শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

ভয়ঙ্কর ঝুঁকিতে ৩২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভারে ডাউনলোড করা হচ্ছে ম্যালওয়্যার, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াসহ ৬ দেশের হ্যাকারদের ফাঁদ, রানস্যামওয়্যার ম্যালওয়্যার দিয়ে দাবি করতে পারে অর্থ
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ঙ্কর ঝুঁকিতে ৩২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ

যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়াসহ ছয় দেশের হ্যাকারদের সঙ্গে সন্দেহজনক যোগাযোগ করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। ঝুঁকিপূর্ণ ম্যালওয়্যারও ডাউনলোড করছেন তারা। শুধু তাই নয়, অন্তত তিনটি দেশের সন্দেহজনক সার্ভারে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তথ্য আদান-প্রদানের প্রমাণ পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডাটা সেন্টারে স্থাপিত সাইবার সেন্সরে ঝুঁকিপূর্ণ এই বিষয়গুলো ধরা পড়েছে। এটি পরিচালনা করছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বিষয়গুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে ভয়াবহ ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে প্রায় ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিছু বেশি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাইবার সেন্সরে যা ধরা পড়েছে, এটি ঘটে থাকলে কেবল বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ নয়, বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর আর্থিক লেনদেন রয়েছে। তিনি বলেন, এর আগে রিজার্ভের যে অর্থ চুরি হলো শুধু সেই টাকা উদ্ধারের পেছনে পড়ে থাকলে চলবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচিত শক্তভাবে সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। আর যেসব অভিযোগ উঠছে দ্রুততার সঙ্গে সেগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া, যাতে ভবিষ্যতে আর এ ধরনের দুর্ঘটনা না ঘটে। আমরা দ্বিতীয়বার এ ধরনের দুর্ঘটনার খবর শুনতে চাই না, বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক এই গভর্নর।

২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে (নিউইয়র্ক ফেড) রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার চুরি হয়। ফিলিপাইনের ব্যাংক আরসিবিসির মাধ্যমে ওই অর্থের বেশিরভাগ সরিয়ে নেওয়া হয়। আরসিবিসি ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশকে কোনো অর্থ ফেরত দেওয়ার পরিকল্পনা তাদেও নেই। রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দায়িত্ব অস্বীকার করে তারা বলেছে, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের অবহেলা ও অসাবধানতার’ দায় বাংলাদেশকেই নিতে হবে। চুরি হওয়া অর্থ ফিলিপাইন থেকে অন্য দেশে পাচার হয়েছে। অবশ্য এর মধ্যে শ্রীলঙ্কায় যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ও ফিলিপাইনে যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ফেরত আনা সম্ভব হয়েছে। বাকি ৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার ফেরত পাওয়া এখনো অনিশ্চিত। ওই ঘটনার রেশ না কাটতেই নতুন করে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে হ্যাকারদের সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগ উঠেছে।

গত ৩১ মার্চ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের জাতীয় ডাটা সেন্টার ও সাইবার নিরাপত্তা বিভাগ থেকে একটি সাইবার সেন্সর রিপোর্ট পাঠিয়ে বলা হয় : যেসব ত্রুটির কথা উল্লেখ রয়েছে, সে বিষয়গুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করে যেন ওই বিভাগকে অবহিত করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টে পাঠানো ওই চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিবের কাছে।

সাইবার সেন্সর রিপোর্টটি সংযুক্ত করে চিঠিতে বলা হয়, (১) বাংলাদেশ ব্যাংকের আইপির সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া নেদারল্যান্ডসের সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে যোগাযোগ এবং ম্যালওয়্যার ডাউনলোড পরিলক্ষিত হচ্ছে। (২) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জার্মানির সন্দেহজনক সার্ভারে তথ্য প্রেরণ ও গ্রহণ। শনাক্তকৃত সার্ভারগুলো রেনসামওয়্যার ইনফ্রাস্টচার হিসেবে চিহ্নিত। এই ত্রুটির কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভার রেনসামওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত করার পথ হ্যাকাররা সৃষ্টি করেছে। রেনসামওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত সার্ভারগুলের সব তথ্য এনক্রিপটেড হয়ে পড়ে এবং হ্যাকাররা মুক্তিপণ হিসেবে অর্থ দাবি করে থাকে যা পরিশোধ করলেও তথ্য পুনরুদ্ধার অত্যন্ত দুরূহ। (৩) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, রোমানিয়া, নেদারল্যান্ডস, জার্মানির সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত আইপির ওয়েব কানেকশন পরিলক্ষিত হয়েছে। 

জাতীয় ডাটা সেন্টার ও সাইবার নিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক তারেক মোসাদ্দেক বরকতউল্লাহ চিঠিতে উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাঝে গত ২২ জুলাই এমওইউ (সমঝোতা স্মারক) স্বাক্ষরিত হয়। এর আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডাটা সেন্টারে সাইবার সেন্সর স্থাপন করা হয়েছে। গত ১১ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সাইবার সেন্সর হতে প্রাপ্ত তথ্য নিরীক্ষা করে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেটওয়ার্কে এ ম্যালওয়্যারের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়েছে।

কম্পিউটার কাউন্সিলের এই সাইবার সেন্সর রিপোর্ট সম্পর্কে জানতে চেয়ে গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, রিপোর্টটি সম্পর্কে পুরোপুরি অবহিত না হয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারবেন না। মুখপাত্র বলেন, বিষয়টি স্পর্শকাতর। এ বিষয়ে এমন কিছু বলা যাবে না, যা জানা নেই।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলামের সঙ্গে গতকাল যোগাযোগ করলে তিনিও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার ঝুঁকি সংক্রান্ত এই চিঠির বিষয়ে টেলিফোনে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো অবশ্য দাবি করেছে, তারা চিঠি পাওয়ার পর পরই ৪ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংককে সাইবার ঝুঁকির বিষয়টি পর্যালোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন। প্রশ্ন হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী কোনো ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের এক কর্মকর্তা এই চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বেশ কয়েকটি দেশের হ্যাকার চেষ্টা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাটা সেন্টার ভেদ করতে, তবে তারা প্রতিবারই বাউন্স হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, ২০১৬ সালে রিজার্ভ চুরির আগে আমাদের সার্ভারে সাইবার সেন্সর ছিল না। এ কারণে কোনো ম্যালওয়্যার ঢুকছে কি না, হ্যাকাররা ফাঁদ পাতছে কি না আমরা সেসব ধরতে পারিনি। ওই ঘটনার পর সাইবার সেন্সর স্থাপন করা হয়েছে। ফলে এখন সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে যোগাযোগ, তথ্য আদান-প্রদান সব কিছু ধরা পড়ছে।

ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তাটি জানান, রিজার্ভ চুরির ঘটনার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের আগের ডাটা সেন্টার সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে নতুন ডাটা সেন্টার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্ত করতে ফায়ারওয়াল, রাউটার, ওয়েব পেরিফেরাল প্রভৃতি স্থাপন করা হয়েছে। আমরা ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইনট্রেশন ডিটেকশন সিস্টেম এবং ইনট্রেশন প্রটেকশন সিস্টেম স্থাপন করেছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা বাবদ এ পর্যন্ত প্রায় ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ ব্যয় করা হয়েছে, যা আরও বাড়তে পারে। তার পরও হ্যাকাররা বসে নেই। তারা দুর্বলতা খুঁজছে এবং নতুন নতুন প্রযুক্তি নিয়ে মুহূর্তে মুহূর্তে আক্রমণ করে যাচ্ছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ার মতো প্রভাবশালী দেশের হ্যাকারদের আক্রমণ প্রসঙ্গে ওই কর্মকর্তা বলেন, আমরা এ বিষয়টি নিয়ে ফেডারেল রিজার্ভের সঙ্গে কথা বলেছি, তারাও প্রতিদিন হ্যাকারদের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে যুদ্ধ করে যাচ্ছে বলে আমাদের জানিয়েছে। সাইবার ঝুঁকির বিষয়টি কেবল আমাদের একক সমস্যা নয়, এটি বিশ্বের প্রতিটি দেশের সমস্যা। যেহেতু প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে সে কারণে এর ফাঁকফোকরও থাকছে। সেখান দিয়ে ঢুকে পড়ছে হ্যাকাররা। রেনসামওয়্যার ম্যালওয়্যারের ঝুঁকি সম্পর্কে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, এখনো এই ম্যালওয়্যার আটকানোর কোনো অ্যান্টি ভাইরাস তৈরি হয়নি। এ ধরনের ম্যালওয়্যার দিয়ে হ্যাকাররা মুক্তিপণ হিসেবে অর্থ দাবি করে।

হ্যাকারদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের যোগাযোগের বিষয়ে ওই কর্মকর্তা বলেন, অনেক সময় হতাশা থেকে কেউ কেউ যোগাযোগ করে থাকতে পারেন। তবে যখনই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কম গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে বদলি করা হয়েছে, যার সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য প্রযুক্তি বা আর্থিক লেনদেনের কোনো সম্পর্ক নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি