শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মুক্তি মিলছে না খালেদা জিয়ার

জামিন আবেদন খারিজ, আইনজীবীদের পাল্টাপাল্টি, কঠোর নিরাপত্তা, সম্মতি সাপেক্ষে অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট দেওয়ার নির্দেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তি মিলছে না খালেদা জিয়ার

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগেও জামিন মেলেনি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার। তাঁর সম্মতি থাকলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে দ্রুত অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট দিতে নির্দেশ দিয়েছে আপিল বিভাগ। গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বসম্মত এ আদেশ দেয়। এ মামলায় সাত বছরের দন্ড মাথায় নিয়ে করা জামিন আবেদন হাই কোর্টে খারিজ হওয়ার পর আপিল বিভাগে এসেছিলেন খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে গতকাল কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয় সুপ্রিম কোর্ট এলাকায়। এজলাসে আইনজীবীদের প্রবেশেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। এদিন আপিল বিভাগের তালিকাভুক্ত ছাড়া কোনো আইনজীবীকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি প্রধান বিচারপতির এজলাসে। অন্তত তিন স্থানে পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হয়েছে গণমাধ্যমকর্মীদেরও। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে মনিটরিং করা হয়েছে প্রধান বিচারপতির এজলাসের কার্যক্রম। এ মামলার গত শুনানিতে (৫ ডিসেম্বর) বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের হট্টগোলের জেরেই এসব ক্যামেরা বসানো হয় বলে সুপ্রিম কোর্ট সূত্রের তথ্য। শুনানি চলাকালে এজলাসের বাইরে দুই পক্ষের আইনজীবীরা পাল্টাপাল্টি মিছিল করেছেন। আদেশের পর রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিএনপি নেতা-কর্মীরা তৎক্ষণাৎ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। খালেদা জিয়ার পক্ষে জামিন আবেদনের শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ও অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। তাদের সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট সগির হোসেন। এ সময় খালেদা জিয়ার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন নিতাই রায়চৌধুরী, মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ আরও কয়েকজন। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এবং দুদকের পক্ষে অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান শুনানি করেন। এ সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন, সাবেক সম্পাদক ড. মোমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী প্রমুখ। গত বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়। ১০ লাখ টাকা অর্থদন্ড করা হয়। এ সাজা বাতিল চেয়ে গত বছরের ১৮ নভেম্বর হাই কোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। শুনানি নিয়ে গত ৩০ এপ্রিল হাই কোর্ট ওই আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে বিচারিক আদালতের দেওয়া জরিমানার আদেশ স্থগিত করে। এ ছাড়া বিচারিক আদালতে থাকা মামলার নথি তলব করে হাই কোর্ট। ২০ জুন মামলার নথি হাই কোর্টে আসার পর খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন আদালতে তুলে ধরেন তাঁর আইনজীবীরা। ৩১ জুলাই জামিন আবেদন খারিজ করে হাই কোর্ট।

খালেদার আইনজীবীদের প্রতিক্রিয়া : আদেশের পর তৎক্ষণাৎ প্রতিক্রিয়ায় খন্দকার মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘জামিন চেয়ে আমরা আইনি লড়াই চালিয়েছি। সাত বছরের সাজায় জামিন না দেওয়া নজিরবিহীন। এটি সুপ্রিম কোর্টের জন্য একটি কলঙ্কজনক ঘটনা হয়ে থাকবে।’

পরে এক সংবাদ সম্মেলনে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সরকারের রোষানলে পড়ে সর্বোচ্চ আদালত থেকেও জামিন পেলেন না। আমরা মনে করি, গণতান্ত্রিক নেত্রী খালেদা জিয়া রাজনৈতিকভাবে নিষ্পেষিত।’ জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে কয়েকদিন ধরে আমরা সরকারের প্রস্তুতি দেখছিলাম। আমাদের আইনজীবীদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হচ্ছিল। সরকারের উসকানিতে কোনো আইনজীবী পা দিইনি।’

অ্যাটর্নি জেনারেল যা বললেন : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিশেষ অবনতি হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। তিনি বলেন, ‘উচ্চ আদালতে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যগত যে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে, তা আদালতে পড়ে শোনানো হয়েছে। তাতে আমরা দেখিয়েছি, আসলে তাঁর শারীরিক অবস্থার বিশেষ কোনো অবনতি হয়নি। যে রকম ছিল, সে রকমই আছে।’ তিনি বলেন, ‘জামিন আবেদন নাকচ হলেও খালেদা জিয়ার অনুমতিসাপেক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসকদের তাঁকে উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

যা হলো এজলাসে : হাই কোর্ট এ মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজ করে দিলে ১৪ নভেম্বর আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবীরা। এর ধারাবাহিকতায় ২৮ নভেম্বর আপিল বিভাগ জামিনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা জানতে মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন চায়। ৫ ডিসেম্বর বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ চিকিৎসা প্রতিবেদন দিতে না পারায় এজলাসে তুমুল হট্টগোলের মধ্যে তাদের আরও ছয় দিন সময় দিয়ে ১২ ডিসেম্বর আদেশের দিন ঠিক করে আদালত। সেদিনের হট্টগোলের পর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের এক নম্বর এজলাসে (প্রধান বিচারপতির এজলাস) প্রধান বিচারপতির আদালত কক্ষে আটটি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। বুধবার বিকাল থেকেই সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে নেওয়া হয় কড়া নিরাপত্তা। এদিন আপিল বিভাগের তালিকাভুক্ত না হলে আইনজীবীদের আদালত কক্ষে ঢুকতে বাধা দেওয়ায় সকালে আদালত বসার পর প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি অভিযোগ করেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সবাই ভিতরে ঢুকতে পারলেও বিএনপিপন্থিদের তালিকাভুক্তি আছে কিনা তা দেখা হচ্ছে। এমনকি তার জুনিয়রকেও ঢুকতে দেওয়া হয়নি। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও বিএনপি চেয়ারপারসনের অন্যতম আইনজীবী জয়নুল আবেদীনের মতামতের ভিত্তিতে প্রধান বিচারপতি দুই পক্ষের ৩০ জন করে আইনজীবী থাকার অনুমতি দেন। ঠিক হয়, খালেদা জিয়ার মামলার শুনানি শুরুর আগে ৫ মিনিট সময় দেওয়া হবে। তখন সবাই বেরিয়ে গিয়ে আবার ঢুকবেন। উভয় পক্ষের ৩০ জন করে আদালত কক্ষে থাকতে পারবেন। কিন্তু সকাল ১০টার কিছু সময় পর আপিল বিভাগে খালেদা জিয়ার মামলার শুনানি শুরু হলে দেখা যায় কোনো পক্ষই বেঁধে দেওয়া সংখ্যা মানেনি। এ নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করে প্রধান বিচারপতি দুই পক্ষের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা কেউ কথা শোনেননি।’ এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি আমার আইন কর্মকর্তাদের বের করে দিয়েছিলাম, কিন্তু বারের অন্য সদস্যদের তো আমি বলতে পারি না।’ পরে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আগের ও বর্তমান দুটি মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন আদালতে জমা দেন। আদালতে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সেই প্রতিবেদনের সারমর্ম উপস্থাপন করেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘আপিল বিভাগ ১০ বছর সাজার আসামিকেও জামিন দিয়েছে। পাকিস্তানের মতো বর্বর দেশেও নওয়াজ শরিফকে মেডিকেল গ্রাউন্ডে জামিন দিয়েছে, লন্ডনে পাঠিয়েছে। মানবিক বিবেচনায় আমরা তাঁর (খালেদা জিয়া) জামিন চাইছি।’ বেলা ১১টার দিকে আদালত বিরতিতে যায়। সাড়ে ১১টায় আবার শুনানি শুরু হলে জয়নুল আবেদীন বক্তব্য উপস্থাপন করেন। জয়নুলের পর বক্তব্য উপস্থাপন করেন খালেদা জিয়ার আরেক আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষে জামিন আবেদনের বিরোধিতা করে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, ‘দুই মামলায় তিনি (খালেদা জিয়া) ১৭ বছরের সাজা ভোগ করছেন। এটাকে শর্ট সেনটেন্স বলা যায় না। তা ছাড়া দুই মামলাতেই আপিল শুনানির জন্য রেডি। এ অবস্থায় জামিন হওয়া উচিত নয়।’ দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সর্বশেষ মেডিকেল রিপোর্ট থেকে উদ্ধৃত করে শুনানিতে বলেন, ‘চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার সম্মতি পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে চিকিৎসকরা তাঁর যথাযথ চিকিৎসা দিতে পারছেন না। আমরা তাঁর জামিন আবেদন নাকচ করার আরজি জানাচ্ছি।’ বেলা ১টায় শুনানি শেষে মিনিট দশেক বিরতি দিয়ে সিদ্ধান্ত জানায় আপিল বিভাগ। হাই কোর্টের জামিন খারিজের আদেশই তাতে বহাল থাকে।

পাল্টাপাল্টি মিছিল আইনজীবীদের : খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে গতকাল সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে পাল্টাপাল্টি মিছিল করেছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির কার্যালয়ের সামনের অংশে তাদের মিছিল করতে দেখা গেছে। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীরা বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। সকাল ১০টার দিকে সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে আইনজীবীদের প্রবেশে বাধা দেওয়ার অভিযোগ জানিয়ে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। পরে আওয়ামীপন্থি আইনজীবীরাও স্লোগান দিয়ে মিছিল করেন।

আটক করা হয় এক আইনজীবীকে : বেলা ১১টায় সুপ্রিম কোর্টের মাজার গেটের সামনে আদালতে ঢোকা নিয়ে এক ব্যক্তির সঙ্গে পুলিশের কথাকাটাকাটি হয়। পরে পুলিশ তাকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে তোলে। তিনি নিজেকে আইনজীবী ফায়জুল্লাহ বলে পরিচয় দেন। প্রিজন ভ্যান থেকেই তিনি সাংবাদিকদের নিজের পরিচয়পত্র দেখান। কিছুক্ষণ পর প্রিজন ভ্যানের বাইরে তাকে পুলিশের সঙ্গে বসিয়ে রাখা হয়। দুপুর ১টায় সিনিয়র আইনজীবীদের হস্তক্ষেপে তাকে ছেড়ে দেন পুলিশ কর্মকর্তারা। রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ‘তার কাছে পরিচয়পত্র দেখতে চাইলে তিনি রাজি হননি। আমাদের কাছে খবর ছিল, ভুয়া কার্ড বানিয়ে এখানে প্রবেশের চেষ্টা হতে পারে। তাই ওনাকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়।’

বিভিন্ন স্থানে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ আইনজীবীসহ আটক ৫ : জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন সর্বোচ্চ আদালতে নাকচ হয়ে যাওয়ায় গতকাল তৎক্ষণাৎ বিক্ষোভ করেছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এ সময় আইনজীবীসহ পাঁচ নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ। জামিন খারিজের পরপরই খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে রাজধানীর বাংলামোটরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। এ সময় এক সমাবেশে রিজভী নেতা-কর্মীদের ঘর থেকে বের হয়ে এসে খালেদা জিয়ার কারামুক্তির আন্দোলনে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান। আদেশের পর সুপ্রিম কোর্টের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শনের সময় পল্টন থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ পাটোয়ারী ও থানা ছাত্রদল নেতা ইবরাহিম খলিলকে আটক করে পুলিশ। খালেদা জিয়ার জামিন খারিজ হওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্রদল। তবে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ছাত্রদল সভাপতি ফজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামলের নেতৃত্বে মিছিলটি ঢাবির বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদল নেতা কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, হাফিজুর রহমান, মহিউদ্দীন রাজু, শেখ আল ফয়সাল, সাইফ মাহমুদ জুয়েল, নাছির উদ্দিন প্রমুখ। এদিকে হাই কোর্ট মাজার গেটের বাইরে ফুটপাথে দাঁড়িয়ে বিএনপিপন্থি বেশ কয়েকজন আইনজীবী খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে স্লোগান দেন।

রবিবার সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আদেশে জাতি স্তম্ভিত হয়েছে বলে দাবি করেছে বিএনপি। গত রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, যে রায় হয়েছে সেই রায়ে আমরা হতাশ এবং ক্ষুব্ধ। জাতি স্তম্ভিত শুধু নয়, ক্ষুব্ধ। মানুষের মধ্যে প্রত্যাশা ছিল যে, অন্তত সর্বোচ্চ বিচারালয় বিচার ব্যবস্থায় যা আমাদের শেষ ভরসাস্থল, যেখান থেকে ন্যায়বিচার পাওয়া যাবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে বেগম খালেদা জিয়া সেই ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।

সর্বোচ্চ আদালতের আদেশের প্রতিবাদে আগামী রবিবার সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, রবিবার সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা মহানগরে প্রতি থানায় বেলা ২টার পর থেকে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এই হচ্ছে আপাতত কর্মসূচি। পরবর্তীতে আরও কর্মসূচি ঘোষণা করব।’

স্কাইপে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে মির্জা ফখরুল ছাড়াও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত ছিলেন। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন খালেদা জিয়ার মামলায় আপিল বিভাগের রায় বিস্তারিতভাবে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের কাছে তুলে ধরেন।

পুলিশ ধাওয়া দিয়ে দুজন আইনজীবীকে আটক করে। রাজধানীর পান্থপথে যুবদল সভাপতি সাইফুল আলম নীরব ও সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হয়। এতে যুবনেতা মোরতাজুল করীম বাদরু, নূরুল ইসলাম নয়ন, রফিকুল ইসলাম মজনু, এস এম জাহাঙ্গীরসহ কয়েক শ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজের প্রতিবাদে ও নিঃশর্ত মুক্তি দাবিতে আগামীকাল (শনিবার) যুবদল দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। একই দিন জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলও দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। খালেদা জিয়ার জামিন খারিজের প্রতিবাদে এবং নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি শফিউল বারী বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েলের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল মৌচাক মোড় থেকে শুরু হয়ে সফিনা হাসপাতাল হয়ে মালিবাগ রেলগেট গিয়ে শেষ হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গোলাম সরোয়ার, সিনিয়র যুগ্মসাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক সাদরেজ জামান, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি এস এম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম প্রমুখ। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসবেক দল, মহিলা দলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মিছিল করেন। এদিকে খালেদা জিয়ার জামিনের আদেশ ঘিরে গতকাল দিনভর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা জোরদার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদেরও দেখা যায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কার্যালয়ে আসেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর পরপর মহিলা দল সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদের নেতৃত্বে সংগঠনটির ২০ জনের মতো নেতা-কর্মী খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে স্লোগান দিতে দিতে কার্যালয়ে ঢোকেন। আদেশের পর মূল ফটকের ভিতর থেকে মহিলা দলের নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা