শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০১৯ আপডেট:

ওরা জানে না মে দিবস কী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা জানে না মে দিবস কী

আজ মহান মে দিবস। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও শ্রমজীবী মানুষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচিতে দিবসটি পালন করছে। ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে সব সরকারি, আধাসরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। কিন্তু সমাজের বৃহদাংশের কাছেই দিনটি কোনো তাৎপর্য বয়ে আনেনি। রুটি-রুজির সন্ধানে সাতসকালেই বেরিয়ে পড়তে হয়েছে ঘর থেকে। কারও আবার মেলেনি ছুটি। ছুটির দিনে কাজের জন্যও মেলে না বাড়তি অর্থ। অনেককেই আট ঘণ্টার স্থলে কাজ করতে হয় ১৪-১৫ ঘণ্টা। পান না ওভারটাইম। কেউ আবার মে দিবস কী তা জানেনই না। বেশ কয়েকটি শ্রমজীবী ও পেশাজীবীর সঙ্গে কথা বলে মে দিবস নিয়ে তাদের প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হলো।

গৃহকর্মী ফরিদা আক্তার : ‘মে দিবস কিতা (কী)? হেই দিন ছুটি? আমগো  ছুটি নাই। কাম না করলে কেউ ভাত দিব? যাগো (যাদের) বাসায় রান্দি (রান্না করি), আমি না গেলে হেরা খাইব কিতা (কী)? বছরের হক্কল দিনই আমগো (আমাদের) লাইগা (জন্য) সমান।’ স্থানীয় ভাষায় কথাগুলো বলছিলেন নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টার ফরিদা আক্তার। এক বছর আগে ঢাকায় এসে গৃহকর্মীর কাজ নেন তিনি। এক সন্তান গ্রামে আত্মীয়ের কাছে থেকে স্কুলে পড়ছে। অন্য দুই সন্তানকে প্রাইমারি পর্যন্ত পড়িয়েছেন। এখন কাজে লাগিয়ে দিয়েছেন। স্বামী ও অপর তিন সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর ভাটারা এলাকায় একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে গাদাগাদি করে থাকেন। এরপর ফরিদা যা বললেন তা এ রকম, “আমি তো কাজ করি ১৫-১৬ ঘণ্টা। ভোর ৪টার দিকে বেরিয়ে যাই। আসি রাত ৮টার দিকে। এক মেসে ১৮ জনের জন্য তিন বেলা রান্না করতে হয়। পাঁচ হাজার টাকা দেয়। আরেকটি বাসায় দুজনের জন্য রান্না করে পাই আড়াই হাজার টাকা। ছুটি কাটানোর সুযোগ কোথায়? আমার তো ৩০ দিনই কাজে যাওয়া লাগে। একদিন ছুটি চাইলে বলে, ‘খালা, তুমি না এলে আমরা খাব কী।’ মায়া লাগে। অসুস্থ হলেও যাই। কাজটা চলে গেলে বিপদে পড়ব। গ্রামে আয়াতুল্লাহর (বড় ছেলে) বাপ মাছ চাষ করত। এক রাতের বন্যায় সব ভেসে গেছে। দেনার দায়ে ঢাকায় চলে আসি। অভাবে স্বভাব নষ্ট। ছেলেমেয়েরা যখন এসে ভাতের কথা বলবে, তখন চুরি করবেন, না ডাকাতি করবেন তা বলতে পারবেন না। গ্রামে কাজ নাই। থাকলে তো ঢাকায় এসে এত কষ্ট করে থাকা লাগে না।”

পুলিশ সার্জেন্ট রাইসুল হাকিম : নতুনবাজার ট্রাফিক পুলিশ বক্সে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৫ সালে পুলিশে যোগদান করেন। ঢাকার ধামরাইয়ে পৈতৃক বাড়ি। স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন মিরপুরে। বলেন, মে দিবসে পুলিশের ছুটি কাটানোর সুযোগ কোথায়? এদিন তো আরও বেশি দায়িত্ব পালন করতে হয়। বিভিন্ন সভা-সেমিনার, র‌্যালি, মানববন্ধন হয়। অন্য দিনের চেয়ে বেশি তৎপর থাকতে হয়। যদিও রোস্টার অনুযায়ী আমাদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা ডিউটি। কিন্তু মাঝেমধ্যেই নানা কর্মসূচি বা ভিআইপি ডিউটি করতে গিয়ে ১০-১২ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। কিন্তু আমাদের কোনো ওভারটাইম নেই। মে দিবসে ডিউটির জন্যও বাড়তি কোনো ভাতা নেই। পয়লা বৈশাখ, মে দিবস এসব দিন পুলিশের জন্য আলাদা কোনো বিষয় নয়। বরং আরও বেশি কষ্ট করতে হয়। মানুষ ছুটি কাটায়, বেড়ায়, আনন্দ করে। আমরা তাদের যাতে যাত্রা শুভ হয় সেই কাজ করি। সব সেক্টরে যেহেতু ওভারটাইম আছে, এটা আমাদের থাকলেও ভালো হতো।

রিকশাচালক শ্রী অশ্বিনী : সকাল ৭টার দিকে রিকশা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন নওগাঁর বদলগাছি থানার শ্রী অশ্বিনী। ফেরেন গভীর রাতে। গ্যারেজেই ঘুমিয়ে পড়েন। মেয়ের বিয়ে দিতে গিয়ে ঋণে জর্জরিত হয়ে সাড়ে চার বছর আগে ঢাকায় পা রাখেন গ্রামের এই কৃষক। রিকশা চালানো শুরু করেন। ঋণের টাকা অনেকটাই শোধ করে দিয়েছেন। এবার স্থায়ীভাবে ফিরে যেতে চান পরিবারের কাছে। মে দিবসের বিশেষ কোনো তাৎপর্য নেই সনাতন ধর্মের এই মানুষটার কাছে। বলেন, ‘কালকেই তো মে দিবস। রিকশাওয়ালাদের আবার ছুটি কী? কাজ না করলে টাকা আসবে কোথা থেকে? দেনার টাকা শোধ করে হাতে আর কিছু টাকা এলেই বাড়ি ফিরে যাব। তাই রাত-দিন কাজ করি। মোটরসাইকেল বাড়ায় রোজগার আগের চেয়ে কমে গেছে। ঢাকায় আর থাকতে মন চায় না। কষ্ট করলেও মেয়েকে সম্ভ্রান্ত পরিবারে বিয়ে দিতে পেরেছি। মেয়েটি সুখে আছে এটাই বড় পাওয়া। সংসার বড় করিনি। একমাত্র ছেলেটি নাইনে পড়ে। সে বড় হয়ে ভালো কিছু করতে পারলে আমার আর চাওয়ার কিছু থাকবে না।’

পরিবহন শ্রমিক হৃদয় : ‘মে দিবসে রাস্তায় মিছিল হয়। শ্রমিকের জন্য এইটা করা হয়। এর বেশি কিছু জানি না।’ কথাগুলো রাইদা পরিবহনে সহকারীর (হেলপার) কাজ করা হৃদয়ের। বয়স ১৯ বছর। ১০ বছর বয়সেই এই পেশায় যুক্ত হন। গ্রামের বাড়ি বরিশাল। পরিবারের সঙ্গে থাকেন যাত্রাবাড়ী। হৃদয় বলেন, ‘৮ ঘণ্টার ডিউটি সিস্টেম আমাদের নেই। সেটা করতে গেলে পেটে ভাত হবে না। যত ভাড়া মারতে পারব, টাকা তত বেশি পাব। ভোর ৫টায় বেরিয়ে যাই, ফিরি রাত ১২টার পর। পয়লা মে অনেক গাড়ি বন্ধ থাকে। আমি যে গাড়িতে কাজ করি সেটা চলবে কি না এখনো জানি না। না চললে অন্য কোনো কাজ খুঁজতে হবে। নাহয় বসে থাকতে হবে। বাসে দৈনিক মজুরিতে কাজ করি। কিছু বাড়তি আয় হয়। সারা দিন কাজ করলে হাজার খানেক টাকা মেলে। কাজ না করলে তো ঘরে বাজার হবে না। তবে গাড়ি তো কিছু চলাই লাগবে। নইলে মানুষ চলবে কীভাবে। গাড়ি বন্ধ থাকলে আমাদের বেকার থাকতে হয়।’

রাজমিস্ত্রি সাইদুল ইসলাম : ‘মে দিবস? চিনতাম না ক্যা? হেদিন বড় বড় কোম্পানির কাম (নির্মাণকাজ) বন্ধ থাহে। অন্যগুলা চলে। কাম না চললে আমরা চলুম ক্যামনে? আমি ঠিকাদারের লগে কাম করি। মজুরি কম পাইলেও কাম থাকে।’ কথাগুলো ভাটারা থানার খন্দকারের মোড়ের বাসিন্দা রাজমিস্ত্রি সাইদুল হকের। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার দুর্গাপুর। বছর দুয়েক হলো রাজমিস্ত্রির কাজ করছেন। আগে রাজমিস্ত্রির সহকারী ছিলেন। গ্রামের বাড়িতে গৃহস্থের কাজ করতেন। পরিবারের ভরণ-পোষণের ভার সামলাতে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে রেখে ঢাকায় পাড়ি জমান চার সন্তানের বাবা। এক মেয়েকে দেন গার্মেন্টে। অন্যজন ঘরেই থাকেন। এরপর সাইদুল যা বললেন তা এ রকম, ‘গরিব মানুষ। সব সন্তানকে পড়াতে পারি না। অনেক খরচ। দুই মেয়েকে দুর্গাপুরের দশাল রেজি. প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দিয়েছিলাম। সবাই উপবৃত্তির টাকা পায়। আমার মেয়ে পায়নি। রাগ করে তাদের নিয়ে ঢাকায় চলে আসি। গরিব মানুষ। পড়াশোনা করাতে পারি না। রাজমিস্ত্রির মজুরি দৈনিক ৮০০-১০০০ টাকা। আমার মজুরি ৬০০। ঠিকাদাররা কম দেয়। এর পরও ঠিকাদারের কাজ করি। কারণ সারা মাস কোথাও না কোথাও কাজ থাকে। নিজে আলাদাভাবে করলে সব সময় কাজ মেলে না।’

আজ মহান মে দিবস : আজ মহান মে দিবস। শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতির দিন। ৮ ঘণ্টা শ্রম অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ১৮৮৬ সালের ১ মে আন্দোলন চলাকালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটে পুলিশের গুলিতে নিহত হন তরতাজা ও কর্মোদ্যমী ১১ শ্রমিক। এর পর থেকে প্রতি বছর ১ মে বিশ্বের সব দেশেই দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও গুরুত্বসহকারে পালিত হচ্ছে। সেই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে শ্রমিকস্বার্থ সংরক্ষণের দাবিতে নানান কর্মসূচি পালিত হয়। শ্রমিক শোষণের বিরুদ্ধে শ্রমজীবীরা প্রথমে বিচ্ছিন্ন এবং পরে সংঘবদ্ধভাবে সংগ্রাম করে এসেছে। এ সংগ্রামের মাধ্যমে একসময় দাসপ্রথা বিলুপ্ত হলেও শ্রমিকের কাজের কোনো ধরাবাঁধা সময় ও নিয়ম ছিল না। উনিশ শতকের গোড়ায় কলকারখানায় সপ্তাহে ছয় দিন গড়ে প্রায় ১০-১২ ঘণ্টার বেশি অমানুষিক পরিশ্রম করতেন শ্রমিকরা। বিনিময়ে মিলত সামান্য মজুরি। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা কিংবা সামাজিক নিরাপত্তাও ছিল না তাদের। এর বিরুদ্ধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লড়াই শুরু হলেও সেই আন্দোলন দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে আমেরিকায়; যা চূড়ান্ত রূপ নেয় ১৮৮৬ সালে। মে দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে- ‘শ্রমিক মালিক ঐক্য গড়ি, উন্নয়নের শপথ করি’। এ স্লোগান সামনে রেখে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও মে দিবস উপলক্ষে নানান কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও শ্রমিক সংগঠন। মে দিবস উপলক্ষে আজ দেশে সরকারি ছুটি। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। দিবসটি উপলক্ষে সরকারিভাবে দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মে দিবসের র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সেমিনার। আজ সকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের শ্রম ভবনের সামনে থেকে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে বের হবে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি। শেষ হবে জাতীয় প্রেস ক্লাবে গিয়ে। বিকাল সাড়ে ৩টায় বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে শ্রমিক দিবসের মূল আলোচনা অনুষ্ঠান হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভাপতিত্ব করবেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা
বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর
জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার
শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি
ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম
ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা
প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল
লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল
কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা
আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম