শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০১৯ আপডেট:

ওরা জানে না মে দিবস কী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা জানে না মে দিবস কী

আজ মহান মে দিবস। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও শ্রমজীবী মানুষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচিতে দিবসটি পালন করছে। ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে সব সরকারি, আধাসরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। কিন্তু সমাজের বৃহদাংশের কাছেই দিনটি কোনো তাৎপর্য বয়ে আনেনি। রুটি-রুজির সন্ধানে সাতসকালেই বেরিয়ে পড়তে হয়েছে ঘর থেকে। কারও আবার মেলেনি ছুটি। ছুটির দিনে কাজের জন্যও মেলে না বাড়তি অর্থ। অনেককেই আট ঘণ্টার স্থলে কাজ করতে হয় ১৪-১৫ ঘণ্টা। পান না ওভারটাইম। কেউ আবার মে দিবস কী তা জানেনই না। বেশ কয়েকটি শ্রমজীবী ও পেশাজীবীর সঙ্গে কথা বলে মে দিবস নিয়ে তাদের প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হলো।

গৃহকর্মী ফরিদা আক্তার : ‘মে দিবস কিতা (কী)? হেই দিন ছুটি? আমগো  ছুটি নাই। কাম না করলে কেউ ভাত দিব? যাগো (যাদের) বাসায় রান্দি (রান্না করি), আমি না গেলে হেরা খাইব কিতা (কী)? বছরের হক্কল দিনই আমগো (আমাদের) লাইগা (জন্য) সমান।’ স্থানীয় ভাষায় কথাগুলো বলছিলেন নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টার ফরিদা আক্তার। এক বছর আগে ঢাকায় এসে গৃহকর্মীর কাজ নেন তিনি। এক সন্তান গ্রামে আত্মীয়ের কাছে থেকে স্কুলে পড়ছে। অন্য দুই সন্তানকে প্রাইমারি পর্যন্ত পড়িয়েছেন। এখন কাজে লাগিয়ে দিয়েছেন। স্বামী ও অপর তিন সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর ভাটারা এলাকায় একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে গাদাগাদি করে থাকেন। এরপর ফরিদা যা বললেন তা এ রকম, “আমি তো কাজ করি ১৫-১৬ ঘণ্টা। ভোর ৪টার দিকে বেরিয়ে যাই। আসি রাত ৮টার দিকে। এক মেসে ১৮ জনের জন্য তিন বেলা রান্না করতে হয়। পাঁচ হাজার টাকা দেয়। আরেকটি বাসায় দুজনের জন্য রান্না করে পাই আড়াই হাজার টাকা। ছুটি কাটানোর সুযোগ কোথায়? আমার তো ৩০ দিনই কাজে যাওয়া লাগে। একদিন ছুটি চাইলে বলে, ‘খালা, তুমি না এলে আমরা খাব কী।’ মায়া লাগে। অসুস্থ হলেও যাই। কাজটা চলে গেলে বিপদে পড়ব। গ্রামে আয়াতুল্লাহর (বড় ছেলে) বাপ মাছ চাষ করত। এক রাতের বন্যায় সব ভেসে গেছে। দেনার দায়ে ঢাকায় চলে আসি। অভাবে স্বভাব নষ্ট। ছেলেমেয়েরা যখন এসে ভাতের কথা বলবে, তখন চুরি করবেন, না ডাকাতি করবেন তা বলতে পারবেন না। গ্রামে কাজ নাই। থাকলে তো ঢাকায় এসে এত কষ্ট করে থাকা লাগে না।”

পুলিশ সার্জেন্ট রাইসুল হাকিম : নতুনবাজার ট্রাফিক পুলিশ বক্সে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৫ সালে পুলিশে যোগদান করেন। ঢাকার ধামরাইয়ে পৈতৃক বাড়ি। স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন মিরপুরে। বলেন, মে দিবসে পুলিশের ছুটি কাটানোর সুযোগ কোথায়? এদিন তো আরও বেশি দায়িত্ব পালন করতে হয়। বিভিন্ন সভা-সেমিনার, র‌্যালি, মানববন্ধন হয়। অন্য দিনের চেয়ে বেশি তৎপর থাকতে হয়। যদিও রোস্টার অনুযায়ী আমাদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা ডিউটি। কিন্তু মাঝেমধ্যেই নানা কর্মসূচি বা ভিআইপি ডিউটি করতে গিয়ে ১০-১২ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। কিন্তু আমাদের কোনো ওভারটাইম নেই। মে দিবসে ডিউটির জন্যও বাড়তি কোনো ভাতা নেই। পয়লা বৈশাখ, মে দিবস এসব দিন পুলিশের জন্য আলাদা কোনো বিষয় নয়। বরং আরও বেশি কষ্ট করতে হয়। মানুষ ছুটি কাটায়, বেড়ায়, আনন্দ করে। আমরা তাদের যাতে যাত্রা শুভ হয় সেই কাজ করি। সব সেক্টরে যেহেতু ওভারটাইম আছে, এটা আমাদের থাকলেও ভালো হতো।

রিকশাচালক শ্রী অশ্বিনী : সকাল ৭টার দিকে রিকশা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন নওগাঁর বদলগাছি থানার শ্রী অশ্বিনী। ফেরেন গভীর রাতে। গ্যারেজেই ঘুমিয়ে পড়েন। মেয়ের বিয়ে দিতে গিয়ে ঋণে জর্জরিত হয়ে সাড়ে চার বছর আগে ঢাকায় পা রাখেন গ্রামের এই কৃষক। রিকশা চালানো শুরু করেন। ঋণের টাকা অনেকটাই শোধ করে দিয়েছেন। এবার স্থায়ীভাবে ফিরে যেতে চান পরিবারের কাছে। মে দিবসের বিশেষ কোনো তাৎপর্য নেই সনাতন ধর্মের এই মানুষটার কাছে। বলেন, ‘কালকেই তো মে দিবস। রিকশাওয়ালাদের আবার ছুটি কী? কাজ না করলে টাকা আসবে কোথা থেকে? দেনার টাকা শোধ করে হাতে আর কিছু টাকা এলেই বাড়ি ফিরে যাব। তাই রাত-দিন কাজ করি। মোটরসাইকেল বাড়ায় রোজগার আগের চেয়ে কমে গেছে। ঢাকায় আর থাকতে মন চায় না। কষ্ট করলেও মেয়েকে সম্ভ্রান্ত পরিবারে বিয়ে দিতে পেরেছি। মেয়েটি সুখে আছে এটাই বড় পাওয়া। সংসার বড় করিনি। একমাত্র ছেলেটি নাইনে পড়ে। সে বড় হয়ে ভালো কিছু করতে পারলে আমার আর চাওয়ার কিছু থাকবে না।’

পরিবহন শ্রমিক হৃদয় : ‘মে দিবসে রাস্তায় মিছিল হয়। শ্রমিকের জন্য এইটা করা হয়। এর বেশি কিছু জানি না।’ কথাগুলো রাইদা পরিবহনে সহকারীর (হেলপার) কাজ করা হৃদয়ের। বয়স ১৯ বছর। ১০ বছর বয়সেই এই পেশায় যুক্ত হন। গ্রামের বাড়ি বরিশাল। পরিবারের সঙ্গে থাকেন যাত্রাবাড়ী। হৃদয় বলেন, ‘৮ ঘণ্টার ডিউটি সিস্টেম আমাদের নেই। সেটা করতে গেলে পেটে ভাত হবে না। যত ভাড়া মারতে পারব, টাকা তত বেশি পাব। ভোর ৫টায় বেরিয়ে যাই, ফিরি রাত ১২টার পর। পয়লা মে অনেক গাড়ি বন্ধ থাকে। আমি যে গাড়িতে কাজ করি সেটা চলবে কি না এখনো জানি না। না চললে অন্য কোনো কাজ খুঁজতে হবে। নাহয় বসে থাকতে হবে। বাসে দৈনিক মজুরিতে কাজ করি। কিছু বাড়তি আয় হয়। সারা দিন কাজ করলে হাজার খানেক টাকা মেলে। কাজ না করলে তো ঘরে বাজার হবে না। তবে গাড়ি তো কিছু চলাই লাগবে। নইলে মানুষ চলবে কীভাবে। গাড়ি বন্ধ থাকলে আমাদের বেকার থাকতে হয়।’

রাজমিস্ত্রি সাইদুল ইসলাম : ‘মে দিবস? চিনতাম না ক্যা? হেদিন বড় বড় কোম্পানির কাম (নির্মাণকাজ) বন্ধ থাহে। অন্যগুলা চলে। কাম না চললে আমরা চলুম ক্যামনে? আমি ঠিকাদারের লগে কাম করি। মজুরি কম পাইলেও কাম থাকে।’ কথাগুলো ভাটারা থানার খন্দকারের মোড়ের বাসিন্দা রাজমিস্ত্রি সাইদুল হকের। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার দুর্গাপুর। বছর দুয়েক হলো রাজমিস্ত্রির কাজ করছেন। আগে রাজমিস্ত্রির সহকারী ছিলেন। গ্রামের বাড়িতে গৃহস্থের কাজ করতেন। পরিবারের ভরণ-পোষণের ভার সামলাতে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে রেখে ঢাকায় পাড়ি জমান চার সন্তানের বাবা। এক মেয়েকে দেন গার্মেন্টে। অন্যজন ঘরেই থাকেন। এরপর সাইদুল যা বললেন তা এ রকম, ‘গরিব মানুষ। সব সন্তানকে পড়াতে পারি না। অনেক খরচ। দুই মেয়েকে দুর্গাপুরের দশাল রেজি. প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দিয়েছিলাম। সবাই উপবৃত্তির টাকা পায়। আমার মেয়ে পায়নি। রাগ করে তাদের নিয়ে ঢাকায় চলে আসি। গরিব মানুষ। পড়াশোনা করাতে পারি না। রাজমিস্ত্রির মজুরি দৈনিক ৮০০-১০০০ টাকা। আমার মজুরি ৬০০। ঠিকাদাররা কম দেয়। এর পরও ঠিকাদারের কাজ করি। কারণ সারা মাস কোথাও না কোথাও কাজ থাকে। নিজে আলাদাভাবে করলে সব সময় কাজ মেলে না।’

আজ মহান মে দিবস : আজ মহান মে দিবস। শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতির দিন। ৮ ঘণ্টা শ্রম অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ১৮৮৬ সালের ১ মে আন্দোলন চলাকালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটে পুলিশের গুলিতে নিহত হন তরতাজা ও কর্মোদ্যমী ১১ শ্রমিক। এর পর থেকে প্রতি বছর ১ মে বিশ্বের সব দেশেই দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও গুরুত্বসহকারে পালিত হচ্ছে। সেই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে শ্রমিকস্বার্থ সংরক্ষণের দাবিতে নানান কর্মসূচি পালিত হয়। শ্রমিক শোষণের বিরুদ্ধে শ্রমজীবীরা প্রথমে বিচ্ছিন্ন এবং পরে সংঘবদ্ধভাবে সংগ্রাম করে এসেছে। এ সংগ্রামের মাধ্যমে একসময় দাসপ্রথা বিলুপ্ত হলেও শ্রমিকের কাজের কোনো ধরাবাঁধা সময় ও নিয়ম ছিল না। উনিশ শতকের গোড়ায় কলকারখানায় সপ্তাহে ছয় দিন গড়ে প্রায় ১০-১২ ঘণ্টার বেশি অমানুষিক পরিশ্রম করতেন শ্রমিকরা। বিনিময়ে মিলত সামান্য মজুরি। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা কিংবা সামাজিক নিরাপত্তাও ছিল না তাদের। এর বিরুদ্ধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লড়াই শুরু হলেও সেই আন্দোলন দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে আমেরিকায়; যা চূড়ান্ত রূপ নেয় ১৮৮৬ সালে। মে দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে- ‘শ্রমিক মালিক ঐক্য গড়ি, উন্নয়নের শপথ করি’। এ স্লোগান সামনে রেখে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও মে দিবস উপলক্ষে নানান কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও শ্রমিক সংগঠন। মে দিবস উপলক্ষে আজ দেশে সরকারি ছুটি। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। দিবসটি উপলক্ষে সরকারিভাবে দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মে দিবসের র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সেমিনার। আজ সকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের শ্রম ভবনের সামনে থেকে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে বের হবে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি। শেষ হবে জাতীয় প্রেস ক্লাবে গিয়ে। বিকাল সাড়ে ৩টায় বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে শ্রমিক দিবসের মূল আলোচনা অনুষ্ঠান হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভাপতিত্ব করবেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে