শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নয় সমস্যায় দুর্বিষহ ঢাকা

যানজটে অচল জীবন, শব্দদূষণ, বায়ুদূষণ, পানিদূষণ, হাঁটার অনুপযোগী ফুটপাথ, মশার উৎপাত নাগরিক সেবার ভুতুড়ে বিল, আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে নিরাপত্তাহীনতা, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নয় সমস্যায় দুর্বিষহ ঢাকা

স্বাভাবিক ও সুস্থ জীবনযাপনের জন্য ক্রমেই অনুপযোগী হয়ে উঠছে রাজধানী ঢাকা। মাত্রাতিরিক্ত শব্দদূষণ, বায়ুদূষণ, বিশুদ্ধ পানির সংকট, ভয়াবহ যানজট, মশার উৎপাত, আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে অনিরাপদ জীবন, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, গণপরিবহন সংকট ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধিতে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে নগরজীবন। এ ছাড়া বছরজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ি, হাঁটার অনুপযোগী ফুটপাথ, ভুতুড়ে ইউটিলিটি বিল, খেলার মাঠ ও পার্কের অভাবসহ অসংখ্য সমস্যায় জর্জরিত ঢাকা। এ পরিস্থিতিতে অনেকেই এখন ঢাকা ছাড়ার সুযোগ খুঁজছেন। আবার প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ কাজের খোঁজে ভিড় করছে রাজধানীতে।

শব্দদূষণে শীর্ষে : বায়ুদূষণের পর শব্দদূষণেও বিশ্বের শীর্ষস্থান দখল করেছে ঢাকা। সম্প্রতি জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচি ইউএনইপির প্রকাশ করা ‘ফ্রন্টিয়ার্স ২০২২ : নয়েজ, ব্লেজেস অ্যান্ড মিসম্যাচেস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ শব্দদূষণের নগরী ঢাকা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) নির্দেশনা অনুযায়ী মানুষের জন্য ঘরের ভিতর শব্দের গ্রহণযোগ্য মাত্রা ৫৫ ডেসিবেল। আর ঘরের বাইরে বাণিজ্যিক এলাকার জন্য ৭০ ডেসিবেল। অথচ ঢাকায় এ মাত্রা ১১৯ ডেসিবেল। প্রতিবেদনে বলা হয়- নির্ধারিত সীমার চেয়ে উচ্চমাত্রার শব্দ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বিপদে ফেলে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, বধিরতা, ঘুমে ব্যাঘাতসহ নানা সমস্যা সৃষ্টি করে।

ভয়াবহ বায়ুদূষণ : দু-এক দিন পরপরই বিশ্বের দূষিত নগরীর তালিকায় ১ নম্বরে উঠে আসছে ঢাকা। অধিকাংশ সময়ই ঢাকার বাতাসে দূষণের মূল উপাদান পিএম ২.৫ (অতিসূক্ষ্ম বস্তুকণা) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বেঁধে দেওয়া নিরাপদ সীমার চেয়ে অন্তত ১৫ গুণ বেশি থাকছে। শীতকালে তা বেড়ে যাচ্ছে ৩৪ গুণ পর্যন্ত। বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা আইকিউ এয়ারের ২০২১ সালের প্রতিবেদনে ঢাকাকে বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত শহর ও বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ দূষিত দেশ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টিবি হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. মো. আবু রায়হান বলেন, বাংলাদেশে মৃত্যুর তৃতীয় কারণ সিওপিডি (ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ)। এ রোগের সঙ্গে বায়ুদূষণ ওতপ্রোত জড়িত।

পানি সমস্যা : ঢাকায় ভয়াবহ রূপ নিয়েছে পানিবাহিত রোগ। কয়েক দিন ধরে প্রতিদিন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ২০০-এর বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছেন আাইসিডিডিআরবিতে। এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে ওয়াসার সরবরাহকৃত পানিকে। রাজধানীর অনেক এলাকায় ওয়াসার লাইনে সবুজাভ, হলুদ ও বাদামি রঙের দুর্গন্ধযুক্ত পানি আসার অভিযোগ করেছেন বাসিন্দারা। ২০১৯ সালে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে ওয়াসার সরবরাহকৃত পানিতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পাওয়া যায়। একই বছর ওয়াসা পরীক্ষা করে দেখতে পায় পাইপলাইনে ত্রুটির কারণে ৫৭ এলাকায় সরবরাহকৃত পানিতে দূষণ ঘটছে। পাইপলাইন উন্নয়নে ওয়াসা বিভিন্ন প্রকল্প নিলেও বর্তমানে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব ফের ওয়াসার পানিকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে।

ভয়াবহ যানজট : বছরের পর বছর ধরে রাজধানীর অন্যতম সমস্যা যানজট। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঢাকায় গড়ে প্রতি ঘণ্টায় গাড়ির গতিবেগ ১০ বছর আগে ছিল ২১ কিলোমিটার। এখন তা নেমেছে ৭ কিলোমিটারে, যা হাঁটার গতির চেয়ে কিছুটা বেশি। এভাবে চললে ২০৩৫ সাল নাগাদ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪ কিলোমিটারে নেমে আসবে। ‘দ্য ফিউচার প্লানিং অব আরবান ট্রান্সপোর্টেশন ইন ঢাকা’ শীর্ষক এক গবেষণায় দেখা গেছে, যানজটের কারণে ঢাকায় দৈনিক ৫০ লাখ কর্মঘণ্টার অপচয় ঘটছে। এর আর্থিক ক্ষতি বছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা। যাত্রীকল্যাণ সমিতির এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যানজটের কারণে যাত্রীদের গুরুতর শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। মেজাজ খিটখিটে হয়, অস্থিরতা দেখা দেয়।

মশার উৎপাত : মশার যন্ত্রণায় নাভিশ্বাস উঠেছে রাজধানীবাসীর। দুই সিটি করপোরেশন থেকে প্রতি বছর আশ্বাস মিললেও মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মিলছে না। সর্বশেষ অর্থবছরেও দুই সিটি করপোরেশন মশা মারতে ১০০ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ রাখে। বারবার বদলানো হচ্ছে ওষুধ, কেনা হচ্ছে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি। তবু মিলছে না মশা থেকে মুক্তি। চলতি মার্চে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে মশার ঘনত্ব আরও চার গুণ বাড়বে বলে সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় উঠে এসেছে।

আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে অনিরাপদ জীবন : রাজধানীতে হঠাৎই বেড়ে গেছে খুন-খারাবি। সম্প্রতি প্রকাশ্যে গুলি করে আওয়ামী লীগ নেতাসহ জোড়া খুনের ঘটনা ঘটেছে। ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে এক চিকিৎসককে। ২৬ মার্চ খিলগাঁওয়ে বাসায় ঢুকে এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ২২ মার্চ উত্তরায় এক পোশাকশ্রমিককে ছুরি মেরে হত্যা করা হয়। গত এক মাসেই ১০-১৫টি খুনের ঘটনা ঘটেছে রাজধানীতে। এতে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।

অপরিকল্পিত নগরায়ণ : রাজধানীর বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে অপরিকল্পিত নগরায়ণ। যেখানে সেখানে গড়ে উঠছে ভবন। আবাসিক এলাকায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে অননুমোদিত বাণিজ্যিক কার্যক্রম। ফলে এ নগরীতে নিরিবিলি শান্ত পরিবেশে বসবাস এখন স্বপ্নের মতো।

গণপরিবহন সংকট : রাজধানীবাসীর অন্যতম সমস্যা পর্যাপ্ত ও মানসম্মত গণপরিবহন না থাকা। রাস্তাগুলো যানজটে ঠাসা থাকলেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়েও মিলছে না বাস। এর ওপর প্রতিনিয়ত বাড়ছে ভাড়া। এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে, ঢাকার রাস্তায় ব্যক্তিগত গাড়ির মধ্যে মোটরসাইকেল ও প্রাইভেট কার যথাক্রমে ৪৯ ও ১৮ শতাংশ বাড়লেও গণপরিবহন বেড়েছে মাত্র ২ শতাংশ।

জীবযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : ১৯৯৭ সালে রাজধানীতে যে ফ্ল্যাটের ভাড়া ছিল ৫ থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকা, ২০২২ সালে সেই ফ্ল্যাটের ভাড়া দাঁড়িয়েছে ১৭ থেকে ২০ হাজার টাকা। বাসা ভাড়া দিতেই খরচ হয়ে যাচ্ছে নগরবাসীর বেতনের অর্ধেক বা তারও বেশি। সেই সঙ্গে নিত্যপণ্য, শিক্ষাব্যয় বেড়েছে বহুগুণ। ফলে টাকার অঙ্কে আয় বাড়লেও জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্চে মানুষ।

হাঁটার অনুপযোগী ফুটপাথ : বারবার হকার উচ্ছেদের পরও দখলমুক্ত হচ্ছে না রাজধানীর ফুটপাথ। ফুটপাথেই রাখা হচ্ছে রিকশা, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন। বসছে অস্থায়ী দোকান। নির্মাণ করা হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যালয়। হুটহাট মোটরসাইকেল উঠে যাচ্ছে ফুটপাথে।

বছরজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ি : বিভিন্ন সেবা সংস্থার সমন্বয়হীনতায় রাজধানীজুড়ে সারা বছর খোঁড়াখুঁড়ি লেগেই আছে। এক মাসের ব্যবধানে একই রাস্তা আবার খোঁড়া হচ্ছে। দফায় দফায় সমন্বয় সভা করেও এর সমাধান মেলেনি। খোঁড়াখুঁড়ির কারণে যানজট, জলাবদ্ধতা, চলাচলে ভোগান্তি, ধুলাদূষণ থেকে মুক্তি মিলছে না নগরবাসীর।

ভুতুড়ে ইউটিলিটি বিল : রাজধানীবাসীর আরেকটি বড় সমস্যা বিদ্যুৎ-পানির ভুতুড়ে বিল। এমনকি খোদ বিদ্যুৎ বিভাগের ঊর্ধ্বতন অনেক কর্মকর্তার বাসায়ও ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে অনেকবার, যা নিয়ে তদন্ত কমিটিও হয়। গতকাল মহাখালী ডিওএইচএসের এক বাসিন্দা জানান, তার তিন তলা বাড়িতে প্রতি মাসে পানির বিল আসে ১০-১৫ হাজার টাকা। গত মাসে কোনো কারণ ছাড়াই ৫০ হাজার টাকা বিল এসেছে। এ নিয়ে তিনি ওয়াসায় যোগাযোগ করবেন বলে জানান।

বসবাসযোগ্য নগরীর তলানিতে : ২০২১ সালে বিশ্বের বসবাসযোগ্য শহরগুলোর যে নতুন তালিকা প্রকাশ করে ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ), তাতে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থান নিচের দিক থেকে ৪ নম্বর। বসবাসযোগ্যতার দিক দিয়ে ১৪০ দেশের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ১৩৭তম। স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্যসেবা, সংস্কৃতি ও পরিবেশ, শিক্ষা এবং অবকাঠামো এ পাঁচ বিষয় বিবেচনায় নিয়ে অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।

খেলার মাঠ ও পার্কের অভাব : শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য রাজধানীতে নেই পর্যাপ্ত খেলার মাঠ ও পার্ক। ফলে শিশুকাল থেকেই শরীরে নানা রোগ নিয়ে বেড়ে উঠছে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন