শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঠিকাদারির মাফিয়া জি কে শামীম গ্রেফতার

নগদ ১ কোটি ৮০ লাখ, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র মাদক উদ্ধার, ৭ গানম্যান আটক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঠিকাদারির মাফিয়া জি কে শামীম গ্রেফতার

রাজধানীর ঠিকাদারির মাফিয়া গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে তার সাত সশস্ত্র দেহরক্ষীসহ আটক করেছে র‌্যাব। গতকাল সকাল থেকে নিকেতন এ-ব্লক, ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে তার অফিসে র‌্যাব দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। এ সময় তার অফিস থেকে ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরি ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব বলছে, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, অবৈধ কাজে বৈধ অস্ত্রের ব্যবহারসহ কয়েকটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে প্রথমে তার নিকেতন বি-ব্লক, ৫ নম্বর রোডের ১১৩ নম্বর বাড়ি থেকে আটক করে তল্লাশির জন্য তার অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। আটক বাকিরা হলেন মো. শহিদুল ইসলাম,  মুরাদ হোসেন, জালাল হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, সাজ্জাদ হোসেন, কামাল হোসেন।

জানা গেছে, জি কে শামীম যুবলীগের নেতা হিসেবে রাজধানীর সব সরকারি অফিসে ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করতেন। যুবলীগের একটি বিশাল গ্রুপও এসব ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণের সময় তার সঙ্গে থাকত। তার ভয়ে অন্য ঠিকাদাররা বিভিন্ন টেন্ডারে অংশ নিতেন না। অলিখিতভাবে গণপূর্ত, রাজউক, শিক্ষাভবন, পিডিবিসহ সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানে জি কে শামীম গংয়ের একচ্ছত্র আধিপত্য রয়েছে। ই-টেন্ডারের কারণে অনেকে কিছু ছোট ছোট কাজ পেলেও জি কে শামীমের ভয়ে তা ছেড়ে দিতে বাধ্য হতেন। তবে র‌্যাবের হাতে আটকের পরপরই যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বলা হয়, জি কে শামীম নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। তবে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তিনি কমিটিতে নেই।

র‌্যাবের ব্রিফিং : র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে র‌্যাব সকালে শামীমের বাসা ও অফিসে অভিযান শুরু করে। এ সময় শামীম ও তার সাতজন দেহরক্ষীকে আটক করা হয়। অভিযানে শামীমের অফিস থেকে তার একটি অত্যাধুনিক অস্ত্র ও দেহরক্ষীদের সাতটি শটগান এবং নগদ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, মোট ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআরের কাগজ জব্দ করা হয়। এর মধ্যে ১৪০ কোটি টাকার এফডিআর তার মা আয়েশা আক্তারের নামে, বাকি ২৫ কোটি ২৭ লাখ টাকার এফডিআর শামীমের নামে। এ ছাড়া তার অফিস থেকে বিদেশি মদের ৫টি বোতল উদ্ধার করা হয়েছে।’

ব্রিফিংয়ে উপস্থিত র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই শামীমকে আটক করা হয়েছে। জি কে শামীমের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজির অভিযোগ রয়েছে। আমরা সেসব তদন্ত করছি।’ এক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, ‘শামীমের অফিস থেকে জব্দ এফডিআরের টাকাগুলো বিভিন্ন অবৈধ সোর্স থেকে এসেছে বলে আমরা তথ্য পেয়েছি। আমাদের কাছে আগে থেকেই অভিযোগ ছিল, কিছু অবৈধ সোর্স থেকে তার এফডিআরের টাকাগুলো এসেছে। সেসব অভিযোগ আমরা তদন্ত করে দেখছি। এ বিষয়ে মানি লন্ডারিং আইনে তদন্তকাজ ও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শামীমকে আদালতে এফডিআরগুলোর সোর্স বৈধ প্রমাণ করতে হবে।’

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, ‘কাউকে নাজেহাল করতে নয়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার অভিযান চালায়। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও এফডিআরের অবৈধ সোর্সের অভিযোগ রয়েছে। যেসব অভিযোগ শামীমের বিরুদ্ধে রয়েছে সেগুলো তিনি মিথ্যা প্রমাণ করতে পারলে ছাড়া পাবেন।’

জব্দ আগ্নেয়াস্ত্রের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ অস্ত্রগুলো বৈধ। তবে অভিযোগ রয়েছে এগুলো অবৈধ কাজে ব্যবহার হতো। তাই জব্দ করা হয়েছে।’

শামীমের রাজনৈতিক পরিচয় বিষয়ে জানতে চাইলে র‌্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, ‘তার কোনো রাজনৈতিক পরিচয় আছে কিনা তা নির্ধারণ করবেন তার দল ও নেতারা। এ দায়িত্ব আমাদের নয়। তবে যুবলীগের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার স্বীকারোক্তিতে বিভিন্ন অবৈধ কাজের সঙ্গে জড়িতদের মধ্যে জি কে শামীমের নামও উঠে আসে। মূলত খালেদের তথ্যের ভিত্তিতেই জি কে শামীমকে গ্রেফতার করতে অভিযান চালানো হয়।’ জানা গেছে, সকাল ৭টার দিকে তার বাড়ি ঘেরাও করেন র‌্যাব-১-এর সদস্যরা। এরপর তার সাত দেহরক্ষীকে আটক করে র‌্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। বেলা ১২টার দিকে র‌্যাব সদস্যরা তার বাসায় ঢোকেন। জি কে শামীমকে আটকের পর নিয়ে যাওয়া হয় তার অফিসে। সেখানে টানা ৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে আটক দেখায় র‌্যাব।

তবে জি কে শামীমের ব্যক্তিগত সহকারী মো. দিদারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘জি কে শামীমের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মিথ্যা। তার প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১০ হাজার লোক কাজ করে। বেশির ভাগ কাজই সরকারি প্রতিষ্ঠানের।’

কে এই জি কে শামীম : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার দক্ষিণপাড়া গ্রামের মো. আফসার উদ্দিন মাস্টারের ছেলে শামীম। নিজেকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সমবায়বিষয়ক সম্পাদক ও নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি পরিচয় দিতেন। বসবাস করতেন বনানীর ডিওএইচএসে। আর নিকেতনে ৫ নম্বর সড়কের ১৪৪ নম্বর ভবনটি তার জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডের অফিস। অস্ত্রসহ সাত দেহরক্ষী নিয়ে চলাফেরার বিষয়টি বিভিন্ন সংস্থার নজরে এলেও অনেক প্রভাবশালীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ফলে এত দিন বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে শামীম ছিলেন ঢাকা মহানগরী যুবদলের সহসম্পাদক এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রভাবশালী নেতা সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাসের খুবই ঘনিষ্ঠ। গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে ওই সময়ও তার বিশেষ অবস্থান ছিল। একটা সময় জি কে শামীম পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। ক্ষমতার পালাবদল হলেও জিসানের মাধ্যমেই পর্যায়ক্রমে তিনি মহানগরী যুবলীগের শীর্ষ নেতাদের কাছাকাছি চলে যান। যুবদল নেতা হয়ে যান কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা, সঙ্গে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতিও। জিসানের মাধ্যমে মহানগরী যুবলীগের প্রভাবশালী গ্রুপের একজন হয়ে উঠলেও একটা সময় ভাগাভাগি নিয়ে জিসানের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন জি কে শামীম। শামীমের কারণে জিসান আহমেদের সঙ্গে খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়া ও যুবলীগের ওই নেতার সম্পর্কে ফাটল ধরে। আলাদা হয়ে পড়েন জিসান।

সূত্র বলছে, বাসাবোয় পাঁচটি বাড়ি ও একাধিক প্লট শামীমের। কদমতলায় ১৭ নম্বরের পাঁচতলা বাড়িটি জি কে শামীমের। এ বাড়িটি ম্যানেজার হিসেবে দেখাশোনা করেন স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. ইসমাইল হোসেন সর্দার। শামীম কয়েক বছর বাসাবোর ওই বাড়িতে বসবাস করলেও এখন থাকছেন বনানীর ওল্ড ডিওএইচএসে নিজের ফ্ল্যাটে এবং নিজের কার্যালয় বানিয়ে বসেন নিকেতনের একটি ভবনে। বাসাবোয় আরও রয়েছে তিনটি ভবন এবং ডেমরা ও দক্ষিণগাঁও ছাড়াও সোনারগাঁ উপজেলা, বান্দরবান ও গাজীপুরে কয়েক শ বিঘা জমি কিনেছেন তিনি। তবে ভুক্তভোগীদের কেউই নিজেদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে জি কে শামীমের বিষয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে নারাজ। অভিযোগ রয়েছে, সরকারি অফিস-আদালতের কাজ শুরুর আগেই প্রাপ্য বিলের ৮০ শতাংশ তুলে নিতেন শামীম। পরে প্রকৌশলীরা ‘কাজটা শেষ করে দিন’ মিনতি জানিয়ে তার পিছে পিছে ঘুরতেন। রাজধানী ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ৩ হাজার কোটি টাকার কাজ চলছে জি কে শামীমের জি কে বি অ্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেডের। এর মধ্যে র‌্যাব সদর দফতরের ৫৫০ কোটি, সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ১৫০ কোটি, পঙ্গু হাসপাতালের ২০০ কোটি, বেইলি রোডের ২০০ কোটি, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ২০০ কোটি, নিউরোসায়েন্স হাসপাতালের ১৫০ কোটি, মহাখালী গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের ১৫০ কোটি টাকার ঠিকাদারি কাজ অন্যতম। যে কোনো সময় ঠিকাদারির কোনো সাইট ভিজিটে গেলে ১০ জন অস্ত্রধারী দেহরক্ষী ছাড়াও ২০-৩০ জন সশস্ত্র অবৈধ অস্ত্রধারী থাকত। ২০১৬ সালের ২০ নভেম্বর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক যুগ্মসম্পাদক দিয়াজ ইরফান চৌধুরী হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে জি কে শামীমের বিরুদ্ধে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জি কে বিল্ডার্স’ ও ‘দ্য বিল্ডার্স’-এর ৭৫ কোটি টাকার কাজের চাঁদাবজির ভাগাভাগি নিয়ে ছাত্রলীগের অন্তঃকোন্দলের বিষয়টি বিভিন্ন সময় উঠে আসে বটে তবে অভিযোগ রয়েছে, দিয়াজকে সরিয়ে দিতে পর্দার নেপথ্যে থেকে ইশারা দিয়েছিলেন জি কে শামীম।

বেরিয়ে আসছে অনেক প্রভাবশালীর নাম : সূত্র জানায়, খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়া ও জি কে শামীমকে আটকের পরপরই অনেক প্রভাবশালীর নাম বেরিয়ে এসেছে। ঠিকাদারি, ক্যাসিনো ব্যবসা নিয়ন্ত্রণসহ অনেক অপরাধ কর্মকা- ধামাচাপা দিতে অনেক প্রভাবশালীর কাছে নিয়মিতভাবে পৌঁছে যেত মোটা অঙ্কের মাসহারা। বিশেষ উপহার হিসেবে অনেক সুন্দরী ললনাকে পাঠিয়ে দেওয়া হতো ওইসব প্রভাবশালীর কাছে। এ দুজনের কাছ থেকে আদায় করা তথ্য অনুযায়ী ওইসব প্রভাবশালীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তবে এরই মধ্যে এসব জানানো হয়েছে সরকারের সর্বোচ্চ মহলকে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন