শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

এখন আর সংলাপের পরিবেশ নেই : কাদের

প্রিন্ট ভার্সন
এখন আর সংলাপের পরিবেশ নেই : কাদের

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির সঙ্গে এখন সংলাপের কোনো পরিবেশ নেই। সংলাপের পরিস্থিতিও তৈরি হয়নি। তিনি গতকাল দুপুরে ট্রেনযাত্রায় সফরের সময় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, ক্ষমতায় থাকাকালে বিএনপি লুটপাট, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস সৃষ্টি, বিরোধী দলে থেকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে নিরীহ মানুষ হত্যা করেছে। তাই দেশের মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। দলটির শীর্ষ নেত্রী দুর্নীতি মামলায় সাজা ভোগ করছেন। নেতা-কর্মীরা হতাশায় ভুগছেন। আন্দোলনে জনগণকে সংগঠিত করতে পারছে না। সে কারণে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র অথবা তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকার পথ খুঁজছেন। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নিলেও নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতা পাবে। অতীতেও পেয়েছিল। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দলকে আবার ক্ষমতায় আনতে হবে। বিএনপির মহাসচিব বলেছেন, ‘গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সংলাপ প্রয়োজন, না হলে বিএনপি অংশ নেবে না’—জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশের পরিস্থিতি এমন উত্তপ্ত হয়নি যে, সংলাপ করে বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে হবে। সে ধরনের অবজেক্টটিভ পরিস্থিতি যদি থাকত, তাহলে আমরা নয়, নির্বাচন কমিশনই সংলাপ করত। অবান্তর প্রস্তাব বিএনপি নিয়ে এসেছে। তারা নির্বাচনে হেরে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই এ কথা বলছে। তারা হতাশায় ভুগছে। একদিকে নৈরাজ্য পরিবেশ তৈরি, নির্বাচন বানচাল করতে চাইছে, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করে তারা নির্বাচন থেকে সরে আসার পথ খুঁজছে কিনা সেটাই আমার সন্দেহ। বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি না হলে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে না— যদি তাই হয়, তাহলে একাদশ সংসদ নির্বাচন কি দেশ-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে? জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, রাজনৈতিক দল তাদের নিজের প্রয়োজনেই অংশ নেবে। আর যদি না নেয়, তাহলে সে সিদ্ধান্ত তাদের। বিএনপি না এলে কেন নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না? দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন কী গ্রহণযোগ্য হয়নি? বিএনপি নির্বাচনে না এসে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভোট হওয়ার ফাঁদ তৈরি করে দিয়েছিল। দশম সংসদ নির্বাচনের পর আইপিও ও সিপিইউ সম্মেলন বাংলাদেশে হয়েছে। বাংলাদেশে এই দুটি বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলন করার মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে, দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হয়েছে। এখন যদি বিএনপি নির্বাচনে না আসে তাহলে আমাদের কী করার আছে? এখন নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। সরকার রুটিং ওয়ার্ক কাজ করবে। নির্বাচন কমিশন নির্বাচন করবে তাতে তাদের আপত্তি কোথায়? তবে বিএনপিকে এতটুকু আশ্বস্ত করতে পারি, আমাদের আগের আমলে পাঁচটি সিটি করপোরেশনে যেমন ফেয়ার ইলেকশন হয়েছে: রংপুর, নারায়ণগঞ্জ ও কুমিল্লায় যেমন ভোট হয়েছে; আবার সিলেট, রাজশাহী, গাজীপুর, খুলনা ও বরিশালে যে রকম সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য ভোট হয়েছে— একাদশ সংসদ নির্বাচন তেমন শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য হবে। এখন কুমিল্লায় জিতলে ভালো নির্বাচন আর গাজীপুরে হারলে খারাপ নির্বাচন এটা তো দ্বিমুখী আচরণ। তিনি বলেন, বিএনপি আইন মানে না, বিচার মানে না। ৩০টি মামলায় কী করে জামিন হলো? অনেক আগেই তার মামলা শেষ হয়ে যেত, যদি তিনি সঠিক সময়ে হাজিরা দিতেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে চোরাপথে সরকার হটাতে চায়। তাই তারা নানা ষড়যন্ত্র চক্রান্ত করে বেড়ায়। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচনে যাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে পাঁচটি শর্ত দিয়েছে। তারা এই শর্ত নিয়ে কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক করছে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, কূটনীতিকরা কি এ শর্ত মেনে নেবে! বা মেনে নিতে পারে? সরকারকে তাদের পছন্দ না হতে পারে কিন্তু তারা দেশকে কেন ছোট করছে? বিদেশিদের কাছে কেন যাচ্ছে? জনগণের কাছে যাক। তাদের দাবি তুলে ধরুক। জনগণের কাছে শর্তগুলো তুলে ধরুক। আন্দোলনের জন্য তাদের ৫০০ লোক জড়ো করার ক্ষমতা নেই। তারা জনগণকে সংগঠিত করতে পারবে না।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, এ দেশের ইতিহাসে বিরোধী দলের রাজনীতি দগদগে ব্যর্থতার প্রমাণ দিয়েছে বিএনপি। এর আগে পরে কোনো বিরোধী দল এত ব্যর্থ হয়নি। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যর্থ বিএনপি। আন্দোলনে বিজয়ী হওয়ার যে রেকর্ড তা দেখাতে পারেনি। গত ১০ বছরে সবচেয়ে শোচনীয়। এটা লজ্জাজনক, দুঃখজনক। দেশের মানুষের কাছে প্রেস ব্রিফিং ছাড়া তাদের উপস্থিতি দেখাতে পারছে না। তারা সরকারের পদত্যাগ কেন দাবি করছে, জনগণ তো আমাদের সঙ্গে আছে। তাদের ডাকে সাড়া দেয়নি। আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা বেড়েছে জানিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ইন্টারন্যাশনাল সংস্থা আরআইআরের জরিপে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ সম্পর্কে একটি জরিপ এসেছে। সেই জরিপে আওয়ামী লীগের চেয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা সবচেয়ে বেশি। আওয়ামী লীগেরও কম নয়। আওয়ামী লীগেরও ৬২ ভাগ জনপ্রিয়তা বেড়েছে। আর নেত্রীর জনপ্রিয়তা বেশি। ভোটের মাঠে নেত্রীর জনপ্রিয়তার প্রভাব আওয়ামী লীগের পক্ষেই আসবে। আওয়ামী লীগ আর বিএনপির মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে, বিএনপির রাজনীতি ক্ষমতাকেন্দ্রিক। তারা ক্ষমতাকে কেন্দ্র করে নিজেদের পকেট ভরতে চায়। আওয়ামী লীগ দেশের কল্যাণে কাজ করে। গণমুখী রাজনীতি। জনকল্যাণে পদক্ষেপ গ্রহণ করে। আর বিএনপি লুটে খায়। সরকারের ভিতরে আরেকটি সরকার  তৈরি করে কমিশন খায়। দেশের অর্থ পাচার করে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস করে। জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটায়।

আগামী সংসদ নির্বাচনে জোটকে কত আসন ছেড়ে দেবেন— জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা মহাজোটকে ৬৫-৭০টি আসন ছেড়ে দিতে প্রস্তুত আছি। জাতীয় পার্টি কি মহাজোটে আসবে নাকি বিরোধী দল হিসেবে নির্বাচন করবে— এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জোটের সমীকরণ হবে রাজনৈতিক মেরুকরণ অনুযায়ী। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে জাতীয় পার্টি আমাদের সঙ্গেই থাকবে। দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আগামীতে দলকে ক্ষমতায় আনা আপনার সামনে বিরাট চ্যালেঞ্জ মনে হচ্ছে— এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি মনে করি, জীবনটাই চ্যালেঞ্জ। কোনো কিছুই বিনা চ্যালেঞ্জে অর্জন করা যায় না। আওয়ামী লীগের জন্মটাই চ্যালেঞ্জ। আমাদের বিকাশ একটা চ্যালেঞ্জ। ঝড়ঝাপ্টা মোকাবিলা করেই আজকে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। আঁধার, ঢেউ, গর্জন সবকিছু মোকাবিলা করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আপনার আহ্বান কী থাকবে?— জানতে চাইলে তিনি বলেন, সামনে নির্বাচন। চ্যালেঞ্জিং একটা সময়। এ সময়ে প্রথমে আমাদের ঐক্য দরকার। দলকে টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আনতে হবে। যেখানে যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক, তার পক্ষেই কাজ করতে হবে। মনে রাখবেন নৌকার বিকল্প নেই। দেশকে এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই।

শেখ হাসিনা মানেই উন্নয়ন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে দেশ এগিয়ে যাবে। আর বিএনপি এলে দেশ পিছিয়ে যাবে। সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত হবে। দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান, ব্যক্তির বিরুদ্ধে ক্ষোভ-আক্রোশ থাকতেই পারে। সব ভুলে গিয়ে নৌকার জন্য ঐক্যবদ্ধ প্রচারণা চালাতে হবে। মনে রাখতে হবে, একেকটি আসনের জন্য আমাদের অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে ১৯৯৬ সালে। আমরা এত কাজ, এত উন্নয়ন করার পরও যেন সিলেটের মতো দৃষ্টান্ত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।  বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে হাজার হাজার মামলার অভিযোগ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি অন্ধকারে কথা বলে। কারণ আলোতে নিজের মুখ দেখা গেলে সত্য জিনিসটা তাদের চোখের সামনে ভেসে উঠবে। তারা ক্ষমতায় থাকতে আমাদের ২১ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। ৭০ হাজার মামলা দিয়ে লাখ লাখ নেতা-কর্মীকে ঘরছাড়া করেছে। তারা বাড়িতে ঘুমাতে পারেনি। ঘরের চাল খুলে নিয়ে গেছে। টিউবওয়েল পর্যন্ত উপড়ে ফেলা হয়েছে। বিষ দিয়ে মাছ মেরে ফেলা হয়েছে। তিনি বলেন, আজ বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বড় বড় কথা বলেন। তাকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, বিএনপি আমলে আমার নির্বাচনী এলাকার সাড়ে তিন হাজার নেতা-কর্মীর নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেফতার, হয়রানি, নির্যাতন করা হয়েছিল। তাদের এক দিনের জন্যও বাড়িতে আসতে দেওয়া হয়নি। বাবা-মা মারা যাওয়ার পর জানাজা, দাফন-কাফনে অংশ নিতে এলেও তাদের গ্রেফতার করে মা-বাবার মুখ পর্যন্ত দেখতে দেয়নি। মওদুদ সাহেব কি তা ভুলে গেছেন? কিছু গণমাধ্যমের সমালোচনা করে কাদের বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যেখানে একজন লোকও মারা যায়নি সেখানে শিক্ষার্থী মারা গেলেন বলে গুজব ছড়ানো হলো। একজন স্বনামখ্যাত ব্যক্তি তো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে গণহত্যার সঙ্গে তুলনা করলেন। আর কিছু কিছু মিডিয়ায় আমাদের দলের আহত নেতা-কর্মীদের কোমলমতি শিক্ষার্থী বানিয়ে দেওয়া হলো। অর্থাৎ বিএনপি যেখানে আন্দোলন করতে ব্যর্থ সেখানে কিছু মিডিয়া তাদের সহচর হিসেবে কাজ করছে। হয়তো বিএনপির আন্দোলনের পেছনে বা বিএনপির পেছনে ওইসব মিডিয়া কাজ করছে। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা উন্নয়ন দিয়ে, অর্জন দিয়ে, সাফল্যের পালক যেভাবে যুক্ত করছেন, সেই অবস্থায় বিএনপির পক্ষে জনগণকে নিয়ে তাদের আন্দোলন গড়ে তোলা সম্ভব নয়। যে কারণে তারা নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে গিয়ে নানামুখী নাশকতা করার ছক কাটছে। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দুবাই, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে ষড়যন্ত্র করছে। এ ছাড়াও কিছু কিছু বিদেশি দূতাবাসও তাদের সহযোগিতা করছে। এ খবর আমাদের কাছে আছে। সেসব দেশের কাছে আমরা জানিয়েছি, তাদের দেশের দূতাবাসের কর্মকর্তারা কেন সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে বৈঠক করছে। কিছু কিছু দূতাবাস অফিস যেন বিএনপির সেকেন্ড অফিস। নির্বাচনী সফর সম্পর্কে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নাশকতার ছক করছে, নির্বাচন ভণ্ডুল করার চেষ্টা করছে। এর বিরুদ্ধে নেতা-কর্মী এবং দেশের জনগণকে সতর্ক করে দিতে সফর শুরু করেছি। নেতাদের সঙ্গে কর্মীদের যদি দূরত্ব থাকে সেগুলো নিরসন করতে এসেছি। জনগণের সঙ্গে কোথাও যদি দেয়াল উঠে থাকে তাহলে সেগুলো সরানোর জন্য বেরিয়েছি। শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়ন, অর্জনের বার্তা দিতেই আমরা এসেছি। নির্বাচনকালীন সরকার কবে গঠন হবে, কারা থাকছেন— টেকনোক্র্যাট কোঠায় কেউ মন্ত্রী হতে পারেন কিনা জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, অক্টোবরে  নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হবে। সেই সরকারে কে কে থাকবেন, কতজন থাকবেন, তা চূড়ান্ত করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যেখানে মন্ত্রী ছেঁটে ফেলা হচ্ছে, সেখানে টেকনোক্র্যাট কোঠায় মন্ত্রী আমদানির কারণ তো দেখি না।

 

ঘরের ভিতরে ঘর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা প্রতিপক্ষকে প্রতিপক্ষ মনে করি। কাউকে তুচ্ছ ভাবি না। আমরা জনগণকে নিয়েই মোকাবিলা করতে চাই। আমরা ঢাকায় বসে বিএনপির মতো বিষোদগার করছি না। আমরা তৃণমূলে যাচ্ছি, উন্নয়নের বার্তা পৌঁছাচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে