শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

ভয়ঙ্কর ঝুঁকিতে ৩২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভারে ডাউনলোড করা হচ্ছে ম্যালওয়্যার, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াসহ ৬ দেশের হ্যাকারদের ফাঁদ, রানস্যামওয়্যার ম্যালওয়্যার দিয়ে দাবি করতে পারে অর্থ
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ঙ্কর ঝুঁকিতে ৩২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ

যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়াসহ ছয় দেশের হ্যাকারদের সঙ্গে সন্দেহজনক যোগাযোগ করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। ঝুঁকিপূর্ণ ম্যালওয়্যারও ডাউনলোড করছেন তারা। শুধু তাই নয়, অন্তত তিনটি দেশের সন্দেহজনক সার্ভারে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তথ্য আদান-প্রদানের প্রমাণ পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডাটা সেন্টারে স্থাপিত সাইবার সেন্সরে ঝুঁকিপূর্ণ এই বিষয়গুলো ধরা পড়েছে। এটি পরিচালনা করছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বিষয়গুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে ভয়াবহ ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে প্রায় ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিছু বেশি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাইবার সেন্সরে যা ধরা পড়েছে, এটি ঘটে থাকলে কেবল বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ নয়, বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর আর্থিক লেনদেন রয়েছে। তিনি বলেন, এর আগে রিজার্ভের যে অর্থ চুরি হলো শুধু সেই টাকা উদ্ধারের পেছনে পড়ে থাকলে চলবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচিত শক্তভাবে সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। আর যেসব অভিযোগ উঠছে দ্রুততার সঙ্গে সেগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া, যাতে ভবিষ্যতে আর এ ধরনের দুর্ঘটনা না ঘটে। আমরা দ্বিতীয়বার এ ধরনের দুর্ঘটনার খবর শুনতে চাই না, বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক এই গভর্নর।

২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে (নিউইয়র্ক ফেড) রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার চুরি হয়। ফিলিপাইনের ব্যাংক আরসিবিসির মাধ্যমে ওই অর্থের বেশিরভাগ সরিয়ে নেওয়া হয়। আরসিবিসি ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশকে কোনো অর্থ ফেরত দেওয়ার পরিকল্পনা তাদেও নেই। রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দায়িত্ব অস্বীকার করে তারা বলেছে, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের অবহেলা ও অসাবধানতার’ দায় বাংলাদেশকেই নিতে হবে। চুরি হওয়া অর্থ ফিলিপাইন থেকে অন্য দেশে পাচার হয়েছে। অবশ্য এর মধ্যে শ্রীলঙ্কায় যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ও ফিলিপাইনে যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ফেরত আনা সম্ভব হয়েছে। বাকি ৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার ফেরত পাওয়া এখনো অনিশ্চিত। ওই ঘটনার রেশ না কাটতেই নতুন করে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে হ্যাকারদের সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগ উঠেছে।

গত ৩১ মার্চ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের জাতীয় ডাটা সেন্টার ও সাইবার নিরাপত্তা বিভাগ থেকে একটি সাইবার সেন্সর রিপোর্ট পাঠিয়ে বলা হয় : যেসব ত্রুটির কথা উল্লেখ রয়েছে, সে বিষয়গুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করে যেন ওই বিভাগকে অবহিত করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টে পাঠানো ওই চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিবের কাছে।

সাইবার সেন্সর রিপোর্টটি সংযুক্ত করে চিঠিতে বলা হয়, (১) বাংলাদেশ ব্যাংকের আইপির সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া নেদারল্যান্ডসের সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে যোগাযোগ এবং ম্যালওয়্যার ডাউনলোড পরিলক্ষিত হচ্ছে। (২) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জার্মানির সন্দেহজনক সার্ভারে তথ্য প্রেরণ ও গ্রহণ। শনাক্তকৃত সার্ভারগুলো রেনসামওয়্যার ইনফ্রাস্টচার হিসেবে চিহ্নিত। এই ত্রুটির কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভার রেনসামওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত করার পথ হ্যাকাররা সৃষ্টি করেছে। রেনসামওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত সার্ভারগুলের সব তথ্য এনক্রিপটেড হয়ে পড়ে এবং হ্যাকাররা মুক্তিপণ হিসেবে অর্থ দাবি করে থাকে যা পরিশোধ করলেও তথ্য পুনরুদ্ধার অত্যন্ত দুরূহ। (৩) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, রোমানিয়া, নেদারল্যান্ডস, জার্মানির সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত আইপির ওয়েব কানেকশন পরিলক্ষিত হয়েছে। 

জাতীয় ডাটা সেন্টার ও সাইবার নিরাপত্তা বিভাগের পরিচালক তারেক মোসাদ্দেক বরকতউল্লাহ চিঠিতে উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাঝে গত ২২ জুলাই এমওইউ (সমঝোতা স্মারক) স্বাক্ষরিত হয়। এর আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডাটা সেন্টারে সাইবার সেন্সর স্থাপন করা হয়েছে। গত ১১ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সাইবার সেন্সর হতে প্রাপ্ত তথ্য নিরীক্ষা করে বাংলাদেশ ব্যাংকের নেটওয়ার্কে এ ম্যালওয়্যারের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়েছে।

কম্পিউটার কাউন্সিলের এই সাইবার সেন্সর রিপোর্ট সম্পর্কে জানতে চেয়ে গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, রিপোর্টটি সম্পর্কে পুরোপুরি অবহিত না হয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারবেন না। মুখপাত্র বলেন, বিষয়টি স্পর্শকাতর। এ বিষয়ে এমন কিছু বলা যাবে না, যা জানা নেই।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলামের সঙ্গে গতকাল যোগাযোগ করলে তিনিও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার ঝুঁকি সংক্রান্ত এই চিঠির বিষয়ে টেলিফোনে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো অবশ্য দাবি করেছে, তারা চিঠি পাওয়ার পর পরই ৪ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংককে সাইবার ঝুঁকির বিষয়টি পর্যালোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন। প্রশ্ন হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী কোনো ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের এক কর্মকর্তা এই চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বেশ কয়েকটি দেশের হ্যাকার চেষ্টা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাটা সেন্টার ভেদ করতে, তবে তারা প্রতিবারই বাউন্স হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, ২০১৬ সালে রিজার্ভ চুরির আগে আমাদের সার্ভারে সাইবার সেন্সর ছিল না। এ কারণে কোনো ম্যালওয়্যার ঢুকছে কি না, হ্যাকাররা ফাঁদ পাতছে কি না আমরা সেসব ধরতে পারিনি। ওই ঘটনার পর সাইবার সেন্সর স্থাপন করা হয়েছে। ফলে এখন সন্দেহজনক আইপির সঙ্গে যোগাযোগ, তথ্য আদান-প্রদান সব কিছু ধরা পড়ছে।

ইনফরমেশন সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তাটি জানান, রিজার্ভ চুরির ঘটনার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের আগের ডাটা সেন্টার সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে নতুন ডাটা সেন্টার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্ত করতে ফায়ারওয়াল, রাউটার, ওয়েব পেরিফেরাল প্রভৃতি স্থাপন করা হয়েছে। আমরা ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইনট্রেশন ডিটেকশন সিস্টেম এবং ইনট্রেশন প্রটেকশন সিস্টেম স্থাপন করেছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা বাবদ এ পর্যন্ত প্রায় ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ ব্যয় করা হয়েছে, যা আরও বাড়তে পারে। তার পরও হ্যাকাররা বসে নেই। তারা দুর্বলতা খুঁজছে এবং নতুন নতুন প্রযুক্তি নিয়ে মুহূর্তে মুহূর্তে আক্রমণ করে যাচ্ছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ার মতো প্রভাবশালী দেশের হ্যাকারদের আক্রমণ প্রসঙ্গে ওই কর্মকর্তা বলেন, আমরা এ বিষয়টি নিয়ে ফেডারেল রিজার্ভের সঙ্গে কথা বলেছি, তারাও প্রতিদিন হ্যাকারদের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে যুদ্ধ করে যাচ্ছে বলে আমাদের জানিয়েছে। সাইবার ঝুঁকির বিষয়টি কেবল আমাদের একক সমস্যা নয়, এটি বিশ্বের প্রতিটি দেশের সমস্যা। যেহেতু প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে সে কারণে এর ফাঁকফোকরও থাকছে। সেখান দিয়ে ঢুকে পড়ছে হ্যাকাররা। রেনসামওয়্যার ম্যালওয়্যারের ঝুঁকি সম্পর্কে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, এখনো এই ম্যালওয়্যার আটকানোর কোনো অ্যান্টি ভাইরাস তৈরি হয়নি। এ ধরনের ম্যালওয়্যার দিয়ে হ্যাকাররা মুক্তিপণ হিসেবে অর্থ দাবি করে।

হ্যাকারদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের যোগাযোগের বিষয়ে ওই কর্মকর্তা বলেন, অনেক সময় হতাশা থেকে কেউ কেউ যোগাযোগ করে থাকতে পারেন। তবে যখনই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কম গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে বদলি করা হয়েছে, যার সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য প্রযুক্তি বা আর্থিক লেনদেনের কোনো সম্পর্ক নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা