শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মে, ২০১৯

পুলিশের ওপর হামলায় কারা

তিন কারণ সামনে রেখে তদন্ত বছিলায় জঙ্গি আস্তানার ঘটনায় মামলা
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশের ওপর হামলায় কারা

তিন কারণ সামনে রেখে রাজধানীর গুলিস্তানে পুলিশ বক্সের পাশে বিস্ফোরণের তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। গত সোমবার সন্ধ্যায় নিক্ষেপিত বিস্ফোরক আইইডি (ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) হলেও নিক্ষেপকারীরা সরাসরি পুলিশকে টার্গেট না করায় তা জঙ্গিদের হামলা কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। একইসঙ্গে উচ্ছেদ নিয়ে হকার-পুলিশ দ্বন্দ্ব কিংবা ছিনতাই-ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটিয়ে নির্বিঘ্নে পালাতেও এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হতে পারে বলে মনে করছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে গতকাল একটি মামলা করেছে পল্টন থানায়। অন্যদিকে, সোমবার  মোহাম্মদপুরের বছিলা মেট্রো হাউজিং এলাকায় জঙ্গি আস্তানায় র‌্যাবের অভিযানের ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ছয়জনকে আসামি করে মামলা করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। গতকাল সকালে র‌্যাব-২ বছিলা ক্যাম্পের ডিএডি  মোহাম্মদ আবদুলাহ বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে এই মামলা করেন বলে নিশ্চিত করেছেন মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জি জি বিশ্বাস।

দুই ট্রাফিক কনস্টেবল ও এক কমিউনিটি পুলিশ সদস্য আহতের ঘটনায় অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে পল্টন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুর রহমান বাদী হয়ে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের ৩/৬ ধারায় এ মামলা করেছেন। মামলা নম্বর ৫৩। মামলায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে র অভিযোগ আনা হয়েছে।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, সোমবার সন্ধ্যায় গুলিস্তানে পুলিশ বক্সের কাছে হামলার পাঁচ ঘণ্টা পর এক টুইট বার্তায় আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) সদস্যরা দায় স্বীকার করলেও তাকে আমলে নিতে চাচ্ছে না পুলিশ। তারা বলছেন, পুলিশকে টার্গেট করে হামলা হলে তা সরাসরি পুলিশের ওপরই ফেলা হতো। তবে সাধারণত জঙ্গিরাই হামলার ক্ষেত্রে ‘আইইডি’ (ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) ব্যবহার করে। তবে গুলিস্তান এলাকায় উচ্ছেদ নিয়ে পুলিশ-হকারদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিনের। এখানে পুলিশকে নিবৃত্ত রাখার জন্যই পুলিশ বক্সের পাশে হামলা করেও থাকতে পারে একটি চক্র। এ ছাড়া ছিনতাই কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটিয়ে কোনো অপরাধী দ্রুত পালিয়ে যেতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে দিতেও এ ধরনের হীন প্রচেষ্টা চালিয়ে থাকতে পারে।

গতকালও দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের প্রধান মনিরুল ইসলামের নেৃতত্বে বোম ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্য সংবলিত একটি বিশেষায়িত দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। এর বাইরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইম সিন ইউনিট এবং ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেন। এরই মধ্যে তারা বিশ্লেষণাত্মক কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তদন্ত সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, হামলাকারী কারা তা নিশ্চিত হতে কাজ চলছে। বিভিন্ন এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। এখন বিশ্লেষণ চলছে। বিস্ফোরক কী আগে থেকেই সেখানে পুঁতে রাখা হয়েছিল? নাকি ওই সময়ই ছুড়ে মারা হয়েছে তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে বিস্ফোরক যে আইইডি তা নিশ্চিত। 

এদিকে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আহতদেও দেখতে গিয়ে ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন, আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) ককটেল নিক্ষেপ করেছে বলে দাবি সাইট ইন্টেলিজেন্সের। তবে উগ্রবাদ ইস্যুকে কেন্দ্র কওে কোনো মহল উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য এ কাজ করেছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ২০১৬ সালে হলি আর্টিজান হামলার পর তাদের (জঙ্গি) বিধ্বস্ত করা হয়েছে। কখনো কখনো তারা বিচ্ছিন্নভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর অপচেষ্টা করছে, সেগুলো আমরা নজরদারিতে রাখছি। এ ঘটনার পর ট্রাফিক পুলিশদের নিরাপত্তা বাড়ানোর কাজ চলছে।

এদিকে, মোহাম্মদপুরের বছিলা মেট্রো হাউজিং এলাকায় জঙ্গি আস্তানা নিয়ে আটক চারজনের মধ্যে বাড়ির কেয়ারটেকার সোহাগের স্ত্রী মৌসুমীকে ছেড়ে দেওয়া হলেও বাকিদের এখনো জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র‌্যাব হেফাজতে রাখা হয়েছে। হঠাৎ করেই বাড়ির মালিক ওয়াহেদ মিয়া ডিস ব্যবসার অফিস বাদ দিয়ে মসজিদ এবং হাফিজিয়া মাদ্রাসা স্থাপনকে খতিয়ে দেখছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। তিনি নিজ উদ্যোগেই এমনটি করেছেন নাকি জঙ্গিদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এমনটা করেছেন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিহত দুই জঙ্গির লাশের খি ত অংশ ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ মর্গে রাখা হলেও গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের খোঁজ নেয়নি কেউ। অন্যদিকে, ভাড়াটিয়াদের তথ্য সংগ্রহের বিষয়ে পুলিশের গাফিলতির প্রশ্ন উঠেছে।

র‌্যাব জানায়, বছিলায় জঙ্গি ঘাঁটিতে যে দুটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটেছে তা অনেক শক্তিশালী ছিল। তারা এসব বোমা কোথায় পেল তাই জানার বিষয়। তাদের আস্তানায় থাকা বোমাগুলো শক্তিশালী হওয়ায় দুই জঙ্গির শরীর ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে দুজনের তিনটি পা আলাদা পাওয়া গেছে। সেই সঙ্গে একটির মাথা অক্ষত আর আরেকটির একাংশ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাদের শরীরের অন্যান্য অংশ টুকরো টুকরো হয়ে বাড়িটিতে ছড়িয়ে ছিল বলে জানিয়েছে কোম্পানি কমান্ডার পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন ফারুকী।

গতকাল সরেজমিন ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে, এলাকার বাসিন্দাদের চোখে-মুখে উদ্বেগের ছাপ। র‌্যাব-২ সদর দফতরের এত কাছাকাছি এমন একটি স্থানে সবার চোখের আড়ালে এমন আস্তানা হবে তারা তা কখনো কল্পনাও করতে পারেননি। স্থানীয় ফারজানা আক্তারের বাসা ঘটনাস্থল থেকে মাত্র ১০০ মিটার। তিনি এ প্রতিবেদককে বলছিলেন, আমরা এখানে বসবাস করছি প্রায় দুই বছর ধরে। সোহাগ আগে ডিসের টাকা উঠানোর সঙ্গে গরুর খামারের ব্যবসা করত। হঠাৎ করেই তিনি খামার বাদ দিয়ে দেন। তবে নিহত দুই যুবককে তিনি কখনো দেখেননি বলে জানান। ওই এলাকারই বাসিন্দা জুনায়েদ আহমদ বলেন, ভাই আমরা গরিব মানুষ। সকালে বের হই, রাতে ফিরি। তবে ছুটির দিনে এলাকায় থাকি। তবে আমাদের সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে এমন আস্তানা এলাকায় এই কথা ভাবতেও গা শিউরে উঠছে।

র‌্যাব-২ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ বলেন, জেএমবির একটি সক্রিয় গ্রুপ নাশকতার পরিকল্পনা করে বোমা, বিস্ফোরক ও অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করেছিল এমন খবরের ভিত্তিতে আমরা সেখানে অভিযান চালাই। স্থানীয়দের অনেকেই তাদের দেখলেও ধারণা করতে পারেনি যে, তারা জঙ্গি দলের সদস্য ছিল। দুই জঙ্গির প্রকৃত পরিচয় জানতে কাজ করা হচ্ছে।

ভাড়াটিয়াদের তথ্যের বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার বছিলা বিট পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এসআই নয়ন মিয়া বলেন, থানার জটিলতার কারণে গত এক বছর ধরে এই এলাকার ভাড়াটিয়াদের তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম বন্ধ হয়ে আছে। সেই সঙ্গে হাজারীবাগ থানা পুলিশও কখনো ওই এলাকার ভাড়াটিয়াদের তথ্য সংগ্রহ করেনি।

বিস্ফোরিত ককটেলটি মোটেই সাধারণ ছিল না- ডিএমপি কমিশনার : ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন, রাজধানীর গুলিস্তানে পুলিশের ওপর বিস্ফোরিত ককটেলটি মোটেই সাধারণ ছিল না। এটি বেশ শক্তিশালী ছিল। আর ওই ককটেল বিস্ফোরণে তিন পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হন। গতকাল সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে গিয়ে সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের এসব বলেন তিনি।

সোমবার রাত পৌনে ৮টার দিকে রাজধানীর গুলিস্তানের ডন প্লাজার সামনে পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে একটি ককটেল ছোড়া হয়। এতে ট্রাফিক কনস্টেবল নজরুল ইসলাম (৩৭) ও লিটন (৪২) এবং কমিউনিটি পুলিশ আশিক (২৮) আহত হন। তাদের চিকিৎসার সার্বিক খোঁজ নেওয়ার পর ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। আইএস যে দাবি করেছে তা তাদেরই কিনা বা অন্য কেউ প্রতারণামূলকভাবে এ ধরনের পোস্ট দিয়েছে কিনা, তা আমাদের কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের অ্যান্টি-টেররিজম বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখছেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়