শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

যেভাবে শেষ দিনটি গেল প্রার্থীদের

তাপসের ব্যস্ততা নেতা-কর্মীদের নিয়ে, মার্কিন কূটনীতিকের সঙ্গে ইশরাকের বৈঠক, বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত আতিকের, তাবিথ সময় কাটালেন নির্বাচনী অফিসে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে শেষ দিনটি গেল প্রার্থীদের

নির্বাচনী প্রচারণার টানা ২১ দিন পর ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি গতকাল ছিল প্রচারবিহীন। দুই সিটির নির্বাচনে ভোটের আগের এই দিনটি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চার মেয়র প্রার্থী অত্যন্ত ব্যস্ততম দিন কাটিয়েছেন।

সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তারা নিজ নিজ বাসভবন ছাড়াও নির্বাচনী কার্যালয়ে দফায় দফায় দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ভোটের প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠক করেছেন। নির্বাচনী অফিসে সময় কাটিয়ে কেউ কেউ তাদের দিয়েছেন প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা। আবার নিজ নিজ দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকসহ তাদের কাছ থেকে দোয়া ও আশীর্বাদ নিয়েছেন। কেউ বাবা-মায়ের মতো নিকটাত্মীয়-স্বজনের কবর জিয়ারত করতেও ভোলেননি। বিদেশি কূটনৈতিক প্রতিনিধিদের সঙ্গেও দেখা করেন দুই-একজন। তবে বাদ জুমা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চার প্রার্থীর ব্যক্তিগত তৎপরতা ছিল উল্লেখযোগ্য।

দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তাপস : সকালে ফজরের নামাজ পড়ার মধ্য দিয়ে দিন শুরু হয় ঢাকা  দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসের। বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত তিনি নিজ বাড়িতেই দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় পার করেন। এ ছাড়া পোলিং এজেন্ট নিয়োগ ও তাদের দায়িত্ব বণ্টনের কাজও করেন তাপস। দুপুরে গেন্ডারিয়া ফরিদাবাদ মাদ্রাসা মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন তিনি। নামাজ শেষে সেখানে উপস্থিত হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। তবে সেখানে তিনি কোনো বক্তব্য দেননি। এরপর বনানী কবরস্থানে যান তাপস। সেখানে পিতা-মাতার কবর জিয়ারত করে দোয়া- মোনাজাত করেন। এরপর সেখান থেকে বাসায় ফিরে দুপুরের খাবার খান। বিকাল ৩টায় বাসা থেকে বেরিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে অসুস্থ ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে যান নৌকার এই প্রার্থী। সেখান থেকে ফিরে নিজ নির্বাচনী কার্যালয়ে অপেক্ষমাণ দলীয় নেতা-কর্মী ও নির্বাচনী কাজে সংশ্লিষ্টদের সময় দেন। রাত পর্যন্ত তিনি সেখানেই অবস্থান করেন। এ সময় ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। 

কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক ইশরাকের : ঢাকা সিটি দক্ষিণে বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন দলীয় নেতা-কর্মী ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় পার করেন। দুপুরে গুলশানের বে-টাওয়ারে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর ব্রেন্ট ক্রিসটেনসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ইশরাক হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। কেন্দ্র দখল নয়Ñ ভোটাররা যাতে নির্বিঘেœ ভোট দিতে পারেন, সে জন্য আমরা ভোট কেন্দ্র পাহারা দেব। আর গুলশান আজাদ মসজিদে জুমার নামাজ শেষে তাবিথ আউয়াল সব ধরনের বাধা-বিপত্তি, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।

এর আগে সকালে মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক সচিব ও গোপীবাগে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন। তাছাড়া ভোটের আগের দিন বাদ জুমা তিনি তার বাবা সাদেক হোসেন খোকার কবর জিয়ারত করেন। নির্বাচনের ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে পর্যাপ্ত পরিমাণে সাংবাদিক ও ফটোসাংবাদিক পাঠানোর জন্য গণমাধ্যমে চিঠি দিয়ে বিশেষভাবে অনুরোধ জানান। দুপুরে গুলশানের বে-টাওয়ারে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর ব্রেন্ট ক্রিসটেনসনের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। সবাই নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন। আপনাদের সহায়তা করার জন্য প্রত্যেকটি কেন্দ্রে আমাদের কর্মীরা থাকবে। কেন্দ্র দখল নয়-  ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন, সেজন্য আমরা ভোট কেন্দ্র পাহারা দেব। কাজেই সব ধরনের বাধাবিপত্তি, ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি। দুপুর ১২টায় গুলশানে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ইশরাক হোসেন। পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা পূর্বনির্ধারিত সৌজন্য সাক্ষাৎ। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সঙ্গেও এ রকম সাক্ষাৎ করেছেন তিনি। আমি আমার বক্তব্য জানিয়েছি, আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তাঁর বক্তব্য জানিয়েছেন। বৈঠকে কয়েক দিন আগে গোপীবাগের নির্বাচনী প্রচারণার মিছিলের ওপর স্থানীয় আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলার বিষয়টিও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধির সঙ্গে অনুষ্ঠিত এই  বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান ইশরাক। তিনি বলেন, ভোটের দিন দক্ষিণ ও উত্তরে বিভিন্ন কেন্দ্রে তাদের পর্যবেক্ষক টিম যাবেন।

আতিকের দিন যেভাবে কাটল : কয়েকটি ছোটখাটো ঘটনা ছাড়া ভোটের পরিবেশ উৎসবমুখর আছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঢাকায় কোটি কোটি লোকের বসবাস। এখানে কিছু কিছু ঘটনা ঘটতে পারে। এর পরও সার্বিক সুন্দর পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগের দিন গতকাল বাদ জুমা বনানী জামে মসজিদের সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন। শুক্রবার নির্বাচনের আগের দিন প্রচারে অংশ না নিলেও ব্যস্ত সময় পার করেছেন আতিকুল ইসলাম। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনের সমন্বয়ক তোফায়েল আহমেদের বনানীর বাসায় যান আতিকুল ইসলাম। সেখানে থেকে গিয়ে আতিকুল ইসলাম জুমার নামাজ আদায় করেন বনানী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম খান, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি শফিউল আলম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমানসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। জুমার নামাজ আদায় শেষে আতিক বনানী কবরস্থানে যান। সেখানে তার মা-বাবার কবর জিয়ারত করেন আওয়ামী লীগের এই মেয়র প্রার্থী। পাশাপাশি ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র আনিসুল হকের কবরও জিয়ারত করেন। বিকালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যান আতিকুল।

নির্বাচনী অফিসে তাবিথ : গতকাল সকালে কারওয়ান বাজারের নিজের নির্বাচনী কার্যালয়ে আসেন তাবিথ আউয়াল। এ সময় তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। নির্বাচনের সর্বশেষ প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন। প্রতিটি ওয়ার্ডের  খোঁজ-খবর নেন এবং ভোট কেন্দ্রগুলোতে দলের দায়িত্বরতদের প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেন। এ ছাড়াও তিনি নির্বাচন সংক্রান্ত দাফতরিক কাজ করেন। পরে তিনি অনির্ধারিতভাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি জানান, নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি আমরা সম্পন্ন করেছি। আগামীকাল (শনিবার) সকাল থেকে সব দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। ভোটারদের উদ্দেশে বলব, সব ধরনের বাধাবিপত্তি, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে আপনারা ভোট কেন্দ্রে আসুন। আপনারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করুন। পরে গুলশান আজাদ মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন তাবিথ আউয়াল। এ সময় মুসল্লিদের সঙ্গে সালাম বিনিময় করে দোয়া চান তিনি।

নামাজ শেষে ধানের শীষের এই প্রার্থী সাংবাদিকদের বলেন, ১  ফেব্রুয়ারি ভোটারদের নিরাপদে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার নিশ্চয়তা  দেওয়ার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। নির্বাচন কমিশনকে এই নিশ্চয়তা দিতে হবে যাতে ভোটাররা নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট নিজে দিতে পারেন। আমি ডিএনসিসির ৫৪ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ও ১৮টি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী ও আমাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, তারা সবাই প্রস্তুত রয়েছেন। ভোটাররাও প্রস্তুত ভোট দেওয়ার জন্য। এখন সুষ্ঠু ভোট গ্রহণের সব দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে তাবিথ আউয়াল বলেন, তিনি (রিজভী) আমার পক্ষে প্রচারণায় মাঠে নেমেছিলেন। তার ওপর এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। তাবিথ বলেন, হামলা হলেও তার মনোবল ভালো আছে। যারা ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানোর চেষ্টা করছে তারাই মূলত ভয় পাচ্ছে। এরপর তিনি আবারও কারওয়ান বাজারে হক টাওয়ারে নির্বাচনী ক্যাম্পে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সময় কাটান। সব প্রস্তুতি নিয়ে তিনি দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, মো. শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়ম মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে