শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ভোট ঘিরে নতুন জোটের চেষ্টা

বিএনপি ও জোটের একটি অংশের তৎপরতা । ঐক্য ধরে রাখার চেষ্টায় হাইকমান্ড
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট ঘিরে নতুন জোটের চেষ্টা

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে ‘মাইনাস’ করে নতুন জোটের তৎপরতা শুরু হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় বিএনপির একটি অংশ ছাড়াও ২০-দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বেশ কয়েকটি দল রয়েছে। এ ছাড়াও সাবেক সামরিক-বেসরকারি আমলারাও এই তৎপরতায় যুক্ত হয়েছেন।

এরই মধ্যে জোট-ফ্রন্টের কয়েকটি দল বিএনপির সঙ্গ ত্যাগ করেছে। নতুন জোটের উদ্যোক্তারা ইতিমধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে কয়েক দফায় অনানুষ্ঠানিক বৈঠকও করেছেন। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে বাদ দিয়ে তারা জাতীয় সংসদে প্রয়োজনে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকতেও আগ্রহী বলে জানা গেছে।

জানা যায়, এই গ্রুপের তৎপরতা সম্পর্কে অবগত বিএনপির হাইকমান্ড। দল ও দুই জোটের ঐক্য ধরে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাবন্দী থাকায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেই ঐক্য প্রক্রিয়া ধরে রাখতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলছেন। পাশাপাশি আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘিরে জোট-ফ্রন্টসহ সরকারবিরোধী আরও বৃহত্তর প্ল্যাটফরম তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

নতুন জোটের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নির্বাচনেও অংশ নিতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে তারা সরকার গঠন না করতে পারলেও সংসদের প্রধান বিরোধী দল হিসেবে কার্যকর ভূমিকা রাখতে চান। সরকারের পক্ষ থেকেও সবুজ সংকেত তারা পেয়েছেন।

সংবিধানের ৬৯ অনুচ্ছেদের দফা (১) ও (২) অনুযায়ী, ‘নৈতিক স্খলনজনিত কোনো ফৌজদারি অপরাদের দায়ে কেউ যদি দুই বছরের জন্য দন্ডিত হন, তাহলে পরবর্তী পাঁচ বছর না যাওয়া পর্যন্ত তিনি নির্বাচন করতে পারবেন না।’ এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকেই বিএনপিকে নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি বিএনপি ও জোট ভাঙতে এই সরকারও নানাভাবে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু নানা অপচেষ্টা চালিয়েও বিএনপিকে সরকার ভাঙতে পারেনি। তিনি বলেন, সরকার নানামুখী তৎপরতা চালিয়েও জিয়া পরিবারের বাইরে নতুন কোনো প্ল্যাটফরম দাঁড় করাতে পারেনি, পারবেও না। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দল ঐক্যবদ্ধ ও অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে সুসংগঠিত’।

তবে এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম বলেন, ‘নতুন একটি জোটের তৎপরতা সম্পর্কে আমি শুনেছি। আমরা ২০-দলীয় জোটেও আছি আবার জাতীয় মুক্তিমঞ্চেও আছি। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আগামী নির্বাচনের জন্য আমরা দলগতভাবেও প্রস্তুতি নিচ্ছি। অনেকেই আমাদের সঙ্গে কাজ করতে চাচ্ছেন। নতুন জোটে কারা কীভাবে কাজ করছেন আমি জানি না।’

নির্ভরযোগ্য সূত্রের খবর, বিএনপির মূলধারার বাইরে গিয়ে নতুন একটি প্ল্যাটফরম তৈরি করতে চায় দলের একটি অংশ। বিএনপির এই অংশটিতে বিভিন্ন সময়ে দলে নানাভাবে বঞ্চিত, অবহেলিত ও হাইকমান্ডের মাধ্যমে অপমানিত গ্রুপটি নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দলের একাধিক প্রভাবশালী স্থায়ী কমিটির সদস্য থেকে শুরু করে ভাইস চেয়ারম্যান, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক এমনকি নির্বাহী কমিটির সদস্য পর্যায়ের নেতারা এই প্রক্রিয়ায় রয়েছেন। এ ছাড়াও ২০-দলীয় জোটের বড় একটি অংশ, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের একটি অংশসহ সরকারবিরোধী অন্য দল-মতের নেতারাও থাকছেন নতুন এই প্ল্যাটফরমে।

বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনুযায়ী জিয়া পরিবারবিহীন কেউ মূল স্রোত থেকে বেরিয়ে গিয়ে নতুন প্ল্যাটফরম দাঁড় করালেও কোনো লাভ হবে না। কোনো কিছু করতে হলে বেগম জিয়া ও তারেক রহমানের ‘সবুজ সংকেত’ নিয়েই করতে হবে। তবে যে কোনো মূল্যে দলের মধ্যে ভাঙন ঠেকানোসহ ঐক্য ধরে রাখতে চান বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। দলের স্থায়ী কমিটিসহ সিনিয়র নেতারা একাধিকবার সাক্ষাৎ করতে গেলে বেগম জিয়াও সেই ইঙ্গিতই দিয়েছেন। তাছাড়া লন্ডন থেকে দিনরাত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ফোনালাপে ঐক্য ধরে রাখা, দল গোছানোসহ নানা কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকছেন তারেক রহমান। দলের মূলধারার নেতা-কর্মীরা জিয়া পরিবারের বাইরে কিছুই ভাবছেন না। 

চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শহীদ জিয়ার আদর্শের সৈনিক হিসেবে আমরা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপিকে থামিয়ে রাখতে পারেনি, ভবিষ্যতেও পারবে না।’

জানা যায়, বিএনপির কয়েকজন নেতা ২০-দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সঙ্গে দেশের বাইরে একাধিক স্থানে বৈঠক করেছেন। সেখানে বসে তারা সরকারের মন্ত্রিসভাও তৈরি করেন। কে কোন মন্ত্রণালয়ে থাকবেন সেই তালিকাও তারা তৈরি করেন। পরবর্তীতে রাজধানীতে কয়েক দফা শোডাউনও দেন। বিষয়টি জেনে যায় বিএনপির হাইকমান্ড। দলের শীর্ষ নেতাদের ধারণা, এই গ্রুপটি সরকারের যোগসাজশেই নতুন প্ল্যাটফরম তৈরি করতে চাচ্ছে। তারা বিএনপি থেকে বেগম জিয়া ও তারেক রহমানকে ‘মাইনাস’ করতে যান। সরকার একটি দুর্বল বিএনপিকে নিয়ে আগামী নির্বাচনে যাবে। সেই নির্বাচনে এই গ্রুপটিকেই বিরোধী দলের ভূমিকায় রাখা হবে। দেশ-বিদেশে জানান দেওয়া হবে, বাংলাদেশের সংসদ কার্যকর। দেশে শক্তিশালী বিরোধী দলও আছে।

জানা যায়, বিএনপির এই অংশের নেতাদের সঙ্গে তারেক রহমান একাধিকবার কথা বলেছেন। তাদের এ প্রক্রিয়ায় জড়িত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। জিয়া পরিবারের সঙ্গে থেকেই পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এরপর কেউ কেউ ফিরে এলেও একটি অংশ এখনো নতুন প্ল্যাটফরম গঠনে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম বলেন, ‘আমরা গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। যত বাধা-বিপদ বা দুঃসময়ই সামনে আসুক না কেন, জিয়া পরিবারই আমাদের সামনের পথ চলার মূল শক্তি।’

পঞ্চগড় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও সাবেক ছাত্রনেতা ফরহাদ হোসেন আজাদ বলেন, ‘মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরাই বিএনপির প্রাণশক্তি। ওয়ান-ইলেভেন থেকে শুরু করে দলের বিভিন্ন দুঃসময়ে সেটাই প্রমাণিত হয়েছে। দলের দুই-চারজন নেতা যদি নিজেদের সুবিধার্থে মূল স্রোতের বাইরে গিয়ে কিছু করার কথা ভাবেনও তাতেও বিএনপির কোনো ক্ষতি হবে না। তারাই ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবেন।’

বিএনপির একটি সূত্র এও জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে নতুন রাজনৈতিক জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এলডিপি সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে বিএনপির নিষ্ক্রিয়, পদবঞ্চিত ও পদত্যাগকারী কিছু নেতা রয়েছেন। এতে সাবেক কিছু সামরিক-বেসামরিক আমলাও রয়েছেন। ২০-দলীয় জোটের জামায়াতে ইসলামী, কল্যাণ পার্টিসহ কয়েকটি দল, গণফোরামের একটি অংশ এবং বি চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টের কয়েকটি দল রয়েছে। এ ছাড়া এর সঙ্গে বেশ কয়েকটি বাম-ডান ও ইসলামী ঘরানার দলও এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত। নতুন জোট গঠনের প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন দলের নেতারা ইতিমধ্যে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন। খুব শিগগিরই আবারও তারা বৈঠকে মিলিত হবেন। 

তবে বিএনপির সিনিয়র এক নেতা জানান, অলি আহমদ সে ধরনের সংগঠক নন, তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞাও নেই। বিএনপি নেতা-কর্মীরা এতটাই দেউলিয়া হয়ে যাননি যে অলি আহমদের নেতৃত্বে নতুন প্ল্যাটফরম গড়ে তুলতে হবে।

এলডিপির একাংশের মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘অলি আহমদ অতিরিক্ত উচ্চাকাক্সক্ষার কারণে তিনি এখন না ঘড়কা না ঘাটকা। তার সঙ্গে যারা এলডিপি গঠন করেন তাদের মধ্যে ড. রেদওয়ান আহমেদ ছাড়া কেউ নেই। কিছু সাবেক সেনা কর্মকর্তা হয়তো তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। কিন্তু বিএনপি বা অন্য কোনো দলের কেউ তার সঙ্গে যাবে-এটা বিশ্বাস করা যায় না। কারণ তার সঙ্গে প্রথম দিন যিনি কথা বলেন, দ্বিতীয় দিন কথা বলতে চান না। তার মধ্যে প্রচ- আত্ম-অহমিকা ও আত্মকেন্দ্রিকতা কাজ করে।

এদিকে গত ১৪ জুলাই সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ছাড়ার ঘোষণা দেয় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম (একাংশ)। ওই অংশের নেতারা এর কারণ হিসেবে জানান, জোটের শরিক দলের যথাযথ মূল্যায়ন না করা, শরিকদের সঙ্গে পরামর্শ না করেই উপনির্বাচন এককভাবে বর্জন করা, আলেমদের গ্রেফতারের প্রতিবাদ না করা, প্রয়াত জমিয়ত মহাসচিব নূর হোসাইন কাসেমীর মৃত্যুতে বিএনপির পক্ষ থেকে সমবেদনা না জানানো এবং তার জানাজায় শরিক না হওয়া। জানা যায়, নানামুখী চাপ আর লোভে আরও কয়েকটি ছোট ছোট দল বিএনপি জোট ছাড়তে পারে।

এ প্রসঙ্গে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘রাজনীতি হলো ভাঙাগড়ার খেলা। রাজনৈতিক চাপে, মামলা মোকদ্দমার প্রচ- রকমের চাপে ছিল জমিয়ত। তারা রাজনীতিতে টিকতে পারছে না। আমাদের সঙ্গে তাদের কখনো কোনো সমস্যা হয়নি।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ২০-দলীয় জোটের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘জমিয়ত নেতারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে জোট ছেড়েছেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব
আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা