শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২২

উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

বিজয়ের মাসে জাতির জন্য উপহার ১০০ মহাসড়ক

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের মাসে জাতির জন্য উপহার ১০০ মহাসড়ক

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিজয়ের মাসে ১০০ মহাসড়ক জাতির জন্য উপহার। এর পরও তারা (বিএনপি) বলছে, আওয়ামী লীগ সরকারে এসে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে।

গতকাল সকালে সারা দেশে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ১০০ মহাসড়ক উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী দেশের ৫০টি জেলায় প্রায় ২ হাজার ২১ কিলোমিটারের ১০০ জাতীয়, আঞ্চলিক ও জেলা মহাসড়ক উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।

১০০ মহাসড়কের মধ্যে ৯৯টি সরকারি তহবিল থেকে সম্পন্ন হয়েছে। বাকি একটি এবং ৭০ কিলোমিটার গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা মহাসড়ক পর্যন্ত ৬ হাজার ১৬৮ দশমিক ৮৩ কোটি টাকা ব্যয়ে চার লেনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এডিবি, ওপেক ও আবুধাবির তহবিলের আওতায়।

প্রধানমন্ত্রী এর আগে ৭ নভেম্বর সারা দেশের ২৫ জেলায় ১০০ সেতুর উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনকৃত রাস্তাগুলোর মধ্যে শুধু ৭০ কিলোমিটার বিদেশি ঋণে কাজ হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় দুই পাশে সার্ভিস লেন দিয়ে সড়কটি চার লেন করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

এ সময় কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক উপস্থিত ছিলেন। মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী সড়কের সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার মনে হয় বাংলাদেশে আর কোনো রাস্তা বাকি নেই। এই ১০০ সড়ক ও মহাসড়ক নির্মাণ এবং আগে যেগুলো করা হয়েছিল সেগুলো উন্নতমানের করা হলো। কাজেই এর মাধ্যমে বাংলাদেশে নিরাপদে সড়ক যাতায়াতের একটা বড় সুবিধা হবে। তিনি বলেন, শুধু সড়ক যোগাযোগ নয়, সড়কপথ, রেলপথ, নদীপথ এবং বিমান প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা উন্নয়ন করে যাচ্ছি। জাতীয় সড়ক-মহাসড়কের বাইরেও উপজেলা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যন্ত রাস্তাঘাট নির্মাণ করা হচ্ছে। গ্রামে গ্রামে পায়ে চলার পথগুলোও আমরা উন্নত করে দিচ্ছি। সমগ্র গ্রাম পর্যায়েও যোগাযোগের একটা নেটওয়ার্ক আমরা গড়ে তুলেছি। মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি যেমন হয়েছে, তেমনি চলাচলের সুযোগটাও বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের যে-কোনো প্রান্ত থেকে চাইলে সর্বোচ্চ ৬-৭ ঘণ্টার মধ্যে মানুষ রাজধানীতে আসতে পারছে। তিনি বলেন, উন্নয়নের যে মূল চাবিকাঠি যার একটা হচ্ছে যোগাযোগব্যবস্থা নিশ্চিত করা। প্রতি ঘরে আমরা বিদ্যুৎ দিয়েছি, সমগ্র বাংলাদেশকে ইন্টারনেট সার্ভিসের আওতায় এনেছি, ব্রডব্যান্ড দিয়েছি, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ আমরা উৎক্ষেপণ করেছি এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ করে দিয়েছি।

সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলব। এ স্মার্ট বাংলাদেশে প্রত্যেকে প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতা অর্জন করবে এবং সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলবে। সেভাবেই আমরা পরিকল্পনা নিয়েছি এবং সেটা আমরা কিছু বাস্তবায়নও করছি। তিনি বলেন, জলবায়ুর অভিঘাত থেকে প্রতিনিয়ত আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হই। এর হাত থেকে রক্ষা করে এ দেশের জনগোষ্ঠীকে একটা উন্নত জীবন দিতে চাই। সেজন্য ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ প্রণয়ন করে আমরা সেটাও বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেছি এবং এটা চলমানই থাকবে। সরকারপ্রধান বলেন, আমরা বিশ্বাস করি সাধারণ মানুষের উন্নয়নে। বিশ্বাস করি গণমানুষ যেন ভালো জীবনযাপন করতে পারে। এ ছাড়া কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, মানুষের জীবনমান উন্নত করা, খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া, শিক্ষার প্রসার ঘটানো, উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা করা, ভোকেশনাল ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা, দক্ষ মানবশক্তি গড়ে তোলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন মানবশক্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছি।

উন্নয়ন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের উপযোগী দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রযুক্তি ব্যবহার করে জ্ঞানে এবং দক্ষতায় প্রত্যেক বাঙালি যেন তৈরি হয়, সে লক্ষ্য নিয়েই আওয়ামী লীগ সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন। ক্ষমতায় এলে জনগণের কল্যাণে কাজ করে এবং আমরা কাজ করে যাব। যারা বলে আওয়ামী লীগ কিছুই করেনি, ধ্বংস করেছে, তাদের আমি প্রশ্ন করি, ১০০ সেতু একই দিনে উদ্বোধন। এটা অতীতে কেউ কখনো করতে পেরেছে কি? পারেনি। আওয়ামী লীগ পারে, এটাই প্রমাণিত সত্য। তিনি বলেন, আমরা এ দেশের মানুষের শান্তি উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই এবং সেটা আমরা প্রমাণ করেছি। বারবার ঝড়ঝাপটা এসেছে, সেটা মোকাবিলা করে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। কোনো দুর্ঘটনা হলে যিনি দুর্ঘটনায় কবলিত, অনেক সময় জনগণ তাকে সাহায্য না করে গাড়িচালককে মারধর করা শুরু করে এবং গণপিটুনিতে গাড়িচালক মারা যায় জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এ কাজটা কেউ দয়া করে করবেন না। কেউ ইচ্ছা করে মানুষকে মারে না বা ইচ্ছা করে ধাক্কা দেয় না। নানা কারণে সড়ক দুর্ঘটনা হতে পারে উল্লেখ করে কাউকে আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ারও পরামর্শ দেন শেখ হাসিনা। যদি অপরাধ করে, আপনারা ধরে থানায় দিয়ে দেন। পুলিশে দিয়ে দেন। তার বিচার হবে। আমরা সড়ক আইনও করে দিয়েছি এটা বিচারের জন্য। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কেউ রাস্তায় পড়ে গেলে গণপিটুনির ভয়ে গাড়িচালক গাড়ি না থামিয়ে তার ওপর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে চলে যেতে পারে। যদিও যিনি পড়ে গিয়েছেন, আরেকবার তার ওপর দিয়ে গাড়ি না গেলে হয়তো তিনি বেঁচেও যেতে পারতেন। এ ভীতিটা থেকে ড্রাইভারকে মুক্ত করতে হবে। এটা জনগণের দায়িত্ব। তিনি বলেন, কাজেই আমি অনুরোধ করব আপনারা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না। ওই ড্রাইভারকে মেরে ফেললে সমাধান হবে না। বরং যার অ্যাক্সিডেন্ট হলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ডেকে তাকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, সেই কাজটাই করবেন। যে আঘাতপ্রাপ্ত তাকে সাহায্য করেন। ড্রাইভারকে মেরে সমাধান হবে না। এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, সমাজসেবক, প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ সবাইকে জনগণকে সচেতন করারও নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সড়কে চলাচলের নিয়ম-কানুনগুলো শিশুকাল থেকেই শেখানোর তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ বিষয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে প্রশাসনের সব স্তরের কর্মকর্তাকে নির্দেশনাও দেন তিনি। গাড়িচালকদের জন্য মহাসড়কে বিশ্রামাগার তৈরির উদ্যোগ নেওয়ার কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। সড়ক দুর্ঘটনা কমিয়ে আনতে নির্দিষ্ট সময় গাড়ি চালানোর পর চালকদের বিকল্প কাউকে রাখা এবং গাড়ির মালিকদের চালকদের বিষয়ে যত্নবান হওয়ার পরামর্শ দেন সরকারপ্রধান। গাড়িচালকদের জন্য উপযুক্ত প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে তাদের ট্রাফিক নিয়মগুলো জানার তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সেটা যদি জানতে পারেন তাহলেই কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনা কমবে। যেখানে দুর্ঘটনা বেশি ঘটে সেই স্থানগুলো চিহ্নিত করে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার কথাও জানান তিনি।

বৈশ্বিক সংকট উত্তরণে ভূমিকা রাখুন : গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আরেকটি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কভিড-১৯ এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকট উত্তরণে কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছি যাতে আমাদের দেশের জনগণকে বৈশ্বিক সংকটের মধ্যে ভোগান্তিতে পড়তে না হয়। নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আপনারও কিছু দায়িত্ব আছে এবং আপনাকে সে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের করবী হলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নোয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রথমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নোয়াখালী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যথাক্রমে আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু ও রুহুল আমিনের শপথ পড়ান। পরে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম সদস্যদের শপথ পড়ান।

দেশের প্রতি ইঞ্চি পতিত জমি চাষের আওতায় নিয়ে আসার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সারা দেশের সব আবাদি জমি যদি চাষের আওতায় আনা যায়, তাহলে দেশে আর কোনো সংকট থাকবে না। আমি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের বলছি- আপনারা মানুষের মাঝে সচেতনতা তৈরি করুন, তারা যেন নিজের খাবার নিজে উৎপাদনে নিরলসভাবে কাজ করেন। প্রধানমন্ত্রী বিশ্বব্যাপী সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রতিটি খাতে কঠোরতা দেখাতে এবং সঞ্চয় করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘দেশের সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে জনপ্রতিনিধিদের স্থানীয় উন্নয়ন তহবিলের যথাযথ ব্যবহার এবং স্থানীয় প্রকল্পের মানসম্মত কাজ নিশ্চিত করতে হবে।’

সরকারপ্রধান বলেন, ‘নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আপনাকে বরাদ্দকৃত স্থানীয় তহবিলের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে কাজ করতে হবে। কারণ উন্নয়নের দিক থেকে দেশের কোনো এলাকা এখন পিছিয়ে নেই।’ চলমান উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করতে জনপ্রতিনিধিদের দেখাশোনা করার পরামর্শ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সারা দেশে ৩৫ লাখ ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষকে বিনামূল্যে ঘর করে দেওয়া হয়েছে। সরকারের এ পদক্ষেপের অংশ হিসেবে জনপ্রতিনিধিদেরও গৃহহীন ও ভূমিহীনদের একটি তালিকা তৈরি করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে