শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

গো য়ে ন্দা কা হি নী ৪১

বাদীই যখন খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বাদীই যখন খুনি

বাথরুমে পড়ে আছেন ৮০ বছরের বৃদ্ধা শরিফুন্নেসা। পুরো বাথরুম রক্তে ভেসে যাচ্ছে। তাকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। ঘরের মালামাল লণ্ডভণ্ড। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ছুটে আসে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করছে তারা। গোয়েন্দারাও ফ্ল্যাটের আনাচে-কানাচে খুঁজে দেখছেন খুনের  কোনো সূত্র খুঁজে পাওয়া যায় কিনা। বৃদ্ধার সন্তান ও স্বজনরা ছুটে এসেছেন। মায়ের মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন ছেলে রফিকুল ইসলাম বাবু। তার আহাজারিতে অনেকেই চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি। গেল বছর ১৬ নভেম্বরে রাজধানীর পল্লবীর একটি ছয়তলা ভবনের নিজ ফ্ল্যাটে খুন হন শরিফুন্নেসা।

পুলিশ তদন্ত করতে গিয়ে কিছুই খুঁজে পায় না। পুলিশের মাথায় কোনোভাবেই ঢুকছে না, অসুস্থ মৃত্যুপথযাত্রী এই বৃদ্ধাকে এভাবে নৃশংসভাবে কেন হত্যা করা হবে? এর পেছনে কী এমন ঘটনা থাকতে পারে যে, খুনিরা বাসায় এসে খুন করে নির্বিঘ্নে পালিয়ে যেতে পারে! পুলিশ ঘটনার রাতে পরিবারের কারও সঙ্গেই কথা বলতে পারেনি। আশপাশে লোকজনের সঙ্গে কথা বলেও কোনো কূলকিনারা পাচ্ছেন না। শরিফুন্নেসার তিন ছেলের মধ্যে দুই ছেলে থাকেন বিদেশে। তার কাছে এক ছেলে রফিকুল ইসলাম থাকতেন পরিবার নিয়ে। শরিফুন্নেসার দুই মেয়ের মধ্যে একজন ছিলেন ভারতে। এ ঘটনায় রফিকুল ইসলাম থানায় বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় কাউকে আসামি করা হয়নি।

পুলিশ বার বার যায় সেই বাসায়। জিজ্ঞাসাবাদ করে একই লোককে বার বার। নাহ! কোনো ক্লু পায় না। সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও খুনের কোনো সূত্র খুঁজে না পাওয়ায় পুলিশ নিজেই একটু হতাশ। তদন্ত কর্মকর্তা হঠাৎ খেয়াল করেন, বৃদ্ধার ছেলে রফিকুল ইসলামের সম্বন্ধি জাহিদ আসলামকে কদিন ধরে দেখা যাচ্ছে না। বিষয়টা খটকা লাগে তার। ভাবে, ঘটনা কী? কিন্তু খুনের পর তাকে খুব তত্পর দেখা যাচ্ছিল। খুনিদের গ্রেফতার করতে পুলিশকে চাপ দিচ্ছিল। সেই জাহিদের দেখা না পাওয়ায় কর্মকর্তা গোপনে গোপনে তার খোঁজ করতে থাকেন। ৯ দিনের মাথায় সোর্সের মাধ্যমে জাহিদের অবস্থান জানতে পারে পুলিশ। ‘জাহিদ সাহেব, আপনি কোথায়? একটু দরকার ছিল কেসটার ব্যাপারে। একটু থানায় আসেন। ফোনে জাহিদকে জানান পুলিশ কর্মকর্তা। ব্যস্ততার কথা বললেও শেষমেশ থানায় আসার বিষয়ে রাজি হন জাহিদ। থানায় জাহিদকে পেয়ে পুলিশ তাকে বিভিন্ন বিষয়ে জেরা করতে থাকে। একপর্যায়ে তদন্ত কর্মকর্তার সরাসরি প্রশ্ন কেন খুন করলেন এমন একজন বৃদ্ধা মহিলাকে? ভ্যাবাচ্যাকা খান জাহিদ। বলেন, আমি কেন খুন করতে যাব? পুলিশ তার চোখমুখ খেয়াল করে। কেমন যেন অপরিচিত মনে হচ্ছে তদন্ত কর্মকর্তার কাছে। তিনি ভাবছেন, মনে হয় ঘটনার রহস্য উদঘাটন হতে যাচ্ছে। আমার কাছে তথ্য-প্রমাণ রয়েছে। তাই আপনাকে প্রশ্ন করলাম। সোজাসাপটা প্রশ্নের সোজাসাপটা জবাব দেন। নইলে কপালে আপনার খারাবি আছে। ভয় পান জাহিদ। তিনি নিশ্চিত পুলিশ সব জেনে ফেলেছে। জাহিদ মুখ খোলেন। ফাঁস করেন খুনের নেপথ্য কাহিনী। ঘটনা শুনে পুলিশ হতবাক। স্থির হয়ে বসে থাকে কিছুক্ষণ। ভাবে, এটা কীভাবে সম্ভব! এরপর পুলিশ খুনের পরবর্তী দিনগুলোতে প্রত্যেকের ভূমিকা, আচরণ মনে করার চেষ্টা করে। জাহিদের কাছে পাওয়া তথ্যগুলো মিলে যাচ্ছে। পুলিশ ধীরে ধীরে বিশ্বাস করতে শুরু করে। ব্যাপক জেরার মুখে সব ফাঁস করে দেন। ধরা পড়েন আসল খুনি। এই খুনি আর কেউ নন,  যিনি খুনের পর লাশ ধরে আহাজারি করছিলেন, বলছিলেন-ওমা, তোমার এই কাজটা কে করল? মা আমি কারে নিয়ে থাকুম। তিনি হলেন, বৃদ্ধার ছেলে রফিকুল ইসলাম। আর তার সঙ্গে ছিলেন সম্বন্ধি জাহিদ আসলাম এবং বন্ধু শওকত। জাহিদ পুলিশকে জানান, রফিকুলের নির্দেশে তার বৃদ্ধা মাকে হত্যা করা হয়েছে। স্ত্রীর চিকিৎসার খরচের জন্য নিজ মাকে জবাই করে হত্যা করেন রফিকুল। পুলিশ রফিকুল ও তার বন্ধু শওকতকে গ্রেফতার করে। ঘটনার সময় রফিকুলের স্ত্রী ছিলেন হাসপাতালে। হাসপাতালে স্ত্রীর সেবা-যত্নের পর বাসায় ফিরেই মাকে জবাই করেন। স্ত্রীর প্রতি বিকৃত ভালোবাসার কাছে জন্মদাত্রী মমতাময়ী মাতৃত্বের করুণ পরাজয় ঘটে। তদন্তসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খুনের পর অপরাধ ঢাকতে বাবু নানা নাটকীয়তার আশ্রয় নেন। প্রথমে নিজে বাদী হয়ে পল্লবী থানায় দুই আইনজীবী পাঠিয়ে মামলা করেন। কিন্তু সন্দেহভাজন নেই উল্লেখ করেন। আবার তদন্ত ও রহস্য উদঘাটনে অনীহা দেখায়। খুনের পর থেকে অসুস্থতার ভান করে নানা কৌশলে এড়িয়ে যাচ্ছিলেন মায়ের দাফন-কাফন ও মামলায় নিজের দায়িত্ব ও আনুষ্ঠানিকতা। সে চেষ্টা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। ঘটনার এক সপ্তাহ পর গ্রেফতার হন তার সহযোগী জাহিদ। এরপর উদঘাটন হয় রহস্য। পরদিন সে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। এতে সেই ঘটনার রোমহর্ষক বর্ণনা দেয় খুনিরা। জানায় তারা তিনজন কীভাবে অসহায় বৃদ্ধার জীবননাশ করে। এরপর গত বৃহস্পতিবার গ্রেফতার হয় বাবু নিজে এবং তার ছোটবেলার বন্ধু ও বাসার নিচতলার ভাড়াটিয়া শওকত আলী। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০০৬ সালে প্রেমের বিয়ের পর থেকে নিঃসন্তান রফিকুল-লকেট (৩৫) দম্পতি। টেস্টটিউব বেবি নেওয়ার জন্য পাশের দেশ ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করে আসছিল। এ জন্য খরচ হয় ২০ লাখ টাকার বেশি। এক ভাগ্নে থেকে ধার করে ১ লাখ টাকা। অপর একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ২ লাখ টাকা। আরও বিভিন্নজনের কাছ থেকে ধার করে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা। এরপরও স্ত্রীর ব্যয়বহুল চিকিৎসায় খরচের টান পড়ে। তাছাড়া নিজের নানা সমস্যায়ও ধার-দেনা বাড়ে। তবে বৃদ্ধা মা শরিফুন্নেসার মিরপুরের সেনপাড়ার অগ্রণী ব্যাংক শাখার অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ ২২ হাজার টাকা ছিল। নিজের স্ত্রীর চিকিৎসার খরচ মেটাতে বেশ কিছুদিন ধরে মায়ের ওই টাকার জন্য চাপ দিচ্ছিল। মা তাকে টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় ঘটনার কয়েক দিন আগে তাকে খুন করার পরিকল্পনা করে। এরই মধ্যে স্ত্রী লালমাটিয়ায় অবস্থিত সিটি হাসপাতালে এক কন্যাসন্তানের জন্ম দেয়। চিকিৎসার জন্যও টাকার প্রয়োজন। ঘটনার দিন ১৬ নভেম্বর দুপুরে বাবু বাসা থেকে হাসপাতালে যায়। তখন রাস্তায় দেখা হয় জাহিদের সঙ্গে। তখন রফিকুল বলে রাত ১১টায় বাসায় দেখা করবি। কাজ আছে। এরপর সে স্ত্রীর কাছে হাসপাতালে চলে যায়। সেখানে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ছিল। স্ত্রীর জন্য ওষুধপথ্য কিনে দেয়। সেবা-যত্ন করে। এরপর হাসপাতাল থেকে রফিকুল বাসার দিকে যায়। বাসায় ওঠার সময় নিচতলার ভাড়াটিয়া ছোটবেলার বন্ধু শওকতসহ রফিকুল তৃতীয়তলায় উঠে। কথামতো রাত সাড়ে ১১টায় একই বাসায় ওঠেন জাহিদ। তারপরই রফিকুল বৃদ্ধা মা শরিফুন্নেসাকে জোরে গলা ধাক্কা দেন। এতে তিনি ছিটকে গিয়ে বাথরুমের দেয়ালে আছড়ে পড়ে মেঝেতে পড়ে যান। অচেতন হয়ে পড়েন। তারপর রফিকুল বলে ‘খালাস করেন। পা ধরেন।’ পরে জাহিদকে ধমক দিয়ে বলে, ‘পা ধর’। তখন জাহিদ দুই পা চেপে ধরে। শওকত গলায় ছুরির পোঁচ দিয়ে গলা কাটে। এরপর ছুরি রফিকুল নিয়ে নেয়। একটি আলমারির পেছনে ফেলে রাখে। তারপর বলে এখন আপনারা ‘সেইফ হন। চলে যান।’ তারপর জাহিদ আগে কক্ষ থেকে বের হয়। এরপর বের হয় শওকত। হত্যাকাণ্ডের বেশ কিছুক্ষণ পর রাত ১২টার দিকে রফিকুল ওই ঘরে ‘আমার মাকে কারা খুন করেছে’ বলে কেঁদে ওঠেন। লোকজনকে শুনানোর উদ্দেশে বিলাপ জুড়ে দেন। তা শুনে আশপাশের লোকজন ওই বাসায় ভিড় জমান। পুলিশ এসে রাতেই লাশ উদ্ধার করে। তখন রক্ত কিছুটা জমাট বেঁধে যায় বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শরিফুন্নেসার স্বামী মুক্তিযোদ্ধা ও সেনাবাহিনীর সাবেক হাবিলদার মহব্বত আলী ২৫ বছর আগে ১৯৯১ সালে মারা যান। তার ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে। রাজধানীতে তাদের বেশ কিছু জায়গা-সম্পত্তি ছিল। অনেক আগেই তা ভাগ হয়ে গেছে। আর বৃদ্ধা মা শরিফুন্নেসা থাকতেন দেশে থাকা ছেলে রফিকুলের কাছে। ওই বাসায় ফ্ল্যাটে রফিকুল ও তার মা থাকতেন। অন্যান্য ফ্ল্যাটে থাকতেন রফিকুলের শাশুড়ি ও শ্বশুরবাড়ির এক নারী। কিন্তু রফিকুলের স্ত্রী থাকতেন অন্য ফ্লাটে। শাশুড়ির দেখাশোনা করতেন না। উল্টো তার সঙ্গে ঝগড়া-বিবাদ করতেন। আর খুনের সহযোগী তার সম্বন্ধি জাহিদের বাসা মিরপুর ৫ নম্বর এভিনিউতে হলেও প্রায় সময় এ বাসায় মায়ের কাছে আসা-যাওয়া করতেন। নিচতলায় থাকতো বাবুর বন্ধু শওকত। রফিকুল নিজে কিছু করত না। মাসে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া পেত। তাই দিয়ে সে চলত। খুনের আগে বৃদ্ধা মা ও বাসার দারোয়ান রাকিব (২২) একসঙ্গে রাতের খাবার খান। এরপর দারোয়ান নিচে নামে। তারপর ছেলে বন্ধুকে নিয়ে বাসায় ওঠে। এরপরই ঘটে মাতৃহত্যার ওই হৃদয়বিদারক ঘটনা। ঘটনার পরদিন রফিকুল বাদী হয়ে মামলা দায়ের করলেও জাহিদ গ্রেফতার ও আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার পরই অন্যদিকে মোড় নেয় মামলা। বাদী নিজেই খুন করার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ায় মামলাটি পরিচালনায় আইনি জটিলতা সৃষ্টি হয়। পরে ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়ে দেন। তারপর ২৫ নভেম্বর তিনি নিজে বাদী হয়ে একই থানায় ওই তিনজনকে আসামি করে অপর একটি হত্যা মামলা করেন। এতে প্রধান আসামি করা হয় রফিকুলকে। দ্বিতীয় আসামি শওকত আলী এবং তৃতীয় জাহিদ। আদালতে স্বীকারোক্তি দেওয়ার পর থেকে তিনজনই কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছে। পুলিশ জানায়, স্ত্রীর চিকিৎসার খরচ ও ঋণের টাকার জন্য অপর দুই সহযোগী নিয়ে নিজের বৃদ্ধা মাকে খুন করেন রফিকুল।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা