শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০১৯ আপডেট:

ওরা জানে না মে দিবস কী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা জানে না মে দিবস কী

আজ মহান মে দিবস। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও শ্রমজীবী মানুষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচিতে দিবসটি পালন করছে। ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে সব সরকারি, আধাসরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। কিন্তু সমাজের বৃহদাংশের কাছেই দিনটি কোনো তাৎপর্য বয়ে আনেনি। রুটি-রুজির সন্ধানে সাতসকালেই বেরিয়ে পড়তে হয়েছে ঘর থেকে। কারও আবার মেলেনি ছুটি। ছুটির দিনে কাজের জন্যও মেলে না বাড়তি অর্থ। অনেককেই আট ঘণ্টার স্থলে কাজ করতে হয় ১৪-১৫ ঘণ্টা। পান না ওভারটাইম। কেউ আবার মে দিবস কী তা জানেনই না। বেশ কয়েকটি শ্রমজীবী ও পেশাজীবীর সঙ্গে কথা বলে মে দিবস নিয়ে তাদের প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হলো।

গৃহকর্মী ফরিদা আক্তার : ‘মে দিবস কিতা (কী)? হেই দিন ছুটি? আমগো  ছুটি নাই। কাম না করলে কেউ ভাত দিব? যাগো (যাদের) বাসায় রান্দি (রান্না করি), আমি না গেলে হেরা খাইব কিতা (কী)? বছরের হক্কল দিনই আমগো (আমাদের) লাইগা (জন্য) সমান।’ স্থানীয় ভাষায় কথাগুলো বলছিলেন নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টার ফরিদা আক্তার। এক বছর আগে ঢাকায় এসে গৃহকর্মীর কাজ নেন তিনি। এক সন্তান গ্রামে আত্মীয়ের কাছে থেকে স্কুলে পড়ছে। অন্য দুই সন্তানকে প্রাইমারি পর্যন্ত পড়িয়েছেন। এখন কাজে লাগিয়ে দিয়েছেন। স্বামী ও অপর তিন সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর ভাটারা এলাকায় একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে গাদাগাদি করে থাকেন। এরপর ফরিদা যা বললেন তা এ রকম, “আমি তো কাজ করি ১৫-১৬ ঘণ্টা। ভোর ৪টার দিকে বেরিয়ে যাই। আসি রাত ৮টার দিকে। এক মেসে ১৮ জনের জন্য তিন বেলা রান্না করতে হয়। পাঁচ হাজার টাকা দেয়। আরেকটি বাসায় দুজনের জন্য রান্না করে পাই আড়াই হাজার টাকা। ছুটি কাটানোর সুযোগ কোথায়? আমার তো ৩০ দিনই কাজে যাওয়া লাগে। একদিন ছুটি চাইলে বলে, ‘খালা, তুমি না এলে আমরা খাব কী।’ মায়া লাগে। অসুস্থ হলেও যাই। কাজটা চলে গেলে বিপদে পড়ব। গ্রামে আয়াতুল্লাহর (বড় ছেলে) বাপ মাছ চাষ করত। এক রাতের বন্যায় সব ভেসে গেছে। দেনার দায়ে ঢাকায় চলে আসি। অভাবে স্বভাব নষ্ট। ছেলেমেয়েরা যখন এসে ভাতের কথা বলবে, তখন চুরি করবেন, না ডাকাতি করবেন তা বলতে পারবেন না। গ্রামে কাজ নাই। থাকলে তো ঢাকায় এসে এত কষ্ট করে থাকা লাগে না।”

পুলিশ সার্জেন্ট রাইসুল হাকিম : নতুনবাজার ট্রাফিক পুলিশ বক্সে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৫ সালে পুলিশে যোগদান করেন। ঢাকার ধামরাইয়ে পৈতৃক বাড়ি। স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন মিরপুরে। বলেন, মে দিবসে পুলিশের ছুটি কাটানোর সুযোগ কোথায়? এদিন তো আরও বেশি দায়িত্ব পালন করতে হয়। বিভিন্ন সভা-সেমিনার, র‌্যালি, মানববন্ধন হয়। অন্য দিনের চেয়ে বেশি তৎপর থাকতে হয়। যদিও রোস্টার অনুযায়ী আমাদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা ডিউটি। কিন্তু মাঝেমধ্যেই নানা কর্মসূচি বা ভিআইপি ডিউটি করতে গিয়ে ১০-১২ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। কিন্তু আমাদের কোনো ওভারটাইম নেই। মে দিবসে ডিউটির জন্যও বাড়তি কোনো ভাতা নেই। পয়লা বৈশাখ, মে দিবস এসব দিন পুলিশের জন্য আলাদা কোনো বিষয় নয়। বরং আরও বেশি কষ্ট করতে হয়। মানুষ ছুটি কাটায়, বেড়ায়, আনন্দ করে। আমরা তাদের যাতে যাত্রা শুভ হয় সেই কাজ করি। সব সেক্টরে যেহেতু ওভারটাইম আছে, এটা আমাদের থাকলেও ভালো হতো।

রিকশাচালক শ্রী অশ্বিনী : সকাল ৭টার দিকে রিকশা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন নওগাঁর বদলগাছি থানার শ্রী অশ্বিনী। ফেরেন গভীর রাতে। গ্যারেজেই ঘুমিয়ে পড়েন। মেয়ের বিয়ে দিতে গিয়ে ঋণে জর্জরিত হয়ে সাড়ে চার বছর আগে ঢাকায় পা রাখেন গ্রামের এই কৃষক। রিকশা চালানো শুরু করেন। ঋণের টাকা অনেকটাই শোধ করে দিয়েছেন। এবার স্থায়ীভাবে ফিরে যেতে চান পরিবারের কাছে। মে দিবসের বিশেষ কোনো তাৎপর্য নেই সনাতন ধর্মের এই মানুষটার কাছে। বলেন, ‘কালকেই তো মে দিবস। রিকশাওয়ালাদের আবার ছুটি কী? কাজ না করলে টাকা আসবে কোথা থেকে? দেনার টাকা শোধ করে হাতে আর কিছু টাকা এলেই বাড়ি ফিরে যাব। তাই রাত-দিন কাজ করি। মোটরসাইকেল বাড়ায় রোজগার আগের চেয়ে কমে গেছে। ঢাকায় আর থাকতে মন চায় না। কষ্ট করলেও মেয়েকে সম্ভ্রান্ত পরিবারে বিয়ে দিতে পেরেছি। মেয়েটি সুখে আছে এটাই বড় পাওয়া। সংসার বড় করিনি। একমাত্র ছেলেটি নাইনে পড়ে। সে বড় হয়ে ভালো কিছু করতে পারলে আমার আর চাওয়ার কিছু থাকবে না।’

পরিবহন শ্রমিক হৃদয় : ‘মে দিবসে রাস্তায় মিছিল হয়। শ্রমিকের জন্য এইটা করা হয়। এর বেশি কিছু জানি না।’ কথাগুলো রাইদা পরিবহনে সহকারীর (হেলপার) কাজ করা হৃদয়ের। বয়স ১৯ বছর। ১০ বছর বয়সেই এই পেশায় যুক্ত হন। গ্রামের বাড়ি বরিশাল। পরিবারের সঙ্গে থাকেন যাত্রাবাড়ী। হৃদয় বলেন, ‘৮ ঘণ্টার ডিউটি সিস্টেম আমাদের নেই। সেটা করতে গেলে পেটে ভাত হবে না। যত ভাড়া মারতে পারব, টাকা তত বেশি পাব। ভোর ৫টায় বেরিয়ে যাই, ফিরি রাত ১২টার পর। পয়লা মে অনেক গাড়ি বন্ধ থাকে। আমি যে গাড়িতে কাজ করি সেটা চলবে কি না এখনো জানি না। না চললে অন্য কোনো কাজ খুঁজতে হবে। নাহয় বসে থাকতে হবে। বাসে দৈনিক মজুরিতে কাজ করি। কিছু বাড়তি আয় হয়। সারা দিন কাজ করলে হাজার খানেক টাকা মেলে। কাজ না করলে তো ঘরে বাজার হবে না। তবে গাড়ি তো কিছু চলাই লাগবে। নইলে মানুষ চলবে কীভাবে। গাড়ি বন্ধ থাকলে আমাদের বেকার থাকতে হয়।’

রাজমিস্ত্রি সাইদুল ইসলাম : ‘মে দিবস? চিনতাম না ক্যা? হেদিন বড় বড় কোম্পানির কাম (নির্মাণকাজ) বন্ধ থাহে। অন্যগুলা চলে। কাম না চললে আমরা চলুম ক্যামনে? আমি ঠিকাদারের লগে কাম করি। মজুরি কম পাইলেও কাম থাকে।’ কথাগুলো ভাটারা থানার খন্দকারের মোড়ের বাসিন্দা রাজমিস্ত্রি সাইদুল হকের। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার দুর্গাপুর। বছর দুয়েক হলো রাজমিস্ত্রির কাজ করছেন। আগে রাজমিস্ত্রির সহকারী ছিলেন। গ্রামের বাড়িতে গৃহস্থের কাজ করতেন। পরিবারের ভরণ-পোষণের ভার সামলাতে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে রেখে ঢাকায় পাড়ি জমান চার সন্তানের বাবা। এক মেয়েকে দেন গার্মেন্টে। অন্যজন ঘরেই থাকেন। এরপর সাইদুল যা বললেন তা এ রকম, ‘গরিব মানুষ। সব সন্তানকে পড়াতে পারি না। অনেক খরচ। দুই মেয়েকে দুর্গাপুরের দশাল রেজি. প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দিয়েছিলাম। সবাই উপবৃত্তির টাকা পায়। আমার মেয়ে পায়নি। রাগ করে তাদের নিয়ে ঢাকায় চলে আসি। গরিব মানুষ। পড়াশোনা করাতে পারি না। রাজমিস্ত্রির মজুরি দৈনিক ৮০০-১০০০ টাকা। আমার মজুরি ৬০০। ঠিকাদাররা কম দেয়। এর পরও ঠিকাদারের কাজ করি। কারণ সারা মাস কোথাও না কোথাও কাজ থাকে। নিজে আলাদাভাবে করলে সব সময় কাজ মেলে না।’

আজ মহান মে দিবস : আজ মহান মে দিবস। শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতির দিন। ৮ ঘণ্টা শ্রম অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ১৮৮৬ সালের ১ মে আন্দোলন চলাকালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটে পুলিশের গুলিতে নিহত হন তরতাজা ও কর্মোদ্যমী ১১ শ্রমিক। এর পর থেকে প্রতি বছর ১ মে বিশ্বের সব দেশেই দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও গুরুত্বসহকারে পালিত হচ্ছে। সেই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে শ্রমিকস্বার্থ সংরক্ষণের দাবিতে নানান কর্মসূচি পালিত হয়। শ্রমিক শোষণের বিরুদ্ধে শ্রমজীবীরা প্রথমে বিচ্ছিন্ন এবং পরে সংঘবদ্ধভাবে সংগ্রাম করে এসেছে। এ সংগ্রামের মাধ্যমে একসময় দাসপ্রথা বিলুপ্ত হলেও শ্রমিকের কাজের কোনো ধরাবাঁধা সময় ও নিয়ম ছিল না। উনিশ শতকের গোড়ায় কলকারখানায় সপ্তাহে ছয় দিন গড়ে প্রায় ১০-১২ ঘণ্টার বেশি অমানুষিক পরিশ্রম করতেন শ্রমিকরা। বিনিময়ে মিলত সামান্য মজুরি। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা কিংবা সামাজিক নিরাপত্তাও ছিল না তাদের। এর বিরুদ্ধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লড়াই শুরু হলেও সেই আন্দোলন দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে আমেরিকায়; যা চূড়ান্ত রূপ নেয় ১৮৮৬ সালে। মে দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে- ‘শ্রমিক মালিক ঐক্য গড়ি, উন্নয়নের শপথ করি’। এ স্লোগান সামনে রেখে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও মে দিবস উপলক্ষে নানান কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও শ্রমিক সংগঠন। মে দিবস উপলক্ষে আজ দেশে সরকারি ছুটি। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। দিবসটি উপলক্ষে সরকারিভাবে দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মে দিবসের র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সেমিনার। আজ সকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের শ্রম ভবনের সামনে থেকে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে বের হবে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি। শেষ হবে জাতীয় প্রেস ক্লাবে গিয়ে। বিকাল সাড়ে ৩টায় বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে শ্রমিক দিবসের মূল আলোচনা অনুষ্ঠান হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভাপতিত্ব করবেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
ফের ভেনিজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনিজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৪৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ আরও ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ আরও ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন