শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৫, সোমবার, ১৮ মে, ২০২০

আর কটা দিন কষ্ট করেন, নতুন সকাল আসবেই

মনিরুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আর কটা দিন কষ্ট করেন, নতুন সকাল আসবেই

অনেকদিন আগের কথা। আরবের লোকেরা তখন আর গাছের কোটরে বাস করতো না, কিন্তু আমি কলেজ হোস্টেলে বাস করিতাম। এইচএসসি পরীক্ষায় রেওয়াজ অনুযায়ী আমাদের সরকারি তিতুমীর কলেজে সিট পড়ে। মফস্বলের ছেলে, আমাদের কাছে হোস্টেল ছিল অনেকটা এতিমখানার মতই, সবই নিজ দায়িত্বে। হোস্টেলে মাসিক ৩০০ টাকা জমা দিয়ে দুইবেলা খাওযার সুবন্দোবস্ত থাকলেও হোস্টেলে সকালের নাস্তা তৈরি হতো না। ফলে সারা বছরই শম্ভুদার উপর নির্ভর করতে হতো। পরীক্ষার সময়ও শম্ভুদা নীলক্ষেত রেস্টুরেন্ট থেকে নাস্তা এনে খাওয়াতো। নাস্তা শেষ করে দলে দলে কলেজের সামনে পার্কিং থেকে ৮/১০ জন এক একটি টেম্পু রিজার্ভ করে পরীক্ষা কেন্দ্রের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হতাম। সারা রাস্তায়ই হৈ চৈ করতাম। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর গেইটে এসে দেখতাম টেম্পু দাঁড়িয়ে আছে। ফেরার পথে অকারণ চিৎকার চেঁচামেচি বেড়ে যেত। 

পরীক্ষার ক্লান্তি আর হোস্টেলেই ফিরলেই ডাইনিং রুমে গরম ভাত আর অমৃতের মত সুস্বাদু এক টুকরা মাছ কিংবা মাংসের ঝোল আর ডালে তো কোন রেশনিং নাই। পঞ্চম কিংবা ষষ্ঠ পরীক্ষা শেষে চার পাঁচটি টেম্পুতে হৈ চৈ করতে করতে ফিরছিলাম। অন্যান্য দিনের মতই অকারণে মহাখালি রেলগেইটের পুলিশের কয়েকজন সদস্যকে ঠোলা ঠোলা বলে গালি দিচ্ছিলাম। পুলিশের সদস্যরা উত্তেজিত না হয়ে হাসছিল। 

আমাদের এক বন্ধু এতে উত্তেজিত হয়ে হাতের নাগালে থাকা এক পুলিশ সদস্যকে ঘুসি মারে। এবার পুলিশ ও উত্তেজিত হয়, আমরা পালিয়ে আসতে পারলেও পুলিশ ঐ টেম্পুর ছাত্রদের আটক করে। তখনতো আর মোবাইল ছিল না, আমরা কলেজে ফিরে কর্তৃপক্ষকে জানালে তাঁদের মধ্যস্থতায় বন্ধুরা ছাড়া পায়। আমার সন্দেহ কিছু উত্তম মাধ্যম দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু ঐ বন্ধুরা অস্বীকার করায় সেটি রহস্যময়ই থেকে গেছে। 

ফাইনাল পরীক্ষার আগেও হরতাল অবরোধে (তখন প্রায়ই ৪৮/৭২ ঘণ্টা হরতাল হতো) রাস্তায় এসে অকারণেই পুলিশকে আধলা ইট মারতাম আর গালিগালাজ তো ফ্রি। ঠোলাই ছিল বোধহয় ঐসময়কার সবচেয়ে ভদ্রোচিত গালি। পরীক্ষা শেষে অফুরন্ত সময়, হোস্টেলে থাকার সুযোগ নাই। রেজাল্ট বেরোতে দেরী হবে, ঢাকায় থাকার জায়গা নাই, অগত্যা বাড়িতে। খাই, দাই আর মনের সুখে ঘুরে বেড়াই। একদিন শুনলাম পুলিশের সিআই আসবে, প্রবল উত্তেজনা। অবশেষে সিআই সাহেব আসলো, চেয়ারম্যান চাচার বিরুদ্ধে সরকারি গম আত্মসাতের গুরুতর অভিযোগ। আমাদের পুরোনো বাড়িতে তখন সরকারি গম গুদামজাত করা হতো। কাজেই সেই বাড়িতে স্টক চেকিং হ’লো সবার সামনেই। স্টক সঠিক, অভিযোগ বিদ্বেষপ্রসূত। বাড়ির উঠানে সিআই (ওসি-ইন্সপেক্টর) সাহেবকে ঘিরে এলাকার গন্যমান্যরা গল্প গুজবে মত্ত। সিআই সাব গল্প করছেন যে প্রতিরাতেই নৌকা ভরে ভরে আত্মসাৎকৃত সরকারি গম সিন্ধির ঘাটে মহাজনের গুদামে যায়। আমার কাছে বিষয়টি গোলমেলে লাগে, আমি বলি যে, যদি জানেনই তা’হলে ধরেন না কেন। প্রশ্নটা সহজ কিন্তু উত্তরটা যা আসে তাতে উপস্থিত সকলে বিচলিত হয়। আমার বাপ-মা তুলে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে ওঠে সিআই সাহেব। কলেজে পরীক্ষা শেষ, এলাকার সকলে খুবই ভদ্র ছেলে বলে জানে। উপস্থিত সবাই ব্যথিত হয়, কিন্তু সিআই সাহেব বলে কথা। তবে আমি প্রতিবাদ করি, সাথে আমার আরেক সহপাঠি আত্মীয়। আমিতো প্রায় গ্রেফতারই হয়ে যাই, কিন্তু সকলের বিশেষ অনুরোধে সিআই সাহেব দয়া পরবশ হয়ে আমাকে ছেড়ে দেয়। এখনও সেই দৃশ্য আমার চোখের সামনে ভাসে, বিনা কারণে এতটা অপমান আমার জীবনে কেউ করেনি।

পুলিশে চাকরির বিষয়ে বরাবরই আমার মায়ের মত ছিল না। মায়ের কথা ছিল, পুলিশের চাকরিতে মানুষ খারাপ হয়ে যায়। যাহোক, চাকরিতে যোগদানের পরে যখন ট্রেনিং এ যাই তখন ও মায়ের কথা ছিল যেন গালিগালাজ না শিখি। ট্রেনিংয়ের ছুটিতে যখন বাড়িতে গেছি, তখন অনেকেই প্রশ্ন করত কি কি গালি শিখায়। পুলিশের ট্রেনিং সিলেবাসে যে ‘আদর্শ গালি শিক্ষা’ নাই, এটা অনেকেই বিশ্বাস করত না। যেকোন চাকরিতে যোগদানের আগে বোধহয়, ব্যতিক্রম ছাড়া সকলেরই এক ধরনের ‘idealistic attitude’ থাকে। আমারও তা ছিল, কিন্তু প্রশিক্ষণকালে নিয়মকানুনের সঙ্গে আগেকার ধ্যান-ধারনার একটা সংঘর্ষের মধ্য দিয়েই একজন মানুষ ধীরে ধীরে পুলিশে পরিণত হয়। প্রশিক্ষণলদ্ধ জ্ঞান নিয়ে যখন মাঠে কাজ করতে যায় তখন দেখা যায় যে, বইয়ে পড়া আইন-কানুন আর অনগ্রাউন্ড বাস্তবতা আলাদা। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটাই ঘটেছে, দেখতে দেখতে চব্বিশ শেষ করে পঁচিশ পূর্ণ করতে যাচ্ছি। গালি শেখা কিংবা গালি দেওয়া কোনটাই আমার হয়ে ওঠেনি, সকলের সাথে মার্জিত ব্যবহারেরই চেষ্টা করেছি। 

বিভিন্ন ইউনিটে চাকরিকালীন আমার সহকর্মীদেরও সেভাবে চালানোর চেষ্টা করেছি, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সন্তুষ্ট হতে পারি নি। পুলিশের আচরণে পরিবর্তন আনাটাই ছিল সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং, যেটা সন্তোষজনক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। মানুষকে হয়রানি, অকারণ দূর্ব্যবহার, সামান্য কারণে তুই তোকারি কিংবা গালিগালাজ বন্ধ করাটা যথেষ্টই কষ্টকর ছিল। ১৮২৯ খ্রিষ্টাব্দে Robert Peel যে বলে গিয়েছিলেন, “The police are the public and the public are the police..” এতো বছরেও আমরা তা হতে পারিনি। আমরাই দাবি করি যে ‘পুলিশ জনতার বন্ধু’, কিন্তু বন্ধুত্ব তো একপাক্ষিক নয়, মানুষ পুলিশকে বন্ধু ভাবতে পারেনি। ফলে, চাকরিতে যোগদানের আগে পুলিশ সম্পর্কে যে perception ছিল তা বলা যায়, অনেকটাই অপূর্ণ ছিল। সন্দেহ নাই যে ২৪/২৫ বছর আগে পুলিশের যে অবস্থা ছিল তার অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে। সরকারি উদ্যোগ, পুলিশ নেতৃত্বের বিরামহীন প্রচেষ্টা, মানুষের সচেতনতাবোধ, মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়ার প্রেসার ইত্যাদি কারণে পুলিশের সকল দায় মওকুফের দিন অনেক আগেই শেষ হলেও প্রকৃত অর্থে পুলিশ জনগণের বন্ধু হয়ে উঠতে পারেনি। 

চলতি বছরের শুরুর দিকে পুলিশ সপ্তাহের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল, “মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার, পুলিশ হবে জনতার।” এই শ্লোগান শুনে অনেকে টিপ্পনী কেটেছে, পুলিশ কি তা’হলে এতদিন জনতার পুলিশ ছিল না, আর যদি এত বছরে তা না হয়ে থাকে তবে মাত্র এক বছরে কিভাবে জনতার পুলিশ হবে। আমি তো বলি, না, প্রকৃতপক্ষেই পুলিশ জনতার পুলিশ ছিল না। তবে আমার মনে ও সন্দেহ ছিল, মাত্র এক বছরে পুলিশের পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব! শতাব্দীর চলমান অভ্যাসগুলো রাতারাতি বদলে ফেলে জনতার পুলিশে পরিণত করার কাজটি অসম্ভব নাহ’লেও নিতান্তই কঠিন।

করোনার এই নিদানকালে দেখতে পাই, পুলিশ কনস্টেবল একা পরিত্যক্ত লাশ ভ্যানে তুলে নিজে ভ্যান চালিয়ে থানায় নিয়ে যাচ্ছে, দেখি, সংজ্ঞাহীন বৃদ্ধার সাহায্যে পথচারী কেউ না এগুলেও পিপিই পরিহিত পুলিশ সদস্য বৃদ্ধার মাথায় পানি ঢালছেন। করোনা সন্দেহে মৃত দেহের সৎকারে কেউ এগিয়ে আসছে না, পুলিশ সদস্যরা কবর খুঁড়ে জানাজা শেষে দাফন করছে। বাড়িওয়ালা কিংবা অন্য ভাড়াটিয়া চিকিৎসাকর্মী কিংবা অন্যকোন ফ্রন্ট লাইনারকে বাড়ি ছাড়ার চাপ দিচ্ছে, সেখানেও পুলিশ। ঘরে খাবার নাই, চক্ষুলজ্জ্বার খাতিরে ত্রাণ নিতে পারছে না, গোপনে ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছে পুলিশ। মূলতঃ হাসপাতালের দরজা থেকে কবরস্থান পর্যন্ত-সবখানেই পুলিশ, প্রভু কিংবা শাসক হিসাবে নয়, বন্ধুবেশেই পুলিশ। শতাব্দীর চেনা পুলিশ হঠাৎ করেই লাপাত্তা, কোথা থেকে যেন একদল নতুন পুলিশ। অনেকের কাছেই আবার চেনা চেহারা কিন্তু অচেনা আচরণ, যেন এক অবিশ্বাস্য পরিবর্তন। চাকরিতে যোগদানকালে মনে মনে পুলিশের যে মূর্তি কল্পনা করেছিলাম, আজ চব্বিশ বছর পরে সেই পুলিশ দেখলাম। এই পুলিশে আমি সন্তুষ্ট, এই পুলিশের একজন হিসাবে আমি এখন গর্ববোধ করি।

জনতার পুলিশ হতে গিয়ে চ্যালেঞ্জ ও কম নিতে হয়নি, ইতোমধ্যে করোনাতে জীবন উৎসর্গ করেছেন আট পুলিশ সদস্য। জীবন-মৃত্যুর মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে আছে একাধিক সহকর্মী, আক্রান্তের সংখ্যা ও আড়াই হাজার ছাড়িয়ে গেছে, প্রতিদিন যোগ হচ্ছে অন্ততঃ তিন ডিজিটের সংখ্যা। জানি, আমাদেরকে আরও মূল্য দিতে হবে, তবুও আপনাদের নিরাপত্তার খাতিরেই আমরা বাইরে থাকবো, প্রয়োজনে আরও মূল্য দিয়েই আপনাদের বন্ধুত্ব অর্জন করবো। চ্যালেঞ্জ আরো আছে, ঐ যে ছেলেবেলায় পড়েছি, “স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন।” করোনা কাল একদিন শেষ হবে, পুলিশের দায়িত্বের ধরণ পাল্টাবে, পুলিশও কি পাল্টে যাবে, ফিরে যাবে পুরোনো চেহারায়? করোনা কালে যে নতুন পুলিশের জন্ম হয়েছে, জনতার পুলিশে পরিণত হয়েছে তা ভবিষ্যতে ধরে রাখাটাই পুলিশ নেতৃত্বের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে। আমি বিশ্বাস করতে চাই, আমি বিশ্বাস করি, জনতার পুলিশ জনতার দিকেই থাকবে, জনগণের সাথে বন্ধুত্বটা আরো পাকাপোক্ত হবে।

পুলিশ তো আজ জনতার কাছে এসে গেছে, জনতা কি এখন পুলিশকে সহযোগিতা করবেন না? আপনারা কি চান না, করোনাতে আর কোন পুলিশ সদস্যের মৃত্যু না হোক, আর কোন স্ত্রী স্বামী বা সন্তান পিতা কিংবা মা সন্তানকে না হারাক? আপনারা কি চান না, পুলিশ আক্রান্তের সংখ্যা শূন্যতে নেমে আসুক? যদি তাই চান, তাহলে পুলিশের কাজ কমিয়ে দিন, অতি প্রয়োজন ছাড়া ঘরেই থাকুন, যে যেখানে আছেন সেখানেই ঈদ করুন। করোনায় বেঁচে থাকলে জীবনে অনেক ঈদ করতে পারবেন, শপিং করতে পারবেন। জানি, আপনারা কষ্ট করেছেন, আর কটা দিন কষ্ট করেন, নতুন সকাল আসবেই। একদিন ঘুম থেকে জেগে শুনবেন, কোন একটা করোনা ভ্যাকসিনের পরীক্ষায় সফলতা এসেছে, করোনার ওষুধ বেরিয়ে গেছে। পৃথিবীর নানা প্রান্তে পরীক্ষা চলছে, সাফল্য সময়ের ব্যাপার মাত্র, করোনা নখ দন্তহীন হয়ে যাবে। কিন্তু, যতদিন তা নয়, ততোদিন-

# ঘরে থাকা মানেই করোনামুক্ত থাকা, করোনাকে এড়িয়ে যাওয়া;
# প্রয়োজনে বাইরে গেলে মাস্ক পরুন, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন;
# বাইরে গেলেই আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়বেই, সেক্ষেত্রে করোনা মোকাবিলার শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতি গ্রহন করুন;
# করোনা ভয়ানক সংক্রামক হলেও মরনঘাতী নয়, কাজেই আক্রান্ত হলেও মনোবল না হারিয়ে করোনাকে পরাজিত করুন;
# হাঁশি, কাশির শিষ্টাচার মেনে চলুন, আশেপাশের লোককে বাঁচান;
# WHO ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ মেনে চলুন;
# আপনার সুস্থতা আপনার কাছেই, তাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, নিজে বাঁচুন, পরিবার ও প্রতিবেশীকে বাঁচান।

আমি বিশ্বাস করি, সুদিন আর বেশী দূরে নয়, করোনার বিরুদ্ধে মানুষের জয় হবেই।
কেননা, “বুকের গভীরে আছে প্রত্যয়, আমরা করবো জয় নিশ্চয়!

লেখক: কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট-এর প্রধান।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বাসে নারী যাত্রীকে শ্লীলতাহানি, দুইজন আটক
রাজধানীতে বাসে নারী যাত্রীকে শ্লীলতাহানি, দুইজন আটক

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আসবে সম্প্রীতি ও গণতন্ত্রের বাংলাদেশ’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আসবে সম্প্রীতি ও গণতন্ত্রের বাংলাদেশ’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ প্রস্তুতির নিরপেক্ষ মূল্যায়নে সহায়তা দেবে জাতিসংঘ
এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ প্রস্তুতির নিরপেক্ষ মূল্যায়নে সহায়তা দেবে জাতিসংঘ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিতে র‌্যাগিং: একজন আজীবন, ২৪ জন বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার
শাবিতে র‌্যাগিং: একজন আজীবন, ২৪ জন বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার থেকে ৪ দিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে ৪ দিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে নারীসহ তিন মাদক কারবারি আটক
শেরপুরে নারীসহ তিন মাদক কারবারি আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঘর থেকে মা-মেয়ের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
ঘর থেকে মা-মেয়ের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকাশ্যে জয়ের ‘বোকা’ অ্যালবামের প্রথম গান
প্রকাশ্যে জয়ের ‘বোকা’ অ্যালবামের প্রথম গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালামে থাকে শান্তি ও সৌহার্দ্যের বার্তা
সালামে থাকে শান্তি ও সৌহার্দ্যের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান শুরু
সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কর্মীদের আরও ঘন ঘন বাংলাদেশে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কর্মীদের আরও ঘন ঘন বাংলাদেশে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মহাঅষ্টমী
আজ মহাঅষ্টমী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ঢাকা
দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় নিহত ৩৯ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় নিহত ৩৯ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় দুপুর ১টার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
ঢাকায় দুপুর ১টার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যতের ইসলামী শিক্ষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব
ভবিষ্যতের ইসলামী শিক্ষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’
‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে ৫২৫০০ টন গম পৌঁছেছে কুতুবদিয়ায়
রাশিয়া থেকে ৫২৫০০ টন গম পৌঁছেছে কুতুবদিয়ায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক গ্যারান্টির বিপরীতে শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানিতে এনবিআরের নির্দেশনা
ব্যাংক গ্যারান্টির বিপরীতে শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানিতে এনবিআরের নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা
থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি

শিল্প বাণিজ্য

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার
৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন