শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

তবু ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরা

শিমুলিয়ায় ফেরির অপেক্ষায় হাজার হাজার গাড়ি, শেষ মুহূর্তে পরিবহনের নানামুখী হাল
গোলাম রাব্বানী ও আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
তবু ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরা

দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার কমছে না। থামছে না মৃত্যুর মিছিল। ঈদযাত্রায় করোনা সংক্রমণের অধিক ঝুঁকির কথা জানিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তবু ঝুঁকি নিয়ে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ। সদরঘাটসহ বিভিন্ন লঞ্চ ও ফেরিঘাটে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড় বাড়লেও বন্যার হানায় ব্যাহত হচ্ছে ফেরি চলাচল। শিমুলিয়ায় ফেরিঘাটে গতকাল পারাপারের অপেক্ষায় ছিল হাজার হাজার গাড়ি। একই চিত্র ছিল দৌলতদিয়া ঘাটে। তবে অন্য বছরের মতো রেলের প্ল্যাটফরমে ছিল না অতিরিক্ত যাত্রী। স্টেশনে প্রবেশে ছিল না ভিড়। বাসস্টেশনে যাত্রী কিছুটা কম হলেও সায়েদাবাদ, মহাখালী ও গাবতলীতে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের তীব্র যানজটে পড়তে হয়। টিকিট সংকটে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে অনেকেই। ঈদে গণপরিবহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও বাস, লঞ্চ, ট্রেনের পাশাপাশি মানুষ ব্যক্তিগত গাড়ি ও আকাশপথে বাড়ি যাচ্ছে। এ ছাড়া গরুবাহী  ট্রাক ও পিকআপে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাদাগাদি করে বাড়ি যাচ্ছে তারা। এবার অতিরিক্ত সরকারি ছুটি না থাকায় শনিবার ঈদ উদ্্যাপনের পরপরই আবারও শুরু হবে ঢাকা ফেরার প্রস্তুতি। তবে পশু কোরবানির পাশাপাশি ঘরমুখো মানুষের স্বাস্থ্যবিধি না মানা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ঈদ ঘিরে করোনা সংক্রমণ অনেক বাড়তে পারে। তবে সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে তা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে।

শিমুলিয়ায় ফেরির জন্য অপেক্ষা : দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার শিমুলিয়ায় ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড় বেড়ে যাওয়ায় সহস্রাধিক গাড়ির জট লেগেছে। বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম শফিকুল ইসলাম জানান, বর্তমানে তিনটি ঘাট দিয়ে ১০টি ফেরি চলতে পারছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ (গতকাল) সকাল থেকে বেশি গাড়ি পার করা সম্ভব হচ্ছে। তিনি বলেন, অন্যবারের তুলনায় এবার ঘাটে গাড়ির চাপ অনেক কম। তবু সহস্রাধিক গাড়ি এখনো পার হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সব ফেরি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। পদ্মায় পানি বেড়ে যাওয়ায় তীব্র স্রোতে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে রাতে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকছে। এর চাপ পড়ছে দিনের বেলায়। এ ছাড়া শিমুলিয়ার চারটি ফেরিঘাটের মধ্যে একটি মঙ্গলবার পদ্মায় বিলীন হয়ে যাওয়ায় অন্য তিনটি ঘাটের ওপর চাপ বেড়েছে। এজিএম শফিকুল বলেন, তাদের বহরে ১৭টি ফেরি রয়েছে। কিন্তু স্রোতের কারণে সব ফেরি চলতে পারছে না। তবে ৮৭টি লঞ্চ ও ৪০০ স্পিডবোট ঠিকমতো চলছে। স্পিডবোটে ভিড় বেশি হচ্ছে।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ : আমাদের রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ঈদ সামনে রেখে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়ায় ফেরি ও লঞ্চঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে। পদ্মায় প্রবল ¯্রান্ডেত থাকায় ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়া ঘাটের দুই পাশে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে ৫ শতাধিক যানবাহন। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট সূত্রে জানা যায়, ঈদ সামনে রেখে গতকাল সকাল থেকে যাত্রীর চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে। দুপুরের পর থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত যাত্রীর চাপ আরও বৃদ্ধি পাবে। তবে পদ্মায় প্রবল স্রোত থাকায় ফেরি চলাচল চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে, যে কারণে ঝুঁকি এড়াতে অধিকাংশ যাত্রী ফেরিতে পারাপার হচ্ছে। দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আফতাব হোসেন জানান, যাত্রীর চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় বুধবার দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৬টি লঞ্চ চলাচল করলেও আজ (বৃহস্পতিবার) ২২টি লঞ্চ চলাচল করছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে তিনি বলেন, যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করা হচ্ছে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ প্রদানের।

স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্বস্তির রেলযাত্রা : অন্য বছরের মতো প্ল্যাটফরমে নেই অতিরিক্ত যাত্রী। স্টেশনে প্রবেশে নেই দীর্ঘ সারি। নেই নিয়ম ভাঙার প্রবণতাও। আগের মতো ব্যস্ততা নেই রেলকর্মী কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের। সবই যেন বদলে দিয়েছে করোনা! মানুষ সুশৃঙ্খলভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেনে যাত্রা করছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অল্প অল্প যাত্রী প্রবেশ করছে স্টেশনে। সবাই নিয়ম মেনেই প্ল্যাটফরমে প্রবেশ করছে। অন্য বছরের মতো কারও তাড়াহুড়ো নেই। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব যাত্রী আসছে নিজ নিজ গন্তব্যে যেতে। জানা গেছে, করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ জুন থেকে ৫০ শতাংশ আসনে যাত্রী নিয়ে চলছে আন্তনগর ট্রেন। এখন পর্যন্ত সেভাবেই চলছে। এমনকি ঈদেও নেই বাড়তি ট্রেন। ফলে ঈদযাত্রায় নেই অতিরিক্ত যাত্রী। নির্ধারিত যাত্রীর বাইরে কেউই প্ল্যাটফরমে প্রবেশ করতে পারছে না। কমলাপুর রেলস্টেশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত ১২টি আন্তনগর ট্রেনের মধ্যে ৫টি নির্ধারিত গন্তব্যের উদ্দেশে কমলাপুর ছেড়ে গেছে। এবার যাত্রীর অতিরিক্ত চাপ না থাকায় শিডিউল টাইম অনুযায়ী ট্রেনগুলো ছেড়ে যাচ্ছে। জয়ন্তিকা এক্সপ্রেসের যাত্রী সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে পরিবারের সবাইকে ঢাকায় রেখে গ্রামে যাচ্ছি। মা-বাবাকে দেখতেই মূলত বাড়ি যাওয়া। ঈদের পরদিনই আবার ঢাকা ফিরব। এবার ঈদে স্টেশনের চিত্র অনেক ভিন্ন দেখছি।’

বাসে এবারও ভোগান্তি : অন্যবারের তুলনায় যাত্রী কিছুটা কম হলেও ঈদে সায়েদাবাদ, মহাখালী ও গাবতলী হয়ে ঘরমুখো যাত্রীরা তীব্র যানজট আর টিকিট সংকটে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে। টার্মিনালে বহু সময় অপেক্ষার পরও টিকিট পাচ্ছে না অনেকে। তবে দিনের বেলা এ চিত্র ভিন্নও দেখা গেছে। মূলত যারা অগ্রিম টিকিট কাটতে পারেনি কিন্তু টার্মিনালে এসেছে বাড়ি যাওয়ার জন্য, তারাই বেশি ভোগান্তিতে পড়ছে। এমন সুযোগে অনেক পরিবহনেই প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। গতকাল রাজধানীর প্রধান এ তিন বাস টার্মিনালের যাত্রীদের কাছ থেকে এমন অভিযোগই পাওয়া গেছে। এদিকে লোকাল বাসগুলোকে যাত্রী পেতে হাঁকডাক দিতেও দেখা গেছে। পরিবহন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফেরিঘাটে যানজটে আটকা পড়ায় বাসগুলো সময়মতো গাবতলীতে ফিরে আসতে পারছে না। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাসের অর্ধেক সিট ফাঁকা রাখায় সংকটটা আরেকটু বেড়েছে।

গাবতলী বাস টার্মিনালের সোহাগ পরিবহনের ম্যানেজার মঈনউদ্দীন বলেন, বাসের ক্যাপাসিটি কম। সব টিকিট অগ্রিম বিক্রি হয়ে গেছে। ফলে এখন যারা আসছে তারা টিকিট পাচ্ছে না। তাদের অনেকে লোকাল বাসে যাচ্ছে। মহাখালী বাস টার্মিনালে ময়মনসিংহগামী যাত্রী জায়েদুল ইসলাম বলেন, ‘আগে টিকিট কাটিনি। তাই এখন ভালো গাড়িতে টিকিট পাচ্ছি না।’ তিনি বলেন, লোকাল বাসগুলোয় সিট পাওয়া গেলেও ভাড়া অনেক বেশি।

সদরঘাটেও ভিড় : দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোয় যাতায়াতের প্রধান বাহন লঞ্চ। লঞ্চগুলো ছাড়ে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে। এবারের ঈদেও সদরঘাটে ঘরমুখো মানুষের ভিড় ছিল। গতকাল সদরঘাট টার্মিনালে দেখা যায়, সকাল থেকে দক্ষিণবঙ্গের বরিশাল, ভোলা, হাতিয়া, মনপুরা, চাঁদপুর, বরগুনা, পিরোজপুরসহ জেলা-উপজেলার ঘরমুখো যাত্রীরা লঞ্চঘাটে অপেক্ষা করছে। যাদের লঞ্চ বিকালে বা সন্ধ্যায়, তারাও টার্মিনালে আসতে থাকে দুপুর ১২টা থেকে। টার্মিনাল, পন্টুন, লঞ্চে কিছুটা যাত্রীর ভিড় ছিল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
এসব রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ড
এসব রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ড
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধ উত্তেজনা
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধ উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু
হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু

পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা