শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০১৭

রাষ্ট্রবিহীন সংবাদপত্র কল্পনা করা যায়, সংবাদপত্রবিহীন রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রবিহীন সংবাদপত্র কল্পনা করা যায়, সংবাদপত্রবিহীন রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না

‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ আট বছরে পা দিল। এখন সময়ের যা গতি এবং প্রযুক্তি বিজ্ঞানের যে অত্যাশ্চর্য বিকাশ, তাতে আট বছরের বালক এখন সত্তর বছর বয়সের মানুষের অভিজ্ঞতার অধিকারী হতে পারে। কেবল প্রাচীনত্ব এখন ঠুনকো। তাই ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ কাগজটির বয়স আটে পা দিলেও তার সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা ও মেধার দ্বারা পুষ্ট। জনশ্রুতি, এই পত্রিকাটিই বাংলাদেশে সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক। এই দৈনিকটির পাঠকপ্রিয়তা থেকেই অনুমান করি, তার পাঠকদের প্রতিদিনের মনের খোরাক সে জোগাতে পারছে। বাংলাদেশের এমন এক যুগসন্ধিক্ষণে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর জন্ম যখন দেশটির আর্থ-সামাজিক রাজনৈতিক জীবনে চলছে ‘নিত্য নিষ্ঠুর দ্বন্দ্ব।’ এই দ্বন্দ্ব-সন্ত্রাসের মাঝখানে পাঠককে রোজ সঠিক খবরটি পৌঁছে দেওয়া, নিরপেক্ষ খবর ভাষ্য প্রচার একটি দুরূহ কাজ। ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ এই দায়িত্বটি পালনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেই তার এই জনপ্রিয়তা। নিরপেক্ষতার নামাবলি গায়ে চড়িয়ে পাঠক ঠকানোর ব্যবস্থা সৎ সাংবাদিকতা নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন এই পাঠক ঠকানোর সাংবাদিকতা করে না বলেই তার অষ্টম জন্মদিনে তাকে সাধুবাদ জানাই। গত বছর এই পত্রিকাটি তাদের কার্যালয়ে আমাকে সাংবাদিক হিসেবে সম্মাননা দানের একটি অনুষ্ঠান করেছিল। আমি কৃতজ্ঞতার সঙ্গে তাদের এই সম্মাননা গ্রহণ করেছি। অনুষ্ঠানে এই পত্রিকা গোষ্ঠীর যিনি প্রধান কর্ণধার তিনি একটি মন্তব্য করেছিলেন, যা আমার এখনো স্মরণ আছে। তিনি বলেছিলেন, এই পত্রিকায় যেসব সাংবাদিক কাজ করতে আসেন, তাদের আমি একটা কথাই বলি, ‘যত অপ্রিয় হোক সত্য খবর লিখুন। কোনো কারণেই অসত্যের প্রশ্রয় দেবেন না।’ এ যুগে বাংলাদেশের একজন মিডিয়া মুঘলের কণ্ঠে এ ধরনের কথা আমাকে চমত্কৃত করেছে। মনে আশা হয়েছে, আমাদের সাংবাদিকতা পশ্চিমা অনেক উন্নত দেশের মতো এখনো কানাগলিতে একেবারে ঢুকে যায়নি। মুসলিম লীগের নেতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন কায়েদে আযম নামে পরিচিত। তিনি ছিলেন ডিকটেটোরিয়াল স্বভাবের মানুষ। অবিভক্ত ভারতে সংবাদপত্র পরিচালনার ক্ষেত্রে তিনিও সৎ সাংবাদিকতাকে কতটা গুরুত্ব দিতেন তা এখনো অনেকে স্মরণ করেন। চল্লিশের দশকে জিন্নাহ যখন দিল্লি থেকে (পরবর্তীকালে করাচি থেকে পত্রিকাটি প্রকাশিত হতো) ডন (উঅডঘ) নামে একটি ইংরেজি দৈনিক প্রকাশের উদ্যোগ নেন, তখন একজন ভালো সম্পাদকের খোঁজ করেন। জিন্নাহ ইংরেজি দৈনিক দ্য স্টেটসম্যানের নিয়মিত পাঠক ছিলেন। এই কাগজে ‘কাফির’ ছদ্মনামে একটি কলাম লিখতেন একজন বাঙালি সাংবাদিক আলতাফ হোসেন।

তিনি অবিভক্ত বাংলার প্রাদেশিক সরকারে তথ্য ও প্রচার বিভাগে চাকরি করতেন। জিন্নাহ তাকেই ডনের সম্পাদক করার জন্য ডেকে পাঠান। ইন্টারভিউর সময় আলতাফ হোসেনকে জিন্নাহ বলেছিলেন, তুমি তোমাদের কায়েদে আযমকেও দরকার হলে সমালোচনা করতে পারবে তো? আলতাফ হোসেন বলেছিলেন, পারব। তার চাকরি ‘ডনে’ পাকা হয়ে গিয়েছিল। এখন উন্নত-অনুন্নত নির্বিশেষে অধিকাংশ দেশেই স্বাধীন সম্পাদক একটি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি। বহু কাগজে মালিকই সম্পাদক। তিনি নিজে সাংবাদিক হলে ভালো। না হলে কাগজের সাংবাদিকদের কপালে নানা বিড়ম্বনা জোটে। বাংলাদেশে আগে রাজনীতিকরা কাগজ চালাতেন। এখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সংবাদপত্রের মালিক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী। এতে সাংবাদিকদের দল-নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা করার সুযোগ একটু বেড়েছে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী স্বার্থ-দ্বন্দ্বের আবর্তেও তাদের পড়তে হচ্ছে। সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের জন্য তাই এখন বহুমুখী চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড়িয়েও সংবাদপত্র যে এখনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় একটি অপরিহার্য প্রধান স্তম্ভ এটাই আমাদের ভরসা। এক মনীষী বলেছিলেন, ‘রাষ্ট্রবিহীন সংবাদপত্র কল্পনা করা যায়, কিন্তু সংবাদপত্রবিহীন রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না।’ এ যুগে এ কথাটির সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। প্রাচীন যুগে যখন সংবাদপত্র ছিল না, তখন সাধারণ মানুষ কোনো তথ্য জানতে পারত না। অন্ধভাবে রাজাদেশে চালিত হতো। তাদের নাগরিক অধিকারবোধ ছিল না। নাগরিক ও সামাজিক অধিকারবঞ্চিত সাধারণ মানুষের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কোনো আন্দোলন করারও সুযোগ ছিল না। মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার, সংবাদপত্র প্রকাশ, অবাধ তথ্যপ্রবাহ বিশ্ব রাজনীতির চেহারা বদলে দিয়েছে। সংবাদপত্র মানুষের মনে অধিকারবোধ জন্ম দিয়েছে, সমাজ ও রাষ্ট্রে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। সংবাদপত্র এখনো অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতির মধ্যেও সাধারণ মানুষের অধিকার ও স্বার্থের পাহারাদার। বাংলাদেশে আমরা সংবাদপত্রের এক বিশেষ এবং তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা লক্ষ্য করেছি। সামরিক ও স্বৈরাচারী শাসনামলে দেশে যখন পার্লামেন্ট প্রায় অচল এবং নির্বাচিত সরকারের আমলেও পার্লামেন্ট বিরোধী দল শূন্য; তখন জনগণের হয়ে কথা বলার জন্য সংবাদপত্রকেই পার্লামেন্টের ভূমিকাও পালন করতে দেখা গেছে। এই সময়ে কোনো কোনো সংবাদপত্রকে প্রকৃত বিরোধী দলের ভূমিকাও পালন করতে দেখা গেছে। এই ভূমিকা পালন করতে গিয়ে বহু সম্পাদক নির্যাতিত হয়েছেন, বহু সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন। তবুও বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে জনগণের পাশে সংবাদপত্র সহযোদ্ধার ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশে সাহসী ও সংগ্রামী সাংবাদিকতার একটা উজ্জ্বল ইতিহাস আছে। এই ইতিহাসে চার সম্পাদকের নাম নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, আবদুস সালাম, জহুর হোসেন চৌধুরী এবং কাজী মোহাম্মদ ইদরিস। বাংলার মানুষের ভাষা সংগ্রাম থেকে শুরু করে স্বাধীনতার সংগ্রাম পর্যন্ত এই সাংবাদিকদের অবদানের কোনো তুলনা নেই। বাংলা সাংবাদিকতার আরেকজন পথিকৃৎ মওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশেও এদের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। কারণ, তারা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের একটি প্রধান স্তম্ভ হিসেবে বাংলাদেশে সাংবাদিকতাকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়ে গেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার দ্রুত বিকাশ ঘটেছে। আধুনিক প্রযুক্তি তাকে দিয়েছে নতুন চেহারা এবং উন্নত মান। এই সাংবাদিকতায় সংকীর্ণতা ঘুচে গেছে এবং আন্তর্জাতিকতা যুক্ত হয়েছে। বর্তমানের গ্লোবাল ভিলেজে এখন আর কোনো দূরত্ব নেই। মুহূর্তের মধ্যে পৃথিবীর এক প্রান্তের খবর আরেক প্রান্তে পৌঁছে যায়। চিলিতে ভূমিকম্প হলে তার খবর সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারে বাংলার মানুষ। দুর্গত মানুষের জন্য বিশ্বজনীন সহমর্মিতা তৈরি হয়। সংবাদপত্র বিশ্বমানবতার জন্য একটি সেতুবন্ধ। এর ভালো দিকের সঙ্গে একটি মন্দ দিকও আছে। অসৎ সাংবাদিকতা মানুষের সর্বনাশ করে। ভুল খবর প্রচার, খবরের অসাধু বিশ্লেষণ দ্বারা জনমত বিভ্রান্ত করা ইত্যাদি নানা অভিযোগ আছে একশ্রেণির মিডিয়ার বিরুদ্ধে। অবিভক্ত ভারতে অসত্য খবর প্রচার দ্বারা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর উদাহরণ আছে। বাংলাদেশে স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল্যবোধের বিকাশ এবং স্বৈরাচারী ও মৌলবাদী চক্রকে সহায়তাদানের জন্য নিরপেক্ষতার আবরণে একশ্রেণির সংবাদপত্রকেও সময় সময় সক্রিয় হতে দেখা গেছে। এতে সৎ ও সাহসী সাংবাদিকতার মোকাবিলায় এরা কখনো জয়ী হতে পারেনি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আমি এ জন্যই জন্মদিনের অভিনন্দন জানাই, এ কাগজটির স্বাধীন সম্পাদনা ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার একটা সুনাম আছে। হলুদ সাংবাদিকতার কোনো কলঙ্ক এখন পর্যন্ত এই কাগজটিকে স্পর্শ করেনি। জনগণের হয়ে কথা বলার সাহস তার আছে। ফলে তার জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। স্বাধীনতার আদর্শ ও মূল্যবোধের প্রতি তার আনুগত্যও পরীক্ষিত। বাংলাদেশের মানুষ যদি প্রতিদিন এই কাগজের আয়নায় নিজেদের রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক জীবনের সঠিক ছবিটি দেখতে পায় সেটাই হবে এই দৈনিকটির সাংবাদিকতার সার্থকতা। বাংলাদেশ এখন সংবাদপত্র প্লাবিত দেশ। ভালো-মন্দ কাগজের ভিড়ে অনেক সময় ভালো কাগজ চেনা যায় না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বৈশিষ্ট্য, জন্ম থেকেই এ কাগজটি সবার চোখে পড়ছে এবং চোখে পড়ছে একটি ভালো কাগজ হিসেবে। তাই দিন দিন কাগজটির প্রচার বাড়ছে এবং প্রতিষ্ঠাও বাড়ছে। সৎ ও সাহসী সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ দেশে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠুক এটা আমার কামনা।

লন্ডন, ১৩ মার্চ, সোমবার, ২০১৭

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে