শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নয় সমস্যায় দুর্বিষহ ঢাকা

যানজটে অচল জীবন, শব্দদূষণ, বায়ুদূষণ, পানিদূষণ, হাঁটার অনুপযোগী ফুটপাথ, মশার উৎপাত নাগরিক সেবার ভুতুড়ে বিল, আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে নিরাপত্তাহীনতা, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নয় সমস্যায় দুর্বিষহ ঢাকা

স্বাভাবিক ও সুস্থ জীবনযাপনের জন্য ক্রমেই অনুপযোগী হয়ে উঠছে রাজধানী ঢাকা। মাত্রাতিরিক্ত শব্দদূষণ, বায়ুদূষণ, বিশুদ্ধ পানির সংকট, ভয়াবহ যানজট, মশার উৎপাত, আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে অনিরাপদ জীবন, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, গণপরিবহন সংকট ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধিতে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে নগরজীবন। এ ছাড়া বছরজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ি, হাঁটার অনুপযোগী ফুটপাথ, ভুতুড়ে ইউটিলিটি বিল, খেলার মাঠ ও পার্কের অভাবসহ অসংখ্য সমস্যায় জর্জরিত ঢাকা। এ পরিস্থিতিতে অনেকেই এখন ঢাকা ছাড়ার সুযোগ খুঁজছেন। আবার প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ কাজের খোঁজে ভিড় করছে রাজধানীতে।

শব্দদূষণে শীর্ষে : বায়ুদূষণের পর শব্দদূষণেও বিশ্বের শীর্ষস্থান দখল করেছে ঢাকা। সম্প্রতি জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচি ইউএনইপির প্রকাশ করা ‘ফ্রন্টিয়ার্স ২০২২ : নয়েজ, ব্লেজেস অ্যান্ড মিসম্যাচেস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ শব্দদূষণের নগরী ঢাকা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) নির্দেশনা অনুযায়ী মানুষের জন্য ঘরের ভিতর শব্দের গ্রহণযোগ্য মাত্রা ৫৫ ডেসিবেল। আর ঘরের বাইরে বাণিজ্যিক এলাকার জন্য ৭০ ডেসিবেল। অথচ ঢাকায় এ মাত্রা ১১৯ ডেসিবেল। প্রতিবেদনে বলা হয়- নির্ধারিত সীমার চেয়ে উচ্চমাত্রার শব্দ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বিপদে ফেলে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, বধিরতা, ঘুমে ব্যাঘাতসহ নানা সমস্যা সৃষ্টি করে।

ভয়াবহ বায়ুদূষণ : দু-এক দিন পরপরই বিশ্বের দূষিত নগরীর তালিকায় ১ নম্বরে উঠে আসছে ঢাকা। অধিকাংশ সময়ই ঢাকার বাতাসে দূষণের মূল উপাদান পিএম ২.৫ (অতিসূক্ষ্ম বস্তুকণা) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বেঁধে দেওয়া নিরাপদ সীমার চেয়ে অন্তত ১৫ গুণ বেশি থাকছে। শীতকালে তা বেড়ে যাচ্ছে ৩৪ গুণ পর্যন্ত। বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা আইকিউ এয়ারের ২০২১ সালের প্রতিবেদনে ঢাকাকে বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত শহর ও বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ দূষিত দেশ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টিবি হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. মো. আবু রায়হান বলেন, বাংলাদেশে মৃত্যুর তৃতীয় কারণ সিওপিডি (ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ)। এ রোগের সঙ্গে বায়ুদূষণ ওতপ্রোত জড়িত।

পানি সমস্যা : ঢাকায় ভয়াবহ রূপ নিয়েছে পানিবাহিত রোগ। কয়েক দিন ধরে প্রতিদিন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ২০০-এর বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছেন আাইসিডিডিআরবিতে। এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে ওয়াসার সরবরাহকৃত পানিকে। রাজধানীর অনেক এলাকায় ওয়াসার লাইনে সবুজাভ, হলুদ ও বাদামি রঙের দুর্গন্ধযুক্ত পানি আসার অভিযোগ করেছেন বাসিন্দারা। ২০১৯ সালে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে ওয়াসার সরবরাহকৃত পানিতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পাওয়া যায়। একই বছর ওয়াসা পরীক্ষা করে দেখতে পায় পাইপলাইনে ত্রুটির কারণে ৫৭ এলাকায় সরবরাহকৃত পানিতে দূষণ ঘটছে। পাইপলাইন উন্নয়নে ওয়াসা বিভিন্ন প্রকল্প নিলেও বর্তমানে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব ফের ওয়াসার পানিকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে।

ভয়াবহ যানজট : বছরের পর বছর ধরে রাজধানীর অন্যতম সমস্যা যানজট। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঢাকায় গড়ে প্রতি ঘণ্টায় গাড়ির গতিবেগ ১০ বছর আগে ছিল ২১ কিলোমিটার। এখন তা নেমেছে ৭ কিলোমিটারে, যা হাঁটার গতির চেয়ে কিছুটা বেশি। এভাবে চললে ২০৩৫ সাল নাগাদ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪ কিলোমিটারে নেমে আসবে। ‘দ্য ফিউচার প্লানিং অব আরবান ট্রান্সপোর্টেশন ইন ঢাকা’ শীর্ষক এক গবেষণায় দেখা গেছে, যানজটের কারণে ঢাকায় দৈনিক ৫০ লাখ কর্মঘণ্টার অপচয় ঘটছে। এর আর্থিক ক্ষতি বছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা। যাত্রীকল্যাণ সমিতির এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যানজটের কারণে যাত্রীদের গুরুতর শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। মেজাজ খিটখিটে হয়, অস্থিরতা দেখা দেয়।

মশার উৎপাত : মশার যন্ত্রণায় নাভিশ্বাস উঠেছে রাজধানীবাসীর। দুই সিটি করপোরেশন থেকে প্রতি বছর আশ্বাস মিললেও মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মিলছে না। সর্বশেষ অর্থবছরেও দুই সিটি করপোরেশন মশা মারতে ১০০ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ রাখে। বারবার বদলানো হচ্ছে ওষুধ, কেনা হচ্ছে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি। তবু মিলছে না মশা থেকে মুক্তি। চলতি মার্চে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে মশার ঘনত্ব আরও চার গুণ বাড়বে বলে সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় উঠে এসেছে।

আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে অনিরাপদ জীবন : রাজধানীতে হঠাৎই বেড়ে গেছে খুন-খারাবি। সম্প্রতি প্রকাশ্যে গুলি করে আওয়ামী লীগ নেতাসহ জোড়া খুনের ঘটনা ঘটেছে। ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে এক চিকিৎসককে। ২৬ মার্চ খিলগাঁওয়ে বাসায় ঢুকে এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ২২ মার্চ উত্তরায় এক পোশাকশ্রমিককে ছুরি মেরে হত্যা করা হয়। গত এক মাসেই ১০-১৫টি খুনের ঘটনা ঘটেছে রাজধানীতে। এতে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।

অপরিকল্পিত নগরায়ণ : রাজধানীর বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে অপরিকল্পিত নগরায়ণ। যেখানে সেখানে গড়ে উঠছে ভবন। আবাসিক এলাকায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে অননুমোদিত বাণিজ্যিক কার্যক্রম। ফলে এ নগরীতে নিরিবিলি শান্ত পরিবেশে বসবাস এখন স্বপ্নের মতো।

গণপরিবহন সংকট : রাজধানীবাসীর অন্যতম সমস্যা পর্যাপ্ত ও মানসম্মত গণপরিবহন না থাকা। রাস্তাগুলো যানজটে ঠাসা থাকলেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়েও মিলছে না বাস। এর ওপর প্রতিনিয়ত বাড়ছে ভাড়া। এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে, ঢাকার রাস্তায় ব্যক্তিগত গাড়ির মধ্যে মোটরসাইকেল ও প্রাইভেট কার যথাক্রমে ৪৯ ও ১৮ শতাংশ বাড়লেও গণপরিবহন বেড়েছে মাত্র ২ শতাংশ।

জীবযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : ১৯৯৭ সালে রাজধানীতে যে ফ্ল্যাটের ভাড়া ছিল ৫ থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকা, ২০২২ সালে সেই ফ্ল্যাটের ভাড়া দাঁড়িয়েছে ১৭ থেকে ২০ হাজার টাকা। বাসা ভাড়া দিতেই খরচ হয়ে যাচ্ছে নগরবাসীর বেতনের অর্ধেক বা তারও বেশি। সেই সঙ্গে নিত্যপণ্য, শিক্ষাব্যয় বেড়েছে বহুগুণ। ফলে টাকার অঙ্কে আয় বাড়লেও জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্চে মানুষ।

হাঁটার অনুপযোগী ফুটপাথ : বারবার হকার উচ্ছেদের পরও দখলমুক্ত হচ্ছে না রাজধানীর ফুটপাথ। ফুটপাথেই রাখা হচ্ছে রিকশা, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন। বসছে অস্থায়ী দোকান। নির্মাণ করা হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যালয়। হুটহাট মোটরসাইকেল উঠে যাচ্ছে ফুটপাথে।

বছরজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ি : বিভিন্ন সেবা সংস্থার সমন্বয়হীনতায় রাজধানীজুড়ে সারা বছর খোঁড়াখুঁড়ি লেগেই আছে। এক মাসের ব্যবধানে একই রাস্তা আবার খোঁড়া হচ্ছে। দফায় দফায় সমন্বয় সভা করেও এর সমাধান মেলেনি। খোঁড়াখুঁড়ির কারণে যানজট, জলাবদ্ধতা, চলাচলে ভোগান্তি, ধুলাদূষণ থেকে মুক্তি মিলছে না নগরবাসীর।

ভুতুড়ে ইউটিলিটি বিল : রাজধানীবাসীর আরেকটি বড় সমস্যা বিদ্যুৎ-পানির ভুতুড়ে বিল। এমনকি খোদ বিদ্যুৎ বিভাগের ঊর্ধ্বতন অনেক কর্মকর্তার বাসায়ও ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে অনেকবার, যা নিয়ে তদন্ত কমিটিও হয়। গতকাল মহাখালী ডিওএইচএসের এক বাসিন্দা জানান, তার তিন তলা বাড়িতে প্রতি মাসে পানির বিল আসে ১০-১৫ হাজার টাকা। গত মাসে কোনো কারণ ছাড়াই ৫০ হাজার টাকা বিল এসেছে। এ নিয়ে তিনি ওয়াসায় যোগাযোগ করবেন বলে জানান।

বসবাসযোগ্য নগরীর তলানিতে : ২০২১ সালে বিশ্বের বসবাসযোগ্য শহরগুলোর যে নতুন তালিকা প্রকাশ করে ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ), তাতে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থান নিচের দিক থেকে ৪ নম্বর। বসবাসযোগ্যতার দিক দিয়ে ১৪০ দেশের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ১৩৭তম। স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্যসেবা, সংস্কৃতি ও পরিবেশ, শিক্ষা এবং অবকাঠামো এ পাঁচ বিষয় বিবেচনায় নিয়ে অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।

খেলার মাঠ ও পার্কের অভাব : শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য রাজধানীতে নেই পর্যাপ্ত খেলার মাঠ ও পার্ক। ফলে শিশুকাল থেকেই শরীরে নানা রোগ নিয়ে বেড়ে উঠছে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে