শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

ভয়ঙ্কর ঝুঁকিতে ৩২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভারে ডাউনলোড করা হচ্ছে ম্যালওয়্যার, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াসহ ৬ দেশের হ্যাকারদের ফাঁদ, রানস্যামওয়্যার ম্যালওয়্যার দিয়ে দাবি করতে পারে অর্থ
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ঙ্কর ঝুঁকিতে ৩২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ

যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়াসহ ছয় দেশের হ্যাকারদের সঙ্গে সন্দেহজনক যোগাযোগ করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। ঝুঁকিপূর্ণ ম্যালওয়্যারও ডাউনলোড করছেন তারা। শুধু তাই নয়, অন্তত তিনটি দেশের সন্দেহজনক সার্ভারে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তথ্য আদান-প্রদানের প্রমাণ পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডাটা সেন্টারে স্থাপিত সাইবার সেন্সরে ঝুঁকিপূর্ণ এই বিষয়গুলো ধরা পড়েছে। এটি পরিচালনা করছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বিষয়গুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে ভয়াবহ ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে প্রায় ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিছু বেশি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাইবার সেন্সরে যা ধরা পড়েছে, এটি ঘটে থাকলে কেবল বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ নয়, বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর আর্থিক লেনদেন রয়েছে। তিনি বলেন, এর আগে রিজার্ভের যে অর্থ চুরি হলো শুধু সেই টাকা উদ্ধারের পেছনে পড়ে থাকলে চলবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচিত শক্তভাবে সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। আর যেসব অভিযোগ উঠছে দ্রুততার সঙ্গে সেগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া, যাতে ভবিষ্যতে আর এ ধরনের দুর্ঘটনা না ঘটে। আমরা দ্বিতীয়বার এ ধরনের দুর্ঘটনার খবর শুনতে চাই না, বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক এই গভর্নর।

২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে (নিউইয়র্ক ফেড) রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার চুরি হয়। ফিলিপাইনের ব্যাংক আরসিবিসির মাধ্যমে ওই অর্থের বেশিরভাগ সরিয়ে নেওয়া হয়। আরসিবিসি ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশকে কোনো অর্থ ফেরত দেওয়ার পরিকল্পনা তাদেও নেই। রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দায়িত্ব অস্বীকার করে তারা বলেছে, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের অবহেলা ও অসাবধানতার’ দায় বাংলাদেশকেই নিতে হবে। চুরি হওয়া অর্থ ফিলিপাইন থেকে অন্য দেশে পাচার হয়েছে। অবশ্য এর মধ্যে শ্রীলঙ্কায় যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ও ফিলিপাইনে যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ফেরত আনা সম্ভব হয়েছে। বাকি ৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার ফেরত পাওয়া এখনো অনিশ্চিত। ওই ঘটনার রেশ না কাটতেই নতুন করে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে হ্যাকারদের সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগ উঠেছে।

গত ৩১ মার্চ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের জাতীয় ডাটা সেন্টার ও সাইবার নিরাপত্তা বিভাগ থেকে একটি সাইবার সেন্সর রিপোর্ট পাঠিয়ে বলা হয় : যেসব ত্রুটির কথা উল্লেখ রয়েছে, সে বিষয়গুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করে যেন ওই বিভাগকে অবহিত করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টে পাঠানো ওই চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিবের কাছে।

সাইবার সেন্সর রিপোর্টটি সংযুক্ত করে চিঠিতে বলা হয়, (১) বাংলাদেশ ব্যাংকের আইপির সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া নেদারল্যান্ডসের সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে যোগাযোগ এবং ম্যালওয়্যার ডাউনলোড পরিলক্ষিত হচ্ছে। (২) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জার্মানির সন্দেহজনক সার্ভারে তথ্য প্রেরণ ও গ্রহণ। শনাক্তকৃত সার্ভারগুলো রেনসামওয়্যার ইনফ্রাস্টচার হিসেবে চিহ্নিত। এই ত্রুটির কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভার রেনসামওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত করার পথ হ্যাকাররা সৃষ্টি করেছে। রেনসামওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত সার্ভারগুলের সব তথ্য এনক্রিপটেড হয়ে পড়ে এবং হ্যাকাররা মুক্তিপণ হিসেবে অর্থ দাবি করে থাকে যা পরিশোধ করলেও তথ্য পুনরুদ্ধার অত্যন্ত দুরূহ। (৩) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, রোমানিয়া, নেদারল্যান্ডস, জার্মানির সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত আইপির ওয়েব কানেকশন পরিলক্ষিত হয়েছে। 

জাতীয় ডাটা সেন্টার ও সাইবার নিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক তারেক মোসাদ্দেক বরকতউল্লাহ চিঠিতে উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাঝে গত ২২ জুলাই এমওইউ (সমঝোতা স্মারক) স্বাক্ষরিত হয়। এর আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডাটা সেন্টারে সাইবার সেন্সর স্থাপন করা হয়েছে। গত ১১ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সাইবার সেন্সর হতে প্রাপ্ত তথ্য নিরীক্ষা করে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেটওয়ার্কে এ ম্যালওয়্যারের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়েছে।

কম্পিউটার কাউন্সিলের এই সাইবার সেন্সর রিপোর্ট সম্পর্কে জানতে চেয়ে গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, রিপোর্টটি সম্পর্কে পুরোপুরি অবহিত না হয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারবেন না। মুখপাত্র বলেন, বিষয়টি স্পর্শকাতর। এ বিষয়ে এমন কিছু বলা যাবে না, যা জানা নেই।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলামের সঙ্গে গতকাল যোগাযোগ করলে তিনিও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার ঝুঁকি সংক্রান্ত এই চিঠির বিষয়ে টেলিফোনে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো অবশ্য দাবি করেছে, তারা চিঠি পাওয়ার পর পরই ৪ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংককে সাইবার ঝুঁকির বিষয়টি পর্যালোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন। প্রশ্ন হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী কোনো ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের এক কর্মকর্তা এই চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বেশ কয়েকটি দেশের হ্যাকার চেষ্টা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাটা সেন্টার ভেদ করতে, তবে তারা প্রতিবারই বাউন্স হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, ২০১৬ সালে রিজার্ভ চুরির আগে আমাদের সার্ভারে সাইবার সেন্সর ছিল না। এ কারণে কোনো ম্যালওয়্যার ঢুকছে কি না, হ্যাকাররা ফাঁদ পাতছে কি না আমরা সেসব ধরতে পারিনি। ওই ঘটনার পর সাইবার সেন্সর স্থাপন করা হয়েছে। ফলে এখন সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে যোগাযোগ, তথ্য আদান-প্রদান সব কিছু ধরা পড়ছে।

ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তাটি জানান, রিজার্ভ চুরির ঘটনার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের আগের ডাটা সেন্টার সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে নতুন ডাটা সেন্টার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্ত করতে ফায়ারওয়াল, রাউটার, ওয়েব পেরিফেরাল প্রভৃতি স্থাপন করা হয়েছে। আমরা ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইনট্রেশন ডিটেকশন সিস্টেম এবং ইনট্রেশন প্রটেকশন সিস্টেম স্থাপন করেছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা বাবদ এ পর্যন্ত প্রায় ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ ব্যয় করা হয়েছে, যা আরও বাড়তে পারে। তার পরও হ্যাকাররা বসে নেই। তারা দুর্বলতা খুঁজছে এবং নতুন নতুন প্রযুক্তি নিয়ে মুহূর্তে মুহূর্তে আক্রমণ করে যাচ্ছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ার মতো প্রভাবশালী দেশের হ্যাকারদের আক্রমণ প্রসঙ্গে ওই কর্মকর্তা বলেন, আমরা এ বিষয়টি নিয়ে ফেডারেল রিজার্ভের সঙ্গে কথা বলেছি, তারাও প্রতিদিন হ্যাকারদের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে যুদ্ধ করে যাচ্ছে বলে আমাদের জানিয়েছে। সাইবার ঝুঁকির বিষয়টি কেবল আমাদের একক সমস্যা নয়, এটি বিশ্বের প্রতিটি দেশের সমস্যা। যেহেতু প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে সে কারণে এর ফাঁকফোকরও থাকছে। সেখান দিয়ে ঢুকে পড়ছে হ্যাকাররা। রেনসামওয়্যার ম্যালওয়্যারের ঝুঁকি সম্পর্কে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, এখনো এই ম্যালওয়্যার আটকানোর কোনো অ্যান্টি ভাইরাস তৈরি হয়নি। এ ধরনের ম্যালওয়্যার দিয়ে হ্যাকাররা মুক্তিপণ হিসেবে অর্থ দাবি করে।

হ্যাকারদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের যোগাযোগের বিষয়ে ওই কর্মকর্তা বলেন, অনেক সময় হতাশা থেকে কেউ কেউ যোগাযোগ করে থাকতে পারেন। তবে যখনই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কম গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে বদলি করা হয়েছে, যার সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য প্রযুক্তি বা আর্থিক লেনদেনের কোনো সম্পর্ক নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

এই মাত্র | পরবাস

পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন