শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মুক্তি মিলছে না খালেদা জিয়ার

জামিন আবেদন খারিজ, আইনজীবীদের পাল্টাপাল্টি, কঠোর নিরাপত্তা, সম্মতি সাপেক্ষে অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট দেওয়ার নির্দেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তি মিলছে না খালেদা জিয়ার

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগেও জামিন মেলেনি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার। তাঁর সম্মতি থাকলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে দ্রুত অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট দিতে নির্দেশ দিয়েছে আপিল বিভাগ। গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বসম্মত এ আদেশ দেয়। এ মামলায় সাত বছরের দন্ড মাথায় নিয়ে করা জামিন আবেদন হাই কোর্টে খারিজ হওয়ার পর আপিল বিভাগে এসেছিলেন খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে গতকাল কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয় সুপ্রিম কোর্ট এলাকায়। এজলাসে আইনজীবীদের প্রবেশেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। এদিন আপিল বিভাগের তালিকাভুক্ত ছাড়া কোনো আইনজীবীকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি প্রধান বিচারপতির এজলাসে। অন্তত তিন স্থানে পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হয়েছে গণমাধ্যমকর্মীদেরও। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে মনিটরিং করা হয়েছে প্রধান বিচারপতির এজলাসের কার্যক্রম। এ মামলার গত শুনানিতে (৫ ডিসেম্বর) বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের হট্টগোলের জেরেই এসব ক্যামেরা বসানো হয় বলে সুপ্রিম কোর্ট সূত্রের তথ্য। শুনানি চলাকালে এজলাসের বাইরে দুই পক্ষের আইনজীবীরা পাল্টাপাল্টি মিছিল করেছেন। আদেশের পর রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিএনপি নেতা-কর্মীরা তৎক্ষণাৎ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। খালেদা জিয়ার পক্ষে জামিন আবেদনের শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ও অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। তাদের সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট সগির হোসেন। এ সময় খালেদা জিয়ার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন নিতাই রায়চৌধুরী, মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ আরও কয়েকজন। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এবং দুদকের পক্ষে অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান শুনানি করেন। এ সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন, সাবেক সম্পাদক ড. মোমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী প্রমুখ। গত বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়। ১০ লাখ টাকা অর্থদন্ড করা হয়। এ সাজা বাতিল চেয়ে গত বছরের ১৮ নভেম্বর হাই কোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। শুনানি নিয়ে গত ৩০ এপ্রিল হাই কোর্ট ওই আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে বিচারিক আদালতের দেওয়া জরিমানার আদেশ স্থগিত করে। এ ছাড়া বিচারিক আদালতে থাকা মামলার নথি তলব করে হাই কোর্ট। ২০ জুন মামলার নথি হাই কোর্টে আসার পর খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন আদালতে তুলে ধরেন তাঁর আইনজীবীরা। ৩১ জুলাই জামিন আবেদন খারিজ করে হাই কোর্ট।

খালেদার আইনজীবীদের প্রতিক্রিয়া : আদেশের পর তৎক্ষণাৎ প্রতিক্রিয়ায় খন্দকার মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘জামিন চেয়ে আমরা আইনি লড়াই চালিয়েছি। সাত বছরের সাজায় জামিন না দেওয়া নজিরবিহীন। এটি সুপ্রিম কোর্টের জন্য একটি কলঙ্কজনক ঘটনা হয়ে থাকবে।’

পরে এক সংবাদ সম্মেলনে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সরকারের রোষানলে পড়ে সর্বোচ্চ আদালত থেকেও জামিন পেলেন না। আমরা মনে করি, গণতান্ত্রিক নেত্রী খালেদা জিয়া রাজনৈতিকভাবে নিষ্পেষিত।’ জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে কয়েকদিন ধরে আমরা সরকারের প্রস্তুতি দেখছিলাম। আমাদের আইনজীবীদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হচ্ছিল। সরকারের উসকানিতে কোনো আইনজীবী পা দিইনি।’

অ্যাটর্নি জেনারেল যা বললেন : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিশেষ অবনতি হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। তিনি বলেন, ‘উচ্চ আদালতে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যগত যে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে, তা আদালতে পড়ে শোনানো হয়েছে। তাতে আমরা দেখিয়েছি, আসলে তাঁর শারীরিক অবস্থার বিশেষ কোনো অবনতি হয়নি। যে রকম ছিল, সে রকমই আছে।’ তিনি বলেন, ‘জামিন আবেদন নাকচ হলেও খালেদা জিয়ার অনুমতিসাপেক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসকদের তাঁকে উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

যা হলো এজলাসে : হাই কোর্ট এ মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজ করে দিলে ১৪ নভেম্বর আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবীরা। এর ধারাবাহিকতায় ২৮ নভেম্বর আপিল বিভাগ জামিনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা জানতে মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন চায়। ৫ ডিসেম্বর বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ চিকিৎসা প্রতিবেদন দিতে না পারায় এজলাসে তুমুল হট্টগোলের মধ্যে তাদের আরও ছয় দিন সময় দিয়ে ১২ ডিসেম্বর আদেশের দিন ঠিক করে আদালত। সেদিনের হট্টগোলের পর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের এক নম্বর এজলাসে (প্রধান বিচারপতির এজলাস) প্রধান বিচারপতির আদালত কক্ষে আটটি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। বুধবার বিকাল থেকেই সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে নেওয়া হয় কড়া নিরাপত্তা। এদিন আপিল বিভাগের তালিকাভুক্ত না হলে আইনজীবীদের আদালত কক্ষে ঢুকতে বাধা দেওয়ায় সকালে আদালত বসার পর প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি অভিযোগ করেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সবাই ভিতরে ঢুকতে পারলেও বিএনপিপন্থিদের তালিকাভুক্তি আছে কিনা তা দেখা হচ্ছে। এমনকি তার জুনিয়রকেও ঢুকতে দেওয়া হয়নি। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও বিএনপি চেয়ারপারসনের অন্যতম আইনজীবী জয়নুল আবেদীনের মতামতের ভিত্তিতে প্রধান বিচারপতি দুই পক্ষের ৩০ জন করে আইনজীবী থাকার অনুমতি দেন। ঠিক হয়, খালেদা জিয়ার মামলার শুনানি শুরুর আগে ৫ মিনিট সময় দেওয়া হবে। তখন সবাই বেরিয়ে গিয়ে আবার ঢুকবেন। উভয় পক্ষের ৩০ জন করে আদালত কক্ষে থাকতে পারবেন। কিন্তু সকাল ১০টার কিছু সময় পর আপিল বিভাগে খালেদা জিয়ার মামলার শুনানি শুরু হলে দেখা যায় কোনো পক্ষই বেঁধে দেওয়া সংখ্যা মানেনি। এ নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করে প্রধান বিচারপতি দুই পক্ষের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা কেউ কথা শোনেননি।’ এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি আমার আইন কর্মকর্তাদের বের করে দিয়েছিলাম, কিন্তু বারের অন্য সদস্যদের তো আমি বলতে পারি না।’ পরে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আগের ও বর্তমান দুটি মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন আদালতে জমা দেন। আদালতে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সেই প্রতিবেদনের সারমর্ম উপস্থাপন করেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘আপিল বিভাগ ১০ বছর সাজার আসামিকেও জামিন দিয়েছে। পাকিস্তানের মতো বর্বর দেশেও নওয়াজ শরিফকে মেডিকেল গ্রাউন্ডে জামিন দিয়েছে, লন্ডনে পাঠিয়েছে। মানবিক বিবেচনায় আমরা তাঁর (খালেদা জিয়া) জামিন চাইছি।’ বেলা ১১টার দিকে আদালত বিরতিতে যায়। সাড়ে ১১টায় আবার শুনানি শুরু হলে জয়নুল আবেদীন বক্তব্য উপস্থাপন করেন। জয়নুলের পর বক্তব্য উপস্থাপন করেন খালেদা জিয়ার আরেক আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষে জামিন আবেদনের বিরোধিতা করে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, ‘দুই মামলায় তিনি (খালেদা জিয়া) ১৭ বছরের সাজা ভোগ করছেন। এটাকে শর্ট সেনটেন্স বলা যায় না। তা ছাড়া দুই মামলাতেই আপিল শুনানির জন্য রেডি। এ অবস্থায় জামিন হওয়া উচিত নয়।’ দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সর্বশেষ মেডিকেল রিপোর্ট থেকে উদ্ধৃত করে শুনানিতে বলেন, ‘চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার সম্মতি পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে চিকিৎসকরা তাঁর যথাযথ চিকিৎসা দিতে পারছেন না। আমরা তাঁর জামিন আবেদন নাকচ করার আরজি জানাচ্ছি।’ বেলা ১টায় শুনানি শেষে মিনিট দশেক বিরতি দিয়ে সিদ্ধান্ত জানায় আপিল বিভাগ। হাই কোর্টের জামিন খারিজের আদেশই তাতে বহাল থাকে।

পাল্টাপাল্টি মিছিল আইনজীবীদের : খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে গতকাল সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে পাল্টাপাল্টি মিছিল করেছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির কার্যালয়ের সামনের অংশে তাদের মিছিল করতে দেখা গেছে। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীরা বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। সকাল ১০টার দিকে সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে আইনজীবীদের প্রবেশে বাধা দেওয়ার অভিযোগ জানিয়ে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। পরে আওয়ামীপন্থি আইনজীবীরাও স্লোগান দিয়ে মিছিল করেন।

আটক করা হয় এক আইনজীবীকে : বেলা ১১টায় সুপ্রিম কোর্টের মাজার গেটের সামনে আদালতে ঢোকা নিয়ে এক ব্যক্তির সঙ্গে পুলিশের কথাকাটাকাটি হয়। পরে পুলিশ তাকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে তোলে। তিনি নিজেকে আইনজীবী ফায়জুল্লাহ বলে পরিচয় দেন। প্রিজন ভ্যান থেকেই তিনি সাংবাদিকদের নিজের পরিচয়পত্র দেখান। কিছুক্ষণ পর প্রিজন ভ্যানের বাইরে তাকে পুলিশের সঙ্গে বসিয়ে রাখা হয়। দুপুর ১টায় সিনিয়র আইনজীবীদের হস্তক্ষেপে তাকে ছেড়ে দেন পুলিশ কর্মকর্তারা। রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ‘তার কাছে পরিচয়পত্র দেখতে চাইলে তিনি রাজি হননি। আমাদের কাছে খবর ছিল, ভুয়া কার্ড বানিয়ে এখানে প্রবেশের চেষ্টা হতে পারে। তাই ওনাকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়।’

বিভিন্ন স্থানে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ আইনজীবীসহ আটক ৫ : জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন সর্বোচ্চ আদালতে নাকচ হয়ে যাওয়ায় গতকাল তৎক্ষণাৎ বিক্ষোভ করেছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এ সময় আইনজীবীসহ পাঁচ নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ। জামিন খারিজের পরপরই খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে রাজধানীর বাংলামোটরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। এ সময় এক সমাবেশে রিজভী নেতা-কর্মীদের ঘর থেকে বের হয়ে এসে খালেদা জিয়ার কারামুক্তির আন্দোলনে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান। আদেশের পর সুপ্রিম কোর্টের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শনের সময় পল্টন থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ পাটোয়ারী ও থানা ছাত্রদল নেতা ইবরাহিম খলিলকে আটক করে পুলিশ। খালেদা জিয়ার জামিন খারিজ হওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্রদল। তবে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ছাত্রদল সভাপতি ফজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামলের নেতৃত্বে মিছিলটি ঢাবির বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদল নেতা কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, হাফিজুর রহমান, মহিউদ্দীন রাজু, শেখ আল ফয়সাল, সাইফ মাহমুদ জুয়েল, নাছির উদ্দিন প্রমুখ। এদিকে হাই কোর্ট মাজার গেটের বাইরে ফুটপাথে দাঁড়িয়ে বিএনপিপন্থি বেশ কয়েকজন আইনজীবী খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে স্লোগান দেন।

রবিবার সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আদেশে জাতি স্তম্ভিত হয়েছে বলে দাবি করেছে বিএনপি। গত রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, যে রায় হয়েছে সেই রায়ে আমরা হতাশ এবং ক্ষুব্ধ। জাতি স্তম্ভিত শুধু নয়, ক্ষুব্ধ। মানুষের মধ্যে প্রত্যাশা ছিল যে, অন্তত সর্বোচ্চ বিচারালয় বিচার ব্যবস্থায় যা আমাদের শেষ ভরসাস্থল, যেখান থেকে ন্যায়বিচার পাওয়া যাবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে বেগম খালেদা জিয়া সেই ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।

সর্বোচ্চ আদালতের আদেশের প্রতিবাদে আগামী রবিবার সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, রবিবার সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা মহানগরে প্রতি থানায় বেলা ২টার পর থেকে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এই হচ্ছে আপাতত কর্মসূচি। পরবর্তীতে আরও কর্মসূচি ঘোষণা করব।’

স্কাইপে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে মির্জা ফখরুল ছাড়াও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত ছিলেন। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন খালেদা জিয়ার মামলায় আপিল বিভাগের রায় বিস্তারিতভাবে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের কাছে তুলে ধরেন।

পুলিশ ধাওয়া দিয়ে দুজন আইনজীবীকে আটক করে। রাজধানীর পান্থপথে যুবদল সভাপতি সাইফুল আলম নীরব ও সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হয়। এতে যুবনেতা মোরতাজুল করীম বাদরু, নূরুল ইসলাম নয়ন, রফিকুল ইসলাম মজনু, এস এম জাহাঙ্গীরসহ কয়েক শ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজের প্রতিবাদে ও নিঃশর্ত মুক্তি দাবিতে আগামীকাল (শনিবার) যুবদল দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। একই দিন জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলও দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। খালেদা জিয়ার জামিন খারিজের প্রতিবাদে এবং নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি শফিউল বারী বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েলের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল মৌচাক মোড় থেকে শুরু হয়ে সফিনা হাসপাতাল হয়ে মালিবাগ রেলগেট গিয়ে শেষ হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গোলাম সরোয়ার, সিনিয়র যুগ্মসাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক সাদরেজ জামান, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি এস এম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম প্রমুখ। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসবেক দল, মহিলা দলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মিছিল করেন। এদিকে খালেদা জিয়ার জামিনের আদেশ ঘিরে গতকাল দিনভর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা জোরদার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদেরও দেখা যায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কার্যালয়ে আসেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর পরপর মহিলা দল সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদের নেতৃত্বে সংগঠনটির ২০ জনের মতো নেতা-কর্মী খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে স্লোগান দিতে দিতে কার্যালয়ে ঢোকেন। আদেশের পর মূল ফটকের ভিতর থেকে মহিলা দলের নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব
ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন
উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’
‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’
পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়
রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান
স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা
জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার
কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই
যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস