শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

সোনালি যুগের চিত্রপরিচালক - ক্যাপ্টেন এহতেশাম

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সোনালি যুগের চিত্রপরিচালক - ক্যাপ্টেন এহতেশাম

চলচ্চিত্র নির্মাতা এহতেশাম ঢাকাই চলচ্চিত্রের পথিকৃৎ ছিলেন। তাঁর হাত ধরে ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রচার ও প্রসার হয়েছিল। এফডিসি প্রতিষ্ঠার পেছনেও তাঁর ছিল দারুণ অবদান। এ নির্মাতা উর্দুর পাশাপাশি বাংলা ভাষায় সিনেমা নির্মাণ করে দর্শকদের মাতিয়ে রেখেছিলেন দীর্ঘ সময়। তাঁর হাত ধরে রঙিন দুনিয়ায় পদার্পণ করেন পরবর্তী চলচ্চিত্র জগতের রথী-মহারথীরা। তাঁর ক্যারিয়ারে ব্যর্থতা বলতে আদতে কোনো শব্দ ছিল না। ক্যাপ্টেন এহতেশাম নামেই তিনি সর্বাধিক পরিচিত। পুরো নাম আবু নূর মুহাম্মদ এহতেশামুল হক। ১৯২৭ সালের ১২ অক্টোবর পুরান ঢাকার বংশালে তাঁর জন্ম। পড়াশোনার পর তিনি তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারতের সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং সামরিক বাহিনীর এক রেজিমেন্টে ক্যাপ্টেন পদাধিকার পান। জানা যায়, তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছিলেন ব্রিটিশ ভারতের সৈন্য হয়ে। পরে তিনি বদলি হয়ে চলে যান করাচিতে। করাচিতে তিনি ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে। সে সময় পাকিস্তানি পরিচালক আশিক মল্লিকের ‘বাঘী’ সিনেমার শুটিং চলছিল ধারে-কাছেই। এহতেশাম খানিকটা উৎসুক হয়েই শুটিং দেখতে যান।

শুটিং দেখেই বেশ আগ্রহী হয়ে ওঠেন তিনি। ধাপে ধাপে চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রক্রিয়াটা তাঁর মনটাকে বেশ দোলা দেয়। চলচ্চিত্র নামক এই বিশাল আর বিস্তৃত শিল্প মাধ্যমের সমুদ্রে পুরোপুরি নিমজ্জিত হয়ে যান এহতেশাম। তিনি সিদ্ধান্ত নেন, এই সামরিক জীবনের শৃঙ্খলিত যাপন তার দ্বারা আর সম্ভব নয়। পরিবর্তন চাই এবার। ১৯৪৬ সালে নাটোর, লালমনিরহাট এবং সান্তাহারে তিনটি প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণ করেন। এরপর সেনাবাহিনীর চাকরি ছেড়ে এসে বনে যান চলচ্চিত্রের পরিবেশক ও প্রদর্শক। উর্দু আর হিন্দি ভাষায় নির্মিত চলচ্চিত্র দেখানো শুরু করেন তিনি। ব্যবসায় নেমেই ব্যাপক সফলতার মুখ দেখেন। তারই ধারাবাহিকতায় ইচ্ছে জাগে চলচ্চিত্র প্রযোজনার। নিজেকে যেন সত্যিকার অর্থেই চলচ্চিত্র জগতে খুঁজে পান এহতেশাম। পাকিস্তানি এবং পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশি একজন সিনেমা নির্মাতা হয়ে ওঠেন তিনি। ঢাকার চলচ্চিত্র জগতের পথিকৃৎ হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাঁকে। পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় একজন পরিচালক হিসেবেও মান্য করা হয় তাঁকে। ১৯৫০ সালে এহতেশাম প্রথম চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন একজন চলচ্চিত্র পরিবেশক হিসেবে। ১৯৫৬-৫৭ সালের দিকে তিনি ‘লিও ফিল্মস’ নামে একটি চলচ্চিত্র বিতরণ সংস্থা (ফিল্ম ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি) শুরু করেন। পরিচালক হিসেবে তাঁর অভিষেক হয় ‘এই দেশ তোমার আমার’ চলচ্চিত্র দিয়ে; যা ২৫ ডিসেম্বর, ১৯৫৯ সালে প্রথমবারের মতো প্রিমিয়ার হয়েছিল। এ ছবির মাধ্যমে এ দেশে রোমান্টিক ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের দুয়ার খুলে দেন তিনি। প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণে সফল হওয়ার পর এহতেশাম দ্বিতীয় চলচ্চিত্রের কাজ শুরু করেন। ১৯৬০ সালে মুক্তি পায় তাঁর ‘রাজধানীর বুকে’ চলচ্চিত্রটি। ব্যবসায়িক সফলতার পাশাপাশি এহতেশামের খ্যাতি এনে দেয় এ চলচ্চিত্র। সিনেমাটি এতটাই জনপ্রিয়তা পায় যে, একটি গান মানুষের মুখে মুখে ফিরতে থাকে। এই কালজয়ী গানটি হলো সাংবাদিক কে জি মুস্তাফার লিখা ও তালাত মাহমুদের গাওয়া- ‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো, চাঁদ বুঝি তা জানে...।’ পূর্ব আর পশ্চিম, দুই পাকিস্তানে ব্যাপক দর্শকনন্দিত হয় তাঁর সিনেমা দুটি। এরপর ষাটের দশকের প্রাক্কাল থেকেই একের পর এক ব্যবসা সফল আর দর্শকনন্দিত সব চলচ্চিত্র উপহার দিতে থাকেন তিনি। সেই সময়কার পাকিস্তানি পত্রিকা ‘ডন’-এ এক সাংবাদিক লিখেছিলেন, সিনেমা বানানো শিখতে চাইলে যেতে হবে সিনেমার তীর্থস্থান ঢাকাতে। ‘হারানো দিন’ (১৯৬১), ‘চান্দা’ (১৯৬২- বাংলাদেশের প্রথম উর্দু ভাষার চলচ্চিত্র), ‘নতুন সুর’ (১৯৬২), ‘তালাশ’ (১৯৬৩), ‘সাগর’ (১৯৬৪-১৯৬৫ সালে জহির রায়হানের সংগ্রাম চলচ্চিত্রের পর এটিই ছিল বাংলাদেশের দ্বিতীয় রঙিন চলচ্চিত্র), ‘চকোরী’ (১৯৬৭), ‘পীচঢালা পথ’ (১৯৬৮), ‘চাঁদ আর চাঁদনী’ (১৯৬৮), ‘পায়েল’ (১৯৬৮), ‘আনাড়ি’ (১৯৬৯), ‘দাগ’ (১৯৬৯), ‘দূরদেশ’ (১৯৮৩- বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তান যৌথভাবে নির্মিত), ‘শক্তি’ (১৯৮৪), ‘চাঁদনী’ (১৯৯১), ‘চাঁদনী রাতে’ (১৯৯৩), ‘মৌমাছি’ (১৯৯৬) ইত্যাদি তাঁর নির্মিত উল্লেখযোগ্য কিছু সিনেমা। ১৯৮৩ সালে তাঁর মুভি ‘দূরদেশ’ একযোগে তিনটি ভাষায় মুক্তি পায়। বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের যৌথ প্রযোজনার এ সিনেমায় অভিনয়শিল্পীরা ছিলেন শশী কাপুর, নাদিম বেগ, শর্মিলা ঠাকুর, ববিতা, রাজ বব্বর প্রমুখ। অনেক নামিদামি অভিনেতা-অভিনেত্রী আবিষ্কারের কৃতিত্ব রয়েছে তার ঝুলিতে। শুধু চলচ্চিত্র নির্মাণ করেই তিনি ক্ষান্ত হননি। বরং নিজের চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি প্রতিভার পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। এমনকি জহির রায়হানের মতো পরিচালকও চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেছিল তাঁরই হাত ধরে। এ ছাড়া, প্রযোজক ও পরিচালক মুস্তাফিজুল হক, আজিজুর রহমান, আইআর খান, কামাল আহমেদ, শিবলী সাদিকদের উত্থান হয়েছিল তাঁর হাত ধরেই। শুধুই কি প্রযোজক আর পরিচালক? সংগীত পরিচালক রবিন ঘোষ এবং শাহনাজ রহমতুল্লাহর মতো গায়িকাকেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন তিনি। তাঁর সিনেমাতেই প্রথম নারী সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন ফেরদৌসী রহমান। ‘শাব’ একটি উর্দু শব্দ। যার অর্থ রাতের আলো। রাতের অন্ধকারে আলো যে মায়াজাল তৈরি করে, সেটা বিশেষ পছন্দের ছিল এহতেশামের কাছে। আর তাই, তার হাত ধরে আসা সব নায়িকার নামটাও শুরু হয়েছিল এই শব্দ দিয়েই। আফরোজা সুলতানা রত্না থেকে শাবানা, ঝর্ণা বসাক থেকে শবনম, কাজী শারমিন নাহিদ নূপুর থেকে শাবনূর এবং সাবরীনা তানিয়া থেকে শাবনাজ। এ ছাড়া, গোলাম মুস্তাফা, আজিম, রহমান, নাদিম বেগ, চিত্রা জহির, নাইম, খান জয়নুল, রাণী সরকার, সাদেক বাচ্চু, সাব্বির, শামস, মুনমুন এবং আরও অনেকেই চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেছিলেন এহতেশামের কল্যাণেই। আর তাই হয়তো, ছোট থেকে বুড়ো- চলচ্চিত্র জগতের সবাই তাঁকে ‘দাদু’ বলে সম্বোধন করতেন। ‘টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া’ নামক একটি সিনেমা নির্মাণ করার কথা ছিল তাঁর। পাণ্ডুলিপির কাজও গুছিয়ে এনেছিলেন। চলচ্চিত্র জগত অপেক্ষায় ছিল এই গ্র্যান্ডমাস্টারের নতুন চমকের আশায়। কিন্তু ২০০২ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতের ঘুমকে পরিপূর্ণতা দান করে চিরদিনের জন্য ঘুমের দেশে পাড়ি জমান এহতেশাম। তাই বলা হয়, তাঁর শেষ ইচ্ছেটা আর পূরণ হলো না।

এই বিভাগের আরও খবর
নিসা কেন প্রশংসিত
নিসা কেন প্রশংসিত
সুইট প্রেমিক নিলয়ের গল্প
সুইট প্রেমিক নিলয়ের গল্প
রাধিকার প্রেমে জেলে মাধব
রাধিকার প্রেমে জেলে মাধব
‘মানব গাড়ি তো আর চলে না রে’
‘মানব গাড়ি তো আর চলে না রে’
তারকার নামেই চলত ছবি
তারকার নামেই চলত ছবি
শারদীয় ভালোবাসায় পূজা
শারদীয় ভালোবাসায় পূজা
উচিত শিক্ষা দিতে আসছেন আবু হেনা রনি
উচিত শিক্ষা দিতে আসছেন আবু হেনা রনি
আনন্দ উচ্ছ্বাসে ২৭-এ চ্যানেল আই
আনন্দ উচ্ছ্বাসে ২৭-এ চ্যানেল আই
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...
ভরা মৌসুমেও যাত্রাপালায় খরা
ভরা মৌসুমেও যাত্রাপালায় খরা
অন্যরকম প্রেমের প্রথম সফল ছবি অবুঝ মন
অন্যরকম প্রেমের প্রথম সফল ছবি অবুঝ মন
সর্বশেষ খবর
৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো
৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু
কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা
কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২
চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়
মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’
‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬
ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি মুক্তি
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি মুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটালীপাড়ায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইলিশ রক্ষায় পুলিশ, নৌ-বাহিনী ছাড়াও বিমানবাহিনী ড্রোন দিয়ে কাজ করবে: মৎস উপদেষ্টা
ইলিশ রক্ষায় পুলিশ, নৌ-বাহিনী ছাড়াও বিমানবাহিনী ড্রোন দিয়ে কাজ করবে: মৎস উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান
বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট
সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত
পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

দেশগ্রাম

নদীতে শিশুর লাশ
নদীতে শিশুর লাশ

দেশগ্রাম

রাবার বাগানে যুবকের লাশ
রাবার বাগানে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন

বগুড়ায় হার্ট দিবস উপলক্ষে আন্তজেলা সাঁতার প্রতিযোগিতা
বগুড়ায় হার্ট দিবস উপলক্ষে আন্তজেলা সাঁতার প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

দেশগ্রাম

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি
শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীসহ দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীসহ দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

মাদকসহ আট মামলার আসামি গ্রেপ্তার
মাদকসহ আট মামলার আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম