শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

ভয়ঙ্কর ঝুঁকিতে ৩২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভারে ডাউনলোড করা হচ্ছে ম্যালওয়্যার, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াসহ ৬ দেশের হ্যাকারদের ফাঁদ, রানস্যামওয়্যার ম্যালওয়্যার দিয়ে দাবি করতে পারে অর্থ
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ঙ্কর ঝুঁকিতে ৩২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ

যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়াসহ ছয় দেশের হ্যাকারদের সঙ্গে সন্দেহজনক যোগাযোগ করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। ঝুঁকিপূর্ণ ম্যালওয়্যারও ডাউনলোড করছেন তারা। শুধু তাই নয়, অন্তত তিনটি দেশের সন্দেহজনক সার্ভারে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তথ্য আদান-প্রদানের প্রমাণ পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডাটা সেন্টারে স্থাপিত সাইবার সেন্সরে ঝুঁকিপূর্ণ এই বিষয়গুলো ধরা পড়েছে। এটি পরিচালনা করছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বিষয়গুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে ভয়াবহ ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে প্রায় ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিছু বেশি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাইবার সেন্সরে যা ধরা পড়েছে, এটি ঘটে থাকলে কেবল বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ নয়, বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর আর্থিক লেনদেন রয়েছে। তিনি বলেন, এর আগে রিজার্ভের যে অর্থ চুরি হলো শুধু সেই টাকা উদ্ধারের পেছনে পড়ে থাকলে চলবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচিত শক্তভাবে সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। আর যেসব অভিযোগ উঠছে দ্রুততার সঙ্গে সেগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া, যাতে ভবিষ্যতে আর এ ধরনের দুর্ঘটনা না ঘটে। আমরা দ্বিতীয়বার এ ধরনের দুর্ঘটনার খবর শুনতে চাই না, বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক এই গভর্নর।

২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে (নিউইয়র্ক ফেড) রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার চুরি হয়। ফিলিপাইনের ব্যাংক আরসিবিসির মাধ্যমে ওই অর্থের বেশিরভাগ সরিয়ে নেওয়া হয়। আরসিবিসি ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশকে কোনো অর্থ ফেরত দেওয়ার পরিকল্পনা তাদেও নেই। রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দায়িত্ব অস্বীকার করে তারা বলেছে, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের অবহেলা ও অসাবধানতার’ দায় বাংলাদেশকেই নিতে হবে। চুরি হওয়া অর্থ ফিলিপাইন থেকে অন্য দেশে পাচার হয়েছে। অবশ্য এর মধ্যে শ্রীলঙ্কায় যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ও ফিলিপাইনে যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ফেরত আনা সম্ভব হয়েছে। বাকি ৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার ফেরত পাওয়া এখনো অনিশ্চিত। ওই ঘটনার রেশ না কাটতেই নতুন করে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে হ্যাকারদের সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগ উঠেছে।

গত ৩১ মার্চ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের জাতীয় ডাটা সেন্টার ও সাইবার নিরাপত্তা বিভাগ থেকে একটি সাইবার সেন্সর রিপোর্ট পাঠিয়ে বলা হয় : যেসব ত্রুটির কথা উল্লেখ রয়েছে, সে বিষয়গুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করে যেন ওই বিভাগকে অবহিত করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টে পাঠানো ওই চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিবের কাছে।

সাইবার সেন্সর রিপোর্টটি সংযুক্ত করে চিঠিতে বলা হয়, (১) বাংলাদেশ ব্যাংকের আইপির সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া নেদারল্যান্ডসের সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে যোগাযোগ এবং ম্যালওয়্যার ডাউনলোড পরিলক্ষিত হচ্ছে। (২) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জার্মানির সন্দেহজনক সার্ভারে তথ্য প্রেরণ ও গ্রহণ। শনাক্তকৃত সার্ভারগুলো রেনসামওয়্যার ইনফ্রাস্টচার হিসেবে চিহ্নিত। এই ত্রুটির কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভার রেনসামওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত করার পথ হ্যাকাররা সৃষ্টি করেছে। রেনসামওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত সার্ভারগুলের সব তথ্য এনক্রিপটেড হয়ে পড়ে এবং হ্যাকাররা মুক্তিপণ হিসেবে অর্থ দাবি করে থাকে যা পরিশোধ করলেও তথ্য পুনরুদ্ধার অত্যন্ত দুরূহ। (৩) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, রোমানিয়া, নেদারল্যান্ডস, জার্মানির সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত আইপির ওয়েব কানেকশন পরিলক্ষিত হয়েছে। 

জাতীয় ডাটা সেন্টার ও সাইবার নিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক তারেক মোসাদ্দেক বরকতউল্লাহ চিঠিতে উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাঝে গত ২২ জুলাই এমওইউ (সমঝোতা স্মারক) স্বাক্ষরিত হয়। এর আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডাটা সেন্টারে সাইবার সেন্সর স্থাপন করা হয়েছে। গত ১১ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সাইবার সেন্সর হতে প্রাপ্ত তথ্য নিরীক্ষা করে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেটওয়ার্কে এ ম্যালওয়্যারের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়েছে।

কম্পিউটার কাউন্সিলের এই সাইবার সেন্সর রিপোর্ট সম্পর্কে জানতে চেয়ে গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, রিপোর্টটি সম্পর্কে পুরোপুরি অবহিত না হয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারবেন না। মুখপাত্র বলেন, বিষয়টি স্পর্শকাতর। এ বিষয়ে এমন কিছু বলা যাবে না, যা জানা নেই।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলামের সঙ্গে গতকাল যোগাযোগ করলে তিনিও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার ঝুঁকি সংক্রান্ত এই চিঠির বিষয়ে টেলিফোনে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো অবশ্য দাবি করেছে, তারা চিঠি পাওয়ার পর পরই ৪ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংককে সাইবার ঝুঁকির বিষয়টি পর্যালোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন। প্রশ্ন হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী কোনো ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের এক কর্মকর্তা এই চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বেশ কয়েকটি দেশের হ্যাকার চেষ্টা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাটা সেন্টার ভেদ করতে, তবে তারা প্রতিবারই বাউন্স হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, ২০১৬ সালে রিজার্ভ চুরির আগে আমাদের সার্ভারে সাইবার সেন্সর ছিল না। এ কারণে কোনো ম্যালওয়্যার ঢুকছে কি না, হ্যাকাররা ফাঁদ পাতছে কি না আমরা সেসব ধরতে পারিনি। ওই ঘটনার পর সাইবার সেন্সর স্থাপন করা হয়েছে। ফলে এখন সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে যোগাযোগ, তথ্য আদান-প্রদান সব কিছু ধরা পড়ছে।

ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তাটি জানান, রিজার্ভ চুরির ঘটনার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের আগের ডাটা সেন্টার সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে নতুন ডাটা সেন্টার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্ত করতে ফায়ারওয়াল, রাউটার, ওয়েব পেরিফেরাল প্রভৃতি স্থাপন করা হয়েছে। আমরা ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইনট্রেশন ডিটেকশন সিস্টেম এবং ইনট্রেশন প্রটেকশন সিস্টেম স্থাপন করেছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা বাবদ এ পর্যন্ত প্রায় ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ ব্যয় করা হয়েছে, যা আরও বাড়তে পারে। তার পরও হ্যাকাররা বসে নেই। তারা দুর্বলতা খুঁজছে এবং নতুন নতুন প্রযুক্তি নিয়ে মুহূর্তে মুহূর্তে আক্রমণ করে যাচ্ছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ার মতো প্রভাবশালী দেশের হ্যাকারদের আক্রমণ প্রসঙ্গে ওই কর্মকর্তা বলেন, আমরা এ বিষয়টি নিয়ে ফেডারেল রিজার্ভের সঙ্গে কথা বলেছি, তারাও প্রতিদিন হ্যাকারদের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে যুদ্ধ করে যাচ্ছে বলে আমাদের জানিয়েছে। সাইবার ঝুঁকির বিষয়টি কেবল আমাদের একক সমস্যা নয়, এটি বিশ্বের প্রতিটি দেশের সমস্যা। যেহেতু প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে সে কারণে এর ফাঁকফোকরও থাকছে। সেখান দিয়ে ঢুকে পড়ছে হ্যাকাররা। রেনসামওয়্যার ম্যালওয়্যারের ঝুঁকি সম্পর্কে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, এখনো এই ম্যালওয়্যার আটকানোর কোনো অ্যান্টি ভাইরাস তৈরি হয়নি। এ ধরনের ম্যালওয়্যার দিয়ে হ্যাকাররা মুক্তিপণ হিসেবে অর্থ দাবি করে।

হ্যাকারদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের যোগাযোগের বিষয়ে ওই কর্মকর্তা বলেন, অনেক সময় হতাশা থেকে কেউ কেউ যোগাযোগ করে থাকতে পারেন। তবে যখনই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কম গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে বদলি করা হয়েছে, যার সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য প্রযুক্তি বা আর্থিক লেনদেনের কোনো সম্পর্ক নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ