শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

আরও তিন মামলায় গ্রেফতার খালেদা

রায়ের সার্টিফায়েড কপি পাননি আইনজীবীরা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আরও তিন মামলায় গ্রেফতার খালেদা

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় কারান্তরিন্ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তেজগাঁও ও শাহবাগ থানায় করা দুটি এবং কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে দায়ের করা নাশকতার মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হয়েছে। কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নতুন করে শ্যোন অ্যারেস্ট হওয়ায় অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার পাশাপাশি এ দুই মামলায়ও পৃথক করে জামিন নিতে হবে বিএনপি চেয়ারপারসনকে। এদিকে রায়ের সত্যায়িত অনুলিপি না পাওয়ায় গতকাল পর্যন্ত রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারেননি খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। আজ রায়ের কপি পাওয়ার আশা তাদের।

শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানোর বিষয়ে কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘রাজধানীর তেজগাঁও, শাহবাগ ও কুমিল্লা থানার তিনটি মামলায় জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানার কপি আমরা হাতে পেয়েছি। এখন তার মুক্তির জন্য এ তিন মামলায় জামিন নিতে হবে।’ সব মিলিয়ে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে পাঁচটি গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি রয়েছে। এ বিষয়ে কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) তানভির সালেহিন ইমন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কুমিল্লায় নাশকতার ঘটনায় দুটি মামলা করা হয়েছিল। ওই দুই মামলায়ই খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী আমরা পরোয়ানার কপি ঢাকায় পাঠিয়ে দিয়েছি।’ এখন ঢাকা থেকেই এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে বলে তিনি জানান। রায়ের সার্টিফায়েড কপির বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ও খালেদা জিয়ার অন্যতম আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রায়ের পরই আমরা সার্টিফায়েড কপির জন্য আবেদন করেছি। সোমবার পর্যন্ত আমাদের কপি সরবরাহ করা হয়নি। সার্টিফায়েড কপি পাওয়ার পরই আমরা আপিল ও জামিনের বিষয়ে প্রক্রিয়া শুরু করব। আশা করছি মঙ্গলবার (আজ) কপি হাতে পাব।’ পাঁচটি গ্রেফতারি পরোয়ানার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এসব গ্রেফতারি পরোয়ানা কীভাবে নিষ্পত্তি করা যায় সে বিষয়টি আমরা দেখছি।’

পাঁচ মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা : দুর্নীতি মামলায় কারান্তরিন্ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাশকতা ও মানহানিসহ পাঁচটি মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি রয়েছে। মামলাগুলো হচ্ছে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পেট্রলবোমায় আটজনকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনের দুটি মামলা, যুদ্ধাপরাধীদের মদদ দেওয়ার একটি মানহানির মামলা, ভুয়া জন্মদিন পালন করে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সুনাম নষ্টের একটি মামলা এবং স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিরূপ মন্তব্যের একটি মামলা। গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করার পর খালেদা জিয়া এসব মামলায় জামিন নেননি। তাই জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় জামিন পাওয়ার পর আবার এ পাঁচ মামলায়ও তাকে জামিন নিতে হবে। আটজনকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গত বছর ৯ অক্টোবর গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন কুমিল্লার জেলা জজ আদালত। একই ঘটনায় করা হত্যা মামলায় চলতি বছর ২ জানুয়ারি কুমিল্লার ৫ নম্বর অতিরিক্ত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি তার বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানসহ অন্য পাঁচ আসামিকে দেওয়া হয়েছে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড। ঢাকার পাঁচ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. আখতারুজ্জামান এ রায় দেন। রায়ে খালেদা জিয়া ছাড়া অন্য আসামিদের ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। রায়ের পরপরই কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হয় নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কারাগার ভবনে।

মামলায় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য কাজী সালিমুল হক কামাল, সাবেক মুখ্য সচিব ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান ও ব্যবসায়ী সরফুদ্দিন আহমেদ। এর মধ্যে তারেক রহমান বিদেশে অর্থ পাচারের এক মামলায় সাত বছরের সাজার রায় মাথায় নিয়ে ১০ বছর ধরে দেশের বাইরে পলাতক জীবন যাপন করছেন। একইভাবে কামাল সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমানও পলাতক। রায়ের পর পলাতক এই তিন আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি জারি করেছেন আদালত। ১০ বছর আগে সৌদি আরব থেকে এতিমদের জন্য আসা ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা খালেদা জিয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে এ মামলার অভিযোগপত্র  (চার্জশিট) আদালতে দাখিল করেন।

এর প্রায় পাঁচ বছর পর ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ অভিযোগ (চার্জ) গঠন করে বিচার শুরু করেন। গত বছর ৪ ডিসেম্বর এ মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে আত্মপক্ষ সমর্থনের শুনানি শেষ হয়। এরপর ১৯ ডিসেম্বর মামলার যুক্তিতর্ক শুরু হয়। ২৫ জানুয়ারি উভয় পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন সমাপ্ত হলে ৮ ফেব্রুয়ারি রায়ের দিন নির্ধারণ করেন বিচারক।

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না
কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
সর্বশেষ খবর
যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

এই মাত্র | জাতীয়

গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’
‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা
বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ
তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল
সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা
কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি
নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন

৫৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু
বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে আগুন, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে আগুন, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য
চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পাটগ্রামে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
পাটগ্রামে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাভারে রং মিস্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
সাভারে রং মিস্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘তাণ্ডব’ সিনেমার স্টান্টম্যানের মৃত্যু
‘তাণ্ডব’ সিনেমার স্টান্টম্যানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুইজনের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চালু হলো নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস
চালু হলো নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রি স্বীকৃতির দাবিতে সিরাজগঞ্জে নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ডিগ্রি স্বীকৃতির দাবিতে সিরাজগঞ্জে নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় ৩০ জন প্রতিবন্ধীকে হুইলচেয়ার বিতরণ
কোটালীপাড়ায় ৩০ জন প্রতিবন্ধীকে হুইলচেয়ার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জিয়াউর রহমান সমাজ কল্যাণ পরিষদের আলোচনা সভা
নোয়াখালীতে জিয়াউর রহমান সমাজ কল্যাণ পরিষদের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনতিবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন : ফারুক
অনতিবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতার আত্মসাৎ করা জমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন
আওয়ামী লীগ নেতার আত্মসাৎ করা জমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ