শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

সংকটের সমাধান কোন পথে

শাবিপ্রবি উপাচার্যের পদত্যাগ বা ছুটির পক্ষে নাগরিক সমাজ
শাহ্ দিদার আলম নবেল, সিলেট
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের সমাধান কোন পথে

কোনো কিছুতেই যেন থামছে না শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ছাত্র আন্দোলন। বেগম সিরাজুন্নেছা চৌধুরী হলের প্রভোস্টের পদত্যাগসহ তিন দফা দাবির আন্দোলন এখন পরিণত হয়েছে উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা আন্দোলনে। গতকাল টানা তৃতীয় দিনের মতো অনশন চালিয়ে গেছেন শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগ বা অপসারণ ছাড়া আন্দোলন থেকে সরে না দাঁড়ানোর ঘোষণায় অনড় তারা। 

সিলেট সুজন সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ছোটখাটো ছিল। কিন্তু উপাচার্যের ভুল সিদ্ধান্তই এটিকে বড় রূপ দিয়েছে। এখন চলমান সংকট নিরসন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদকে পদত্যাগ বা ছুটিতে যাওয়া উচিত বলে মনে করেন সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন,  সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী। শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান সংকট নিয়ে ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, শিক্ষার্থীরা এক দফা নিয়ে আন্দোলন করছে। তাদের দাবির পেছনে যথেষ্ট যুক্তি রয়েছে। এই সংকটের জন্য উপাচার্যই দায়ী। তাই তার উচিত পদত্যাগ করে সংকট নিরসন করা। যদি পদত্যাগ করতে নাও চান তবে তিনি ছুটিতে যেতে পারেন। তার অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করতে পারেন। ফারুক মাহমুদ বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের ইস্যু খুব বড় ছিল না। সেটি পর্যায়ক্রমে বড় করেছে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। তিনি ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের দিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পিটিয়েছেন। একজন উপাচার্যের কাছ থেকে এমনটা আশা করা যায় না। এটা খুবই দুঃখজনক। শিক্ষার্থীরা তো তার সন্তানতুল্য। তিনি তাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। এর আগেও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সময় উপাচার্যবিরোধী আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থীরা। বিএনপির সময় উপাচার্য অধ্যাপক মুছলেহ উদ্দিন আহমদকে ২২ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রেখেছিল সাধারণ শিক্ষার্থীরা। কিন্তু তিনি ওই সময়ও পুলিশ ডেকে শিক্ষার্থীদের ওপর অ্যাকশন নিতে বলেননি। অথচ অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন অধৈর্য হয়ে তাড়াহুড়ো করে পুলিশ ডেকে ঘটনাকে বড় করেছেন। শিক্ষার্থীদের এক দফা আন্দোলনের দিকে ঠেলে দিয়েছেন তিনি। তাই সংকট নিরসনে এখন তাকেই উদ্যোগী হতে হবে।  শাবিপ্রবির  ইংরেজি বিভাগের সাবেক প্রধান অধ্যাপক ড. মো. আতি উল্লাহ বলেন, উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান সংকটের স্থায়ী কোনো সমাধান নয় বলে মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ইংরেজি বিভাগের সাবেক প্রধান ও অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যাপক মো. আতি উল্লাহ। শিক্ষাজীবনের কথা চিন্তা করে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত করে পড়ালেখায় ফিরে যাওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি। একই সঙ্গে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের অভিযুক্ত প্রভোস্ট বডিকে সরিয়ে দিয়ে নতুন প্রভোস্ট বডি গঠনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। অধ্যাপক ড. মো. আতিউল্লাহ শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রধান হিসেবে ২৪ বছর দায়িত্ব পালন করেছেন। অবসর নেওয়ার আগে বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদের অধীনে কাজ করেছেন প্রায় আড়াই বছর। শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) বর্তমান পরিস্থিতির মূল্যায়ন করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদ বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবান্ধব উপাচার্য। তার নেতৃত্বে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় অনেক দূর এগিয়ে গেছে। গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার নেতৃত্ব দিতে যেখানে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় সাহস পায়নি সেখানে শাবি সফলতা দেখিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, গবেষণা ও ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে তিনি সরকারের কাছ থেকে বড় বড় ফান্ড এনেছেন। তার সাড়ে চার বছরের সময়কালে যে উন্নয়ন হয়েছে তা অকল্পনীয়।’ ড. আতি উল্লাহ মনে করেন, মূল সমস্যাটা বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রভোস্ট বডিই তৈরি করেছে। তারা অনেক সত্য গোপন করেছে। উপাচার্যকে ভুল তথ্য দিয়েছে। অর্থকরী পদে থেকে তারা দায়িত্ব পালনে খামখেয়ালিপনা করেছে। যে কারণে শিক্ষার্থীরা কষ্ট পেয়ে আন্দোলনে নেমেছে। ধীরে ধীরে ঘটনা বড় হয়েছে। এর পেছনে বাইরের কোনো মহলেরও ইন্ধন থাকতে পারে। বহিরাগত শক্তি শিক্ষার্থীদের ভুল বোঝাতে পারে। তা না হলে তারা উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে যাওয়ার কথা নয়। কারণ শিক্ষার্থীরাও জানে ফরিদ উদ্দিন তাদের প্রতি কতটুকু আন্তরিক। এই উপাচার্যের সময় কোনো সেশনজট তৈরি হয়নি। সময়মতো ক্লাস, পরীক্ষা ও ফলাফল ঘোষণা হয়েছে। এ নিয়ে তো শিক্ষার্থীরাই উপাচার্যকে নিয়ে গর্ব করত।  সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক গৌতম চক্রবর্তী বলেন, চলমান আন্দোলনে অনশনকারী শিক্ষার্থীদের জীবন হুমকির মুখে পড়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবনও বিপন্ন। এই অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না। এর আশু সমাধান প্রয়োজন। এ জন্য সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, সিলেটের সাধারণ সম্পাদক গৌতম চক্রবর্তী। তিনি বলেন, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে তা মোটেই কাম্য নয়। এটা দুঃখজনক, অনাকাক্সিক্ষত ও অনভিপ্রেত। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি ছোড়া, সাউন্ড গ্রেনেডের বিস্ফোরণ ঘটানো এটা খুবই দুঃখজনক। এতে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে নিজেদের অনিরাপদ ভাবতেই পারে। উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদ এই পরিস্থিতিতে অদক্ষতা ও অযোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন বলে আমার মনে হয়। তা না হলে এমন পরিস্থিতিতে তিনি আরও কৌশলী ও শিক্ষার্থীবান্ধব ভূমিকা রাখতে পারতেন।

গৌতম চক্রবর্তী বলেন, আট দিন ধরে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। তিন দিন ধরে অনশন করছে। ইতোমধ্যে কয়েকজন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গেছেন। উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অনেকে অসুস্থ অবস্থায় অনশন করছেন। তাদের স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। সন্তানদের এভাবে খোলা আকাশের নিচে রেখে কোনো অভিভাবকই ঘরে শান্তিতে থাকতে পারেন না। এই অবস্থায় একদিকে যেমনি তাদের জীবন রয়েছে শঙ্কা, তেমনি তাদের শিক্ষাজীবনও হুমকির মুখে পড়েছে। তাই এই পরিস্থিতি আরও দীর্ঘায়িত করা শোভনীয় হবে না। শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবিগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের উচিত দ্রুত মেনে নেওয়া। তা না হলে মহল বিশেষ এই আন্দোলনের সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বাইরের কোনো অপশক্তি যাতে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করতে না পারে সেদিকেও শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানান গৌতম চক্রবর্তী।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা