শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৩:৫১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪

অলস সময় কাটছে পরিচালকদের, চলচ্চিত্রের আকাশে কালো মেঘ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অলস সময় কাটছে পরিচালকদের, চলচ্চিত্রের আকাশে কালো মেঘ

প্রযুক্তির নানামাত্রিক উদ্ভাবনে বিশ্বজুড়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ কৌশলে আমূল পরিবর্তন এসেছে। চিত্রনাট্য, কাহিনির বিন্যাস, ক্যামেরার ব্যবহার, সম্পাদনার ধরন, দর্শক রুচি ইত্যাদিও পাল্টে গেছে। আবার একসময় মানুষ অভ্যস্ত ছিল হলে গিয়ে ছবি দেখতে। প্রযুক্তির প্রসারে বর্তমানে অনলাইনভিত্তিক বিভিন্ন ওটিটি প্ল্যাটফরমে ছবি মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।

এমন কোনো ছবি নেই যেটি পাওয়া যায় না ইউটিউবে। ফলে অনেক দর্শক বর্তমানে ঘরে বসেই দেখে নিচ্ছে নিজের পছন্দের ছবিটি। রুচির সঙ্গে মিললে, অভিনব গল্পের খোঁজ পেলে হলে গিয়েও দেখছে প্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী কিংবা পরিচালকের ছবি। অন্যদিকে চলচ্চিত্র নির্মাণের সাম্প্রতিকতম কলাকৌশলে পিছিয়ে পড়ায় অনেক পরিচালক বেকারও হয়ে পড়ছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির স্থায়ী সদস্যের সংখ্যা ৩৯৫। আর অস্থায়ী সদস্য ১৫০ জন। সব মিলিয়ে দেশে তালিকাভুক্ত পরিচালকের সংখ্যা ৫৪৫। এর মধ্যে উল্লিখিত কারণে চার শতাধিক পরিচালক বর্তমানে বেকার।

১৯৮১ সালে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি। বর্তমানে সংগঠনটির আজীবন সদস্য রয়েছেন ১৯ জন। আর খ্যাতিমান সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, কাজী হায়াৎ, মনতাজুর রহমান আকবর, শাহ আলম কিরন, মতিন রহমান, বাদল খন্দকার, শওকত জামিল, ছটকু আহমেদ, এফ আই মানিক, হাফিজ উদ্দিন, শাহাদত হোসেন লিটন, বদিউল আলম খোকন, মোহাম্মদ হোসেন, উত্তম আকাশের মতো পরিচালক। একদা রুপালি জগৎ মাতিয়ে রাখা নামকরা এসব পরিচালক বর্তমানে বেকার।    

তাঁরা বলছেন, চলচ্চিত্রের এই পরিণতির পেছনে রয়েছে প্রযুক্তির রূপান্তরের সঙ্গে এই পরিচালকদের নিজেদের খাপ খাইয়ে নিতে না পারা।

এ ছাড়া পেশাদার প্রযোজক না থাকা, পছন্দের নায়ক-নায়িকার শিডিউল না পাওয়া, সর্বোপরি তাঁদের নির্মিত সিনেমার দর্শক কমে যাওয়া। বিশ্বমানের সংগীত পরিচালক, নৃত্য পরিচালক, ফাইট ডিরেক্টর ও ক্যামেরাম্যানের সংকটও রয়েছে। ফলে বর্তমানে তাঁরা এমন পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছেন।

এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, দেশ স্বাধীনের আগের বছর ১৯৭০ সালে মুক্তি পেয়েছিল ৪২টি ছবি, সবাইকে অবাক করে দিয়ে ২০০৫ সালে ছবি মুক্তির এই সংখ্যা দাঁড়ায় ১০০। অথচ ১৮ বছর পর ২০২৩ সালে মুক্তি পায় মাত্র ২২টি ছবি। পরিসংখ্যানের এই তারতম্য থেকেই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের একটি চিত্র পাওয়া যায়। 

চলচ্চিত্রের চাঙ্গাভাবে একসময় উচ্চশিক্ষিতরা চাকরির পেছনে না ছুটে চলচ্চিত্রে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়তে চাইতেন। নব্বইয়ের দশকে চলচ্চিত্রে যুক্ত হওয়া তরুণরা বর্তমানে মধ্যবয়সী। সবারই রয়েছে সংসার। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে জীবনধারণের খরচও দিন দিন ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে। অথচ জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এই পর্যায়ে তাঁরা হয়ে পড়েছেন বেকার। এঁদের অনেকে অসুস্থ হলেও অর্থাভাবে করাতে পারছেন না চিকিৎসা। যথাযথ চিকিৎসা করাতে না পেরে একজন পরিচালক অন্ধ হয়ে গেছেন। কেউ বা পরিবার থেকে হয়ে পড়েছেন বিচ্ছিন্ন। অনেকে ফিরে গেছেন গ্রামে। কেউ পাড়ি জমিয়েছেন বিদেশে। আবার কেউ ছোটখাটো ব্যবসা করে টিকে থাকার সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। এঁদের মধ্যে নামকরা বেশ কয়েকজন পরিচালকও রয়েছেন। পরিচালক কাজী হায়ােক চিকিৎসার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কাছে সহায়তার আবেদন করতে হয়েছিল।

‘পেটে ক্ষুধা মুখে লাজ’ নিয়েই চলছে এই পরিচালকদের জীবন। অনেকটা মানবেতর জীবন যাপন করলেও কাউকে তা বলতে চান না তাঁরা। এই পরিচালকদের মধ্যে বর্তমানে আট থেকে ১০ জন ছবি নির্মাণে যুক্ত থাকলেও বেশির ভাগ পরিচালক সমিতিতে বসে অলস সময় কাটান।  

‘চাকর’, ‘কুলি’, ‘শান্ত কেন মাস্তান’, ‘কুখ্যাত খুনী’, ‘মাস্তানের উপর মাস্তান’—এসব ব্যবসাসফল ছবির পরিচালক মনতাজুর রহমান আকবর। ১৯৮০ সালে তিনি সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এরপর ১৯৯১ সালে ‘ন্যায়যুদ্ধ’ সিনেমা পরিচালনার মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। এরপর তিনি পরিচালনা করেন ৪৬টি ছবি। বর্তমানে তিনিও বেকার।

পরিচালক মনতাজুর রহমান আকবর জানান, বেকার জীবন থেকে রেহাই পেতে গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাটে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলেছিলেন তিনি। সেখানেও লোকসান হওয়ায় ব্যবসাটি গুটিয়ে নিয়েছেন। বর্তমানে আর কিছুই করছেন না তিনি। সময় কাটাতে এফডিসিতে যাওয়া-আসা করেন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ‘মাস্তানের উপর মাস্তান’ ছবি পরিচালনার জন্য তিনি আট লাখ টাকা সম্মানী নিয়েছিলেন। কিন্তু চলচ্চিত্রের অবস্থা এত খারাপ যে দুই বছর আগে দুটি ছবি পরিচালনা করে তিনি নামমাত্র সম্মানি পেয়েছিলেন।

দেলোয়ার জাহান ঝন্টু পরিচালিত ছবি দেখতে একসময় দর্শকরা হলে হুমড়ি খেয়ে পড়ত। বর্তমানে তিনিও বেকার। খোঁজ নিয়ে আরো জানা গেছে, গত ১০ থেকে ১২ বছরে বেকার থেকে কোনো কোনো পরিচালক অসুস্থ হয়ে পড়লেও চিকিৎসার টাকা জোগাড় করতে পারছেন না। তেমনই একজন পরিচালক এম এ আউয়াল। ‘রাজপথের বাদশা’ ও ‘কাছের শত্রু’ সিনেমা পরিচালনা করে নাম করেছিলেন তিনি। পরে তিনি বেকার হয়ে যান। এক পর্যায়ে পরিবার থেকে তিনি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। গত মে মাসে এক রাতে তাঁর লাশ উদ্ধার করে হাতিরঝিল থানা পুলিশ। পুলিশ জানায়, পরিবারের সঙ্গে তাঁর কোনো ধরনের যোগাযোগ ছিল না।

‘নছিমন’ ও ‘ময়নামতির সংসার’ ছবি পরিচালনা করেন আলী আযাদ। আগে চলচ্চিত্রের কাহিনিকার হিসেবে বেশ পরিচিত ছিলেন। সেই আলী আযাদ বর্তমানে অন্ধ। অর্থসংকটে চোখের উন্নত চিকিৎসা করাতে পারেননি। আত্মীয়দের সহায়তায় বেঁচে আছেন তিনি। গুণী এই কাহিনিকার ও পরিচালক লোকলজ্জায় কারো কাছে সহায়তা চাইতে পারছেন না।

আলী আযাদ বলেন, ‘অন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ইনকাম বন্ধ হয়ে গেছে। আগের মতো কেউ খোঁজখবরও রাখে না। সরকারের সহযোগিতা পেলে আমার বাকি জীবনটা একটু ভালো কাটতে পারত।’   

কাজ না থাকায় টানাটানি করে সংসার চালাতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ‘প্রেমের তাজমহল’ খ্যাত পরিচালক গাজী মাহবুব। তিনি জানান, একসময় তিনি নিজেকে রাজা মনে করতেন। কিন্তু বেকার থাকতে থাকতে এখন হতাশ তিনি। ইউটিউব চ্যানেল ও বিজ্ঞাপন করে কিছু আয় হয়। তা দিয়ে কোনোমতে স্ত্রী ও তিন সন্তানের পরিবার চলে।

পরিচালক জ্যাম্বস কাজল। ১৯৯৪ সালে একবুক স্বপ্ন নিয়ে বগুড়ার শেরপুর থেকে ঢাকায় আসেন। ‘মা আমার বেহেশত’ নামের একটি ছবি নির্মাণ করতে গিয়ে শুরুতেই হোঁচট খান তিনি। প্রয়াত চিত্রনায়ক মান্নাকে ঠিক করেছিলেন কেন্দ্রীয় চরিত্রে। মাস ছয়েক ঘুরিয়ে তিনি আর কাজটি করেননি। স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয় নতুন এই পরিচালকের। পরে ছবিটির নায়ক হন অমিত হাসান। কিন্তু ছবিটি ব্যবসাসফল না হওয়ায় তিনি আর দাঁড়াতে পারেননি। বর্তমানে ‘অবক্ষয়’ নামের একটি ছবি বানাচ্ছেন। এর জন্য ১৫ লাখ টাকা ঋণ করেছেন। জ্যাম্বস কাজল বলেন, ‘আমাদের অনেক পরিচালক ভূমিহীন। সরকারের কাছে আমরা ভূমির জন্য আবেদন করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’

পরিসংখ্যান যা বলছে : বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, ২০২৩ সালে ছবি মুক্তি পেয়েছে ২২টি, ২০২২ সালে ১৬টি, ২০২১ সালে ১৩টি, ২০২০ সালে ১৪টি, ২০১৯ সালে ১১টি, ২০১৮ সালে ২৫টি, ২০১৭ সালে ২৩টি, ২০১৬ সালে ৩২টি, ২০১৫ সালে ৩৩টি, ২০১৪ সালে ৩৯টি, ২০১৩ সালে ২৩টি, ২০১২ সালে ৪০টি, ২০১১ সালে ৪৫টি, ২০১০ সালে ৫৩টি, ২০০৯ সালে ৬৩টি, ২০০৮ সালে ৬৪টি, ২০০৭ সালে ৯৬টি, ২০০৬ সালে ৯৬টি, ২০০৫ সালে ১০০টি, ২০০৪ সালে ৮৮টি, ২০০৩ সালে ৭৯টি, ২০০২ সালে ৮২টি, ২০০১ সালে ৭২টি এবং ২০০০ সালে মুক্তি পায় ৮৮টি চলচ্চিত্র। ১৯৫৬ সালের আগস্ট মাসে মুক্তি পায় আবদুল জব্বার খান পরিচালিত এই অঞ্চলের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’। পরের তিন বছর কোনো ছবি মুক্তি না পেলেও ১৯৫৯ সালে তিনটি ছবি মুক্তি পেয়েছিল। ১৯৭০ সালে দেশে ৪২টি ছবি মুক্তি পায়। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগে ১৯৭১ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছিল সাতটি সিনেমা। ১৯৭২ সালে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশেও মুক্তি পেয়েছিল ৩০টি চলচ্চিত্র। ১৯৮০ সালে মুক্তি পায় ৪৭টি সিনেমা। ১৯৮৫ সালে মুক্তি পায় ৫৭টি, ১৯৯০ সালে মুক্তি পায় ৭০টি সিনেমা।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
ক্যাপিটাল ড্রামাতে মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু নিবেদিত ‘মিথ্যে প্রেমের গল্প’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু নিবেদিত ‘মিথ্যে প্রেমের গল্প’
রীতেশ নয়, জন আব্রাহামের সঙ্গে বিয়ে? মুখ খুললেন জেনেলিয়া
রীতেশ নয়, জন আব্রাহামের সঙ্গে বিয়ে? মুখ খুললেন জেনেলিয়া
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী
বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী
শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান
শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
শাকিবের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসি, গ্রেফতার ৩
শাকিবের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসি, গ্রেফতার ৩
শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার
শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার
সিনেমা থেকে অরুণাকে জোর করে বাদ দেন রেখা!
সিনেমা থেকে অরুণাকে জোর করে বাদ দেন রেখা!
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ
ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড
বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি
জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান
১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন
মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার
৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম