শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৫, শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২০

অপূর্ণতায় মানুষের মেরুদন্ডটা নুয়ে পড়ে, ভেঙে যায় না

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
অপূর্ণতায় মানুষের মেরুদন্ডটা নুয়ে পড়ে, ভেঙে যায় না

মানুষের অপূর্ণতা কখনো পূর্ণতা পায় না। সে অপূর্ণতার জায়গাটাতে একটা গভীর শুন্যতা নিঃশব্দে কাজ করে যেটা হয়তো  চোখে দেখা যায় না। বোঝা যায় না তারপরও অদৃশ্য মনের ছাপ অচেনা ঠিকানায় দাগ কেটে যায়। যেখানে মানুষ নিজেকে খুঁজে কিন্তু কি খুঁজে তা সে নিজেও জানতে পারেনা। এমন একটা দোদুল্যমান বাস্তবতায় কোথায় যেন একটা না পাবার আকুতি মানুষকে সব সময় তাড়িয়ে বেড়ায়। সেটা ছোট-বড় সব ধরণের মানুষের ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। সেটা স্বপ্ন নাকি স্বপ্নের  চেয়ে অনেক বড় একটা অচেনা শক্তি তা হয়তো আমৃত্যু মানুষ বুঝে উঠতে পারেনা।

একজন বড় চিত্রশিল্পীর কথা মনে পড়ে গেলো। পাবলো পিকাসো। তাকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল-  আপনার আঁকা ছবিগুলোর মধ্যে আপনার সবচেয়ে প্রিয় ছবি কোনটি ? প্রশ্নটা  সাধাসিধা মনে হলেও এর গভীরতার শেকড় মাটির কতটা ভিতরে ছিল তা জানাটা অনেক কঠিন। প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন, "প্রতিটি ছবি আঁকার সময়ই মনে হয়েছিল এরপরে যে ছবিটি আঁকবো সেটাই আমার সবচেয়ে প্রিয় ছবি ।"

এ কথার প্রতিধ্বনি জীবনের শেষ পর্যন্ত থেকে যায় কিন্তু পরের প্রিয় ছবিটা আর আঁকা হয়না। সৃষ্টির অপুর্ণতাটা এভাবেই থেকে যায়। আব্রাহাম মাসলোর মোটিভেশন থিওরিতে  "নিড ফর সেলফ একচুয়ালাইজেশন" নামে মানুষের একটা চাহিদার কথা উল্লেখ করেছেন। পিকাসোর কথাটার সাথে এর সাদৃশ্য চোখে পড়ার মতো। যেমন- পৃথিবীর বিখ্যাত কবিকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় আপনি কি আপনার শ্রেষ্ঠ কবিতাটি লিখতে পেরেছেন। তবে সে বলবে না অনেক কবিতা লিখলেও আমার বিখ্যাত কবিতাটা এখনও লেখা হয়নি। 

একজন বিশ্বসেরা অভিনেতাকে যদি কেউ প্রশ্ন করে আপনি কি আপনার শ্রেষ্ঠ চরিত্রটিতে অভিনয় করেছেন। এখানেও উত্তর আসবে নাহ, অনেক অভিনয়তো করলাম শ্রেষ্ঠ চরিত্রে অভিনয় তো এখনো করা হলো না | মানুষ যতই বড় হোক, যত বড় তার অর্জন হোক, সবখানেই একটা অপূর্ণতা থেকে যায়। এই অপুর্ণতাটা মানুষকে টানতে টানতে মৃত্যু পর্যন্ত এগিয়ে নেয়।

পাবলো পিকাসোর একটা কথা দেখে 'থ' বনে গেলাম | তিনি লিখেছেন- "ভালো শিল্পীরা অনুকরণ করে, মহান শিল্পীরা করে চুরি।" কিভাবে এমন একটা দর্শনকে বিশ্লেষণ করবো তা নিয়ে অনেকটা বিপদে পড়ে গেলাম। তবে সাহস পেলাম ১৮৯০ এর দশকে বিশ্বকবি  রবীন্দ্রনাথ মহাভারত থেকে কাহিনী নিয়ে নিজের কল্পনা ও ভাবনা মিশিয়ে যে কাব্যনাট্য রচনা করেছিলেন তা থেকে। এই কাব্যনাট্যগুলো হলো 'চিত্রাঙ্গদা', 'বিদায় অভিশাপ', 'গান্ধারীর আবেদন', 'নরকবাস' এবং 'কর্ণকুন্তী সংবাদ'।  ছোট ছোট এই কাহিনীগুলোকে বিশ্ব কবি নিজের মতো করে সম্প্রসারণ করেছেন। যেখানটায় মানবিক দিকটা প্রাধান্য পেয়েছে। 

পাবলো পিকাসোর কথাটাকে আমার নিজের মতো করে ব্যাখ্যা তো তাহলে করতেই পারি। হয়তো এটা দুঃসাহস হবে তবে সাহস না থাকলে চিন্তার শক্তি থাকেনা। এটাও মনে রাখতে হবে। আমার চিন্তাশক্তি বলছে পিকাসো এখানে অনুকরণ করা মানে নকল করাকে বুঝিয়েছেন। সেখানে ভালো  শিল্পীদের স্বকীয়তা ও নিজের ভাবনা থাকেনা। অন্যের চিন্তাকে তারা ঘষে মেজে পরিবর্তন করে। এটা অনেকটা ফলিত গবেষণার মতো। পিকাসো চুরি করাকে চৌর্যবৃত্তি হিসেবে না দেখে অনেকটা চিন্তার আর্ট হিসেবে দেখেছেন। যেখানে মানুষ নিজে থেকে নতুন চিন্তা সৃষ্টি করতে পারে। কখনো প্রকৃতি, কখনো পৃথিবী ও কখনো সময়ের মতো শক্তি থেকে মানুষ চিন্তাকে  চুরি করে মহান হয়ে উঠে। এটা অনেকটা মৌলিক গবেষণার মতো।

আমার খুব কাছের একজন বলেছেন- বড়দের মাঝে ছোট হয়ে থাকার চেয়ে ছোটদের মাঝে বড় হয়ে থাকাই শ্রেয়। এমন একটা ধারণা তার জার্মান মনোবিজ্ঞানী হারম্যান এব্বিংহসের অপটিক্যাল ইলুশন বা দৃষ্টির মায়াজাল থেকে এসেছে। মনোবিজ্ঞানের মন নিয়ে জটিল খেলা এটি। একটু যদি বিশ্লেষণ করি তবে বিষয়টি পরিষ্কার হবে। 

একজন রাজার অনেক প্রজা  থাকে। এখানে রাজা প্রজাদের নেতা। আবার একজন প্রজা তার পরিবারের নেতা। প্রজার কাছে রাজা গুরুত্বপূর্ণ হলেও প্রজার পরিবারের কাছে প্রজা গুরুত্বপূর্ণ। এভাবে নেতার সংজ্ঞাটা বদলে যায় আর চাওয়া পাওয়ার  অপুর্ণতাটা থেকে যায়। আমি একজনের কাছে বড়, সে আরেকজনের কাছে বড় এমন ধারাটা চলতেই থাকে। যেমনটা বড় হয়ে উঠে মানুষের অপূর্ণতার অদৃশ্য হাত।

অপূর্ণতা সারাজীবন মানুষের জীবনকে পাগলা ঘোড়ার মতো তাড়িয়ে বেড়ায়। এই অপূর্ণতাটা থেকে যাওয়া খুব বেশি দরকার। পূর্ণতা মানুষকে খাঁটি মানুষে পরিবর্তন করতে যতটা অক্ষম অপূর্ণতা  ঠিক ততটা সক্ষম। অপূর্ণতা একটা ফুলের মতো। যেটা টিকে থাকার লড়াই করে কিন্তু সময়ের কঠিন ধাক্কায় ভেঙে যায়। 

প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ বলেছেন, "সব মানুষের জীবনেই অপূর্ণতা থাকবে। অতি পরিপূর্ণ যে মানুষ তাকে জিজ্ঞেস করলে সে ও অতি দুঃখের সঙ্গে তার অপূর্ণতার কথা বলবে। অপূর্ণতা থাকে না শুধু বড় বড় সাধক ও মহা পুরুষদের।" 

কথাটা খুব সত্যি। তবে বড় বড় সাধক ও মহাপুরুদেরও অপূর্ণতা বিন্দু বিন্দু ঘুমন্ত সত্তা নিয়ে থাকে। সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে সেটা আমরা দেখতে পেলেও তাদের ক্ষেত্রে পাইনা। সেটা তারা বুকে চাপা দিয়ে রাখে। কাউকে বলার মতো খুঁজে পায় না। হয়তো সারা পৃথিবী তাদের নিয়ে সরব কিন্তু তারা নিজেদের নিয়ে নীরব। আমরা যে যাই ভাবিনা কেন পৃথিবীতে একজন মানুষের সাধারণ মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকাটা বেশি আনন্দের। 

একটা শুন্য হাত অনেক জীবনকে পূর্ণতার স্বপ্ন দেখাতে পারে। কারণ শুন্যের মধ্যে যে অসীমতা রয়েছে তা আর অন্য কিছুতে নেই। সারা জীবন মানুষের বোঝাটা মাথায় নিয়ে যে মানুষের মেরুদন্ডটা নুয়ে পড়ে, ভেঙে যায়না। তার কাছে অপূর্ণতা স্বর্গের মতো। অপূর্ণতায় ত্যাগ থাকে। কষ্ট থাকে, কান্না থাকে, আবেগ থাকে, একটা মানুষ থাকে। কিছুদিন ধরে আমি অনেক কিছু নিয়ে ভেবেছি। সে ভাবনাগুলো পূর্ণতা না অপূর্ণতা তা কখনো বুঝে উঠতে পারিনি। যেমন-
 
"আমাকে ফেলে দিতে পারো নর্দমায়,  আমি সেখান থেকে জীবনবোধের শক্তি ছিনিয়ে আনবো।"

"তোমরা শুকুনির মতো আমাকে কামড়ে খেয়েছো, তোমরা মরলেও আমি বেঁচে আছি কারণ তোমরা আমাকে হজম করতে পারোনি।"

"আমাকে যতটা অপবাদ দিয়েছো আমি তোমাদের ততটা ফুল দিবো,  সে ফুলের কাঁটা তোমাদের অপরাধী মুখগুলো চিনিয়ে দিবে।"

"তোমাদের মুখগুলো মানুষের মতো হলেও তোমরা মানুষ নও, হয় তোমরা বিশ্বাসঘাতক নয়তো নরখাদক।"

"পারলে আমাকে আরও ছোট করো,  আমি তোমাদের আরও বড় বানিয়ে পেন্ডুলামের মতো আকাশে ঝুলিয়ে রাখবো।"

"আমাকে মূল্যহীন করে কাঁচের আয়না বানিয়ে রাখো, আমি আয়না হয়ে নষ্টদের মুখোশ খুলে দিবো ।"

"আমাকে ভেঙে চুরে চুরমার করে দাও আমি ধ্বংসস্তুপ থেকে আবার নিজেকে গড়ে তোমাদের ভাঙবো।"

"পৃথিবীতে অন্যকে জানা যতটা কঠিন নিজেকে জানা তার থেকেও আরও কঠিন।"

উপরের ভাবনাগুলো আমার দর্শন নাকি আমার অপূর্ণতা তা ঠিক জানিনা। তবে জীবনবোধের মূল্যে যে পূর্ণতা অপূর্ণতার খেলা চলছে সেটা শেষ হওয়া দরকার। কারণ সব যে এখন উল্টো পথে হাঁটছে। যার উত্তরের চেয়ে প্রশ্নটা অনেক কঠিন। তবুও অপূর্ণতায় মানুষ, পূর্ণতায় ভোগবাদিতা, কপটতা ও মৃত্যু। সেটা আমরা হয়তো জানি, বুঝি কিন্তু মানতে পারিনা। 

প্রতিদিন মানুষের চেয়ে মানুষের আত্মার মৃত্যু বেশি দেখছি। তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে। একটা গান সেই গন্তব্যকে দোলা দিয়ে যাক আকুল প্রাণের ব্যাকুলতায়। যেমনটি গানে আছে সেটাই রয়ে যাক অরণ্যের টানে এভাবেই-

"পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহ ভরা কোলে তব মাগো, বলো কবে শীতল হবো
কত দূর আর কত দূর …বল মা?"


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা ও মানববন্ধন
মেহেরপুরে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা ও মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভোলায় দলিত জনগোষ্ঠীর দারিদ্র বিমোচনে পরিচিতি সভা
ভোলায় দলিত জনগোষ্ঠীর দারিদ্র বিমোচনে পরিচিতি সভা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জাতীয়তাবাদী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচি পালিত
খাগড়াছড়িতে জাতীয়তাবাদী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচি পালিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেট বাঁচানো, যেন বাঘ বাঁচানো: ডেভিড গাওয়ার
টেস্ট ক্রিকেট বাঁচানো, যেন বাঘ বাঁচানো: ডেভিড গাওয়ার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৩৮৪
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৩৮৪

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বান্দরবানে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫-৬ দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ: প্রেস সচিব
আগামী ৫-৬ দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ: প্রেস সচিব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
ফরিদপুরে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৪ মিনিট আগে | টক শো

ফরিদপুরে হত্যা মামলায় ৫ জনের ফাঁসির আদেশ
ফরিদপুরে হত্যা মামলায় ৫ জনের ফাঁসির আদেশ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরেকটি মব তৈরি করা হচ্ছে : রাশেদ খাঁন
আরেকটি মব তৈরি করা হচ্ছে : রাশেদ খাঁন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩১৯২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩১৯২ মামলা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ
১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে সুপারহিট সিনেমায় কোনো পারিশ্রমিক নেননি অমিতাভ-জয়া
যে সুপারহিট সিনেমায় কোনো পারিশ্রমিক নেননি অমিতাভ-জয়া

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’
‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’

২৯ মিনিট আগে | টক শো

মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জান্তা সরকার
মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জান্তা সরকার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে চোর চক্রের ৩ সদস্য আটক
চাঁদপুরে চোর চক্রের ৩ সদস্য আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল আরও তিনজন
বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল আরও তিনজন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদক সমাজের বাইরের প্রতিষ্ঠান নয়, এখানেও দুর্নীতি আছে : আবদুল মোমেন
দুদক সমাজের বাইরের প্রতিষ্ঠান নয়, এখানেও দুর্নীতি আছে : আবদুল মোমেন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাচীন রহস্যভেদ, ২৫০০ বছর আগের মধুর খোঁজ
প্রাচীন রহস্যভেদ, ২৫০০ বছর আগের মধুর খোঁজ

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বোর্নমাউথকে উড়িয়ে দিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
বোর্নমাউথকে উড়িয়ে দিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞা শেষে অবসর ভেঙে ক্রিকেটে ফিরছেন টেইলর
নিষেধাজ্ঞা শেষে অবসর ভেঙে ক্রিকেটে ফিরছেন টেইলর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মৌন মিছিল
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়