শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

খালেদা জিয়াকে নিয়ে গুজব

অবস্থা অপরিবর্তিত : এভারকেয়ারের চিকিৎসক । সংকটাপন্ন : ফখরুল । জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে : রিজভী - যে কোনো মুহূর্তে চলে যেতে পারেন : জাফরুল্লাহ । বিএনপির স্মারকলিপি, আট দিনের কর্মসূচি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা জিয়াকে নিয়ে গুজব

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে (করোনারি কেয়ার ইউনিট) চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে নানা গুজব ছড়িয়ে পড়ছে। তবে এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসকরা বলছেন, তাঁর অবস্থা অপরিবর্তিত। বিএনপি নেতারা বলছেন, অবস্থা সংকটাপন্ন।

খালেদা জিয়াকে নিয়ে কোনো ধরনের গুজবে কান না দিতে অনুরোধ জানিয়েছেন তাঁর বোন সেলিমা ইসলাম। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও একই অনুরোধ জানিয়ে বলেন, কোনো গুজবে কান দেবেন না। তাঁর বিষয়ে কোনো তথ্য জানতে চাইলে আমাকে ফোন করবেন। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ড. জাফরুল্লাহ খালেদা জিয়াকে দেখে এসে বলেন, ‘তিনি কতক্ষণ, কয় মিনিট, কয়দিন বাঁচবেন তা আমি বলতে পারব না। যে কোনো মুহূর্তে চলে যেতে পারেন।’

খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁকে বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি দেওয়ার দাবিতে আট দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে রয়েছে- রোগমুক্তি কামনায় দোয়া, মানববন্ধন, বিক্ষোভ সমাবেশ ও মৌনমিছিল। এ ছাড়া একই দাবিতে গতকাল সারা দেশের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিয়েছে বিএনপি।

খালেদা জিয়ার অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে এভারকেয়ার হাসপাতালের হেড অব মার্কেটিং জামিল আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে নিয়ে যা শোনা যাচ্ছে সবই গুজব। তাঁর অবস্থা অপরিবর্তিত আছে। হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাঁকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।’ বমি করা বা খাবার খেয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এসব বিষয়ে তাঁর চিকিৎসক বলতে পারবেন। তাঁর জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের একজন চিকিৎসক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, তিনি বমি করেছেন এবং বমির সঙ্গে সামান্য রক্ত গেছে। তাঁকে তরল খাবার দেওয়া হয়েছে।

এভারকেয়ারে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়াকে নিয়ে সোমবার রাত থেকে নানা ধরনের গুজব ছড়াতে  থাকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব গুজব ছড়ানোর কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যেও নানা উদ্বেগ দেখা দেয়। পরে চিকিৎসক ও বিএনপি নেতারা জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে যেসব কথা ছড়ানো হচ্ছে সবই গুজব। খালেদা জিয়ার সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে হাসপাতালের মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকদের কেউ নাম প্রকাশ করে কিছু বলতে চাননি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন চিকিৎসক বলেন, সোমবার রাত থেকেই খালেদা জিয়া খুব বেশি দুর্বল হতে থাকেন। তাঁর শরীরে হরমোনাল অসমতা চরম আকার ধারণ করে। প্রধান ইলেকট্রোলাইট অর্থাৎ সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ক্লোরিন উপাদানের পরিমাণ কমে যাওয়ায় এ দুর্বলতা। চিকিৎসকের ভাষায় ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। মাঝখানে এটা নিয়ন্ত্রণে ছিল। কিন্তু সোমবার রাত থেকে তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা হিসেবে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। কিডনির ক্রিয়েটিনিন বর্ডার লাইন অতিক্রম করেছে। খাওয়া-দাওয়ার রুচিও কম। ডায়াবেটিস ১২-১৩-এর মধ্যে ওঠানামা করছে। হাসপাতালসূত্র জানান, খালেদা জিয়ার গলার দিকে সেন্ট্রাল ভেনাস ক্যাথেটার লাইন লাগানো আছে, যা চিকিৎসকের ভাষায় বলা হয় সিভি লাইন। রোগীর মাল্টিপল ডিজিজ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছালেই এটি সংযুক্ত করা হয়। সিভি লাইনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় রক্তনালি সংযুক্ত করা হয়। এর তিন-চারটি চ্যানেল রয়েছে যার দ্বারা একসঙ্গে সব ধরনের ওষুধ খাওয়ানো সম্ভব হয়। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত একজন চিকিৎসক জানান, শারীরিক দুর্বলতার মধ্যেই মঙ্গলবার রাতে তাঁর রক্তবমিসহ শরীরের অভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ হতে থাকে। এতে তাঁর রক্তের হিমোগ্লোবিন মাত্রাতিরিক্ত কমে যেতে শুরু করে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতে দ্রুত রক্ত দিতে চাইলেও শারীরিক দুর্বলতার কারণে দেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। সব মিলিয়ে খালেদা জিয়ার অবস্থা দ্রুতই অবনতি ঘটতে থাকলে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সোমবার রাত ১০টার দিকে তাঁর শরীরে রক্ত দিতে সক্ষম হন তাঁরা।

গতকাল এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে যান গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘সাম্প্রতিককালে এমন মর্মান্তিক ঘটনা আমাদের নজরে আসেনি। মেডিকেল বোর্ডের ছয়জন চিকিৎসক আমাকে বিস্তারিত বলেছেন। আমি তাঁদের ফাইলের প্রতিটি লেখা পড়ে দেখেছি। উনার মুখ ও পায়খানার রাস্তা দিয়ে রক্তপাত হচ্ছে। ব্লাড প্রেসার ১০০-এর নিচে নেমে এসেছে। সম্ভব হলে আজকে (বুধবার) রাতেই উনাকে বিদেশে ফ্লাই করানো উচিত। আর না হলে যে কোনো কিছু ঘটে যেতে পারে।’

বিএনপি চেয়ারপারসনের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এখনো তিনি সংকটাপন্ন অবস্থাতেই আছেন। ডাক্তার সাহেবরা মনিটর করছেন, তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের পক্ষে যা সম্ভব তার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা তাঁরা করছেন।’

আট দিনের কর্মসূচি বিএনপির : খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং তাঁর বিদেশে চিকিৎসা নিতে সুযোগ দেওয়ার দাবিতে আট দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এসব কর্মসূচি বিএনপিসহ দলটির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে পালন করা হবে।

গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলে, ‘স্থায়ী কমিটির বৈঠকে যেসব সিদ্ধান্ত হয়েছে সেগুলো আমরা আলোচনা করেছি। ২৫ নভেম্বর যুবদল ঢাকাসহ সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে, ২৬ তারিখে বাদ জুমা খালেদা জিয়ার মুক্তি ও রোগমুক্তির জন্য দোয়া চাওয়া হবে এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের যারা আছেন তারা নিজস্ব উপাসনালয়ে প্রার্থনা করবেন। ২৮ নভেম্বর স্বেচ্ছাসেবক দল ঢাকাসহ সারা দেশে বিক্ষোভ করবে, ৩০ তারিখে বিভাগীয় সদরগুলোয় বিএনপির উদ্যোগে সমাবেশ হবে। ১ ডিসেম্বর ছাত্রদল সারা দেশে সমাবেশ করবে, ২ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা দল জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করবে, ৩ ডিসেম্বর কৃষক দল ঢাকাসহ সারা দেশে সমাবেশ করবে এবং ৪ তারিখে মহিলা দল মৌনমিছিল করবে।’ মহাসচিব আরও বলেন, ‘কর্মসূচি পালন সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করবে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার ওপর। প্রয়োজনে কর্মসূচি পরিবর্তনও হতে পারে। সেটা সময়মতো আমরা জানাব।’ এর আগে দলটির যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে যৌথ সভা করেন মির্জা ফখরুল। সূত্র জানান, সভায় নেতাদের উদ্দেশে বলা হয়- শান্তিপূর্ণ ও অহিংস পদ্ধতিতে এসব কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হবে। যে কোনো উসকানি বা স্যাবোটাজ যেন না ঘটে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে তৃণমূল নেতান্ডকর্মীদের বিশেষ নির্দেশনা দিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের বলা হয়। বিএনপি মহাসচিব বলেন, খালেদা জিয়া এখন যে অবস্থায় আছেন তাঁকে সরকার এ মুহূর্তেই বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে পারে। সমস্ত ক্ষমতা সরকারের। এজন্য সমস্ত দায় সরকারের।

জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি : কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল ঢাকা জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বিএনপি। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলামের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার পর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, খালেদা জিয়া মিথ্যা মামলায় তিন বছর ধরে বন্দী। এর মধ্যেই তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে তিলে তিলে নিঃশেষ করতেই বন্দী করা হয়েছে। এর প্রমাণ হলো তিনি এখন হাসপাতালে মৃত্যুযন্ত্রণায় ভুগছেন। খালেদা জিয়ার দ্রুত মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে ঢাকা জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে এ স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এ সময় বিএনপির ঢাকা জেলা সভাপতি দেওয়ান মো. সালাহউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাক, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায়চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আড়াই হাজার সাংবাদিকের আহ্বান : খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দিতে সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন দেশের ২ হাজার ৫৮২ জন সাংবাদিক। গতকাল এক যৌথ বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান তারা। বিবৃতিতে তারা বলেন- খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বর্তমানে এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। দেশে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়ার মতো আর কিছু বাকি নেই। তাই আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে মানবিক দিক বিবেচনা করে তাঁকে অবিলম্বে বিদেশে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হোক। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন- জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, দৈনিক নয়া দিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, বাসসের সাবেক প্রধান সম্পাদক আমানউল্লাহ, দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদক আবুল আসাদ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, দৈনিক দিনকাল সম্পাদক ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী, দ্য নিউ নেশন সম্পাদক মোস্তফা কামাল মজুমদার, কবি ও সাংবাদিক আবদুল হাই শিকদার, কবি ও সাংবাদিক এরশাদ মজুমদার, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি এম আবদুল্লাহ, বিএফইউজে মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব এম এ আজিজ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, ডিইউজে একাংশের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, বিএফইউজের সহকারী মহাসচিব শফিউল আলম দোলন, সিনিয়র সাংবাদিক লোটন একরাম, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী প্রমুখ। ৭৬ বছর বয়সী খালেদা জিয়াকে ১৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর আগে ১২ অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তির পর টানা ২৬ দিন চিকিৎসা নিয়ে ৭ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরেন তিনি। ২৫ অক্টোবর বিএনপি-প্রধানের একটি অস্ত্রোপচার ও বায়োপসি পরীক্ষা করা হয়। তাঁর বায়োপসি রিপোর্ট পর্যালোচনার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে পাঠানো হয়েছিল। তাঁর ক্যান্সারের কোনো লক্ষণ শনাক্ত করা যায়নি। তবে কেউ কেউ বলছেন তিনি ক্যান্সার আক্রান্ত। এর আগে ২৭ এপ্রিল খালেদা জিয়াকে করোনা সংক্রমণ নিয়ে একই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। করোনা-পরবর্তী জটিলতা ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য তিনি ১৯ জুন পর্যন্ত চিকিৎসা নিয়েছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ