শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

যেভাবে শেষ দিনটি গেল প্রার্থীদের

তাপসের ব্যস্ততা নেতা-কর্মীদের নিয়ে, মার্কিন কূটনীতিকের সঙ্গে ইশরাকের বৈঠক, বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত আতিকের, তাবিথ সময় কাটালেন নির্বাচনী অফিসে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে শেষ দিনটি গেল প্রার্থীদের

নির্বাচনী প্রচারণার টানা ২১ দিন পর ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি গতকাল ছিল প্রচারবিহীন। দুই সিটির নির্বাচনে ভোটের আগের এই দিনটি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চার মেয়র প্রার্থী অত্যন্ত ব্যস্ততম দিন কাটিয়েছেন।

সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তারা নিজ নিজ বাসভবন ছাড়াও নির্বাচনী কার্যালয়ে দফায় দফায় দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ভোটের প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠক করেছেন। নির্বাচনী অফিসে সময় কাটিয়ে কেউ কেউ তাদের দিয়েছেন প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা। আবার নিজ নিজ দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকসহ তাদের কাছ থেকে দোয়া ও আশীর্বাদ নিয়েছেন। কেউ বাবা-মায়ের মতো নিকটাত্মীয়-স্বজনের কবর জিয়ারত করতেও ভোলেননি। বিদেশি কূটনৈতিক প্রতিনিধিদের সঙ্গেও দেখা করেন দুই-একজন। তবে বাদ জুমা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চার প্রার্থীর ব্যক্তিগত তৎপরতা ছিল উল্লেখযোগ্য।

দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তাপস : সকালে ফজরের নামাজ পড়ার মধ্য দিয়ে দিন শুরু হয় ঢাকা  দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসের। বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত তিনি নিজ বাড়িতেই দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় পার করেন। এ ছাড়া পোলিং এজেন্ট নিয়োগ ও তাদের দায়িত্ব বণ্টনের কাজও করেন তাপস। দুপুরে গেন্ডারিয়া ফরিদাবাদ মাদ্রাসা মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন তিনি। নামাজ শেষে সেখানে উপস্থিত হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। তবে সেখানে তিনি কোনো বক্তব্য দেননি। এরপর বনানী কবরস্থানে যান তাপস। সেখানে পিতা-মাতার কবর জিয়ারত করে দোয়া- মোনাজাত করেন। এরপর সেখান থেকে বাসায় ফিরে দুপুরের খাবার খান। বিকাল ৩টায় বাসা থেকে বেরিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে অসুস্থ ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে যান নৌকার এই প্রার্থী। সেখান থেকে ফিরে নিজ নির্বাচনী কার্যালয়ে অপেক্ষমাণ দলীয় নেতা-কর্মী ও নির্বাচনী কাজে সংশ্লিষ্টদের সময় দেন। রাত পর্যন্ত তিনি সেখানেই অবস্থান করেন। এ সময় ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। 

কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক ইশরাকের : ঢাকা সিটি দক্ষিণে বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন দলীয় নেতা-কর্মী ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় পার করেন। দুপুরে গুলশানের বে-টাওয়ারে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর ব্রেন্ট ক্রিসটেনসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ইশরাক হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। কেন্দ্র দখল নয়Ñ ভোটাররা যাতে নির্বিঘেœ ভোট দিতে পারেন, সে জন্য আমরা ভোট কেন্দ্র পাহারা দেব। আর গুলশান আজাদ মসজিদে জুমার নামাজ শেষে তাবিথ আউয়াল সব ধরনের বাধা-বিপত্তি, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।

এর আগে সকালে মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক সচিব ও গোপীবাগে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন। তাছাড়া ভোটের আগের দিন বাদ জুমা তিনি তার বাবা সাদেক হোসেন খোকার কবর জিয়ারত করেন। নির্বাচনের ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে পর্যাপ্ত পরিমাণে সাংবাদিক ও ফটোসাংবাদিক পাঠানোর জন্য গণমাধ্যমে চিঠি দিয়ে বিশেষভাবে অনুরোধ জানান। দুপুরে গুলশানের বে-টাওয়ারে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর ব্রেন্ট ক্রিসটেনসনের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। সবাই নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন। আপনাদের সহায়তা করার জন্য প্রত্যেকটি কেন্দ্রে আমাদের কর্মীরা থাকবে। কেন্দ্র দখল নয়-  ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন, সেজন্য আমরা ভোট কেন্দ্র পাহারা দেব। কাজেই সব ধরনের বাধাবিপত্তি, ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি। দুপুর ১২টায় গুলশানে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ইশরাক হোসেন। পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা পূর্বনির্ধারিত সৌজন্য সাক্ষাৎ। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সঙ্গেও এ রকম সাক্ষাৎ করেছেন তিনি। আমি আমার বক্তব্য জানিয়েছি, আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তাঁর বক্তব্য জানিয়েছেন। বৈঠকে কয়েক দিন আগে গোপীবাগের নির্বাচনী প্রচারণার মিছিলের ওপর স্থানীয় আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলার বিষয়টিও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধির সঙ্গে অনুষ্ঠিত এই  বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান ইশরাক। তিনি বলেন, ভোটের দিন দক্ষিণ ও উত্তরে বিভিন্ন কেন্দ্রে তাদের পর্যবেক্ষক টিম যাবেন।

আতিকের দিন যেভাবে কাটল : কয়েকটি ছোটখাটো ঘটনা ছাড়া ভোটের পরিবেশ উৎসবমুখর আছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঢাকায় কোটি কোটি লোকের বসবাস। এখানে কিছু কিছু ঘটনা ঘটতে পারে। এর পরও সার্বিক সুন্দর পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগের দিন গতকাল বাদ জুমা বনানী জামে মসজিদের সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন। শুক্রবার নির্বাচনের আগের দিন প্রচারে অংশ না নিলেও ব্যস্ত সময় পার করেছেন আতিকুল ইসলাম। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনের সমন্বয়ক তোফায়েল আহমেদের বনানীর বাসায় যান আতিকুল ইসলাম। সেখানে থেকে গিয়ে আতিকুল ইসলাম জুমার নামাজ আদায় করেন বনানী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম খান, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি শফিউল আলম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমানসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। জুমার নামাজ আদায় শেষে আতিক বনানী কবরস্থানে যান। সেখানে তার মা-বাবার কবর জিয়ারত করেন আওয়ামী লীগের এই মেয়র প্রার্থী। পাশাপাশি ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র আনিসুল হকের কবরও জিয়ারত করেন। বিকালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যান আতিকুল।

নির্বাচনী অফিসে তাবিথ : গতকাল সকালে কারওয়ান বাজারের নিজের নির্বাচনী কার্যালয়ে আসেন তাবিথ আউয়াল। এ সময় তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। নির্বাচনের সর্বশেষ প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন। প্রতিটি ওয়ার্ডের  খোঁজ-খবর নেন এবং ভোট কেন্দ্রগুলোতে দলের দায়িত্বরতদের প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেন। এ ছাড়াও তিনি নির্বাচন সংক্রান্ত দাফতরিক কাজ করেন। পরে তিনি অনির্ধারিতভাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি জানান, নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি আমরা সম্পন্ন করেছি। আগামীকাল (শনিবার) সকাল থেকে সব দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। ভোটারদের উদ্দেশে বলব, সব ধরনের বাধাবিপত্তি, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে আপনারা ভোট কেন্দ্রে আসুন। আপনারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করুন। পরে গুলশান আজাদ মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন তাবিথ আউয়াল। এ সময় মুসল্লিদের সঙ্গে সালাম বিনিময় করে দোয়া চান তিনি।

নামাজ শেষে ধানের শীষের এই প্রার্থী সাংবাদিকদের বলেন, ১  ফেব্রুয়ারি ভোটারদের নিরাপদে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার নিশ্চয়তা  দেওয়ার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। নির্বাচন কমিশনকে এই নিশ্চয়তা দিতে হবে যাতে ভোটাররা নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট নিজে দিতে পারেন। আমি ডিএনসিসির ৫৪ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ও ১৮টি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী ও আমাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, তারা সবাই প্রস্তুত রয়েছেন। ভোটাররাও প্রস্তুত ভোট দেওয়ার জন্য। এখন সুষ্ঠু ভোট গ্রহণের সব দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে তাবিথ আউয়াল বলেন, তিনি (রিজভী) আমার পক্ষে প্রচারণায় মাঠে নেমেছিলেন। তার ওপর এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। তাবিথ বলেন, হামলা হলেও তার মনোবল ভালো আছে। যারা ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানোর চেষ্টা করছে তারাই মূলত ভয় পাচ্ছে। এরপর তিনি আবারও কারওয়ান বাজারে হক টাওয়ারে নির্বাচনী ক্যাম্পে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সময় কাটান। সব প্রস্তুতি নিয়ে তিনি দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, মো. শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়ম মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা