শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সুচন্দার কথায়

কেন নির্মাণ হয়নি জহির রায়হানের ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
কেন নির্মাণ হয়নি জহির রায়হানের ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’

১৯৬৫ সাল। বায়ান্নর মহান ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগ নিলেন বরেণ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান। এ ছবি নির্মাণের উদ্দেশ্য ছিল বাঙালি জাতিকে ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারির ঘটনা সম্পর্কে অবহিত করা ও পরবর্তী প্রজন্মের কাছে দিনটির সমগ্র ঘটনা তুলে ধরে মাতৃভাষার জন্য আত্মত্যাগের মতো মহতী কাজে তাদের উদ্বুদ্ধ করা। ছবির শিরোনাম রাখা হয়েছিল ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’। কিন্তু তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকার ছবিটি বানানোর সুযোগ দেয়নি তাকে।

শহীদ জহির রায়হানের সহধর্মিণী চলচ্চিত্রকার সুচন্দা বলেন, ‘বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে সাধারণভাবে একটি ধারণা আছে, এটি বুঝি নিছক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের আন্দোলন। ১৯৬৫ সালে জহির রায়হান ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ নামে যে ছবিটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেছিলেন, তার কাহিনিতে তিনি তুলে ধরেন ভাষা আন্দোলনের সঙ্গে শ্রমিক-কৃষক-জনতার সম্পৃক্ততা। জহির রায়হানের কাহিনি অবলম্বনে বরেণ্য শিল্পী মুর্তজা বশীর ছবিটির চিত্রনাট্য তৈরি করেছিলেন। তাছাড়া সেই সময় কয়েকটি পত্রিকায় ছবিটির বিজ্ঞাপনও ছাপা হয়েছিল।’

সুচন্দা বলেন, জহির রায়হান মুর্তজা বশীরের হাতে গল্পটি তুলে দেন চিত্রনাট্য তৈরির জন্য। এ গল্পে ছিল চারটি পরিবার, যারা সমাজের চারটি শ্রেণির প্রতিনিধিত্ব করে। একটি উচ্চবিত্ত, একটি মধ্যবিত্ত, একটি শ্রমিক ও একটি কৃষক দম্পতি, যারা ঘটনাচক্রে বায়ান্ন সালের একুশে ফেব্রুয়ারির দিনটিতে এমন একটি জায়গায় একত্রিত হন যেখানে ছাত্রদের মিছিলের ওপর পুলিশ গুলি চালিয়েছে। চিত্রনাট্যের শুরুতেই ছিল গুলির শব্দ, তারপরই একঝাঁক কাক আর্তকণ্ঠে চিৎকার করতে করতে উড়ে বেড়ায় গোটা ঢাকা শহরের আকাশে। ধীরে ধীরে ফ্রেমে আসে রাজপথ, টাটকা রক্ত। 

কাহিনির প্রথমেই পাওয়া যায় কৃষক গফুরকে, যে নিজের বিয়ের বাজার করবে বলে ঢাকা শহরে এসেছে এবং ‘হরতাল’ নামক আজব জিনিস দেখার জন্য রাতেও  থেকে যায়। এরপর পাওয়া যায় আহমেদ হোসেনকে, যিনি পুলিশের লোক এবং তার ছেলে তসলিম সরকারবিরোধী ছাত্ররাজনীতি করে বলে তার প্রমোশনটা আটকে আছে। এককালের কবি আনোয়ার হোসেন এখন  কেরানি, যিনি চাকরি হারানোর ভয় থাকা সত্ত্বেও ছাত্রদের হরতালকে সমর্থন  দেন। তার স্ত্রী গৃহিণী, নিজের সংসারের ভালোমন্দ ছাড়া আর কিছু সম্পর্কে খুব একটা আগ্রহও নেই, উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করা হবে শুনে যিনি আঁতকে ওঠেন, ‘সে কীগো! আমরা তাহলে কোন ভাষায় কথা বলব?’। অর্থ ও প্রাচুর্যের অফুরন্ত সমাবেশের মকবুল আহমেদকে বলতে দেখা যায়- ‘বাংলা কি মুসলমানের ভাষা নাকি? ওটা তো হিন্দুদের ভাষা’। সব শেষে পাই রিকশাচালক সেলিমকে যার স্বপ্ন একটা রিকশা কেনার, যিনি রুজি  রোজগারের জন্য হরতালের বিরোধী, আবার বাংলা বিষয়েও দরদি। এদের সবাইকে পাওয়া যায় একযোগে এক স্থানে ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ, তন্মধ্যে গফুর, তসলিম ও আনোয়ারকে আমরা হারিয়ে ফেলি চিরতরে। কৃষক গফুর, পুলিশ আহমেদ হোসেন, ছাত্র তসলিম, সরকারি  কেরানি আনোয়ার হোসেন, পুঁজিপতি মকবুল ও রিকশাচালক সেলিম সবাই সমাজের বিভিন্ন প্রতিনিধি এবং একুশে ফেব্রুয়ারিতে তাদের সবাইকে জড়ো করা হয়েছে একই স্থানে যেখানে গুলি করা হচ্ছে। যে গুলির শব্দ শুনে ‘কাকগুলো চিৎকার থামিয়ে পরস্পরের মুখের দিকে তাকাল। তারপর একটা কাক ভয়ার্ত ডানা মেলে আকাশে উড়ল’।

নবারুণ ফিল্মসের ব্যানারে ছবিটি তৈরি হওয়ার কথা ছিল। ‘একুশে  ফেব্রুয়ারি’ ছবিটিতে কারা অভিনয় করবেন তাও চূড়ান্ত করা হয়েছিল। ছবির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করার কথা ছিল খান আতা, সুমিতা দেবী, রহমান, শবনম, আনোয়ার, সুচন্দা, কবরী প্রমুখ শিল্পীর। ১৯৬৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে জহির রায়হান চিত্রনাট্যটি এফডিসি স্টুডিওতে জমা দেন অনুমোদনের জন্য। কিন্তু এ ছবি নির্মাণের অনুমতি তাকে  দেওয়া হয়নি। ছবিটির চিত্রনাট্য জমা দেওয়ার পর প্রশাসন এটি অনুমোদন দিতে আপত্তি জানায়। অনুমোদন পাওয়ার জন্য বছরখানেক  চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন জহির রায়হান। সব আশা ত্যাগ করে ছবিটির চিত্রনাট্য তিনি ফেরত চান। কিন্তু চিত্রনাট্যটি তাকে আর ফেরত  দেওয়া হয়নি। তৎকালীন এফডিসি কর্তৃপক্ষ পরে তাকে জানায়, এটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ছবিটির চিত্রনাট্যকার শিল্পী মুর্তজা বশীর অবশ্য মনে করেন, ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ ছবিটির চিত্রনাট্য এফডিসির আর্কাইভেই আছে। ভালো করে খুঁজলে হয়তো সেটা এখনো পাওয়া যেতে পারে। সুচন্দা জানান, ছবিটির অনুমোদন লাভে বহু দেনদরবার করেও জহির রায়হান ব্যর্থ হন। এমনকি তাকে ছবির চিত্রনাট্য ফেরত দেওয়া হয়নি।  

ছবিটি নির্মাণ করতে না পারায় এক পর্যায়ে হতাশ হয়ে জহির রায়হান বলেছিলেন, স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে মনে হচ্ছে আমার একটি স্বপ্নের মৃত্যু হলো। সুচন্দা আরও জানান, সাময়িকভাবে হতাশ হলেও জহির রায়হান জীবনের শেষ দিনেও ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ ছবিটি নির্মাণের ইচ্ছা ত্যাগ করেননি। এ বিষয়ে জহির রায়হান সব সময়ই বলতেন, ভাষা আন্দোলনের মর্মকথা নিয়ে আমি বাঙালি জাতির দরবারে কোনো না  কোনো দিন হাজির হবই। সুচন্দা দাবি করেন, এফডিসিতে সঠিকভাবে অনুসন্ধান চালিয়ে মূল চিত্রনাট্যটি খুঁজে বের করতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রতি দৃষ্টি দেওয়ার। জহির রায়হানের লেখা মূল গল্পটি আজও রয়ে  গেছে। প্রয়োজনে সেই গল্প অবলম্বনে আবার চিত্রনাট্য রচনা করা সম্ভব। ভাষা আন্দোলনের মতো বিশাল ইতিহাস নিয়ে কোনো চলচ্চিত্র  নেই। ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ নির্মাণ করে সেই অভাব দূর করা যাবে। সরকার যদি এর জন্য ন্যূনতম অনুদানের ব্যবস্থা করে তাহলে সুচন্দা নিজেই কাজটি শুরু করতে চান। বাস্তবায়ন করতে চান জহির রায়হানের স্বপ্ন।

তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের কাছ থেকে অনুমতি না পাওয়ায় ভাষা আন্দোলন নিয়ে ছবি তৈরির সুযোগ পাননি জহির রায়হান। তবে এজন্য জহির রায়হান পিছপা হননি। ২১ ফেব্রুয়ারির ঘটনা ও পশ্চিম পাকিস্তানের  স্বৈরশাসকদের চিত্র তুলে ধরার জন্য ‘একুশে  ফেব্রুয়ারি’ ছবিটি বানাতে না পারলেও বানিয়েছিলেন ‘জীবন থেকে নেয়া’। এ ছবিতে ঠিকই তিনি একুশে ফেব্রুয়ারির ঘটনা তুলে ধরেন। ১৯৭০ সালে ‘জীবন থেকে নেয়া’ ছবিটি রিলিজ পেলে বাঙালি দর্শক বুঝতে পারে, পাকিস্তানিদের শোষণ ও বঞ্চনার প্রতিরূপ। গণমত গড়ে উঠল, পাকিস্তানিদের সঙ্গে আর নয়। দলে দলে মানুষ এ ছবিটি দেখার পর সবার মুখেই ফিরতে লাগল ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি’।

সুচন্দা আরও জানান, একাত্তরের ১৮ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে জহির রায়হান বলেছিলেন, ‘আগামী গণতান্ত্রিক সরকারের উচিত হবে একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে নিজেদের তাগিদে একটা ছবি করা। বাংলার জন্য যাদের প্রাণ এত কাঁদে, তারা একুশে ফেব্রুয়ারির ওপর একটা ছবি করবে না, যে একুশেতে বাংলা পুনর্জন্ম লাভ করেছে। তাদের প্রথম এবং প্রধান দায়িত্ব তো হবে এটা’। সেদিন তিনি আরও বলেছিলেন, ‘একুশের ওপর ছবি করা আমার জীবনের অন্যতম প্রধান বাসনা’। উপরোক্ত দুটো বাসনার কোনোটা কি পূর্ণ হয়েছে? আমাদের দায়িত্বটা কি আমরা পালন করতে পেরেছি? হাজার বছরের পুরনো রাতটা কিন্তু বেড়েই চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
রাশমিকা কেন কাঁদেন
রাশমিকা কেন কাঁদেন
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি
এটা আমাদের সিস্টেমের জটিলতা : মম
এটা আমাদের সিস্টেমের জটিলতা : মম
কেমন আছেন ক্যামেরার পেছনের কারিগররা
কেমন আছেন ক্যামেরার পেছনের কারিগররা
সর্বশেষ খবর
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’
২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন
বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে
কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে
আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে

নগর জীবন

ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ
ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ

দেশগ্রাম

সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু
সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন
শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন

দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী
রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়
জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়

দেশগ্রাম

অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাবগুলো ডিজিএফআইয়ের, হামিদুল হকের নয় : দুদক
অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাবগুলো ডিজিএফআইয়ের, হামিদুল হকের নয় : দুদক

নগর জীবন

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না
খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

নগর জীবন

পুনর্বাসন দাবিতে ভূমিহীনদের বিক্ষোভ
পুনর্বাসন দাবিতে ভূমিহীনদের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইছামতী তীরে নবজাতকের লাশ
ইছামতী তীরে নবজাতকের লাশ

দেশগ্রাম

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল

নগর জীবন

চোলাই মদসহ আটক
চোলাই মদসহ আটক

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতাকে শোকজ
খুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতাকে শোকজ

নগর জীবন