শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০১৫

বাল্যবিয়ে ও বাংলাদেশ

অনলাইন প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
বাল্যবিয়ে ও বাংলাদেশ

নীলফামারির হালিমা (ছদ্ম নাম) তখন ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। বছর দেড়েক আগের কথা। সাত ভাইবোনের সংসারে একমাত্র হালিমাই প্রাইমারির গণ্ডি পেরিয়ে হাইস্কুলের বারান্দায় পা রেখেছিল। দিনমজুর বাবার সংসারের অনটন মেটাতে স্কুল থেকে ফিরে এক প্রতিবেশীর গরুর ঘাস জোগাড় করার কাজ করতো ১১ বছরের মেয়েটি। তবুও স্কুলে সবার থেকে রোল নম্বরে এগিয়ে থাকতো সে। আকাশ থেকে প্লেন যেতে দেখলে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতো। স্বপ্ন ছিল একদিন বিমান চালানোর। সেটা কতটুকু সম্ভব হতো সেটা হয়ত ভবিষ্যৎ বলে দিত। তবে স্কুলের শিক্ষকরা হালিমার বাবাকে বলেছিলেন, মেয়েটিকে দেখে রাখতে। প্রয়োজনীয় সাপোর্ট পেলে সে অনেকদূর যাবে- এমনটাই ধারণা ছিল শিক্ষকদের। আজ সেই কথাই মনে করে দু'চোখের পাতা ভিজে ওঠে দিনমজুর কায়েসের। হালিমার স্বপ্ন আজ চাপা পড়েছে সাড়ে তিন হাত মাটির নিচে। মাস তিনেক আগে সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে চিরতরে সবাইকে ছেড়ে বিদায় নিয়েছে হালিমা। শেষ স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানটিও পৃথিবীর আলো দেখতে পায়নি।

বছর দেড়েক আগে সৌদি প্রবাসি এক পাত্রের সঙ্গে অনেকটা জোর করেই হালিমার বিয়ে দেন তার বাবা। বিয়েটা হয় টেলিফোনে। প্রবাসি পাত্র হালিমার বড় ভাইকে বিদেশ নিয়ে যাবে। সংসারে অভাব-অনটন থাকবে না, হালিমার পড়াশুনাও বন্ধ হবে না- এমন নানা স্বপ্নে বিভোর হালিমার বাপ কন্যার বয়সের কথা না ভেবেই তাকে বিয়ের পিড়িতে বসিয়ে দেন। বিয়ের দু'মাস পর বিদেশ থেকে দেশে ফিরে একমাস থেকেই বিদায় নেয় হালিমার স্বামী। রেখে যায় হালিমার গর্ভে নিজের চিহ্ন। কিন্তু সেই চিহ্ন বহন করার সামর্থ্য তখন ছিল না হালিমার। তবু অপরিপক্ক গর্ভে বড় হতে থাকে হালিমার সন্তান। আর হালিমা অধ্যায়ের সমাপ্তি হয় করুণ পরিণতিতে। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মা-সন্তান দু'জনই পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়।

এমন হাজারো হালিমা অধ্যায়ের করুণ সমাপ্তি হচ্ছে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে প্রতিনিয়ত। বাল্যবিয়ের হারের দিক দিয়ে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে চতুর্থ। জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের মতে, এ ক্ষেত্রে বিশ্বে নাইজার, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র এবং চাঁদের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান। ইউনিসেফের মতে, ২০০৫ থেকে ২০১৩ সালে বাংলাদেশে শতকরা ২৯ ভাগ মেয়ের বিয়ে হয়েছে ১৫ বছরের আগেই। আর শতকরা ৬৫ ভাগ মেয়ের বিয়ে হয়েছে ১৮ বছর বয়সের আগেই। বাল্যবিয়ে সারা বিশ্বেই কতগুলো ক্ষতিকর পরিণতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। এর মধ্যে রয়েছে আগাম গর্ভধারণজনিত স্বাস্থ্যগত বিপদ, অল্প বয়সে বিয়ে হওয়া মেয়েদের শিক্ষার নিম্নহার, অধিকতর দাম্পত্য সংঘাত এবং ক্রমাগত দারিদ্র্যের দিকে ধাবিত হওয়ার আশঙ্কা। এসব কথা বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ প্রকাশিত 'বাল্যবিবাহ: বাংলাদেশ' শীর্ষক ১৩৪ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্টে।

এতে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী গবেষণায় দেখা গেছে, ২০-২৪ বয়সের মায়েদের তুলনায়, প্রসবকালীন সময়ে ১০-১৪ বছর বয়সের মেয়েদের মৃত্যুঝুঁকি পাঁচ গুণ বেশি। আর যেসব মেয়ের বয়স ১৫-১৯, তাদের মৃত্যুঝুঁকি ২০-২৪ বয়সের মহিলাদের তুলনায় দ্বিগুণ। অশিক্ষা অথবা অল্পশিক্ষার সঙ্গে বাল্যবিয়ের সম্পর্ক নিয়ে করা গবেষণায় বাংলাদেশে দেখা গেছে, যারা কোন সময়ে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা পায়নি, তাদের তুলনায়, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত মেয়েদের ক্ষেত্রে যথাক্রমে শতকরা ২৪, ৭২ ও ৯৪ ভাগের অল্প বয়সে বিয়ে করার সম্ভাবনা কম। বিশ্বের সাতটি দেশে করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব মেয়ের ১৫ বছর বয়সের আগেই বিয়ে হয়, তার ২৫ বছর বয়সের পরে বিয়ে হওয়া মেয়েদের তুলনায় দাম্পত্য নির্যাতনের শিকার হওয়ার আশঙ্কা বেশি। বিশ্বব্যাপী প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, শতকরা ২০ ভাগ গরিব পরিবারের মেয়েদের, শতকরা ২০ ভাগ ধনী পরিবারের মেয়েদের তুলনায় ১৮ বছর বয়সের আগেই বিয়ে করার সম্ভাবনা বেশি। অন্য অনেক ক্ষেত্রেই উন্নয়নের সফল উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে নারীর অধিকারও। বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ১৯৯১-৯২ সালের তুলনায় ২০১০ সালে ৫৬.৭ শতাংশ থেকে ৩১.৫ শতাংশে নামিয়ে আনার বিষয়টি জাতিসংঘকে 'চমৎকৃত' করেছে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ লিঙ্গগত সমতা অর্জন করেছে। জাতিসংঘের মতে, দেশটিতে ২০০১ সালের তুলনায় ২০১০ সালে মাতৃমৃত্যু ৪০ ভাগ কমে এসেছে।

বাল্যবিয়ের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে ক্রমবর্ধমান সচেতনতার ফলে বাংলাদেশ সরকারও তৎপর হয়েছে এবং দ্রুত কিছু পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে। লন্ডনে ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্ব কন্যাশিশু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাল্যবিয়ের হার কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দেন, যাতে বলা হয়, ২০৪১ সালের মধ্যে এটি একেবারে নির্মূল করা হবে। তিনি কথা দেন, ২০২১ সালের মধ্যে ১৫ বছরের কম বয়সী মেয়েদের বিয়ে পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হবে এবং ১৫-১৮ বছর বয়সী মেয়েদের বিয়েও এক-তৃতীয়াংশ কমিয়ে আনা হবে। এ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে তিনি কথা দেন, তার সরকার ২০১৫ সালের মধ্যে বাল্যবিয়ে নিষিদ্ধে প্রাসঙ্গিক আইন-বাল্যবিয়ে নিয়ন্ত্রণ আইন (সিএমআরএ) পর্যালোচনা করবে, ২০১৪ সালের আগেই বাল্যবিয়ে নিয়ে একটি কার্যকর কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করবে, সামাজিক রীতিনীতি পরিবর্তনে আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এবং বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সুশীল সমাজকে সম্পৃক্ত করবে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০১৪ সালের শেষের দিকে ১১৪ জন ব্যক্তির সাক্ষাৎকার নিয়েছে। এদের বেশির ভাগই শিশু ও নারী, যারা নিজেরাই বাল্যবিয়ের সরাসরি শিকার। এদের সঙ্গে কথা বলে, বাল্যবিয়ে বন্ধের সফলতার কথা যেমন জানা গেছে, তেমনি জানা গেছে, এ বিষয়ে সরকারের অনেক কিছুই করণীয় আছে এবং করা উচিত।

বাংলাদেশে এখন বিয়ের বৈধ বয়স হচ্ছে ছেলেদের জন্য ২১ ও মেয়েদের ১৮। ১৯২৯ সালে বাংলাদেশে প্রথম বাল্যবিয়ে আইন পাস হয়। এরপর এটি বেশ কয়েকবার সংশোধিত হয়। ওই আইন অনুসারে ১৮ ও ২১ বছর বয়সের আগে ছেলে বা মেয়েদের বিয়ে করা দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু ওই আইন খুব কমই প্রয়োগ হয়।

বিভিন্ন পরিবারকে জিজ্ঞেস করা হয়, মেয়ের বিয়ের সিদ্ধান্ত কীভাবে তারা নিয়েছে। তারা বারবার তখন নিজেদের দারিদ্র্যের কথা বলেছে। অন্যদিকে মেয়েরা জানিয়েছে, শুধু ক্ষুধার জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে বাবা-মা তাদের বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দারিদ্র্য, শিক্ষা ও বাল্যবিয়ে একে অন্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার অনেক পরিবার মেয়ের নিরাপত্তার কথা ভেবেও অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে দেয় বলে জানিয়েছেন কেউ কেউ।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে সাক্ষাৎকার দেয়া বেশ কিছু পরিবার জানিয়েছে, তাদের সন্তানদের তাড়াতাড়ি বিয়ে দেয়ার পেছনে দুর্যোগের বিষয়টি সরাসরি সম্পৃক্ত। অন্য পরিবারগুলোও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে সৃষ্ট সংকটের কথা জানিয়েছে। যার ফলে দ্রুত বিয়ে দেয়াই মেয়ে ও পরিবারের কাছে সবচেয়ে ভাল উপায় মনে হয়। হয়রানি এবং ভয়ভীতিও বাল্যবিয়ের অন্যতম বড় অনুঘটক। অবিবাহিত উঠতি বয়সের মেয়েদের নানা ধরনের হুমকি-ধমকি দেয় বখাটেরা। এর মধ্যে রয়েছে বিয়ের উদ্দেশ্যে অপহরণও। বাবা-মায়ের যখন মনে হয়, ওই বখাটেদের হাত থেকে মেয়েকে রক্ষা করা সম্ভব নয়, পুলিশও সাহায্য করবে না, তখন মেয়েকে বিয়ে দেয়াই একমাত্র সমাধান মনে হয় তাদের। পাড়া-প্রতিবেশী ও সমাজের অন্যরাও পরিবারগুলোকে প্রভাবিত করে। সমাজে মনে করা হয়, ঋতুস্রাব হওয়া মানেই মেয়ের বিয়ের বয়স হয়ে যাওয়া। মেয়ের পরিবারের পক্ষ থেকে বরকে যৌতুক দেয়ার বহুল চর্চিত রীতিও পরিবারগুলোর ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে। ভাবা হয়, মেয়ের বয়স কম হলে, বিয়েতে যৌতুকও কম দেয়া যাবে বা না দিলেও চলবে। বাংলাদেশে ছেলেরাও বাল্যবিয়ের শিকার, কিন্তু মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের বাল্যবিয়ের সংখ্যা ১১ গুণ কম।

হিউম্যান রাইটস প্রতিবেদন তৈরিতে যেসব গ্রামে গিয়েছে, সেগুলোর বেশির ভাগেই বাল্যবিয়ে কেবল গ্রহণযোগ্যই নয়, প্রত্যাশিতও। বাংলাদেশ সরকারের উচ্চপর্যায়ে বাল্যবিয়ে বন্ধে রাজনৈতিক অঙ্গীকার গ্রহণ একটি ইতিবাচক উদ্যোগ। কিন্তু এ লক্ষ্য কখনোই অর্জিত হবে না, যদি সর্বক্ষেত্রে এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি ও আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত না করা যায়।

বিডি-প্রতিদিন/১১ জুন ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস

সম্পাদকীয়

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ