শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০১৯ আপডেট:

ওরা জানে না মে দিবস কী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা জানে না মে দিবস কী

আজ মহান মে দিবস। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও শ্রমজীবী মানুষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচিতে দিবসটি পালন করছে। ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে সব সরকারি, আধাসরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। কিন্তু সমাজের বৃহদাংশের কাছেই দিনটি কোনো তাৎপর্য বয়ে আনেনি। রুটি-রুজির সন্ধানে সাতসকালেই বেরিয়ে পড়তে হয়েছে ঘর থেকে। কারও আবার মেলেনি ছুটি। ছুটির দিনে কাজের জন্যও মেলে না বাড়তি অর্থ। অনেককেই আট ঘণ্টার স্থলে কাজ করতে হয় ১৪-১৫ ঘণ্টা। পান না ওভারটাইম। কেউ আবার মে দিবস কী তা জানেনই না। বেশ কয়েকটি শ্রমজীবী ও পেশাজীবীর সঙ্গে কথা বলে মে দিবস নিয়ে তাদের প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হলো।

গৃহকর্মী ফরিদা আক্তার : ‘মে দিবস কিতা (কী)? হেই দিন ছুটি? আমগো  ছুটি নাই। কাম না করলে কেউ ভাত দিব? যাগো (যাদের) বাসায় রান্দি (রান্না করি), আমি না গেলে হেরা খাইব কিতা (কী)? বছরের হক্কল দিনই আমগো (আমাদের) লাইগা (জন্য) সমান।’ স্থানীয় ভাষায় কথাগুলো বলছিলেন নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টার ফরিদা আক্তার। এক বছর আগে ঢাকায় এসে গৃহকর্মীর কাজ নেন তিনি। এক সন্তান গ্রামে আত্মীয়ের কাছে থেকে স্কুলে পড়ছে। অন্য দুই সন্তানকে প্রাইমারি পর্যন্ত পড়িয়েছেন। এখন কাজে লাগিয়ে দিয়েছেন। স্বামী ও অপর তিন সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর ভাটারা এলাকায় একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে গাদাগাদি করে থাকেন। এরপর ফরিদা যা বললেন তা এ রকম, “আমি তো কাজ করি ১৫-১৬ ঘণ্টা। ভোর ৪টার দিকে বেরিয়ে যাই। আসি রাত ৮টার দিকে। এক মেসে ১৮ জনের জন্য তিন বেলা রান্না করতে হয়। পাঁচ হাজার টাকা দেয়। আরেকটি বাসায় দুজনের জন্য রান্না করে পাই আড়াই হাজার টাকা। ছুটি কাটানোর সুযোগ কোথায়? আমার তো ৩০ দিনই কাজে যাওয়া লাগে। একদিন ছুটি চাইলে বলে, ‘খালা, তুমি না এলে আমরা খাব কী।’ মায়া লাগে। অসুস্থ হলেও যাই। কাজটা চলে গেলে বিপদে পড়ব। গ্রামে আয়াতুল্লাহর (বড় ছেলে) বাপ মাছ চাষ করত। এক রাতের বন্যায় সব ভেসে গেছে। দেনার দায়ে ঢাকায় চলে আসি। অভাবে স্বভাব নষ্ট। ছেলেমেয়েরা যখন এসে ভাতের কথা বলবে, তখন চুরি করবেন, না ডাকাতি করবেন তা বলতে পারবেন না। গ্রামে কাজ নাই। থাকলে তো ঢাকায় এসে এত কষ্ট করে থাকা লাগে না।”

পুলিশ সার্জেন্ট রাইসুল হাকিম : নতুনবাজার ট্রাফিক পুলিশ বক্সে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৫ সালে পুলিশে যোগদান করেন। ঢাকার ধামরাইয়ে পৈতৃক বাড়ি। স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন মিরপুরে। বলেন, মে দিবসে পুলিশের ছুটি কাটানোর সুযোগ কোথায়? এদিন তো আরও বেশি দায়িত্ব পালন করতে হয়। বিভিন্ন সভা-সেমিনার, র‌্যালি, মানববন্ধন হয়। অন্য দিনের চেয়ে বেশি তৎপর থাকতে হয়। যদিও রোস্টার অনুযায়ী আমাদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা ডিউটি। কিন্তু মাঝেমধ্যেই নানা কর্মসূচি বা ভিআইপি ডিউটি করতে গিয়ে ১০-১২ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। কিন্তু আমাদের কোনো ওভারটাইম নেই। মে দিবসে ডিউটির জন্যও বাড়তি কোনো ভাতা নেই। পয়লা বৈশাখ, মে দিবস এসব দিন পুলিশের জন্য আলাদা কোনো বিষয় নয়। বরং আরও বেশি কষ্ট করতে হয়। মানুষ ছুটি কাটায়, বেড়ায়, আনন্দ করে। আমরা তাদের যাতে যাত্রা শুভ হয় সেই কাজ করি। সব সেক্টরে যেহেতু ওভারটাইম আছে, এটা আমাদের থাকলেও ভালো হতো।

রিকশাচালক শ্রী অশ্বিনী : সকাল ৭টার দিকে রিকশা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন নওগাঁর বদলগাছি থানার শ্রী অশ্বিনী। ফেরেন গভীর রাতে। গ্যারেজেই ঘুমিয়ে পড়েন। মেয়ের বিয়ে দিতে গিয়ে ঋণে জর্জরিত হয়ে সাড়ে চার বছর আগে ঢাকায় পা রাখেন গ্রামের এই কৃষক। রিকশা চালানো শুরু করেন। ঋণের টাকা অনেকটাই শোধ করে দিয়েছেন। এবার স্থায়ীভাবে ফিরে যেতে চান পরিবারের কাছে। মে দিবসের বিশেষ কোনো তাৎপর্য নেই সনাতন ধর্মের এই মানুষটার কাছে। বলেন, ‘কালকেই তো মে দিবস। রিকশাওয়ালাদের আবার ছুটি কী? কাজ না করলে টাকা আসবে কোথা থেকে? দেনার টাকা শোধ করে হাতে আর কিছু টাকা এলেই বাড়ি ফিরে যাব। তাই রাত-দিন কাজ করি। মোটরসাইকেল বাড়ায় রোজগার আগের চেয়ে কমে গেছে। ঢাকায় আর থাকতে মন চায় না। কষ্ট করলেও মেয়েকে সম্ভ্রান্ত পরিবারে বিয়ে দিতে পেরেছি। মেয়েটি সুখে আছে এটাই বড় পাওয়া। সংসার বড় করিনি। একমাত্র ছেলেটি নাইনে পড়ে। সে বড় হয়ে ভালো কিছু করতে পারলে আমার আর চাওয়ার কিছু থাকবে না।’

পরিবহন শ্রমিক হৃদয় : ‘মে দিবসে রাস্তায় মিছিল হয়। শ্রমিকের জন্য এইটা করা হয়। এর বেশি কিছু জানি না।’ কথাগুলো রাইদা পরিবহনে সহকারীর (হেলপার) কাজ করা হৃদয়ের। বয়স ১৯ বছর। ১০ বছর বয়সেই এই পেশায় যুক্ত হন। গ্রামের বাড়ি বরিশাল। পরিবারের সঙ্গে থাকেন যাত্রাবাড়ী। হৃদয় বলেন, ‘৮ ঘণ্টার ডিউটি সিস্টেম আমাদের নেই। সেটা করতে গেলে পেটে ভাত হবে না। যত ভাড়া মারতে পারব, টাকা তত বেশি পাব। ভোর ৫টায় বেরিয়ে যাই, ফিরি রাত ১২টার পর। পয়লা মে অনেক গাড়ি বন্ধ থাকে। আমি যে গাড়িতে কাজ করি সেটা চলবে কি না এখনো জানি না। না চললে অন্য কোনো কাজ খুঁজতে হবে। নাহয় বসে থাকতে হবে। বাসে দৈনিক মজুরিতে কাজ করি। কিছু বাড়তি আয় হয়। সারা দিন কাজ করলে হাজার খানেক টাকা মেলে। কাজ না করলে তো ঘরে বাজার হবে না। তবে গাড়ি তো কিছু চলাই লাগবে। নইলে মানুষ চলবে কীভাবে। গাড়ি বন্ধ থাকলে আমাদের বেকার থাকতে হয়।’

রাজমিস্ত্রি সাইদুল ইসলাম : ‘মে দিবস? চিনতাম না ক্যা? হেদিন বড় বড় কোম্পানির কাম (নির্মাণকাজ) বন্ধ থাহে। অন্যগুলা চলে। কাম না চললে আমরা চলুম ক্যামনে? আমি ঠিকাদারের লগে কাম করি। মজুরি কম পাইলেও কাম থাকে।’ কথাগুলো ভাটারা থানার খন্দকারের মোড়ের বাসিন্দা রাজমিস্ত্রি সাইদুল হকের। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার দুর্গাপুর। বছর দুয়েক হলো রাজমিস্ত্রির কাজ করছেন। আগে রাজমিস্ত্রির সহকারী ছিলেন। গ্রামের বাড়িতে গৃহস্থের কাজ করতেন। পরিবারের ভরণ-পোষণের ভার সামলাতে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে রেখে ঢাকায় পাড়ি জমান চার সন্তানের বাবা। এক মেয়েকে দেন গার্মেন্টে। অন্যজন ঘরেই থাকেন। এরপর সাইদুল যা বললেন তা এ রকম, ‘গরিব মানুষ। সব সন্তানকে পড়াতে পারি না। অনেক খরচ। দুই মেয়েকে দুর্গাপুরের দশাল রেজি. প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দিয়েছিলাম। সবাই উপবৃত্তির টাকা পায়। আমার মেয়ে পায়নি। রাগ করে তাদের নিয়ে ঢাকায় চলে আসি। গরিব মানুষ। পড়াশোনা করাতে পারি না। রাজমিস্ত্রির মজুরি দৈনিক ৮০০-১০০০ টাকা। আমার মজুরি ৬০০। ঠিকাদাররা কম দেয়। এর পরও ঠিকাদারের কাজ করি। কারণ সারা মাস কোথাও না কোথাও কাজ থাকে। নিজে আলাদাভাবে করলে সব সময় কাজ মেলে না।’

আজ মহান মে দিবস : আজ মহান মে দিবস। শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতির দিন। ৮ ঘণ্টা শ্রম অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ১৮৮৬ সালের ১ মে আন্দোলন চলাকালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটে পুলিশের গুলিতে নিহত হন তরতাজা ও কর্মোদ্যমী ১১ শ্রমিক। এর পর থেকে প্রতি বছর ১ মে বিশ্বের সব দেশেই দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও গুরুত্বসহকারে পালিত হচ্ছে। সেই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে শ্রমিকস্বার্থ সংরক্ষণের দাবিতে নানান কর্মসূচি পালিত হয়। শ্রমিক শোষণের বিরুদ্ধে শ্রমজীবীরা প্রথমে বিচ্ছিন্ন এবং পরে সংঘবদ্ধভাবে সংগ্রাম করে এসেছে। এ সংগ্রামের মাধ্যমে একসময় দাসপ্রথা বিলুপ্ত হলেও শ্রমিকের কাজের কোনো ধরাবাঁধা সময় ও নিয়ম ছিল না। উনিশ শতকের গোড়ায় কলকারখানায় সপ্তাহে ছয় দিন গড়ে প্রায় ১০-১২ ঘণ্টার বেশি অমানুষিক পরিশ্রম করতেন শ্রমিকরা। বিনিময়ে মিলত সামান্য মজুরি। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা কিংবা সামাজিক নিরাপত্তাও ছিল না তাদের। এর বিরুদ্ধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লড়াই শুরু হলেও সেই আন্দোলন দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে আমেরিকায়; যা চূড়ান্ত রূপ নেয় ১৮৮৬ সালে। মে দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে- ‘শ্রমিক মালিক ঐক্য গড়ি, উন্নয়নের শপথ করি’। এ স্লোগান সামনে রেখে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও মে দিবস উপলক্ষে নানান কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও শ্রমিক সংগঠন। মে দিবস উপলক্ষে আজ দেশে সরকারি ছুটি। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। দিবসটি উপলক্ষে সরকারিভাবে দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মে দিবসের র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সেমিনার। আজ সকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের শ্রম ভবনের সামনে থেকে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে বের হবে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি। শেষ হবে জাতীয় প্রেস ক্লাবে গিয়ে। বিকাল সাড়ে ৩টায় বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে শ্রমিক দিবসের মূল আলোচনা অনুষ্ঠান হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভাপতিত্ব করবেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ