শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৭, সোমবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

এক নজরে বিধ্বংসী যত ভূমিকম্প

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এক নজরে বিধ্বংসী যত ভূমিকম্প

সৃষ্টিকর্তার অপার মহিমায় আমরা যেমন উপভোগ করছি জীবনের নান্দনিক সৌন্দর্য, তেমনি ঝুঁকি থাকে প্রকৃতির নিষ্ঠুরতম প্রতিশোধের। প্রকৃতির এমনই এক প্রতিশোধের রূপ হলো ভূমিকম্প। ভয়াবহ এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের কোনো হাত নেই। আবার শত চেষ্টা করেও মানুষ একে থামিয়ে দিতে পারবে না কোনোভাবেই। পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয় জাপানে। দেশটির মানচিত্র দেখলে মনে হয় যেন গোটা দেশটিই একটা বিশাল আগ্নেয়গিরির উপর বসে আছে। ভূকম্পনপ্রবণ এলাকায় রয়েছে বাংলাদেশও। 

সোমবার ভোর ৫টা ৭ মিনিটে কেঁপে উঠলো রাজধানী ঢাকাসহ পুরো বাংলাদেশ। রিখটার স্কেলে এ কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৭। এর কেন্দ্রস্থল ছিল ভারতের মণিপুর রাজ্যের তামেনগ্লংয়ে। ভূমিকম্পে বাংলাদেশে ৩ জন ও ভারতে মারা গেছেন ৮ জন। 

চলুন দেখে নেওয়া যাক পৃথিবী কাঁপিয়ে তোলা কতগুলো ভূমিকম্পের স্বরূপ:

চিলির ভালদিভিয়া : ৯.৫

পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্দক ভূমিকম্প মানা হয় এটিকে। ঘটনা ১৯৬০ সালের। প্রকৃতির ভয়াবহ নির্মমতার শিকার দেশটি হচ্ছে চিলি। এ পর্যন্ত রেকর্ডকৃত ভূমিকম্পের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র এ ভূমিকম্পটি ছিল ৯ দশমিক ৫ মাত্রার। ভূমিকম্পটির শক্তিমত্তা ছিল প্রায় ১৭৮ গিগাট্রন। ভূমিকম্পটি ভালদিভিয়া ছাড়াও পার্শ্ববর্তী হাওয়াই দ্বীপেও আঘাত হেনেছিল। প্রাথমিক ধাক্কাতে সে সময় প্রায় ছয় হাজার মানুষ মারা যায়। আর্থিক ক্ষতি হয় এক বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ। পরে আঘাতপ্রাপ্ত অনেক মানুষের প্রাণহানি ঘটে।

চীনের শানসি : ৮.০

চীনের শানসি প্রদেশের এই ভূমিকম্পটি অবশ্য চিলি ভালদিভিয়ার চেয়েও অনেক বছর পুরনো। এটিকেও ইতিহাসের ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পগুলোর একটি মানা হয়। ১৫৫৬ সালের ২৩ জানুয়ারি চীনের শানসি প্রদেশে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পটি মোট ৯৭টি দেশে একযোগে আঘাত হেনেছিল। বেশ কয়েকটি দেশের সমতল ভূমি প্রায় ২০ মিটার দেবে গিয়েছিল। ৮ দশমিক শূন্য মাত্রার ভূমিকম্পটির আঘাতে প্রায় সাড়ে আট লক্ষাধিক মানুষ মারা যায়। শানসি প্রদেশের মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশই মারা গিয়েছিল এই ভূমিকম্পে।

সিরিয়ার আলেপ্পো : ৮.৫

সময়টা ১১৩৮ সালের অক্টোবর মাসের ১১ তারিখ। ঐতিহাসিক নগরী সিরিয়ার আলেপ্পোয় তখন মাত্র ভোর হতে শুরু করেছে। ঠিক তখনই ৮ দশমিক ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প প্রায় তিন গিগাট্রন শক্তি নিয়ে নাড়িয়ে দেয় আলেপ্পোকে। ভূমিকম্পের ইতিহাসে এই ভূমিকম্পটিকে বলা হয় চতুর্থ ভয়ঙ্কর দুর্যোগ। ওই ভূমিকম্পে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ মারা যায় এবং গোটা একটি শহর মাটির সঙ্গে মিশে যায়। সবচেয়ে প্রাণঘাতী ব্যাপারটি হলো, আলেপ্পোর ওই সকালে একটি গির্জায় প্রাতঃকালীন প্রার্থনার সময় এক স্থানেই ৬০০ মানুষ মারা যায় ভূমিকম্পে।

চীনের তাংসান : ৮.২

প্রায় সাত লাখ মানুষ মৃত্যুর জন্য দায়ি এই ভূমিকম্প। ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই চীনের তাংসান এবং হেবেই অঞ্চলে ৮ দশমিক ২ মাত্রার এ ভূমিকম্পটি আড়াই গিগাট্রন শক্তিমত্তা নিয়ে আঘাত হানে। মাত্র ১০ সেকেন্ডের ভূমিকম্পে পুরো একটি অঞ্চল ধ্বংস হয়ে যায়। ভূমিকম্পে আড়াই লাখ মানুষ মারা গেলেও পরবর্তী সময়ে চীন সরকার পূর্ণাঙ্গ মৃত্যুতালিকা প্রকাশ করলে বিশাল মৃতের তালিকা দেখা যায়।

ইরানের দামহান : ৮.০

ইরানে হাতেগোনা কয়েকবার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর মধ্যে একটি প্রাচীন ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয় ইরানের দামহানে। এটি ছিল তৎকালীন ইরানের রাজধানী। এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৮ দশমিক শূন্য। এতে প্রায় দুই লাখ মানুষ মারা যায়। গোটা শহর ও পার্শ্ববর্তী স্থানগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। এই ভূমিকম্পে দামহান ও পার্শ্ববর্তী বাস্তাম নগরী মাটির সঙ্গে মিশে যায়।

আসাম-তিব্বত : ৮.৬

১৯৫০ সালে ৮.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে ভারতের পূর্ব তিব্বত এবং আসামে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ মানুষ নিহত হয়েছিল। এই ভূমিকম্প চীনের সিচুয়ান এবং ইউনান প্রদেশ এবং ভারতের কলকাতায়ও আঘাত হেনেছিল।

ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা : ৯.১-৩

২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ভারতীয় মহাসাগরে সৃষ্ট ৯ দশমিক ১ থেকে ৯ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পটি ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় আঘাত হানে। এর শক্তি ছিল ৩২ গিগাট্রন। পার্শ্ববর্তী মালদ্বীপ এবং থাইল্যান্ডেও ভূমিকম্পের ধাক্কা লাগে। এতে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ রাতারাতি মারা যায়। অন্তত সাত বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়। ভূমিকম্পটি আট থেকে দশ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী ছিল বলে জানান বিশ্লেষকরা।

জাপানের থোকো : ৯.১-৩

জাপানকে বলা হয় ভূমিকম্পের দেশ। আর সেই দেশের থোকো অঞ্চলে ২০১১ সালের ১১ মার্চ এক ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। ৯ দশমিক শূন্য ৩ মাত্রার এই ভূমিকম্পে ১৫ হাজার ৮৭৮ জন মারা যায়। আহত হয় প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষ। নিখোঁজ হয় প্রায় তিন হাজার মানুষ। শহরের প্রায় দেড় লাখ বাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। দেশটির একটি পারমাণবিক স্থাপনা মারাত্দক ক্ষতি হয় এবং ভয়ানক তেজস্ক্রিয় পদার্থ বায়ুতে ছড়িয়ে যায়।

ইতালির সিসিলি : ৭.৪

১৬৯৩ সালের ১১ জানুয়ারি ৭ দশমিক ৪ মাত্রার প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পটি হঠাৎ আঘাত হানে ইতালির সিসিলিতে। ইতালি তো বটেই পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর ৭০টি শহর এতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। এতে মারা যায় প্রায় ৬০ হাজার মানুষ। ইতালির ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প। এছাড়া ইতালির ক্যালাব্রিয়া, ইরানের রুদবার, তুরস্কের ইজমিত, জাপানের নানকাইদো এবং আজারবাইজানের শেমাখা অঞ্চলেও প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। প্রতিটি ভূমিকম্পেই বিপুল সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।

ইকুয়েডর : ৮.৮

ইকুয়েডর এবং কলম্বিয়ার উপকূলে ১৯০৬ সালে ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামিতে ৫০০ থেকে ১ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। সেন্ট্রাল আফ্রিকার উপকূলে, এমনকি সান ফ্রান্সিসকো এবং জাপানেও এই সুনামি ছড়িয়ে পড়ে।

আলাস্কা : ৯.২

আলাস্কার প্রিন্স উইলিয়াম সাউন্ডে ১৯৬৪ সালে আঘাত হানা তীব্রতার দিক থেকে দ্বিতীয় এ ভূমিকম্পটি ছিল ৯.২ মাত্রার। এ ভূমিকম্পে এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামিতে ১২৮ জন প্রাণ হারায় এবং ৩১১ মিলিয়ন ইউএস ডলার মূল্যের ক্ষতি হয়। ৩ মিনিটব্যাপী এ কম্পনের ফলে বিভিন্ন শহরে ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়। এছাড়াও আলাস্কার রেট দ্বীপে ১৯৬৫ সালে ৮.৭ মাত্রার ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট ৩০ ফুটেরও বেশি উচ্চতাসম্পন্ন সুনামি হয়েছিল। তবে দূরবর্তী স্থানের জন্য ক্ষতির পরিমাণ অনেক কম ছিল।

চিলির মাউলি : ৮.৮

চিলির মাউলি উপকূলে ২০১০ সালে ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এই ভূমিকম্প এবং এর ফলে সৃষ্ট সুনামি যা চিলির কেন্দ্রে আঘাত হানে, এর ফলে কমপক্ষে ৫০০ মানুষ প্রাণ হারায় এবং ৮ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়। কমপক্ষে ১০ লাখ ৮ হাজার মানুষ এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ইন্দোনেশিয়া : ৮.৬

ইন্দোনেশিয়ার উত্তর সুমাত্রায় ২০০৫ সালে ৮.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। আহত হয়েছিল শতাধিক। এই ভূমিকম্পও ইতিহাসের ভয়াবহ ভূমিকম্পগুলোর একটি।

নেপাল: ৭.৯

নেপালে ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল বিগত আট দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। এতে নিহতের সংখ্যা তিন হাজারের বেশি। রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে প্রচুর ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাসহ ঘরবাড়ি, দালানকোঠার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ওই ভূমিকম্প একই সঙ্গে অনুভূত হয়েছে পার্শ্ববর্তী ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভুটান ও তিব্বতে। ভারতে ৫১ জন ও তিব্বতে ১৭ ও বাংলাদেশে মারা গেছেন তিনজন।


বিডি-প্রতিদিন/ ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’
‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ