শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

সংকটের সমাধান কোন পথে

শাবিপ্রবি উপাচার্যের পদত্যাগ বা ছুটির পক্ষে নাগরিক সমাজ
শাহ্ দিদার আলম নবেল, সিলেট
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের সমাধান কোন পথে

কোনো কিছুতেই যেন থামছে না শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ছাত্র আন্দোলন। বেগম সিরাজুন্নেছা চৌধুরী হলের প্রভোস্টের পদত্যাগসহ তিন দফা দাবির আন্দোলন এখন পরিণত হয়েছে উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা আন্দোলনে। গতকাল টানা তৃতীয় দিনের মতো অনশন চালিয়ে গেছেন শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগ বা অপসারণ ছাড়া আন্দোলন থেকে সরে না দাঁড়ানোর ঘোষণায় অনড় তারা। 

সিলেট সুজন সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ছোটখাটো ছিল। কিন্তু উপাচার্যের ভুল সিদ্ধান্তই এটিকে বড় রূপ দিয়েছে। এখন চলমান সংকট নিরসন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদকে পদত্যাগ বা ছুটিতে যাওয়া উচিত বলে মনে করেন সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন,  সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী। শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান সংকট নিয়ে ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, শিক্ষার্থীরা এক দফা নিয়ে আন্দোলন করছে। তাদের দাবির পেছনে যথেষ্ট যুক্তি রয়েছে। এই সংকটের জন্য উপাচার্যই দায়ী। তাই তার উচিত পদত্যাগ করে সংকট নিরসন করা। যদি পদত্যাগ করতে নাও চান তবে তিনি ছুটিতে যেতে পারেন। তার অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করতে পারেন। ফারুক মাহমুদ বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের ইস্যু খুব বড় ছিল না। সেটি পর্যায়ক্রমে বড় করেছে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। তিনি ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের দিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পিটিয়েছেন। একজন উপাচার্যের কাছ থেকে এমনটা আশা করা যায় না। এটা খুবই দুঃখজনক। শিক্ষার্থীরা তো তার সন্তানতুল্য। তিনি তাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। এর আগেও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সময় উপাচার্যবিরোধী আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থীরা। বিএনপির সময় উপাচার্য অধ্যাপক মুছলেহ উদ্দিন আহমদকে ২২ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রেখেছিল সাধারণ শিক্ষার্থীরা। কিন্তু তিনি ওই সময়ও পুলিশ ডেকে শিক্ষার্থীদের ওপর অ্যাকশন নিতে বলেননি। অথচ অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন অধৈর্য হয়ে তাড়াহুড়ো করে পুলিশ ডেকে ঘটনাকে বড় করেছেন। শিক্ষার্থীদের এক দফা আন্দোলনের দিকে ঠেলে দিয়েছেন তিনি। তাই সংকট নিরসনে এখন তাকেই উদ্যোগী হতে হবে।  শাবিপ্রবির  ইংরেজি বিভাগের সাবেক প্রধান অধ্যাপক ড. মো. আতি উল্লাহ বলেন, উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান সংকটের স্থায়ী কোনো সমাধান নয় বলে মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ইংরেজি বিভাগের সাবেক প্রধান ও অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যাপক মো. আতি উল্লাহ। শিক্ষাজীবনের কথা চিন্তা করে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত করে পড়ালেখায় ফিরে যাওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি। একই সঙ্গে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের অভিযুক্ত প্রভোস্ট বডিকে সরিয়ে দিয়ে নতুন প্রভোস্ট বডি গঠনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। অধ্যাপক ড. মো. আতিউল্লাহ শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রধান হিসেবে ২৪ বছর দায়িত্ব পালন করেছেন। অবসর নেওয়ার আগে বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদের অধীনে কাজ করেছেন প্রায় আড়াই বছর। শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) বর্তমান পরিস্থিতির মূল্যায়ন করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদ বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবান্ধব উপাচার্য। তার নেতৃত্বে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় অনেক দূর এগিয়ে গেছে। গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার নেতৃত্ব দিতে যেখানে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় সাহস পায়নি সেখানে শাবি সফলতা দেখিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, গবেষণা ও ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে তিনি সরকারের কাছ থেকে বড় বড় ফান্ড এনেছেন। তার সাড়ে চার বছরের সময়কালে যে উন্নয়ন হয়েছে তা অকল্পনীয়।’ ড. আতি উল্লাহ মনে করেন, মূল সমস্যাটা বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রভোস্ট বডিই তৈরি করেছে। তারা অনেক সত্য গোপন করেছে। উপাচার্যকে ভুল তথ্য দিয়েছে। অর্থকরী পদে থেকে তারা দায়িত্ব পালনে খামখেয়ালিপনা করেছে। যে কারণে শিক্ষার্থীরা কষ্ট পেয়ে আন্দোলনে নেমেছে। ধীরে ধীরে ঘটনা বড় হয়েছে। এর পেছনে বাইরের কোনো মহলেরও ইন্ধন থাকতে পারে। বহিরাগত শক্তি শিক্ষার্থীদের ভুল বোঝাতে পারে। তা না হলে তারা উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে যাওয়ার কথা নয়। কারণ শিক্ষার্থীরাও জানে ফরিদ উদ্দিন তাদের প্রতি কতটুকু আন্তরিক। এই উপাচার্যের সময় কোনো সেশনজট তৈরি হয়নি। সময়মতো ক্লাস, পরীক্ষা ও ফলাফল ঘোষণা হয়েছে। এ নিয়ে তো শিক্ষার্থীরাই উপাচার্যকে নিয়ে গর্ব করত।  সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক গৌতম চক্রবর্তী বলেন, চলমান আন্দোলনে অনশনকারী শিক্ষার্থীদের জীবন হুমকির মুখে পড়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবনও বিপন্ন। এই অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না। এর আশু সমাধান প্রয়োজন। এ জন্য সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, সিলেটের সাধারণ সম্পাদক গৌতম চক্রবর্তী। তিনি বলেন, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে তা মোটেই কাম্য নয়। এটা দুঃখজনক, অনাকাক্সিক্ষত ও অনভিপ্রেত। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি ছোড়া, সাউন্ড গ্রেনেডের বিস্ফোরণ ঘটানো এটা খুবই দুঃখজনক। এতে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে নিজেদের অনিরাপদ ভাবতেই পারে। উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদ এই পরিস্থিতিতে অদক্ষতা ও অযোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন বলে আমার মনে হয়। তা না হলে এমন পরিস্থিতিতে তিনি আরও কৌশলী ও শিক্ষার্থীবান্ধব ভূমিকা রাখতে পারতেন।

গৌতম চক্রবর্তী বলেন, আট দিন ধরে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। তিন দিন ধরে অনশন করছে। ইতোমধ্যে কয়েকজন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গেছেন। উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অনেকে অসুস্থ অবস্থায় অনশন করছেন। তাদের স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। সন্তানদের এভাবে খোলা আকাশের নিচে রেখে কোনো অভিভাবকই ঘরে শান্তিতে থাকতে পারেন না। এই অবস্থায় একদিকে যেমনি তাদের জীবন রয়েছে শঙ্কা, তেমনি তাদের শিক্ষাজীবনও হুমকির মুখে পড়েছে। তাই এই পরিস্থিতি আরও দীর্ঘায়িত করা শোভনীয় হবে না। শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবিগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের উচিত দ্রুত মেনে নেওয়া। তা না হলে মহল বিশেষ এই আন্দোলনের সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বাইরের কোনো অপশক্তি যাতে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করতে না পারে সেদিকেও শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানান গৌতম চক্রবর্তী।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা