শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

তবু ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরা

শিমুলিয়ায় ফেরির অপেক্ষায় হাজার হাজার গাড়ি, শেষ মুহূর্তে পরিবহনের নানামুখী হাল
গোলাম রাব্বানী ও আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
তবু ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরা

দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার কমছে না। থামছে না মৃত্যুর মিছিল। ঈদযাত্রায় করোনা সংক্রমণের অধিক ঝুঁকির কথা জানিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তবু ঝুঁকি নিয়ে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ। সদরঘাটসহ বিভিন্ন লঞ্চ ও ফেরিঘাটে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড় বাড়লেও বন্যার হানায় ব্যাহত হচ্ছে ফেরি চলাচল। শিমুলিয়ায় ফেরিঘাটে গতকাল পারাপারের অপেক্ষায় ছিল হাজার হাজার গাড়ি। একই চিত্র ছিল দৌলতদিয়া ঘাটে। তবে অন্য বছরের মতো রেলের প্ল্যাটফরমে ছিল না অতিরিক্ত যাত্রী। স্টেশনে প্রবেশে ছিল না ভিড়। বাসস্টেশনে যাত্রী কিছুটা কম হলেও সায়েদাবাদ, মহাখালী ও গাবতলীতে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের তীব্র যানজটে পড়তে হয়। টিকিট সংকটে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে অনেকেই। ঈদে গণপরিবহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও বাস, লঞ্চ, ট্রেনের পাশাপাশি মানুষ ব্যক্তিগত গাড়ি ও আকাশপথে বাড়ি যাচ্ছে। এ ছাড়া গরুবাহী  ট্রাক ও পিকআপে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাদাগাদি করে বাড়ি যাচ্ছে তারা। এবার অতিরিক্ত সরকারি ছুটি না থাকায় শনিবার ঈদ উদ্্যাপনের পরপরই আবারও শুরু হবে ঢাকা ফেরার প্রস্তুতি। তবে পশু কোরবানির পাশাপাশি ঘরমুখো মানুষের স্বাস্থ্যবিধি না মানা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ঈদ ঘিরে করোনা সংক্রমণ অনেক বাড়তে পারে। তবে সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে তা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে।

শিমুলিয়ায় ফেরির জন্য অপেক্ষা : দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার শিমুলিয়ায় ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড় বেড়ে যাওয়ায় সহস্রাধিক গাড়ির জট লেগেছে। বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম শফিকুল ইসলাম জানান, বর্তমানে তিনটি ঘাট দিয়ে ১০টি ফেরি চলতে পারছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ (গতকাল) সকাল থেকে বেশি গাড়ি পার করা সম্ভব হচ্ছে। তিনি বলেন, অন্যবারের তুলনায় এবার ঘাটে গাড়ির চাপ অনেক কম। তবু সহস্রাধিক গাড়ি এখনো পার হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সব ফেরি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। পদ্মায় পানি বেড়ে যাওয়ায় তীব্র স্রোতে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে রাতে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকছে। এর চাপ পড়ছে দিনের বেলায়। এ ছাড়া শিমুলিয়ার চারটি ফেরিঘাটের মধ্যে একটি মঙ্গলবার পদ্মায় বিলীন হয়ে যাওয়ায় অন্য তিনটি ঘাটের ওপর চাপ বেড়েছে। এজিএম শফিকুল বলেন, তাদের বহরে ১৭টি ফেরি রয়েছে। কিন্তু স্রোতের কারণে সব ফেরি চলতে পারছে না। তবে ৮৭টি লঞ্চ ও ৪০০ স্পিডবোট ঠিকমতো চলছে। স্পিডবোটে ভিড় বেশি হচ্ছে।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ : আমাদের রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ঈদ সামনে রেখে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়ায় ফেরি ও লঞ্চঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে। পদ্মায় প্রবল ¯্রান্ডেত থাকায় ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়া ঘাটের দুই পাশে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে ৫ শতাধিক যানবাহন। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট সূত্রে জানা যায়, ঈদ সামনে রেখে গতকাল সকাল থেকে যাত্রীর চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে। দুপুরের পর থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত যাত্রীর চাপ আরও বৃদ্ধি পাবে। তবে পদ্মায় প্রবল স্রোত থাকায় ফেরি চলাচল চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে, যে কারণে ঝুঁকি এড়াতে অধিকাংশ যাত্রী ফেরিতে পারাপার হচ্ছে। দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আফতাব হোসেন জানান, যাত্রীর চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় বুধবার দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৬টি লঞ্চ চলাচল করলেও আজ (বৃহস্পতিবার) ২২টি লঞ্চ চলাচল করছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে তিনি বলেন, যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করা হচ্ছে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ প্রদানের।

স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্বস্তির রেলযাত্রা : অন্য বছরের মতো প্ল্যাটফরমে নেই অতিরিক্ত যাত্রী। স্টেশনে প্রবেশে নেই দীর্ঘ সারি। নেই নিয়ম ভাঙার প্রবণতাও। আগের মতো ব্যস্ততা নেই রেলকর্মী কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের। সবই যেন বদলে দিয়েছে করোনা! মানুষ সুশৃঙ্খলভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেনে যাত্রা করছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অল্প অল্প যাত্রী প্রবেশ করছে স্টেশনে। সবাই নিয়ম মেনেই প্ল্যাটফরমে প্রবেশ করছে। অন্য বছরের মতো কারও তাড়াহুড়ো নেই। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব যাত্রী আসছে নিজ নিজ গন্তব্যে যেতে। জানা গেছে, করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ জুন থেকে ৫০ শতাংশ আসনে যাত্রী নিয়ে চলছে আন্তনগর ট্রেন। এখন পর্যন্ত সেভাবেই চলছে। এমনকি ঈদেও নেই বাড়তি ট্রেন। ফলে ঈদযাত্রায় নেই অতিরিক্ত যাত্রী। নির্ধারিত যাত্রীর বাইরে কেউই প্ল্যাটফরমে প্রবেশ করতে পারছে না। কমলাপুর রেলস্টেশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত ১২টি আন্তনগর ট্রেনের মধ্যে ৫টি নির্ধারিত গন্তব্যের উদ্দেশে কমলাপুর ছেড়ে গেছে। এবার যাত্রীর অতিরিক্ত চাপ না থাকায় শিডিউল টাইম অনুযায়ী ট্রেনগুলো ছেড়ে যাচ্ছে। জয়ন্তিকা এক্সপ্রেসের যাত্রী সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে পরিবারের সবাইকে ঢাকায় রেখে গ্রামে যাচ্ছি। মা-বাবাকে দেখতেই মূলত বাড়ি যাওয়া। ঈদের পরদিনই আবার ঢাকা ফিরব। এবার ঈদে স্টেশনের চিত্র অনেক ভিন্ন দেখছি।’

বাসে এবারও ভোগান্তি : অন্যবারের তুলনায় যাত্রী কিছুটা কম হলেও ঈদে সায়েদাবাদ, মহাখালী ও গাবতলী হয়ে ঘরমুখো যাত্রীরা তীব্র যানজট আর টিকিট সংকটে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে। টার্মিনালে বহু সময় অপেক্ষার পরও টিকিট পাচ্ছে না অনেকে। তবে দিনের বেলা এ চিত্র ভিন্নও দেখা গেছে। মূলত যারা অগ্রিম টিকিট কাটতে পারেনি কিন্তু টার্মিনালে এসেছে বাড়ি যাওয়ার জন্য, তারাই বেশি ভোগান্তিতে পড়ছে। এমন সুযোগে অনেক পরিবহনেই প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। গতকাল রাজধানীর প্রধান এ তিন বাস টার্মিনালের যাত্রীদের কাছ থেকে এমন অভিযোগই পাওয়া গেছে। এদিকে লোকাল বাসগুলোকে যাত্রী পেতে হাঁকডাক দিতেও দেখা গেছে। পরিবহন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফেরিঘাটে যানজটে আটকা পড়ায় বাসগুলো সময়মতো গাবতলীতে ফিরে আসতে পারছে না। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাসের অর্ধেক সিট ফাঁকা রাখায় সংকটটা আরেকটু বেড়েছে।

গাবতলী বাস টার্মিনালের সোহাগ পরিবহনের ম্যানেজার মঈনউদ্দীন বলেন, বাসের ক্যাপাসিটি কম। সব টিকিট অগ্রিম বিক্রি হয়ে গেছে। ফলে এখন যারা আসছে তারা টিকিট পাচ্ছে না। তাদের অনেকে লোকাল বাসে যাচ্ছে। মহাখালী বাস টার্মিনালে ময়মনসিংহগামী যাত্রী জায়েদুল ইসলাম বলেন, ‘আগে টিকিট কাটিনি। তাই এখন ভালো গাড়িতে টিকিট পাচ্ছি না।’ তিনি বলেন, লোকাল বাসগুলোয় সিট পাওয়া গেলেও ভাড়া অনেক বেশি।

সদরঘাটেও ভিড় : দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোয় যাতায়াতের প্রধান বাহন লঞ্চ। লঞ্চগুলো ছাড়ে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে। এবারের ঈদেও সদরঘাটে ঘরমুখো মানুষের ভিড় ছিল। গতকাল সদরঘাট টার্মিনালে দেখা যায়, সকাল থেকে দক্ষিণবঙ্গের বরিশাল, ভোলা, হাতিয়া, মনপুরা, চাঁদপুর, বরগুনা, পিরোজপুরসহ জেলা-উপজেলার ঘরমুখো যাত্রীরা লঞ্চঘাটে অপেক্ষা করছে। যাদের লঞ্চ বিকালে বা সন্ধ্যায়, তারাও টার্মিনালে আসতে থাকে দুপুর ১২টা থেকে। টার্মিনাল, পন্টুন, লঞ্চে কিছুটা যাত্রীর ভিড় ছিল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া
পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার
৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস
উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড
বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”
বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস
বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা