শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

কিছুক্ষণ আরও না হয় রহিতে কাছে

সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের বিদায়ের দিন আজ
প্রিন্ট ভার্সন
কিছুক্ষণ আরও না হয় রহিতে কাছে

‘গীতশ্রী’ খ্যাত অনবদ্য এক সংগীত পুরাধার নাম সন্ধ্যা মুখপাধ্যায়, যিনি একদিন আপন মনে গেয়ে উঠেছিলেন ‘এ শুধু গানের দিন, এ লগনও গান শোনাবার’...তারপর গানে গানে সংগীত ভান্ডারকে অপূর্ব পূর্ণতা দিয়ে আবারও গেয়ে উঠলেন ‘মধুমালতী ডাকে ওই’... ২০২২ সাল, ৯০ বছর বয়সে মধু মালতীর ডাকে সাড়া দিয়ে আজকের দিনে পরপারে যাত্রা  তার, রেখে গেছেন অনেক কিছু তবুও বলে গেলেন ‘হয়তো কিছুই নাহি পাবো...’ প্রয়াত সন্ধ্যার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁকে নিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

দৃশ্য-১, সময় রাত ৯টা

(ঠক ঠক ঠক। সদর দরজায় কে যেন ঘন ঘন কড়া নাড়ছে। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ জ্ঞানেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত দরজা খুলে দেখলেন দাঁড়িয়ে আছেন বন্ধুবর ডাক্তার বিশ্বনাথ। কলকাতা করপোরেশনের কাউন্সিলর। খুব উত্তেজিত। হাঁপাচ্ছেন। বন্ধুকে প্রায় ঠেলেই ঢুকে এলেন ভিতরে)।

-বুঝলে, আজ একটা ব্যাপার হয়েছে।

-আরে বোসো, বোসো। এত উত্তেজনা কীসের?

-উফ, কী শুনে এলাম! এমন গলা আগে আর শুনিনি। বুঝলে, আজ যে আসরে গিয়েছিলাম, সেখানে স্টেজে উঠল একটা বাচ্চা মেয়ে। নতুন মুখ। কালো মতো,  রোগা, অতি সাধারণ চেহারা, দুই বিনুনি বাঁধা। শাড়ির আঁচলখানা গায়ে জড়িয়ে স্টেজে বসল। আমি ভাবলাম, এ আবার কী ক্ল্যাসিক্যাল গাইবে? চেহারা দেখে গাইয়ে বলে মনেই হয় না। আহা, চেহারার সঙ্গে গানের কী সম্পর্ক। কী বোকাই যে বনে গেলাম। তানপুরা মিলিয়ে নিয়ে মেয়েটা সুর ছাড়ল। সেই ভয়েস থ্রো শুনে তো আমি মোহিত। নিখুঁত, গোল আওয়াজ। যেমন মিষ্টি গলা, তেমনি টোনাল কোয়ালিটি। এমনটি আমি আগে আর শুনিনি। মেয়েটির নাম সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। শুনলাম বড়ে গোলাম আলি খান সাহেবের ছাত্রী। উফ, ঈশ্বরদত্ত কণ্ঠ আর সুর। তার সঙ্গে সূক্ষ্ম কাজ। এ মেয়ে অনেকদূর যাবে, এই বলে দিলাম তোমায়। এ কাহিনি পঞ্চাশের দশকের। তার পরের ইতিহাস সবারই জানা।

কেন ‘গীতশ্রী’ তকমা দেওয়া হয়েছিল

কিংবদন্তি শিল্পী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়  বরাবরই সংগীতমহলে ‘গীতশ্রী’ নামেই পরিচিত। সংগীতশিল্পীর নামের সঙ্গেই জুড়ে গিয়েছিল এই তকমাটি। তাঁর দীর্ঘ সংগীতজীবনে অজস্র পুরস্কার পেয়েছেন সন্ধ্যা। কিন্তু কেন কেবল ‘গীতশ্রী’ নামেই ডাকা হতো তাঁকে? কোন সম্মান পাওয়ার পর এই তকমাটি জুড়ে গিয়েছিল সন্ধ্যার নামের সঙ্গে? ‘গীতশ্রী তকমার নেপথ্যে রয়েছে একটি কাহিনিী দিনটি ছিল ১৯৪৬ সালের ৬ এপ্রিল। সন্ধ্যা মুথোপাধ্যায় তখন সাড়ে ১৪ বছরের বালিকা। ‘গীতশ্রী’ নামে একটি পরীক্ষা হয়েছিল বাংলায়। সেটিতে অংশ নিয়েছিলেন ছোট্ট সন্ধ্যা। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি আয়োজিত এই সংগীত পরীক্ষায় বিচারক ছিলেন ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, ওস্তাদ মহম্মদ দাবির খাঁ এবং রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই পরীক্ষায় কেবল সসম্মানে উত্তীর্ণই হয়েছিলেন তা নয়, প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন। সন্ধ্যার গাওয়া গানে মুগ্ধ হয়েছিলেন বিচারকরা। প্রথম স্থান অধিকার করায় তাঁকে ‘গীতশ্রী’ তকমা দেওয়া হয়েছিল। এরপর থেকে সন্ধ্যা খেয়াল, ঠুংরি, ভজন, গজল, কীর্তন, ভাটিয়ালি, বাউল, রবীন্দ্রসংগীত, নজরুলগীতিসহ একের পর এক আধুনিক গান গেয়েছেন। ১৯৫৪ সালে অগ্নিপরীক্ষা ছবিতে তাঁর গাওয়া ‘গানে মোর কোন ইন্দ্রধনু’ গানটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হন। সেই থেকে সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় সবার কাছে হয়ে গেলেন ‘গীতশ্রী’।

 

লতার সান্নিধ্যে মজার গল্প...

১৯৫০ সালে অনিল বিশ্বাসের সুরে ‘তারানা’ ছবিতে গাইতে গিয়েই লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে পরিচয় হলো। গানটা ছিল লতার সঙ্গে দ্বৈত কণ্ঠে’ ‘বোল পাপিহে বোল রে, তু বোল পাপিহে বোল’। অভিনেত্রী মধুবালার লিপে লতার, সন্ধ্যার গান ছিল শ্যামার লিপে। পরিচয়ের কিছু দিনের মধ্যেই লতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব হয়ে যায় সন্ধ্যার। লতা প্রায়ই চলে আসতেন এভারগ্রিন হোটেলে সন্ধ্যার কাছে। সাধারণ বেশভূষা, আন্তরিক ব্যবহার। লতাকে খুব ভালো লাগল সন্ধ্যার। লতা একলাই আসতেন, কখনোবা থাকতেন সুরকার রোশন, সি রামচন্দ্র। লতার সঙ্গে গান নিয়ে নানা আলোচনা হতো। তখন উচ্চাঙ্গ সংগীতের নামি শিল্পী রোশেনারা বেগম, হীরাবাই বরোদেকর, কেশরবাই বরোদেকর। রোশেনারার গান সবচেয়ে পছন্দ করতেন লতা। লতা আবার খুব ভালো অন্যের গলা নকল করতে পারতেন। সে সময়কার হিন্দি ছবির মহিলা শিল্পীদের গলা নকল করে শোনাতেন লতা সন্ধ্যাকে। প্রথম দিকে সন্ধ্যার সঙ্গে তাঁর দিদি ছিলেন। কয়েক মাস দিদি থেকে চলে যাওয়ার পর সন্ধ্যার মা আসেন। মা নিজেই রান্না করতেন। হোটেলের খাবার খেতেন না। লতা মায়ের হাতের রান্না দারুণ পছন্দ করতেন। লতা এসে মাকে বলতেন, ‘মাইজি, আজ থোড়াসা চাউল লেঙ্গে।’ সন্ধ্যার মা লতাকে রেঁধে খাওয়াতেন নানা তরকারি, কোনো দিন আবার পায়েস। লতা খুব তৃপ্তি করে খেতেন সে সব। লতা সন্ধ্যার কাছে এসে অনেক সময়ই শুয়ে শুয়ে গল্প করতেন। বলতেন নানা সুখ-দুঃখের কথা। বলতেন কীভাবে কত কষ্ট করে স্টুডিওর দরজায় দরজায় ঘুরতে হয়েছে। পুরনো ছেঁড়া চটি, কাপড় মাত্র দুটি। যেটা পরে বেরোতেন, রাতে ফিরে সেটাই কেচে বালিশের নিচে রেখে দিতেন, ইস্ত্রি হয়ে যেত। কোনো কোনো সংগীত পরিচালক বলতেন, ‘ইতনি পাতলি আওয়াজ?’ কিন্তু লতা দমবার পাত্রী নন। প্রতিভা যাঁর আছে তাঁকে আটকাবে কে? এসব কথা শুনে লতার প্রতি শ্রদ্ধা আরও বেড়ে যায় সন্ধ্যার। কোনো কোনো দিন সন্ধ্যাও চলে যেতেন লতার বাড়ি। লতার মা খুবই ভালোবাসতেন সন্ধ্যাকে। লতা কফি খুব পছন্দ করতেন। এলাচ দিয়ে কফি তৈরি করতেন। নানা গল্প হতো। একরাশ চুল লতার। লতাকে বলতেন সন্ধ্যা কী সুন্দর চুল তোমার। তারপর লতা কোনো কাজে বেরোলে সন্ধ্যাকে নামিয়ে দিয়ে যেতেন হোটেলে। পরবর্তীকালে সন্ধ্যার ঢাকুরিয়ার বাড়িতেও এসেছেন লতা।

 

চিরস্মরণীয় কিছু গান...

এ শুধু গানের দিন, এ লগন গান শোনাবার। ‘পথে হলো দেরি’ ছবির এই গান আজ যেন অনুরাগীদের মনকে আরও ভারাক্রান্ত করে তুলছে। ‘সবার উপরে’ ছবির ‘ঘুম ঘুম চাঁদ ঝিকিমিকি তারা এ মাধবী রাত, আসেনি তো বুঝি আর জীবনে আমার।’ ‘পথে হলো দেরি’ ছবির আরও একটি জনপ্রিয় গান ‘তুমি না হয় রহিতে কাছে।’ অনুরাগীরাও আজ তাঁকে মনে মনে এটাই বলছেন। ‘কিছুক্ষণ আরও না হয় রহিতে কাছে।’ ‘চয়নিকা’ অ্যালবামের গান ‘মধুমালতী ডাকে আয়। ‘নায়িকা সংবাদ’ ছবির গান ‘কি মিষ্টি দেখো মিষ্টি কি মিষ্টি এ সকাল।’ ‘অগ্নিপরীক্ষা’ ছবির গান ‘কে তুমি আমারে ডাকো, পলকে লুকায়ে থাকো।’ ‘হয়তো কিছুই নাহি পাব’। ভারাক্রান্ত মনে এই গানগুলো যেন আরও মনকে ভারী করে তুলছে অনুরাগীদের।

এই বিভাগের আরও খবর
আলোচনায় ঢাকঢোল বাজে
আলোচনায় ঢাকঢোল বাজে
চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে
বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
কোয়েলের উপহার...
কোয়েলের উপহার...
নাচতে নাচতে নায়ক প্রীতম
নাচতে নাচতে নায়ক প্রীতম
এপারেই ব্যস্ত জয়া...
এপারেই ব্যস্ত জয়া...
বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সর্বশেষ খবর
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’
‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ
আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ
বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নিয়ে যা বললেন হিজবুল্লাহ মহাসচিব
ইসরায়েলকে নিয়ে যা বললেন হিজবুল্লাহ মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়