শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বাংলা চলচ্চিত্রের মুকুটহীন নবাব

প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা চলচ্চিত্রের মুকুটহীন নবাব

দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি পাঁচ শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন। নায়ক চরিত্রে যেমন সফল ছিলেন, তেমনি জ্যেষ্ঠ ভূমিকায় এসেও ছড়িয়েছিলেন অভিনয়ের দ্যুতি। তিনি আনোয়ার হোসেন। যাঁকে ভালোবেসে দর্শক ও সিনেজগতের মানুষেরা বলেন, ‘মুকুটহীন নবাব’। বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন আনোয়ার হোসেন। সেই সিনেমা দিয়ে জয় করেছিলেন সবার মন। এরপর সবাই তাঁকে সিনেমার নবাব হিসেবে আখ্যা দেন। আজ বরেণ্য এই অভিনেতার মৃত্যুবার্ষিকী। তাঁকে নিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

সম্মাননায় তিনিই প্রথম

দর্শকের ভালোবাসা ও পুরস্কার দুটোতেই সমৃদ্ধ আনোয়ার হোসেনের প্রাপ্তির ঝুলি। তাঁর এমন দুটি অর্জন রয়েছে, যা আর কারও নেই; ভবিষ্যতে কারও পক্ষে পাওয়া সম্ভবও হবে না। তিনি দেশের প্রথম অভিনেতা, যিনি একুশে পদকে ভূষিত হয়েছিলেন। ১৯৮৮ সালে তাঁকে রাষ্ট্রীয় এই সর্বোচ্চ সম্মান দেওয়া হয়। পরবর্তীতে আরও অনেকেই এই সম্মাননা পেয়েছেন, কিন্তু প্রথম অভিনেতা তিনিই। দ্বিতীয় অর্জন হলো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। রাষ্ট্রীয় এই পুরস্কারের প্রবর্তন হয় ১৯৭৫ সালে। সে বছরই শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার পান আনোয়ার হোসেন। অর্থাৎ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের ইতিহাসেও প্রথম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা তিনি।

 

অভিনয় শুরুর গল্প

আনোয়ার হোসেনের অভিনয়ে হাতেখড়ি হয়েছিল স্কুল জীবনেই। স্কুলে থাকতে প্রথম অভিনয় করেছিলেন আসকার ইবনে সাইকের ‘পদক্ষেপ’ নাটকে। সে সময়ই একে একে অভিনয় করেছিলেন বেশ কয়েকটি মঞ্চনাটকে। ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজে পড়ার সময়ও বাদ যায়নি তাঁর অভিনয় প্রতিভা। তাঁর অভিনয়সত্তায় মুগ্ধ হয়েছিলেন সহপাঠী এবং শিক্ষকরাও।  কলেজ জীবনে মঞ্চনাটকে জড়িয়ে পড়েন আনোয়ার হোসেন। ১৯৫৭ সাল। জামালপুর ও ময়মনসিংহ ছেড়ে ঢাকায় চলে আসেন তরুণ আনোয়ার হোসেন। ঢাকা বেতারের ‘নওফেল হাতেম’ নাটকে মিলেছিল তাঁর প্রথম অভিনয়ের সুযোগ। যে বছর ঢাকায় এলেন, সে বছরই বিয়ে করেছিলেন তিনি। একই বছর চলচ্চিত্রকার মহিউদ্দিনের সঙ্গে আনোয়ার হোসেনকে পরিচয় করিয়ে দেন মহিউদ্দিনের সহকারী মোহাম্মদ আনিস। কথার এক ফাঁকে আনোয়ার হোসেনকে একপ্রকার যাচাই করে নেন মহিউদ্দিন। ‘তোমার আমার’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের বিপরীতে আনোয়ার হোসেন পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন ৩০০ টাকা। তাঁর সাবলীল অভিনয় অনেকের নজরেই পড়ে। এর সুবাদে পরিচালক মহিউদ্দিন তাঁকে ‘তোমার আমার’ সিনেমায় কাজের সুযোগ দেন। ১৯৬১ সালের ওই সিনেমায় অবশ্য আনোয়ার হোসেনের চরিত্র ছিল ভিলেন। নায়ক চরিত্রে আনোয়ার হোসেনের অভিষেক হয়েছিল সালাহউদ্দিন পরিচালিত ‘সূর্যস্নান’ সিনেমার মাধ্যমে। এরপর অল্প সময়েই সিনেমা জগতে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। ষাটের দশকের প্রথম পাঁচ বছরে আনোয়ার হোসেন অন্তত দেড় ডজন সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু দর্শকের কাছে জনপ্রিয়তা পেতে তাঁকে আরও কিছুটা অপেক্ষা করতে হয়। ১৯৬৭ সালে ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ সিনেমায় অভিনয় করেই তিনি শুধু বাংলাদেশ নয়, পশ্চিম পাকিস্তানেও সমান খ্যাতি লাভ করেন এবং ‘বাংলা চলচ্চিত্রের মুকুটবিহীন নবাব’ অভিধায় অভিষিক্ত হন। কোন ধাঁচের চলচ্চিত্রে নেই আনোয়ার হোসেন? ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, নাট্যধর্মী, লোককাহিনিভিত্তিক, পোশাকি ফ্যান্টাসি, সাহিত্যনির্ভর, শিশুতোষ, পারিবারিক মেলোড্রামা ও বক্তব্যধর্মী- সব চলচ্চিত্রেই ছিল তাঁর শীর্ষস্থান।

 

প্রথম ছবিতে খলনায়ক

জীবদ্দশায় নিজের অভিনয় জীবন নিয়ে স্মৃতিচারণায় বলেছিলেন, ‘বালকবেলায় স্কুলের নাটকে অভিনয় করতে গিয়েই অভিনয়ের প্রতি আমার আসক্তি। এরপর তখনকার রুপালি জগতের তারকা ছবি বিশ্বাস, কানন দেবী- তাঁদের বিভিন্ন ছবি দেখতে দেখতেই রুপালি জগতে আসার ইচ্ছাটি প্রবল থেকে প্রবলতর হয়ে ওঠে। ৫০ দশকের শেষের দিকে সিদ্ধান্ত নিলাম অভিনয় করব সারা জীবন। সুতরাং অন্য কোনো জীবিকার সন্ধান না করে সরাসরি চলে গেলাম পরিচালক মহিউদ্দিন সাহেবের কাছে। তিনি তখন ‘মাটির পাহাড়’ নামে একটি সিনেমার কাজ করছিলেন। তাঁকে ধরলাম আমাকে নেওয়ার জন্য। তিনি জানালেন, ছবিতে অভিনয়শিল্পী নির্বাচনের কাজ শেষ। ফলে আমাকে নেওয়া যাচ্ছে না আপাতত। ৫৮ সালে শুরু করলেন ‘তোমার আমার’ সিনেমার কাজ। এখানে আমাকে নির্বাচন করা হলো খলনায়ক চরিত্রে। আমার রুপালি পর্দায় অভিষেক হলো ভিলেন হিসেবে।’

 

ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরানো ছবি

সালাহউদ্দিনের ‘সূর্যস্নান’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি এলেন লাইমলাইটে।  কিন্তু তাঁর অভিনয় জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল জহির রায়হানের বিখ্যাত ‘কাঁচের দেয়াল’ চলচ্চিত্রে দুর্র্ধর্ষ অভিনয়। যে চলচ্চিত্রে অনন্য শক্তিমান অভিনয় জানান দিল বাংলা চলচ্চিত্রে নতুন নবাবের আগমন ঘটেছে। ১৯৬৭ সাল। মুক্তি পেল খান আতাউর রহমান পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’। যে চলচ্চিত্রে নবাব সিরাজউদ্দৌলা চরিত্রে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। প্রতিকূলতার সাক্ষী সে সময়ে আনোয়ার হোসেন যেন হাজির হলেন স্বাধীনতার অবতার হয়ে। পুনর্জন্ম হলো যেন বাংলার সর্বশেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার। মানুষের আবেগ উথলে উঠল। যে চলচ্চিত্রে আমরা পর্দার নবাব সিরাজউদ্দৌলার তথা আনোয়ার হোসেনের গলায় পরাজয়ের মুখে শুনতে পাই ‘গোলাম হোসেন, আমি আবার সৈন্য সংগ্রহ করব, আবার যুদ্ধ করব, এই জন্মে না পারি, জন্ম-জন্মান্তরে এই কলঙ্ক আমরা দূর করব’। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ বাংলার স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা যেন আবির্ভূত হন নতুনরূপে। নবাব সিরাজউদ্দৌলা চলচ্চিত্রে আনোয়ার হোসেনের অভিনয় যিনি একবার দেখেছেন, তিনিই স্বীকার করতে বাধ্য বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে মুকুটহীন সম্রাট একজনই। এই চলচ্চিত্রের জন্য আনোয়ার হোসেন পেয়েছিলেন পাকিস্তানের চলচ্চিত্রের বিখ্যাত নিগার পুরস্কার। পরের বছরই মুক্তি পেয়েছিল ‘সাত ভাই চম্পা’ চলচ্চিত্র। ‘সুলেমানপুরের বাদশাহ’ চরিত্রে আনোয়ার হোসেনের অভিনয় ছিল চিরন্তন মুগ্ধতার। ১৯৭০ সালে মুক্তি পাওয়া ‘জীবন থেকে নেয়া’কে বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বলা হয়। যে চলচ্চিত্রে আনোয়ার হোসেন অভিনয় করেছিলেন সচেতন জনপ্রিয় এক রাজনৈতিক নেতার চরিত্রে। মুক্তিযুদ্ধের পরের বছর মুক্তি পায় সুভাষ দত্তের বিখ্যাত চলচ্চিত্র ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’। এই চলচ্চিত্রে আনোয়ার হোসেনের অভিনয় দাগ কেটে গেছে কোটি মানুষের মনে। আনোয়ার হোসেন অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসের বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে। ‘ধীরে বহে মেঘনা’, ‘রূপালী সৈকতে’, ‘সূর্যগ্রহণ’, ‘লাঠিয়াল’, ‘নয়নমণি’, ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’ এবং ‘ভাত দে’র মতো বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে তাঁর হৃদয়গ্রাহী অভিনয় এখনো দর্শকমুগ্ধতায় ভাসছে। ‘ভাত দে’ চলচ্চিত্র ছিল বিশ্বখ্যাত কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রথম প্রদর্শিত কোনো বাংলাদেশি চলচ্চিত্র। যে চলচ্চিত্রে আনোয়ার হোসেন অভিনয় করেছিলেন ‘সাইজুদ্দিন বয়াতি’ চরিত্রে।

 

যত সম্মাননা

খ্যাতিমান অভিনেতা আনোয়ার হোসেন, চলচ্চিত্রে তাঁর অভিনয় কর্মের জন্য পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ বিভিন্ন সংগঠনের দেওয়া পুরস্কার ও সম্মাননা। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য পুরস্কার হলো- ১৯৬৭ সালে ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে ‘নিগার পুরস্কার’, ১৯৭৫ সালে ‘লাঠিয়াল’ চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’, ১৯৭৮ সালে ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ও ১৯৮৭ সালে ‘দায়ী কে?’ ছবির জন্য পার্শ্বচরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’। ১৯৮৮ সালে অর্জন করেন ‘একুশে পদক’। এছাড়াও একাধিকবার বাচসাস চলচ্চিত্র পুরস্কার ও ২০১০ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন।

 

নিজেই নিজের চরিত্রে

আনোয়ার হোসেনই একমাত্র অভিনেতা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে, যিনি নিজেই নিজের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন- ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’ ছবিতে, অভিনেতা আনোয়ার হোসেন চরিত্রে। বর্তমান প্রজন্ম হয়তো ধারণাই করতে পারবে না যে, কত উঁচুমাপের অভিনেতা ছিলেন, কত জনপ্রিয় অভিনেতা ছিলেন আনোয়ার হোসেন। একসময় পারিবারিক-সামাজিক ছবির একচ্ছত্র প্রতাপশালী অভিনেতা ছিলেন তিনি। চরিত্রাভিনেতা হয়েও তাঁর চাহিদা ছিল নায়কদের চেয়েও বেশি। তখন তাঁর সঙ্গে জুটি হিসেবে ছিলেন আরেক প্রখ্যাত অভিনেত্রী রোজী। তাঁরা দুজন ছবিতে থাকা মানে সেই ছবি দর্শক চাহিদায় এক নম্বরে, ছবি হিট-সুপারহিট হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে সর্বকালের সেরা অভিনেতা বলা যেতে পারে তাঁকে। একজন আনোয়ার হোসেন যুগে যুগেও জন্ম নেয় না কোনো দেশে। এমন একজন আনোয়ার হোসেন আমাদের চলচ্চিত্রশিল্পে আর জন্মাবে কি না, সন্দেহ আছে। আনোয়ার হোসেনের জন্ম ১৯৩১ সালের ৬ নভেম্বর জামালপুরের মুরুলিয়া গ্রামে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মাকে নিয়ে সামিনা চৌধুরী
মাকে নিয়ে সামিনা চৌধুরী
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
দশে দশ তাসনিয়া ফারিণ
দশে দশ তাসনিয়া ফারিণ
শোবিজ তারকাদের বয়ানে পাক-ভারত যুদ্ধ
শোবিজ তারকাদের বয়ানে পাক-ভারত যুদ্ধ
পূর্ণিমার সৌভাগ্য
পূর্ণিমার সৌভাগ্য
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
রবীন্দ্র ‘সম্পত্তি সমর্পণ’  নিয়ে আবুল হায়াত
রবীন্দ্র ‘সম্পত্তি সমর্পণ’ নিয়ে আবুল হায়াত
রবীন্দ্রসংগীত চর্চায় সুন্দর পরিবেশের অভাব রয়েছে
রবীন্দ্রসংগীত চর্চায় সুন্দর পরিবেশের অভাব রয়েছে
চলচ্চিত্রে রবীন্দ্রনাথ
চলচ্চিত্রে রবীন্দ্রনাথ
চলচ্চিত্রনির্মাতাদের ভোট প্রেস ক্লাবে
চলচ্চিত্রনির্মাতাদের ভোট প্রেস ক্লাবে
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা