শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কেড়ে নিতে চান প্রধান বিচারপতি : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কেড়ে নিতে চান প্রধান বিচারপতি : প্রধানমন্ত্রী

প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতির সমক্ষমতা কেড়ে নিতে চান বলে অভিযোগ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন বলেই তারা (বিচারপতি) ওই পদে বসতে পেরেছেন। যে রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেন, সেই রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে না বলেই তাদের এত রাগ ও গোস্বা।

গতকাল বিকালে রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ২১ আগস্ট ভয়াল গ্রেনেড হামলার ১৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের পর্যবেক্ষণ নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই নানা মহলে আলোচনা-সমালোচনা চলছিল। গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান বিচারপতির তীব্র সমালোচনা করে বক্তব্য দেন। এ ছাড়া আলোচনা সভায় অধিকাংশ বক্তাই প্রধান বিচারপতির কড়া সমালোচনা করে বক্তব্য রাখেন। আলোচনা সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের পরিবার ও আহত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংসদ সদস্যদের সম্পর্কে অপমানজনক কথা বলা আদালতের কাজ না। প্রধান বিচারপতি সংসদের সংরক্ষিত নারী আসন নিয়েও কথা বলেছেন। সংসদ সদস্যদের সঙ্গে সংরক্ষিত নারী সদস্যরাও ভোট দিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেন। আর নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন। তাই সংরক্ষিত নারী আসন নিয়ে কথা বলার আগে প্রধান বিচারপতির উচিত ছিল পদ থেকে সরে যাওয়া। বলতে পারতেন, যেহেতু সংরক্ষিত নারী সদস্যরা ভোট দিয়ে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়েছেন, তাই আমি এই পদে থাকব না। তিনি বলেন, সব কিছু সহ্য করা যায়, কিন্তু পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা সহ্য করা যায় না। আর আমাকে হুমকি দিয়ে কোনো লাভ নেই। জীবন দেওয়ার মালিক আল্লাহ, জীবন বাঁচানোর মালিকও আল্লাহ। আমি একমাত্র আল্লাহর কাছে সেজদা দেই, আর অন্য কারও কাছে মাথানত করি না। জনগণের আদালতই সবচেয়ে বড় আদালত, জনগণের শক্তিই বড় শক্তি, এটা সবাই মনে রাখবেন। ‘পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট প্রধানমন্ত্রীকে ইয়ে (অযোগ্য) করেছেন, সেখানে কিছুই হয়নি’— প্রধান বিচারপতির এই মন্তব্যের সমালোচনা করে দেশবাসীর ওপর বিচারের ভার ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, যে পাকিস্তানকে আমরা যুদ্ধ করে পরাজিত করেছি, লাখো শহীদের মহান আত্মত্যাগে পেয়েছি স্বাধীনতা, যে পাকিস্তান এখন ব্যর্থ রাষ্ট্র, সেই দেশটিকে নিয়ে তুলনা করায় বিচারের ভার দেশের জনগণের। কারণ জনগণের আদালতই হচ্ছে বড় আদালত। তিনি বলেন, স্বাধীনতা ভালো, কিন্তু তা বালকের জন্য নয়। বালক সুলভ আচরণ ভালো নয়। রাজাকার-আলবদর কিংবা শান্তি কমিটির সদস্যরা ক্ষমতায় এলে দেশের কোনো উন্নয়ন হয় না। একমাত্র মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়। আমরা তা প্রমাণ করেছি। সুতরাং পাকিস্তানে কী হয়েছে না হয়েছে সে বিষয়ে আমাকে হুমকি দেবেন না। এটা সহ্য করা হবে না। আইয়ুব খান দেখেছি, ইয়াহিয়া খান দেখেছি, জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়াকে দেখেছি। ওই হুমকি আমাকে দিয়ে লাভ নাই।

প্রধানমন্ত্রী ষোড়শ সংশোধনী নিয়ে প্রধান বিচারপতির দেওয়া পর্যবেক্ষণের বেশকিছু অসঙ্গতি তুলে ধরে বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়ে বিএনপির ফরমায়েশি রিপোর্ট দেওয়া বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের দুর্নীতির তদন্ত দুদক যাতে না করতে পারে সেজন্য প্রধান বিচারপতি চিঠি লিখলেন। তদন্ত করা যাবে না কেন? দুর্নীতি প্রশ্রয় দেওয়া, দুর্নীতিবাজকে রক্ষা করা প্রধান বিচারপতির কাজ নয়। এটা সংবিধানকে অবহেলা করা। সংবিধানকে লঙ্ঘন করা। তিনি বলেন, গণপরিষদের সদস্যদের করা আইন প্রধান বিচারপতির পছন্দ নয়। উনার পছন্দ অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে মার্শাল ল’ অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানের জারি করা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। বিতর্কিত ও দুর্নীতিবাজদের রক্ষা করতেই কি তার জুডিশিয়াল কাউন্সিল পছন্দ? রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া এ কোন ধরণের দাবি? তিনি বলেন, বিএনপি অনেক বিতর্কিত, দুর্নীতিবাজ, ভুয়া সনদধারীদের বিচারপতি নিয়োগ দিয়ে উচ্চ আদালতের পবিত্রতা নষ্ট করে গেছে। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল হলে তো কারোরই বিচার হবে না। তিনি আরও বলেন, আজ উচ্চ আদালত থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। পার্লামেন্ট সদস্যদের ক্রিমিনাল বলা হচ্ছে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ব্যবসা করা কি অপরাধ? ব্যবসায়ীরা সংসদ সদস্য হলে ক্রিমিনাল কেন বলা হবে?

প্রধান বিচারপতিকে ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, তার নাকি সংবিধানের কিছু কিছু অনুচ্ছেদ পছন্দ না। তার মনে রাখতে হবে, এই সংবিধান বঙ্গবন্ধুর দিয়ে যাওয়া। তার যেগুলো পছন্দ সেগুলো জিয়ার শাসন আমলে প্রচলিত ছিল। তাকে মনে রাখতে হবে, আমার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন করে দিয়ে গিয়েছিলেন বলেই আজ ওই চেয়ারে বসতে পেরেছেন। আমার বাবা দেশ স্বাধীন করে দিয়েছিলেন বলেই আজ সবাই স্বাধীনতার স্বাদ ভোগ করছেন। তিনি বলেন, একটি আইন পাস করতে গেলে অনেক পর্যায় পার হতে হয়। সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধনী পাস হয়। আর আদালতে এক খোঁচায় তা বাতিল করে দেন। এত সংসদ সদস্য, প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা তাদের কারোরই কোনো জ্ঞান-বুদ্ধি নেই। জ্ঞান-বুদ্ধি আছে শুধু এক বা দুজনের? অন্য বিচাররকা স্বাধীনভাবে মতামত তুলে ধরতে পেরেছে কি না, এটা নিয়েও কথা আছে। ড. কামাল হোসেনের কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একজন আইনজীবী সর্বোচ্চ আদালতের সামনে দাঁড়িয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলকে যে ভাষায় গালিগালাজ করেছেন, তা কোনো সভ্য মানুষ করতে পারে না। তারা আদালতকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন? ‘সংসদ কতদিন চলবে তা কেবিনেট সিদ্ধান্ত নেয়’, প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণে এ দাবি অসত্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্যাবিনেটে সংসদ কতদিন চলবে তা নিয়ে কখনোই কোনো আলোচনা বা সিদ্ধান্ত হয় না। সংসদ সম্পর্কে এতটুকু ধারণা থাকলে এ কথা বলতে পারতেন না। স্পিকারের সভাপতিত্বে কার্যউপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সংসদ কতদিন চলবে, কী কী বিষয়ে আলোচনা হবে। এমন বহু অবান্তর কথা বলা হয়েছে পর্যবেক্ষণে। আমরা পূর্ণাঙ্গ রায় ভালো করে পড়ছি এবং অসঙ্গতিগুলোর নোট নিচ্ছি। সংসদে এ বিষয়ে আলোচনা হবে। সময় এলে নিশ্চয় সব কিছু জাতির সামনে তুলে ধরা হবে। এটা নিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংসদ সদস্যরা দায়বদ্ধ দেশের জনগণের কাছে। পাঁচ বছর পর পর আমাদেরকে জনগণের আদালতের সামনে দাঁড়াতে হয়। একটি রাজনৈতিক দল যদি নির্বাচনে না আসে সেই দায়িত্ব কার? এটা তো ওই রাজনৈতিক দলেরই সিদ্ধান্তের ব্যাপার। বিএনপি তো সবসময় উত্তর পাড়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। কিন্তু উত্তর পাড়া তাকে কোনো সাড়া দেয়নি। আর ড. কামাল হোসেন তো কোনোদিন সরাসরি ভোটে জিততে পারেননি। বঙ্গবন্ধুর ছেড়ে দেওয়া একটি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন। নিজে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে আবার বড় বড় কথা বলেন কীভাবে? নির্বাচনী আইনেই রয়েছে কোনো আসনে অন্য কোনো প্রার্থী না থাকলে মনোনয়নপত্র দাখিলকারী প্রার্থীই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন। কোনো দল নির্বাচনে না এলে কিংবা প্রার্থী না দিলে সংসদের বৈধতা বা অবৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে না।

‘কয়েকটা ফ্লাইওভার বা রাস্তা হলেই উন্নয়ন হয় না’ এমন মন্তব্যের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, কয়েকটা ফ্লাইওভার কিংবা রাস্তায় নয়, আমরা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন করেছি। দেশের মানুষ দু’বেলা খেতে পারছে, চিকিৎসা পাচ্ছে, গ্রামের মানুষের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে, শতভাগ শিক্ষার্থী স্কুলে যাচ্ছে। এসব উন্নয়ন কী চোখে পড়ে না আমাদের প্রধান বিচারপতির। তিনি বলেন, সারাবিশ্বে আমরা দেশের সম্মান নিয়ে এসেছি। বাংলাদেশ এখন সারাবিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোলমডেল। সংবিধান লঙ্ঘন করে কেউ ক্ষমতা দখল করলেই কি উন্নয়ন হবে? সেই অবস্থা আর নেই। সংবিধান লঙ্ঘন করে কেউ ক্ষমতায় এলে তার বিচার হবে। জনতার আদালত সবচেয়ে বড় আদালত, মনে রাখবেন।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সঙ্গে খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান, তার মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সে সময়কার গোয়েন্দা সংস্থা জড়িত বলে অভিযোগ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একের পর এক ১৩টি গ্রেনেড ছুড়ে মারা হয়েছিল আমাদের জনসভায়। এরপর কারাগারেও একটি গ্রেনেড পাওয়া যায়। সেদিন কারাগারে আরও অনেক গ্রেনেড ঢুকানো হয়েছিল। কারাগার থেকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা বলে কিছু দুর্ধর্ষ কয়েদিকেও অ্যাম্বুলেন্সে করে বাইরে আনা হয়েছিল। তাদের ষড়যন্ত্র ছিল আমাকে হত্যা করার পর বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বাইরে বের করে আনা। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধের ময়দান আর সেনাবাহিনীর ব্যবহূত গ্রেনেড দিয়ে হামলা চালানো হয়েছিল। তখন বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায়। এর আগের আমার ওপর অনেকবার হামলা চালানো হয়। তার ঠিক আগে বিএনপি নেতারা আমাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন, দেশে আরেকটা ১৫ আগস্ট হবে। আমাকে বঙ্গবন্ধুর পরিণতি বরণ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আগে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া সংসদে আমার নাম ধরেই বলেছিলেন, আগামী ১০০ বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারব না। সংসদে তারই দলের সংসদ সদস্যরা ওই হামলায় আমাদেরই ওপর দোষ দিতে থাকল। এমনও বলা হতে থাকল, আমি নাকি ভ্যানিটি ব্যাগে করে বোমা নিয়ে গেছি। পরে গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি বলল, এটা নাকি প্রতিবেশী দেশ ঘটিয়েছে। তিনি বলেন, ক্ষমতায় আসতে ১০০ বছর লাগেনি। তার আগেই ক্ষমতায় এসেছি, দেশের উন্নয়ন করছি। আলোচনা সভায় অংশ নেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেমন, জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, জাসদের কার্যকরী সভাপতি মইন উদ্দীন খান বাদল, কথাসাহিত্যিক ও কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। সভা পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ ও উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা