অনেক সাহসি ব্যক্তিকে তেলাপোকা দেখে চিৎকার দিয়ে দৌঁড়ে পালাতে দেখেছেন অনেকেই। কারও আবার টিকটিকি দেখলে শ্বাস ঘন হয়ে যায়। কেউ অন্ধকার সহ্য করতে পারেন না মোটেই। আমাদের আশেপাশের অনেকেরই বিভিন্ন ধরনের ভীতি রয়েছে। আর তারকারাও এসব ফোবিয়ার উর্ধ্বে নয়। কারও আছে উচ্চতা-ভীতি, কারও গতি-ভীতি, কারও বা ভয়ংকর প্রাণী বা অন্ধকারের ভীতি। তবে কিছু কিছু ফোবিয়া একটু বেশিই অদ্ভুত।
এই যেমন স্টেজে কণ্ঠ আর শরীরে ঝড় তোলা ম্যাডোনা ঝড়ের শব্দ শুনতেই পারেন না। অন্যদিকে বহু ছেলের রাতের ঘুম হারাম করা সুন্দরী পামেলা আন্ডারসন আয়নার সামনে দাঁড়াতে ভয় পান। তাই তিনি আয়নায় নিজের চেহারা দেখতেন না! টিভি শোতে অনেককে কুপোকাত করা অপরাহ উইনফ্রে চুইংগাম চিবুনো একদম সহ্য করতে পারেন না! আর অভিনেত্রী হিলারি ডাফের জীবনটাই বদলে দিয়েছে ধুলোভীতি। ভাবছেন সেটা কীভাবে?
হিলারি ডাফ ছোটবেলা থেকেই অভিনয় করছেন। জনপ্রিয়তাও ছোটবেলা থেকেই সঙ্গী। আরও সঙ্গী মাইসোফোবিয়া। মানে ধুলোভীতি। ধুলোভীতির কারণে খেলার মাঠের চৌহদ্দি মাড়ানো হয়নি এই অভিনেত্রীর। কী আর করা, তাই অভিনয়ে আটঘাট বেঁধে নেমে পড়েন। একদম ছোটবেলায় বড় বোনের সঙ্গে ব্যালে নাচ শেখা শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত অভিনয়কেই বেছে নেন।
বিডি-প্রতিদিন/১৪ জুন ২০১৫/ এস আহমেদ