শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ভোট ঘিরে নতুন জোটের চেষ্টা

বিএনপি ও জোটের একটি অংশের তৎপরতা । ঐক্য ধরে রাখার চেষ্টায় হাইকমান্ড
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট ঘিরে নতুন জোটের চেষ্টা

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে ‘মাইনাস’ করে নতুন জোটের তৎপরতা শুরু হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় বিএনপির একটি অংশ ছাড়াও ২০-দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বেশ কয়েকটি দল রয়েছে। এ ছাড়াও সাবেক সামরিক-বেসরকারি আমলারাও এই তৎপরতায় যুক্ত হয়েছেন।

এরই মধ্যে জোট-ফ্রন্টের কয়েকটি দল বিএনপির সঙ্গ ত্যাগ করেছে। নতুন জোটের উদ্যোক্তারা ইতিমধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে কয়েক দফায় অনানুষ্ঠানিক বৈঠকও করেছেন। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে বাদ দিয়ে তারা জাতীয় সংসদে প্রয়োজনে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকতেও আগ্রহী বলে জানা গেছে।

জানা যায়, এই গ্রুপের তৎপরতা সম্পর্কে অবগত বিএনপির হাইকমান্ড। দল ও দুই জোটের ঐক্য ধরে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাবন্দী থাকায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেই ঐক্য প্রক্রিয়া ধরে রাখতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলছেন। পাশাপাশি আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘিরে জোট-ফ্রন্টসহ সরকারবিরোধী আরও বৃহত্তর প্ল্যাটফরম তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

নতুন জোটের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নির্বাচনেও অংশ নিতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে তারা সরকার গঠন না করতে পারলেও সংসদের প্রধান বিরোধী দল হিসেবে কার্যকর ভূমিকা রাখতে চান। সরকারের পক্ষ থেকেও সবুজ সংকেত তারা পেয়েছেন।

সংবিধানের ৬৯ অনুচ্ছেদের দফা (১) ও (২) অনুযায়ী, ‘নৈতিক স্খলনজনিত কোনো ফৌজদারি অপরাদের দায়ে কেউ যদি দুই বছরের জন্য দন্ডিত হন, তাহলে পরবর্তী পাঁচ বছর না যাওয়া পর্যন্ত তিনি নির্বাচন করতে পারবেন না।’ এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকেই বিএনপিকে নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি বিএনপি ও জোট ভাঙতে এই সরকারও নানাভাবে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু নানা অপচেষ্টা চালিয়েও বিএনপিকে সরকার ভাঙতে পারেনি। তিনি বলেন, সরকার নানামুখী তৎপরতা চালিয়েও জিয়া পরিবারের বাইরে নতুন কোনো প্ল্যাটফরম দাঁড় করাতে পারেনি, পারবেও না। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দল ঐক্যবদ্ধ ও অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে সুসংগঠিত’।

তবে এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম বলেন, ‘নতুন একটি জোটের তৎপরতা সম্পর্কে আমি শুনেছি। আমরা ২০-দলীয় জোটেও আছি আবার জাতীয় মুক্তিমঞ্চেও আছি। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আগামী নির্বাচনের জন্য আমরা দলগতভাবেও প্রস্তুতি নিচ্ছি। অনেকেই আমাদের সঙ্গে কাজ করতে চাচ্ছেন। নতুন জোটে কারা কীভাবে কাজ করছেন আমি জানি না।’

নির্ভরযোগ্য সূত্রের খবর, বিএনপির মূলধারার বাইরে গিয়ে নতুন একটি প্ল্যাটফরম তৈরি করতে চায় দলের একটি অংশ। বিএনপির এই অংশটিতে বিভিন্ন সময়ে দলে নানাভাবে বঞ্চিত, অবহেলিত ও হাইকমান্ডের মাধ্যমে অপমানিত গ্রুপটি নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দলের একাধিক প্রভাবশালী স্থায়ী কমিটির সদস্য থেকে শুরু করে ভাইস চেয়ারম্যান, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক এমনকি নির্বাহী কমিটির সদস্য পর্যায়ের নেতারা এই প্রক্রিয়ায় রয়েছেন। এ ছাড়াও ২০-দলীয় জোটের বড় একটি অংশ, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের একটি অংশসহ সরকারবিরোধী অন্য দল-মতের নেতারাও থাকছেন নতুন এই প্ল্যাটফরমে।

বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনুযায়ী জিয়া পরিবারবিহীন কেউ মূল স্রোত থেকে বেরিয়ে গিয়ে নতুন প্ল্যাটফরম দাঁড় করালেও কোনো লাভ হবে না। কোনো কিছু করতে হলে বেগম জিয়া ও তারেক রহমানের ‘সবুজ সংকেত’ নিয়েই করতে হবে। তবে যে কোনো মূল্যে দলের মধ্যে ভাঙন ঠেকানোসহ ঐক্য ধরে রাখতে চান বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। দলের স্থায়ী কমিটিসহ সিনিয়র নেতারা একাধিকবার সাক্ষাৎ করতে গেলে বেগম জিয়াও সেই ইঙ্গিতই দিয়েছেন। তাছাড়া লন্ডন থেকে দিনরাত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ফোনালাপে ঐক্য ধরে রাখা, দল গোছানোসহ নানা কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকছেন তারেক রহমান। দলের মূলধারার নেতা-কর্মীরা জিয়া পরিবারের বাইরে কিছুই ভাবছেন না। 

চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শহীদ জিয়ার আদর্শের সৈনিক হিসেবে আমরা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপিকে থামিয়ে রাখতে পারেনি, ভবিষ্যতেও পারবে না।’

জানা যায়, বিএনপির কয়েকজন নেতা ২০-দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সঙ্গে দেশের বাইরে একাধিক স্থানে বৈঠক করেছেন। সেখানে বসে তারা সরকারের মন্ত্রিসভাও তৈরি করেন। কে কোন মন্ত্রণালয়ে থাকবেন সেই তালিকাও তারা তৈরি করেন। পরবর্তীতে রাজধানীতে কয়েক দফা শোডাউনও দেন। বিষয়টি জেনে যায় বিএনপির হাইকমান্ড। দলের শীর্ষ নেতাদের ধারণা, এই গ্রুপটি সরকারের যোগসাজশেই নতুন প্ল্যাটফরম তৈরি করতে চাচ্ছে। তারা বিএনপি থেকে বেগম জিয়া ও তারেক রহমানকে ‘মাইনাস’ করতে যান। সরকার একটি দুর্বল বিএনপিকে নিয়ে আগামী নির্বাচনে যাবে। সেই নির্বাচনে এই গ্রুপটিকেই বিরোধী দলের ভূমিকায় রাখা হবে। দেশ-বিদেশে জানান দেওয়া হবে, বাংলাদেশের সংসদ কার্যকর। দেশে শক্তিশালী বিরোধী দলও আছে।

জানা যায়, বিএনপির এই অংশের নেতাদের সঙ্গে তারেক রহমান একাধিকবার কথা বলেছেন। তাদের এ প্রক্রিয়ায় জড়িত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। জিয়া পরিবারের সঙ্গে থেকেই পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এরপর কেউ কেউ ফিরে এলেও একটি অংশ এখনো নতুন প্ল্যাটফরম গঠনে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম বলেন, ‘আমরা গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। যত বাধা-বিপদ বা দুঃসময়ই সামনে আসুক না কেন, জিয়া পরিবারই আমাদের সামনের পথ চলার মূল শক্তি।’

পঞ্চগড় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও সাবেক ছাত্রনেতা ফরহাদ হোসেন আজাদ বলেন, ‘মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরাই বিএনপির প্রাণশক্তি। ওয়ান-ইলেভেন থেকে শুরু করে দলের বিভিন্ন দুঃসময়ে সেটাই প্রমাণিত হয়েছে। দলের দুই-চারজন নেতা যদি নিজেদের সুবিধার্থে মূল স্রোতের বাইরে গিয়ে কিছু করার কথা ভাবেনও তাতেও বিএনপির কোনো ক্ষতি হবে না। তারাই ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবেন।’

বিএনপির একটি সূত্র এও জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে নতুন রাজনৈতিক জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এলডিপি সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে বিএনপির নিষ্ক্রিয়, পদবঞ্চিত ও পদত্যাগকারী কিছু নেতা রয়েছেন। এতে সাবেক কিছু সামরিক-বেসামরিক আমলাও রয়েছেন। ২০-দলীয় জোটের জামায়াতে ইসলামী, কল্যাণ পার্টিসহ কয়েকটি দল, গণফোরামের একটি অংশ এবং বি চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টের কয়েকটি দল রয়েছে। এ ছাড়া এর সঙ্গে বেশ কয়েকটি বাম-ডান ও ইসলামী ঘরানার দলও এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত। নতুন জোট গঠনের প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন দলের নেতারা ইতিমধ্যে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন। খুব শিগগিরই আবারও তারা বৈঠকে মিলিত হবেন। 

তবে বিএনপির সিনিয়র এক নেতা জানান, অলি আহমদ সে ধরনের সংগঠক নন, তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞাও নেই। বিএনপি নেতা-কর্মীরা এতটাই দেউলিয়া হয়ে যাননি যে অলি আহমদের নেতৃত্বে নতুন প্ল্যাটফরম গড়ে তুলতে হবে।

এলডিপির একাংশের মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘অলি আহমদ অতিরিক্ত উচ্চাকাক্সক্ষার কারণে তিনি এখন না ঘড়কা না ঘাটকা। তার সঙ্গে যারা এলডিপি গঠন করেন তাদের মধ্যে ড. রেদওয়ান আহমেদ ছাড়া কেউ নেই। কিছু সাবেক সেনা কর্মকর্তা হয়তো তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। কিন্তু বিএনপি বা অন্য কোনো দলের কেউ তার সঙ্গে যাবে-এটা বিশ্বাস করা যায় না। কারণ তার সঙ্গে প্রথম দিন যিনি কথা বলেন, দ্বিতীয় দিন কথা বলতে চান না। তার মধ্যে প্রচ- আত্ম-অহমিকা ও আত্মকেন্দ্রিকতা কাজ করে।

এদিকে গত ১৪ জুলাই সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ছাড়ার ঘোষণা দেয় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম (একাংশ)। ওই অংশের নেতারা এর কারণ হিসেবে জানান, জোটের শরিক দলের যথাযথ মূল্যায়ন না করা, শরিকদের সঙ্গে পরামর্শ না করেই উপনির্বাচন এককভাবে বর্জন করা, আলেমদের গ্রেফতারের প্রতিবাদ না করা, প্রয়াত জমিয়ত মহাসচিব নূর হোসাইন কাসেমীর মৃত্যুতে বিএনপির পক্ষ থেকে সমবেদনা না জানানো এবং তার জানাজায় শরিক না হওয়া। জানা যায়, নানামুখী চাপ আর লোভে আরও কয়েকটি ছোট ছোট দল বিএনপি জোট ছাড়তে পারে।

এ প্রসঙ্গে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘রাজনীতি হলো ভাঙাগড়ার খেলা। রাজনৈতিক চাপে, মামলা মোকদ্দমার প্রচ- রকমের চাপে ছিল জমিয়ত। তারা রাজনীতিতে টিকতে পারছে না। আমাদের সঙ্গে তাদের কখনো কোনো সমস্যা হয়নি।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ২০-দলীয় জোটের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘জমিয়ত নেতারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে জোট ছেড়েছেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম