শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দুই তীর ঘিরেই ভবিষ্যতের বাংলাদেশ

হংকংয়ের আদলে গড়ে উঠবে নগর - স্থাপন হবে অর্থনৈতিক জোন শিল্প-কারখানা - প্রতি বছর জিডিপিতে যোগ হবে ৩৫ হাজার কোটি টাকা
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
দুই তীর ঘিরেই ভবিষ্যতের বাংলাদেশ

সবশেষ স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে গতকাল প্রমত্তা পদ্মার দুই পারের মধ্যে এমন এক সংযোগ গড়ে তোলা হলো, যা নিয়ে এতদিন দেশের মানুষ শুধু আশায় বুক বেঁধেছে। সেই আশার বেলুনে এবার লেগেছে উত্তুঙ্গ হাওয়া। এবার মানুষের চোখে পিছিয়ে পড়া দক্ষিণাঞ্চল ও পদ্মার দুই পারের উন্নয়ন নিয়ে স্বপ্ন খেলা করছে। সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে, পদ্মা সেতুকে ঘিরে এর দুই পারে গড়ে তোলা হবে হংকংয়ের মতো উন্নত ও সমৃদ্ধ জনপদ। যার প্রভাবে পাল্টে যাবে দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনীতি। উন্নয়ন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকরা বলছেন, পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে নদীর পাশেই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, অলিম্পিক ভিলেজ, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, নৌবন্দর, অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল,  বিশেষ অর্থনৈতিক জোন, ইকোনমিক করিডর, আধুনিক রেল, সড়ক ও নৌ- এই ত্রিমুখী যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সড়ক, নৌ, আকাশপথের সঙ্গে সহজ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে ওঠার পাশাপাশি স্থাপনা তৈরির জন্য প্রচুর জমি থাকায় পদ্মার দুই পার হয়ে উঠবে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের ‘কমার্শিয়াল ও বিজনেস হাব’।

সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালের ৬ জুলাই পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হওয়ার পর প্রথমে পদ্মার পারে ‘হংকং’র আদলে নতুন শহর তৈরির পরিকল্পনা নিতে কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন। পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন নিয়ে গতকাল সন্ধ্যায় এক প্রতিক্রিয়ায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই সেতুকে ঘিরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের যে পরিকল্পনা রয়েছে, সেটি বাস্তবায়ন করতে পারলে পুরো দেশের অর্থনীতি বদলে যাবে। দক্ষিণাঞ্চল তথা বাংলাদেশের কৃষি-শিল্প-অর্থনীতি-শিক্ষা-বাণিজ্য সব ক্ষেত্রেই পদ্মা সেতুর বিশাল ভূমিকা থাকবে। পদ্মার দুই পারে অর্থনৈতিক জোন গড়ে উঠবে। নতুন নতুন বিনিয়োগ আসবে। বিশেষায়িত অর্থনৈতিক জোনে স্থাপন হবে নতুন নতুন শিল্প-কারখানা। উন্নয়ন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই সেতু দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে শুধু রাজধানী ঢাকার যোগসূত্র স্থাপন করবে তাই নয়, একে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের প্রথম কোনো সমন্বিত যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে উঠবে। দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলায় ইতিমধ্যে শিল্পায়নের কাজ শুরু হয়েছে। বিশেষ করে মোংলা বন্দরে বেশ কয়েকটি সিমেন্ট ফ্যাক্টরি গড়ে উঠেছে। গার্মেন্টসহ রপ্তানিমুখী নানা ধরনের শিল্প-কারখানাগুলোও শিল্প স্থাপনের পরিকল্পনা করছে। এ ছাড়া পদ্মা নদীর দুই পাশে এবং চরাঞ্চলেও বেসরকারি খাতের শিল্প স্থাপনের উৎসাহ দেওয়া হবে বলে সরকারের সংশ্লিষ্টরা বলছেন। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কথা মাথায় রেখে দোতলা এ সেতুতে যানবাহনের পাশাপাশি রেল সংযোগ স্থাপন হচ্ছে। এ পথটি ট্রান্স-এশীয় রেলপথের অংশ হবে। যাত্রীবাহী ট্রেনের পাশাপাশি চলবে মালবোঝাই ট্রেন। মোংলা বন্দর ও বেনাপোল স্থলবন্দরের সঙ্গে রাজধানী এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে। পাশাপাশি পটুয়াখালীর পায়রায় প্রস্তাবিত গভীর সমুদ্রবন্দর ও দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ‘এনার্জি হাব’ তৈরির কাজ শেষ হয়ে গেলে পাল্টে যাবে দক্ষিণাঞ্চলের আর্থ-সামাজিক চিত্র। পুরো দেশের অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। এই সেতু নিয়ে খুলনা চেম্বারের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পদ্মা সেতু নির্মাণের পর পায়রা বন্দরের গুরুত্বও বাড়বে। প্রয়োজনীয় আধুনিকায়ন করা হলে এই বন্দরও এক বৃহত্তম বন্দরে রূপান্তরিত হবে। এমনকি ভুটান, পূর্ব নেপাল ও ভারতের দক্ষিণ-পূর্ব প্রদেশের জন্য পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর হিসেবে ভূমিকা রাখতে পারবে।

প্রতি বছর যোগ হবে ৩৫ হাজার কোটি টাকা : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর পর্যালোচনা বলছে, পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশে উন্নীত হবে। আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাগুলোর রিপোর্টে বলা হয়েছে, পদ্মা সেতু অর্থনীতিতে জিডিপির ১ শতাংশেরও বেশি যোগ করবে। বিশ্বব্যাংক বলেছে, পদ্মা সেতু চালু হলে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে ১ শতাংশ হারে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) মতে, এ সেতুর ফলে দেশের জিডিপি ১ দশমিক ২ ও আঞ্চলিক জিডিপি ৩ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। বিবিএসের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এ পরিমাণ জিডিপি বাড়লে পদ্মা সেতু দেশের অর্থনীতিতে প্রতি বছর কমবেশি ৩৫ হাজার কোটি টাকা যোগ করবে।

সরাসরি উপকৃত হবে ৩ কোটি মানুষ : বিশ্বব্যাংকের এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় ৩ কোটি মানুষ সরাসরি উপকৃত হবে, যা মোট জনসংখ্যার এক-পঞ্চমাংশ। এ সেতুর মাধ্যমে আঞ্চলিক বাণিজ্য সমৃদ্ধ হবে, পাশাপাশি দারিদ্র্য বিমোচন হবে এবং উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধির গতি ত্বরান্বিত হবে। দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে রাজধানী ঢাকার দূরত্ব গড়ে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত কমবে। কমবে মানুষ ও পণ্য পরিবহনের সময় ও অর্থ। বদলে যাবে কৃষিতে উন্নত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের জীবনমান। খুব সহজেই স্বল্পতম সময়ে তাদের কৃষিপণ্য রাজধানী ঢাকায় চলে আসবে। যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ, জ্বালানি ও আমদানি ব্যয় হ্রাস পাবে। এ সেতুর মাধ্যমে শিল্পায়ন ও বাণিজ্যিক কর্মকান্ড প্রসারের লক্ষ্যে পুঁজির প্রবাহ বাড়বে। পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেড়ে যাবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

ভবিষ্যতের বাংলাদেশ : ১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথার ৫০তম বছরের দ্বারপ্রান্তে এসে তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ আরও একটি বীরত্বগাথা রচিত হতে দেখল। তীব্র স্রোত নিয়ে বঙ্গোপসাগরের দিকে বয়ে যাওয়া প্রমত্তা পদ্মা, যার বুক দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে (মাওয়া পয়েন্টে) ১ লাখ ৪০ হাজার ঘনমিটার পানি প্রবাহিত হয় (বিশ্বে অ্যামাজন নদী ছাড়া আর কোনো নদী দিয়ে এত বেশি পানি প্রবাহিত হয় না); এমন একটি নদীর তলদেশে পিলারের পর পিলার তুলে, নিজস্ব অর্থায়নে দুই পারের মধ্যে যে সংযোগ গড়ে তোলা হলো- এটিকে কেবল একটি সেতু না বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের সাহসী বীরত্বগাথা বলেই মন্তব্য করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তাঁর মতে, এই সেতু নির্মাণে যেসব চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে, বারবার নানা ধরনের বাধা তৈরি হয়েছে-সেসব বাধা অতিক্রম করা মোটেও সহজ ছিল না। আর এতসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে প্রমত্তা পদ্মার বুক চিরে দুই পারের মধ্যে যে সেতুবন্ধ রচিত হলো সেটি তো আসলে ভবিষ্যতের উন্নত বাংলাদেশকেই প্রতিফলিত করে। ইতিহাসের স্মরণীয় এই দিনটিকে মাথায় রেখে তিন বছর আগে এই কথাটিই এক লেখায় উল্লেখ করেছিলেন পদ্মা সেতু প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ দলের প্রধান জাতীয় অধ্যাপক ও প্রকৌশলী জামিলুর রেজা চৌধুরী। প্রয়াত এই শিক্ষাবিদ সেই সময় বলেছিলেন, ‘পদ্মা সেতুকে ঘিরে পদ্মার দুই পারে সিঙ্গাপুর ও চীনের সাংহাই নগরের আদলে শহর গড়ে তোলার কথাবার্তা হচ্ছে। নদীর দুই তীরে আসলেই আধুনিক নগর গড়ে তোলা সম্ভব। এই সেতুকে ঘিরে পর্যটনে যুক্ত হবে নতুন মাত্রা। অনেক আধুনিক মানের হোটেল-রিসোর্ট গড়ে উঠবে। এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ২০৩৫-৪০ সালে বাংলাদেশ যে উন্নত দেশ হবে, সে ক্ষেত্রেও এই সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সব মিলিয়ে বলা যায়, স্বপ্নের এই সেতুকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার
গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ
ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার
ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ
বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার
জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি
প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি
টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলিত জনগোষ্ঠীর পাশে থাকার অঙ্গীকার বিএনপি নেতা ফরিদের
দলিত জনগোষ্ঠীর পাশে থাকার অঙ্গীকার বিএনপি নেতা ফরিদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!
ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম