শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

লালমনিরহাটে মোতাহার সাম্রাজ্য

সিন্ডিকেট ও আত্মীয়করণে সম্পদের পাহাড়, ত্যাগী নেতাদের বিতাড়িত করে পরিবারের রাজত্ব কায়েমে নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ
সাঈদুর রহমান রিমন ও গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
লালমনিরহাটে মোতাহার সাম্রাজ্য

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দিনবদলের হাওয়ায় সারা দেশে উন্নয়নের জোয়ার বইতে শুরু করলেও লালমনিরহাটে কেবল মোতাহার হোসেন ও তার পরিবারের দিনবদল হয়েছে। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েই মোতাহারের স্বজন-পরিজন, সহযোগীরা চোরাচালান এবং মাদক বাণিজ্য থেকে শুরু করে সর্বত্র লুটপাটের মচ্ছবে মেতে ওঠেন। দলের প্রবীণ ও ত্যাগী নেতাদের হটিয়ে অযোগ্য-অদক্ষদের আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়ে লালমনিরহাটকে রীতিমতো ‘মোতাহার সাম্রাজ্যে’ পরিণত করেন তিনি। এই সাম্রাজ্যে তার বিরুদ্ধে কারও  টু শব্দ করার জো নেই। 

সর্বত্র খবরদারি ও জুলুমবাজির কারণে এলাকায় মোতাহার হোসেনের জনপ্রিয়তা এখন তলানিতে এসে ঠেকেছে। লালমনিরহাট-১ আসনের এই এমপি সাধারণ মানুষের অনাস্থা কুড়ানোর পাশাপাশি গোটা জেলায় আওয়ামী লীগকেও চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছেন। আগামী নির্বাচনে মোতাহার আবার মনোনয়ন পেলে দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-কোন্দল সংঘর্ষে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর মোতাহার হোসেনের ইশারায় দলে যোগ দেওয়া নেতারা ক্রমান্বয়ে ফুলে ফেঁপে উঠেন। তার ব্যবস্থাপনায় লালমনিরহাটের সর্বেসর্বায় পরিণত হয়েছেন হাতীবান্ধার সারাওয়ার হায়াৎ, লিয়াকত হোসেন বাচ্চু, পাটগ্রামের আনোয়ার হোসেন নাজু, নিজের ছেলে সোহাগ, স্ত্রী মোসলেমা খাতুন, ভাই আবু বকর সিদ্দিক দুলাল, মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল, লাকু, চাচাতো ভাই আলমগীর হোসেন রন্টু, নজরুল হোসেন পিন্টু, শ্যালিকা রেজিনা, বড়খাতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আমিন উদ্দিনসহ কয়েকজন। স্থানীয়রা বলছেন, মোতাহার তাদের নেপথ্য ইন্ধনদাতা। তিনি কোনোকিছু না জানার ভান করে থাকেন। সৎ-সজ্জন ও ত্যাগী আওয়ামী লীগার প্রমাণে তিনি নানা অভিনয় করে বেড়ান।

আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও প্রবীণ নেতা-কর্মীরা ক্ষোভ আর হতাশার সুরে বলেন, মোতাহার হোসেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে জেলার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তার গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠার কথা। কিন্তু তিনি এখন টাকা আর অঢেল সম্পদ গড়ায় ব্যস্ত। তাই আন্দোলন-সংগ্রামের সাথী, ত্যাগী নেতা কর্মীদের তিনি নানা কূটকৌশলে দূরে ঠেলে দিয়েছেন। কেউ তার বিরাগভাজন হলে তাদের দুর্দশার সীমা থাকে না। মস্তান পাঠিয়ে হামলা, সহযোগীদের দিয়ে একের পর এক মামলা, পুলিশ পাঠিয়ে যাকে তাকে গ্রেফতার করানো মোতাহার হোসেন ও তার  লোকদের কৌশল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ কূটকৌশলের কবলে পড়ে চরম অপমান অপদস্থ ও হয়রানির শিকার শতাধিক প্রবীণ নেতা-কর্মী এখন আর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের ধারে কাছে যেতেও সাহস পান না।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাট এখন মাদক আর চোরাচালানের অভয়ারণ্য। এমপি পরিবার-পরিজন এবং ঘনিষ্ঠ নেতা-কর্মীরা এসব কাজে সম্পৃক্ত। এ পথেই গত নয় বছরে তারা অর্থবিত্তে ফুলে ফেঁপে উঠেছেন। লালমনিরহাট দিয়ে ভারত থেকে আসা ফেনসিডিল, গাঁজাসহ সব ধরনের মাদক নিয়ন্ত্রণ করেন মোতাহার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন নেতা। তার ভাতিজা মীর সাব্বির হোসেন মাদক সাম্রাজ্যের অঘোষিত গডফাদার।  বার কয়েক গ্রেফতার ও জেলহাজত ঘুরে আসার পরও তার মাদক বাণিজ্য বন্ধ হয়নি। সাব্বির হোসেন এমপি মোতাহার হোসেনের ছোট ভাই মোয়াজ্জেম হোসেন ওরফে বাবুল হোসেনের ছেলে। সংবাদপত্রে এসব ব্যাপারে সংবাদ হলে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দিয়ে তিনি হয়রানি করেন। লালমনিরহাটের এক সাংবাদিক ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ২৩টি মামলা করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। তিন বছর ধরে ওই সাংবাদিক নিজের বাড়িতে যেতে পারছেন না। তার পরিবারের সদস্যসহ নিকটাত্মীয়রা একাধিকবার গ্রেফতার হয়েছেন, জেল খেটেছেন। সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী মামলা করেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিন ও দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ পত্রিকার বিরুদ্ধেও।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারবিরোধী আন্দোলন সংগ্রামে মাঠ কাঁপানো হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার নজরুল ইসলাম, লালমনিরহাট পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক, সদর উপজেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফি, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ত্রাণ সম্পাদক খোরশেদ আলম দুলাল, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি সামসুল ইসলাম সরকার, আলী আখতার ও গোলাম কিবরিয়াদের মতো নেতাদের নিষ্ক্রিয় থাকতে বাধ্য করা হয়েছে। এদের অনেকেই এখন আর মুখ খুলতেও চান না। মোতাহার হোসেন এসব ত্যাগী নেতাদের দলীয় কর্মকাণ্ড থেকে হটাতে অনেক ক্ষেত্রে নিজের ছেলেকে ব্যবহার করেছেন, আবার কখনো লেলিয়ে দিয়েছেন নিজের মাদক ব্যবসায়ী ভাতিজা ও তার সহযোগীদের। ত্যাগী নেতাদের সরিয়ে মোতাহার হোসেন নিজের খেয়াল খুশিমতো আওয়ামী লীগকে ‘এমপি লীগে’ পরিণত করেছেন। ফলে বাধাহীনভাবেই সাম্রাজ্য আর সিন্ডিকেট চালাতে পারছেন তিনি। একটি মোবাইল কোম্পানির কাস্টমার কেয়ার বিভাগে নিছক কর্মচারী হিসেবে চাকরি করা তার ছেলে মাহমুদুল হাসান সোহাগ এখন লালমনিরহাট আওয়ামী লীগের কর্ণধার হয়ে উঠেছেন।

মোতাহার পরিবারের সম্পদের পাহাড় : একজন সিপাই থেকে কর্মজীবন শেষ করে জীবন-জীবিকার তাগিদে ডিলার হিসেবে ব্যবসায় নেমেছিলেন মোতাহার হোসেন। সে আয়ে জীবন-যাপন চললেও প্রাচুর্য আর অট্টালিকার স্বপ্ন দেখার তার সুযোগ ছিল না। অভাবনীয় সেই সুযোগ এসে যায় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনের মাধ্যমে। জাতীয় পার্টির দুর্গে আওয়ামী লীগের এমপি হওয়ায় মোতাহার হোসেন পেয়ে যান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর পদ। এরপর থেকে মোতাহার পরিবারকে আর পিছে তাকাতে হয়নি। লালমনিরহাটে একের পর এক সম্পদ কিনে কয়েক বছরের মধ্যে ধনাঢ্য হয়ে উঠেন তারা। ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করেই সম্পদের পাহাড় গড়েন মাত্র সাত বছর আগেও মোবাইল কোম্পানির কাস্টমার কেয়ারে চাকরি করা মোতাহার পুত্র মাহমুদুল হাসান সোহাগ। মোতাহার হোসেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পর চাকরি ছেড়ে দেন সোহাগ। এখন লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় মাহমুদুল একটি বাড়ি করেছেন ও সদরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ৮৫ শতক জমি রয়েছে তার। ঢাকায় আছে দেড় কোটি টাকা দামের একটি ফ্ল্যাট।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, গত পাঁচ বছর লালমনিরহাটের পানি উন্নয়ন বোর্ড ও তিস্তা ব্যারাজের টোল নিয়ন্ত্রণসহ স্থানীয় সব ধরনের ঠিকাদারি কাজ নিয়ন্ত্রণ করেন মোতাহার পুত্র। তাঁর বিপুল সম্পদের সূত্রপাত এখান থেকেই। আগে কোনো দিন সদস্য-সমর্থক না থাকলেও এখন তিনি হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। হাতীবান্ধা উপজেলার সিঙ্গিমারী ইউনিয়নের লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়কের দীঘিরহাট বাজার ঘেঁষে ২০ শতাংশ জমির ওপর মাহমুদুল হাসানের একটি বাড়ি রয়েছে। উপজেলা সদরের টংভাঙ্গা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলপাড়ায় ১০ শতাংশ জমি কিনে তা বেড়া দিয়ে ঘিরে রেখেছেন মাহমুদুল হাসান সোহাগ। হাতীবান্ধা ও পাটগ্রাম উপজেলার সংযোগস্থল লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়কে উপজেলার ফকিরপাড়া ইউনিয়নের জোড়াপুকুর নামক এলাকায় পেট্রলপাম্প করার জন্য ৩২ শতাংশ জমি কিনেছেন তিনি। পাটগ্রাম উপজেলা কলেজ মোড় বাইপাস সড়ক ঘেঁষে ২০ শতাংশ এবং বাউরা ইউনিয়নের আরেফা খাতুন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের কাছে ২৭ শতাংশ জমি কিনেছেন মাহমুদুল। রাজধানী ঢাকার শ্যামলীতে এক কোটি ৪৫ লাখ টাকা দামের একটি ফ্ল্যাটও কিনেছেন তিনি। এ ছাড়া রংপুরের প্রাইম মেডিকেলের পাশেও কয়েক কাঠা জমি আছে তার। হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতা বাজারে মোতাহার পরিবারের ৫তলা বিশাল মার্কেট রয়েছে। উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন ব্র্যাক অফিসের পাশেই আছে মোতাহারপুত্রের আলীশান বাড়ি। পরিবারের সদস্যরা সম্পদ বাড়াতে এগিয়েছেন রাজধানীর দিকেও। শ্যামলী ২ নম্বর রোডে কাঁচা লঙ্কা হোটেল ঘেঁষা ডমিনু অ্যাপার্টমেন্টের ৯ম তলা (গোটা ফ্লোর) কিনে নিয়েছেন মোতাহারপুত্র সোহাগ। কয়েক বছর আগে এক কোটি ৪০ লাখ টাকায় কেনা ফ্লোরটির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় আট কোটি টাকা বলে জানা গেছে। কাছাকাছি আরেকটি ৯ তলা ভবনে একাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে মোতাহারের আরেক পুত্র মাসুদের নামে। মোহাম্মদপুর ইকবাল রোডে একটি অ্যাপার্টমেন্ট ভবনেও এক কোটি ৭৫ লাখ টাকায় দুটি ফ্লোর কিনেন সোহাগ। গুলশানে পরিবারের সদস্যদের মালিকানায় গড়ে তোলা হয়েছে মোতাহার টাওয়ার। রংপুর বিয়াম স্কুল ঘেঁষা ১০ তলা ভবনের ৮ম তলার পুরোটা ৭০ লাখ টাকায় কিনে নেন সোহাগ ও মাসুদ। ভারতের আসামে হলদিবাড়ী মোতাহার হোসেনের শ্বশুরবাড়ি। সেখানেও মোতাহারের স্ত্রী মোসলেমা খাতুনের নামে ভিটেবাড়ি রয়েছে। ২০১৩-১৪ সালে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার সময়ই সেখানে আরও দুই একর জায়গা কিনে সোহাগ-মাসুদের নামে দুটি দ্বিতল ভবনযুক্ত বাগানবাড়ি বানানো হয়েছে। দেশে কোনোরকম রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রতিকূলে গেলেই তারা সপরিবারে সেখানে বসবাস করার যাবতীয় আয়োজন আগেভাগেই করে রেখেছেন।

মাত্র ৮/৯ বছরের ব্যবধানে এত টাকা কোত্থেকে এলো— এমন প্রশ্নের জবাবে লালমনিরহাটের এক ত্যাগী আওয়ামী লীগ নেতা জানান, এই ক’দিন আগে দুটি পদে নিয়োগ দিয়েই এমপি পরিবার প্রায় চল্লিশ লাখ টাকা কামিয়ে নিয়েছেন। লালমনিরহাটের একটি কলেজে ভাইস প্রিন্সিপ্যাল নিয়োগ বাবদ ২২ লাখ টাকা এবং অন্য দুজন শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে আদায় করা হয়েছে আরও ১৭ লাখ টাকা। ওই নেতা বলেন, ‘এভাবে ঘরের গৃহিণীরাও যদি দুই হাতে কামাতে থাকেন তাহলে কোটি কোটি টাকা জমাতে আর কদিনই বা লাগে?’

হাতীবান্ধা ও পাটগ্রামের স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা জানিয়েছেন, কেবল ছেলে সোহাগ আর মাসুদই নন, মোতাহার হোসেনের ভাই আবু বকর সিদ্দিক, মোয়াজ্জেম হোসেন, চাচাতো ভাই আলমগীর হোসেন, নজরুল হোসেন, শ্যালিকা রেজিনাসহ পরিবারের সবাই গত পাঁচ বছরে সম্পদশালী হয়েছেন। ২০০৮ সালে দেওয়া হলফনামায় মোতাহার হোসেনের বার্ষিক আয় ছিল দুই লাখ ৮৬ হাজার টাকা। আর ২০১৪ সালে নির্বাচন কমিশনের হলফনামায় তিনি বলেছেন তার বার্ষিক আয় ১৯ লাখ দুই হাজার ৩২০ টাকা। ২০০৮ সালে হলফনামায় প্রতিমন্ত্রী নগদ টাকা দেখিয়েছিলেন ৮৫ হাজার। ২০১৪ সালে ১৬ লাখ ৬১ হাজার ১৭৭ টাকা। গতবার তিনি মোট ১০ লাখ ৪৬ হাজার ২৯০ টাকার অস্থাবর সম্পদ দেখান। এবার ৯৪ লাখ ৫ হাজার ১৭৭ টাকা দেখান। ২০০৮ সালের হলফনামায় মোতাহার হোসেন তার স্ত্রীর নামে ৭২ হাজার টাকা মূল্যের ৭ দশমিক ১২ একর কৃষিজমি এবং ৮৫ হাজার টাকা মূল্যের ০.৬২ একর অকৃষিজমি দেখান। কিন্তু  শেষবারে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় তিনি তার স্ত্রীর নামে কোনো সম্পদ বা অর্থ দেখাননি। এর আগে মোতাহার হোসেন জানান, ঢাকায় রাজউকের একটি প্লট ও একটি নতুন গাড়ি কেনায় তার সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। তবে হলফনামায় বর্ণিত সম্পদের বাইরে তার আর কিছু নেই। স্ত্রী ও ছেলের নামে থাকা সম্পদ না দেখানোর কারণ সম্পর্কে তিনি সুনির্দিষ্ট কিছু বলেননি।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি
ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
সর্বশেষ খবর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল
ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত
আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি
জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের
নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত
রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে হত্যা শেষে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যা শেষে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটেপুটে খাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরে ফিরছেন পর্যটক
সাদাপাথরে ফিরছেন পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাখালী ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
মহাখালী ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি অক্টোবরে
খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি অক্টোবরে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি
ওয়াশিংটনের দিকে এখন সবার দৃষ্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড
স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট ভোগান্তি
রাজধানীতে মুষলধারে বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা