শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

অবৈধ বিলাসী গাড়ির ছড়াছড়ি

আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা । মডেল পরিবর্তন । শুল্কমুক্ত ও পর্যটন সুবিধার অপব্যবহার
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
অবৈধ বিলাসী গাড়ির ছড়াছড়ি

সারা দেশে নামিদামি ব্র্যান্ডের অবৈধ বিলাসী গাড়ির ছড়াছড়ি। কেউ কেউ ধরা খাওয়ার ভয়ে গাড়ি রাস্তায় রেখে পালিয়ে যাচ্ছেন। আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা, কাগজপত্রে প্রকৃত মডেল পরিবর্তন, শুল্কমুক্ত ও পর্যটন সুবিধার অপব্যবহার করে দেশে আনা হয়েছে এসব অবৈধ গাড়ি। ন্যূনতম ২৫ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ২২ কোটি টাকা পর্যন্ত শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনা এমন দুই শতাধিক গাড়ি ধরতে বাসা-বাড়ি, অফিস ও রাস্তায় অভিযানে সক্রিয় আছেন শুল্ক গোয়েন্দারা।  জানা গেছে, শুধু ব্যবসায়ী-শিল্পপতি নয়, শিক্ষক এবং শোবিজ তারকারাও ব্যবহার করছেন অবৈধভাবে আনা দামি বিলাসী গাড়ি। দু-একটি রুলস রয়েলস নয়, বিএমডব্লিউ, পোর্শা, মার্সিডিজ, প্রাডো গাড়িতে এখন সয়লাব রাজধানীর অভিজাত এলাকাগুলো। মিথ্যা ঘোষণায় শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনা এসব অবৈধ গাড়ির মালিকরা এখন ধরা খাওয়ার ভয়ে রাস্তায় রেখে পালিয়ে যাচ্ছেন। গত কয়েক মাসে এমন নামিদামি বেশ কিছু গাড়ি বিভিন্ন স্থান থেকে উদ্ধারও করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। সব মিলিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে অবৈধ গাড়ি ধরার অভিযানে গতকাল পর্যন্ত ২২টি বিলাসী গাড়ি আটক করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। জানা গেছে, মিথ্যা ঘোষণা ও শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে তিন শতাধিক বিলাসবহুল গাড়ি ২০১০ থেকে ২০১৩ সালে ‘কার্নেট ডি প্যাসেঞ্জার’ সুবিধায় বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এর মধ্যে প্রায় দেড়শ গাড়ি ফেরত যায়। বাকি দেড় শতাধিক গাড়ি মালিকানা বদল করে জাল দলিল ও ভুয়া রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ব্যবহার করা হচ্ছে। মিথ্যা ঘোষণা ও শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি করা আরও কয়েকশ দামি অবৈধ গাড়ি বাংলাদেশে আছে বলে মনে করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

তবে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বর্তমানে আটক হওয়ার মতো দেশে দুই শতাধিক অবৈধ গাড়ি রয়েছে। এসব গাড়িতে ২৫ লাখ থেকে ২২ কোটি টাকা পর্যন্ত শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ২২টি গাড়ি ধরা হয়েছে। বাকিগুলো ধরার প্রক্রিয়া চলছে। তার দাবি, দেশে আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে গাড়ি আসছে। আবার কেউ কেউ পরিবর্তন করে কম দামি গাড়ির মডেল উল্লেখ করছেন কাগজপত্রে। গাড়ি আমদানিতে পর্যটন ও শুল্কমুক্ত সুবিধার অপব্যবহার করা হচ্ছে। ইপিজেডের বিনিয়োগকারীরাও এই অসাধু পথে হাঁটছেন।

গাড়ি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, কার্নেট সুবিধার নামে অসংখ্য গাড়ি সারা দেশে আছে। এসব গাড়ি কীভাবে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) রেজিস্ট্রেশন পেল, তাও খতিয়ে দেখা উচিত। কেননা লন্ডন থেকে গাড়ি এনে দেশে ছয় মাস এক বছর ব্যবহারের কথা বলে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। কাস্টমস এভাবে শুল্কমুক্ত গাড়ি ছেড়ে দিলে তাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানান তারা। এমন প্রেক্ষাপটে অবৈধ গাড়ি ধরতে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি অব্যাহত রাখার দাবি জানিয়েছেন বারভিডার সাবেক সভাপতি হাবিব উল্লাহ ডন। জানা গেছে, বিদেশি পর্যটকদের জন্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় বিদেশ থেকে গাড়ি আনার যে সুবিধা রয়েছে, এরই অপব্যবহার করে দেশে অনেক দামি গাড়ি ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু নিয়ম অনুসারে এসব গাড়ি পর্যটকদের জন্য ‘কার্নেট ডি প্যাসেজ’ সুবিধায় বাংলাদেশে এনে আবার বাইরে ফেরত নিয়ে যাওয়ার কথা। তা না করে দেশের ভিতর মালিকানা হাতবদল করে এসব গাড়ি ব্যবহার করে আসছেন অনেক ধনকুবের মালিক। এ ধরনের গাড়ি ব্যবহার করে ধরা পড়লে অনেক সময়ে সরকারের প্রাপ্য শুল্ক নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। আবার অনেক সময়ে তা বাজেয়াপ্ত করা হয়। সেই সঙ্গে পণ্যমূল্যের ১০ গুণ পর্যন্ত জরিমানা করার আইন রয়েছে। এ ছাড়া অপরাধীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচার আইনে এবং ফৌজদারি আইনেও বিচারের বিধান রয়েছে। এর শাস্তি ১২ বছর পর্যন্ত জেল ও জরিমানা দুটোই হতে পারে। এনবিআর ও শুল্ক গোয়েন্দা-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন, আগে তাদের ধারণা ছিল কেবল বড় ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরাই কোটি কোটি টাকা দামের গাড়ি ব্যবহার করেন। কিন্তু তাদের সে ধারণা ভেঙে গেছে সাম্প্রতিক সময়ে সাবেক একজন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-এমপি, বুয়েটের একজন শিক্ষক ও শোবিজ জগতের এক তারকার কাছ থেকে অবৈধভাবে ব্যবহার করা বিলাসী গাড়ি উদ্ধারের মধ্য দিয়ে। এখানেই শেষ নয়। বিএমডব্লিউ, পোর্শা, মার্সিডিজ বেঞ্জের মতো কয়েকশ গাড়িতে এখন সয়লাব রাজধানীর উত্তরা, গুলশান, বনানী, ধানমন্ডির মতো অভিজাত এলাকা।

শুল্ক গোয়েন্দা জানিয়েছে, সর্বশেষ গতকাল মংলা বন্দরে দুটি ও রাজধানীর কমলাপুর আইসিডিতে একটি গাড়ি জব্দ করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। এর আগে ১৩ জুন রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোডে প্রায় ৬ কোটি টাকা মূল্যের চারটি মারসিডিজ নিউ ব্র্যান্ডের গাড়ি আটক করা হয়। ১২ জুন বারিধারা স্বদেশ অটো লিমিটেড থেকে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনা ১৫ কোটি টাকা দামের চারটি গাড়ি আটক করা হয়। ৯ জুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে দুটি গাড়ি জব্দ করা হয়। ৬ জুন চট্টগ্রাম বন্দরের কাস্টমস জেটি থেকে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি করা ৬ কোটি টাকা দামের একটি রেঞ্জ রোভার গাড়ি আটক করা হয়। ৩১ মে রাজধানীর উত্তরা থেকে প্রায় ৫ কোটি টাকা মূল্যের হার্ড জিপ ল্যান্ড রোভার গাড়ি আটক করে শুল্ক গোয়েন্দা। ২৫ মে তেজগাঁও থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় প্রায় ৫ কোটি টাকা দামের বিএমডব্লিউ গাড়ি আটক করা হয়। ৩ মে বনানী থেকে প্রায় ১০ কোটি টাকা দামের বিলাসবহুল রেসিং গাড়ি আটক করা হয়। একই সময়ে রাজধানীর এ্যাপোলো হাসপাতাল থেকে জাতীয় পার্টির একজন সংসদ সদস্যের সাড়ে ৩ কোটি টাকা দামের একটি গাড়ি উদ্ধার করা হয়। ২৪ এপ্রিল গুলশানের এবিকো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকা দামের একটি পোর্শা মডেলের গাড়ি আটক করা হয়। ১৯ এপ্রিল ৪ কোটি টাকা দামের একটি লেক্সাস গাড়ি সিলেট থেকে আটক করা হয়। ১২ এপ্রিল বনানী থেকে বিএমডব্লিউ সিডান মডেলের ৩ কোটি টাকা দামের একটি গাড়ি আটক করা হয়। ৯ এপ্রিল সিলেট এয়ারপোর্ট রোড থেকে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা দামের মার্সিডিজ বেঞ্জের একটি গাড়ি আটক করা হয়। ৬ এপ্রিল সাবেক সুন্দরী মিস বাংলাদেশ পরিচয় দানকারী দেশের সেলিব্রেটি মডেল জাকিয়া মুনের কাছ থেকে ৫ কোটি টাকা দামের একটি অবৈধ গাড়ি আটক করে শুল্ক গোয়েন্দা। ৪ এপ্রিল তিন কোটি টাকা দামের বিএমডব্লিউ এক্স-ফাইভ মডেলের একটি গাড়ি রাজধানীর গুলশান থেকে আটক করে শুল্ক গোয়েন্দা। এই গাড়িটি ব্যবহার করতেন বুয়েটের শিক্ষক কাজী ফাহরিবা মোস্তফা। ১০ মার্চ ৩৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা শুল্ক ফাঁকি দিয়ে চারটি গাড়ি অবৈধভাবে আমদানি করায় দুবাই এভিয়েশন করপোরেশনের বিরুদ্ধে একটি বিভাগীয় মামলা করে শুল্ক গোয়েন্দা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা