শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

গো য়ে ন্দা কা হি নী ৪১

বাদীই যখন খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বাদীই যখন খুনি

বাথরুমে পড়ে আছেন ৮০ বছরের বৃদ্ধা শরিফুন্নেসা। পুরো বাথরুম রক্তে ভেসে যাচ্ছে। তাকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। ঘরের মালামাল লণ্ডভণ্ড। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ছুটে আসে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করছে তারা। গোয়েন্দারাও ফ্ল্যাটের আনাচে-কানাচে খুঁজে দেখছেন খুনের  কোনো সূত্র খুঁজে পাওয়া যায় কিনা। বৃদ্ধার সন্তান ও স্বজনরা ছুটে এসেছেন। মায়ের মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন ছেলে রফিকুল ইসলাম বাবু। তার আহাজারিতে অনেকেই চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি। গেল বছর ১৬ নভেম্বরে রাজধানীর পল্লবীর একটি ছয়তলা ভবনের নিজ ফ্ল্যাটে খুন হন শরিফুন্নেসা।

পুলিশ তদন্ত করতে গিয়ে কিছুই খুঁজে পায় না। পুলিশের মাথায় কোনোভাবেই ঢুকছে না, অসুস্থ মৃত্যুপথযাত্রী এই বৃদ্ধাকে এভাবে নৃশংসভাবে কেন হত্যা করা হবে? এর পেছনে কী এমন ঘটনা থাকতে পারে যে, খুনিরা বাসায় এসে খুন করে নির্বিঘ্নে পালিয়ে যেতে পারে! পুলিশ ঘটনার রাতে পরিবারের কারও সঙ্গেই কথা বলতে পারেনি। আশপাশে লোকজনের সঙ্গে কথা বলেও কোনো কূলকিনারা পাচ্ছেন না। শরিফুন্নেসার তিন ছেলের মধ্যে দুই ছেলে থাকেন বিদেশে। তার কাছে এক ছেলে রফিকুল ইসলাম থাকতেন পরিবার নিয়ে। শরিফুন্নেসার দুই মেয়ের মধ্যে একজন ছিলেন ভারতে। এ ঘটনায় রফিকুল ইসলাম থানায় বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় কাউকে আসামি করা হয়নি।

পুলিশ বার বার যায় সেই বাসায়। জিজ্ঞাসাবাদ করে একই লোককে বার বার। নাহ! কোনো ক্লু পায় না। সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও খুনের কোনো সূত্র খুঁজে না পাওয়ায় পুলিশ নিজেই একটু হতাশ। তদন্ত কর্মকর্তা হঠাৎ খেয়াল করেন, বৃদ্ধার ছেলে রফিকুল ইসলামের সম্বন্ধি জাহিদ আসলামকে কদিন ধরে দেখা যাচ্ছে না। বিষয়টা খটকা লাগে তার। ভাবে, ঘটনা কী? কিন্তু খুনের পর তাকে খুব তত্পর দেখা যাচ্ছিল। খুনিদের গ্রেফতার করতে পুলিশকে চাপ দিচ্ছিল। সেই জাহিদের দেখা না পাওয়ায় কর্মকর্তা গোপনে গোপনে তার খোঁজ করতে থাকেন। ৯ দিনের মাথায় সোর্সের মাধ্যমে জাহিদের অবস্থান জানতে পারে পুলিশ। ‘জাহিদ সাহেব, আপনি কোথায়? একটু দরকার ছিল কেসটার ব্যাপারে। একটু থানায় আসেন। ফোনে জাহিদকে জানান পুলিশ কর্মকর্তা। ব্যস্ততার কথা বললেও শেষমেশ থানায় আসার বিষয়ে রাজি হন জাহিদ। থানায় জাহিদকে পেয়ে পুলিশ তাকে বিভিন্ন বিষয়ে জেরা করতে থাকে। একপর্যায়ে তদন্ত কর্মকর্তার সরাসরি প্রশ্ন কেন খুন করলেন এমন একজন বৃদ্ধা মহিলাকে? ভ্যাবাচ্যাকা খান জাহিদ। বলেন, আমি কেন খুন করতে যাব? পুলিশ তার চোখমুখ খেয়াল করে। কেমন যেন অপরিচিত মনে হচ্ছে তদন্ত কর্মকর্তার কাছে। তিনি ভাবছেন, মনে হয় ঘটনার রহস্য উদঘাটন হতে যাচ্ছে। আমার কাছে তথ্য-প্রমাণ রয়েছে। তাই আপনাকে প্রশ্ন করলাম। সোজাসাপটা প্রশ্নের সোজাসাপটা জবাব দেন। নইলে কপালে আপনার খারাবি আছে। ভয় পান জাহিদ। তিনি নিশ্চিত পুলিশ সব জেনে ফেলেছে। জাহিদ মুখ খোলেন। ফাঁস করেন খুনের নেপথ্য কাহিনী। ঘটনা শুনে পুলিশ হতবাক। স্থির হয়ে বসে থাকে কিছুক্ষণ। ভাবে, এটা কীভাবে সম্ভব! এরপর পুলিশ খুনের পরবর্তী দিনগুলোতে প্রত্যেকের ভূমিকা, আচরণ মনে করার চেষ্টা করে। জাহিদের কাছে পাওয়া তথ্যগুলো মিলে যাচ্ছে। পুলিশ ধীরে ধীরে বিশ্বাস করতে শুরু করে। ব্যাপক জেরার মুখে সব ফাঁস করে দেন। ধরা পড়েন আসল খুনি। এই খুনি আর কেউ নন,  যিনি খুনের পর লাশ ধরে আহাজারি করছিলেন, বলছিলেন-ওমা, তোমার এই কাজটা কে করল? মা আমি কারে নিয়ে থাকুম। তিনি হলেন, বৃদ্ধার ছেলে রফিকুল ইসলাম। আর তার সঙ্গে ছিলেন সম্বন্ধি জাহিদ আসলাম এবং বন্ধু শওকত। জাহিদ পুলিশকে জানান, রফিকুলের নির্দেশে তার বৃদ্ধা মাকে হত্যা করা হয়েছে। স্ত্রীর চিকিৎসার খরচের জন্য নিজ মাকে জবাই করে হত্যা করেন রফিকুল। পুলিশ রফিকুল ও তার বন্ধু শওকতকে গ্রেফতার করে। ঘটনার সময় রফিকুলের স্ত্রী ছিলেন হাসপাতালে। হাসপাতালে স্ত্রীর সেবা-যত্নের পর বাসায় ফিরেই মাকে জবাই করেন। স্ত্রীর প্রতি বিকৃত ভালোবাসার কাছে জন্মদাত্রী মমতাময়ী মাতৃত্বের করুণ পরাজয় ঘটে। তদন্তসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খুনের পর অপরাধ ঢাকতে বাবু নানা নাটকীয়তার আশ্রয় নেন। প্রথমে নিজে বাদী হয়ে পল্লবী থানায় দুই আইনজীবী পাঠিয়ে মামলা করেন। কিন্তু সন্দেহভাজন নেই উল্লেখ করেন। আবার তদন্ত ও রহস্য উদঘাটনে অনীহা দেখায়। খুনের পর থেকে অসুস্থতার ভান করে নানা কৌশলে এড়িয়ে যাচ্ছিলেন মায়ের দাফন-কাফন ও মামলায় নিজের দায়িত্ব ও আনুষ্ঠানিকতা। সে চেষ্টা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। ঘটনার এক সপ্তাহ পর গ্রেফতার হন তার সহযোগী জাহিদ। এরপর উদঘাটন হয় রহস্য। পরদিন সে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। এতে সেই ঘটনার রোমহর্ষক বর্ণনা দেয় খুনিরা। জানায় তারা তিনজন কীভাবে অসহায় বৃদ্ধার জীবননাশ করে। এরপর গত বৃহস্পতিবার গ্রেফতার হয় বাবু নিজে এবং তার ছোটবেলার বন্ধু ও বাসার নিচতলার ভাড়াটিয়া শওকত আলী। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০০৬ সালে প্রেমের বিয়ের পর থেকে নিঃসন্তান রফিকুল-লকেট (৩৫) দম্পতি। টেস্টটিউব বেবি নেওয়ার জন্য পাশের দেশ ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করে আসছিল। এ জন্য খরচ হয় ২০ লাখ টাকার বেশি। এক ভাগ্নে থেকে ধার করে ১ লাখ টাকা। অপর একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ২ লাখ টাকা। আরও বিভিন্নজনের কাছ থেকে ধার করে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা। এরপরও স্ত্রীর ব্যয়বহুল চিকিৎসায় খরচের টান পড়ে। তাছাড়া নিজের নানা সমস্যায়ও ধার-দেনা বাড়ে। তবে বৃদ্ধা মা শরিফুন্নেসার মিরপুরের সেনপাড়ার অগ্রণী ব্যাংক শাখার অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ ২২ হাজার টাকা ছিল। নিজের স্ত্রীর চিকিৎসার খরচ মেটাতে বেশ কিছুদিন ধরে মায়ের ওই টাকার জন্য চাপ দিচ্ছিল। মা তাকে টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় ঘটনার কয়েক দিন আগে তাকে খুন করার পরিকল্পনা করে। এরই মধ্যে স্ত্রী লালমাটিয়ায় অবস্থিত সিটি হাসপাতালে এক কন্যাসন্তানের জন্ম দেয়। চিকিৎসার জন্যও টাকার প্রয়োজন। ঘটনার দিন ১৬ নভেম্বর দুপুরে বাবু বাসা থেকে হাসপাতালে যায়। তখন রাস্তায় দেখা হয় জাহিদের সঙ্গে। তখন রফিকুল বলে রাত ১১টায় বাসায় দেখা করবি। কাজ আছে। এরপর সে স্ত্রীর কাছে হাসপাতালে চলে যায়। সেখানে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ছিল। স্ত্রীর জন্য ওষুধপথ্য কিনে দেয়। সেবা-যত্ন করে। এরপর হাসপাতাল থেকে রফিকুল বাসার দিকে যায়। বাসায় ওঠার সময় নিচতলার ভাড়াটিয়া ছোটবেলার বন্ধু শওকতসহ রফিকুল তৃতীয়তলায় উঠে। কথামতো রাত সাড়ে ১১টায় একই বাসায় ওঠেন জাহিদ। তারপরই রফিকুল বৃদ্ধা মা শরিফুন্নেসাকে জোরে গলা ধাক্কা দেন। এতে তিনি ছিটকে গিয়ে বাথরুমের দেয়ালে আছড়ে পড়ে মেঝেতে পড়ে যান। অচেতন হয়ে পড়েন। তারপর রফিকুল বলে ‘খালাস করেন। পা ধরেন।’ পরে জাহিদকে ধমক দিয়ে বলে, ‘পা ধর’। তখন জাহিদ দুই পা চেপে ধরে। শওকত গলায় ছুরির পোঁচ দিয়ে গলা কাটে। এরপর ছুরি রফিকুল নিয়ে নেয়। একটি আলমারির পেছনে ফেলে রাখে। তারপর বলে এখন আপনারা ‘সেইফ হন। চলে যান।’ তারপর জাহিদ আগে কক্ষ থেকে বের হয়। এরপর বের হয় শওকত। হত্যাকাণ্ডের বেশ কিছুক্ষণ পর রাত ১২টার দিকে রফিকুল ওই ঘরে ‘আমার মাকে কারা খুন করেছে’ বলে কেঁদে ওঠেন। লোকজনকে শুনানোর উদ্দেশে বিলাপ জুড়ে দেন। তা শুনে আশপাশের লোকজন ওই বাসায় ভিড় জমান। পুলিশ এসে রাতেই লাশ উদ্ধার করে। তখন রক্ত কিছুটা জমাট বেঁধে যায় বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শরিফুন্নেসার স্বামী মুক্তিযোদ্ধা ও সেনাবাহিনীর সাবেক হাবিলদার মহব্বত আলী ২৫ বছর আগে ১৯৯১ সালে মারা যান। তার ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে। রাজধানীতে তাদের বেশ কিছু জায়গা-সম্পত্তি ছিল। অনেক আগেই তা ভাগ হয়ে গেছে। আর বৃদ্ধা মা শরিফুন্নেসা থাকতেন দেশে থাকা ছেলে রফিকুলের কাছে। ওই বাসায় ফ্ল্যাটে রফিকুল ও তার মা থাকতেন। অন্যান্য ফ্ল্যাটে থাকতেন রফিকুলের শাশুড়ি ও শ্বশুরবাড়ির এক নারী। কিন্তু রফিকুলের স্ত্রী থাকতেন অন্য ফ্লাটে। শাশুড়ির দেখাশোনা করতেন না। উল্টো তার সঙ্গে ঝগড়া-বিবাদ করতেন। আর খুনের সহযোগী তার সম্বন্ধি জাহিদের বাসা মিরপুর ৫ নম্বর এভিনিউতে হলেও প্রায় সময় এ বাসায় মায়ের কাছে আসা-যাওয়া করতেন। নিচতলায় থাকতো বাবুর বন্ধু শওকত। রফিকুল নিজে কিছু করত না। মাসে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া পেত। তাই দিয়ে সে চলত। খুনের আগে বৃদ্ধা মা ও বাসার দারোয়ান রাকিব (২২) একসঙ্গে রাতের খাবার খান। এরপর দারোয়ান নিচে নামে। তারপর ছেলে বন্ধুকে নিয়ে বাসায় ওঠে। এরপরই ঘটে মাতৃহত্যার ওই হৃদয়বিদারক ঘটনা। ঘটনার পরদিন রফিকুল বাদী হয়ে মামলা দায়ের করলেও জাহিদ গ্রেফতার ও আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার পরই অন্যদিকে মোড় নেয় মামলা। বাদী নিজেই খুন করার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ায় মামলাটি পরিচালনায় আইনি জটিলতা সৃষ্টি হয়। পরে ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়ে দেন। তারপর ২৫ নভেম্বর তিনি নিজে বাদী হয়ে একই থানায় ওই তিনজনকে আসামি করে অপর একটি হত্যা মামলা করেন। এতে প্রধান আসামি করা হয় রফিকুলকে। দ্বিতীয় আসামি শওকত আলী এবং তৃতীয় জাহিদ। আদালতে স্বীকারোক্তি দেওয়ার পর থেকে তিনজনই কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছে। পুলিশ জানায়, স্ত্রীর চিকিৎসার খরচ ও ঋণের টাকার জন্য অপর দুই সহযোগী নিয়ে নিজের বৃদ্ধা মাকে খুন করেন রফিকুল।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়