শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ভোট ঘিরে নতুন জোটের চেষ্টা

বিএনপি ও জোটের একটি অংশের তৎপরতা । ঐক্য ধরে রাখার চেষ্টায় হাইকমান্ড
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট ঘিরে নতুন জোটের চেষ্টা

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে ‘মাইনাস’ করে নতুন জোটের তৎপরতা শুরু হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় বিএনপির একটি অংশ ছাড়াও ২০-দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বেশ কয়েকটি দল রয়েছে। এ ছাড়াও সাবেক সামরিক-বেসরকারি আমলারাও এই তৎপরতায় যুক্ত হয়েছেন।

এরই মধ্যে জোট-ফ্রন্টের কয়েকটি দল বিএনপির সঙ্গ ত্যাগ করেছে। নতুন জোটের উদ্যোক্তারা ইতিমধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে কয়েক দফায় অনানুষ্ঠানিক বৈঠকও করেছেন। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে বাদ দিয়ে তারা জাতীয় সংসদে প্রয়োজনে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকতেও আগ্রহী বলে জানা গেছে।

জানা যায়, এই গ্রুপের তৎপরতা সম্পর্কে অবগত বিএনপির হাইকমান্ড। দল ও দুই জোটের ঐক্য ধরে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাবন্দী থাকায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেই ঐক্য প্রক্রিয়া ধরে রাখতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলছেন। পাশাপাশি আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘিরে জোট-ফ্রন্টসহ সরকারবিরোধী আরও বৃহত্তর প্ল্যাটফরম তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

নতুন জোটের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী নির্বাচনেও অংশ নিতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে তারা সরকার গঠন না করতে পারলেও সংসদের প্রধান বিরোধী দল হিসেবে কার্যকর ভূমিকা রাখতে চান। সরকারের পক্ষ থেকেও সবুজ সংকেত তারা পেয়েছেন।

সংবিধানের ৬৯ অনুচ্ছেদের দফা (১) ও (২) অনুযায়ী, ‘নৈতিক স্খলনজনিত কোনো ফৌজদারি অপরাদের দায়ে কেউ যদি দুই বছরের জন্য দন্ডিত হন, তাহলে পরবর্তী পাঁচ বছর না যাওয়া পর্যন্ত তিনি নির্বাচন করতে পারবেন না।’ এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকেই বিএনপিকে নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি বিএনপি ও জোট ভাঙতে এই সরকারও নানাভাবে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু নানা অপচেষ্টা চালিয়েও বিএনপিকে সরকার ভাঙতে পারেনি। তিনি বলেন, সরকার নানামুখী তৎপরতা চালিয়েও জিয়া পরিবারের বাইরে নতুন কোনো প্ল্যাটফরম দাঁড় করাতে পারেনি, পারবেও না। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দল ঐক্যবদ্ধ ও অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে সুসংগঠিত’।

তবে এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম বলেন, ‘নতুন একটি জোটের তৎপরতা সম্পর্কে আমি শুনেছি। আমরা ২০-দলীয় জোটেও আছি আবার জাতীয় মুক্তিমঞ্চেও আছি। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আগামী নির্বাচনের জন্য আমরা দলগতভাবেও প্রস্তুতি নিচ্ছি। অনেকেই আমাদের সঙ্গে কাজ করতে চাচ্ছেন। নতুন জোটে কারা কীভাবে কাজ করছেন আমি জানি না।’

নির্ভরযোগ্য সূত্রের খবর, বিএনপির মূলধারার বাইরে গিয়ে নতুন একটি প্ল্যাটফরম তৈরি করতে চায় দলের একটি অংশ। বিএনপির এই অংশটিতে বিভিন্ন সময়ে দলে নানাভাবে বঞ্চিত, অবহেলিত ও হাইকমান্ডের মাধ্যমে অপমানিত গ্রুপটি নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দলের একাধিক প্রভাবশালী স্থায়ী কমিটির সদস্য থেকে শুরু করে ভাইস চেয়ারম্যান, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক এমনকি নির্বাহী কমিটির সদস্য পর্যায়ের নেতারা এই প্রক্রিয়ায় রয়েছেন। এ ছাড়াও ২০-দলীয় জোটের বড় একটি অংশ, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের একটি অংশসহ সরকারবিরোধী অন্য দল-মতের নেতারাও থাকছেন নতুন এই প্ল্যাটফরমে।

বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনুযায়ী জিয়া পরিবারবিহীন কেউ মূল স্রোত থেকে বেরিয়ে গিয়ে নতুন প্ল্যাটফরম দাঁড় করালেও কোনো লাভ হবে না। কোনো কিছু করতে হলে বেগম জিয়া ও তারেক রহমানের ‘সবুজ সংকেত’ নিয়েই করতে হবে। তবে যে কোনো মূল্যে দলের মধ্যে ভাঙন ঠেকানোসহ ঐক্য ধরে রাখতে চান বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। দলের স্থায়ী কমিটিসহ সিনিয়র নেতারা একাধিকবার সাক্ষাৎ করতে গেলে বেগম জিয়াও সেই ইঙ্গিতই দিয়েছেন। তাছাড়া লন্ডন থেকে দিনরাত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ফোনালাপে ঐক্য ধরে রাখা, দল গোছানোসহ নানা কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকছেন তারেক রহমান। দলের মূলধারার নেতা-কর্মীরা জিয়া পরিবারের বাইরে কিছুই ভাবছেন না। 

চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শহীদ জিয়ার আদর্শের সৈনিক হিসেবে আমরা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপিকে থামিয়ে রাখতে পারেনি, ভবিষ্যতেও পারবে না।’

জানা যায়, বিএনপির কয়েকজন নেতা ২০-দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সঙ্গে দেশের বাইরে একাধিক স্থানে বৈঠক করেছেন। সেখানে বসে তারা সরকারের মন্ত্রিসভাও তৈরি করেন। কে কোন মন্ত্রণালয়ে থাকবেন সেই তালিকাও তারা তৈরি করেন। পরবর্তীতে রাজধানীতে কয়েক দফা শোডাউনও দেন। বিষয়টি জেনে যায় বিএনপির হাইকমান্ড। দলের শীর্ষ নেতাদের ধারণা, এই গ্রুপটি সরকারের যোগসাজশেই নতুন প্ল্যাটফরম তৈরি করতে চাচ্ছে। তারা বিএনপি থেকে বেগম জিয়া ও তারেক রহমানকে ‘মাইনাস’ করতে যান। সরকার একটি দুর্বল বিএনপিকে নিয়ে আগামী নির্বাচনে যাবে। সেই নির্বাচনে এই গ্রুপটিকেই বিরোধী দলের ভূমিকায় রাখা হবে। দেশ-বিদেশে জানান দেওয়া হবে, বাংলাদেশের সংসদ কার্যকর। দেশে শক্তিশালী বিরোধী দলও আছে।

জানা যায়, বিএনপির এই অংশের নেতাদের সঙ্গে তারেক রহমান একাধিকবার কথা বলেছেন। তাদের এ প্রক্রিয়ায় জড়িত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। জিয়া পরিবারের সঙ্গে থেকেই পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এরপর কেউ কেউ ফিরে এলেও একটি অংশ এখনো নতুন প্ল্যাটফরম গঠনে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম বলেন, ‘আমরা গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। যত বাধা-বিপদ বা দুঃসময়ই সামনে আসুক না কেন, জিয়া পরিবারই আমাদের সামনের পথ চলার মূল শক্তি।’

পঞ্চগড় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও সাবেক ছাত্রনেতা ফরহাদ হোসেন আজাদ বলেন, ‘মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরাই বিএনপির প্রাণশক্তি। ওয়ান-ইলেভেন থেকে শুরু করে দলের বিভিন্ন দুঃসময়ে সেটাই প্রমাণিত হয়েছে। দলের দুই-চারজন নেতা যদি নিজেদের সুবিধার্থে মূল স্রোতের বাইরে গিয়ে কিছু করার কথা ভাবেনও তাতেও বিএনপির কোনো ক্ষতি হবে না। তারাই ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবেন।’

বিএনপির একটি সূত্র এও জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে নতুন রাজনৈতিক জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এলডিপি সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে বিএনপির নিষ্ক্রিয়, পদবঞ্চিত ও পদত্যাগকারী কিছু নেতা রয়েছেন। এতে সাবেক কিছু সামরিক-বেসামরিক আমলাও রয়েছেন। ২০-দলীয় জোটের জামায়াতে ইসলামী, কল্যাণ পার্টিসহ কয়েকটি দল, গণফোরামের একটি অংশ এবং বি চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টের কয়েকটি দল রয়েছে। এ ছাড়া এর সঙ্গে বেশ কয়েকটি বাম-ডান ও ইসলামী ঘরানার দলও এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত। নতুন জোট গঠনের প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন দলের নেতারা ইতিমধ্যে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন। খুব শিগগিরই আবারও তারা বৈঠকে মিলিত হবেন। 

তবে বিএনপির সিনিয়র এক নেতা জানান, অলি আহমদ সে ধরনের সংগঠক নন, তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞাও নেই। বিএনপি নেতা-কর্মীরা এতটাই দেউলিয়া হয়ে যাননি যে অলি আহমদের নেতৃত্বে নতুন প্ল্যাটফরম গড়ে তুলতে হবে।

এলডিপির একাংশের মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘অলি আহমদ অতিরিক্ত উচ্চাকাক্সক্ষার কারণে তিনি এখন না ঘড়কা না ঘাটকা। তার সঙ্গে যারা এলডিপি গঠন করেন তাদের মধ্যে ড. রেদওয়ান আহমেদ ছাড়া কেউ নেই। কিছু সাবেক সেনা কর্মকর্তা হয়তো তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। কিন্তু বিএনপি বা অন্য কোনো দলের কেউ তার সঙ্গে যাবে-এটা বিশ্বাস করা যায় না। কারণ তার সঙ্গে প্রথম দিন যিনি কথা বলেন, দ্বিতীয় দিন কথা বলতে চান না। তার মধ্যে প্রচ- আত্ম-অহমিকা ও আত্মকেন্দ্রিকতা কাজ করে।

এদিকে গত ১৪ জুলাই সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ছাড়ার ঘোষণা দেয় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম (একাংশ)। ওই অংশের নেতারা এর কারণ হিসেবে জানান, জোটের শরিক দলের যথাযথ মূল্যায়ন না করা, শরিকদের সঙ্গে পরামর্শ না করেই উপনির্বাচন এককভাবে বর্জন করা, আলেমদের গ্রেফতারের প্রতিবাদ না করা, প্রয়াত জমিয়ত মহাসচিব নূর হোসাইন কাসেমীর মৃত্যুতে বিএনপির পক্ষ থেকে সমবেদনা না জানানো এবং তার জানাজায় শরিক না হওয়া। জানা যায়, নানামুখী চাপ আর লোভে আরও কয়েকটি ছোট ছোট দল বিএনপি জোট ছাড়তে পারে।

এ প্রসঙ্গে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘রাজনীতি হলো ভাঙাগড়ার খেলা। রাজনৈতিক চাপে, মামলা মোকদ্দমার প্রচ- রকমের চাপে ছিল জমিয়ত। তারা রাজনীতিতে টিকতে পারছে না। আমাদের সঙ্গে তাদের কখনো কোনো সমস্যা হয়নি।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ২০-দলীয় জোটের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘জমিয়ত নেতারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে জোট ছেড়েছেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৪৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের আবাসিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলা, নিহত ১১
ইউক্রেনের আবাসিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলা, নিহত ১১

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার লুটের গরু ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি
বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার লুটের গরু ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার

১০ মিনিট আগে | পরবাস

৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস
গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা