শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০১৫

বাল্যবিয়ে ও বাংলাদেশ

অনলাইন প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
বাল্যবিয়ে ও বাংলাদেশ

নীলফামারির হালিমা (ছদ্ম নাম) তখন ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। বছর দেড়েক আগের কথা। সাত ভাইবোনের সংসারে একমাত্র হালিমাই প্রাইমারির গণ্ডি পেরিয়ে হাইস্কুলের বারান্দায় পা রেখেছিল। দিনমজুর বাবার সংসারের অনটন মেটাতে স্কুল থেকে ফিরে এক প্রতিবেশীর গরুর ঘাস জোগাড় করার কাজ করতো ১১ বছরের মেয়েটি। তবুও স্কুলে সবার থেকে রোল নম্বরে এগিয়ে থাকতো সে। আকাশ থেকে প্লেন যেতে দেখলে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতো। স্বপ্ন ছিল একদিন বিমান চালানোর। সেটা কতটুকু সম্ভব হতো সেটা হয়ত ভবিষ্যৎ বলে দিত। তবে স্কুলের শিক্ষকরা হালিমার বাবাকে বলেছিলেন, মেয়েটিকে দেখে রাখতে। প্রয়োজনীয় সাপোর্ট পেলে সে অনেকদূর যাবে- এমনটাই ধারণা ছিল শিক্ষকদের। আজ সেই কথাই মনে করে দু'চোখের পাতা ভিজে ওঠে দিনমজুর কায়েসের। হালিমার স্বপ্ন আজ চাপা পড়েছে সাড়ে তিন হাত মাটির নিচে। মাস তিনেক আগে সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে চিরতরে সবাইকে ছেড়ে বিদায় নিয়েছে হালিমা। শেষ স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানটিও পৃথিবীর আলো দেখতে পায়নি।

বছর দেড়েক আগে সৌদি প্রবাসি এক পাত্রের সঙ্গে অনেকটা জোর করেই হালিমার বিয়ে দেন তার বাবা। বিয়েটা হয় টেলিফোনে। প্রবাসি পাত্র হালিমার বড় ভাইকে বিদেশ নিয়ে যাবে। সংসারে অভাব-অনটন থাকবে না, হালিমার পড়াশুনাও বন্ধ হবে না- এমন নানা স্বপ্নে বিভোর হালিমার বাপ কন্যার বয়সের কথা না ভেবেই তাকে বিয়ের পিড়িতে বসিয়ে দেন। বিয়ের দু'মাস পর বিদেশ থেকে দেশে ফিরে একমাস থেকেই বিদায় নেয় হালিমার স্বামী। রেখে যায় হালিমার গর্ভে নিজের চিহ্ন। কিন্তু সেই চিহ্ন বহন করার সামর্থ্য তখন ছিল না হালিমার। তবু অপরিপক্ক গর্ভে বড় হতে থাকে হালিমার সন্তান। আর হালিমা অধ্যায়ের সমাপ্তি হয় করুণ পরিণতিতে। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মা-সন্তান দু'জনই পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়।

এমন হাজারো হালিমা অধ্যায়ের করুণ সমাপ্তি হচ্ছে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে প্রতিনিয়ত। বাল্যবিয়ের হারের দিক দিয়ে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে চতুর্থ। জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের মতে, এ ক্ষেত্রে বিশ্বে নাইজার, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র এবং চাঁদের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান। ইউনিসেফের মতে, ২০০৫ থেকে ২০১৩ সালে বাংলাদেশে শতকরা ২৯ ভাগ মেয়ের বিয়ে হয়েছে ১৫ বছরের আগেই। আর শতকরা ৬৫ ভাগ মেয়ের বিয়ে হয়েছে ১৮ বছর বয়সের আগেই। বাল্যবিয়ে সারা বিশ্বেই কতগুলো ক্ষতিকর পরিণতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। এর মধ্যে রয়েছে আগাম গর্ভধারণজনিত স্বাস্থ্যগত বিপদ, অল্প বয়সে বিয়ে হওয়া মেয়েদের শিক্ষার নিম্নহার, অধিকতর দাম্পত্য সংঘাত এবং ক্রমাগত দারিদ্র্যের দিকে ধাবিত হওয়ার আশঙ্কা। এসব কথা বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ প্রকাশিত 'বাল্যবিবাহ: বাংলাদেশ' শীর্ষক ১৩৪ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্টে।

এতে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী গবেষণায় দেখা গেছে, ২০-২৪ বয়সের মায়েদের তুলনায়, প্রসবকালীন সময়ে ১০-১৪ বছর বয়সের মেয়েদের মৃত্যুঝুঁকি পাঁচ গুণ বেশি। আর যেসব মেয়ের বয়স ১৫-১৯, তাদের মৃত্যুঝুঁকি ২০-২৪ বয়সের মহিলাদের তুলনায় দ্বিগুণ। অশিক্ষা অথবা অল্পশিক্ষার সঙ্গে বাল্যবিয়ের সম্পর্ক নিয়ে করা গবেষণায় বাংলাদেশে দেখা গেছে, যারা কোন সময়ে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা পায়নি, তাদের তুলনায়, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত মেয়েদের ক্ষেত্রে যথাক্রমে শতকরা ২৪, ৭২ ও ৯৪ ভাগের অল্প বয়সে বিয়ে করার সম্ভাবনা কম। বিশ্বের সাতটি দেশে করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব মেয়ের ১৫ বছর বয়সের আগেই বিয়ে হয়, তার ২৫ বছর বয়সের পরে বিয়ে হওয়া মেয়েদের তুলনায় দাম্পত্য নির্যাতনের শিকার হওয়ার আশঙ্কা বেশি। বিশ্বব্যাপী প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, শতকরা ২০ ভাগ গরিব পরিবারের মেয়েদের, শতকরা ২০ ভাগ ধনী পরিবারের মেয়েদের তুলনায় ১৮ বছর বয়সের আগেই বিয়ে করার সম্ভাবনা বেশি। অন্য অনেক ক্ষেত্রেই উন্নয়নের সফল উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে নারীর অধিকারও। বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ১৯৯১-৯২ সালের তুলনায় ২০১০ সালে ৫৬.৭ শতাংশ থেকে ৩১.৫ শতাংশে নামিয়ে আনার বিষয়টি জাতিসংঘকে 'চমৎকৃত' করেছে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ লিঙ্গগত সমতা অর্জন করেছে। জাতিসংঘের মতে, দেশটিতে ২০০১ সালের তুলনায় ২০১০ সালে মাতৃমৃত্যু ৪০ ভাগ কমে এসেছে।

বাল্যবিয়ের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে ক্রমবর্ধমান সচেতনতার ফলে বাংলাদেশ সরকারও তৎপর হয়েছে এবং দ্রুত কিছু পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে। লন্ডনে ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্ব কন্যাশিশু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাল্যবিয়ের হার কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দেন, যাতে বলা হয়, ২০৪১ সালের মধ্যে এটি একেবারে নির্মূল করা হবে। তিনি কথা দেন, ২০২১ সালের মধ্যে ১৫ বছরের কম বয়সী মেয়েদের বিয়ে পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হবে এবং ১৫-১৮ বছর বয়সী মেয়েদের বিয়েও এক-তৃতীয়াংশ কমিয়ে আনা হবে। এ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে তিনি কথা দেন, তার সরকার ২০১৫ সালের মধ্যে বাল্যবিয়ে নিষিদ্ধে প্রাসঙ্গিক আইন-বাল্যবিয়ে নিয়ন্ত্রণ আইন (সিএমআরএ) পর্যালোচনা করবে, ২০১৪ সালের আগেই বাল্যবিয়ে নিয়ে একটি কার্যকর কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করবে, সামাজিক রীতিনীতি পরিবর্তনে আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এবং বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সুশীল সমাজকে সম্পৃক্ত করবে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০১৪ সালের শেষের দিকে ১১৪ জন ব্যক্তির সাক্ষাৎকার নিয়েছে। এদের বেশির ভাগই শিশু ও নারী, যারা নিজেরাই বাল্যবিয়ের সরাসরি শিকার। এদের সঙ্গে কথা বলে, বাল্যবিয়ে বন্ধের সফলতার কথা যেমন জানা গেছে, তেমনি জানা গেছে, এ বিষয়ে সরকারের অনেক কিছুই করণীয় আছে এবং করা উচিত।

বাংলাদেশে এখন বিয়ের বৈধ বয়স হচ্ছে ছেলেদের জন্য ২১ ও মেয়েদের ১৮। ১৯২৯ সালে বাংলাদেশে প্রথম বাল্যবিয়ে আইন পাস হয়। এরপর এটি বেশ কয়েকবার সংশোধিত হয়। ওই আইন অনুসারে ১৮ ও ২১ বছর বয়সের আগে ছেলে বা মেয়েদের বিয়ে করা দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু ওই আইন খুব কমই প্রয়োগ হয়।

বিভিন্ন পরিবারকে জিজ্ঞেস করা হয়, মেয়ের বিয়ের সিদ্ধান্ত কীভাবে তারা নিয়েছে। তারা বারবার তখন নিজেদের দারিদ্র্যের কথা বলেছে। অন্যদিকে মেয়েরা জানিয়েছে, শুধু ক্ষুধার জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে বাবা-মা তাদের বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দারিদ্র্য, শিক্ষা ও বাল্যবিয়ে একে অন্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার অনেক পরিবার মেয়ের নিরাপত্তার কথা ভেবেও অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে দেয় বলে জানিয়েছেন কেউ কেউ।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে সাক্ষাৎকার দেয়া বেশ কিছু পরিবার জানিয়েছে, তাদের সন্তানদের তাড়াতাড়ি বিয়ে দেয়ার পেছনে দুর্যোগের বিষয়টি সরাসরি সম্পৃক্ত। অন্য পরিবারগুলোও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে সৃষ্ট সংকটের কথা জানিয়েছে। যার ফলে দ্রুত বিয়ে দেয়াই মেয়ে ও পরিবারের কাছে সবচেয়ে ভাল উপায় মনে হয়। হয়রানি এবং ভয়ভীতিও বাল্যবিয়ের অন্যতম বড় অনুঘটক। অবিবাহিত উঠতি বয়সের মেয়েদের নানা ধরনের হুমকি-ধমকি দেয় বখাটেরা। এর মধ্যে রয়েছে বিয়ের উদ্দেশ্যে অপহরণও। বাবা-মায়ের যখন মনে হয়, ওই বখাটেদের হাত থেকে মেয়েকে রক্ষা করা সম্ভব নয়, পুলিশও সাহায্য করবে না, তখন মেয়েকে বিয়ে দেয়াই একমাত্র সমাধান মনে হয় তাদের। পাড়া-প্রতিবেশী ও সমাজের অন্যরাও পরিবারগুলোকে প্রভাবিত করে। সমাজে মনে করা হয়, ঋতুস্রাব হওয়া মানেই মেয়ের বিয়ের বয়স হয়ে যাওয়া। মেয়ের পরিবারের পক্ষ থেকে বরকে যৌতুক দেয়ার বহুল চর্চিত রীতিও পরিবারগুলোর ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে। ভাবা হয়, মেয়ের বয়স কম হলে, বিয়েতে যৌতুকও কম দেয়া যাবে বা না দিলেও চলবে। বাংলাদেশে ছেলেরাও বাল্যবিয়ের শিকার, কিন্তু মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের বাল্যবিয়ের সংখ্যা ১১ গুণ কম।

হিউম্যান রাইটস প্রতিবেদন তৈরিতে যেসব গ্রামে গিয়েছে, সেগুলোর বেশির ভাগেই বাল্যবিয়ে কেবল গ্রহণযোগ্যই নয়, প্রত্যাশিতও। বাংলাদেশ সরকারের উচ্চপর্যায়ে বাল্যবিয়ে বন্ধে রাজনৈতিক অঙ্গীকার গ্রহণ একটি ইতিবাচক উদ্যোগ। কিন্তু এ লক্ষ্য কখনোই অর্জিত হবে না, যদি সর্বক্ষেত্রে এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি ও আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত না করা যায়।

বিডি-প্রতিদিন/১১ জুন ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়
বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়
প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড
দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য
তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক
চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার
ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা