শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

মাঠের কোন্দলে আওয়ামী লীগ

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মাঠের কোন্দলে আওয়ামী লীগ

অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে সরকারি দল আওয়ামী লীগে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল সর্বত্রই দ্বন্দ্ব প্রকাশ্য হয়ে পড়ছে। কারও বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিচ্ছে না দল। ভর্ৎসনা, অসন্তোষ প্রকাশ আর উপদেশ দেওয়ার মাধ্যমে আপস-মীমাংসার ওপর জোর দেওয়ায় বেসামাল হয়ে পড়ছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। নেতায় নেতায় দ্বন্দ্ব, এমপি-নেতায় দ্বন্দ্ব, উপজেলা চেয়ারম্যান বনাম এমপির দ্বন্দ্ব এখন হাত ধরাধরি করে চলছে। এমনকি মারামারি-খুনোখুনির ঘটনাও ঘটছে। জাতির পিতার শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানেও দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নীলফামারীতে সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা আহত হয়েছেন প্রতিপক্ষের আঘাতে। এ নিয়ে অস্বস্তিতে পড়েছেন দলটির স্থানীয় পর্যায়ের নীতিনির্ধারকসহ সাধারণ নেতা-কর্মীরা। বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডকেও।

মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতি পরিচালিত হয় দুই নেতার নামে। তাদের একজন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। আরেকজন সাবেক জাসদ নেতা, সদর আসনের এমপি সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। জেলা রাজনীতিতে তাদের দ্বন্দ্বের কথা আওয়ামী লীগের কারোরই অজানা নয়। গত উপজেলা নির্বাচনে সদর উপজেলায় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজল কৃষ্ণ দে। তিনি বাহাউদ্দিন নাছিমের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। শহরের কর্তৃত্ব হাতছাড়া করতে নারাজ শাজাহান খান। নিজের ছোট ভাই ওবায়দুর রহমান খানকে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়ে নৌকাকে চ্যালেঞ্জ জানান তিনি। উপজেলা নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী হেরে যান। নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের পর দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটে। খুন হন পরাজিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করা ওয়ার্ড যুবলীগের এক নেতা। পরাজিত প্রার্থীর অনুসারীদের ৪০টি বাড়িঘরে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। আহত হন অন্তত ৩০ জন। এ ঘটনায় চরম ক্ষুব্ধ হন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ঘটনায় সম্প্রতি ধানমন্ডি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে শাজাহান খান দেখা করতে আসেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে। এ সময় শাজাহান খানকে ভর্ৎসনা করেন কাদের। জানা গেছে, ১৯৯১ সালে জাসদ ছেড়ে শাজাহান খানের আওয়ামী লীগে যোগদানের পর দলে বিভক্তি বাড়ে। নাছিমের অনুসারীরা বসেন শহরের পুরান বাজারে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে। সেখান থেকে আধাকিলোমিটার দূরে চানমারি এলাকায় শাজাহান খানের কার্যালয়ে বসেন তার অনুসারীরা। দলীয় কর্মসূচিও পৃথকভাবে পালন করেন তারা।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কোষাধ্যক্ষ ও রংপুর-৫ আসনের এমপি এইচ এন আশিকুর রহমানের সঙ্গে জেলা ও মিঠাপুকুর উপজেলা নেতাদের আগেকার দ্বন্দ্ব এখনো দূর হয়নি। সরকারের কোনো উন্নয়নমূলক কাজেও এই এমপির পাশে জেলা নেতাদের দেখা যায় না। এ উপজেলায় ১৭টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের কমিটি ছাড়াও রয়েছে এমপির অনুমোদিত আলাদা কমিটি। একই অবস্থা ১৫৩টি ওয়ার্ডেও। কেন্দ্রীয় এই নেতার সঙ্গে মিঠাপুকুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সরকারেরও দ্বন্দ্ব চরমে। গত উপজেলা নির্বাচনে দল থেকে জাকির হোসেনকে মনোনয়ন দেওয়া হলেও এমপি তার পছন্দের প্রার্থী মেজবাহুর রহমান মঞ্জুকে ভোটের মাঠে নামান। ১ লাখ ২৩ হাজার ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন জাকির হোসেন। আর এমপির অনুমোদিত কমিটি ও তার ছেলে রাশেক রহমানের ‘রাশেক রহমান একান্ত কমিটি’কে কাজে লাগিয়েও জাকিরের ধারেকাছে যেতে পারেননি তাদের প্রার্থী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পান ৩৫ হাজার ভোট। স্থানীয় নেতারা জানান, আশিকুর রহমানের ছেলে রাশেক রহমানের কারণে মিঠাপুকুরে আওয়ামী লীগের রাজনীতি আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। তাকে ঘিরে দলের স্থানীয় পর্যায়ে নতুন করে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। গত শোক দিবসেও পৃথক কর্মসূচি পালিত হয়েছে মিঠাপুকুর উপজেলায়। সভাপতি-সম্পাদকের সমন্বয়হীনতায় বেহাল দশা সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগে। জেলা সভাপতি সাবেক এমপি মতিউর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক এনামুল কবির ইমন। তারা দুজনই নিয়মিত এলাকায় থাকেন না। ফলে দল টানা সাড়ে ১০ বছরে ক্ষমতায় থাকলেও সংগঠনে গতি আসেনি। প্রায় তিন মাস ধরে হৃদরোগের চিকিৎসা করাতে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান। তার অনুপস্থিতিতে কাউকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দিয়ে না যাওয়ায় দলীয় কর্মকান্ডে  সমন্বয়হীনতা আরও বেড়েছে, বলছেন নেতা-কর্মীরা। এ জেলার রাজনীতিতে দীর্ঘদিন চালকের ভূমিকায় ছিলেন সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নূরুল হুদা মুকুট ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক আয়ুব বখত জগলুল। জেলা কমিটি ঘোষণার আগেই মারা যান জগলুল। আর শীর্ষ পদপ্রত্যাশী হলেও মুকুটকে রাখা হয় সহসভাপতি পদে। ফলে মুকুটের দীর্ঘদিনের অনুসারী কিছু নেতা সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে হাত মেলালেও জেলা সদরে নিজের শক্তিশালী অবস্থান ধরে রাখতে সক্ষম হন তিনি। গত ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ‘হাসিমুখে’ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বিতর্কের জন্ম দেন জেলা সাধারণ সম্পাদক ইমন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এ সময় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানসহ সবাই ভাবগম্ভীর অবস্থায় জাতির জনকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করলেও জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের হেসে লুটোপুটি করে শ্রদ্ধা জানানোয় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন নেতা-কর্মীরা।

ফরিদপুর-৪ আসনের বর্তমান এমপি মুজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী। গত দুই সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী কাজী জাফরউল্লাহকে হারিয়ে তিনি স্বতন্ত্র এমপি নির্বাচিত হন। এ উপজেলায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দুই ভাগে বিভক্ত। কাজী জাফরউল্লাহ বনাম নিক্সন চৌধুরী গ্রুপ। দলীয় কর্মকা ও সেভাবেই পরিচালিত হয়ে আসছে। সভাপতি-সম্পাদকের বিরোধে বিপর্যস্ত রাজশাহী জেলা ও মহানগরী আওয়ামী লীগ। মহানগরীতে এ বিরোধ কিছুটা ঠা া হলেও জেলায় প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে। প্রতিনিয়তই দলের শীর্ষ নেতারা একে অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন, বক্তব্য দেন। সাম্প্রতিক সময়ে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদের বিরোধ এতটাই বেড়েছে যে, এক নেতা আরেক নেতার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যেই বিষোদগার করছেন। মহানগরী আওয়ামী লীগ সভাপতি এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের বিরোধ অনেক পুরনো। সেই দূরত্ব এখনো ঘোচেনি, বরং বেড়েছে। খায়রুজ্জামান লিটন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি) আসনের সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভুইয়া। এখানে স্থানীয় এমপির সঙ্গে দ্বন্দ্ব রয়েছে দলের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুরের। আবদুস সবুর এ আসনে নৌকা নিয়ে নির্বাচন করতে চান। কিন্তু ‘এলাকা হাতছাড়া’ করতে নারাজ সুবিদ আলী ভুইয়া। এ দ্বন্দ্বে বিভক্ত স্থানীয় আওয়ামী লীগ। গত রমজানে আবদুস সবুরের পূর্বনির্ধারিত ইফতার পার্টির জায়গায় পাল্টা কর্মসূচির ডাক দেন সুবিদ আলী ভুইয়া ও তার ছেলে মোহাম্মদ আলী সুমনের অনুসারী ছাত্রলীগের কিছু নেতা-কর্মী। ফলে পুলিশ সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করে। প- হয় কেন্দ্রীয় নেতার ইফতার পার্টি। নেত্রকোনা-৫ আসনের এমপি ওয়ারেসাত হোসেন বেলালের সঙ্গে দ্বন্দ্ব কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেনের। গত সংসদ নির্বাচনের আগে এ নিয়ে কিছুদিন সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আট মাস পেরিয়ে গেলেও দ্বন্দ্ব মোটেও কমেনি। বরং দূরত্ব কয়েক ধাপ বেড়েছে। জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে নীলফামারীর জলঢাকায় পৃথক দুই গ্রুপের সংঘর্ষে সাবেক এমপি গোলাম মোস্তফা আহত হন। আহত হন পুলিশসহ আরও ২২ জন। স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে জলঢাকা উপজেলা আওয়ামী লীগের মধ্যে দুটি গ্রুপ পৃথকভাবে কর্মসূচি পালন করে। এক গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন সাবেক এমপি গোলাম মোস্তফা, আরেক গ্রুপের নেতৃত্বে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আনছার আলী মিন্টু। শোক দিবসে মোস্তফা গ্রুপের অনুষ্ঠান চলাকালে মিন্টুর নেতৃত্বে তার লোকজন এসে বক্তব্যরত আবদুল মান্নানকে ধাক্কা দিয়ে কিল-ঘুষি মারেন। তাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আনছার আলীর হাতে লাঞ্ছিত হন সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা। এ সময় হামলাকারীরা সমাবেশের চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করতে থাকেন। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ হতে থাকে। এ সময় পাঁচ পুলিশসহ উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মী ও পথচারীরা আহত হন। সাবেক এমপি গোলাম মোস্তফা অভিযোগ করেন, বঙ্গবন্ধু চত্বরে জাতির জনকের জীবনী নিয়ে আলোচনা করছিলেন দলের সাবেক উপজেলা সভাপতি আবদুল মান্নান। এ সময় বর্তমান উপজেলা সভাপতি আনছার আলী মিন্টুর নেতৃত্বে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মী নিয়ে অতর্কিত হামলা চালানো হয় আমাদের ওপর। তবে পাল্টা অভিযোগ করে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আনছার আলী মিন্টু বলেন, আগে থেকে নির্ধারিত দলীয় কর্মসূচির আলোকে শোক র‌্যালি নিয়ে যখন আমরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যাই সে সময় সাবেক এমপি মোস্তফা ও সাবেক সভাপতি আবদুল মান্নানের নেতৃত্বে আমাদের ওপর অতর্তিক হামলা চালানো হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে