শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভালো নেই ক্যামেরার পেছনের কারিগররা

প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই ক্যামেরার পেছনের কারিগররা

একটি চলচ্চিত্র নির্মাণে নির্মাতা ও তারকাদের পাশাপাশি কলাকুশলীদের ভূমিকাও মুখ্য। তাঁদের ঘাম ঝরা পরিশ্রমে নির্মিত হয় একটি পরিপূর্ণ ছবি। চলচ্চিত্র জগতে দীর্ঘদিন ধরে সুবাতাসের অভাব। এমন দুঃসময় কীভাবে পার করছেন তাঁরা।  সে কথা তুলে ধরেছেন আলাউদ্দীন মাজিদ

 

আবু মুসা দেবু

[চলচ্চিত্র সম্পাদক, নির্মাতা]

চিত্রসম্পাদক আবু মুসা দেবু। গুণী এই মানুষটি কয়েক বছর ধরে অসুস্থ। চলচ্চিত্র নির্মাণ কমে যাওয়ায় দীর্ঘদিন চলচ্চিত্র এডিটরস গিল্ডের সভাপতির দায়িত্ব পালন করা এই চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বসহ অন্য চিত্রসম্পাদকরাও এখন আয়-রোজগার নিয়ে জীবনযুদ্ধে লিপ্ত। ১৯৬০ সালে ‘সূর্যস্নান’ চলচ্চিত্র সম্পাদনার মাধ্যমে বড় পর্দায় পা রাখেন। চিত্রসম্পাদক হিসেবে সূর্যকন্যা, অপবাদ, যাহা বলিব সত্য বলিব, ধীরে বহে মেঘনা, ধন্যি মেয়ে, চাষীর মেয়ে, কে তুমি তার উল্লেখযোগ্য কাজ। পাশাপাশি তিনি অভিযোগ, রানী আমার নাম, মায়ের জেহাদ, আদর্শবান সিনেমাগুলো নির্মাণ করেন।

 

ইমদাদুল হক খোকন

[নৃত্য পরিচালক]

‘বর্তমানে হাতে ছবির কাজ নেই বললেই চলে। এ দুরবস্থা কমপক্ষে আটবছর ধরে চলছে। টুকটাক মিউজিক ভিডিও ও বিজ্ঞাপনের কাজ করেই কোনোভাবে সময় কাটছে এখন। চলচ্চিত্রের আয় আর নেই। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া দুই ছেলে আর সহধর্মিণীকে নিয়ে বসবাস করছি মিরপুরের পৈতৃক বাড়িতে। বাড়ি ভাড়ার টাকা দিয়েই এখন কোনোভাবে সংসার চলছে বলা যায়।’ দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে দুঃখভরা কথাগুলো বললেন প্রখ্যাত নৃত্য পরিচালক ইমদাদুল হক খোকন। ১৯৮৪ সালে চিত্রপরিচালক এফ কবির চৌধুরীর হাত ধরে চলচ্চিত্রে আসেন তিনি। এই নৃত্যকুশলী তখন বুলবুল একাডেমির নাচের শিক্ষক। এক দিন এফ কবির চৌধুরী একজনকে নাচ শেখাতে নিয়ে যান বুলবুল একাডেমিতে। সেখানেই খোকনের সঙ্গে তাঁর পরিচয়। এই নির্মাতা তাঁকে চলচ্চিত্রে নৃত্য পরিচালনার প্রস্তাব দিলে ১৯৮৪ সালে এ নির্মাতার ‘বুলেট’ ছবি দিয়ে খোকনের চলচ্চিত্র জীবন শুরু। সেই সময় দক্ষ কাজের সুবাধে চলচ্চিত্রকার মাসুদ পারভেজ ওরফে সোহেল রানার নজরে পড়েন খোকন। সোহেল রানা তাঁর প্রযোজিত ‘লড়াকু’ ছবির জন্য প্রস্তাব দেন তাঁকে। ছবিটি পরিচালনা করেন শহীদুল ইসলাম খোকন। ১৯৮৫ সালে মুক্তি পাওয়া  এই সুপারহিট ছবিটিই বড় পর্দায় আসা খোকনের প্রথম ছবি। তারপর এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ১২শ ছবিতে কাজ করেন তিনি। ২০১০ সালে ‘মোঘলে আজম’ ছবির জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা নৃত্য পরিচালকের সম্মান পান। এ ছাড়া নানা সংগঠনের অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন তিনি। খোকনের কথায় একসময় একই দিন ৩-৪টি ছবির নৃত্যপরিচালনা করতে হতো। শিডিউল দিতে পারতাম না। নব্বই দশকের শেষ ভাগ থেকে এ অবস্থার অবনতি হতে থাকে। দুঃখ বোধ হচ্ছে আমিসহ সিনিয়রদের কাজের মূল্যায়ন এখানে হয় না।

 

আতিকুর রহমান চুন্নু

[ফাইট ডিরেক্টর]

আতিকুর রহমান চুন্নু। নন্দিত অ্যাকশন পরিচালক। রুপালি জগতে চুন্নুর পদার্পণ ১৯৭৭ সালে চিত্রপরিচালক মোতাহার হোসেনের হাত ধরে। এরপর চিত্রনায়ক জসিমের সঙ্গে তাঁর সখ্য হয়। জায়গা পান জসিমের ফাইটিং দল ‘জেমস গ্রুপ’-এ। তাঁর হাত ধরেই চুন্নু বনে যান অ্যাকশন পরিচালক। তিনি এখন পর্যন্ত ৭০০ সিনেমায় কাজ করেছেন। কলকাতার ‘শিবা’, ‘অন্যদাতা’, ‘অন্যায়’সহ বেশ কিছু ছবিতেও কাজ করেছেন চুন্নু। কিছুদিন রাজউকেও চাকরি করেছেন। তাঁর কথায়, ‘এক দশক ধরে ছবির কাজ কমার সঙ্গে সঙ্গে অনেকের মতো আমার হাতেও তেমন কাজ নেই। ভিন্ন পেশায় গিয়ে কোনোভাবে পরিবার নিয়ে দিনাতিপাত করছি।’ ইন্ডাস্ট্রির মানুষের কাছে তিনি চুন্নু মামা বলেই পরিচিত।

 

সেলিম মোহাম্মদ

[মেকআপ আর্টিস্ট]

চলচ্চিত্রে ১৯৮২ সাল থেকে মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করছেন সেলিম মোহাম্মদ। দীর্ঘ ৩৮ বছরের কর্মজীবনে নায়করাজ রাজ্জাক, রাজীব, আলমগীর, ফারুক, ইলিয়াস কাঞ্চন, শাকিব খান, দিতি, ববিতা, শাবানা, রোজিনা, মৌসুমী, শাবনূর, অপু বিশ্বাসসহ সব ক্যাটাগরির শিল্পীর মেকআপের কাজ করেছেন। এক দশক ধরে ছবির কাজ উদ্বেগজনক হারে কমে যাওয়ায় সেলিমের আর্থিক অবস্থাও সংকটে। চলচ্চিত্রে কাজ কমে যাওয়ায় জীবন ধারণ করতে টিভি নাটকের কাজও করেন সেলিম। তিনি বলেন, একসময় প্রতি মাসে কমপক্ষে ১৫ দিন শুটিং থাকত। তারপর চলচ্চিত্রের মন্দাবস্থা শুরু হলে জমানো টাকা ভেঙে চলতে হয়েছে। অন্য কোনো ব্যবসা-বাণিজ্য নেই যে, সেখান থেকে কিছু ইনকাম আসবে। তিনি বলেন, সবচেয়ে খারাপ অবস্থা হচ্ছে কাজ না থাকার পরও প্রতি মাসে ঘর ভাড়া দিতে হয়েছে। জমানো টাকাও প্রায় শেষ। সংসারে টানাটানির সময় আসছে। তাই উপায় না পেয়ে টিভি নাটকের কাজে নেমে পড়েছি। এখন আমাদের বেকারত্ব বাড়ছে। ভবিষ্যতে অন্ধকার ছাড়া কিছু দেখছি না। ফিল্ম মেকআপ আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সেলিম মোহাম্মদ বলেন, চলচ্চিত্রের সব মেকআপ আর্টিস্ট সামর্থ্যবান নয়। অনেকেই কাজ না থাকায় ঢাকা ছেড়ে গ্রামে ফিরে গেছেন। কেউবা আবার ভিক্ষাবৃত্তির মতো পেশায়ও নেমেছেন। আমাদের বেকারত্ব বেড়েই যাচ্ছে।

 

সবুজ খান

[মেকআপ আর্টিস্ট]

চলচ্চিত্রের সুপরিচিত মেকআপ আর্টিস্ট সবুজ খান। তিনি জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খানের ব্যক্তিগত মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করেন। সবুজ জানান,  কাজ কমে যাওয়ায় কেউ ভালো নেই। কাজ নেই, জমানো টাকা খরচ করতে হচ্ছে। করোনা সংক্রমণের পরই লকডাউনের সময় এই মেকআপ আর্টিস্ট ফিরে যান গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরে। বেকারত্ব ঘুচাতে ওয়াইফাই ব্যবসা ও মুরগির খামার দিয়েছেন। তিনি বলেন, এ জন্য আগেই শাকিব ভাইয়া আমাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন ব্যাকআপের জন্য বিকল্প কিছু করতে। তাঁর পরামর্শে গ্রামে গিয়ে ব্যবসাগুলো চালু করে এসেছি। চলচ্চিত্রে প্রায় ১২০ জনের মতো মেকআপ আর্টিস্ট রয়েছেন।  সবুজ খান তাঁদের মধ্যে ব্যস্ত মেকআপ আর্টিস্ট। তিনি জানালেন, তাঁর প্রায় ১৯ বছরের কর্মজীবনে চলচ্চিত্রের মন্দ সময়ের  পাশাপাশি করোনাকালই সবচেয়ে খারাপ। এত সংকট কখনো অনুভব করেননি।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর