শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

থমকে আছে বিএনপির পুনর্গঠন

৮১টি সাংগঠনিক জেলার ১৯টিতে আহ্বায়ক কমিটি । আংশিক কমিটিতেই মেয়াদ শেষ স্বেচ্ছাসেবক দলের একই পথে যুবদলও । হাইকমান্ড ক্ষুব্ধ কৃষক দল ওলামা দল তাঁতী দল ও মৎস্যজীবী দলের ওপর
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
থমকে আছে বিএনপির পুনর্গঠন

থমকে আছে বিএনপির পুনর্গঠন প্রক্রিয়া। দলটির সাংগঠনিক কর্মকান্ডে গতি আসছে না কোনোভাবেই। ৮১টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ১৯টিতে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটির দায়িত্বশীল নেতাদের তিন মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে বলা হয়। নির্ধারিত সময়ে অধিকাংশ জেলাই পূর্ণাঙ্গ কমিটি দিতে পারেনি। এ নিয়ে চরম ক্ষুব্ধ বিএনপির হাইকমান্ড। অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল আংশিক কমিটি দ্বারা বছরের পর বছর পার করছে। তাদেরও নির্ধারিত সময়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি দিতে কয়েক দফা সময় বেঁধে দেওয়া হয়। কমিটি দিতে তারাও পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। দাবি উঠেছে নতুনভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি গঠনের।

এদিকে নির্ধারিত সময়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি দিতে পারেনি বিএনপির আরও চার অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী কৃষক দল, মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল ও ওলামা দল। এরই মধ্যে বিএনপির সহযোগী সংগঠন ছাত্রদলের দুই শীর্ষ পদে নির্বাচনের মাধ্যমে  নেতা বানানো হয়েছে। ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা নিয়মিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও যাচ্ছেন। তবে তারা এখন সব গ্রুপের নেতাকে নিয়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান অতি অল্প সময়ের মধ্যে বিএনপিকে গোছানোর কাজ প্রায় শেষ করে নিয়ে এসেছেন। নতুন প্রাণ সৃষ্টি করেছেন বিএনপির মধ্যে। এই দুঃসময়ে হাজার হাজার মাইল দূর থেকে তিনি দলকে পরিচালিত করছেন। তিনি সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন।’

জানা যায়, ১৯ আহ্বায়ক কমিটির জেলার মধ্যে রয়েছে- নীলফামারী, হবিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নওগাঁ, যশোর, বগুড়া, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, সৈয়দপুর, পাবনা, নাটোর, রাজশাহী, নেত্রকোনো, পঞ্চগড়, ঝিনাইদহ, মাগুরা, চট্টগ্রাম দক্ষিণ, ফেনী ও সিলেট। আংশিক থেকে পূর্ণাঙ্গ কমিটি হওয়া ১০ জেলা- জামালপুর, লালমনিরহাট, খাগড়াছড়ি, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, কুষ্টিয়া, সিরাজগঞ্জ, জয়পুরহাট, শেরপুর ও নারায়ণগঞ্জ।

বিএনপির তৃণমূল নেতা-কর্মীদের দাবি, ছাত্রদলের মতো বিএনপির সব অঙ্গসংগঠনের কমিটিও যেন কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়। কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের সব কমিটিই যেন নির্বাচিত হয়। যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলেও কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচিত কমিটি চান তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। এর মধ্যে স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। যুবদলের মাত্র বাকি দুই মাস। তার পরও নানা সমীকরণে এ দুই অঙ্গসংগঠনের আংশিক কমিটি এখন পূর্ণাঙ্গ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিএনপির হাইকমান্ড।

এদিকে পুনর্গঠন নিয়ে নানা অভিযোগ ওঠা দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট নেতাদের সতর্ক করা হয়। তাতেও কাজ না হওয়ায় এখন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলকে ঢেলে সাজানোর সিদ্ধান্ত নেন। এ কাজে দলের বিভাগীয় সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকদের দায়িত্ব দেন। এসব নেতা প্রথমে কিছুটা নিরপেক্ষ থেকে কাজ করলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সাংগঠনিক টিমের বিরুদ্ধে অনৈতিক লেনদেন, স্বজনপ্রীতি, প্রভাব খাটিয়ে কিছু নেতাকে সুবিধা দেওয়া, বিশেষ কোনো নেতাকে চাপে রাখা, নিজের বলয় সৃষ্টি ইত্যাদি নানা অভিযোগ ওঠে। বিভিন্ন মাধ্যমে পাওয়া এসব অভিযোগের ভিত্তিতে একাধিক টিম গঠন করা হয়েছে। তারা মাঠে কাজ করছে। এরই মধ্যে কোনো কোনো টিম তাদের প্রতিবেদন জমাও দিয়েছে।

জানা যায়, অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে বরিশালের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিনকে প্রথমে সতর্ক করা হয়। একই সঙ্গে পিরোজপুর জেলা বিএনপির পুনর্গঠন প্রক্রিয়া থেকে তাকেসহ তার টিমকে প্রত্যাহার করা হয়। পরে নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুরো বরিশাল বিভাগে শিরিনকে দল পুনর্গঠনের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে সেখানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। একইভাবে ময়মনসিংহ বিভাগেও কমিটি গঠন নিয়ে নানা অভিযোগ রয়েছে। ময়মনসিংহ জেলা ও মহানগর কমিটি জমা দেওয়ার পরও তা গ্রহণযোগ্য হয়নি বলে জানা গেছে। সেখানে বিএনপির যুগ্মমহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এদিকে ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ফজলুর রহমান খোকন ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল। এর আগে ছাত্রদলের রাজীব-আকরামের ‘ঢাউস’ কমিটি ছিল। দলের হাইকমান্ড এতে ক্ষুব্ধ হন। সেখানে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ছিল ৭৩৬ সদস্যের।

ছাত্রদলের বর্তমান নেতৃত্ব জানান, তারা দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ১৫১ বা সর্বোচ্চ ১৭১ সদস্যের কমিটি করার চেষ্টা করবেন। সব পক্ষকে সঙ্গে নিয়েই কমিটি করতে চান। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই কমিটি হবে এমনটা আশা প্রকাশ করে ছাত্রদল সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নানা প্রতিকূল পরিবেশেও আমরা কমিটি গঠন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা নিয়মিত ক্যাম্পাসে যাচ্ছি। সবাইকে নিয়েই দ্রুততম সময়ের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করব।’ যুবদলসূত্রে জানা যায়, ২০ অক্টোবরের মধ্যে যুবদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছিলেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এরপর কয়েক দফায় সময় নিয়েও পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা যায়নি। কমিটি গঠনে অলিখিত নির্দেশনা দেওয়া হয়Ñ ৪০ ভাগ সাবেক ছাত্রনেতাকে সম্পৃক্ত করতে হবে। এ নিয়েই কমিটি গড়তে হিমশিম খাচ্ছে যুবদল। যুব ও ছাত্রনেতা মিলে দেড় হাজারের ওপর নেতা। এর মধ্যে কমিটিতে জায়গা পাবেন বর্তমান নেতাসহ মাত্র ২৭১ জন। এদিকে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত হলেও একটি পদের তদবিরের কারণে ঘোষণা করা সম্ভব হচ্ছে না যুবদলের পূর্ণাাঙ্গ কমিটি। রাজাকার কমান্ডার পলাতক ফাঁসির আসামি জাহিদ হোসেন খোকনের বড় ছেলে খায়রুজ্জামান লিংকনকে যুবদলের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক করায় প্রচ  চাপে যুবদলের সুপার ফাইভ নেতা। স্পর্শকাতর এ সিদ্ধান্ত নিতে সাহস পাচ্ছেন না দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। সংগত কারণেই হাইকমান্ডের মর্জির ওপর এর দায়িত্ব দিয়ে শিগগিরই কমিটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুবদল। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনগুলোর তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরাও। যুবদল সভাপতি সাইফুল আলম নীরব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দলের হাইকমান্ডের নতুন করে নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা শিগগিরই কমিটি করার চিন্তাভাবনা করছি। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্ধারিত সংখ্যার মধ্যেই কমিটি সীমাবদ্ধ থাকবে বলে আশা করছি।’ যুবদল সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, ‘যুবদলের ৮২টি সাংগঠনিক জেলার সব কটির কমিটি করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে কেন্দ্রের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে। কমিটি হবে ২৭১ সদস্যের।’

স্বেচ্ছাসেবক দলসূত্রে জানা যায়, মেয়াদোত্তীর্ণ স্বেচ্ছাসেবক দলও তাকিয়ে আছে যুবদলের দিকে। যুবদলের কমিটি হওয়ার পরই তারা কমিটি দেবে। তাদেরও ৪০ ভাগ সাবেক ছাত্রনেতা রাখার অলিখিত বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ সংগঠনটির ৮১টি সাংগঠনিক জেলা রয়েছে। এর প্রায় ৫০টিতে পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়েছে। বাকিগুলো আংশিক কমিটি। আংশিক কমিটিগুলোও দ্রুতই পূর্ণাঙ্গ করা হবে। স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘নানাবিধ কারণে যথাসময়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা সম্ভব হয়নি। এখন আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে চাই। সেভাবে কাজও চলছে।’ এ ছাড়া তিন মাসের মধ্যে কাউন্সিল করে নেতৃত্ব নির্বাচনের জন্য চার সংগঠনকে নির্দেশনা দেওয়া হলেও তা করতে পারেননি দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। অঙ্গসংগঠনগুলো হলোÑ কৃষক দল, তাঁতী দল, ওলামা দল ও মৎস্যজীবী দল। এ চারটি সংগঠনের কর্মকা  পর্যবেক্ষণে এখন আবার ‘পর্যবেক্ষণ কমিটি’ করেছে বিএনপি। সেই পর্যবেক্ষণ কমিটির কোনো কোনো নেতাকে নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কেউ কেউ। বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার কাজ চলছে। কোথাও কোনো অভিযোগ থাকলে তা দেখতে কেন্দ্রীয় নেতাদের নেতৃত্বে একাধিক টিম কাজ করছে। সবাইকে বুঝতে হবে, মামলা-হামলাসহ নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে আমাদের যেতে হচ্ছে। এ কারণে হয়তো কিছু কমিটির মেয়াদ ১০-১৫ দিন পার হয়েছে। সব ঠিক হয়ে যাবে। আমরা কাউন্সিলের মাধ্যমে ছাত্রদল, ড্যাবের কমিটি করেছি। যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল পূর্ণাঙ্গ করার কাজ চলছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা