শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২০

এবার রাজশাহীতে হত্যায় জড়িত পাঁচ পুলিশ

বজ্রপাত নাটক সাজিয়ে ধামাচাপার চেষ্টা, হেরোইন আত্মসাৎ করতেই হত্যা
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
এবার রাজশাহীতে হত্যায় জড়িত পাঁচ পুলিশ

রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে হত্যাকান্ডের প্রায় সাত মাস পর উন্মোচিত হলো এ ঘটনায় জড়িত ছিলেন পুলিশের পাঁচ সদস্য। তারা পরিকল্পিতভাবে রফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করেন। এরপর তার মরদেহ চরে ফেলে রাখা হয়। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে সাজানো হয় ‘বজ্রপাত নাটক’। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিআইবি) মামলাটির তদন্তভার নেওয়ার পর একজন আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সেখানে তিনি হত্যাকান্ডে জড়িত পাঁচ পুলিশ সদস্যের নাম উল্লেখ করেছেন।

চলতি বছর ২২ মার্চ পদ্মার চরে পাওয়া গেল একটি লাশ। ওই ব্যক্তি বজ্রপাতে মারা গেছেন বলে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলাও করা হলো। পরে থানায় হত্যা মামলা হলো। ঘটনার সাত মাস পর এ মামলায় গ্রেফতার এক ব্যক্তি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দিয়েছেন যে, হেরোইন আত্মসাৎ করার জন্য পুলিশের পাঁচজন সদস্য ওই ব্যক্তিকে হত্যা করেছেন। ঘটনাটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার। নিহত ব্যক্তির নাম রফিকুল ইসলাম (৩২)। তার বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার পোলাডাঙ্গা গাইনাপাড়া গ্রামে। বাবার নাম ফজলুর রহমান। নিহত রফিকুল টাকার বিনিময়ে সীমান্ত থেকে হেরোইন এনে দেওয়ার কাজ করতেন।

শুক্রবার (৩০ অক্টোবর) রফিকুল হত্যাকান্ডের বিষয়ে ইসাহাক আলী ওরফে ইসা (২৮) নামে গ্রেফতার যুবক আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ইসা গোদাগাড়ী পৌরসভার মাদারপুর মহল্লার রেজাউল ইসলামের ছেলে। তিনি গোদাগাড়ীর একজন বড় মাপের হেরোইন ব্যবসায়ী। আদালতে দেওয়া ইসার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, গোদাগাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান, এসআই আবদুল মান্নান, এসআই রেজাউল ইসলাম, কনস্টেবল শাহাদাত হোসেন ও কনস্টেবল শফিকুল ইসলাম হেরোইন বহনকারী রফিকুল ইসলামকে হত্যা করেন। ঘটনার সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন। আদালত সূত্র জানায়, রফিকুলের কাছ থেকে হেরোইন উদ্ধারের অভিযানে কনস্টেবল শাহাদাত অংশ নিলেও তার সেদিন ডিউটি ছিল না। এ অভিযানের বিষয়ে আগে থানায় কোনো সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করা হয়নি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানিয়েই ২১ মার্চ রাতে ওই পাঁচ পুলিশ সদস্য অভিযানে যান।

২২ মার্চ সকালে গোদাগাড়ীর মাটিকাটা দেওয়ানপাড়া এলাকার পদ্মার চর থেকে রফিকুলের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সেদিনই থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়। পরে ১৭ জুন নিহতের স্ত্রী রুমিসা খাতুন বাদী হয়ে দুজনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার আসামিরা হলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আবদুল মালেকের ছেলে শরিফুল ইসলাম (৩২) এবং একই এলাকার আজাদ আলীর ছেলে জামাল উদ্দিন (৩২)। এর আগেই অবশ্য আসামি জামালকে পুলিশ ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ গ্রেফতার করে। যে রাতে রফিকুল খুন হন সেই রাতেই জামালকে গ্রেফতার করা হয়। এ নিয়ে তার বিরুদ্ধে গোদাগাড়ী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা হয়। রাতেই দায়ের করা ওই মামলায় পলাতক আসামি হিসেবে নিহত রফিকুল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হয়। তবে সকালেই তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

পরে মাদক মামলায় পুলিশ জামালকে দুই দিনের রিমান্ডে নেয়। রিমান্ড শেষে জামাল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জামাল আদালতে বলেছিলেন, ২১ মার্চ রাতে তিনি এবং রফিকুল পদ্মা নদীর ওপারের সীমান্ত থেকে হেরোইন নিয়ে আসছিলেন। পদ্মার চরে হঠাৎ বজ্রপাত হয়। তখন তিনি রফিকুলকে হারিয়ে ফেলেন এবং নিজে অচেতন হয়ে পড়েন। পরে পুলিশ তাকে ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ গ্রেফতার করে। পরে তিনি জানতে পারেন, রফিকুল বজ্রপাতে মারা গেছেন। তবে রফিকুল হত্যা মামলার তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জামালের এই জবানবন্দি ছিল সাজানো। হত্যাকান্ডের ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতেই বজ্রপাত বলা হয়।

প্রথমে রফিকুল হত্যা মামলার তদন্ত করছিলেন গোদাগাড়ী থানার তৎকালীন পরিদর্শক নিত্যপদ দাস। ওই সময় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলাটির তদন্তভার নেয়। ২৩ জুন আদেশ হওয়ার পর ৭ জুলাই পিবিআইকে থানা থেকে মামলার নথিপত্র হস্তান্তর করা হয়। বর্তমানে পিবিআইর রাজশাহী কার্যালয়ের এসআই জামাল উদ্দিন মামলাটির তদন্ত করছেন। তিনি সন্দেহভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করে হত্যার রহস্য উদ্্ঘাটনের চেষ্টা করে আসছিলেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তিনি ইসাহাক আলী ইসাসহ তিনজনকে আটক করেন। অন্য দুজন হলেন গোদাগাড়ীর মাদারপুর মহল্লার আজিজুল ইসলামের ছেলে ফরিদুল ইসলাম (২৫) এবং একই এলাকার আজাদ আলীর ছেলে মাহাবুর আলী (৩১)। তাদের পিবিআই কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় ইসা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হন। শুক্রবার সকালে তিনজনকেই হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। এরপর দুপুরে রাজশাহীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট উজ্জ্বল মাহমুদের কাছে জবানবন্দি দিতে শুরু করেন ইসা। প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে তার জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। ইসার জবানবন্দি গ্রহণ করা শেষ হলে তিনজনকেই রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ইসা তার জবানবন্দিতে নিজেকে কৃষক বলে দাবি করেছেন। তবে তিনি বলেছেন, হেরোইন কেনার জন্য তিনি ভারতের মুর্শিদাবাদের কাশেম নামে এক ব্যক্তিকে দুই লাখ টাকা দিয়েছিলেন। কাশেম প্রথমে তাকে নকল হেরোইন পাঠান। হেরোইনসেবীকে দিয়ে সেবন করালে বিষয়টি ধরা পড়ে। এরপর তিনি নিজেই ভারতে কাশেমের কাছে যান। তখন কাশেম তাকে আসল হেরোইন পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দেন। কথা অনুযায়ী মার্চে ৫০০ গ্রাম হেরোইনের ওই চালানটি সীমান্ত পার হয়ে আসে। ইসা পুলিশের সোর্স হিসেবেও কাজ করতেন। তিনি পুলিশের সঙ্গে চুক্তি করেন, হেরোইনের একটি চালান তিনি ধরিয়ে দেবেন। বিনিময়ে তাকে দুই লাখ টাকা দিতে হবে। এ চুক্তির পর রফিকুল ও জামাল যখন তার হেরোইন নিয়ে আসছিলেন, তখন ইসা এসআই মিজানুর, আবদুল মান্নান, রেজাউল ইসলাম এবং কনস্টেবল শফিকুল ও শাহাদাতকে নিয়ে মাটিকাটা দেওয়ানপাড়া সিঁড়িঘাট এলাকায় যান। জামাল ও রফিকুল হেরোইন নিয়ে ওই পথে এলে পুলিশ তাদের ধরে ফেলে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে রফিকুলের ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এরপর পুলিশ সদস্যরা মারধর শুরু করলে একপর্যায়ে রফিকুলের মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও আঘাতের চিহ্ন আছে বলে উল্লেখ করেছেন চিকিৎসক। এরপর চরের ভিতর তার লাশ ফেলে আসা হয়। আর রফিকুলের সঙ্গে থাকা জামালকে ধরে এনে ১০০ গ্রাম হেরোইনের মামলা দেওয়া হয়। অবশিষ্ট ৪০০ গ্রাম হেরোইন পুলিশ আত্মসাৎ করে।

ইসা তার জবানবন্দিতে বলেছেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে হত্যার এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশের হাতে রফিকুলের মৃত্যু দেখে ইসা ভয় পেয়ে যান। তখন তিনি পুলিশকে তার এক আত্মীয় মারা যাওয়ার কথা বলে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যান। এই ঘটনার পর পুলিশ আর তার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তাকে দুই লাখ টাকাও দেওয়া হয়নি। পরে তিনি জানতে পারেন, ঘটনাটিকে ‘বজ্রপাত’ বলে চালানো হয়েছে। জামালও মাদক মামলার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছেন, তার সঙ্গে থাকা রফিকুল বজ্রপাতে মারা গেছেন। তবে রফিকুলের সঙ্গে জামালও হেরোইন নিয়ে এসেছিলেন বলে তার স্ত্রী রুমিসা খাতুন হত্যা মামলা দায়ের করলে জামালসহ দুজনের নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়। পিবিআই তদন্তভার পাওয়ার আগে গোদাগাড়ী থানা পুলিশ এ মামলাতেও জামালকে গ্রেফতার দেখিয়েছে। তবে হত্যা মামলায় জামাল স্বীকারোক্তি দেননি। আর হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আরেক আসামি শরিফুল এখনো পলাতক।

গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলাম বলেন, তিনি গোদাগাড়ীতে যোগ দেওয়ার কদিন পরই পদ্মার চরে রফিকুলের লাশটি পাওয়া যায়। তিনি বজ্রপাতে মারা গেছেন বলে প্রথমে শোনেন। এরপর হত্যা মামলা হলে জামালকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এর কয়েক দিন পর মামলাটি পিবিআইতে চলে যায়। ওই হত্যাকান্ডে কোনো পুলিশ জড়িত কি না সে ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না। পুলিশের জড়িত থাকার বিষয়টি এ প্রতিবেদকের কাছে প্রথম শুনলেন।

ওসি জানান, প্রায় দুই বছর ধরে এসআই মিজানুর রহমান গোদাগাড়ী থানায় কর্মরত আছেন। থানায় এ নামে আর কোনো এসআই নেই। রফিকুলের লাশ উদ্ধারের পর মিজানুর নামে কোনো এসআই আসেনওনি। আর মাস দুয়েক আগে জেলাজুড়ে বিতর্কিত পুলিশ সদস্যদের ‘বদলি অভিযান’ শুরু হলে এসআই মান্নান, এসআই রেজাউল ও কনস্টেবল শাহাদাতকে অন্যত্র বদলি করা হয়। তবে কনস্টেবল শফিকুল এখনো গোদাগাড়ী থানায় আছেন। তিনি গাড়িচালক। এসআই রেজাউল বর্তমানে পাবনার ঈশ্বরদী থানায় আছেন। তবে এসআই মান্নান ও কনস্টেবল শাহাদাত এখন কোথায় আছেন ওসি তা জানাতে পারেননি।

রফিকুল হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইর এসআই জামাল উদ্দিন বলেন, মামলায় এ পর্যন্ত চারজন গ্রেফতার আছে। এদের মধ্যে শুধু ইসা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সেখানে পুলিশ সদস্যদের জড়িত থাকার বিষয়টি আছে বলে তিনি শুনেছেন। তবে আদালতের কাগজপত্র হাতে পাওয়ার পর এ ব্যাপারে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। রফিকুল হত্যা মামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে সম্প্রতি গোদাগাড়ীর ভারতীয় সীমান্ত-সংলগ্ন চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়ন পরিষদের গ্রামপুলিশ রুহুল আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এসআই জামাল। এরপর তাকে চেয়ারম্যানের জিম্মায় দেওয়া হয়। তখন বলা হয়েছিল, ডাকলেই গ্রামপুলিশ রুহুলকে আবার আসতে হবে। কিন্তু চেয়ারম্যানের জিম্মায় যাওয়ার পর রুহুল লাপাত্তা। এ প্রসঙ্গে এসআই জামাল বলেন, রুহুলের সম্পৃক্ততার বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন। পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, রফিকুল হত্যাকান্ডের সঙ্গে পুলিশের সম্পৃক্ততার বিষয়টি চাউর হলে ওই পুলিশ সদস্যদের তড়িঘড়ি অন্যত্র বদলি করে দেওয়া হয়। তবে তৎকালীন পুলিশ সুপার মো. শহিদুল্লাহ জানান, এমন কোনো ঘটনার খবর তার কাছে ছিল না। যাদের তখন বদলি করা হয়েছিল সেটি ছিল রুটিন কাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন