শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মুক্তি মিলছে না খালেদা জিয়ার

জামিন আবেদন খারিজ, আইনজীবীদের পাল্টাপাল্টি, কঠোর নিরাপত্তা, সম্মতি সাপেক্ষে অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট দেওয়ার নির্দেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তি মিলছে না খালেদা জিয়ার

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগেও জামিন মেলেনি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার। তাঁর সম্মতি থাকলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে দ্রুত অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট দিতে নির্দেশ দিয়েছে আপিল বিভাগ। গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বসম্মত এ আদেশ দেয়। এ মামলায় সাত বছরের দন্ড মাথায় নিয়ে করা জামিন আবেদন হাই কোর্টে খারিজ হওয়ার পর আপিল বিভাগে এসেছিলেন খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে গতকাল কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয় সুপ্রিম কোর্ট এলাকায়। এজলাসে আইনজীবীদের প্রবেশেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। এদিন আপিল বিভাগের তালিকাভুক্ত ছাড়া কোনো আইনজীবীকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি প্রধান বিচারপতির এজলাসে। অন্তত তিন স্থানে পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হয়েছে গণমাধ্যমকর্মীদেরও। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে মনিটরিং করা হয়েছে প্রধান বিচারপতির এজলাসের কার্যক্রম। এ মামলার গত শুনানিতে (৫ ডিসেম্বর) বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের হট্টগোলের জেরেই এসব ক্যামেরা বসানো হয় বলে সুপ্রিম কোর্ট সূত্রের তথ্য। শুনানি চলাকালে এজলাসের বাইরে দুই পক্ষের আইনজীবীরা পাল্টাপাল্টি মিছিল করেছেন। আদেশের পর রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিএনপি নেতা-কর্মীরা তৎক্ষণাৎ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। খালেদা জিয়ার পক্ষে জামিন আবেদনের শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ও অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। তাদের সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট সগির হোসেন। এ সময় খালেদা জিয়ার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন নিতাই রায়চৌধুরী, মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ আরও কয়েকজন। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এবং দুদকের পক্ষে অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান শুনানি করেন। এ সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন, সাবেক সম্পাদক ড. মোমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী প্রমুখ। গত বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়। ১০ লাখ টাকা অর্থদন্ড করা হয়। এ সাজা বাতিল চেয়ে গত বছরের ১৮ নভেম্বর হাই কোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। শুনানি নিয়ে গত ৩০ এপ্রিল হাই কোর্ট ওই আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে বিচারিক আদালতের দেওয়া জরিমানার আদেশ স্থগিত করে। এ ছাড়া বিচারিক আদালতে থাকা মামলার নথি তলব করে হাই কোর্ট। ২০ জুন মামলার নথি হাই কোর্টে আসার পর খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন আদালতে তুলে ধরেন তাঁর আইনজীবীরা। ৩১ জুলাই জামিন আবেদন খারিজ করে হাই কোর্ট।

খালেদার আইনজীবীদের প্রতিক্রিয়া : আদেশের পর তৎক্ষণাৎ প্রতিক্রিয়ায় খন্দকার মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘জামিন চেয়ে আমরা আইনি লড়াই চালিয়েছি। সাত বছরের সাজায় জামিন না দেওয়া নজিরবিহীন। এটি সুপ্রিম কোর্টের জন্য একটি কলঙ্কজনক ঘটনা হয়ে থাকবে।’

পরে এক সংবাদ সম্মেলনে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সরকারের রোষানলে পড়ে সর্বোচ্চ আদালত থেকেও জামিন পেলেন না। আমরা মনে করি, গণতান্ত্রিক নেত্রী খালেদা জিয়া রাজনৈতিকভাবে নিষ্পেষিত।’ জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে কয়েকদিন ধরে আমরা সরকারের প্রস্তুতি দেখছিলাম। আমাদের আইনজীবীদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হচ্ছিল। সরকারের উসকানিতে কোনো আইনজীবী পা দিইনি।’

অ্যাটর্নি জেনারেল যা বললেন : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিশেষ অবনতি হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। তিনি বলেন, ‘উচ্চ আদালতে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যগত যে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে, তা আদালতে পড়ে শোনানো হয়েছে। তাতে আমরা দেখিয়েছি, আসলে তাঁর শারীরিক অবস্থার বিশেষ কোনো অবনতি হয়নি। যে রকম ছিল, সে রকমই আছে।’ তিনি বলেন, ‘জামিন আবেদন নাকচ হলেও খালেদা জিয়ার অনুমতিসাপেক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসকদের তাঁকে উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

যা হলো এজলাসে : হাই কোর্ট এ মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজ করে দিলে ১৪ নভেম্বর আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবীরা। এর ধারাবাহিকতায় ২৮ নভেম্বর আপিল বিভাগ জামিনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা জানতে মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন চায়। ৫ ডিসেম্বর বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ চিকিৎসা প্রতিবেদন দিতে না পারায় এজলাসে তুমুল হট্টগোলের মধ্যে তাদের আরও ছয় দিন সময় দিয়ে ১২ ডিসেম্বর আদেশের দিন ঠিক করে আদালত। সেদিনের হট্টগোলের পর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের এক নম্বর এজলাসে (প্রধান বিচারপতির এজলাস) প্রধান বিচারপতির আদালত কক্ষে আটটি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। বুধবার বিকাল থেকেই সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে নেওয়া হয় কড়া নিরাপত্তা। এদিন আপিল বিভাগের তালিকাভুক্ত না হলে আইনজীবীদের আদালত কক্ষে ঢুকতে বাধা দেওয়ায় সকালে আদালত বসার পর প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি অভিযোগ করেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সবাই ভিতরে ঢুকতে পারলেও বিএনপিপন্থিদের তালিকাভুক্তি আছে কিনা তা দেখা হচ্ছে। এমনকি তার জুনিয়রকেও ঢুকতে দেওয়া হয়নি। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও বিএনপি চেয়ারপারসনের অন্যতম আইনজীবী জয়নুল আবেদীনের মতামতের ভিত্তিতে প্রধান বিচারপতি দুই পক্ষের ৩০ জন করে আইনজীবী থাকার অনুমতি দেন। ঠিক হয়, খালেদা জিয়ার মামলার শুনানি শুরুর আগে ৫ মিনিট সময় দেওয়া হবে। তখন সবাই বেরিয়ে গিয়ে আবার ঢুকবেন। উভয় পক্ষের ৩০ জন করে আদালত কক্ষে থাকতে পারবেন। কিন্তু সকাল ১০টার কিছু সময় পর আপিল বিভাগে খালেদা জিয়ার মামলার শুনানি শুরু হলে দেখা যায় কোনো পক্ষই বেঁধে দেওয়া সংখ্যা মানেনি। এ নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করে প্রধান বিচারপতি দুই পক্ষের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা কেউ কথা শোনেননি।’ এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি আমার আইন কর্মকর্তাদের বের করে দিয়েছিলাম, কিন্তু বারের অন্য সদস্যদের তো আমি বলতে পারি না।’ পরে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আগের ও বর্তমান দুটি মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন আদালতে জমা দেন। আদালতে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সেই প্রতিবেদনের সারমর্ম উপস্থাপন করেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘আপিল বিভাগ ১০ বছর সাজার আসামিকেও জামিন দিয়েছে। পাকিস্তানের মতো বর্বর দেশেও নওয়াজ শরিফকে মেডিকেল গ্রাউন্ডে জামিন দিয়েছে, লন্ডনে পাঠিয়েছে। মানবিক বিবেচনায় আমরা তাঁর (খালেদা জিয়া) জামিন চাইছি।’ বেলা ১১টার দিকে আদালত বিরতিতে যায়। সাড়ে ১১টায় আবার শুনানি শুরু হলে জয়নুল আবেদীন বক্তব্য উপস্থাপন করেন। জয়নুলের পর বক্তব্য উপস্থাপন করেন খালেদা জিয়ার আরেক আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষে জামিন আবেদনের বিরোধিতা করে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, ‘দুই মামলায় তিনি (খালেদা জিয়া) ১৭ বছরের সাজা ভোগ করছেন। এটাকে শর্ট সেনটেন্স বলা যায় না। তা ছাড়া দুই মামলাতেই আপিল শুনানির জন্য রেডি। এ অবস্থায় জামিন হওয়া উচিত নয়।’ দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সর্বশেষ মেডিকেল রিপোর্ট থেকে উদ্ধৃত করে শুনানিতে বলেন, ‘চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার সম্মতি পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে চিকিৎসকরা তাঁর যথাযথ চিকিৎসা দিতে পারছেন না। আমরা তাঁর জামিন আবেদন নাকচ করার আরজি জানাচ্ছি।’ বেলা ১টায় শুনানি শেষে মিনিট দশেক বিরতি দিয়ে সিদ্ধান্ত জানায় আপিল বিভাগ। হাই কোর্টের জামিন খারিজের আদেশই তাতে বহাল থাকে।

পাল্টাপাল্টি মিছিল আইনজীবীদের : খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে গতকাল সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে পাল্টাপাল্টি মিছিল করেছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির কার্যালয়ের সামনের অংশে তাদের মিছিল করতে দেখা গেছে। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীরা বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। সকাল ১০টার দিকে সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে আইনজীবীদের প্রবেশে বাধা দেওয়ার অভিযোগ জানিয়ে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। পরে আওয়ামীপন্থি আইনজীবীরাও স্লোগান দিয়ে মিছিল করেন।

আটক করা হয় এক আইনজীবীকে : বেলা ১১টায় সুপ্রিম কোর্টের মাজার গেটের সামনে আদালতে ঢোকা নিয়ে এক ব্যক্তির সঙ্গে পুলিশের কথাকাটাকাটি হয়। পরে পুলিশ তাকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে তোলে। তিনি নিজেকে আইনজীবী ফায়জুল্লাহ বলে পরিচয় দেন। প্রিজন ভ্যান থেকেই তিনি সাংবাদিকদের নিজের পরিচয়পত্র দেখান। কিছুক্ষণ পর প্রিজন ভ্যানের বাইরে তাকে পুলিশের সঙ্গে বসিয়ে রাখা হয়। দুপুর ১টায় সিনিয়র আইনজীবীদের হস্তক্ষেপে তাকে ছেড়ে দেন পুলিশ কর্মকর্তারা। রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ‘তার কাছে পরিচয়পত্র দেখতে চাইলে তিনি রাজি হননি। আমাদের কাছে খবর ছিল, ভুয়া কার্ড বানিয়ে এখানে প্রবেশের চেষ্টা হতে পারে। তাই ওনাকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়।’

বিভিন্ন স্থানে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ আইনজীবীসহ আটক ৫ : জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন সর্বোচ্চ আদালতে নাকচ হয়ে যাওয়ায় গতকাল তৎক্ষণাৎ বিক্ষোভ করেছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এ সময় আইনজীবীসহ পাঁচ নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ। জামিন খারিজের পরপরই খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে রাজধানীর বাংলামোটরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। এ সময় এক সমাবেশে রিজভী নেতা-কর্মীদের ঘর থেকে বের হয়ে এসে খালেদা জিয়ার কারামুক্তির আন্দোলনে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান। আদেশের পর সুপ্রিম কোর্টের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শনের সময় পল্টন থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ পাটোয়ারী ও থানা ছাত্রদল নেতা ইবরাহিম খলিলকে আটক করে পুলিশ। খালেদা জিয়ার জামিন খারিজ হওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্রদল। তবে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ছাত্রদল সভাপতি ফজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামলের নেতৃত্বে মিছিলটি ঢাবির বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদল নেতা কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, হাফিজুর রহমান, মহিউদ্দীন রাজু, শেখ আল ফয়সাল, সাইফ মাহমুদ জুয়েল, নাছির উদ্দিন প্রমুখ। এদিকে হাই কোর্ট মাজার গেটের বাইরে ফুটপাথে দাঁড়িয়ে বিএনপিপন্থি বেশ কয়েকজন আইনজীবী খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে স্লোগান দেন।

রবিবার সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আদেশে জাতি স্তম্ভিত হয়েছে বলে দাবি করেছে বিএনপি। গত রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, যে রায় হয়েছে সেই রায়ে আমরা হতাশ এবং ক্ষুব্ধ। জাতি স্তম্ভিত শুধু নয়, ক্ষুব্ধ। মানুষের মধ্যে প্রত্যাশা ছিল যে, অন্তত সর্বোচ্চ বিচারালয় বিচার ব্যবস্থায় যা আমাদের শেষ ভরসাস্থল, যেখান থেকে ন্যায়বিচার পাওয়া যাবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে বেগম খালেদা জিয়া সেই ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।

সর্বোচ্চ আদালতের আদেশের প্রতিবাদে আগামী রবিবার সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, রবিবার সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা মহানগরে প্রতি থানায় বেলা ২টার পর থেকে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এই হচ্ছে আপাতত কর্মসূচি। পরবর্তীতে আরও কর্মসূচি ঘোষণা করব।’

স্কাইপে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে মির্জা ফখরুল ছাড়াও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত ছিলেন। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন খালেদা জিয়ার মামলায় আপিল বিভাগের রায় বিস্তারিতভাবে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের কাছে তুলে ধরেন।

পুলিশ ধাওয়া দিয়ে দুজন আইনজীবীকে আটক করে। রাজধানীর পান্থপথে যুবদল সভাপতি সাইফুল আলম নীরব ও সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হয়। এতে যুবনেতা মোরতাজুল করীম বাদরু, নূরুল ইসলাম নয়ন, রফিকুল ইসলাম মজনু, এস এম জাহাঙ্গীরসহ কয়েক শ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজের প্রতিবাদে ও নিঃশর্ত মুক্তি দাবিতে আগামীকাল (শনিবার) যুবদল দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। একই দিন জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলও দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। খালেদা জিয়ার জামিন খারিজের প্রতিবাদে এবং নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি শফিউল বারী বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েলের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল মৌচাক মোড় থেকে শুরু হয়ে সফিনা হাসপাতাল হয়ে মালিবাগ রেলগেট গিয়ে শেষ হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গোলাম সরোয়ার, সিনিয়র যুগ্মসাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক সাদরেজ জামান, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি এস এম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম প্রমুখ। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসবেক দল, মহিলা দলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মিছিল করেন। এদিকে খালেদা জিয়ার জামিনের আদেশ ঘিরে গতকাল দিনভর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা জোরদার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদেরও দেখা যায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কার্যালয়ে আসেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর পরপর মহিলা দল সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদের নেতৃত্বে সংগঠনটির ২০ জনের মতো নেতা-কর্মী খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে স্লোগান দিতে দিতে কার্যালয়ে ঢোকেন। আদেশের পর মূল ফটকের ভিতর থেকে মহিলা দলের নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে