শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সুচন্দার কথায়

কেন নির্মাণ হয়নি জহির রায়হানের ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
কেন নির্মাণ হয়নি জহির রায়হানের ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’

১৯৬৫ সাল। বায়ান্নর মহান ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগ নিলেন বরেণ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান। এ ছবি নির্মাণের উদ্দেশ্য ছিল বাঙালি জাতিকে ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারির ঘটনা সম্পর্কে অবহিত করা ও পরবর্তী প্রজন্মের কাছে দিনটির সমগ্র ঘটনা তুলে ধরে মাতৃভাষার জন্য আত্মত্যাগের মতো মহতী কাজে তাদের উদ্বুদ্ধ করা। ছবির শিরোনাম রাখা হয়েছিল ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’। কিন্তু তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকার ছবিটি বানানোর সুযোগ দেয়নি তাকে।

শহীদ জহির রায়হানের সহধর্মিণী চলচ্চিত্রকার সুচন্দা বলেন, ‘বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে সাধারণভাবে একটি ধারণা আছে, এটি বুঝি নিছক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের আন্দোলন। ১৯৬৫ সালে জহির রায়হান ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ নামে যে ছবিটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেছিলেন, তার কাহিনিতে তিনি তুলে ধরেন ভাষা আন্দোলনের সঙ্গে শ্রমিক-কৃষক-জনতার সম্পৃক্ততা। জহির রায়হানের কাহিনি অবলম্বনে বরেণ্য শিল্পী মুর্তজা বশীর ছবিটির চিত্রনাট্য তৈরি করেছিলেন। তাছাড়া সেই সময় কয়েকটি পত্রিকায় ছবিটির বিজ্ঞাপনও ছাপা হয়েছিল।’

সুচন্দা বলেন, জহির রায়হান মুর্তজা বশীরের হাতে গল্পটি তুলে দেন চিত্রনাট্য তৈরির জন্য। এ গল্পে ছিল চারটি পরিবার, যারা সমাজের চারটি শ্রেণির প্রতিনিধিত্ব করে। একটি উচ্চবিত্ত, একটি মধ্যবিত্ত, একটি শ্রমিক ও একটি কৃষক দম্পতি, যারা ঘটনাচক্রে বায়ান্ন সালের একুশে ফেব্রুয়ারির দিনটিতে এমন একটি জায়গায় একত্রিত হন যেখানে ছাত্রদের মিছিলের ওপর পুলিশ গুলি চালিয়েছে। চিত্রনাট্যের শুরুতেই ছিল গুলির শব্দ, তারপরই একঝাঁক কাক আর্তকণ্ঠে চিৎকার করতে করতে উড়ে বেড়ায় গোটা ঢাকা শহরের আকাশে। ধীরে ধীরে ফ্রেমে আসে রাজপথ, টাটকা রক্ত। 

কাহিনির প্রথমেই পাওয়া যায় কৃষক গফুরকে, যে নিজের বিয়ের বাজার করবে বলে ঢাকা শহরে এসেছে এবং ‘হরতাল’ নামক আজব জিনিস দেখার জন্য রাতেও  থেকে যায়। এরপর পাওয়া যায় আহমেদ হোসেনকে, যিনি পুলিশের লোক এবং তার ছেলে তসলিম সরকারবিরোধী ছাত্ররাজনীতি করে বলে তার প্রমোশনটা আটকে আছে। এককালের কবি আনোয়ার হোসেন এখন  কেরানি, যিনি চাকরি হারানোর ভয় থাকা সত্ত্বেও ছাত্রদের হরতালকে সমর্থন  দেন। তার স্ত্রী গৃহিণী, নিজের সংসারের ভালোমন্দ ছাড়া আর কিছু সম্পর্কে খুব একটা আগ্রহও নেই, উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করা হবে শুনে যিনি আঁতকে ওঠেন, ‘সে কীগো! আমরা তাহলে কোন ভাষায় কথা বলব?’। অর্থ ও প্রাচুর্যের অফুরন্ত সমাবেশের মকবুল আহমেদকে বলতে দেখা যায়- ‘বাংলা কি মুসলমানের ভাষা নাকি? ওটা তো হিন্দুদের ভাষা’। সব শেষে পাই রিকশাচালক সেলিমকে যার স্বপ্ন একটা রিকশা কেনার, যিনি রুজি  রোজগারের জন্য হরতালের বিরোধী, আবার বাংলা বিষয়েও দরদি। এদের সবাইকে পাওয়া যায় একযোগে এক স্থানে ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ, তন্মধ্যে গফুর, তসলিম ও আনোয়ারকে আমরা হারিয়ে ফেলি চিরতরে। কৃষক গফুর, পুলিশ আহমেদ হোসেন, ছাত্র তসলিম, সরকারি  কেরানি আনোয়ার হোসেন, পুঁজিপতি মকবুল ও রিকশাচালক সেলিম সবাই সমাজের বিভিন্ন প্রতিনিধি এবং একুশে ফেব্রুয়ারিতে তাদের সবাইকে জড়ো করা হয়েছে একই স্থানে যেখানে গুলি করা হচ্ছে। যে গুলির শব্দ শুনে ‘কাকগুলো চিৎকার থামিয়ে পরস্পরের মুখের দিকে তাকাল। তারপর একটা কাক ভয়ার্ত ডানা মেলে আকাশে উড়ল’।

নবারুণ ফিল্মসের ব্যানারে ছবিটি তৈরি হওয়ার কথা ছিল। ‘একুশে  ফেব্রুয়ারি’ ছবিটিতে কারা অভিনয় করবেন তাও চূড়ান্ত করা হয়েছিল। ছবির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করার কথা ছিল খান আতা, সুমিতা দেবী, রহমান, শবনম, আনোয়ার, সুচন্দা, কবরী প্রমুখ শিল্পীর। ১৯৬৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে জহির রায়হান চিত্রনাট্যটি এফডিসি স্টুডিওতে জমা দেন অনুমোদনের জন্য। কিন্তু এ ছবি নির্মাণের অনুমতি তাকে  দেওয়া হয়নি। ছবিটির চিত্রনাট্য জমা দেওয়ার পর প্রশাসন এটি অনুমোদন দিতে আপত্তি জানায়। অনুমোদন পাওয়ার জন্য বছরখানেক  চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন জহির রায়হান। সব আশা ত্যাগ করে ছবিটির চিত্রনাট্য তিনি ফেরত চান। কিন্তু চিত্রনাট্যটি তাকে আর ফেরত  দেওয়া হয়নি। তৎকালীন এফডিসি কর্তৃপক্ষ পরে তাকে জানায়, এটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ছবিটির চিত্রনাট্যকার শিল্পী মুর্তজা বশীর অবশ্য মনে করেন, ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ ছবিটির চিত্রনাট্য এফডিসির আর্কাইভেই আছে। ভালো করে খুঁজলে হয়তো সেটা এখনো পাওয়া যেতে পারে। সুচন্দা জানান, ছবিটির অনুমোদন লাভে বহু দেনদরবার করেও জহির রায়হান ব্যর্থ হন। এমনকি তাকে ছবির চিত্রনাট্য ফেরত দেওয়া হয়নি।  

ছবিটি নির্মাণ করতে না পারায় এক পর্যায়ে হতাশ হয়ে জহির রায়হান বলেছিলেন, স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে মনে হচ্ছে আমার একটি স্বপ্নের মৃত্যু হলো। সুচন্দা আরও জানান, সাময়িকভাবে হতাশ হলেও জহির রায়হান জীবনের শেষ দিনেও ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ ছবিটি নির্মাণের ইচ্ছা ত্যাগ করেননি। এ বিষয়ে জহির রায়হান সব সময়ই বলতেন, ভাষা আন্দোলনের মর্মকথা নিয়ে আমি বাঙালি জাতির দরবারে কোনো না  কোনো দিন হাজির হবই। সুচন্দা দাবি করেন, এফডিসিতে সঠিকভাবে অনুসন্ধান চালিয়ে মূল চিত্রনাট্যটি খুঁজে বের করতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রতি দৃষ্টি দেওয়ার। জহির রায়হানের লেখা মূল গল্পটি আজও রয়ে  গেছে। প্রয়োজনে সেই গল্প অবলম্বনে আবার চিত্রনাট্য রচনা করা সম্ভব। ভাষা আন্দোলনের মতো বিশাল ইতিহাস নিয়ে কোনো চলচ্চিত্র  নেই। ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ নির্মাণ করে সেই অভাব দূর করা যাবে। সরকার যদি এর জন্য ন্যূনতম অনুদানের ব্যবস্থা করে তাহলে সুচন্দা নিজেই কাজটি শুরু করতে চান। বাস্তবায়ন করতে চান জহির রায়হানের স্বপ্ন।

তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের কাছ থেকে অনুমতি না পাওয়ায় ভাষা আন্দোলন নিয়ে ছবি তৈরির সুযোগ পাননি জহির রায়হান। তবে এজন্য জহির রায়হান পিছপা হননি। ২১ ফেব্রুয়ারির ঘটনা ও পশ্চিম পাকিস্তানের  স্বৈরশাসকদের চিত্র তুলে ধরার জন্য ‘একুশে  ফেব্রুয়ারি’ ছবিটি বানাতে না পারলেও বানিয়েছিলেন ‘জীবন থেকে নেয়া’। এ ছবিতে ঠিকই তিনি একুশে ফেব্রুয়ারির ঘটনা তুলে ধরেন। ১৯৭০ সালে ‘জীবন থেকে নেয়া’ ছবিটি রিলিজ পেলে বাঙালি দর্শক বুঝতে পারে, পাকিস্তানিদের শোষণ ও বঞ্চনার প্রতিরূপ। গণমত গড়ে উঠল, পাকিস্তানিদের সঙ্গে আর নয়। দলে দলে মানুষ এ ছবিটি দেখার পর সবার মুখেই ফিরতে লাগল ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি’।

সুচন্দা আরও জানান, একাত্তরের ১৮ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে জহির রায়হান বলেছিলেন, ‘আগামী গণতান্ত্রিক সরকারের উচিত হবে একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে নিজেদের তাগিদে একটা ছবি করা। বাংলার জন্য যাদের প্রাণ এত কাঁদে, তারা একুশে ফেব্রুয়ারির ওপর একটা ছবি করবে না, যে একুশেতে বাংলা পুনর্জন্ম লাভ করেছে। তাদের প্রথম এবং প্রধান দায়িত্ব তো হবে এটা’। সেদিন তিনি আরও বলেছিলেন, ‘একুশের ওপর ছবি করা আমার জীবনের অন্যতম প্রধান বাসনা’। উপরোক্ত দুটো বাসনার কোনোটা কি পূর্ণ হয়েছে? আমাদের দায়িত্বটা কি আমরা পালন করতে পেরেছি? হাজার বছরের পুরনো রাতটা কিন্তু বেড়েই চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
রাশমিকা কেন কাঁদেন
রাশমিকা কেন কাঁদেন
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি
এটা আমাদের সিস্টেমের জটিলতা : মম
এটা আমাদের সিস্টেমের জটিলতা : মম
কেমন আছেন ক্যামেরার পেছনের কারিগররা
কেমন আছেন ক্যামেরার পেছনের কারিগররা
বিশেষ সম্মাননায় দীপিকা
বিশেষ সম্মাননায় দীপিকা
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
তিশার ইচ্ছা
তিশার ইচ্ছা
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
সর্বশেষ খবর
সাগর উত্তাল, কলাপাড়ায় বিরামহীন বৃষ্টিতে বেড়েছে দুর্ভোগ
সাগর উত্তাল, কলাপাড়ায় বিরামহীন বৃষ্টিতে বেড়েছে দুর্ভোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে স্কুল-কলেজের টাকা আত্মসাতের মামলা
শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে স্কুল-কলেজের টাকা আত্মসাতের মামলা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাটগ্রাম থানায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় আরও দুইজন আটক
পাটগ্রাম থানায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় আরও দুইজন আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কোটচাঁদপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১
কোটচাঁদপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮
চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইছামতি নদীর তীরে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
ইছামতি নদীর তীরে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন
আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে শেষ আটে আলকারাস ও সাবালেঙ্কা
উইম্বলডনে শেষ আটে আলকারাস ও সাবালেঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ
টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৪ জুলাই, পিএসসির ৪ নির্দেশনা
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৪ জুলাই, পিএসসির ৪ নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আমরা এখনও স্বপদে বহাল, বহিষ্কারের এখতিয়ার নেই : আনিসুল মাহমুদ
আমরা এখনও স্বপদে বহাল, বহিষ্কারের এখতিয়ার নেই : আনিসুল মাহমুদ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে দুই লাখ তাল গাছ গেল কই
রংপুরে দুই লাখ তাল গাছ গেল কই

৫০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা
ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ তারকাকে ছাড়াই বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান
পাঁচ তারকাকে ছাড়াই বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই স্মরণে তরুণদের অংশগ্রহণে আইডিয়া প্রতিযোগিতা
জুলাই স্মরণে তরুণদের অংশগ্রহণে আইডিয়া প্রতিযোগিতা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রাইভেট কারে মিলল হেরোইন, গ্রেপ্তার ৩
বগুড়ায় প্রাইভেট কারে মিলল হেরোইন, গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক আম্পায়ার শিনওয়ারি আর নেই
আন্তর্জাতিক আম্পায়ার শিনওয়ারি আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে নতুন স্বপ্ন দেখছে চট্টগ্রাম
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে নতুন স্বপ্ন দেখছে চট্টগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ: ডিএমপি
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ: ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টপ অ্যান্ড টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ম্যাচের সূচি প্রকাশ
টপ অ্যান্ড টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ম্যাচের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত ৩ চীনা নাগরিক জামিনে মুক্ত
আশুগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত ৩ চীনা নাগরিক জামিনে মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে
মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে