শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

স্বপ্ন ডানা মেলার অপেক্ষায়

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্ন ডানা মেলার অপেক্ষায়

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিশ্রুতিগুলোর অন্যতম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের স্বপ্ন পূরণে কাজ শুরু হয়েছে। শুরু হয়েছে নির্ঝঞ্ঝাট ও উপযুক্ত স্থান নির্বাচনের মূল গবেষণা বা সমীক্ষা। বাংলাদেশে অবস্থান করে ৬৫ জাপানি প্রকৌশলী ঢাকার কাছাকাছি স্থান চূড়ান্ত করার কাজ করছেন। চুক্তি মোতাবেক জাপানিজ কনসালট্যান্ট ফার্ম নিপ্পন কোই কো লিমিটেড ১২০ কোটি টাকার সমীক্ষা শুরু করেছে বেশ জোরেশোরে। লাগবে দেড় বছর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তৈরির নানা ধরনের বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে নির্মাণের প্রক্রিয়া শুরুই বড় অর্জন। টার্গেট ২০১৮ সালে মূল কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন। যথাযথ সময়ে এই বিশাল কর্মযজ্ঞের কাজ শুরু করতে পারলে আর মাত্র এক দশকের মধ্যে অত্যাধুনিক এ বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকেই আন্তর্জাতিক রুটে উড়ে যাওয়া বিমানগুলো আকাশে ডানা মেলতে পারবে। বাংলাদেশ ঘোচাতে পারবে বিমানবন্দরে ভোগান্তির কালিমা। প্রবেশ করতে পারবে  অত্যাধুনিক এয়ারপোর্টের এলিট ক্লাবে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ—বেবিচকের প্রধান প্রকৌশলী সুধেন্দু বিকাশ গোস্বামী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জাপানের নিপ্পন কোম্পানি উপযুক্ত স্থান নির্বাচনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন তা সংগ্রহের কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে যে স্থানগুলো চূড়ান্ত করা হয়েছে এর বাইরে আরও কোনো উপযুক্ত স্থান আছে কি না তাও যাচাই-বাছাই করবে এই সমীক্ষা দল। ব্যাংকক, দুবাই, সিঙ্গাপুরের মতো আধুনিক বিমানবন্দরের সুবিধা সংবলিত একটি হাব পর্যায়ের বিমানবন্দর তৈরির স্বপ্ন আছে আমাদের।’

বেবিচকের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বিমানবন্দরটি নির্মাণের জন্য বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি উচ্চপর্যায়ের ফিজিবিলিটি স্টাডি সেল গঠন করা হয়। সর্বশেষ মাদারীপুরের চর জানাজাত, মুন্সীগঞ্জের কেয়াইন ও লতব্দী, ঢাকার কাছের চরবিলাশপুরের জমি—এই তিনটি স্থান বিমানবন্দরটি নির্মাণে প্রাথমিকভাবে সমীক্ষার জন্য ঠিক করা হয়েছে। পাশাপাশি নিপ্পনের সমীক্ষা দল যদি আরও উপযুক্ত কোনো স্থান খুঁজে বের করে, সেটিকেও প্রাধান্য দেওয়া হবে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহকে দেওয়া হবে সর্বোচ্চ গুরুত্ব। আর সমীক্ষা দল স্থান নির্বাচনে বেশ কয়েকটি বিষয় দেখবে। এর মধ্যে জমির মূল্য ও জমি-সংক্রান্ত ঝুঁকি, এর আর্থিক প্রভাব, পরিবেশগত প্রভাব ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ। সমীক্ষার জন্য নির্ধারিত ১২০ কোটি টাকার পুরো অর্থ সরকার ব্যয় করছে। আর সংশ্লিষ্টরা আপাতত ধারণা করছেন, বিমানবন্দরটি নির্মাণে ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে। এটি নির্মাণে আট হাজার একর জমি প্রয়োজন হতে পারে এবং সময় লাগতে পারে ১০ বছর। এমনটাই জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। মূলত নিপ্পনের সমীক্ষা দলটি নির্মাণব্যয়, সময়সীমা ও  এর মডেল কেমন হবে এসব বিষয় নিয়ে কাজ করবে। আগামী ১০০ বছরে দেশের সম্ভাব্য জনসংখ্যা, যাত্রী পরিসংখ্যান, যাতায়াত ব্যবস্থা, যাতায়াত অবকাঠামো ইত্যাদির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই বিমানবন্দরের মডেল তৈরি করা হবে। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সূত্র থেকে জানা যায়, পাবলিক ও প্রাইভেট পার্টনারশিপ প্রকল্প বা পিপিপির অধীনে নির্মেয় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ তদারক করবে বেবিচক। সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানান, অগ্রাধিকারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় থাকা এ প্রকল্পের জন্য প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে। ইতিমধ্যে নির্ধারিত আছে প্রায় ১৩ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা। সরকার চলতি বছরের শুরুতে জাপানিজ কনসালট্যান্ট ফার্ম নিপ্পন কোই কো লিমিটেডের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের সমীক্ষার চুক্তি করে। সে অনুসারে ৬৫ সদস্যের সমীক্ষা দল স্থান নির্বাচন শুরু করেছে। সমীক্ষা প্রতিবেদন হাতে পাওয়া মাত্র নকশা ও অবকাঠামোগত স্থাপনার বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে। তাদের মতে, বিমানবন্দরটি নির্মাণের জন্য মূল গবেষণার কাজ শুরু করাই একটি ইতিবাচক বিষয়। এখন পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন সময় নানা কাজের ওয়ার্ক অর্ডার হবে। জানা যায়, ঢাকার কাছেই আধুনিক সুবিধাসহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ফলে পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে বিমান যোগাযোগের ক্ষেত্রে ঢাকা একটি সেতুবন্ধের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হবে। এমন আশা থেকেই এই বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সে হিসেবে পদ্মা নদীর কাছেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তৈরির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এর আগে ২০১১ সালে মুন্সীগঞ্জের আড়িয়াল বিলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হলেও পরে এটি বাতিল করে পদ্মাপারের চর জানাজাতসহ আটটি চর এলাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জায়গা চূড়ান্ত করার জন্য ফিজিবিলিটি স্টাডি বা প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই কাজ শুরু করে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। মূলত হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ফ্লাইট ওঠা-নামার ক্ষেত্রে আগামী ২৫ বছরের চাহিদা বিবেচনায় ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০১০ সালের আগস্টে বিমানবন্দরটি নির্মাণ প্রকল্পের নীতিগত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। এ প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছিল ২০১০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত। কিন্তু জমি অধিগ্রহণসহ অন্যান্য কাজের জটিলতায় প্রকল্পটি আটকে ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা