শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

এখনো বন্ধ হয়নি হুন্ডি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এখনো বন্ধ হয়নি হুন্ডি

বিদেশ থেকে এখনো হুন্ডির মাধ্যমে টাকা আসে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, ‘এটা এখনো বন্ধ হয়নি। আমি পরিকল্পনামন্ত্রী থাকাকালে একটা গবেষণা/জরিপ করেছিলাম তখন হুন্ডি ও রেমিট্যান্সের অনুপাত ছিল ৪৯ ও ৫১ শতাংশ।’ গতকাল সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অনলাইন ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় অর্থমন্ত্রী ডলারের বাজার, মূল্যস্ফীতি, খাদ্যপণ্যের বাজার, রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয়সহ অর্থনীতির প্রায় সব সূচক নিয়েই কথা বলেন। তবে চলমান এই সংকটকে তিনি ‘সাময়িক’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। আর মূল্যস্ফীতির সমস্যাটাকে বৈশ্বিক সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করেছেন অর্থমন্ত্রী। হুন্ডিতে টাকা না পাঠিয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে পাঠাতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা সব সময় অফিশিয়াল চ্যানেলে বিদেশ থেকে টাকা আসুক সেটা প্রত্যাশা করি। কারণ এর যে সুফল সেটি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। হুন্ডির মাধ্যমে যদি টাকা নিয়ে আসে সেটিকে অবৈধ বলব না, সেটি কালো টাকা। যারা সেই টাকা হুন্ডির মাধ্যমে নিয়ে আসেন, তারা সব সময় বিবেকের কাছে দায়ী থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় আমাদের প্রবাসীদের উৎসাহিত করতে বলেন। এগুলো তাদের টাকা। পরে তারা যে কোনো কাজে এটি ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু হুন্ডির মাধ্যমে টাকা আনলে প্রশ্ন উঠবে তারা টাকা কোথায় পেলেন।’ হুন্ডিতে টাকা পাঠানোর পরিমাণ বেড়েছে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘এখনো হুন্ডি আছে। আমাদের কাছেও তথ্য আছে এখনো হুন্ডির মাধ্যমে টাকা-পয়সা আসে। হুন্ডি নিরুৎসাহিত করতে আমরা তাদের সুফলের কথা বলছি। প্রধানমন্ত্রীও সেটি করছেন। রেমিট্যান্স আমাদের অন্যতম একটি খাত। আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যের পর রেমিট্যান্স অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে এবং অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে। আমি মনে করি এটি আমাদের জন্য ভালো লক্ষণ।’ হুন্ডিতে কী পরিমাণ টাকা আসে সেটির কোনো পরিসংখ্যান আছে কি না জানতে চাইলে মুস্তফা কামাল বলেন, ‘আমার এ মুহূর্তে কোনো ধারণা নেই। আমি আগে একটি স্টাডি করে দেখেছিলাম, প্রায় কাছাকাছি অফিশিয়াল চ্যানেলে এসেছে ৫১ শতাংশ আর হুন্ডিতে এসেছে ৪৯ শতাংশ। সে জন্য আমি মনে করি সেই ধারাবাহিকতা এখনো আছে। আমরা যদি অফিশিয়াল চ্যানেলে আনতে পারি, কেন আসবে না। অফিশিয়াল চ্যানেলে আনলে তো লস হচ্ছে না।

প্রবাসীদের শুধু প্রণোদনা নয়, স্বীকৃতিও দেওয়া হচ্ছে। তাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মও কিন্তু এটি সুন্দরভাবে ভোগ করতে পারবে। এতে প্রশ্ন বা দায়বদ্ধ থাকবে না।’ অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের অর্থনীতিকে মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনতে খুব বেশি সময় লাগবে না। তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি আবারও গর্বের জায়গায় ফিরবে। আর আমি এটা বিশ্বাস করি, অর্থনীতিকে আমরা মূল স্রোত ধারায় ফিরিয়ে আনতে পারব। তাতে বেশি সময় লাগবে না। সব জিনিসেই দেখতে পাবেন আমাদের অগ্রগতি হচ্ছে। আগে যেমন আমাদের অর্থনীতিকে নিয়ে গর্ব করতাম, সারা পৃথিবীর মানুষ যেভাবে গর্ব করত, সেই গর্বের জায়গায় যাব। এটা করতে বেশি সময় লাগবে না।’ মুস্তফা কামাল বলেন, ‘বৈশ্বিক সংকটেও দেশে সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল আছে বলে আমি মনে করি। তবে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ পরিস্থিতি দেশের অভ্যন্তরে অর্থনীতির ওপর একটি চাপ তৈরি করেছে। ২০০৮-০৯ সালে বর্তমান সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করে, তখন দেশে মূল্যস্ফীতি ছিল ১১.৩ শতাংশ। এরপর বহু চড়াই-উতরাই পার করে এসেছে সরকার। সর্বশেষ করোনা মহামারি, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের মতো সংকট অতিক্রম করতে হচ্ছে। এর মধ্যেও দেশের অর্থনীতি ভালো আছে বলে আমি মনে করি।’

ডলারের বাজারে অস্থিতিশীলতার বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, এই যে ওঠা-নামা বেশি হচ্ছে, সেটি কমিয়ে আনতে হবে। সেটি করতে পারলে একই প্ল্যাটফরম থেকে সবাই এগোতে পারব। সেই প্ল্যাটফরমেই হবে ন্যায়নীতির ভিত্তি। ডলারের বাজারে খুব তাড়াতাড়ি স্থিতিশীলতা ফিরবে বলে তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে ঋণের প্রস্তাব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ সম্পর্কে তো আপনারা জানেন। অন্য রকম কোনো আইএমএফ আছে কি না জানি না। একটা আইএমএফ আছে তারা তো এ ধরনের কোনো প্রশ্ন আমাদের কাছে উপস্থাপন করেনি। আপনারাই পত্রিকায় লিখছেন। এটা নিয়ে আমি জবাব দেব না। এটা কেন আপনারা বলছেন আমি জানি না।’ অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দু-এক মাসের মধ্যেই দেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে। সেই সঙ্গে শিগগিরই দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতায় ফিরবে। কমে আসবে ডলারের দাম। বৈশ্বিক সংকটে দেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীলতায় রাখতে এ লক্ষ্যে অত্যাবশ্যকীয় নয় এমন পণ্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণসহ করণীয় সবকিছুই করছে সরকার।’

তিনি বলেন, ‘করোনা আমরা মোকাবিলা করেছি। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ পরিস্থিতিও আমরা সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। বর্তমানে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এ মূল্যস্ফীতিকে আমরা শিগগিরই নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব। অর্থনীতিকে আগের ধারায় নিয়ে যেতে পারব। আগে যেভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা, দেশ ও অর্থনীতিবিদরা প্রশংসায় ভাসিয়েছেন, বাংলাদেশ দ্রুতই সেই আগের অবস্থানে ফিরে যাবে। ইউরোপজুড়ে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি বিরাজ করছে। জানুয়ারিতে যেখানে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫.১ শতাংশ, এপ্রিলে তা হয়েছে ৭.৪ শতাংশ। জুলাইয়ে এটি ৮.৯ শতাংশ ছাড়িয়েছে। বলা যায় ইউরোপের দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি ৭৫ ভাগ বেড়েছে। ওই সব দেশ থেকে পণ্য কিনে নিয়ে আসার কারণেই দেশেও মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। সেসব দেশে খাদ্যসহ কাঁচামালের দাম বেড়েছে। আর আমরা তো তাদের থেকেই কিনি। এখন যে মূল্যস্ফীতি হচ্ছে তা পণ্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে।’ মুস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের এখানকার প্রেক্ষাপট কিছুটা হলেও ভিন্ন। তাই ব্যাংকের সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সুযোগ নেই। যে কারণে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আমদানি নিয়ন্ত্রণে শুল্ক বাড়ানো, এলসি মার্জিন বাড়ানোসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমদানি করে এখন যা নিয়ে আসছি, সেগুলো দেশে পৌঁছালে সঙ্গত কারণে খাদ্যপণ্যের দাম কমবে। এর বাইরেও বিভিন্ন জিনিসের দাম কমে আসবে। ডলারের দামও কমে আসবে। মূল্যস্ফীতি এখন মাত্র ৭ শতাংশ। বাজেটে কালো টাকা সাদা করার যে সুযোগ দেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে মুস্তফা কামাল বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, এ উদ্যোগটি দেশের মানুষ গ্রহণ করবে। অনুরোধ থাকবে দেশের প্রতি মমত্ববোধ, আগামী প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে সবাই যেন আরও উদ্দীপনা নিয়ে কাজ করেন। যাদের কাছে অপ্রদর্শিত টাকা আছে, সেটি এই স্কিমের আওতায় আনতে হবে। আগামী প্রজন্মের জন্যই এটি করা উচিত। এখানে আমাদের দুর্নীতি কতটা হয়, সেই তথ্য আমার কাছে নেই। আপনাদের কারও কাছেও হয়তো নেই। কিন্তু অনুমান করে বলতে পারেন যে, দুর্নীতি হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘রপ্তানি যদি আমদানির চেয়ে বেশি না হয়, তাহলে আমরা রপ্তানি করব কেন- এ প্রশ্নটা এসে যায়। সব সময় আশা করি, রপ্তানি বাণিজ্য আমদানির চেয়ে বেশি হবে। কিন্তু দেখলাম কিছুদিন ধরে এ কাজটি (রপ্তানির চেয়ে আমদানি বেশি) হচ্ছে। এখানে একটি আরেকটির ভারসাম্য হিসেবে কাজ করে। সঠিকভাবে এগুলো মূল্যায়িত হচ্ছে না। যে মানুষগুলো শ্রম দিয়ে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন, তাদের স্বপ্ন একটাই, আগামী প্রজন্ম লাভবান হবে, তারা একটা বিশুদ্ধ স্বপ্ন দেখবে। সে জন্য তারা যা পাচ্ছেন, দেশে পাঠাচ্ছেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

২৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

৫৬ মিনিট আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা