শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২০

এবার রাজশাহীতে হত্যায় জড়িত পাঁচ পুলিশ

বজ্রপাত নাটক সাজিয়ে ধামাচাপার চেষ্টা, হেরোইন আত্মসাৎ করতেই হত্যা
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
এবার রাজশাহীতে হত্যায় জড়িত পাঁচ পুলিশ

রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে হত্যাকান্ডের প্রায় সাত মাস পর উন্মোচিত হলো এ ঘটনায় জড়িত ছিলেন পুলিশের পাঁচ সদস্য। তারা পরিকল্পিতভাবে রফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করেন। এরপর তার মরদেহ চরে ফেলে রাখা হয়। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে সাজানো হয় ‘বজ্রপাত নাটক’। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিআইবি) মামলাটির তদন্তভার নেওয়ার পর একজন আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সেখানে তিনি হত্যাকান্ডে জড়িত পাঁচ পুলিশ সদস্যের নাম উল্লেখ করেছেন।

চলতি বছর ২২ মার্চ পদ্মার চরে পাওয়া গেল একটি লাশ। ওই ব্যক্তি বজ্রপাতে মারা গেছেন বলে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলাও করা হলো। পরে থানায় হত্যা মামলা হলো। ঘটনার সাত মাস পর এ মামলায় গ্রেফতার এক ব্যক্তি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দিয়েছেন যে, হেরোইন আত্মসাৎ করার জন্য পুলিশের পাঁচজন সদস্য ওই ব্যক্তিকে হত্যা করেছেন। ঘটনাটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার। নিহত ব্যক্তির নাম রফিকুল ইসলাম (৩২)। তার বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার পোলাডাঙ্গা গাইনাপাড়া গ্রামে। বাবার নাম ফজলুর রহমান। নিহত রফিকুল টাকার বিনিময়ে সীমান্ত থেকে হেরোইন এনে দেওয়ার কাজ করতেন।

শুক্রবার (৩০ অক্টোবর) রফিকুল হত্যাকান্ডের বিষয়ে ইসাহাক আলী ওরফে ইসা (২৮) নামে গ্রেফতার যুবক আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ইসা গোদাগাড়ী পৌরসভার মাদারপুর মহল্লার রেজাউল ইসলামের ছেলে। তিনি গোদাগাড়ীর একজন বড় মাপের হেরোইন ব্যবসায়ী। আদালতে দেওয়া ইসার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, গোদাগাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান, এসআই আবদুল মান্নান, এসআই রেজাউল ইসলাম, কনস্টেবল শাহাদাত হোসেন ও কনস্টেবল শফিকুল ইসলাম হেরোইন বহনকারী রফিকুল ইসলামকে হত্যা করেন। ঘটনার সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন। আদালত সূত্র জানায়, রফিকুলের কাছ থেকে হেরোইন উদ্ধারের অভিযানে কনস্টেবল শাহাদাত অংশ নিলেও তার সেদিন ডিউটি ছিল না। এ অভিযানের বিষয়ে আগে থানায় কোনো সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করা হয়নি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানিয়েই ২১ মার্চ রাতে ওই পাঁচ পুলিশ সদস্য অভিযানে যান।

২২ মার্চ সকালে গোদাগাড়ীর মাটিকাটা দেওয়ানপাড়া এলাকার পদ্মার চর থেকে রফিকুলের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সেদিনই থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়। পরে ১৭ জুন নিহতের স্ত্রী রুমিসা খাতুন বাদী হয়ে দুজনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার আসামিরা হলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আবদুল মালেকের ছেলে শরিফুল ইসলাম (৩২) এবং একই এলাকার আজাদ আলীর ছেলে জামাল উদ্দিন (৩২)। এর আগেই অবশ্য আসামি জামালকে পুলিশ ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ গ্রেফতার করে। যে রাতে রফিকুল খুন হন সেই রাতেই জামালকে গ্রেফতার করা হয়। এ নিয়ে তার বিরুদ্ধে গোদাগাড়ী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা হয়। রাতেই দায়ের করা ওই মামলায় পলাতক আসামি হিসেবে নিহত রফিকুল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হয়। তবে সকালেই তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

পরে মাদক মামলায় পুলিশ জামালকে দুই দিনের রিমান্ডে নেয়। রিমান্ড শেষে জামাল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জামাল আদালতে বলেছিলেন, ২১ মার্চ রাতে তিনি এবং রফিকুল পদ্মা নদীর ওপারের সীমান্ত থেকে হেরোইন নিয়ে আসছিলেন। পদ্মার চরে হঠাৎ বজ্রপাত হয়। তখন তিনি রফিকুলকে হারিয়ে ফেলেন এবং নিজে অচেতন হয়ে পড়েন। পরে পুলিশ তাকে ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ গ্রেফতার করে। পরে তিনি জানতে পারেন, রফিকুল বজ্রপাতে মারা গেছেন। তবে রফিকুল হত্যা মামলার তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জামালের এই জবানবন্দি ছিল সাজানো। হত্যাকান্ডের ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতেই বজ্রপাত বলা হয়।

প্রথমে রফিকুল হত্যা মামলার তদন্ত করছিলেন গোদাগাড়ী থানার তৎকালীন পরিদর্শক নিত্যপদ দাস। ওই সময় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলাটির তদন্তভার নেয়। ২৩ জুন আদেশ হওয়ার পর ৭ জুলাই পিবিআইকে থানা থেকে মামলার নথিপত্র হস্তান্তর করা হয়। বর্তমানে পিবিআইর রাজশাহী কার্যালয়ের এসআই জামাল উদ্দিন মামলাটির তদন্ত করছেন। তিনি সন্দেহভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করে হত্যার রহস্য উদ্্ঘাটনের চেষ্টা করে আসছিলেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তিনি ইসাহাক আলী ইসাসহ তিনজনকে আটক করেন। অন্য দুজন হলেন গোদাগাড়ীর মাদারপুর মহল্লার আজিজুল ইসলামের ছেলে ফরিদুল ইসলাম (২৫) এবং একই এলাকার আজাদ আলীর ছেলে মাহাবুর আলী (৩১)। তাদের পিবিআই কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় ইসা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হন। শুক্রবার সকালে তিনজনকেই হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। এরপর দুপুরে রাজশাহীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট উজ্জ্বল মাহমুদের কাছে জবানবন্দি দিতে শুরু করেন ইসা। প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে তার জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। ইসার জবানবন্দি গ্রহণ করা শেষ হলে তিনজনকেই রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ইসা তার জবানবন্দিতে নিজেকে কৃষক বলে দাবি করেছেন। তবে তিনি বলেছেন, হেরোইন কেনার জন্য তিনি ভারতের মুর্শিদাবাদের কাশেম নামে এক ব্যক্তিকে দুই লাখ টাকা দিয়েছিলেন। কাশেম প্রথমে তাকে নকল হেরোইন পাঠান। হেরোইনসেবীকে দিয়ে সেবন করালে বিষয়টি ধরা পড়ে। এরপর তিনি নিজেই ভারতে কাশেমের কাছে যান। তখন কাশেম তাকে আসল হেরোইন পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দেন। কথা অনুযায়ী মার্চে ৫০০ গ্রাম হেরোইনের ওই চালানটি সীমান্ত পার হয়ে আসে। ইসা পুলিশের সোর্স হিসেবেও কাজ করতেন। তিনি পুলিশের সঙ্গে চুক্তি করেন, হেরোইনের একটি চালান তিনি ধরিয়ে দেবেন। বিনিময়ে তাকে দুই লাখ টাকা দিতে হবে। এ চুক্তির পর রফিকুল ও জামাল যখন তার হেরোইন নিয়ে আসছিলেন, তখন ইসা এসআই মিজানুর, আবদুল মান্নান, রেজাউল ইসলাম এবং কনস্টেবল শফিকুল ও শাহাদাতকে নিয়ে মাটিকাটা দেওয়ানপাড়া সিঁড়িঘাট এলাকায় যান। জামাল ও রফিকুল হেরোইন নিয়ে ওই পথে এলে পুলিশ তাদের ধরে ফেলে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে রফিকুলের ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এরপর পুলিশ সদস্যরা মারধর শুরু করলে একপর্যায়ে রফিকুলের মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও আঘাতের চিহ্ন আছে বলে উল্লেখ করেছেন চিকিৎসক। এরপর চরের ভিতর তার লাশ ফেলে আসা হয়। আর রফিকুলের সঙ্গে থাকা জামালকে ধরে এনে ১০০ গ্রাম হেরোইনের মামলা দেওয়া হয়। অবশিষ্ট ৪০০ গ্রাম হেরোইন পুলিশ আত্মসাৎ করে।

ইসা তার জবানবন্দিতে বলেছেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে হত্যার এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশের হাতে রফিকুলের মৃত্যু দেখে ইসা ভয় পেয়ে যান। তখন তিনি পুলিশকে তার এক আত্মীয় মারা যাওয়ার কথা বলে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যান। এই ঘটনার পর পুলিশ আর তার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তাকে দুই লাখ টাকাও দেওয়া হয়নি। পরে তিনি জানতে পারেন, ঘটনাটিকে ‘বজ্রপাত’ বলে চালানো হয়েছে। জামালও মাদক মামলার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছেন, তার সঙ্গে থাকা রফিকুল বজ্রপাতে মারা গেছেন। তবে রফিকুলের সঙ্গে জামালও হেরোইন নিয়ে এসেছিলেন বলে তার স্ত্রী রুমিসা খাতুন হত্যা মামলা দায়ের করলে জামালসহ দুজনের নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়। পিবিআই তদন্তভার পাওয়ার আগে গোদাগাড়ী থানা পুলিশ এ মামলাতেও জামালকে গ্রেফতার দেখিয়েছে। তবে হত্যা মামলায় জামাল স্বীকারোক্তি দেননি। আর হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আরেক আসামি শরিফুল এখনো পলাতক।

গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলাম বলেন, তিনি গোদাগাড়ীতে যোগ দেওয়ার কদিন পরই পদ্মার চরে রফিকুলের লাশটি পাওয়া যায়। তিনি বজ্রপাতে মারা গেছেন বলে প্রথমে শোনেন। এরপর হত্যা মামলা হলে জামালকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এর কয়েক দিন পর মামলাটি পিবিআইতে চলে যায়। ওই হত্যাকান্ডে কোনো পুলিশ জড়িত কি না সে ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না। পুলিশের জড়িত থাকার বিষয়টি এ প্রতিবেদকের কাছে প্রথম শুনলেন।

ওসি জানান, প্রায় দুই বছর ধরে এসআই মিজানুর রহমান গোদাগাড়ী থানায় কর্মরত আছেন। থানায় এ নামে আর কোনো এসআই নেই। রফিকুলের লাশ উদ্ধারের পর মিজানুর নামে কোনো এসআই আসেনওনি। আর মাস দুয়েক আগে জেলাজুড়ে বিতর্কিত পুলিশ সদস্যদের ‘বদলি অভিযান’ শুরু হলে এসআই মান্নান, এসআই রেজাউল ও কনস্টেবল শাহাদাতকে অন্যত্র বদলি করা হয়। তবে কনস্টেবল শফিকুল এখনো গোদাগাড়ী থানায় আছেন। তিনি গাড়িচালক। এসআই রেজাউল বর্তমানে পাবনার ঈশ্বরদী থানায় আছেন। তবে এসআই মান্নান ও কনস্টেবল শাহাদাত এখন কোথায় আছেন ওসি তা জানাতে পারেননি।

রফিকুল হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইর এসআই জামাল উদ্দিন বলেন, মামলায় এ পর্যন্ত চারজন গ্রেফতার আছে। এদের মধ্যে শুধু ইসা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সেখানে পুলিশ সদস্যদের জড়িত থাকার বিষয়টি আছে বলে তিনি শুনেছেন। তবে আদালতের কাগজপত্র হাতে পাওয়ার পর এ ব্যাপারে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। রফিকুল হত্যা মামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে সম্প্রতি গোদাগাড়ীর ভারতীয় সীমান্ত-সংলগ্ন চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়ন পরিষদের গ্রামপুলিশ রুহুল আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এসআই জামাল। এরপর তাকে চেয়ারম্যানের জিম্মায় দেওয়া হয়। তখন বলা হয়েছিল, ডাকলেই গ্রামপুলিশ রুহুলকে আবার আসতে হবে। কিন্তু চেয়ারম্যানের জিম্মায় যাওয়ার পর রুহুল লাপাত্তা। এ প্রসঙ্গে এসআই জামাল বলেন, রুহুলের সম্পৃক্ততার বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন। পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, রফিকুল হত্যাকান্ডের সঙ্গে পুলিশের সম্পৃক্ততার বিষয়টি চাউর হলে ওই পুলিশ সদস্যদের তড়িঘড়ি অন্যত্র বদলি করে দেওয়া হয়। তবে তৎকালীন পুলিশ সুপার মো. শহিদুল্লাহ জানান, এমন কোনো ঘটনার খবর তার কাছে ছিল না। যাদের তখন বদলি করা হয়েছিল সেটি ছিল রুটিন কাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

এই মাত্র | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা