শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

বোমা বিশেষজ্ঞ ওরা তিনজন

দুজনের মৃত্যুদণ্ড একজন যাবজ্জীবন

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
দুজনের মৃত্যুদণ্ড একজন যাবজ্জীবন

নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামা'আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) বোমা বিশেষজ্ঞ হলেন জাহিদুল ইসলাম সুমন ওরফে বোমারু মিজান, সালেহীন ওরফে সালাউদ্দিন এবং রকিব হাসান ওরফে রাসেল ওরফে হাফেজ মাহমুদ। তিনজনই জেএমবির শূরা সদস্য। বিদেশি জঙ্গি সংগঠন থেকে বোমা তৈরি, বোমা হামলা ও ছোট-বড় অস্ত্র চালনায় বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত। এ ছাড়াও তারা তৈরি করতে পারেন বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন ভূমি মাইন ও এন্টি পার্সোনাল মাইন। হ্যান্ড গ্রেনেড, বেল্ট বোমা ও টিফিন ক্যারিয়ার বোমা তৈরি হয় এদের হাতেই। জেএমবির জঙ্গি সদস্যরা এদের কাছ থেকে অস্ত্র ও বোমা তৈরি ও হামলার প্রশিক্ষণ নিয়েছে। দেশের আইন আদালতে হামলার পরিকল্পনাকারীদের অন্যতম হলেন এই তিন জঙ্গি নেতা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর খাতায় এরা দুর্ধর্ষ অপরাধী। এদের দুজনের মৃত্যুদণ্ড এবং একজনের যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত। গতকাল ফিল্মি কায়দায় ময়মনসিংহের ত্রিশালের সাইনবোর্ড এলাকায় প্রিজনভ্যানে গুলি ও বোমা হামলা চালিয়ে জেএমবির এ তিন শীর্ষ বোমা বিশেষজ্ঞকেই ছিনিয়ে নেয় তাদের সহযোগীরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন পুলিশ সদস্য নিহত হন। এ ঘটনার ছয় ঘণ্টা পর টাঙ্গাইল থেকে পুলিশ রকিব হাসানকে আটক করতে সমর্থ হলেও লাপাত্তা রয়েছেন অপর দুই জঙ্গি নেতা। এই দুই জঙ্গি নেতা এখনো ধরা না পড়ায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ভাবিয়ে তুলেছে। আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে দেশজুড়ে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এদের ধরা না গেলে জেএমবির বোমা হামলা বাড়ার আশঙ্কা থাকবে। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশ কাঁপানো সিরিজ বোমা হামলায় ব্যবহৃত বোমার প্রধান কারিগর ছিলেন জেএমবির শূরা সদস্য বোমারু মিজান। সালেহীন ওরফে সালাউদ্দিনের পরিকল্পনায় নেত্রকোনায় উদীচী অফিসের সামনে বোমা হামলা চালানো হয়। ওই ঘটনায় ৯ জন নিহত এবং আরও অনেকেই হন আহত। ১৭ আগস্ট ময়মনসিংহে বিস্ফোরিত সব বোমাই ছিল রকিবের হাতে তৈরি। একাধিক দেশ ভ্রমণ করা এই তিন জঙ্গি নেতার নেতৃত্বে সারা দেশে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া সর্বহারা নিধন কমিটিরও ছিলেন তারা হর্তাকর্তা।

কে এই বোমারু মিজান : পুরো নাম জাহিদুল ইসলাম সুমন। জেএমবিতে তিনি মিজান নামেই পরিচিত ছিলেন। তার প্রস্তুত করা বোমা ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সফলভাবে বিস্ফোরিত হওয়ায় তার নামের আগে বোমারু শব্দটি ব্যবহার হয়। তিনি হয়ে ওঠেন বোমারু মিজান। তার পরিকল্পনা ছিল ১০০ জন বোমার কারিগর তৈরি করবেন। বিভিন্ন প্রযুক্তি বোমা, ল্যান্ড মাইন ইত্যাদি তৈরি করে উত্তরবঙ্গের যে কোনো একটি জেলাকে পাকিস্তানের সোয়াতের মতো জেএমবির নিয়ন্ত্রণে নেবে। জামালপুর সদরের শেখেরভিটা এলাকার সুজা মিয়ার ছেলে মিজান। তার বিরুদ্ধে হয় ২৬টি মামলা। এর মধ্যে সাজা হয়েছে ৫টি মামলায় ৬৩ বছর, একটিতে যাবজ্জীবন সাজা রয়েছে। বাকিগুলোর বিচার চলছে। ২০০৯ সালের ১৪ মে রাজধানীর পীরেরবাগের বাসা থেকে তিনি গ্রেফতার হন। গতকাল থেকে তিনি আবারও লাপাত্তা। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, জামালপুরের এক মেস সদসস্যের অনুপ্রেরণায় ২০০১ সালে যোগ দেন জেএমবিতে। স্থানীয় চরশী মাদ্রাসায় তিনি ট্রেনিং নেন। ওই বছরই জেএমবির অপর সদস্য রকিব হাসানের সঙ্গে রাজধানীর পাটুয়াটুলীতে একটি নিকেল কারখানায় কাজ নেন। সেখানেই মেশিন চালাতে চালাতে ক্ষুদ্র অস্ত্র তৈরি করতে থাকেন গোপনে। ২০০২ সালে তিনি শায়খ আবদুর রহমান, বাংলাভাইদের সঙ্গে দিনাজপুর যান। সেখানে গঠিত অ্যাকশন কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করেন। ওই বছরই জামালপুরে ব্র্যাক অফিসে তারা ডাকাতি করেন। সেখান থেকে তারা কম্পিউটার জেনারেটর লুট করেন। এভাবে তারা বিভিন্ন জেলার ব্র্যাক অফিসে ডাকাতি করতে থাকেন। একই বছর সাতক্ষীরায় রঙ্গ সিনেমা হলে দুটি টাইমবোমা, ময়মনসিংহ জেলার ৪টি সিনেমা হলে বোমার বিস্ফোরণ ঘটান। ডিসেম্বরে বাংলাভাই ও অন্যদের সঙ্গে করে নাইক্ষ্যংছড়ি যান। তারা আরাকান আরএস ও ব্যাম্পে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এম-১৬, একে-৪৭ এবং রকেট লাঞ্চারের ব্যবহারও সেখানে তারা শিখে নেন। ইতোমধ্যে তিনি বোমা তৈরিতে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। সূত্র জানায়, জেএমবির প্রধান বোমার প্রস্তুতকারক হিসেবে তিনি আলোচিত হয়ে ওঠেন। তার ফর্মুলায় তৈরি করা বোমা দিয়েই ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারা দেশে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে ওইদিন তার দায়িত্ব ছিল কক্সবাজার জেলায়। এরপর তিনি চলে যান ভারতের মুর্শিদাবাদে। সেখানে জেএমবির ভারতীয় সদস্য আরিফের কাছে আশ্রয় নেন। আরিফ নিয়মিত তার কাছে বোমা তৈরির পাওয়ার জেল, ডেটোনেটর সরবরাহ করতেন। মিজান এ সময় নিয়মিতভাবে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে অস্ত্র নিয়ে আসতেন। ২০০৬ সালে টাঙ্গাইলে তিনি বিয়ে করেন। এরপর চারটি বিভাগীয় শহরে বাসাভাড়া তরে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলেন। সেখানে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিতেন মিজান। এরপর মিজান রাজধানীর মিরপুর মনিপুর ও পীরেরবাগে আলাদা দুটি বাসাভাড়া নেন। একটিতে তিনি বোমা তৈরির কারখানা স্থাপন করেন।

যেভাবে গ্রেফতার : ২০০৯ সালের ১৪ মে। রাতে শেওড়াপাড়ার উত্তর পীরেরবাগে জেএমবির আস্তানায় পৌনে চার ঘণ্টা শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান চালায় পুলিশ ও র‌্যাব। রাত সোয়া ২টার দিকে জেএমবি সদস্য বোমারু মিজানের স্ত্রী শারমীন হক লতাকে আটক করে র‌্যাব। অভিযানের সময় বোমার বিস্ফোরণে লতার ডান হাতের কব্জি উড়ে যায়। এ সময় রক্তমাখা অবস্থায় তার দুই শিশুসন্তান এবং দুটি গ্রেনেড, একটি অবিস্ফোরিত বোমা ও দুটি ম্যাগাজিনসহ একটি পিস্তল উদ্ধার করে র‌্যাব। পরে তার পূর্ব মনিপুরের ৬৭৬/২ ভবনের চারতলায় অভিযান চালিয়ে বোমার আস্তানার সন্ধান পায় র‌্যাব। বাড়িটির একটি কক্ষ থেকে বোমা তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম গ্রেনেড বডি (ধাতব আবরণ), ফিউজ, ডেটোনেটর, গ্রেনেড তৈরির প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ, রাসায়নিক পদার্থ ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব এ আস্তানাকে গবেষণাগার বলে উল্লেখ করে। এমন কিছু সরঞ্জাম পাওয়া গেছে তা দিয়ে ব্যাপক বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন ভূমি মাইন ও এন্টি পার্সোনাল মাইন তৈরি করা সম্ভব। র‌্যাব জানায়, মিজান তেজগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে পড়াশোনা করেছেন। তিন কক্ষের তার বাড়িতে একটি কক্ষ থেকে রসায়নের বেশ কিছু বই এবং দুটি বিদেশি পিস্তল (নাইন এমএম ও সেভেন পয়েন্ট ৬৫) উদ্ধার করা হয়।

সালেহীন সালাউদ্দিন : নাম তার সালেহীন সালাউদ্দিন। কিন্তু সংগঠনে বিভিন্ন জেলায় তিনি সোহেল, সজিব, তাহীদ নামে পরিচিত। সালাউদ্দিন সালেহীন ওরফে সানিকে ২০১০ সালে কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়। সানি জেএমবির শূরা সদস্য। তার বিরুদ্ধে ৪০টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি মামলায় তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ হয়েছে। ১৩ মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়। ২৪টি মামলা এখনো বিচারাধীন। সালাউদ্দিন সালেহীন নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার ৫৮ সেন রোড এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ১৯৯৮ সালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি মাদ্রাসায় তিনি জানতে পারেন শায়খ আবদুর রহমান সম্পর্কে। পরের বছর তিনি শূরা সদস্য হন। ঢাকার বাসাবোতে তিনি সংগঠনের সদস্যদের অস্ত্র চালনা ও বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেন। ধীরে ধীরে তিনি দেশের বিভিন্ন জেলায় বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিতে থাকেন। ২০০২ সালে জামালপুরে এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন। ময়মনসিংহের সিনেমা হলে বোমা হামলার ঘটনায়ও ছিলেন সালেহীন। মুক্তাগাছার ব্র্যাক অফিসে তার নেতৃত্বে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রাজশাহী অঞ্চলে সর্বহারা নিধন কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন সালাউদ্দিন। ময়মনসিংহে ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয় সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে। এ ছাড়া দেশব্যাপী বিচারকদের ওপর হামলাসহ বিভিন্ন মান্যব্যক্তিদের ওপর হামলার পরিকল্পনাকারীদের মধ্যে ছিলেন তিনি অন্যতম। সূত্র জানায়, ২০০৫ সালের শেষ দিকে এ বাড়ি থেকে ওই বাড়িতে পালিয়ে বেড়াতে থাকেন। ২০০৬ সালের ২২ এপ্রিল চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার হন এই জঙ্গি নেতা।

রাকিব হাসান : কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের হাজতি ছিলেন জঙ্গি নেতা রাকিবুল হাসান। তার বিরুদ্ধে ৩৩টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ২৯টি বিচারাধীন। একটি মামলায় তার মৃত্যুদণ্ড, তিনটিতে যাবজ্জীবনসহ ৭৪ বছরের সাজা হয়। তিনি জামালপুরের মেলান্দহ থানার বংশীবাড়ি গ্রামের আবদুস সোবহানের ছেলে। ১৯৯৫ সালে যাত্রাবাড়ী মোহাম্মদিয়া মাদ্রাসা থেকে পাস করা রাকিবের দেখা হয় শায়খ আবদুর রহমানের সঙ্গে ঢাকার খিলগাঁওয়ে। তার পরিচয় হয় লস্কর-ই-তৈয়েবার সদস্য টুন্ডা করিমের সঙ্গে। টুন্ডা করিমের অনুপ্রেরণায় ১৯৯৮ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বর্ডার দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলায় যান। সেখানে পলাশী মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ওই বছরই তিনি দেশে ফিরে আসেন। শায়খ আবদুর রহমানের নির্দেশে তিনি ঢাকা, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নীলফামারীতে আহলে হাদিস মসজিদ সফর করেন। জঙ্গি প্রচারণা চালান। ২০০১ সালে টুইন টাওয়ারে হামলার পর রাকিবের নেতৃত্বে মার্কিনিদের বিরুদ্ধে মিছিল করেন ঢাকার রাস্তায়। ২০০২ সালে নেত্রকোনায় সিনেমা হল ও সার্কাসে বোমা হামলা, ২০০৪ সালের টাঙ্গাইলে একজনকে হত্যা, ২০০৪ সালে রাজশাহীতে সর্বহারা নিধন কমিটির হয়ে হত্যাযজ্ঞ, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট তার তৈরি করা ৫৩টি বোমা খুলনায় একযোগে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ছাড়া ঝিনাইদহে ৩৫টি বোমাও তার হাতে তৈরি। তিনি বিভিন্ন জেলায় গিয়ে বোমা বিস্ফোণের কৌশল শিখিয়ে দেন। অবশেষে ২০০৬ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি যশোর থেকে তিনি ঢাকায় নেমে বায়তুল মোকাররম মসজিদের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের লাইব্রেরিতে যান। সেখান থেকেই তাকে গ্রেফতার করা হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মাঠজুড়ে বোরো ধানের গন্ধে মাতোয়ারা কৃষক
মাঠজুড়ে বোরো ধানের গন্ধে মাতোয়ারা কৃষক

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জয়পুরহাটে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জয়পুরহাটে বিক্ষোভ মিছিল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বদলীয় কনভেনশন আহ্বান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবি পার্টির
সর্বদলীয় কনভেনশন আহ্বান করে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এবি পার্টির

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গরীব মানুষের জন্য নদীর চর এখন আশীর্বাদ
গরীব মানুষের জন্য নদীর চর এখন আশীর্বাদ

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় হাতের নাগালে সবজির দাম
বগুড়ায় হাতের নাগালে সবজির দাম

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য সাগর গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য সাগর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজ শিক্ষার্থী হত্যার বিচার দাবিতে কলাপাড়ায় থানার সামনে বিক্ষোভ
কলেজ শিক্ষার্থী হত্যার বিচার দাবিতে কলাপাড়ায় থানার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা