শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

গো য়ে ন্দা কা হি নী ৪১

বাদীই যখন খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বাদীই যখন খুনি

বাথরুমে পড়ে আছেন ৮০ বছরের বৃদ্ধা শরিফুন্নেসা। পুরো বাথরুম রক্তে ভেসে যাচ্ছে। তাকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। ঘরের মালামাল লণ্ডভণ্ড। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ছুটে আসে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করছে তারা। গোয়েন্দারাও ফ্ল্যাটের আনাচে-কানাচে খুঁজে দেখছেন খুনের  কোনো সূত্র খুঁজে পাওয়া যায় কিনা। বৃদ্ধার সন্তান ও স্বজনরা ছুটে এসেছেন। মায়ের মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন ছেলে রফিকুল ইসলাম বাবু। তার আহাজারিতে অনেকেই চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি। গেল বছর ১৬ নভেম্বরে রাজধানীর পল্লবীর একটি ছয়তলা ভবনের নিজ ফ্ল্যাটে খুন হন শরিফুন্নেসা।

পুলিশ তদন্ত করতে গিয়ে কিছুই খুঁজে পায় না। পুলিশের মাথায় কোনোভাবেই ঢুকছে না, অসুস্থ মৃত্যুপথযাত্রী এই বৃদ্ধাকে এভাবে নৃশংসভাবে কেন হত্যা করা হবে? এর পেছনে কী এমন ঘটনা থাকতে পারে যে, খুনিরা বাসায় এসে খুন করে নির্বিঘ্নে পালিয়ে যেতে পারে! পুলিশ ঘটনার রাতে পরিবারের কারও সঙ্গেই কথা বলতে পারেনি। আশপাশে লোকজনের সঙ্গে কথা বলেও কোনো কূলকিনারা পাচ্ছেন না। শরিফুন্নেসার তিন ছেলের মধ্যে দুই ছেলে থাকেন বিদেশে। তার কাছে এক ছেলে রফিকুল ইসলাম থাকতেন পরিবার নিয়ে। শরিফুন্নেসার দুই মেয়ের মধ্যে একজন ছিলেন ভারতে। এ ঘটনায় রফিকুল ইসলাম থানায় বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় কাউকে আসামি করা হয়নি।

পুলিশ বার বার যায় সেই বাসায়। জিজ্ঞাসাবাদ করে একই লোককে বার বার। নাহ! কোনো ক্লু পায় না। সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও খুনের কোনো সূত্র খুঁজে না পাওয়ায় পুলিশ নিজেই একটু হতাশ। তদন্ত কর্মকর্তা হঠাৎ খেয়াল করেন, বৃদ্ধার ছেলে রফিকুল ইসলামের সম্বন্ধি জাহিদ আসলামকে কদিন ধরে দেখা যাচ্ছে না। বিষয়টা খটকা লাগে তার। ভাবে, ঘটনা কী? কিন্তু খুনের পর তাকে খুব তত্পর দেখা যাচ্ছিল। খুনিদের গ্রেফতার করতে পুলিশকে চাপ দিচ্ছিল। সেই জাহিদের দেখা না পাওয়ায় কর্মকর্তা গোপনে গোপনে তার খোঁজ করতে থাকেন। ৯ দিনের মাথায় সোর্সের মাধ্যমে জাহিদের অবস্থান জানতে পারে পুলিশ। ‘জাহিদ সাহেব, আপনি কোথায়? একটু দরকার ছিল কেসটার ব্যাপারে। একটু থানায় আসেন। ফোনে জাহিদকে জানান পুলিশ কর্মকর্তা। ব্যস্ততার কথা বললেও শেষমেশ থানায় আসার বিষয়ে রাজি হন জাহিদ। থানায় জাহিদকে পেয়ে পুলিশ তাকে বিভিন্ন বিষয়ে জেরা করতে থাকে। একপর্যায়ে তদন্ত কর্মকর্তার সরাসরি প্রশ্ন কেন খুন করলেন এমন একজন বৃদ্ধা মহিলাকে? ভ্যাবাচ্যাকা খান জাহিদ। বলেন, আমি কেন খুন করতে যাব? পুলিশ তার চোখমুখ খেয়াল করে। কেমন যেন অপরিচিত মনে হচ্ছে তদন্ত কর্মকর্তার কাছে। তিনি ভাবছেন, মনে হয় ঘটনার রহস্য উদঘাটন হতে যাচ্ছে। আমার কাছে তথ্য-প্রমাণ রয়েছে। তাই আপনাকে প্রশ্ন করলাম। সোজাসাপটা প্রশ্নের সোজাসাপটা জবাব দেন। নইলে কপালে আপনার খারাবি আছে। ভয় পান জাহিদ। তিনি নিশ্চিত পুলিশ সব জেনে ফেলেছে। জাহিদ মুখ খোলেন। ফাঁস করেন খুনের নেপথ্য কাহিনী। ঘটনা শুনে পুলিশ হতবাক। স্থির হয়ে বসে থাকে কিছুক্ষণ। ভাবে, এটা কীভাবে সম্ভব! এরপর পুলিশ খুনের পরবর্তী দিনগুলোতে প্রত্যেকের ভূমিকা, আচরণ মনে করার চেষ্টা করে। জাহিদের কাছে পাওয়া তথ্যগুলো মিলে যাচ্ছে। পুলিশ ধীরে ধীরে বিশ্বাস করতে শুরু করে। ব্যাপক জেরার মুখে সব ফাঁস করে দেন। ধরা পড়েন আসল খুনি। এই খুনি আর কেউ নন,  যিনি খুনের পর লাশ ধরে আহাজারি করছিলেন, বলছিলেন-ওমা, তোমার এই কাজটা কে করল? মা আমি কারে নিয়ে থাকুম। তিনি হলেন, বৃদ্ধার ছেলে রফিকুল ইসলাম। আর তার সঙ্গে ছিলেন সম্বন্ধি জাহিদ আসলাম এবং বন্ধু শওকত। জাহিদ পুলিশকে জানান, রফিকুলের নির্দেশে তার বৃদ্ধা মাকে হত্যা করা হয়েছে। স্ত্রীর চিকিৎসার খরচের জন্য নিজ মাকে জবাই করে হত্যা করেন রফিকুল। পুলিশ রফিকুল ও তার বন্ধু শওকতকে গ্রেফতার করে। ঘটনার সময় রফিকুলের স্ত্রী ছিলেন হাসপাতালে। হাসপাতালে স্ত্রীর সেবা-যত্নের পর বাসায় ফিরেই মাকে জবাই করেন। স্ত্রীর প্রতি বিকৃত ভালোবাসার কাছে জন্মদাত্রী মমতাময়ী মাতৃত্বের করুণ পরাজয় ঘটে। তদন্তসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খুনের পর অপরাধ ঢাকতে বাবু নানা নাটকীয়তার আশ্রয় নেন। প্রথমে নিজে বাদী হয়ে পল্লবী থানায় দুই আইনজীবী পাঠিয়ে মামলা করেন। কিন্তু সন্দেহভাজন নেই উল্লেখ করেন। আবার তদন্ত ও রহস্য উদঘাটনে অনীহা দেখায়। খুনের পর থেকে অসুস্থতার ভান করে নানা কৌশলে এড়িয়ে যাচ্ছিলেন মায়ের দাফন-কাফন ও মামলায় নিজের দায়িত্ব ও আনুষ্ঠানিকতা। সে চেষ্টা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। ঘটনার এক সপ্তাহ পর গ্রেফতার হন তার সহযোগী জাহিদ। এরপর উদঘাটন হয় রহস্য। পরদিন সে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। এতে সেই ঘটনার রোমহর্ষক বর্ণনা দেয় খুনিরা। জানায় তারা তিনজন কীভাবে অসহায় বৃদ্ধার জীবননাশ করে। এরপর গত বৃহস্পতিবার গ্রেফতার হয় বাবু নিজে এবং তার ছোটবেলার বন্ধু ও বাসার নিচতলার ভাড়াটিয়া শওকত আলী। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০০৬ সালে প্রেমের বিয়ের পর থেকে নিঃসন্তান রফিকুল-লকেট (৩৫) দম্পতি। টেস্টটিউব বেবি নেওয়ার জন্য পাশের দেশ ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করে আসছিল। এ জন্য খরচ হয় ২০ লাখ টাকার বেশি। এক ভাগ্নে থেকে ধার করে ১ লাখ টাকা। অপর একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ২ লাখ টাকা। আরও বিভিন্নজনের কাছ থেকে ধার করে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা। এরপরও স্ত্রীর ব্যয়বহুল চিকিৎসায় খরচের টান পড়ে। তাছাড়া নিজের নানা সমস্যায়ও ধার-দেনা বাড়ে। তবে বৃদ্ধা মা শরিফুন্নেসার মিরপুরের সেনপাড়ার অগ্রণী ব্যাংক শাখার অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ ২২ হাজার টাকা ছিল। নিজের স্ত্রীর চিকিৎসার খরচ মেটাতে বেশ কিছুদিন ধরে মায়ের ওই টাকার জন্য চাপ দিচ্ছিল। মা তাকে টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় ঘটনার কয়েক দিন আগে তাকে খুন করার পরিকল্পনা করে। এরই মধ্যে স্ত্রী লালমাটিয়ায় অবস্থিত সিটি হাসপাতালে এক কন্যাসন্তানের জন্ম দেয়। চিকিৎসার জন্যও টাকার প্রয়োজন। ঘটনার দিন ১৬ নভেম্বর দুপুরে বাবু বাসা থেকে হাসপাতালে যায়। তখন রাস্তায় দেখা হয় জাহিদের সঙ্গে। তখন রফিকুল বলে রাত ১১টায় বাসায় দেখা করবি। কাজ আছে। এরপর সে স্ত্রীর কাছে হাসপাতালে চলে যায়। সেখানে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ছিল। স্ত্রীর জন্য ওষুধপথ্য কিনে দেয়। সেবা-যত্ন করে। এরপর হাসপাতাল থেকে রফিকুল বাসার দিকে যায়। বাসায় ওঠার সময় নিচতলার ভাড়াটিয়া ছোটবেলার বন্ধু শওকতসহ রফিকুল তৃতীয়তলায় উঠে। কথামতো রাত সাড়ে ১১টায় একই বাসায় ওঠেন জাহিদ। তারপরই রফিকুল বৃদ্ধা মা শরিফুন্নেসাকে জোরে গলা ধাক্কা দেন। এতে তিনি ছিটকে গিয়ে বাথরুমের দেয়ালে আছড়ে পড়ে মেঝেতে পড়ে যান। অচেতন হয়ে পড়েন। তারপর রফিকুল বলে ‘খালাস করেন। পা ধরেন।’ পরে জাহিদকে ধমক দিয়ে বলে, ‘পা ধর’। তখন জাহিদ দুই পা চেপে ধরে। শওকত গলায় ছুরির পোঁচ দিয়ে গলা কাটে। এরপর ছুরি রফিকুল নিয়ে নেয়। একটি আলমারির পেছনে ফেলে রাখে। তারপর বলে এখন আপনারা ‘সেইফ হন। চলে যান।’ তারপর জাহিদ আগে কক্ষ থেকে বের হয়। এরপর বের হয় শওকত। হত্যাকাণ্ডের বেশ কিছুক্ষণ পর রাত ১২টার দিকে রফিকুল ওই ঘরে ‘আমার মাকে কারা খুন করেছে’ বলে কেঁদে ওঠেন। লোকজনকে শুনানোর উদ্দেশে বিলাপ জুড়ে দেন। তা শুনে আশপাশের লোকজন ওই বাসায় ভিড় জমান। পুলিশ এসে রাতেই লাশ উদ্ধার করে। তখন রক্ত কিছুটা জমাট বেঁধে যায় বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শরিফুন্নেসার স্বামী মুক্তিযোদ্ধা ও সেনাবাহিনীর সাবেক হাবিলদার মহব্বত আলী ২৫ বছর আগে ১৯৯১ সালে মারা যান। তার ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে। রাজধানীতে তাদের বেশ কিছু জায়গা-সম্পত্তি ছিল। অনেক আগেই তা ভাগ হয়ে গেছে। আর বৃদ্ধা মা শরিফুন্নেসা থাকতেন দেশে থাকা ছেলে রফিকুলের কাছে। ওই বাসায় ফ্ল্যাটে রফিকুল ও তার মা থাকতেন। অন্যান্য ফ্ল্যাটে থাকতেন রফিকুলের শাশুড়ি ও শ্বশুরবাড়ির এক নারী। কিন্তু রফিকুলের স্ত্রী থাকতেন অন্য ফ্লাটে। শাশুড়ির দেখাশোনা করতেন না। উল্টো তার সঙ্গে ঝগড়া-বিবাদ করতেন। আর খুনের সহযোগী তার সম্বন্ধি জাহিদের বাসা মিরপুর ৫ নম্বর এভিনিউতে হলেও প্রায় সময় এ বাসায় মায়ের কাছে আসা-যাওয়া করতেন। নিচতলায় থাকতো বাবুর বন্ধু শওকত। রফিকুল নিজে কিছু করত না। মাসে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া পেত। তাই দিয়ে সে চলত। খুনের আগে বৃদ্ধা মা ও বাসার দারোয়ান রাকিব (২২) একসঙ্গে রাতের খাবার খান। এরপর দারোয়ান নিচে নামে। তারপর ছেলে বন্ধুকে নিয়ে বাসায় ওঠে। এরপরই ঘটে মাতৃহত্যার ওই হৃদয়বিদারক ঘটনা। ঘটনার পরদিন রফিকুল বাদী হয়ে মামলা দায়ের করলেও জাহিদ গ্রেফতার ও আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার পরই অন্যদিকে মোড় নেয় মামলা। বাদী নিজেই খুন করার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ায় মামলাটি পরিচালনায় আইনি জটিলতা সৃষ্টি হয়। পরে ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়ে দেন। তারপর ২৫ নভেম্বর তিনি নিজে বাদী হয়ে একই থানায় ওই তিনজনকে আসামি করে অপর একটি হত্যা মামলা করেন। এতে প্রধান আসামি করা হয় রফিকুলকে। দ্বিতীয় আসামি শওকত আলী এবং তৃতীয় জাহিদ। আদালতে স্বীকারোক্তি দেওয়ার পর থেকে তিনজনই কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছে। পুলিশ জানায়, স্ত্রীর চিকিৎসার খরচ ও ঋণের টাকার জন্য অপর দুই সহযোগী নিয়ে নিজের বৃদ্ধা মাকে খুন করেন রফিকুল।

এই বিভাগের আরও খবর
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা