শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২০

এবার রাজশাহীতে হত্যায় জড়িত পাঁচ পুলিশ

বজ্রপাত নাটক সাজিয়ে ধামাচাপার চেষ্টা, হেরোইন আত্মসাৎ করতেই হত্যা
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
এবার রাজশাহীতে হত্যায় জড়িত পাঁচ পুলিশ

রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে হত্যাকান্ডের প্রায় সাত মাস পর উন্মোচিত হলো এ ঘটনায় জড়িত ছিলেন পুলিশের পাঁচ সদস্য। তারা পরিকল্পিতভাবে রফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করেন। এরপর তার মরদেহ চরে ফেলে রাখা হয়। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে সাজানো হয় ‘বজ্রপাত নাটক’। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিআইবি) মামলাটির তদন্তভার নেওয়ার পর একজন আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সেখানে তিনি হত্যাকান্ডে জড়িত পাঁচ পুলিশ সদস্যের নাম উল্লেখ করেছেন।

চলতি বছর ২২ মার্চ পদ্মার চরে পাওয়া গেল একটি লাশ। ওই ব্যক্তি বজ্রপাতে মারা গেছেন বলে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলাও করা হলো। পরে থানায় হত্যা মামলা হলো। ঘটনার সাত মাস পর এ মামলায় গ্রেফতার এক ব্যক্তি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দিয়েছেন যে, হেরোইন আত্মসাৎ করার জন্য পুলিশের পাঁচজন সদস্য ওই ব্যক্তিকে হত্যা করেছেন। ঘটনাটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার। নিহত ব্যক্তির নাম রফিকুল ইসলাম (৩২)। তার বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার পোলাডাঙ্গা গাইনাপাড়া গ্রামে। বাবার নাম ফজলুর রহমান। নিহত রফিকুল টাকার বিনিময়ে সীমান্ত থেকে হেরোইন এনে দেওয়ার কাজ করতেন।

শুক্রবার (৩০ অক্টোবর) রফিকুল হত্যাকান্ডের বিষয়ে ইসাহাক আলী ওরফে ইসা (২৮) নামে গ্রেফতার যুবক আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ইসা গোদাগাড়ী পৌরসভার মাদারপুর মহল্লার রেজাউল ইসলামের ছেলে। তিনি গোদাগাড়ীর একজন বড় মাপের হেরোইন ব্যবসায়ী। আদালতে দেওয়া ইসার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, গোদাগাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান, এসআই আবদুল মান্নান, এসআই রেজাউল ইসলাম, কনস্টেবল শাহাদাত হোসেন ও কনস্টেবল শফিকুল ইসলাম হেরোইন বহনকারী রফিকুল ইসলামকে হত্যা করেন। ঘটনার সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন। আদালত সূত্র জানায়, রফিকুলের কাছ থেকে হেরোইন উদ্ধারের অভিযানে কনস্টেবল শাহাদাত অংশ নিলেও তার সেদিন ডিউটি ছিল না। এ অভিযানের বিষয়ে আগে থানায় কোনো সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করা হয়নি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানিয়েই ২১ মার্চ রাতে ওই পাঁচ পুলিশ সদস্য অভিযানে যান।

২২ মার্চ সকালে গোদাগাড়ীর মাটিকাটা দেওয়ানপাড়া এলাকার পদ্মার চর থেকে রফিকুলের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সেদিনই থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়। পরে ১৭ জুন নিহতের স্ত্রী রুমিসা খাতুন বাদী হয়ে দুজনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার আসামিরা হলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আবদুল মালেকের ছেলে শরিফুল ইসলাম (৩২) এবং একই এলাকার আজাদ আলীর ছেলে জামাল উদ্দিন (৩২)। এর আগেই অবশ্য আসামি জামালকে পুলিশ ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ গ্রেফতার করে। যে রাতে রফিকুল খুন হন সেই রাতেই জামালকে গ্রেফতার করা হয়। এ নিয়ে তার বিরুদ্ধে গোদাগাড়ী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা হয়। রাতেই দায়ের করা ওই মামলায় পলাতক আসামি হিসেবে নিহত রফিকুল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হয়। তবে সকালেই তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

পরে মাদক মামলায় পুলিশ জামালকে দুই দিনের রিমান্ডে নেয়। রিমান্ড শেষে জামাল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জামাল আদালতে বলেছিলেন, ২১ মার্চ রাতে তিনি এবং রফিকুল পদ্মা নদীর ওপারের সীমান্ত থেকে হেরোইন নিয়ে আসছিলেন। পদ্মার চরে হঠাৎ বজ্রপাত হয়। তখন তিনি রফিকুলকে হারিয়ে ফেলেন এবং নিজে অচেতন হয়ে পড়েন। পরে পুলিশ তাকে ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ গ্রেফতার করে। পরে তিনি জানতে পারেন, রফিকুল বজ্রপাতে মারা গেছেন। তবে রফিকুল হত্যা মামলার তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জামালের এই জবানবন্দি ছিল সাজানো। হত্যাকান্ডের ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতেই বজ্রপাত বলা হয়।

প্রথমে রফিকুল হত্যা মামলার তদন্ত করছিলেন গোদাগাড়ী থানার তৎকালীন পরিদর্শক নিত্যপদ দাস। ওই সময় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলাটির তদন্তভার নেয়। ২৩ জুন আদেশ হওয়ার পর ৭ জুলাই পিবিআইকে থানা থেকে মামলার নথিপত্র হস্তান্তর করা হয়। বর্তমানে পিবিআইর রাজশাহী কার্যালয়ের এসআই জামাল উদ্দিন মামলাটির তদন্ত করছেন। তিনি সন্দেহভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করে হত্যার রহস্য উদ্্ঘাটনের চেষ্টা করে আসছিলেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তিনি ইসাহাক আলী ইসাসহ তিনজনকে আটক করেন। অন্য দুজন হলেন গোদাগাড়ীর মাদারপুর মহল্লার আজিজুল ইসলামের ছেলে ফরিদুল ইসলাম (২৫) এবং একই এলাকার আজাদ আলীর ছেলে মাহাবুর আলী (৩১)। তাদের পিবিআই কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় ইসা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হন। শুক্রবার সকালে তিনজনকেই হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। এরপর দুপুরে রাজশাহীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট উজ্জ্বল মাহমুদের কাছে জবানবন্দি দিতে শুরু করেন ইসা। প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে তার জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। ইসার জবানবন্দি গ্রহণ করা শেষ হলে তিনজনকেই রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ইসা তার জবানবন্দিতে নিজেকে কৃষক বলে দাবি করেছেন। তবে তিনি বলেছেন, হেরোইন কেনার জন্য তিনি ভারতের মুর্শিদাবাদের কাশেম নামে এক ব্যক্তিকে দুই লাখ টাকা দিয়েছিলেন। কাশেম প্রথমে তাকে নকল হেরোইন পাঠান। হেরোইনসেবীকে দিয়ে সেবন করালে বিষয়টি ধরা পড়ে। এরপর তিনি নিজেই ভারতে কাশেমের কাছে যান। তখন কাশেম তাকে আসল হেরোইন পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দেন। কথা অনুযায়ী মার্চে ৫০০ গ্রাম হেরোইনের ওই চালানটি সীমান্ত পার হয়ে আসে। ইসা পুলিশের সোর্স হিসেবেও কাজ করতেন। তিনি পুলিশের সঙ্গে চুক্তি করেন, হেরোইনের একটি চালান তিনি ধরিয়ে দেবেন। বিনিময়ে তাকে দুই লাখ টাকা দিতে হবে। এ চুক্তির পর রফিকুল ও জামাল যখন তার হেরোইন নিয়ে আসছিলেন, তখন ইসা এসআই মিজানুর, আবদুল মান্নান, রেজাউল ইসলাম এবং কনস্টেবল শফিকুল ও শাহাদাতকে নিয়ে মাটিকাটা দেওয়ানপাড়া সিঁড়িঘাট এলাকায় যান। জামাল ও রফিকুল হেরোইন নিয়ে ওই পথে এলে পুলিশ তাদের ধরে ফেলে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে রফিকুলের ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এরপর পুলিশ সদস্যরা মারধর শুরু করলে একপর্যায়ে রফিকুলের মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও আঘাতের চিহ্ন আছে বলে উল্লেখ করেছেন চিকিৎসক। এরপর চরের ভিতর তার লাশ ফেলে আসা হয়। আর রফিকুলের সঙ্গে থাকা জামালকে ধরে এনে ১০০ গ্রাম হেরোইনের মামলা দেওয়া হয়। অবশিষ্ট ৪০০ গ্রাম হেরোইন পুলিশ আত্মসাৎ করে।

ইসা তার জবানবন্দিতে বলেছেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে হত্যার এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশের হাতে রফিকুলের মৃত্যু দেখে ইসা ভয় পেয়ে যান। তখন তিনি পুলিশকে তার এক আত্মীয় মারা যাওয়ার কথা বলে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যান। এই ঘটনার পর পুলিশ আর তার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। তাকে দুই লাখ টাকাও দেওয়া হয়নি। পরে তিনি জানতে পারেন, ঘটনাটিকে ‘বজ্রপাত’ বলে চালানো হয়েছে। জামালও মাদক মামলার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছেন, তার সঙ্গে থাকা রফিকুল বজ্রপাতে মারা গেছেন। তবে রফিকুলের সঙ্গে জামালও হেরোইন নিয়ে এসেছিলেন বলে তার স্ত্রী রুমিসা খাতুন হত্যা মামলা দায়ের করলে জামালসহ দুজনের নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়। পিবিআই তদন্তভার পাওয়ার আগে গোদাগাড়ী থানা পুলিশ এ মামলাতেও জামালকে গ্রেফতার দেখিয়েছে। তবে হত্যা মামলায় জামাল স্বীকারোক্তি দেননি। আর হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আরেক আসামি শরিফুল এখনো পলাতক।

গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলাম বলেন, তিনি গোদাগাড়ীতে যোগ দেওয়ার কদিন পরই পদ্মার চরে রফিকুলের লাশটি পাওয়া যায়। তিনি বজ্রপাতে মারা গেছেন বলে প্রথমে শোনেন। এরপর হত্যা মামলা হলে জামালকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এর কয়েক দিন পর মামলাটি পিবিআইতে চলে যায়। ওই হত্যাকান্ডে কোনো পুলিশ জড়িত কি না সে ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না। পুলিশের জড়িত থাকার বিষয়টি এ প্রতিবেদকের কাছে প্রথম শুনলেন।

ওসি জানান, প্রায় দুই বছর ধরে এসআই মিজানুর রহমান গোদাগাড়ী থানায় কর্মরত আছেন। থানায় এ নামে আর কোনো এসআই নেই। রফিকুলের লাশ উদ্ধারের পর মিজানুর নামে কোনো এসআই আসেনওনি। আর মাস দুয়েক আগে জেলাজুড়ে বিতর্কিত পুলিশ সদস্যদের ‘বদলি অভিযান’ শুরু হলে এসআই মান্নান, এসআই রেজাউল ও কনস্টেবল শাহাদাতকে অন্যত্র বদলি করা হয়। তবে কনস্টেবল শফিকুল এখনো গোদাগাড়ী থানায় আছেন। তিনি গাড়িচালক। এসআই রেজাউল বর্তমানে পাবনার ঈশ্বরদী থানায় আছেন। তবে এসআই মান্নান ও কনস্টেবল শাহাদাত এখন কোথায় আছেন ওসি তা জানাতে পারেননি।

রফিকুল হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইর এসআই জামাল উদ্দিন বলেন, মামলায় এ পর্যন্ত চারজন গ্রেফতার আছে। এদের মধ্যে শুধু ইসা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সেখানে পুলিশ সদস্যদের জড়িত থাকার বিষয়টি আছে বলে তিনি শুনেছেন। তবে আদালতের কাগজপত্র হাতে পাওয়ার পর এ ব্যাপারে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। রফিকুল হত্যা মামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে সম্প্রতি গোদাগাড়ীর ভারতীয় সীমান্ত-সংলগ্ন চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়ন পরিষদের গ্রামপুলিশ রুহুল আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এসআই জামাল। এরপর তাকে চেয়ারম্যানের জিম্মায় দেওয়া হয়। তখন বলা হয়েছিল, ডাকলেই গ্রামপুলিশ রুহুলকে আবার আসতে হবে। কিন্তু চেয়ারম্যানের জিম্মায় যাওয়ার পর রুহুল লাপাত্তা। এ প্রসঙ্গে এসআই জামাল বলেন, রুহুলের সম্পৃক্ততার বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন। পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, রফিকুল হত্যাকান্ডের সঙ্গে পুলিশের সম্পৃক্ততার বিষয়টি চাউর হলে ওই পুলিশ সদস্যদের তড়িঘড়ি অন্যত্র বদলি করে দেওয়া হয়। তবে তৎকালীন পুলিশ সুপার মো. শহিদুল্লাহ জানান, এমন কোনো ঘটনার খবর তার কাছে ছিল না। যাদের তখন বদলি করা হয়েছিল সেটি ছিল রুটিন কাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়