শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

তারের জালে ঢাকা

► অপসারণে অভিযান চলছে, অন্যদিকে তার ঝুলিয়ে ইন্টারনেট, ক্যাবল সংযোগ অব্যাহত ► বাড়ছে বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা পরিকল্পনাতেই সীমাবদ্ধ মাটির নিচ দিয়ে সংযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তারের জালে ঢাকা

রাজধানীর হাতিরপুল কাঁচাবাজার এলাকার আশপাশে ঝুলন্ত তারের জঞ্জাল। আশপাশের বাসাবাড়ির বারান্দার কাছ দিয়ে ঝুলন্ত তারের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। বৈদ্যুতিক খুঁটিতে পেঁচিয়ে রাখা হয়েছে তার। সম্প্রতি ওই এলাকায় ঢাকা সিটি করপোরেশন দক্ষিণের (ডিএসসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ তারের সব লাইন কেটে দেয়।

ডিএসসিসির কর্মকর্তারা চলে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরই আবারও ইন্টারনেট ব্রডব্যান্ড ও টিভি ক্যাবলের সংযোগ দেয় সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগের মতোই ঝুলতে দেখা যায় অবৈধ তারের বোঝা। শুধু হাতিরপুল এলাকায় নয়, পুরো রাজধানীই এখন তারের জালে              আটকা। মাথার ওপর দিয়ে বৈদ্যুতিক তার ঝুলছে ঢাকার প্রায় প্রতিটি এলাকায়। বিশেষ করে রাজধানীর মতিঝিল, ফকিরাপুল, আরামবাগ, পল্টন, কারওয়ান বাজার, বনানী, মহাখালী, গুলশান, ধানমন্ডি, মিরপুর, ফার্মগেট, শাহবাগ এবং পুরান ঢাকার বাণিজ্যিক এলাকায় ক-ুলী পাকানো তার ঝুলে আছে। রাজধানীর প্রতিটি অলিগলির চিত্র আরও ভয়াবহ। প্রধান সড়কে প্রায়ই সিটি করপোরেশন ও বিদ্যুৎ বিভাগের অভিযানের কারণে এসব ঝুলন্ত তার অলিগলিতে ছড়িয়ে গেছে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগার ঘটনাও ঘটছে মাঝেমধ্যেই। সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে রাজধানীর। ঝুলে থাকা ডিশ বা ইন্টারনেটের ক্যাবল থেকেও বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করা হচ্ছে। অবৈধ তারের জঞ্জাল সরাতে উচ্চ আদালতের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাও রয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সেবা সংস্থাগুলোর অনীহার কারণে তা সম্ভব হচ্ছে না।

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী বিকাশ দেওয়ান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মাটির নিচ দিয়ে সব তারের সংযোগ নিতে আমরা ধানমন্ডিতে পাইলট প্রজেক্ট নিয়েছি। এরই মধ্যে উপযোগিতা যাচাইও হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যে ডিএসসিসি মেয়রের সঙ্গে বৈঠক আছে। আশা করছি শিগগিরই কাজ শুরু করতে পারব। একপর্যায়ে আমরা পুরো ঢাকায় সব তার মাটির নিচ দিয়ে সংযোগের আওতায় নিয়ে আসব।’

জানা যায়, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে রাজধানীতে ঝুলে থাকা বিদ্যুৎ, ডিশ ক্যাবল, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি), মোবাইল কোম্পানি, বিটিসিএলের ল্যান্ড ফোনের তারসহ সব ধরনের তার বিশ্বের আধুনিক শহরের মতো মাটির নিচ দিয়ে স্থাপন করা হবে। কিন্তু এ সিদ্ধান্ত পরিকল্পনাতেই সীমাবদ্ধ এক দশক ধরে। ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তরে নবনির্বাচিত দুই মেয়রও তারের জঞ্জাল সাফ করে ভূগর্ভ দিয়ে সেবা লাইন সংযোগ দেওয়ার কথা বলছেন। কিন্তু বাস্তবে তা দেখা যাচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ ড. তারিক বিন ইউসুফ বলেন, ‘অপরিকল্পিতভাবে ঝুলে থাকা তারে নগরীর সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে। অবৈধ তার কাটতে অভিযান চলছে। এটা ভালো উদ্যোগ। মাটির নিচ দিয়ে তারের সংযোগ নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে এ ব্যাপারে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে এটা বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও সেবা গ্রহণকারীদেরও ভূমিকা পালন করতে হবে।’

নগর ঘুরে দেখা যায়, তারের জঞ্জালে সড়কের দামি বৈদ্যুতিক ও সড়কবাতির খুঁটির ক্ষতি হচ্ছে। ঝুলতে ঝুলতে অনেক স্থানে তারগুলো মাটি পর্যন্ত স্পর্শ করছে। এ কারণে অনেক পথচারি ফুটপাথ দিয়ে হাঁটেন না। এগুলো থেকে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণহানির ঘটনাও ঘটছে। এ ছাড়া ঝুলে থাকা ডিশ বা ইন্টারনেটের ক্যাবল থেকে অগ্নিকা-ও ঘটছে। কখনো দেখা যায়, পুরনো তারে ত্রুটি দেখা দিলে সেগুলো না কেটেই নতুন তার লাগিয়ে নেয় সেবা প্রতিষ্ঠানগুলো। এতে তারের তৈরি জঞ্জাল দিন দিন বেড়েই চলেছে।

২০০৯ সালে মাটির নিচ দিয়ে বিভিন্ন তারের লাইন সংযোগ দিতে একটি পরিকল্পনা নেওয়া হয়। এ লক্ষ্যে ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) প্রকল্পের আওতায় দুটি প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাট হোম এবং সামিট কমিউনিকেশনকে মাটির নিচে তার সরিয়ে অবকাঠামো স্থাপনের লাইসেন্স দেওয়া হয়। সিদ্ধান্ত হয়, তাদের তৈরি ভূগর্ভস্থ ফাইবার অপটিকসের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সেবা দেবে সংস্থাগুলো। এতে পুরো দেশে একটি নেটওয়ার্কের আওতায় সব প্রতিষ্ঠান মাটির নিচ দিয়েই তাদের সংযোগ প্রদান করতে পারবে। প্রকল্প অনুযায়ী সরকারি সংস্থাগুলোর তার মাটির নিচে চলে গেলেও বেশির ভাগ ডিশ-ক্যাবল অপারেটর আর ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের তার এখনো মাটির ওপরেই রয়ে গেছে। বৈদ্যুতিক কিংবা সড়কবাতির খুঁটির সঙ্গে পেঁচিয়ে পরিস্থিতি আরও বিপজ্জনক আকার ধারণ করেছে।

ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিদ্যুৎ লাইন মাটির নিচে নিয়ে যাওয়ার জন্য তারা কাজ করে যাচ্ছেন। রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় ডেসকোর ১৩২ কেভি বৈদ্যুতিক লাইন এরই মধ্যে মাটির নিচে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু ক্যাবল অপারেটর ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ীরা অবৈধভাবেই বিদ্যুতের খুঁটি ব্যবহার করে তাদের তার ঝুলিয়ে রেখেছেন। তারা এ ব্যাপারে সহযোগিতা করছেন না। বিভিন্ন সময় এই অবৈধ তার কেটে দিলেও আবার লাইন লাগিয়ে দিচ্ছেন তারা। এদিকে সরকারি খুঁটি অবৈধভাবে ব্যবহার করে তারের লাইন সংযোগ দেওয়ার বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। ৫ আগস্ট থেকে সিটি করপোরেশনের দুজন নির্বাহী মেজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এ অভিযান চলছে। দক্ষিণে নগর ভবনের আশপাশ এলাকায় ঝুলে থাকা অবৈধ তার কাটতে অভিযান চালিয়েছেন ডিএসসিসির সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী মেজিস্ট্রেট মো. মুনিরুজ্জামান। এ সময় তিনি বেশ কিছু অবৈধ লাইন অপসারণ করেন। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজধানীতে তার সংযোগে খুঁটি ব্যবহার করতে হলে সিটি করপোরেশনের অনুমতি নিতে হয়। একটি নির্দিষ্ট নিয়মে তার সংযোগ দেওয়া যায়। যারা বিধি ভেঙে তার সংযোগ দিয়েছেন সেগুলোই অবৈধ। এগুলো আমরা কেটে ফেলছি। এটা অব্যাহত থাকবে।’ ডিএসসিসির আরেক নির্বাহী মেজিস্ট্রেট ইরফান উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘রাজধানীতে অবৈধ তারের সংযোগ কত তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা যাবে না। তবে ক্যাবল আইনের ২৬ ধারায় বলা আছে, সরকারি বা আধাসরকারি সম্পত্তি ব্যবহার করতে হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। কিন্তু ক্যাবল বা ইন্টারনেট ব্রডব্যান্ড লাইনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা তা করেন না। নিয়ম-নীতি মেনেই আমরা অবৈধ তার কাটছি।’

মাটির নিচে কবে যাবে : নতুন বছর থেকে রাজধানীজুড়ে ছড়িয়ে থাকা তারের জঞ্জাল পাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য আবার কাজ শুরু করছে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ। এরই মধ্যে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের সিলেটে মাটির নিচ দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ কার্যক্রম চালু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সিলেট নগরের টেলিফোন, ইন্টারনেট, ক্যাবল লাইনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সব তার ভূগর্ভে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। একইভাবে রাজধানী ঢাকা ছাড়াও নারায়ণগঞ্জ, সাভার ও কেরানীগঞ্জসহ দেশের অন্যান্য শহরে মাথার ওপর ঝুলে থাকা তার মাটির নিচে নিয়ে যাওয়ার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। ঢাকার বিদ্যুতের খুঁটি থেকে তারের জঞ্জাল সরাতে চীনের অর্থায়নে ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে ডিপিডিসি। ২০২৫ সালের মধ্যে রাজধানীর সব এলাকার বিদ্যুতের তার মাটির নিচে চলে যাবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে