শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কেড়ে নিতে চান প্রধান বিচারপতি : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কেড়ে নিতে চান প্রধান বিচারপতি : প্রধানমন্ত্রী

প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতির সমক্ষমতা কেড়ে নিতে চান বলে অভিযোগ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন বলেই তারা (বিচারপতি) ওই পদে বসতে পেরেছেন। যে রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেন, সেই রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে না বলেই তাদের এত রাগ ও গোস্বা।

গতকাল বিকালে রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ২১ আগস্ট ভয়াল গ্রেনেড হামলার ১৩তম বার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের পর্যবেক্ষণ নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই নানা মহলে আলোচনা-সমালোচনা চলছিল। গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান বিচারপতির তীব্র সমালোচনা করে বক্তব্য দেন। এ ছাড়া আলোচনা সভায় অধিকাংশ বক্তাই প্রধান বিচারপতির কড়া সমালোচনা করে বক্তব্য রাখেন। আলোচনা সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের পরিবার ও আহত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংসদ সদস্যদের সম্পর্কে অপমানজনক কথা বলা আদালতের কাজ না। প্রধান বিচারপতি সংসদের সংরক্ষিত নারী আসন নিয়েও কথা বলেছেন। সংসদ সদস্যদের সঙ্গে সংরক্ষিত নারী সদস্যরাও ভোট দিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেন। আর নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতিকে নিয়োগ দেন। তাই সংরক্ষিত নারী আসন নিয়ে কথা বলার আগে প্রধান বিচারপতির উচিত ছিল পদ থেকে সরে যাওয়া। বলতে পারতেন, যেহেতু সংরক্ষিত নারী সদস্যরা ভোট দিয়ে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিয়েছেন, তাই আমি এই পদে থাকব না। তিনি বলেন, সব কিছু সহ্য করা যায়, কিন্তু পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা সহ্য করা যায় না। আর আমাকে হুমকি দিয়ে কোনো লাভ নেই। জীবন দেওয়ার মালিক আল্লাহ, জীবন বাঁচানোর মালিকও আল্লাহ। আমি একমাত্র আল্লাহর কাছে সেজদা দেই, আর অন্য কারও কাছে মাথানত করি না। জনগণের আদালতই সবচেয়ে বড় আদালত, জনগণের শক্তিই বড় শক্তি, এটা সবাই মনে রাখবেন। ‘পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট প্রধানমন্ত্রীকে ইয়ে (অযোগ্য) করেছেন, সেখানে কিছুই হয়নি’— প্রধান বিচারপতির এই মন্তব্যের সমালোচনা করে দেশবাসীর ওপর বিচারের ভার ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, যে পাকিস্তানকে আমরা যুদ্ধ করে পরাজিত করেছি, লাখো শহীদের মহান আত্মত্যাগে পেয়েছি স্বাধীনতা, যে পাকিস্তান এখন ব্যর্থ রাষ্ট্র, সেই দেশটিকে নিয়ে তুলনা করায় বিচারের ভার দেশের জনগণের। কারণ জনগণের আদালতই হচ্ছে বড় আদালত। তিনি বলেন, স্বাধীনতা ভালো, কিন্তু তা বালকের জন্য নয়। বালক সুলভ আচরণ ভালো নয়। রাজাকার-আলবদর কিংবা শান্তি কমিটির সদস্যরা ক্ষমতায় এলে দেশের কোনো উন্নয়ন হয় না। একমাত্র মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়। আমরা তা প্রমাণ করেছি। সুতরাং পাকিস্তানে কী হয়েছে না হয়েছে সে বিষয়ে আমাকে হুমকি দেবেন না। এটা সহ্য করা হবে না। আইয়ুব খান দেখেছি, ইয়াহিয়া খান দেখেছি, জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়াকে দেখেছি। ওই হুমকি আমাকে দিয়ে লাভ নাই।

প্রধানমন্ত্রী ষোড়শ সংশোধনী নিয়ে প্রধান বিচারপতির দেওয়া পর্যবেক্ষণের বেশকিছু অসঙ্গতি তুলে ধরে বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়ে বিএনপির ফরমায়েশি রিপোর্ট দেওয়া বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের দুর্নীতির তদন্ত দুদক যাতে না করতে পারে সেজন্য প্রধান বিচারপতি চিঠি লিখলেন। তদন্ত করা যাবে না কেন? দুর্নীতি প্রশ্রয় দেওয়া, দুর্নীতিবাজকে রক্ষা করা প্রধান বিচারপতির কাজ নয়। এটা সংবিধানকে অবহেলা করা। সংবিধানকে লঙ্ঘন করা। তিনি বলেন, গণপরিষদের সদস্যদের করা আইন প্রধান বিচারপতির পছন্দ নয়। উনার পছন্দ অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে মার্শাল ল’ অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানের জারি করা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। বিতর্কিত ও দুর্নীতিবাজদের রক্ষা করতেই কি তার জুডিশিয়াল কাউন্সিল পছন্দ? রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া এ কোন ধরণের দাবি? তিনি বলেন, বিএনপি অনেক বিতর্কিত, দুর্নীতিবাজ, ভুয়া সনদধারীদের বিচারপতি নিয়োগ দিয়ে উচ্চ আদালতের পবিত্রতা নষ্ট করে গেছে। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল হলে তো কারোরই বিচার হবে না। তিনি আরও বলেন, আজ উচ্চ আদালত থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে। পার্লামেন্ট সদস্যদের ক্রিমিনাল বলা হচ্ছে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ব্যবসা করা কি অপরাধ? ব্যবসায়ীরা সংসদ সদস্য হলে ক্রিমিনাল কেন বলা হবে?

প্রধান বিচারপতিকে ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, তার নাকি সংবিধানের কিছু কিছু অনুচ্ছেদ পছন্দ না। তার মনে রাখতে হবে, এই সংবিধান বঙ্গবন্ধুর দিয়ে যাওয়া। তার যেগুলো পছন্দ সেগুলো জিয়ার শাসন আমলে প্রচলিত ছিল। তাকে মনে রাখতে হবে, আমার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন করে দিয়ে গিয়েছিলেন বলেই আজ ওই চেয়ারে বসতে পেরেছেন। আমার বাবা দেশ স্বাধীন করে দিয়েছিলেন বলেই আজ সবাই স্বাধীনতার স্বাদ ভোগ করছেন। তিনি বলেন, একটি আইন পাস করতে গেলে অনেক পর্যায় পার হতে হয়। সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধনী পাস হয়। আর আদালতে এক খোঁচায় তা বাতিল করে দেন। এত সংসদ সদস্য, প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা তাদের কারোরই কোনো জ্ঞান-বুদ্ধি নেই। জ্ঞান-বুদ্ধি আছে শুধু এক বা দুজনের? অন্য বিচাররকা স্বাধীনভাবে মতামত তুলে ধরতে পেরেছে কি না, এটা নিয়েও কথা আছে। ড. কামাল হোসেনের কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একজন আইনজীবী সর্বোচ্চ আদালতের সামনে দাঁড়িয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলকে যে ভাষায় গালিগালাজ করেছেন, তা কোনো সভ্য মানুষ করতে পারে না। তারা আদালতকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন? ‘সংসদ কতদিন চলবে তা কেবিনেট সিদ্ধান্ত নেয়’, প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণে এ দাবি অসত্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্যাবিনেটে সংসদ কতদিন চলবে তা নিয়ে কখনোই কোনো আলোচনা বা সিদ্ধান্ত হয় না। সংসদ সম্পর্কে এতটুকু ধারণা থাকলে এ কথা বলতে পারতেন না। স্পিকারের সভাপতিত্বে কার্যউপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সংসদ কতদিন চলবে, কী কী বিষয়ে আলোচনা হবে। এমন বহু অবান্তর কথা বলা হয়েছে পর্যবেক্ষণে। আমরা পূর্ণাঙ্গ রায় ভালো করে পড়ছি এবং অসঙ্গতিগুলোর নোট নিচ্ছি। সংসদে এ বিষয়ে আলোচনা হবে। সময় এলে নিশ্চয় সব কিছু জাতির সামনে তুলে ধরা হবে। এটা নিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংসদ সদস্যরা দায়বদ্ধ দেশের জনগণের কাছে। পাঁচ বছর পর পর আমাদেরকে জনগণের আদালতের সামনে দাঁড়াতে হয়। একটি রাজনৈতিক দল যদি নির্বাচনে না আসে সেই দায়িত্ব কার? এটা তো ওই রাজনৈতিক দলেরই সিদ্ধান্তের ব্যাপার। বিএনপি তো সবসময় উত্তর পাড়ার দিকে তাকিয়ে থাকে। কিন্তু উত্তর পাড়া তাকে কোনো সাড়া দেয়নি। আর ড. কামাল হোসেন তো কোনোদিন সরাসরি ভোটে জিততে পারেননি। বঙ্গবন্ধুর ছেড়ে দেওয়া একটি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন। নিজে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে আবার বড় বড় কথা বলেন কীভাবে? নির্বাচনী আইনেই রয়েছে কোনো আসনে অন্য কোনো প্রার্থী না থাকলে মনোনয়নপত্র দাখিলকারী প্রার্থীই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন। কোনো দল নির্বাচনে না এলে কিংবা প্রার্থী না দিলে সংসদের বৈধতা বা অবৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে না।

‘কয়েকটা ফ্লাইওভার বা রাস্তা হলেই উন্নয়ন হয় না’ এমন মন্তব্যের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, কয়েকটা ফ্লাইওভার কিংবা রাস্তায় নয়, আমরা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন করেছি। দেশের মানুষ দু’বেলা খেতে পারছে, চিকিৎসা পাচ্ছে, গ্রামের মানুষের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে, শতভাগ শিক্ষার্থী স্কুলে যাচ্ছে। এসব উন্নয়ন কী চোখে পড়ে না আমাদের প্রধান বিচারপতির। তিনি বলেন, সারাবিশ্বে আমরা দেশের সম্মান নিয়ে এসেছি। বাংলাদেশ এখন সারাবিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোলমডেল। সংবিধান লঙ্ঘন করে কেউ ক্ষমতা দখল করলেই কি উন্নয়ন হবে? সেই অবস্থা আর নেই। সংবিধান লঙ্ঘন করে কেউ ক্ষমতায় এলে তার বিচার হবে। জনতার আদালত সবচেয়ে বড় আদালত, মনে রাখবেন।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সঙ্গে খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান, তার মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সে সময়কার গোয়েন্দা সংস্থা জড়িত বলে অভিযোগ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একের পর এক ১৩টি গ্রেনেড ছুড়ে মারা হয়েছিল আমাদের জনসভায়। এরপর কারাগারেও একটি গ্রেনেড পাওয়া যায়। সেদিন কারাগারে আরও অনেক গ্রেনেড ঢুকানো হয়েছিল। কারাগার থেকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা বলে কিছু দুর্ধর্ষ কয়েদিকেও অ্যাম্বুলেন্সে করে বাইরে আনা হয়েছিল। তাদের ষড়যন্ত্র ছিল আমাকে হত্যা করার পর বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বাইরে বের করে আনা। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধের ময়দান আর সেনাবাহিনীর ব্যবহূত গ্রেনেড দিয়ে হামলা চালানো হয়েছিল। তখন বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায়। এর আগের আমার ওপর অনেকবার হামলা চালানো হয়। তার ঠিক আগে বিএনপি নেতারা আমাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন, দেশে আরেকটা ১৫ আগস্ট হবে। আমাকে বঙ্গবন্ধুর পরিণতি বরণ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আগে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া সংসদে আমার নাম ধরেই বলেছিলেন, আগামী ১০০ বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারব না। সংসদে তারই দলের সংসদ সদস্যরা ওই হামলায় আমাদেরই ওপর দোষ দিতে থাকল। এমনও বলা হতে থাকল, আমি নাকি ভ্যানিটি ব্যাগে করে বোমা নিয়ে গেছি। পরে গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি বলল, এটা নাকি প্রতিবেশী দেশ ঘটিয়েছে। তিনি বলেন, ক্ষমতায় আসতে ১০০ বছর লাগেনি। তার আগেই ক্ষমতায় এসেছি, দেশের উন্নয়ন করছি। আলোচনা সভায় অংশ নেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেমন, জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, জাসদের কার্যকরী সভাপতি মইন উদ্দীন খান বাদল, কথাসাহিত্যিক ও কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। সভা পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ ও উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির
মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ
জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন
থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা
বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা
ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা
কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম