শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

নব্য জেএমবির পরিকল্পনায় তাভেলা সিজার খুন : র‌্যাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নব্য জেএমবির পরিকল্পনায় তাভেলা সিজার খুন : র‌্যাব

ইতালির নাগরিক তাভেলা সিজারকে হত্যা করেছে জঙ্গিরা। নব্য জেএমবির প্রধান সমন্বয়ক শায়খ আবু ইব্রাহিম আল হানিফ ওরফে সারোয়ার জাহান ওরফে আবদুর রহমানের  নেতৃত্বে এ  জঙ্গি হামলা পরিচালনা হয়। গতকাল রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাবের নতুন মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাবের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। বলা হয়, গত বছর ২৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গুলশান-২ এর ৯০ নম্বর সড়কে দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন ইতালির নাগরিক ও নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা আইসিসিওবিডির কর্মকর্তা তাবেলা সিজার। এ ঘটনায় করা মামলায় গত ২৫ আগস্ট ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার এম এ কাইয়ুম, তার ভাই আবদুল মতিনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট প্রদান করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামি হলেন— তামজিদ আহমেদ ওরফে রুবেল ওরফে শুটার রুবেল, রাসেল চৌধুরী ওরফে চাকতি রাসেল, সোহেল ওরফে ভাঙ্গারি সোহেল, মিনহাজুল আরেফিন রাসেল ওরফে ভাগনে রাসেল ও শাখাওয়াত  হোসেন ওরফে শরিফ। এদের মধ্যে এম এ কাইয়ুম এবং সোহেল ওরফে ভাঙ্গারি সোহেল পলাতক রয়েছেন। গ্রেফতারকৃত পাঁচজন আদালতে হত্যার পরিকল্পনা ও হত্যায় সরাসরি অংশ নেওয়ার কথা জানিয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এদিকে, ৮ অক্টোবর আশুলিয়ার একটি বাড়িতে র‌্যাবের জঙ্গিবিরোধী অভিযানে আবদুর রহমান পাঁচতলা বাড়ির ছাদ থেকে লাফ দিলে গুরুতর আহত হন। পরে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার বাড়িতে র‌্যাব অভিযান চালিয়ে ৩০ লাখ টাকা, একটি পিস্তল, ২২ রাউন্ড গুলি, একটি মোবাইল জ্যামার, জিহাদি বই, জঙ্গি হামলার পরিকল্পনার পাঁচটি মানচিত্র ও বেশকিছু আলামত জব্দ করে। এসব আলামত র‌্যাব পরীক্ষা ও তদন্ত করে আবদুর রহমানের নব্য জেএমবির নেটওয়ার্কের সন্ধান পায়। গুলশানের হলি আর্টিজানে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী কানাডা প্রবাসী তামিম আহমেদ চৌধুরীর সঙ্গে মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে দীর্ঘক্ষণ কথোপথনের তথ্যও বের করে র‌্যাব। এর আগে গত বছর ২৮ জুলাই নব্য জেএমবির কার্যক্রম চালানোর জন্য তামিম আহমেদ চৌধুরী ও আবদুর রহমানের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেখানে তারা তাগুদি আইনের (মানুষ সৃষ্ট আইন) বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। নব্য জেএমবির প্রায় ৩০০ সক্রিয় সদস্য সারা দেশে টার্গেট কিলিংয়ে মেতে ওঠে। এদের মধ্যে গত বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর গুলশানে ইতালীয় নাগরিক তাবেলা সিজারকে প্রথম খুন করে। ওই বছরের অক্টোবর থেকে চলতি বছরের ৭ জুলাই শোলাকিয়ায় ঈদগাহ ময়দানে জঙ্গি হামলার মধ্য দিয়ে তারা ২৩টি হামলার ঘটনা ঘটিয়ে প্রায় ৪০ জনকে হত্যা করে। অন্যদিকে, তাবেলা সিজারকে জঙ্গিরা হত্যা করেছে—র‌্যাবের এমন তথ্যের ভিত্তিতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই মামলার চার্জশিট দেওয়ার ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করা হয়েছে। বিএনপির বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ঘটনাটি যখন ঘটে, তখন আমরা বারবার বলেছিলাম, বিদেশি নাগরিককে হত্যার সঙ্গে বিএনপি জড়িত নয়। এরপরও আওয়ামী লীগ বিএনপির দিকে আঙ্গুল তুলে অভিযোগ করেছিল। এতে বিদেশিদের কাছে বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ জন্য আওয়ামী লীগের উচিত এ বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করা। র‌্যাব এখন তদন্ত করে দেখতে পেয়েছে, ইতালীয় এই নাগরিককে জঙ্গিরা হত্যা করেছে। সে ক্ষেত্রে মামলার চার্জশিট থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীকে বাদ দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানাচ্ছি।

আশুলিয়ায় নিহত রহমানই : ঢাকার আশুলিয়ায় র‌্যাবের অভিযানে নিহত আবদুর রহমানই ইসলামিক স্টেটের (আইএস) কথিত বাংলাদেশ-প্রধান শায়খ আবু ইব্রাহিম আল হানিফ। র‌্যাব বলছে, এই আবদুর রহমানের প্রকৃত নাম সারোয়ার জাহান। ১৩ বছর ধরে সে জঙ্গি কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিল। নব্য জেএমবির শূরা সদস্যদের সিদ্ধান্তেই সে সংগঠনের আমিরের দায়িত্ব পালন করছিল। অন্যদিকে, এখনো ২১ জঙ্গি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাথাব্যথার কারণ, যদিও তাদের হাতে কিছু বিস্ফোরক ছাড়া বেশি কিছু নেই। গতকাল রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এলিট ফোর্স র‌্যাবের মিডিয়া সেন্টারে র‌্যাব মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ এমনই দাবি করেন গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে। গত ৮ অক্টোবর আশুলিয়ার ঘটনার পর আবদুর রহমানের বাসা থেকে প্রায় ৩০ লাখ টাকা, অস্ত্র-গোলাবারুদসহ সাংগঠনিক অনেক নথি উদ্ধার করে র‌্যাব। পরে তার পাসপোর্টের সূত্র ধরে র‌্যাব নিশ্চিত হয় আবদুর রহমানের এ পরিচয় ভুয়া। এ ঘটনার ১২ দিন পর র‌্যাব দাবি করল, এই আবদুর রহমানের প্রকৃত নাম সারোয়ার জাহান। তার গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার থুমরিভোজায়। র‌্যাব কর্মকর্তাদের দাবি, আশুলিয়ার বাসা থেকে উদ্ধার নথিপত্র বিশ্লেষণ করে আবদুর রহমানকেই আইএসের কথিত বাংলাদেশ-প্রধান আবু ইব্রাহিম আল হানিফ বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

বেনজীর আহমেদ বলেন, ‘২০০৩ সালে এই আবদুর রহমান জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে পুলিশের সঙ্গে সশস্ত্র সংঘর্ষ করেছিল। ওই সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং সে নয় মাস চার দিন কারাভোগ করে জামিনে মুক্তি পায়। এরপর দেড় মাস বাড়িতে থেকে ফের আত্মগোপনে চলে যায়। তার মানে প্রায় ১৩ বছর ধরে সে জঙ্গি কর্মকাণ্ড চালাচ্ছিল। সারোয়ার ওরফে আবদুর রহমান ১৯৯৮ সালে বাড়ি ছেড়ে নাচোলে একটি কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়। দাওরা পাস করার পর জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়ে।’

তিনি বলেন, ‘সর্বশেষ সে নব্য জেএমবি গঠন করে এবং আবু ইব্রাহিম আল হানিফ নামে এ সংগঠনের আমির হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এ বিষয়ে কিছু নথিপত্র উদ্ধার করা হয়েছে। নিজেকে আমির ঘোষণার একটি কাগজে আবু ইব্রাহিম অর্থাৎ আবদুর রহমান ও তামিম চৌধুরী স্বাক্ষর করে। ‘শেখ আবু’ তামিম চৌধুরীর সাংগঠনিক নাম।’

১৩ এপ্রিল আইএসের কথিত মুখপত্র ‘দাবিক’-এর ১৪তম সংখ্যায় আবু ইব্রাহিম আল হানিফের একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়। সেখানে তাকে বাংলাদেশে আইএসের প্রধান বলে দাবি করা হয়।

র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘এই আবু ইব্রাহিম ওরফে সারোয়ার জাহান ওরফে আবদুর রহমান ১৯৯৮ সালের পর থেকেই জেএমবির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিল। সে ইংরেজি, আরবি ও উর্দু ভাষায় কথা বলতে পারদর্শী।’

তিনি বলেন, ‘বাংলা ভাই ও শায়খ আবদুর রহমান গ্রেফতার হওয়ার পর জেএমবি বিশৃঙ্খল হয়ে পড়ে। ২০১৪ সালে নতুন ধারার ধর্মীয় উগ্রবাদের মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে পুরনো জেএমবি নব্য জেএমবি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। নব্য জেএমবি পরে সশস্ত্র জিহাদের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পরিকল্পনা করে এবং একই সঙ্গে দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে।’

বেনজীর আহমেদ বলেন, ‘একপর্যায়ে নব্য জেএমবির সাধারণ সদস্যরা আবদুর রহমানকে শূরা সদস্য পদে মনোনীত করে। পরে অন্য শূরা সদস্যরা তাকে নব্য জেএমবির আমির ঘোষণা করে এবং তার সাংগঠনিক নাম দেয় শায়খ আবু ইব্রাহিম আল হানিফ।’

র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, তারা আবদুর রহমানের আশুলিয়ার আস্তানা থেকে একাধিক চিঠি, মেইল ও খুদে বার্তা পেয়েছেন। কয়েকটি চিঠিতে আবদুর রহমান নিজেকে শায়খ আবু ইব্রাহিম আল হানিফ নাম ব্যবহার করে স্বাক্ষর করেছে। এ ছাড়া তার কাছ থেকে নব্য জেএমবির আমির হিসেবে জঙ্গিবাদে ব্যবহূত অর্থ লেনদেনের কিছু হিসাবও পাওয়া গেছে। এসব নথিপত্র পর্যালোচনা করেই তারা নিশ্চিত হয়েছেন, আবদুর রহমানই আবু ইব্রাহিম। অভিযানের দুই দিন আগে ৬ অক্টোবরের সারোয়ার জাহানের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ৩৩ জন নব্য জেএমবির নাম জানা গেছে। যদিও সেগুলো সাংকেতিক নাম। এ ৩৩ জনের মধ্যে ১২ জন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে নিহত হয়েছে। বাকি ২১ জনকে আমরা খুঁজছি। এর মধ্যে তিনজন শূরা সদস্য।

সূত্র আরও বলছে, বর্তমানে তাদের কাছে একটি একে-২২ রাইফেল, ৫টি হ্যান্ডগান, ৩৩ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। সে হিসাবে ৮ তারিখের অভিযানের পর বর্তমানে নব্য জেএমবির কাছে একে-২২ রাইফেল ও কোনো হ্যান্ডগান নেই। কারণ, গাজীপুর থেকে একটি একে-২২ রাইফেল ও ৫টি হ্যান্ডগান উদ্ধার করা হয়েছে।

 

র‌্যাব সূত্র জানায়, আবু ইব্রাহিমের নির্দেশে নব্য জেএমবির সদস্যরা ‘ইনগিমাস বা গুপ্ত হামলা’ শুরু করে। গত বছরের ৩০ আগস্ট চট্টগ্রামে মিরসরাইয়ে আওয়ামী লীগ নেতা ইমরানকে গুলি করে ৬০ লাখ টাকা ছিনতাই করে। ৪ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের বাংলাবাজারে তারা ন্যাংটা বাবা ও তার এক সহযোগীকে হত্যা করে। মূলত এ দুটি অপারেশন সফলভাবে পরিচালিত হওয়ায় আবদুর রহমানকে নব্য জেএমবির শূরা সদস্যরা বাংলাদেশের নব্য জেএমবিতে বাইয়াত দেওয়ার জন্য অনুমতি দেয়।

র‌্যাব সূত্র আরও জানায়, উদ্ধারকৃত নথিপত্রে নব্য জেএমবির সদস্যরা বাংলাদেশে দাওয়াত, ইলম ও তাজকিয়া, ইয়ানত, ইদাদ গ্রুপ, রিবা ও কিসাক/ফিতনা নিরোধন ভিত্তিতে কার্যক্রম পরিচালনা করত বলে জানা গেছে।

প্রথম দুই সফল অপারেশনের পর আবদুর রহমানের নির্দেশক্রমে নব্য জেএমবির সদস্যরা বিদেশি নাগরিক ও প্রতিষ্ঠানসমূহের ওপর হামলার পরিকল্পনা করে। বিশেষ করে গুলশান, বনানী, বারিধারায় বসবাসরত বিদেশি নাগরিকদের ওপর হামলার পরিকল্পনা করে। এ ছাড়া মন্দির, হোসনি দালান, শিয়া মসজিদসহ তাদের ভাষায় তাগুতের সৈনিক র‌্যাব, পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী ও ব্লগার নাস্তিকদের যেখানে পাওয়া যাবে, সেখানেই আক্রমণের পরিকল্পনা করে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, গত বৃহস্পতিবার আবদুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী নাফিস আহমেদ নয়ন (২৮) ও হাসিবুল হাসানকে (৪৮) রাজধানীর মতিঝিল থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে ২৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে ৮ অক্টোবর আবদুর রহমানের আশুলিয়ার আস্তানা থেকে নব্য জেএমবির ৩০ লাখ টাকা, গুলিভর্তি একটি বিদেশি পিস্তল, অত্যাধুনিক মোবাইল জ্যামার, অনেক ধারালো ছুরি, চাপাতি, জিহাদি বই, কম্পিউটার সিপিইউ, ওয়াটারপ্রুফ ক্যামেরা উদ্ধার করা হয়েছে। হাসিবুল হাসান রাজশাহী গণপূর্ত অধিদফতরের একজন প্রকৌশলী। তার বাড়ি গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মধ্যপাড়া গ্রামে। আর নাফিস আহমেদ নয়নের বাড়ি রাজশাহীর বোয়ালিয়া উপজেলায়। র‌্যাবের দাবি, এরা দুজনই নব্য জেএমবির সদস্য এবং আবদুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিল। এরা নব্য জেএমবির অর্থ লেনদেনের সঙ্গে জড়িত ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম