ডাকে এসেছি। বিনা পারিশ্রমিকে গান গাইছি- সব বললেন। শুধু আমাকে নয় বাংলাদেশের মানুষকে, বাংলাদেশ সরকারকে তিনি ধন্যবাদ জানান।

এত স্বনামধন্য একজন রাজনীতিবিদের কাছ থেকে এতটা সম্মান পেয়ে সেদিন শিল্পী হিসেবে, বাংলাদেশের শিল্পী হিসেবে আরেকবার গর্ববোধ করলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা