শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০১৭

রাষ্ট্রবিহীন সংবাদপত্র কল্পনা করা যায়, সংবাদপত্রবিহীন রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রবিহীন সংবাদপত্র কল্পনা করা যায়, সংবাদপত্রবিহীন রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না

‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ আট বছরে পা দিল। এখন সময়ের যা গতি এবং প্রযুক্তি বিজ্ঞানের যে অত্যাশ্চর্য বিকাশ, তাতে আট বছরের বালক এখন সত্তর বছর বয়সের মানুষের অভিজ্ঞতার অধিকারী হতে পারে। কেবল প্রাচীনত্ব এখন ঠুনকো। তাই ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ কাগজটির বয়স আটে পা দিলেও তার সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা ও মেধার দ্বারা পুষ্ট। জনশ্রুতি, এই পত্রিকাটিই বাংলাদেশে সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক। এই দৈনিকটির পাঠকপ্রিয়তা থেকেই অনুমান করি, তার পাঠকদের প্রতিদিনের মনের খোরাক সে জোগাতে পারছে। বাংলাদেশের এমন এক যুগসন্ধিক্ষণে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর জন্ম যখন দেশটির আর্থ-সামাজিক রাজনৈতিক জীবনে চলছে ‘নিত্য নিষ্ঠুর দ্বন্দ্ব।’ এই দ্বন্দ্ব-সন্ত্রাসের মাঝখানে পাঠককে রোজ সঠিক খবরটি পৌঁছে দেওয়া, নিরপেক্ষ খবর ভাষ্য প্রচার একটি দুরূহ কাজ। ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ এই দায়িত্বটি পালনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেই তার এই জনপ্রিয়তা। নিরপেক্ষতার নামাবলি গায়ে চড়িয়ে পাঠক ঠকানোর ব্যবস্থা সৎ সাংবাদিকতা নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন এই পাঠক ঠকানোর সাংবাদিকতা করে না বলেই তার অষ্টম জন্মদিনে তাকে সাধুবাদ জানাই। গত বছর এই পত্রিকাটি তাদের কার্যালয়ে আমাকে সাংবাদিক হিসেবে সম্মাননা দানের একটি অনুষ্ঠান করেছিল। আমি কৃতজ্ঞতার সঙ্গে তাদের এই সম্মাননা গ্রহণ করেছি। অনুষ্ঠানে এই পত্রিকা গোষ্ঠীর যিনি প্রধান কর্ণধার তিনি একটি মন্তব্য করেছিলেন, যা আমার এখনো স্মরণ আছে। তিনি বলেছিলেন, এই পত্রিকায় যেসব সাংবাদিক কাজ করতে আসেন, তাদের আমি একটা কথাই বলি, ‘যত অপ্রিয় হোক সত্য খবর লিখুন। কোনো কারণেই অসত্যের প্রশ্রয় দেবেন না।’ এ যুগে বাংলাদেশের একজন মিডিয়া মুঘলের কণ্ঠে এ ধরনের কথা আমাকে চমত্কৃত করেছে। মনে আশা হয়েছে, আমাদের সাংবাদিকতা পশ্চিমা অনেক উন্নত দেশের মতো এখনো কানাগলিতে একেবারে ঢুকে যায়নি। মুসলিম লীগের নেতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন কায়েদে আযম নামে পরিচিত। তিনি ছিলেন ডিকটেটোরিয়াল স্বভাবের মানুষ। অবিভক্ত ভারতে সংবাদপত্র পরিচালনার ক্ষেত্রে তিনিও সৎ সাংবাদিকতাকে কতটা গুরুত্ব দিতেন তা এখনো অনেকে স্মরণ করেন। চল্লিশের দশকে জিন্নাহ যখন দিল্লি থেকে (পরবর্তীকালে করাচি থেকে পত্রিকাটি প্রকাশিত হতো) ডন (উঅডঘ) নামে একটি ইংরেজি দৈনিক প্রকাশের উদ্যোগ নেন, তখন একজন ভালো সম্পাদকের খোঁজ করেন। জিন্নাহ ইংরেজি দৈনিক দ্য স্টেটসম্যানের নিয়মিত পাঠক ছিলেন। এই কাগজে ‘কাফির’ ছদ্মনামে একটি কলাম লিখতেন একজন বাঙালি সাংবাদিক আলতাফ হোসেন।

তিনি অবিভক্ত বাংলার প্রাদেশিক সরকারে তথ্য ও প্রচার বিভাগে চাকরি করতেন। জিন্নাহ তাকেই ডনের সম্পাদক করার জন্য ডেকে পাঠান। ইন্টারভিউর সময় আলতাফ হোসেনকে জিন্নাহ বলেছিলেন, তুমি তোমাদের কায়েদে আযমকেও দরকার হলে সমালোচনা করতে পারবে তো? আলতাফ হোসেন বলেছিলেন, পারব। তার চাকরি ‘ডনে’ পাকা হয়ে গিয়েছিল। এখন উন্নত-অনুন্নত নির্বিশেষে অধিকাংশ দেশেই স্বাধীন সম্পাদক একটি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি। বহু কাগজে মালিকই সম্পাদক। তিনি নিজে সাংবাদিক হলে ভালো। না হলে কাগজের সাংবাদিকদের কপালে নানা বিড়ম্বনা জোটে। বাংলাদেশে আগে রাজনীতিকরা কাগজ চালাতেন। এখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সংবাদপত্রের মালিক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী। এতে সাংবাদিকদের দল-নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা করার সুযোগ একটু বেড়েছে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী স্বার্থ-দ্বন্দ্বের আবর্তেও তাদের পড়তে হচ্ছে। সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের জন্য তাই এখন বহুমুখী চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড়িয়েও সংবাদপত্র যে এখনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় একটি অপরিহার্য প্রধান স্তম্ভ এটাই আমাদের ভরসা। এক মনীষী বলেছিলেন, ‘রাষ্ট্রবিহীন সংবাদপত্র কল্পনা করা যায়, কিন্তু সংবাদপত্রবিহীন রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না।’ এ যুগে এ কথাটির সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। প্রাচীন যুগে যখন সংবাদপত্র ছিল না, তখন সাধারণ মানুষ কোনো তথ্য জানতে পারত না। অন্ধভাবে রাজাদেশে চালিত হতো। তাদের নাগরিক অধিকারবোধ ছিল না। নাগরিক ও সামাজিক অধিকারবঞ্চিত সাধারণ মানুষের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কোনো আন্দোলন করারও সুযোগ ছিল না। মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার, সংবাদপত্র প্রকাশ, অবাধ তথ্যপ্রবাহ বিশ্ব রাজনীতির চেহারা বদলে দিয়েছে। সংবাদপত্র মানুষের মনে অধিকারবোধ জন্ম দিয়েছে, সমাজ ও রাষ্ট্রে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। সংবাদপত্র এখনো অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতির মধ্যেও সাধারণ মানুষের অধিকার ও স্বার্থের পাহারাদার। বাংলাদেশে আমরা সংবাদপত্রের এক বিশেষ এবং তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা লক্ষ্য করেছি। সামরিক ও স্বৈরাচারী শাসনামলে দেশে যখন পার্লামেন্ট প্রায় অচল এবং নির্বাচিত সরকারের আমলেও পার্লামেন্ট বিরোধী দল শূন্য; তখন জনগণের হয়ে কথা বলার জন্য সংবাদপত্রকেই পার্লামেন্টের ভূমিকাও পালন করতে দেখা গেছে। এই সময়ে কোনো কোনো সংবাদপত্রকে প্রকৃত বিরোধী দলের ভূমিকাও পালন করতে দেখা গেছে। এই ভূমিকা পালন করতে গিয়ে বহু সম্পাদক নির্যাতিত হয়েছেন, বহু সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন। তবুও বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে জনগণের পাশে সংবাদপত্র সহযোদ্ধার ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশে সাহসী ও সংগ্রামী সাংবাদিকতার একটা উজ্জ্বল ইতিহাস আছে। এই ইতিহাসে চার সম্পাদকের নাম নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, আবদুস সালাম, জহুর হোসেন চৌধুরী এবং কাজী মোহাম্মদ ইদরিস। বাংলার মানুষের ভাষা সংগ্রাম থেকে শুরু করে স্বাধীনতার সংগ্রাম পর্যন্ত এই সাংবাদিকদের অবদানের কোনো তুলনা নেই। বাংলা সাংবাদিকতার আরেকজন পথিকৃৎ মওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশেও এদের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। কারণ, তারা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের একটি প্রধান স্তম্ভ হিসেবে বাংলাদেশে সাংবাদিকতাকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়ে গেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার দ্রুত বিকাশ ঘটেছে। আধুনিক প্রযুক্তি তাকে দিয়েছে নতুন চেহারা এবং উন্নত মান। এই সাংবাদিকতায় সংকীর্ণতা ঘুচে গেছে এবং আন্তর্জাতিকতা যুক্ত হয়েছে। বর্তমানের গ্লোবাল ভিলেজে এখন আর কোনো দূরত্ব নেই। মুহূর্তের মধ্যে পৃথিবীর এক প্রান্তের খবর আরেক প্রান্তে পৌঁছে যায়। চিলিতে ভূমিকম্প হলে তার খবর সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারে বাংলার মানুষ। দুর্গত মানুষের জন্য বিশ্বজনীন সহমর্মিতা তৈরি হয়। সংবাদপত্র বিশ্বমানবতার জন্য একটি সেতুবন্ধ। এর ভালো দিকের সঙ্গে একটি মন্দ দিকও আছে। অসৎ সাংবাদিকতা মানুষের সর্বনাশ করে। ভুল খবর প্রচার, খবরের অসাধু বিশ্লেষণ দ্বারা জনমত বিভ্রান্ত করা ইত্যাদি নানা অভিযোগ আছে একশ্রেণির মিডিয়ার বিরুদ্ধে। অবিভক্ত ভারতে অসত্য খবর প্রচার দ্বারা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর উদাহরণ আছে। বাংলাদেশে স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল্যবোধের বিকাশ এবং স্বৈরাচারী ও মৌলবাদী চক্রকে সহায়তাদানের জন্য নিরপেক্ষতার আবরণে একশ্রেণির সংবাদপত্রকেও সময় সময় সক্রিয় হতে দেখা গেছে। এতে সৎ ও সাহসী সাংবাদিকতার মোকাবিলায় এরা কখনো জয়ী হতে পারেনি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আমি এ জন্যই জন্মদিনের অভিনন্দন জানাই, এ কাগজটির স্বাধীন সম্পাদনা ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার একটা সুনাম আছে। হলুদ সাংবাদিকতার কোনো কলঙ্ক এখন পর্যন্ত এই কাগজটিকে স্পর্শ করেনি। জনগণের হয়ে কথা বলার সাহস তার আছে। ফলে তার জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। স্বাধীনতার আদর্শ ও মূল্যবোধের প্রতি তার আনুগত্যও পরীক্ষিত। বাংলাদেশের মানুষ যদি প্রতিদিন এই কাগজের আয়নায় নিজেদের রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক জীবনের সঠিক ছবিটি দেখতে পায় সেটাই হবে এই দৈনিকটির সাংবাদিকতার সার্থকতা। বাংলাদেশ এখন সংবাদপত্র প্লাবিত দেশ। ভালো-মন্দ কাগজের ভিড়ে অনেক সময় ভালো কাগজ চেনা যায় না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বৈশিষ্ট্য, জন্ম থেকেই এ কাগজটি সবার চোখে পড়ছে এবং চোখে পড়ছে একটি ভালো কাগজ হিসেবে। তাই দিন দিন কাগজটির প্রচার বাড়ছে এবং প্রতিষ্ঠাও বাড়ছে। সৎ ও সাহসী সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ দেশে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠুক এটা আমার কামনা।

লন্ডন, ১৩ মার্চ, সোমবার, ২০১৭

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম