শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ মে, ২০১৯

অস্তিত্ব হুমকিতে ২০ দল

জোট ছাড়লেন পার্থ । হুমকি লেবার পার্টির । বিএনপির ওপর বিরক্ত অন্য শরিকরাও
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
অস্তিত্ব হুমকিতে ২০ দল

জোটকে না জানিয়ে চার এমপির শপথ গ্রহণ, অবজ্ঞা-অবহেলা, অতিমাত্রায় ঐক্যফ্রন্টমুখী হওয়াসহ নানা কারণে বিএনপির ওপর ক্ষুব্ধ ২০-দলীয় জোটের শরিক দলগুলো। এরই মধ্যে জোট ছেড়েছে ব্যারিস্টার আন্দালিভ রহমান পার্থের দল বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি। হুমকি দিয়েছে জোটের শরিক দল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। তিনি বলেছেন, ‘২৩ মে’র মধ্যে ঐক্যফ্রন্ট না ছাড়লে ২০ দলে থাকব না।’ জোটের অন্যতম বড় শরিক জামায়াত নিজেই সংকটে। সংস্কারপন্থিদের নিয়ে বেকায়দায় এ দলটি। তারাও এখন বিএনপি নিয়ে ভাবছে না বলে জানা গেছে।

নানা কারণে বিএনপির ওপর বিরক্ত জোটের শরিক দল এলডিপি, কল্যাণ পার্টি, খেলাফত মজলিশসহ অন্য দলগুলো। শিগগিরই বিএনপি কার্যকর কোনো উদ্যোগ না নিলে ২০-দলীয় জোটে বিদ্রোহের শঙ্কা রয়েছে। এতে বিএনপিকে সবাই ছেড়ে চলে যেতে পারে বলে জানা গেছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জোটের নেতাদের মধ্যে মান অভিমান বা কিছু ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। তবে এগুলো ঠিক হয়ে যাবে। খুব শিগগিরই জোটের বৈঠক হবে আশা করছি। সব ভুল দূর হবে।’ বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, দলের চার এমপির শপথকে ঘিরে দলের ভিতরেই সংকটের সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি এমন অবস্থায় গিয়ে দাঁড়ায়, যাতে দল ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনেকটা বাধ্য হয়েই চার এমপির শপথে রাজি হন। তবে দলের ভিতরকার সংকট এখনো কাটেনি। এসব কারণে ঐক্যফ্রন্ট বা ২০ দলের সঙ্গে এ নিয়ে কোনো বৈঠকও করতে পারেনি দলটি। এমনকি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণীয় ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরাও চার এমপির শপথের বিষয়ে জানতেন না।

জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই ২০-দলীয় জোটে চরম সংকট চলছে। শরিক দলের নেতাদের অভিযোগ, জোটের বৈঠকে কার্যকর কোনো সিদ্ধান্ত হয় না। মিটিং হয় নামে মাত্র। ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর সব সিদ্ধান্ত হয় সেখানেই। সবকিছুতেই ঐক্যফ্রন্টকে অতিমাত্রায় গুরুত্ব দেওয়া হয়। কোনো কর্মসূচিও জোটের বৈঠকে হয় না। অথচ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে জোটকে সামনে চায় বিএনপি।

সূত্রমতে, দীর্ঘদিনের ক্ষোভের সঙ্গে সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে বিএনপির একক সিদ্ধান্তে তাদের পাঁচ নেতার শপথ। এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে জোটের সঙ্গে আলোচনা না করায় তাদের ক্ষোভটা তীব্র হয়েছে। তাদের বক্তব্য, ২০ দল নির্বাচনী জোট। নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাদের মতামত নেওয়া হলেও এমপিদের শপথ নেওয়ার আগে তাদের মতামত জানার প্রয়োজনই মনে করা হয়নি। তাছাড়া ২০-দলীয় জোটের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ছিল, এ সরকার ও সংসদকে বৈধতা না দেওয়া। বিএনপি কয়েকদিন আগেও সেই সিদ্ধান্তেই ছিল। হঠাৎই তাদের পুরোপুরি ইউটার্নে চরম ক্ষুব্ধ হন জোটের শরিক দলের নেতারা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ২০ দলের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমাদের মধ্যে কখনো কখনো মতের বিরোধ থাকতেই পারে। কিন্তু এটা খুবই সাময়িক। এটা আবার ঠিক হয়ে যাবে। যারা ২০ দলে আছেন তাদের কেউ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ের বিরুদ্ধে না। দেশ, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এবং গণতন্ত্রের প্রশ্নে ২০ দলের সবাই এক।’

বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, এতদিন শরিক দলগুলোর অভিযোগ ও ক্ষোভ আমলে না নিলেও পার্থ সরে যাওয়ার পর বিরোধ কমাতে আলোচনা শুরু করেছে বিএনপি নীতিনির্ধারকেরা। এ ব্যাপারে দলের স্থায়ী কমিটির এক সদস্যকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি পার্থের সঙ্গে গতকালই কথা বলেছেন। খুব শিগগিরই জোটের বৈঠক ডাকা হবে। পার্থকেও ওই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানা গেছে। জোটের শরিক দল কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর-প্রতীক বলেন, ‘বিএনপি নেতাদের শপথের আগে ২০ দলের নেতারা অন্তত আমি নিশ্চিতভাবে এ প্রসঙ্গে ঘুণাক্ষরেও কিছু জানি না। গণমাধ্যমের সুবাদে জানতে পারলাম, বিএনপির অতি শীর্ষ নেতারাও জানতেন না। এ দিকে জোটের শরিক দল জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব বেড়েই চলেছে। দুই দলের কেউ কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেন না। বিএনপির ভিতর থেকে জামায়াত ছাড়তে ব্যাপক চাপ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যান্য শরিকও অসন্তুষ্ট। এমন পরিস্থিতিতে বিএনপি নেতাদের আলোচনায় জোট ভেঙে দেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসছে। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে জোটের গুরুত্ব অনুধাবন করে সেই পথে হাঁটাকেও বিপজ্জনক মনে করছেন নেতারা। তবে জামায়াতকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছেড়ে দিতে পারে বিএনপি। দলের শীর্ষ নেতাদের দু-একজন ছাড়া সবাই এ বিষয়ে একমত বলে জানা গেছে।  বিএনপির কার্যক্রমে দীর্ঘদিন ক্ষুব্ধ এলডিপি। দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব শাহাদাৎ হোসেন সেলিম বলেন, পার্থ সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণ, ২০ দলের কার্যকারিতা এখন আর নেই। বৈঠক হয় না, গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে জোট শরিকদের মতামত নেওয়া হয় না। তাহলে এই জোটের কাজ কী? আমাদের চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ দেশে ফেরার পর এলডিপিও সিদ্ধান্ত নেবে। জোটের শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারাও বিএনপির সাম্প্রতিক আচরণে চরম ক্ষুব্ধ। একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জোটের দুটি বৈঠক হয়। তাও বিএনপি আগেই ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিয়ে শুধু জোটের বৈঠকে জানিয়ে দেয়। এটাকে ভালোভাবে দেখেন না শরিকরা। তাই আন্দালিভ রহমান পার্থের জোট ছাড়ার সিদ্ধান্তে শরিক দলের অনেকেই একমত ছিলেন। ঐক্যফ্রন্ট গঠন ইস্যুতে তাদের সঙ্গে প্রথম থেকেই বিএনপির দূরত্ব বাড়তে থাকে। তাছাড়া গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিএনপি জোটের মতামতকে গুরুত্ব দেননি বলেও তাদের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ শীর্ষ স্থানীয় নেতারাও জোটের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের ‘অবজ্ঞা’ করেন বলেও বিভিন্ন সময় বলে আসছেন তারা। কিন্তু বিরোধ নিরসনে বিএনপি থেকে কোনো উদ্যোগ তো নেওয়া হয়নি। ২০-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশ লেবার পার্টি চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, ‘২৩ মে’র মধ্যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট না ছাড়লে ২০ দল ছাড়তে বাধ্য হব। ঐক্যফ্রন্ট তার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য পূরণে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। সরকারের এজেন্ডা নিয়েই তারা কাজ করছেন। এ কারণে বিএনপিকে ঐক্যফ্রন্ট ছাড়তে হবে।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা
জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক
আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য
ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান
পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ
রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন
বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিমান বাহিনীর সাইবার সিকিউরিটি সচেতনতা মাস সমাপ্ত
বিমান বাহিনীর সাইবার সিকিউরিটি সচেতনতা মাস সমাপ্ত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জ কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!
ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলের ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন জ্যোতি
দলের ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন জ্যোতি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মোংলায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু
স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্য সংগ্রহ শুরু
জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্য সংগ্রহ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৪১
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৪১

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় সড়কে প্রাণ গেল ভ্যানচালকের
পাবনায় সড়কে প্রাণ গেল ভ্যানচালকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে সোবহানা ও ফারজানার উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে সোবহানা ও ফারজানার উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে আসর শেষ করল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে আসর শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে হাসপাতালের ৯ দালালের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে হাসপাতালের ৯ দালালের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম