শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০১৭

রাষ্ট্রবিহীন সংবাদপত্র কল্পনা করা যায়, সংবাদপত্রবিহীন রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রবিহীন সংবাদপত্র কল্পনা করা যায়, সংবাদপত্রবিহীন রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না

‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ আট বছরে পা দিল। এখন সময়ের যা গতি এবং প্রযুক্তি বিজ্ঞানের যে অত্যাশ্চর্য বিকাশ, তাতে আট বছরের বালক এখন সত্তর বছর বয়সের মানুষের অভিজ্ঞতার অধিকারী হতে পারে। কেবল প্রাচীনত্ব এখন ঠুনকো। তাই ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ কাগজটির বয়স আটে পা দিলেও তার সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা ও মেধার দ্বারা পুষ্ট। জনশ্রুতি, এই পত্রিকাটিই বাংলাদেশে সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক। এই দৈনিকটির পাঠকপ্রিয়তা থেকেই অনুমান করি, তার পাঠকদের প্রতিদিনের মনের খোরাক সে জোগাতে পারছে। বাংলাদেশের এমন এক যুগসন্ধিক্ষণে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর জন্ম যখন দেশটির আর্থ-সামাজিক রাজনৈতিক জীবনে চলছে ‘নিত্য নিষ্ঠুর দ্বন্দ্ব।’ এই দ্বন্দ্ব-সন্ত্রাসের মাঝখানে পাঠককে রোজ সঠিক খবরটি পৌঁছে দেওয়া, নিরপেক্ষ খবর ভাষ্য প্রচার একটি দুরূহ কাজ। ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ এই দায়িত্বটি পালনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেই তার এই জনপ্রিয়তা। নিরপেক্ষতার নামাবলি গায়ে চড়িয়ে পাঠক ঠকানোর ব্যবস্থা সৎ সাংবাদিকতা নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন এই পাঠক ঠকানোর সাংবাদিকতা করে না বলেই তার অষ্টম জন্মদিনে তাকে সাধুবাদ জানাই। গত বছর এই পত্রিকাটি তাদের কার্যালয়ে আমাকে সাংবাদিক হিসেবে সম্মাননা দানের একটি অনুষ্ঠান করেছিল। আমি কৃতজ্ঞতার সঙ্গে তাদের এই সম্মাননা গ্রহণ করেছি। অনুষ্ঠানে এই পত্রিকা গোষ্ঠীর যিনি প্রধান কর্ণধার তিনি একটি মন্তব্য করেছিলেন, যা আমার এখনো স্মরণ আছে। তিনি বলেছিলেন, এই পত্রিকায় যেসব সাংবাদিক কাজ করতে আসেন, তাদের আমি একটা কথাই বলি, ‘যত অপ্রিয় হোক সত্য খবর লিখুন। কোনো কারণেই অসত্যের প্রশ্রয় দেবেন না।’ এ যুগে বাংলাদেশের একজন মিডিয়া মুঘলের কণ্ঠে এ ধরনের কথা আমাকে চমত্কৃত করেছে। মনে আশা হয়েছে, আমাদের সাংবাদিকতা পশ্চিমা অনেক উন্নত দেশের মতো এখনো কানাগলিতে একেবারে ঢুকে যায়নি। মুসলিম লীগের নেতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন কায়েদে আযম নামে পরিচিত। তিনি ছিলেন ডিকটেটোরিয়াল স্বভাবের মানুষ। অবিভক্ত ভারতে সংবাদপত্র পরিচালনার ক্ষেত্রে তিনিও সৎ সাংবাদিকতাকে কতটা গুরুত্ব দিতেন তা এখনো অনেকে স্মরণ করেন। চল্লিশের দশকে জিন্নাহ যখন দিল্লি থেকে (পরবর্তীকালে করাচি থেকে পত্রিকাটি প্রকাশিত হতো) ডন (উঅডঘ) নামে একটি ইংরেজি দৈনিক প্রকাশের উদ্যোগ নেন, তখন একজন ভালো সম্পাদকের খোঁজ করেন। জিন্নাহ ইংরেজি দৈনিক দ্য স্টেটসম্যানের নিয়মিত পাঠক ছিলেন। এই কাগজে ‘কাফির’ ছদ্মনামে একটি কলাম লিখতেন একজন বাঙালি সাংবাদিক আলতাফ হোসেন।

তিনি অবিভক্ত বাংলার প্রাদেশিক সরকারে তথ্য ও প্রচার বিভাগে চাকরি করতেন। জিন্নাহ তাকেই ডনের সম্পাদক করার জন্য ডেকে পাঠান। ইন্টারভিউর সময় আলতাফ হোসেনকে জিন্নাহ বলেছিলেন, তুমি তোমাদের কায়েদে আযমকেও দরকার হলে সমালোচনা করতে পারবে তো? আলতাফ হোসেন বলেছিলেন, পারব। তার চাকরি ‘ডনে’ পাকা হয়ে গিয়েছিল। এখন উন্নত-অনুন্নত নির্বিশেষে অধিকাংশ দেশেই স্বাধীন সম্পাদক একটি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি। বহু কাগজে মালিকই সম্পাদক। তিনি নিজে সাংবাদিক হলে ভালো। না হলে কাগজের সাংবাদিকদের কপালে নানা বিড়ম্বনা জোটে। বাংলাদেশে আগে রাজনীতিকরা কাগজ চালাতেন। এখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সংবাদপত্রের মালিক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী। এতে সাংবাদিকদের দল-নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা করার সুযোগ একটু বেড়েছে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী স্বার্থ-দ্বন্দ্বের আবর্তেও তাদের পড়তে হচ্ছে। সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের জন্য তাই এখন বহুমুখী চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড়িয়েও সংবাদপত্র যে এখনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় একটি অপরিহার্য প্রধান স্তম্ভ এটাই আমাদের ভরসা। এক মনীষী বলেছিলেন, ‘রাষ্ট্রবিহীন সংবাদপত্র কল্পনা করা যায়, কিন্তু সংবাদপত্রবিহীন রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না।’ এ যুগে এ কথাটির সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। প্রাচীন যুগে যখন সংবাদপত্র ছিল না, তখন সাধারণ মানুষ কোনো তথ্য জানতে পারত না। অন্ধভাবে রাজাদেশে চালিত হতো। তাদের নাগরিক অধিকারবোধ ছিল না। নাগরিক ও সামাজিক অধিকারবঞ্চিত সাধারণ মানুষের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কোনো আন্দোলন করারও সুযোগ ছিল না। মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার, সংবাদপত্র প্রকাশ, অবাধ তথ্যপ্রবাহ বিশ্ব রাজনীতির চেহারা বদলে দিয়েছে। সংবাদপত্র মানুষের মনে অধিকারবোধ জন্ম দিয়েছে, সমাজ ও রাষ্ট্রে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। সংবাদপত্র এখনো অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতির মধ্যেও সাধারণ মানুষের অধিকার ও স্বার্থের পাহারাদার। বাংলাদেশে আমরা সংবাদপত্রের এক বিশেষ এবং তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা লক্ষ্য করেছি। সামরিক ও স্বৈরাচারী শাসনামলে দেশে যখন পার্লামেন্ট প্রায় অচল এবং নির্বাচিত সরকারের আমলেও পার্লামেন্ট বিরোধী দল শূন্য; তখন জনগণের হয়ে কথা বলার জন্য সংবাদপত্রকেই পার্লামেন্টের ভূমিকাও পালন করতে দেখা গেছে। এই সময়ে কোনো কোনো সংবাদপত্রকে প্রকৃত বিরোধী দলের ভূমিকাও পালন করতে দেখা গেছে। এই ভূমিকা পালন করতে গিয়ে বহু সম্পাদক নির্যাতিত হয়েছেন, বহু সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন। তবুও বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে জনগণের পাশে সংবাদপত্র সহযোদ্ধার ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশে সাহসী ও সংগ্রামী সাংবাদিকতার একটা উজ্জ্বল ইতিহাস আছে। এই ইতিহাসে চার সম্পাদকের নাম নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, আবদুস সালাম, জহুর হোসেন চৌধুরী এবং কাজী মোহাম্মদ ইদরিস। বাংলার মানুষের ভাষা সংগ্রাম থেকে শুরু করে স্বাধীনতার সংগ্রাম পর্যন্ত এই সাংবাদিকদের অবদানের কোনো তুলনা নেই। বাংলা সাংবাদিকতার আরেকজন পথিকৃৎ মওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশেও এদের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। কারণ, তারা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের একটি প্রধান স্তম্ভ হিসেবে বাংলাদেশে সাংবাদিকতাকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়ে গেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার দ্রুত বিকাশ ঘটেছে। আধুনিক প্রযুক্তি তাকে দিয়েছে নতুন চেহারা এবং উন্নত মান। এই সাংবাদিকতায় সংকীর্ণতা ঘুচে গেছে এবং আন্তর্জাতিকতা যুক্ত হয়েছে। বর্তমানের গ্লোবাল ভিলেজে এখন আর কোনো দূরত্ব নেই। মুহূর্তের মধ্যে পৃথিবীর এক প্রান্তের খবর আরেক প্রান্তে পৌঁছে যায়। চিলিতে ভূমিকম্প হলে তার খবর সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারে বাংলার মানুষ। দুর্গত মানুষের জন্য বিশ্বজনীন সহমর্মিতা তৈরি হয়। সংবাদপত্র বিশ্বমানবতার জন্য একটি সেতুবন্ধ। এর ভালো দিকের সঙ্গে একটি মন্দ দিকও আছে। অসৎ সাংবাদিকতা মানুষের সর্বনাশ করে। ভুল খবর প্রচার, খবরের অসাধু বিশ্লেষণ দ্বারা জনমত বিভ্রান্ত করা ইত্যাদি নানা অভিযোগ আছে একশ্রেণির মিডিয়ার বিরুদ্ধে। অবিভক্ত ভারতে অসত্য খবর প্রচার দ্বারা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর উদাহরণ আছে। বাংলাদেশে স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল্যবোধের বিকাশ এবং স্বৈরাচারী ও মৌলবাদী চক্রকে সহায়তাদানের জন্য নিরপেক্ষতার আবরণে একশ্রেণির সংবাদপত্রকেও সময় সময় সক্রিয় হতে দেখা গেছে। এতে সৎ ও সাহসী সাংবাদিকতার মোকাবিলায় এরা কখনো জয়ী হতে পারেনি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আমি এ জন্যই জন্মদিনের অভিনন্দন জানাই, এ কাগজটির স্বাধীন সম্পাদনা ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার একটা সুনাম আছে। হলুদ সাংবাদিকতার কোনো কলঙ্ক এখন পর্যন্ত এই কাগজটিকে স্পর্শ করেনি। জনগণের হয়ে কথা বলার সাহস তার আছে। ফলে তার জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। স্বাধীনতার আদর্শ ও মূল্যবোধের প্রতি তার আনুগত্যও পরীক্ষিত। বাংলাদেশের মানুষ যদি প্রতিদিন এই কাগজের আয়নায় নিজেদের রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক জীবনের সঠিক ছবিটি দেখতে পায় সেটাই হবে এই দৈনিকটির সাংবাদিকতার সার্থকতা। বাংলাদেশ এখন সংবাদপত্র প্লাবিত দেশ। ভালো-মন্দ কাগজের ভিড়ে অনেক সময় ভালো কাগজ চেনা যায় না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বৈশিষ্ট্য, জন্ম থেকেই এ কাগজটি সবার চোখে পড়ছে এবং চোখে পড়ছে একটি ভালো কাগজ হিসেবে। তাই দিন দিন কাগজটির প্রচার বাড়ছে এবং প্রতিষ্ঠাও বাড়ছে। সৎ ও সাহসী সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ দেশে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠুক এটা আমার কামনা।

লন্ডন, ১৩ মার্চ, সোমবার, ২০১৭

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক