শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

লালমনিরহাটে মোতাহার সাম্রাজ্য

সিন্ডিকেট ও আত্মীয়করণে সম্পদের পাহাড়, ত্যাগী নেতাদের বিতাড়িত করে পরিবারের রাজত্ব কায়েমে নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ
সাঈদুর রহমান রিমন ও গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
লালমনিরহাটে মোতাহার সাম্রাজ্য

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দিনবদলের হাওয়ায় সারা দেশে উন্নয়নের জোয়ার বইতে শুরু করলেও লালমনিরহাটে কেবল মোতাহার হোসেন ও তার পরিবারের দিনবদল হয়েছে। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েই মোতাহারের স্বজন-পরিজন, সহযোগীরা চোরাচালান এবং মাদক বাণিজ্য থেকে শুরু করে সর্বত্র লুটপাটের মচ্ছবে মেতে ওঠেন। দলের প্রবীণ ও ত্যাগী নেতাদের হটিয়ে অযোগ্য-অদক্ষদের আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়ে লালমনিরহাটকে রীতিমতো ‘মোতাহার সাম্রাজ্যে’ পরিণত করেন তিনি। এই সাম্রাজ্যে তার বিরুদ্ধে কারও  টু শব্দ করার জো নেই। 

সর্বত্র খবরদারি ও জুলুমবাজির কারণে এলাকায় মোতাহার হোসেনের জনপ্রিয়তা এখন তলানিতে এসে ঠেকেছে। লালমনিরহাট-১ আসনের এই এমপি সাধারণ মানুষের অনাস্থা কুড়ানোর পাশাপাশি গোটা জেলায় আওয়ামী লীগকেও চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছেন। আগামী নির্বাচনে মোতাহার আবার মনোনয়ন পেলে দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-কোন্দল সংঘর্ষে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর মোতাহার হোসেনের ইশারায় দলে যোগ দেওয়া নেতারা ক্রমান্বয়ে ফুলে ফেঁপে উঠেন। তার ব্যবস্থাপনায় লালমনিরহাটের সর্বেসর্বায় পরিণত হয়েছেন হাতীবান্ধার সারাওয়ার হায়াৎ, লিয়াকত হোসেন বাচ্চু, পাটগ্রামের আনোয়ার হোসেন নাজু, নিজের ছেলে সোহাগ, স্ত্রী মোসলেমা খাতুন, ভাই আবু বকর সিদ্দিক দুলাল, মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল, লাকু, চাচাতো ভাই আলমগীর হোসেন রন্টু, নজরুল হোসেন পিন্টু, শ্যালিকা রেজিনা, বড়খাতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আমিন উদ্দিনসহ কয়েকজন। স্থানীয়রা বলছেন, মোতাহার তাদের নেপথ্য ইন্ধনদাতা। তিনি কোনোকিছু না জানার ভান করে থাকেন। সৎ-সজ্জন ও ত্যাগী আওয়ামী লীগার প্রমাণে তিনি নানা অভিনয় করে বেড়ান।

আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও প্রবীণ নেতা-কর্মীরা ক্ষোভ আর হতাশার সুরে বলেন, মোতাহার হোসেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে জেলার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তার গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠার কথা। কিন্তু তিনি এখন টাকা আর অঢেল সম্পদ গড়ায় ব্যস্ত। তাই আন্দোলন-সংগ্রামের সাথী, ত্যাগী নেতা কর্মীদের তিনি নানা কূটকৌশলে দূরে ঠেলে দিয়েছেন। কেউ তার বিরাগভাজন হলে তাদের দুর্দশার সীমা থাকে না। মস্তান পাঠিয়ে হামলা, সহযোগীদের দিয়ে একের পর এক মামলা, পুলিশ পাঠিয়ে যাকে তাকে গ্রেফতার করানো মোতাহার হোসেন ও তার  লোকদের কৌশল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ কূটকৌশলের কবলে পড়ে চরম অপমান অপদস্থ ও হয়রানির শিকার শতাধিক প্রবীণ নেতা-কর্মী এখন আর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের ধারে কাছে যেতেও সাহস পান না।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাট এখন মাদক আর চোরাচালানের অভয়ারণ্য। এমপি পরিবার-পরিজন এবং ঘনিষ্ঠ নেতা-কর্মীরা এসব কাজে সম্পৃক্ত। এ পথেই গত নয় বছরে তারা অর্থবিত্তে ফুলে ফেঁপে উঠেছেন। লালমনিরহাট দিয়ে ভারত থেকে আসা ফেনসিডিল, গাঁজাসহ সব ধরনের মাদক নিয়ন্ত্রণ করেন মোতাহার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন নেতা। তার ভাতিজা মীর সাব্বির হোসেন মাদক সাম্রাজ্যের অঘোষিত গডফাদার।  বার কয়েক গ্রেফতার ও জেলহাজত ঘুরে আসার পরও তার মাদক বাণিজ্য বন্ধ হয়নি। সাব্বির হোসেন এমপি মোতাহার হোসেনের ছোট ভাই মোয়াজ্জেম হোসেন ওরফে বাবুল হোসেনের ছেলে। সংবাদপত্রে এসব ব্যাপারে সংবাদ হলে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দিয়ে তিনি হয়রানি করেন। লালমনিরহাটের এক সাংবাদিক ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ২৩টি মামলা করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা। তিন বছর ধরে ওই সাংবাদিক নিজের বাড়িতে যেতে পারছেন না। তার পরিবারের সদস্যসহ নিকটাত্মীয়রা একাধিকবার গ্রেফতার হয়েছেন, জেল খেটেছেন। সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী মামলা করেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিন ও দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ পত্রিকার বিরুদ্ধেও।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারবিরোধী আন্দোলন সংগ্রামে মাঠ কাঁপানো হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার নজরুল ইসলাম, লালমনিরহাট পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক, সদর উপজেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফি, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ত্রাণ সম্পাদক খোরশেদ আলম দুলাল, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি সামসুল ইসলাম সরকার, আলী আখতার ও গোলাম কিবরিয়াদের মতো নেতাদের নিষ্ক্রিয় থাকতে বাধ্য করা হয়েছে। এদের অনেকেই এখন আর মুখ খুলতেও চান না। মোতাহার হোসেন এসব ত্যাগী নেতাদের দলীয় কর্মকাণ্ড থেকে হটাতে অনেক ক্ষেত্রে নিজের ছেলেকে ব্যবহার করেছেন, আবার কখনো লেলিয়ে দিয়েছেন নিজের মাদক ব্যবসায়ী ভাতিজা ও তার সহযোগীদের। ত্যাগী নেতাদের সরিয়ে মোতাহার হোসেন নিজের খেয়াল খুশিমতো আওয়ামী লীগকে ‘এমপি লীগে’ পরিণত করেছেন। ফলে বাধাহীনভাবেই সাম্রাজ্য আর সিন্ডিকেট চালাতে পারছেন তিনি। একটি মোবাইল কোম্পানির কাস্টমার কেয়ার বিভাগে নিছক কর্মচারী হিসেবে চাকরি করা তার ছেলে মাহমুদুল হাসান সোহাগ এখন লালমনিরহাট আওয়ামী লীগের কর্ণধার হয়ে উঠেছেন।

মোতাহার পরিবারের সম্পদের পাহাড় : একজন সিপাই থেকে কর্মজীবন শেষ করে জীবন-জীবিকার তাগিদে ডিলার হিসেবে ব্যবসায় নেমেছিলেন মোতাহার হোসেন। সে আয়ে জীবন-যাপন চললেও প্রাচুর্য আর অট্টালিকার স্বপ্ন দেখার তার সুযোগ ছিল না। অভাবনীয় সেই সুযোগ এসে যায় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনের মাধ্যমে। জাতীয় পার্টির দুর্গে আওয়ামী লীগের এমপি হওয়ায় মোতাহার হোসেন পেয়ে যান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর পদ। এরপর থেকে মোতাহার পরিবারকে আর পিছে তাকাতে হয়নি। লালমনিরহাটে একের পর এক সম্পদ কিনে কয়েক বছরের মধ্যে ধনাঢ্য হয়ে উঠেন তারা। ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করেই সম্পদের পাহাড় গড়েন মাত্র সাত বছর আগেও মোবাইল কোম্পানির কাস্টমার কেয়ারে চাকরি করা মোতাহার পুত্র মাহমুদুল হাসান সোহাগ। মোতাহার হোসেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পর চাকরি ছেড়ে দেন সোহাগ। এখন লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় মাহমুদুল একটি বাড়ি করেছেন ও সদরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ৮৫ শতক জমি রয়েছে তার। ঢাকায় আছে দেড় কোটি টাকা দামের একটি ফ্ল্যাট।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, গত পাঁচ বছর লালমনিরহাটের পানি উন্নয়ন বোর্ড ও তিস্তা ব্যারাজের টোল নিয়ন্ত্রণসহ স্থানীয় সব ধরনের ঠিকাদারি কাজ নিয়ন্ত্রণ করেন মোতাহার পুত্র। তাঁর বিপুল সম্পদের সূত্রপাত এখান থেকেই। আগে কোনো দিন সদস্য-সমর্থক না থাকলেও এখন তিনি হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। হাতীবান্ধা উপজেলার সিঙ্গিমারী ইউনিয়নের লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়কের দীঘিরহাট বাজার ঘেঁষে ২০ শতাংশ জমির ওপর মাহমুদুল হাসানের একটি বাড়ি রয়েছে। উপজেলা সদরের টংভাঙ্গা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলপাড়ায় ১০ শতাংশ জমি কিনে তা বেড়া দিয়ে ঘিরে রেখেছেন মাহমুদুল হাসান সোহাগ। হাতীবান্ধা ও পাটগ্রাম উপজেলার সংযোগস্থল লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়কে উপজেলার ফকিরপাড়া ইউনিয়নের জোড়াপুকুর নামক এলাকায় পেট্রলপাম্প করার জন্য ৩২ শতাংশ জমি কিনেছেন তিনি। পাটগ্রাম উপজেলা কলেজ মোড় বাইপাস সড়ক ঘেঁষে ২০ শতাংশ এবং বাউরা ইউনিয়নের আরেফা খাতুন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের কাছে ২৭ শতাংশ জমি কিনেছেন মাহমুদুল। রাজধানী ঢাকার শ্যামলীতে এক কোটি ৪৫ লাখ টাকা দামের একটি ফ্ল্যাটও কিনেছেন তিনি। এ ছাড়া রংপুরের প্রাইম মেডিকেলের পাশেও কয়েক কাঠা জমি আছে তার। হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতা বাজারে মোতাহার পরিবারের ৫তলা বিশাল মার্কেট রয়েছে। উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন ব্র্যাক অফিসের পাশেই আছে মোতাহারপুত্রের আলীশান বাড়ি। পরিবারের সদস্যরা সম্পদ বাড়াতে এগিয়েছেন রাজধানীর দিকেও। শ্যামলী ২ নম্বর রোডে কাঁচা লঙ্কা হোটেল ঘেঁষা ডমিনু অ্যাপার্টমেন্টের ৯ম তলা (গোটা ফ্লোর) কিনে নিয়েছেন মোতাহারপুত্র সোহাগ। কয়েক বছর আগে এক কোটি ৪০ লাখ টাকায় কেনা ফ্লোরটির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় আট কোটি টাকা বলে জানা গেছে। কাছাকাছি আরেকটি ৯ তলা ভবনে একাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে মোতাহারের আরেক পুত্র মাসুদের নামে। মোহাম্মদপুর ইকবাল রোডে একটি অ্যাপার্টমেন্ট ভবনেও এক কোটি ৭৫ লাখ টাকায় দুটি ফ্লোর কিনেন সোহাগ। গুলশানে পরিবারের সদস্যদের মালিকানায় গড়ে তোলা হয়েছে মোতাহার টাওয়ার। রংপুর বিয়াম স্কুল ঘেঁষা ১০ তলা ভবনের ৮ম তলার পুরোটা ৭০ লাখ টাকায় কিনে নেন সোহাগ ও মাসুদ। ভারতের আসামে হলদিবাড়ী মোতাহার হোসেনের শ্বশুরবাড়ি। সেখানেও মোতাহারের স্ত্রী মোসলেমা খাতুনের নামে ভিটেবাড়ি রয়েছে। ২০১৩-১৪ সালে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার সময়ই সেখানে আরও দুই একর জায়গা কিনে সোহাগ-মাসুদের নামে দুটি দ্বিতল ভবনযুক্ত বাগানবাড়ি বানানো হয়েছে। দেশে কোনোরকম রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রতিকূলে গেলেই তারা সপরিবারে সেখানে বসবাস করার যাবতীয় আয়োজন আগেভাগেই করে রেখেছেন।

মাত্র ৮/৯ বছরের ব্যবধানে এত টাকা কোত্থেকে এলো— এমন প্রশ্নের জবাবে লালমনিরহাটের এক ত্যাগী আওয়ামী লীগ নেতা জানান, এই ক’দিন আগে দুটি পদে নিয়োগ দিয়েই এমপি পরিবার প্রায় চল্লিশ লাখ টাকা কামিয়ে নিয়েছেন। লালমনিরহাটের একটি কলেজে ভাইস প্রিন্সিপ্যাল নিয়োগ বাবদ ২২ লাখ টাকা এবং অন্য দুজন শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে আদায় করা হয়েছে আরও ১৭ লাখ টাকা। ওই নেতা বলেন, ‘এভাবে ঘরের গৃহিণীরাও যদি দুই হাতে কামাতে থাকেন তাহলে কোটি কোটি টাকা জমাতে আর কদিনই বা লাগে?’

হাতীবান্ধা ও পাটগ্রামের স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা জানিয়েছেন, কেবল ছেলে সোহাগ আর মাসুদই নন, মোতাহার হোসেনের ভাই আবু বকর সিদ্দিক, মোয়াজ্জেম হোসেন, চাচাতো ভাই আলমগীর হোসেন, নজরুল হোসেন, শ্যালিকা রেজিনাসহ পরিবারের সবাই গত পাঁচ বছরে সম্পদশালী হয়েছেন। ২০০৮ সালে দেওয়া হলফনামায় মোতাহার হোসেনের বার্ষিক আয় ছিল দুই লাখ ৮৬ হাজার টাকা। আর ২০১৪ সালে নির্বাচন কমিশনের হলফনামায় তিনি বলেছেন তার বার্ষিক আয় ১৯ লাখ দুই হাজার ৩২০ টাকা। ২০০৮ সালে হলফনামায় প্রতিমন্ত্রী নগদ টাকা দেখিয়েছিলেন ৮৫ হাজার। ২০১৪ সালে ১৬ লাখ ৬১ হাজার ১৭৭ টাকা। গতবার তিনি মোট ১০ লাখ ৪৬ হাজার ২৯০ টাকার অস্থাবর সম্পদ দেখান। এবার ৯৪ লাখ ৫ হাজার ১৭৭ টাকা দেখান। ২০০৮ সালের হলফনামায় মোতাহার হোসেন তার স্ত্রীর নামে ৭২ হাজার টাকা মূল্যের ৭ দশমিক ১২ একর কৃষিজমি এবং ৮৫ হাজার টাকা মূল্যের ০.৬২ একর অকৃষিজমি দেখান। কিন্তু  শেষবারে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় তিনি তার স্ত্রীর নামে কোনো সম্পদ বা অর্থ দেখাননি। এর আগে মোতাহার হোসেন জানান, ঢাকায় রাজউকের একটি প্লট ও একটি নতুন গাড়ি কেনায় তার সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। তবে হলফনামায় বর্ণিত সম্পদের বাইরে তার আর কিছু নেই। স্ত্রী ও ছেলের নামে থাকা সম্পদ না দেখানোর কারণ সম্পর্কে তিনি সুনির্দিষ্ট কিছু বলেননি।

এই বিভাগের আরও খবর
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫২
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫২

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শিশুশ্রম থাকলে অর্থনৈতিক নৈতিকতা থাকে না : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
শিশুশ্রম থাকলে অর্থনৈতিক নৈতিকতা থাকে না : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টরা দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিস্টরা দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রদল নেতাকে অব্যাহতি
সেই ছাত্রদল নেতাকে অব্যাহতি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লরির চাপায় নিহত ১
লরির চাপায় নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সংঘাতে মার্কিন সম্পৃক্ততা হবে ‘খুবই বিপজ্জনক’ : ইরান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এই সংঘাতে মার্কিন সম্পৃক্ততা হবে ‘খুবই বিপজ্জনক’ : ইরান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির পথে সবচেয়ে বড় বাধা নেতানিয়াহু সরকার : এরদোয়ান
শান্তির পথে সবচেয়ে বড় বাধা নেতানিয়াহু সরকার : এরদোয়ান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিআইডব্লিউটি’র ব্যবস্থাপনায় ‘বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবস’ উদযাপিত
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিআইডব্লিউটি’র ব্যবস্থাপনায় ‘বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবস’ উদযাপিত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলার পর থেকে অন্তত ৪৩০ জন নিহত : ইরান
ইসরায়েলের হামলার পর থেকে অন্তত ৪৩০ জন নিহত : ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সভা
কিশোরগঞ্জ জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৩ জন
বরগুনায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদদের নিয়ে দলীয়করণ হলে তাদের অবমূল্যায়ন করা হবে : ডা. জাহিদ
জুলাই শহীদদের নিয়ে দলীয়করণ হলে তাদের অবমূল্যায়ন করা হবে : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণ, চীন যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ ৯ সদস্যদের প্রতিনিধি
কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণ, চীন যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ ৯ সদস্যদের প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’
‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা
বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন
কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু
গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬
ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৌলভীবাজারে অবৈধ বালু উত্তোলনে তিনজনকে কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে অবৈধ বালু উত্তোলনে তিনজনকে কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগরিকত্ব পরিবর্তন করায় কটাক্ষ, যা বললেন আদনান সামি
নাগরিকত্ব পরিবর্তন করায় কটাক্ষ, যা বললেন আদনান সামি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়