শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

নেতাদের সঙ্গে তিন দিনের বৈঠক শেষ বিএনপির

ড. কামালের নেতৃত্বে ভোটে যাওয়া ছিল চরম ভুল

♦ ইসি গঠনের আগে নিরপেক্ষ সরকার দাবিতে আন্দোলনে যেতে হবে ♦ আন্দোলনমুখী নেতৃত্বে দল ও অঙ্গসংগঠনগুলোর কমিটি জরুরি ♦ জামায়াত ছাড়তে নেতাদের চাপ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ড. কামালের নেতৃত্বে ভোটে যাওয়া ছিল চরম ভুল

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ভোটের মাঠে নামাকে রাজনৈতিকভাবে ‘চরম ভুল সিদ্ধান্ত’ ছিল বলে মনে করছেন বিএনপি নেতারা। ওই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে তারা বলছেন, এবার দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আন্দোলন বা নির্বাচনের পথে এগোতে হবে। ২০১৮ সালের মতো আর ‘হায়ার’ করা নেতার নেতৃত্বে ভোটে যাওয়া যাবে না। তবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের আগে নিরপেক্ষ সরকার দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে আন্দোলনমুখী নেতৃত্বে বিএনপির পাশাপাশি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কমিটি গঠন করতে হবে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে দলের ভাবমূর্তি রক্ষায় জামায়াত ছাড়তে হবে। টানা গত তিন দিনের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা দলের হাইকমান্ডকে এসব পরামর্শ দেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক কর্মকৌশল ঠিক করার লক্ষ্যে নেতাদের মতামত জানতে মঙ্গলবার শুরু হওয়া বৈঠকের শেষ দিন ছিল গতকাল। প্রথমদিন ছিল দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে। দ্বিতীয় দিন যুগ্ম-মহাসচিব থেকে শুরু করে সম্পাদকীয় ও সহ-সম্পাদকীয় নেতাদের সঙ্গে। সর্বশেষ গতকাল নীতি-নির্ধারকদের সঙ্গে বৈঠক হয় অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের। তিন দিন ধরে চলা এই বৈঠকের সিদ্ধান্ত কী, তা জানানো হয়নি। জানা যায়, দ্বিতীয় দিনে মধ্যম সারির নেতা হাইকমান্ডের উদ্দেশে বলেন, তৃণমূলের কর্মীরা জানতে চান, কার বুদ্ধিত্বে ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে ড. কামাল হোসেনকে হায়ার করা হয়েছিল। তিনি তো সরকারের এজেন্ট হিসেবে বিএনপির সঙ্গে জোট করেন। সূত্রমতে, এ সময় বিএনপির বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০১৮ সালে নেতৃত্ব হায়ার করার সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল না। আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি হয়েছিলেন। তাকে কি আওয়ামী লীগ বাদ দিয়ে দিয়েছিল? আমাদের দলের প্রাণ বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। তারা জাতীয়তাবাদী শক্তির প্রতীক। তাদের সামনে রেখেই আমাদের চলতে হবে। আমাদের তো নেতৃত্বের সংকট নেই। অন্যদের বিএনপির প্রয়োজন নেই।  যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, নব্বইয়ের আন্দোলনে ছাত্রদল নেতা-কর্মীদের মধ্যে এমন কোনো পরিকল্পনা ছিল না যে, এমপি হব, মন্ত্রী হব। প্রতিজ্ঞা ছিল স্বৈরাচারকে হটাতে হবে। এ জন্যই আন্দোলন সফল হয়েছিল। কিন্তু এখন তো ছাত্রদলের বা অঙ্গ সংগঠনের থানা পর্যায়ের যদি যুগ্ম আহ্‌বায়কও হয় সে বলে, এই এলাকা থেকে আসলাম। এই এলাকা শব্দটা আগে ছিল না। এখন যুদ্ধে জয় হওয়ার আগেই যদি গনিমতের মাল ভাগাভাগি করি, তাহলে তো ভাগাভাগির মধ্যেই থাকব, আন্দোলন হবে কীভাবে বা সংগঠনই হবে কীভাবে। সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, সামনে হয় এস্পার, নয় ওস্পার। কারণ, আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের নির্বাচন করতে দেয়নি। আবার এখন সরকার নতুন খেলা শুরু করেছে। আওয়ামী লীগের অধীনে আর কোনো নির্বাচন হবে না। নির্বাচন কমিশন গঠনের আগে নিরপেক্ষ নির্বাচন দাবিতে বিএনপিকে এককভাবে আন্দোলনে যেতে হবে।  দল পুনর্গঠন প্রসঙ্গে বিএনপি নেতা জিকে গাউস বলেন, আমাদের এলাকায় অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা গেলে বলেন, তারেক রহমানের নির্দেশ, বিএনপি নেতাদের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। তবে কি আমরা অন্য দল থেকে এসেছি? এগুলো দেখতে হবে। আমার এলাকায় ১১ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কোনো কমিটিই পূর্ণাঙ্গ নেই। বেশির ভাগ কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ। বিএনপির সহ-সম্পাদক শাহাবুদ্দিন সাবু বলেছেন, আন্দোলন শুরু করার আগে যেসব নেতা দেশের বাইরে চিকিৎসা নেন, তাদের আগেই চিকিৎসা নিতে হবে। আন্দোলন চলাকালে সব নেতার পাসপোর্ট স্থায়ী কমিটির নেতাদের কাছে জমা দিতে হবে। পরিকল্পিতভাবে আন্দোলন শুরু করতে হবে, কোনো অবস্থাতেই ব্যর্থ হওয়া যাবে না। প্রথম দিনের বৈঠকে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া বোকামি। ছয় বারের এমপি হয়ে আমি নির্বাচনের সময় ঘর থেকে বের হতে পারিনি। ঘোষণা দিতে হবে, হাসিনার অধীনে ‘নো’ নির্বাচন। সংসদ বহাল রেখেও নির্বাচন হবে না। তবে আওয়ামী লীগ যে ভাষায় কথা বলে, সে ভাষায় কথা বলা যাবে না। কারণ, ভদ্রলোকেরা বিএনপি করে, আওয়ামী লীগে ভদ্রলোক নেই। জানা যায়, ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ বলেছেন, আওয়ামী লীগের অধীনে আবার নির্বাচন হলে জামায়াত ’৮৬ ও ’৯৬ সালের মতো বিএনপি ছাড়াই নির্বাচনে চলে যাবে। তাই জামায়াতের ব্যাপারে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ এ বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে নানা ধরনের সংবাদ প্রকাশিত হবে। ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, বহির্বিশ্বে আমাদের বন্ধু ও শত্রু চিহ্নিত করতে হবে। আন্দোলনের মূল শক্তি ছাত্র, শ্রমিক ও কৃষক। দলকে রণকৌশল তৈরি করতে হবে। চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান বলেন, আওয়ামী লীগের অধীনে আগের নির্বাচনে যে সিট দিয়েছে এবার তাও দিবে না। তাই হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাওয়া যাবে না।

শেষ দিন রুদ্ধদ্বার বৈঠক : পরবর্তী কর্মপন্থা ঠিক করতে ধারাবাহিক বৈঠকের শেষ দিন গতকাল দলের অঙ্গসংগঠনের নেতাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিকাল ৪টায় এ বৈঠক শুরু হয়। তারেক রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠকে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত ছিলেন। তৃতীয় দিনের দলের অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে ৯২ জন অংশ নেন। এদের মধ্যে যুবদলের সাইফুল ইসলাম নীরব, সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, মোরতাজুল করীম বাদুর, নুরুল ইসলাম নয়ন, মামুন হাসান, স্বেচ্ছাসেবক দলের মোস্তাফিজুর রহমান, আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েল, গোলাম সারোয়ার, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, ইয়াসিন আলী, আনু মোহাম্মদ শামীম, নাজমুল হাসান, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, সুলতানা আহমেদ, নেওয়াজ হালিমা আরলী শাম্মী আখতার, জেবা খান, হেলেন জেরিন খান, চৌধুরী নায়াবা ইউসুফ, তাঁতী দলের আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের রফিকুল ইসলাম মাহতাব, ছাত্রদলের ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, কাজী রওনুকুল ইসলাম শ্রাবণ, রাকিবুল ইসলাম রাকিব, জাকিরুল ইসলাম জাকির, আশরাফুল আলম ফকির লিংকন, হাফিজুর রহমান হাফিজ, মামুন খান, পার্থদেব মন্ডল, মোস্তাফিজুর রহমান, আমিনুর রহমান আমিন, ওলামা দলের শাহ নেসারুল হক, নজরুল ইসলাম তালুকদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে সাড়ে চার ঘণ্টা বৈঠক শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের করণীয় কী তা নিয়ে নেতারা মতামত দিয়েছেন। দলের সাংগঠনিক বিষয়গুলো নিয়ে কথা হয়েছে। তবে আমরা শনিবার (আগামীকাল) দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক করব।’ নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাংগঠনিক জেলার শীর্ষ নেতারাসহ বিভিন্ন পেশাজীবীর সঙ্গে বসা যায় কি না সেই সিদ্ধান্ত হবে। নির্বাচন কমিশন গঠন প্রশ্নে বিএনপির অবস্থান নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন আমরা এ বিষয় নিয়ে এখন কিছু ভাবছি না। সূত্র জানায়, প্রায় সব নেতাই অঙ্গসংগঠন পুনর্গঠনে যোগ্যদের মূল্যায়নের অনুরোধ জানান। এর বাইরে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও নিজেদের মতামত দেন। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আন্দোলনে যাওয়ার কথা বলেন সব নেতাই। এ ছাড়া নিরপেক্ষ সরকারের অধীন ছাড়া কোনো ভোটে না যাওয়ার পক্ষে কথা বলেন সবাই। এ সময় দলের হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়, সময়মতো আন্দোলন কর্মসূচি দেওয়া হবে। যারা রাজপথে থাকবে না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। রাজপথে থাকা নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ পদে মূল্যায়ন করা হবে। কোনো কিছুতেই হাইকমান্ডকে দায়ী করা যাবে না। কমিটি গঠনে ভুলত্রুটির দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সংগঠনকেই নিতে হবে। এ ব্যাপারে বিএনপিকে দোষারোপ করা যাবে না। জানা যায়, বৈঠকে যুব দলের সভাপতি সাইফুল আলম নিরব বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিএনপিতে কর্মী সমর্থকের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে ছাত্রদল ও শ্রমিক দলকে আরও বেশি ভূমিকা পালন করতে হবে। সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, এই সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে যাওয়া ঠিক হবে না।  স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনু মোহাম্মদ শামীম বলেন, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া আর ট্রেনের নিচে মাথা দেওয়া একই কথা। ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা নেসারুল হক বলেন, ওলামা দলের নেতা-কর্মীদের বিএনপি মূল্যায়ন করে না। শ্রমিক দলের নেতারা তাদের কমিটি গঠনের জন্য বিএনপির হাইকমান্ডের প্রতি অনুরোধ জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪১ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক