শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

নেতাদের সঙ্গে তিন দিনের বৈঠক শেষ বিএনপির

ড. কামালের নেতৃত্বে ভোটে যাওয়া ছিল চরম ভুল

♦ ইসি গঠনের আগে নিরপেক্ষ সরকার দাবিতে আন্দোলনে যেতে হবে ♦ আন্দোলনমুখী নেতৃত্বে দল ও অঙ্গসংগঠনগুলোর কমিটি জরুরি ♦ জামায়াত ছাড়তে নেতাদের চাপ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ড. কামালের নেতৃত্বে ভোটে যাওয়া ছিল চরম ভুল

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ভোটের মাঠে নামাকে রাজনৈতিকভাবে ‘চরম ভুল সিদ্ধান্ত’ ছিল বলে মনে করছেন বিএনপি নেতারা। ওই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে তারা বলছেন, এবার দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আন্দোলন বা নির্বাচনের পথে এগোতে হবে। ২০১৮ সালের মতো আর ‘হায়ার’ করা নেতার নেতৃত্বে ভোটে যাওয়া যাবে না। তবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের আগে নিরপেক্ষ সরকার দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে আন্দোলনমুখী নেতৃত্বে বিএনপির পাশাপাশি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কমিটি গঠন করতে হবে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে দলের ভাবমূর্তি রক্ষায় জামায়াত ছাড়তে হবে। টানা গত তিন দিনের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা দলের হাইকমান্ডকে এসব পরামর্শ দেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক কর্মকৌশল ঠিক করার লক্ষ্যে নেতাদের মতামত জানতে মঙ্গলবার শুরু হওয়া বৈঠকের শেষ দিন ছিল গতকাল। প্রথমদিন ছিল দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে। দ্বিতীয় দিন যুগ্ম-মহাসচিব থেকে শুরু করে সম্পাদকীয় ও সহ-সম্পাদকীয় নেতাদের সঙ্গে। সর্বশেষ গতকাল নীতি-নির্ধারকদের সঙ্গে বৈঠক হয় অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের। তিন দিন ধরে চলা এই বৈঠকের সিদ্ধান্ত কী, তা জানানো হয়নি। জানা যায়, দ্বিতীয় দিনে মধ্যম সারির নেতা হাইকমান্ডের উদ্দেশে বলেন, তৃণমূলের কর্মীরা জানতে চান, কার বুদ্ধিত্বে ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে ড. কামাল হোসেনকে হায়ার করা হয়েছিল। তিনি তো সরকারের এজেন্ট হিসেবে বিএনপির সঙ্গে জোট করেন। সূত্রমতে, এ সময় বিএনপির বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০১৮ সালে নেতৃত্ব হায়ার করার সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল না। আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি হয়েছিলেন। তাকে কি আওয়ামী লীগ বাদ দিয়ে দিয়েছিল? আমাদের দলের প্রাণ বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। তারা জাতীয়তাবাদী শক্তির প্রতীক। তাদের সামনে রেখেই আমাদের চলতে হবে। আমাদের তো নেতৃত্বের সংকট নেই। অন্যদের বিএনপির প্রয়োজন নেই।  যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, নব্বইয়ের আন্দোলনে ছাত্রদল নেতা-কর্মীদের মধ্যে এমন কোনো পরিকল্পনা ছিল না যে, এমপি হব, মন্ত্রী হব। প্রতিজ্ঞা ছিল স্বৈরাচারকে হটাতে হবে। এ জন্যই আন্দোলন সফল হয়েছিল। কিন্তু এখন তো ছাত্রদলের বা অঙ্গ সংগঠনের থানা পর্যায়ের যদি যুগ্ম আহ্‌বায়কও হয় সে বলে, এই এলাকা থেকে আসলাম। এই এলাকা শব্দটা আগে ছিল না। এখন যুদ্ধে জয় হওয়ার আগেই যদি গনিমতের মাল ভাগাভাগি করি, তাহলে তো ভাগাভাগির মধ্যেই থাকব, আন্দোলন হবে কীভাবে বা সংগঠনই হবে কীভাবে। সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, সামনে হয় এস্পার, নয় ওস্পার। কারণ, আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের নির্বাচন করতে দেয়নি। আবার এখন সরকার নতুন খেলা শুরু করেছে। আওয়ামী লীগের অধীনে আর কোনো নির্বাচন হবে না। নির্বাচন কমিশন গঠনের আগে নিরপেক্ষ নির্বাচন দাবিতে বিএনপিকে এককভাবে আন্দোলনে যেতে হবে।  দল পুনর্গঠন প্রসঙ্গে বিএনপি নেতা জিকে গাউস বলেন, আমাদের এলাকায় অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা গেলে বলেন, তারেক রহমানের নির্দেশ, বিএনপি নেতাদের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। তবে কি আমরা অন্য দল থেকে এসেছি? এগুলো দেখতে হবে। আমার এলাকায় ১১ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কোনো কমিটিই পূর্ণাঙ্গ নেই। বেশির ভাগ কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ। বিএনপির সহ-সম্পাদক শাহাবুদ্দিন সাবু বলেছেন, আন্দোলন শুরু করার আগে যেসব নেতা দেশের বাইরে চিকিৎসা নেন, তাদের আগেই চিকিৎসা নিতে হবে। আন্দোলন চলাকালে সব নেতার পাসপোর্ট স্থায়ী কমিটির নেতাদের কাছে জমা দিতে হবে। পরিকল্পিতভাবে আন্দোলন শুরু করতে হবে, কোনো অবস্থাতেই ব্যর্থ হওয়া যাবে না। প্রথম দিনের বৈঠকে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া বোকামি। ছয় বারের এমপি হয়ে আমি নির্বাচনের সময় ঘর থেকে বের হতে পারিনি। ঘোষণা দিতে হবে, হাসিনার অধীনে ‘নো’ নির্বাচন। সংসদ বহাল রেখেও নির্বাচন হবে না। তবে আওয়ামী লীগ যে ভাষায় কথা বলে, সে ভাষায় কথা বলা যাবে না। কারণ, ভদ্রলোকেরা বিএনপি করে, আওয়ামী লীগে ভদ্রলোক নেই। জানা যায়, ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ বলেছেন, আওয়ামী লীগের অধীনে আবার নির্বাচন হলে জামায়াত ’৮৬ ও ’৯৬ সালের মতো বিএনপি ছাড়াই নির্বাচনে চলে যাবে। তাই জামায়াতের ব্যাপারে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ এ বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে নানা ধরনের সংবাদ প্রকাশিত হবে। ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, বহির্বিশ্বে আমাদের বন্ধু ও শত্রু চিহ্নিত করতে হবে। আন্দোলনের মূল শক্তি ছাত্র, শ্রমিক ও কৃষক। দলকে রণকৌশল তৈরি করতে হবে। চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান বলেন, আওয়ামী লীগের অধীনে আগের নির্বাচনে যে সিট দিয়েছে এবার তাও দিবে না। তাই হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাওয়া যাবে না।

শেষ দিন রুদ্ধদ্বার বৈঠক : পরবর্তী কর্মপন্থা ঠিক করতে ধারাবাহিক বৈঠকের শেষ দিন গতকাল দলের অঙ্গসংগঠনের নেতাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিকাল ৪টায় এ বৈঠক শুরু হয়। তারেক রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠকে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু উপস্থিত ছিলেন। তৃতীয় দিনের দলের অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে ৯২ জন অংশ নেন। এদের মধ্যে যুবদলের সাইফুল ইসলাম নীরব, সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, মোরতাজুল করীম বাদুর, নুরুল ইসলাম নয়ন, মামুন হাসান, স্বেচ্ছাসেবক দলের মোস্তাফিজুর রহমান, আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েল, গোলাম সারোয়ার, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, ইয়াসিন আলী, আনু মোহাম্মদ শামীম, নাজমুল হাসান, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, সুলতানা আহমেদ, নেওয়াজ হালিমা আরলী শাম্মী আখতার, জেবা খান, হেলেন জেরিন খান, চৌধুরী নায়াবা ইউসুফ, তাঁতী দলের আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের রফিকুল ইসলাম মাহতাব, ছাত্রদলের ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, কাজী রওনুকুল ইসলাম শ্রাবণ, রাকিবুল ইসলাম রাকিব, জাকিরুল ইসলাম জাকির, আশরাফুল আলম ফকির লিংকন, হাফিজুর রহমান হাফিজ, মামুন খান, পার্থদেব মন্ডল, মোস্তাফিজুর রহমান, আমিনুর রহমান আমিন, ওলামা দলের শাহ নেসারুল হক, নজরুল ইসলাম তালুকদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে সাড়ে চার ঘণ্টা বৈঠক শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের করণীয় কী তা নিয়ে নেতারা মতামত দিয়েছেন। দলের সাংগঠনিক বিষয়গুলো নিয়ে কথা হয়েছে। তবে আমরা শনিবার (আগামীকাল) দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক করব।’ নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাংগঠনিক জেলার শীর্ষ নেতারাসহ বিভিন্ন পেশাজীবীর সঙ্গে বসা যায় কি না সেই সিদ্ধান্ত হবে। নির্বাচন কমিশন গঠন প্রশ্নে বিএনপির অবস্থান নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন আমরা এ বিষয় নিয়ে এখন কিছু ভাবছি না। সূত্র জানায়, প্রায় সব নেতাই অঙ্গসংগঠন পুনর্গঠনে যোগ্যদের মূল্যায়নের অনুরোধ জানান। এর বাইরে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও নিজেদের মতামত দেন। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আন্দোলনে যাওয়ার কথা বলেন সব নেতাই। এ ছাড়া নিরপেক্ষ সরকারের অধীন ছাড়া কোনো ভোটে না যাওয়ার পক্ষে কথা বলেন সবাই। এ সময় দলের হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়, সময়মতো আন্দোলন কর্মসূচি দেওয়া হবে। যারা রাজপথে থাকবে না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। রাজপথে থাকা নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ পদে মূল্যায়ন করা হবে। কোনো কিছুতেই হাইকমান্ডকে দায়ী করা যাবে না। কমিটি গঠনে ভুলত্রুটির দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সংগঠনকেই নিতে হবে। এ ব্যাপারে বিএনপিকে দোষারোপ করা যাবে না। জানা যায়, বৈঠকে যুব দলের সভাপতি সাইফুল আলম নিরব বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিএনপিতে কর্মী সমর্থকের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে ছাত্রদল ও শ্রমিক দলকে আরও বেশি ভূমিকা পালন করতে হবে। সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, এই সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে যাওয়া ঠিক হবে না।  স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনু মোহাম্মদ শামীম বলেন, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া আর ট্রেনের নিচে মাথা দেওয়া একই কথা। ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা নেসারুল হক বলেন, ওলামা দলের নেতা-কর্মীদের বিএনপি মূল্যায়ন করে না। শ্রমিক দলের নেতারা তাদের কমিটি গঠনের জন্য বিএনপির হাইকমান্ডের প্রতি অনুরোধ জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

এই মাত্র | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা