শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঠিকাদারির মাফিয়া জি কে শামীম গ্রেফতার

নগদ ১ কোটি ৮০ লাখ, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র মাদক উদ্ধার, ৭ গানম্যান আটক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঠিকাদারির মাফিয়া জি কে শামীম গ্রেফতার

রাজধানীর ঠিকাদারির মাফিয়া গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে তার সাত সশস্ত্র দেহরক্ষীসহ আটক করেছে র‌্যাব। গতকাল সকাল থেকে নিকেতন এ-ব্লক, ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে তার অফিসে র‌্যাব দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। এ সময় তার অফিস থেকে ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরি ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব বলছে, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, অবৈধ কাজে বৈধ অস্ত্রের ব্যবহারসহ কয়েকটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে প্রথমে তার নিকেতন বি-ব্লক, ৫ নম্বর রোডের ১১৩ নম্বর বাড়ি থেকে আটক করে তল্লাশির জন্য তার অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। আটক বাকিরা হলেন মো. শহিদুল ইসলাম,  মুরাদ হোসেন, জালাল হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, সাজ্জাদ হোসেন, কামাল হোসেন।

জানা গেছে, জি কে শামীম যুবলীগের নেতা হিসেবে রাজধানীর সব সরকারি অফিসে ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করতেন। যুবলীগের একটি বিশাল গ্রুপও এসব ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণের সময় তার সঙ্গে থাকত। তার ভয়ে অন্য ঠিকাদাররা বিভিন্ন টেন্ডারে অংশ নিতেন না। অলিখিতভাবে গণপূর্ত, রাজউক, শিক্ষাভবন, পিডিবিসহ সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানে জি কে শামীম গংয়ের একচ্ছত্র আধিপত্য রয়েছে। ই-টেন্ডারের কারণে অনেকে কিছু ছোট ছোট কাজ পেলেও জি কে শামীমের ভয়ে তা ছেড়ে দিতে বাধ্য হতেন। তবে র‌্যাবের হাতে আটকের পরপরই যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বলা হয়, জি কে শামীম নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। তবে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তিনি কমিটিতে নেই।

র‌্যাবের ব্রিফিং : র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে র‌্যাব সকালে শামীমের বাসা ও অফিসে অভিযান শুরু করে। এ সময় শামীম ও তার সাতজন দেহরক্ষীকে আটক করা হয়। অভিযানে শামীমের অফিস থেকে তার একটি অত্যাধুনিক অস্ত্র ও দেহরক্ষীদের সাতটি শটগান এবং নগদ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, মোট ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআরের কাগজ জব্দ করা হয়। এর মধ্যে ১৪০ কোটি টাকার এফডিআর তার মা আয়েশা আক্তারের নামে, বাকি ২৫ কোটি ২৭ লাখ টাকার এফডিআর শামীমের নামে। এ ছাড়া তার অফিস থেকে বিদেশি মদের ৫টি বোতল উদ্ধার করা হয়েছে।’

ব্রিফিংয়ে উপস্থিত র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই শামীমকে আটক করা হয়েছে। জি কে শামীমের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজির অভিযোগ রয়েছে। আমরা সেসব তদন্ত করছি।’ এক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, ‘শামীমের অফিস থেকে জব্দ এফডিআরের টাকাগুলো বিভিন্ন অবৈধ সোর্স থেকে এসেছে বলে আমরা তথ্য পেয়েছি। আমাদের কাছে আগে থেকেই অভিযোগ ছিল, কিছু অবৈধ সোর্স থেকে তার এফডিআরের টাকাগুলো এসেছে। সেসব অভিযোগ আমরা তদন্ত করে দেখছি। এ বিষয়ে মানি লন্ডারিং আইনে তদন্তকাজ ও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শামীমকে আদালতে এফডিআরগুলোর সোর্স বৈধ প্রমাণ করতে হবে।’

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, ‘কাউকে নাজেহাল করতে নয়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার অভিযান চালায়। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও এফডিআরের অবৈধ সোর্সের অভিযোগ রয়েছে। যেসব অভিযোগ শামীমের বিরুদ্ধে রয়েছে সেগুলো তিনি মিথ্যা প্রমাণ করতে পারলে ছাড়া পাবেন।’

জব্দ আগ্নেয়াস্ত্রের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ অস্ত্রগুলো বৈধ। তবে অভিযোগ রয়েছে এগুলো অবৈধ কাজে ব্যবহার হতো। তাই জব্দ করা হয়েছে।’

শামীমের রাজনৈতিক পরিচয় বিষয়ে জানতে চাইলে র‌্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, ‘তার কোনো রাজনৈতিক পরিচয় আছে কিনা তা নির্ধারণ করবেন তার দল ও নেতারা। এ দায়িত্ব আমাদের নয়। তবে যুবলীগের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার স্বীকারোক্তিতে বিভিন্ন অবৈধ কাজের সঙ্গে জড়িতদের মধ্যে জি কে শামীমের নামও উঠে আসে। মূলত খালেদের তথ্যের ভিত্তিতেই জি কে শামীমকে গ্রেফতার করতে অভিযান চালানো হয়।’ জানা গেছে, সকাল ৭টার দিকে তার বাড়ি ঘেরাও করেন র‌্যাব-১-এর সদস্যরা। এরপর তার সাত দেহরক্ষীকে আটক করে র‌্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। বেলা ১২টার দিকে র‌্যাব সদস্যরা তার বাসায় ঢোকেন। জি কে শামীমকে আটকের পর নিয়ে যাওয়া হয় তার অফিসে। সেখানে টানা ৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে আটক দেখায় র‌্যাব।

তবে জি কে শামীমের ব্যক্তিগত সহকারী মো. দিদারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘জি কে শামীমের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মিথ্যা। তার প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১০ হাজার লোক কাজ করে। বেশির ভাগ কাজই সরকারি প্রতিষ্ঠানের।’

কে এই জি কে শামীম : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার দক্ষিণপাড়া গ্রামের মো. আফসার উদ্দিন মাস্টারের ছেলে শামীম। নিজেকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সমবায়বিষয়ক সম্পাদক ও নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি পরিচয় দিতেন। বসবাস করতেন বনানীর ডিওএইচএসে। আর নিকেতনে ৫ নম্বর সড়কের ১৪৪ নম্বর ভবনটি তার জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডের অফিস। অস্ত্রসহ সাত দেহরক্ষী নিয়ে চলাফেরার বিষয়টি বিভিন্ন সংস্থার নজরে এলেও অনেক প্রভাবশালীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ফলে এত দিন বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে শামীম ছিলেন ঢাকা মহানগরী যুবদলের সহসম্পাদক এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রভাবশালী নেতা সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাসের খুবই ঘনিষ্ঠ। গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে ওই সময়ও তার বিশেষ অবস্থান ছিল। একটা সময় জি কে শামীম পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। ক্ষমতার পালাবদল হলেও জিসানের মাধ্যমেই পর্যায়ক্রমে তিনি মহানগরী যুবলীগের শীর্ষ নেতাদের কাছাকাছি চলে যান। যুবদল নেতা হয়ে যান কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা, সঙ্গে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতিও। জিসানের মাধ্যমে মহানগরী যুবলীগের প্রভাবশালী গ্রুপের একজন হয়ে উঠলেও একটা সময় ভাগাভাগি নিয়ে জিসানের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন জি কে শামীম। শামীমের কারণে জিসান আহমেদের সঙ্গে খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়া ও যুবলীগের ওই নেতার সম্পর্কে ফাটল ধরে। আলাদা হয়ে পড়েন জিসান।

সূত্র বলছে, বাসাবোয় পাঁচটি বাড়ি ও একাধিক প্লট শামীমের। কদমতলায় ১৭ নম্বরের পাঁচতলা বাড়িটি জি কে শামীমের। এ বাড়িটি ম্যানেজার হিসেবে দেখাশোনা করেন স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. ইসমাইল হোসেন সর্দার। শামীম কয়েক বছর বাসাবোর ওই বাড়িতে বসবাস করলেও এখন থাকছেন বনানীর ওল্ড ডিওএইচএসে নিজের ফ্ল্যাটে এবং নিজের কার্যালয় বানিয়ে বসেন নিকেতনের একটি ভবনে। বাসাবোয় আরও রয়েছে তিনটি ভবন এবং ডেমরা ও দক্ষিণগাঁও ছাড়াও সোনারগাঁ উপজেলা, বান্দরবান ও গাজীপুরে কয়েক শ বিঘা জমি কিনেছেন তিনি। তবে ভুক্তভোগীদের কেউই নিজেদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে জি কে শামীমের বিষয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে নারাজ। অভিযোগ রয়েছে, সরকারি অফিস-আদালতের কাজ শুরুর আগেই প্রাপ্য বিলের ৮০ শতাংশ তুলে নিতেন শামীম। পরে প্রকৌশলীরা ‘কাজটা শেষ করে দিন’ মিনতি জানিয়ে তার পিছে পিছে ঘুরতেন। রাজধানী ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ৩ হাজার কোটি টাকার কাজ চলছে জি কে শামীমের জি কে বি অ্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেডের। এর মধ্যে র‌্যাব সদর দফতরের ৫৫০ কোটি, সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ১৫০ কোটি, পঙ্গু হাসপাতালের ২০০ কোটি, বেইলি রোডের ২০০ কোটি, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ২০০ কোটি, নিউরোসায়েন্স হাসপাতালের ১৫০ কোটি, মহাখালী গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের ১৫০ কোটি টাকার ঠিকাদারি কাজ অন্যতম। যে কোনো সময় ঠিকাদারির কোনো সাইট ভিজিটে গেলে ১০ জন অস্ত্রধারী দেহরক্ষী ছাড়াও ২০-৩০ জন সশস্ত্র অবৈধ অস্ত্রধারী থাকত। ২০১৬ সালের ২০ নভেম্বর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক যুগ্মসম্পাদক দিয়াজ ইরফান চৌধুরী হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে জি কে শামীমের বিরুদ্ধে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জি কে বিল্ডার্স’ ও ‘দ্য বিল্ডার্স’-এর ৭৫ কোটি টাকার কাজের চাঁদাবজির ভাগাভাগি নিয়ে ছাত্রলীগের অন্তঃকোন্দলের বিষয়টি বিভিন্ন সময় উঠে আসে বটে তবে অভিযোগ রয়েছে, দিয়াজকে সরিয়ে দিতে পর্দার নেপথ্যে থেকে ইশারা দিয়েছিলেন জি কে শামীম।

বেরিয়ে আসছে অনেক প্রভাবশালীর নাম : সূত্র জানায়, খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়া ও জি কে শামীমকে আটকের পরপরই অনেক প্রভাবশালীর নাম বেরিয়ে এসেছে। ঠিকাদারি, ক্যাসিনো ব্যবসা নিয়ন্ত্রণসহ অনেক অপরাধ কর্মকা- ধামাচাপা দিতে অনেক প্রভাবশালীর কাছে নিয়মিতভাবে পৌঁছে যেত মোটা অঙ্কের মাসহারা। বিশেষ উপহার হিসেবে অনেক সুন্দরী ললনাকে পাঠিয়ে দেওয়া হতো ওইসব প্রভাবশালীর কাছে। এ দুজনের কাছ থেকে আদায় করা তথ্য অনুযায়ী ওইসব প্রভাবশালীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তবে এরই মধ্যে এসব জানানো হয়েছে সরকারের সর্বোচ্চ মহলকে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য