শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

তবু ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরা

শিমুলিয়ায় ফেরির অপেক্ষায় হাজার হাজার গাড়ি, শেষ মুহূর্তে পরিবহনের নানামুখী হাল
গোলাম রাব্বানী ও আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
তবু ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরা

দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার কমছে না। থামছে না মৃত্যুর মিছিল। ঈদযাত্রায় করোনা সংক্রমণের অধিক ঝুঁকির কথা জানিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তবু ঝুঁকি নিয়ে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ। সদরঘাটসহ বিভিন্ন লঞ্চ ও ফেরিঘাটে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড় বাড়লেও বন্যার হানায় ব্যাহত হচ্ছে ফেরি চলাচল। শিমুলিয়ায় ফেরিঘাটে গতকাল পারাপারের অপেক্ষায় ছিল হাজার হাজার গাড়ি। একই চিত্র ছিল দৌলতদিয়া ঘাটে। তবে অন্য বছরের মতো রেলের প্ল্যাটফরমে ছিল না অতিরিক্ত যাত্রী। স্টেশনে প্রবেশে ছিল না ভিড়। বাসস্টেশনে যাত্রী কিছুটা কম হলেও সায়েদাবাদ, মহাখালী ও গাবতলীতে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের তীব্র যানজটে পড়তে হয়। টিকিট সংকটে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে অনেকেই। ঈদে গণপরিবহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও বাস, লঞ্চ, ট্রেনের পাশাপাশি মানুষ ব্যক্তিগত গাড়ি ও আকাশপথে বাড়ি যাচ্ছে। এ ছাড়া গরুবাহী  ট্রাক ও পিকআপে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাদাগাদি করে বাড়ি যাচ্ছে তারা। এবার অতিরিক্ত সরকারি ছুটি না থাকায় শনিবার ঈদ উদ্্যাপনের পরপরই আবারও শুরু হবে ঢাকা ফেরার প্রস্তুতি। তবে পশু কোরবানির পাশাপাশি ঘরমুখো মানুষের স্বাস্থ্যবিধি না মানা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ঈদ ঘিরে করোনা সংক্রমণ অনেক বাড়তে পারে। তবে সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে তা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে।

শিমুলিয়ায় ফেরির জন্য অপেক্ষা : দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার শিমুলিয়ায় ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড় বেড়ে যাওয়ায় সহস্রাধিক গাড়ির জট লেগেছে। বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম শফিকুল ইসলাম জানান, বর্তমানে তিনটি ঘাট দিয়ে ১০টি ফেরি চলতে পারছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ (গতকাল) সকাল থেকে বেশি গাড়ি পার করা সম্ভব হচ্ছে। তিনি বলেন, অন্যবারের তুলনায় এবার ঘাটে গাড়ির চাপ অনেক কম। তবু সহস্রাধিক গাড়ি এখনো পার হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সব ফেরি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। পদ্মায় পানি বেড়ে যাওয়ায় তীব্র স্রোতে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে রাতে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকছে। এর চাপ পড়ছে দিনের বেলায়। এ ছাড়া শিমুলিয়ার চারটি ফেরিঘাটের মধ্যে একটি মঙ্গলবার পদ্মায় বিলীন হয়ে যাওয়ায় অন্য তিনটি ঘাটের ওপর চাপ বেড়েছে। এজিএম শফিকুল বলেন, তাদের বহরে ১৭টি ফেরি রয়েছে। কিন্তু স্রোতের কারণে সব ফেরি চলতে পারছে না। তবে ৮৭টি লঞ্চ ও ৪০০ স্পিডবোট ঠিকমতো চলছে। স্পিডবোটে ভিড় বেশি হচ্ছে।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ : আমাদের রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ঈদ সামনে রেখে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়ায় ফেরি ও লঞ্চঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে। পদ্মায় প্রবল ¯্রান্ডেত থাকায় ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়া ঘাটের দুই পাশে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে ৫ শতাধিক যানবাহন। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট সূত্রে জানা যায়, ঈদ সামনে রেখে গতকাল সকাল থেকে যাত্রীর চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে। দুপুরের পর থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত যাত্রীর চাপ আরও বৃদ্ধি পাবে। তবে পদ্মায় প্রবল স্রোত থাকায় ফেরি চলাচল চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে, যে কারণে ঝুঁকি এড়াতে অধিকাংশ যাত্রী ফেরিতে পারাপার হচ্ছে। দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আফতাব হোসেন জানান, যাত্রীর চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় বুধবার দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৬টি লঞ্চ চলাচল করলেও আজ (বৃহস্পতিবার) ২২টি লঞ্চ চলাচল করছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে তিনি বলেন, যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করা হচ্ছে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ প্রদানের।

স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্বস্তির রেলযাত্রা : অন্য বছরের মতো প্ল্যাটফরমে নেই অতিরিক্ত যাত্রী। স্টেশনে প্রবেশে নেই দীর্ঘ সারি। নেই নিয়ম ভাঙার প্রবণতাও। আগের মতো ব্যস্ততা নেই রেলকর্মী কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের। সবই যেন বদলে দিয়েছে করোনা! মানুষ সুশৃঙ্খলভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেনে যাত্রা করছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অল্প অল্প যাত্রী প্রবেশ করছে স্টেশনে। সবাই নিয়ম মেনেই প্ল্যাটফরমে প্রবেশ করছে। অন্য বছরের মতো কারও তাড়াহুড়ো নেই। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব যাত্রী আসছে নিজ নিজ গন্তব্যে যেতে। জানা গেছে, করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ জুন থেকে ৫০ শতাংশ আসনে যাত্রী নিয়ে চলছে আন্তনগর ট্রেন। এখন পর্যন্ত সেভাবেই চলছে। এমনকি ঈদেও নেই বাড়তি ট্রেন। ফলে ঈদযাত্রায় নেই অতিরিক্ত যাত্রী। নির্ধারিত যাত্রীর বাইরে কেউই প্ল্যাটফরমে প্রবেশ করতে পারছে না। কমলাপুর রেলস্টেশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত ১২টি আন্তনগর ট্রেনের মধ্যে ৫টি নির্ধারিত গন্তব্যের উদ্দেশে কমলাপুর ছেড়ে গেছে। এবার যাত্রীর অতিরিক্ত চাপ না থাকায় শিডিউল টাইম অনুযায়ী ট্রেনগুলো ছেড়ে যাচ্ছে। জয়ন্তিকা এক্সপ্রেসের যাত্রী সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে পরিবারের সবাইকে ঢাকায় রেখে গ্রামে যাচ্ছি। মা-বাবাকে দেখতেই মূলত বাড়ি যাওয়া। ঈদের পরদিনই আবার ঢাকা ফিরব। এবার ঈদে স্টেশনের চিত্র অনেক ভিন্ন দেখছি।’

বাসে এবারও ভোগান্তি : অন্যবারের তুলনায় যাত্রী কিছুটা কম হলেও ঈদে সায়েদাবাদ, মহাখালী ও গাবতলী হয়ে ঘরমুখো যাত্রীরা তীব্র যানজট আর টিকিট সংকটে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে। টার্মিনালে বহু সময় অপেক্ষার পরও টিকিট পাচ্ছে না অনেকে। তবে দিনের বেলা এ চিত্র ভিন্নও দেখা গেছে। মূলত যারা অগ্রিম টিকিট কাটতে পারেনি কিন্তু টার্মিনালে এসেছে বাড়ি যাওয়ার জন্য, তারাই বেশি ভোগান্তিতে পড়ছে। এমন সুযোগে অনেক পরিবহনেই প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। গতকাল রাজধানীর প্রধান এ তিন বাস টার্মিনালের যাত্রীদের কাছ থেকে এমন অভিযোগই পাওয়া গেছে। এদিকে লোকাল বাসগুলোকে যাত্রী পেতে হাঁকডাক দিতেও দেখা গেছে। পরিবহন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফেরিঘাটে যানজটে আটকা পড়ায় বাসগুলো সময়মতো গাবতলীতে ফিরে আসতে পারছে না। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাসের অর্ধেক সিট ফাঁকা রাখায় সংকটটা আরেকটু বেড়েছে।

গাবতলী বাস টার্মিনালের সোহাগ পরিবহনের ম্যানেজার মঈনউদ্দীন বলেন, বাসের ক্যাপাসিটি কম। সব টিকিট অগ্রিম বিক্রি হয়ে গেছে। ফলে এখন যারা আসছে তারা টিকিট পাচ্ছে না। তাদের অনেকে লোকাল বাসে যাচ্ছে। মহাখালী বাস টার্মিনালে ময়মনসিংহগামী যাত্রী জায়েদুল ইসলাম বলেন, ‘আগে টিকিট কাটিনি। তাই এখন ভালো গাড়িতে টিকিট পাচ্ছি না।’ তিনি বলেন, লোকাল বাসগুলোয় সিট পাওয়া গেলেও ভাড়া অনেক বেশি।

সদরঘাটেও ভিড় : দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোয় যাতায়াতের প্রধান বাহন লঞ্চ। লঞ্চগুলো ছাড়ে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে। এবারের ঈদেও সদরঘাটে ঘরমুখো মানুষের ভিড় ছিল। গতকাল সদরঘাট টার্মিনালে দেখা যায়, সকাল থেকে দক্ষিণবঙ্গের বরিশাল, ভোলা, হাতিয়া, মনপুরা, চাঁদপুর, বরগুনা, পিরোজপুরসহ জেলা-উপজেলার ঘরমুখো যাত্রীরা লঞ্চঘাটে অপেক্ষা করছে। যাদের লঞ্চ বিকালে বা সন্ধ্যায়, তারাও টার্মিনালে আসতে থাকে দুপুর ১২টা থেকে। টার্মিনাল, পন্টুন, লঞ্চে কিছুটা যাত্রীর ভিড় ছিল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন