শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ মার্চ, ২০১৪

নারীদের জন্য নতুন অধ্যায়ের শুরু

ড. ফারজানা ইসলাম
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
প্রিন্ট ভার্সন
নারীদের জন্য নতুন অধ্যায়ের শুরু

সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক দেশের প্রথম নারী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলাম। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে উপাচার্য হিসেবে প্রথম নারী নেতৃত্বের সূচনা ঘটল। বাংলাদেশে আলোকিত নারীদের তালিকায় নাম লেখালেন তিনি। এ দেশের লাখ লাখ নারীর মাঝে উৎসাহ জোগাতে সক্ষম হলেন তিনি। দেশের আলোকিত এই প্রথম নারী উপাচার্য বিশেষ সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, নারী কিংবা পুরুষ হিসেবে নয়, বরং একজন মানুষ হিসেবে আমাকে অত্যন্ত কঠিন সময়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন নারী হয়ে উপাচার্য হওয়ার পর বুঝলাম, এর গুরুত্ব অনেক বেশি। এ ক্ষেত্রে আচার্য এবং প্রধানমন্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে তারা জাতির জন্য, বিশেষ করে নারীদের জন্য এক নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন। নিঃসন্দেহে এটা নারীদের জন্য অনেক বড় সফলতার দিক, যা দেশের সব নারীকে অনুপ্রাণিত করবে।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামের জন্ম রাজধানী ঢাকার রমনা এলাকায়। তিনি ধানমন্ডি সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, বেগম বদরুন্নেচ্ছা সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয় থেকে মানবিক শাখায় উচ্চ মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। ড. ফারজানা ১৯৮২ সালের ২০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজতত্ত্ব বিভাগে প্রভাষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৬ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নৃ-বিজ্ঞান বিভাগে প্রথম শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮ বছরের শিক্ষকতা জীবনে রেখেছেন নানা কৃতিত্বের স্বাক্ষর। নৃ-বিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতার পাশাপাশি বর্তমানে তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিপীড়নবিরোধী সেলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেকশন বোর্ডের আন্তঃবহির্সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর বাইরে তিনি মানবাধিকার বিষয়ক বেসরকারি সংস্থা 'নাগরিক উদ্যোগ'-এর চেয়ারপারসন, নগর গবেষণা কেন্দ্রের আজীবন সদস্য ও এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশের সদস্য। পাশাপাশি বর্তমানে তিনি স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য। এই আলোকিত নারীর সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনের একান্ত আলাপচারিতার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হল :

নারীদের সামনে অগ্রসরের ক্ষেত্রে আপনার অভিমত কী?

ড. ফারজানা ইসলাম : নারী-পুরুষ উভয়ই এ দেশের সমান অংশীদার। সামনে অগ্রসরের ক্ষেত্রে নারীদেরও যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে। অথচ অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিকসহ সব জায়গায় নারীরা পুরুষের তুলনায় বঞ্চিত। মূলত এ বঞ্চনা ও বৈষম্য থেকে নারীদের বেরিয়ে আসতে হলে প্রয়োজন পুরুষের একান্ত সহযোগিতা। পাশাপাশি চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন করে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।

নারী নেতৃত্ব বা ক্ষমতায়নকে কীভাবে দেখছেন?

ড. ফারজানা ইসলাম : নারী-পুরুষ সবারই সমান অধিকার রয়েছে । নারীরাও নেতৃত্বের অংশীদার হতে চায়, তাই নেতৃত্বের ক্ষেত্রে পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও অংশগ্রহণ করতে হবে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের সামনে এগিয়ে আসার সুযোগ করে দিতে হবে।

এ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার ভাবনা কী?

ড. ফারজানা ইসলাম : দল-মত নির্বিশেষে সবার সঙ্গে কথা বলে বিশ্ববিদ্যালয়কে সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে দেশে এবং দেশের বাইরে যে বিরূপ প্রভাব পড়েছে তা পুনরুদ্ধারে সচেষ্ট হব। শিক্ষার গতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে নিয়মিত একাডেমিক কাউন্সিল বৈঠকের ব্যবস্থা করব।

ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে আপনার ভাবনা কী?

ড. ফারজানা ইসলাম : মাত্রই দায়িত্ব পেলাম, প্রথমে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বাভাবিক অবস্থানে ফিরিয়ে আনব, তারপর ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু), হল সংসদ ও বিভাগীয় সংসদের নির্বাচনের বিষয়ে সবার সহযোগিতা ও পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শিক্ষক রাজনীতি নিয়ে আপনার অভিমত কী?

ড. ফারজানা ইসলাম : জাতীয় পর্যায়ে শিক্ষক রাজনীতির প্রয়োজন আছে, তবে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে এর মাত্রাতিরিক্ত প্রতিফলন ঘটলে তা শিক্ষার্থীদের জন্য হুমকি স্বরূপ হতে পারে। তাই শিক্ষক রাজনীতি করতে হলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবনের কথা স্মরণ রাখতে হবে।

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কী?

ড. ফারজানা ইসলাম : ভালোভাবে পড়াশোনা করতে হবে, পাশাপাশি সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকলে ভালো হয়। তবে পড়াশোনাটাই মুখ্য হওয়া উচিত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষকদেরও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে হবে। -সাক্ষাৎকার গ্রহণে নাহিদুর রহমান হিমেল

 

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার
কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রা‌ জামানত রেখে টাকায় ঋণ নেওয়ার সুযোগ
বৈদেশিক মুদ্রা‌ জামানত রেখে টাকায় ঋণ নেওয়ার সুযোগ

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় বিপর্যয়ের শঙ্কায় ঘুমহীন জাপানের টোকারা দীপপুঞ্জের বাসিন্দারা
বড় বিপর্যয়ের শঙ্কায় ঘুমহীন জাপানের টোকারা দীপপুঞ্জের বাসিন্দারা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পবিত্র আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি
পবিত্র আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেঘনা নদী থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাধারণ মানুষ এখন পরিবর্তন চায়: নাহিদ ইসলাম
সাধারণ মানুষ এখন পরিবর্তন চায়: নাহিদ ইসলাম

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরিবেশ রক্ষায় সুইডেনের সহায়তায় বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করছে বাংলাদেশ
পরিবেশ রক্ষায় সুইডেনের সহায়তায় বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করছে বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অর্থবছর শেষে বেড়েছে খাদ্য মজুদ
অর্থবছর শেষে বেড়েছে খাদ্য মজুদ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

হলিউডে বিশেষ সম্মান পেলেন দীপিকা
হলিউডে বিশেষ সম্মান পেলেন দীপিকা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌ইসরায়েলকে ‘কষিয়ে চড়’ মারার হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
‌ইসরায়েলকে ‘কষিয়ে চড়’ মারার হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের গাইবান্ধা জেলা কাউন্সিল
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের গাইবান্ধা জেলা কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, চালক নিহত
সিরাজগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে ফল উৎসব
শ্রীপুরে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য অধিদফতরকে ১৯ হাজার ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট দিল চীন
স্বাস্থ্য অধিদফতরকে ১৯ হাজার ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট দিল চীন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইতালি নাগরিক তাবেলা হত্যায় তিনজনের যাবজ্জীবন
ইতালি নাগরিক তাবেলা হত্যায় তিনজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে আরও ২৩ জনকে পুশইন
শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে আরও ২৩ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন প্রাণ নেই মঙ্গলে? নতুন তথ্য নাসার
কেন প্রাণ নেই মঙ্গলে? নতুন তথ্য নাসার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যেসব ফোনে চলবে না গুগল ক্রোম
যেসব ফোনে চলবে না গুগল ক্রোম

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাবিপ্রবির ২০৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
শাবিপ্রবির ২০৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার
টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অফলাইনে যেভাবে ব্যবহার করবেন গুগল ম্যাপ
অফলাইনে যেভাবে ব্যবহার করবেন গুগল ম্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম