শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

যেভাবে শেষ দিনটি গেল প্রার্থীদের

তাপসের ব্যস্ততা নেতা-কর্মীদের নিয়ে, মার্কিন কূটনীতিকের সঙ্গে ইশরাকের বৈঠক, বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত আতিকের, তাবিথ সময় কাটালেন নির্বাচনী অফিসে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে শেষ দিনটি গেল প্রার্থীদের

নির্বাচনী প্রচারণার টানা ২১ দিন পর ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি গতকাল ছিল প্রচারবিহীন। দুই সিটির নির্বাচনে ভোটের আগের এই দিনটি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চার মেয়র প্রার্থী অত্যন্ত ব্যস্ততম দিন কাটিয়েছেন।

সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তারা নিজ নিজ বাসভবন ছাড়াও নির্বাচনী কার্যালয়ে দফায় দফায় দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ভোটের প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠক করেছেন। নির্বাচনী অফিসে সময় কাটিয়ে কেউ কেউ তাদের দিয়েছেন প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা। আবার নিজ নিজ দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকসহ তাদের কাছ থেকে দোয়া ও আশীর্বাদ নিয়েছেন। কেউ বাবা-মায়ের মতো নিকটাত্মীয়-স্বজনের কবর জিয়ারত করতেও ভোলেননি। বিদেশি কূটনৈতিক প্রতিনিধিদের সঙ্গেও দেখা করেন দুই-একজন। তবে বাদ জুমা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চার প্রার্থীর ব্যক্তিগত তৎপরতা ছিল উল্লেখযোগ্য।

দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তাপস : সকালে ফজরের নামাজ পড়ার মধ্য দিয়ে দিন শুরু হয় ঢাকা  দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসের। বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত তিনি নিজ বাড়িতেই দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় পার করেন। এ ছাড়া পোলিং এজেন্ট নিয়োগ ও তাদের দায়িত্ব বণ্টনের কাজও করেন তাপস। দুপুরে গেন্ডারিয়া ফরিদাবাদ মাদ্রাসা মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন তিনি। নামাজ শেষে সেখানে উপস্থিত হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। তবে সেখানে তিনি কোনো বক্তব্য দেননি। এরপর বনানী কবরস্থানে যান তাপস। সেখানে পিতা-মাতার কবর জিয়ারত করে দোয়া- মোনাজাত করেন। এরপর সেখান থেকে বাসায় ফিরে দুপুরের খাবার খান। বিকাল ৩টায় বাসা থেকে বেরিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে অসুস্থ ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে যান নৌকার এই প্রার্থী। সেখান থেকে ফিরে নিজ নির্বাচনী কার্যালয়ে অপেক্ষমাণ দলীয় নেতা-কর্মী ও নির্বাচনী কাজে সংশ্লিষ্টদের সময় দেন। রাত পর্যন্ত তিনি সেখানেই অবস্থান করেন। এ সময় ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। 

কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক ইশরাকের : ঢাকা সিটি দক্ষিণে বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন দলীয় নেতা-কর্মী ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় পার করেন। দুপুরে গুলশানের বে-টাওয়ারে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর ব্রেন্ট ক্রিসটেনসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ইশরাক হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। কেন্দ্র দখল নয়Ñ ভোটাররা যাতে নির্বিঘেœ ভোট দিতে পারেন, সে জন্য আমরা ভোট কেন্দ্র পাহারা দেব। আর গুলশান আজাদ মসজিদে জুমার নামাজ শেষে তাবিথ আউয়াল সব ধরনের বাধা-বিপত্তি, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।

এর আগে সকালে মার্কিন দূতাবাসের রাজনৈতিক সচিব ও গোপীবাগে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন। তাছাড়া ভোটের আগের দিন বাদ জুমা তিনি তার বাবা সাদেক হোসেন খোকার কবর জিয়ারত করেন। নির্বাচনের ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে পর্যাপ্ত পরিমাণে সাংবাদিক ও ফটোসাংবাদিক পাঠানোর জন্য গণমাধ্যমে চিঠি দিয়ে বিশেষভাবে অনুরোধ জানান। দুপুরে গুলশানের বে-টাওয়ারে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর ব্রেন্ট ক্রিসটেনসনের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। সবাই নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন। আপনাদের সহায়তা করার জন্য প্রত্যেকটি কেন্দ্রে আমাদের কর্মীরা থাকবে। কেন্দ্র দখল নয়-  ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন, সেজন্য আমরা ভোট কেন্দ্র পাহারা দেব। কাজেই সব ধরনের বাধাবিপত্তি, ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি। দুপুর ১২টায় গুলশানে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ইশরাক হোসেন। পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা পূর্বনির্ধারিত সৌজন্য সাক্ষাৎ। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সঙ্গেও এ রকম সাক্ষাৎ করেছেন তিনি। আমি আমার বক্তব্য জানিয়েছি, আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তাঁর বক্তব্য জানিয়েছেন। বৈঠকে কয়েক দিন আগে গোপীবাগের নির্বাচনী প্রচারণার মিছিলের ওপর স্থানীয় আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলার বিষয়টিও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধির সঙ্গে অনুষ্ঠিত এই  বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান ইশরাক। তিনি বলেন, ভোটের দিন দক্ষিণ ও উত্তরে বিভিন্ন কেন্দ্রে তাদের পর্যবেক্ষক টিম যাবেন।

আতিকের দিন যেভাবে কাটল : কয়েকটি ছোটখাটো ঘটনা ছাড়া ভোটের পরিবেশ উৎসবমুখর আছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঢাকায় কোটি কোটি লোকের বসবাস। এখানে কিছু কিছু ঘটনা ঘটতে পারে। এর পরও সার্বিক সুন্দর পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগের দিন গতকাল বাদ জুমা বনানী জামে মসজিদের সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন। শুক্রবার নির্বাচনের আগের দিন প্রচারে অংশ না নিলেও ব্যস্ত সময় পার করেছেন আতিকুল ইসলাম। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনের সমন্বয়ক তোফায়েল আহমেদের বনানীর বাসায় যান আতিকুল ইসলাম। সেখানে থেকে গিয়ে আতিকুল ইসলাম জুমার নামাজ আদায় করেন বনানী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম খান, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি শফিউল আলম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমানসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। জুমার নামাজ আদায় শেষে আতিক বনানী কবরস্থানে যান। সেখানে তার মা-বাবার কবর জিয়ারত করেন আওয়ামী লীগের এই মেয়র প্রার্থী। পাশাপাশি ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র আনিসুল হকের কবরও জিয়ারত করেন। বিকালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যান আতিকুল।

নির্বাচনী অফিসে তাবিথ : গতকাল সকালে কারওয়ান বাজারের নিজের নির্বাচনী কার্যালয়ে আসেন তাবিথ আউয়াল। এ সময় তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। নির্বাচনের সর্বশেষ প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন। প্রতিটি ওয়ার্ডের  খোঁজ-খবর নেন এবং ভোট কেন্দ্রগুলোতে দলের দায়িত্বরতদের প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেন। এ ছাড়াও তিনি নির্বাচন সংক্রান্ত দাফতরিক কাজ করেন। পরে তিনি অনির্ধারিতভাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি জানান, নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি আমরা সম্পন্ন করেছি। আগামীকাল (শনিবার) সকাল থেকে সব দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। ভোটারদের উদ্দেশে বলব, সব ধরনের বাধাবিপত্তি, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে আপনারা ভোট কেন্দ্রে আসুন। আপনারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করুন। পরে গুলশান আজাদ মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন তাবিথ আউয়াল। এ সময় মুসল্লিদের সঙ্গে সালাম বিনিময় করে দোয়া চান তিনি।

নামাজ শেষে ধানের শীষের এই প্রার্থী সাংবাদিকদের বলেন, ১  ফেব্রুয়ারি ভোটারদের নিরাপদে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার নিশ্চয়তা  দেওয়ার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। নির্বাচন কমিশনকে এই নিশ্চয়তা দিতে হবে যাতে ভোটাররা নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট নিজে দিতে পারেন। আমি ডিএনসিসির ৫৪ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ও ১৮টি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী ও আমাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, তারা সবাই প্রস্তুত রয়েছেন। ভোটাররাও প্রস্তুত ভোট দেওয়ার জন্য। এখন সুষ্ঠু ভোট গ্রহণের সব দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে তাবিথ আউয়াল বলেন, তিনি (রিজভী) আমার পক্ষে প্রচারণায় মাঠে নেমেছিলেন। তার ওপর এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। তাবিথ বলেন, হামলা হলেও তার মনোবল ভালো আছে। যারা ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানোর চেষ্টা করছে তারাই মূলত ভয় পাচ্ছে। এরপর তিনি আবারও কারওয়ান বাজারে হক টাওয়ারে নির্বাচনী ক্যাম্পে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সময় কাটান। সব প্রস্তুতি নিয়ে তিনি দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, মো. শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়ম মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব
আইইউবিতে অনুষ্ঠিত হলো নরওয়েজিয়ান চলচ্চিত্র উৎসব

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

মাদক ব্যবসায় আধিপত্যের লক্ষ্যে পিস্তল কেনেন ফয়েজ
মাদক ব্যবসায় আধিপত্যের লক্ষ্যে পিস্তল কেনেন ফয়েজ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল
সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়
হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির
নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী
হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত
ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব
আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত
ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮
নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব
পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন
টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়
বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়
প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড
দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা