শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

জেলহত্যা দিবসের আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী

খুনিদের নিয়ে এত মায়াকান্না কেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খুনিদের নিয়ে এত মায়াকান্না কেন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বরের খুনিদের দোসর ও মদদদাতাদের স্থান বাংলাদেশের মাটিতে আর কখনো হবে না। দেশের জনগণকে সেভাবেই চিন্তা করতে হবে, আর যেন সেই খুনিদের রাজত্ব না হয়।

গতকাল রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন অডিটরিয়ামে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জেলহত্যা দিবসের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।  জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধের নাম পুরোপুরি মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশকে পাকিস্তানের আরেকটি প্রদেশ হিসেবে ফিরিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত হয়। বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথে চলায় জাতীয় চার নেতাকেও হত্যা করা হয়। তাদের হত্যা করে চক্রান্তকারী গোষ্ঠী চেয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের নামটি বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলতে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান এই দুই হত্যাকান্ডে  মদদ দেওয়ার পাশাপাশি খুনিদের প্রতিষ্ঠিত করেন। সেই সঙ্গে দলটির বর্তমান চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও তার স্বামীর সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করেন। তিনি বলেন, জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকারে এসে যুদ্ধাপরাধী, জেলহত্যার বিচারের রায় কার্যকর করা হয়েছে। তবে জেলহত্যায় এখনো যে কয়জন খুনি বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে আছে, তাদেরও খোঁজখবর রাখা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা কারাবন্দী খালেদা জিয়ার নাম উল্লেখ না করে বলেন, খুনিদের নিয়ে এত মায়াকান্না কেন? জেনারেল জিয়া একজন খুনি। তার স্ত্রী (খালেদা জিয়া) ও ছেলেও (তারেক রহমান) তাই। তারা (খালেদা জিয়া) শত শত মানুষকে হত্যা করেছে, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে, বিরোধী দলে থাকতেও অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়ে শত শত মানুষকে বীভৎস কায়দায় হত্যা করেছে, এতিমের টাকা আত্মসাৎ করার দায়ে দি ত হয়ে যিনি এখন কারাগারে, তাদের নিয়ে এত মায়াকান্না কেন? চিকিৎসা নিয়ে এত কথা কেন? তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনি, ৩ নভেম্বর জেলহত্যাকা  এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং বিচারের রায় আমরা কার্যকর করেছি। এদের যারা দোসর বা ষড়যন্ত্রকারী, হয়তো আমরা আজকে বিচার করে যেতে পারলাম না, আমরা করার চেষ্টা করব বা আগামীতে যারা আসবে তারা করবে। কারণ ইতিহাস কোনো দিন মুছে ফেলা যায় না। তখন এই ষড়যন্ত্রকারীরাও একসময় ধরা পড়বে। তাদের সে রহস্য উদঘাটন অবশ্যই হবে। কেউ না কেউ এটা করবে, এটা আসবে, এটা হবেই। কেউ না কেউ এসে এদের বিচার করবে, কারণ ইতিহাস কাউকে কোনো দিন ক্ষমা করে না। 

প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বর্তমান নেতৃত্বের কড়া সমালোচনা করে আরও বলেন, একটি দলের (বিএনপি) নেত্রী যিনি এতিমের টাকা আত্মসাৎ করে দি ত হয়ে কারাগারে রয়েছেন। বিএনপিতে কোনো নেতা পেল না, যাকে (তারেক রহমান) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হলো সেও দুর্নীতির মামলায় দি ত পলাতক আসামি। বিএনপি একজন ভালো লোককে পেল না দলের দায়িত্ব দিতে। তাই যারা এখন বিএনপি করেন, এত মায়াকান্না করেন, আসলে তাদের মেরুদ  ও আত্মসম্মানবোধ আছে কিনা সন্দেহ হয়।

সভাপতির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী সারা দেশে চলমান সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়ে বলেন, আমরা অন্যায়কে প্রশ্রয় দিইনি, দেব না। দেশের মানুষ যেন সুন্দর ও উন্নত জীবন পায় সেজন্য কাজ করে যাচ্ছি। যারা যে স্বপ্ন নিয়ে এদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাদের স্বপ্ন কখনো ব্যর্থ হতে পারে না। ভবিষ্যতেও হবে না। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দোসর ও মদদদাতাদের বাংলার মাটিতে স্থান হবে না। আর যেন খুনিদের দোসররা কোনো দিন ক্ষমতায় আসতে না পারে, দেশের উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকে, সেভাবেই দেশের মানুষকে চিন্তা করতে হবে, সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। বিএনপি-জামায়াত জোটের ক্ষমতার পাঁচ বছরের দুঃশাসন এবং পরবর্তীতে অগ্নিসন্ত্রাসের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে পাক হানাদার বাহিনী যেভাবে আমাদের দেশের মানুষকে হত্যা-নির্যাতন চালিয়েছে, ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়ারা একইভাবে দেশের মানুষকে হত্যা ও নির্যাতন করেছেন। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করেছে, সারা দেশে একই সঙ্গে ৬৩ জেলার ৫০০টি স্থানে বোমা হামলা করেছে। নৌকায় ভোট দেওয়ার অপরাধে ৬ বছরের শিশুসহ অসংখ্য নারীকে গণধর্ষণ করেছে। ক্ষমতায় থাকতে হেন কোনো অপকর্ম নেই যা তারা করেনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, চিহ্নিত রাজাকার, আলবদর প্রধানদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের গাড়িতে লাখো শহীদের রক্ত¯œাত জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছিলেন এই খালেদা জিয়া। ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনি পদচ্যুত খায়রুজ্জামানকে এনে পদোন্নতি দিয়ে ফরেন সার্ভিসে চাকরি দিয়েছিলেন। বিদেশে থাকা অবস্থায় মৃত খুনি পাশাকেও পদোন্নতি দিয়ে তার অবসরের সব সুযোগ-সুবিধাও দিয়েছিলেন তিনি। এ ধরনের জঘন্য অন্যায়-অবিচারও তিনি করে গেছেন। তিনি বলেন, ক্ষমতা থেকে চলে যাওয়ার পরও তারা (বিএনপি-জামায়াত) থেমে থাকেনি। অসহযোগ আন্দোলনের নামে গুলশানের অফিসে থেকে নির্দেশ দিয়ে সারা দেশে অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়েছেন খালেদা জিয়া। জীবন্ত মানুষকে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে  হত্যা করেছে। বাস, ট্রাক, ট্রেন, লঞ্চসহ সর্বত্রই নাশকতা চালিয়েছে। খালেদা জিয়ার ডাকা সেই অসহযোগ, হরতাল ও অবরোধ এখনো কিন্তু বহাল রয়েছে। তাদের এত অন্যায়, জীবন্ত শত শত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনা আল্লাহও সহ্য করেননি। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের কিছু মানুষ আছে তারা সহজেই অতীতের ঘটনা অল্প সময়েই ভুলে যান। এখন অনেকে কারাবন্দী দি ত একজনকে নিয়ে মায়াকান্না করেন। কিন্তু তাদের কি ৭৫-পরবর্তী হত্যাকান্ডে র শিকার পরিবার, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে হাজার হাজার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীকে হত্যার পর তাদের পরিবার, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত ও পঙ্গুত্ব নিয়ে বেঁচে থাকা এবং অগ্নিসন্ত্রাসে বীভৎস কায়দায় হত্যার শিকার পরিবারের আর্তনাদের কথা কি চোখে পড়ে না? যারা এসব ঘটিয়েছেন, এতিমের টাকা পর্যন্ত আত্মসাৎ করেছেন, তাদের নিয়ে এত মায়াকান্না ও চিকিৎসা নিয়ে এত কথা কেন বুঝি না।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, বিএনপি নেত্রীর নামে আরও অনেক দুর্নীতির মামলা রয়েছে। তিনি আদালতে যান না। কারণ উনি (খালেদা জিয়া) ভালো করেই জানেন আদালতে গেলে তার দুর্নীতির প্রমাণ হয়ে যাবে। তাদের দুর্নীতি আমরা নই, খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই খুঁজে বের করেছে। তার পুত্রের পাচারকৃত কিছু অর্থ আমরা ফেরতও এনেছি। খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে বিএনপি নেতাসহ কিছু মানুষের বক্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, খালেদা জিয়া সেনাপ্রধানের স্ত্রী হিসেবে অনেক সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফিজুর রহমানও সেনাপ্রধান ছিলেন। কিন্তু ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া তাকে সিএমএইচে চিকিৎসা পর্যন্ত নিতে দেননি। আমরা যে পদোন্নতি দিয়েছিলাম, সেটিও কেড়ে নিয়েছিলেন। ক্যান্সারে আক্রান্ত সাবেক এই সেনাপ্রধানকে স্ট্রেচারে করে আদালতে হাজিরা দিতে হয়েছে। একজন সেনাপ্রধানের স্ত্রী হলেও আরেক সেনাপ্রধানকে চিকিৎসাও নিতে দেননি। এখন তার চিকিৎসা নিয়ে এত কথা কেন? কোন মুখে তারা কথা বলেন? শহীদ জাতীয় চার নেতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কারাগার হচ্ছে একটি সুরক্ষিত জায়গায়। সেই কারাগারে বন্দীদের হত্যা করার মতো জঘন্য ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে নেই। খুনি মোশতাকের নির্দেশে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়। কেন্দ্রীয় কারাগারে অস্ত্র নিয়ে ঢোকা যায় না। কিন্তু তারা অস্ত্র নিয়ে ঢুকেছিল।

প্রথমে জেল কর্তৃপক্ষ বাধা দেয়। তখন বঙ্গভবন থেকে বলা হয়েছিল, আলোচনা করতে যাচ্ছে। যেভাবে ঢুকতে চায়, সেভাবেই ঢুকতে দেওয়া হোক। তিনি বলেন, খুনি মোশতাকের পতন যখনই অনিবার্য হয়ে পড়ল, সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের একটি প্লেনে করে বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। প্রথমে খুনিদের ব্যাংককে নিয়ে যায়। সেখানে বসে তাদের পাসপোর্ট দেওয়া হয়। তাদের ভিসার ব্যবস্থা করে কোন দেশে যাবে সেটাও ঠিক করে দেওয়া হয়। এর সঙ্গে কারা জড়িত, সেটাও কিন্তু ইতিহাসে আছে। একদিন তাদেরও বিচার হবে।

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মোহাম্মদ নাসিম, সাহারা খাতুন, আবদুল মতিন খসরু, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, মাহবুব-উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, কথাসাহিত্যিক-সাংবাদিক আনিসুল হক, ব্যারিস্টার মহিবুল হক চৌধুরী নওফেল, আনোয়ার হোসেন, এ কে এম রহমতুল্লাহ, শাহে আলম মুরাদ। কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনের পরিচালনায় আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। গতকাল সকালে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে রক্ষিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে তিনি শ্রদ্ধা জানান। সকাল ৭টায় শেখ হাসিনা প্রথমে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির বেদিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করেন। পরে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে নিয়ে তিনি জাতির পিতার প্রতিকৃতির বেদিতে আবার শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। 

এরপর একে একে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে জাতির পিতার প্রতিকৃতির বেদিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে জাতির পিতা এবং জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।

এ ছাড়া গতকাল রাজধানীর বনানী কবরস্থানে জাতীয় তিন নেতার কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। বনানী কবরস্থানে এজন্য পবিত্র ফাতেহা পাঠ, মিলাদ মাহফিল ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। অপর নেতা এ এইচ এম কামারুজ্জামানের কবর রাজশাহীতে হওয়ায় সেখানেও দলের পক্ষ থেকে জাতীয় এই নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে