শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বদলে যাচ্ছে চরের জীবন

♦ বাড়ছে আধুনিক নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ♦ ছড়িয়ে পড়ছে শিক্ষার আলো তপ্ত বালুতে ফলছে সোনার ফসল ♦ বিদেশ যাচ্ছে নানা সবজি
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বদলে যাচ্ছে চরের জীবন

এক দশক আগেও দেশের দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের কাতারে শীর্ষে ছিল চরাঞ্চলের মানুষ। একদিকে নদীভাঙন ও বন্যায় সর্বস্বান্ত হতো চরবাসী, অন্যদিকে তপ্ত বালুচরে ফলতো না কোনো ফসল। ছিল না শিক্ষার আলো, বিদ্যুৎ বা আধুনিক কোনো সুযোগ-সুবিধা। প্রবাসী সন্তানের সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বা প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ছুটতে হতো শহরে। বদলে গেছে সেই দিন। নদীর তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে দুর্গম চরাঞ্চলে। গড়ে উঠছে নতুন নতুন স্কুল-কলেজ। শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার কমছে। ঘরে বসেই মিলছে মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্যসেবা। চরের মানুষের হাতে হাতে এখন অ্যান্ড্রয়েড ফোন। দুর্গম চরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন তরুণ-তরুণীরা। উন্নত কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহারে তপ্ত বালুচরে এখন সারা বছরই নানা ফসল ফলছে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে সেই ফসল যাচ্ছে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, সুইডেনসহ নানা দেশে। কাজের খোঁজে শহরে আসা অনেকেই ফিরতে শুরু করেছেন নিজের শেকড়ে। ক্রমেই চাঙা হচ্ছে চরের কৃষি অর্থনীতি। শুধু প্রতি বছর বন্যা আর নদীভাঙনই এখন চরের মানুষের সামনে মূর্তিমান আতঙ্ক।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে প্রায় ৭০টির মতো সেবা পাচ্ছে চরের মানুষ। অনলাইনে জন্ম-মৃত্যু সনদ, ভূমি পরিষেবা, পাসপোর্ট-ভিসার আবেদন, হজ নিবন্ধন, দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন, চাকরির আবেদন, মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল প্রদান, কৃষক ও জেলে নিবন্ধন, উপবৃত্তির আবেদন, কৃষিবিষয়ক তথ্য, ভোটার হালনাগাদ, ওয়ারিশিয়ান সনদসহ সব ধরনের প্রত্যয়নপত্র, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা ও প্রতিবন্ধী ভাতার আবেদন, কম্পিউটার কম্পোজ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ই-মেইল করাসহ বিভিন্ন সুবিধা মিলছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে। কমিউনিটি ক্লিনিক হওয়ায় চরেই মিলছে স্বাস্থ্যসেবা। এদিকে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলা, যমুনা, দুধকুমর ও পদ্মার চরের হাজার হাজার বিঘা ধু ধু বালুভূমি একসময় অনবাদি থাকলেও এখন ধান, গম, ভুট্টা, বাদাম, কাউন, পাট, মরিচ, পিঁয়াজ, মিষ্টি কুমড়া, লাউ, শসা, স্কোয়াশ, আখ, তরমুজ, বাঙ্গিসহ বিভিন্ন ফসলের বাম্পার ফলন হচ্ছে। লালমনিরহাট জেলায় তিস্তা ও ধরলার চরের হাইব্রিড মিষ্টি কুমড়া স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি হচ্ছে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে। এ ছাড়া যাচ্ছে ২১ জেলায়। কুমড়ার ভালো দাম পাওয়ায় ও বিক্রিতে সংকট না হওয়ায় অধিকাংশ চরের জমিতেই আবাদ হচ্ছে এ ফসলের। কমে গেছে তামাকের চাষ। গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও যমুনার চরে মরিচ ও ভুট্টা চাষে বিপ্লব এসেছে। এ দুটি ফসলকে গাইবান্ধার ব্রান্ডিং পণ্য ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। ময়মনসিংহ জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের চর বোররচর ইউনিয়নে বেড়িবাঁধ দেওয়ার পর কৃষিতে বিপ্লব এসেছে। উৎপাদন হচ্ছে বিপুল পরিমাণ টমেটো আর বিষমুক্ত কাঁচামরিচ। এই মরিচ রপ্তানি হচ্ছে ইউরোপে। চলতি বছর ২০০ টন মরিচ রপ্তানির লক্ষ্য রয়েছে এখানকার ব্যবসায়ীদের। এ ছাড়া বোররচর এলাকার চারটি বাজার থেকে প্রতিদিন ৩০০ ট্রাক সবজি সরবরাহ হচ্ছে সারা দেশে। এদিকে শরীয়তপুরের পদ্মার চরের ১৩৭টি গ্রামে নদীর তলদেশ দিয়ে পৌঁছে গেছে বিদ্যুৎ সংযোগ। বিদ্যুতের ছোঁয়া পেতেই চরের কৃষি ও হাটবাজারের অর্থনীতিতে গতি ফিরেছে। গতি ফিরেছে শিক্ষায়। স্থাপিত হয়েছে পোশাক তৈরির কারখানা, চাল-তেল-মসলা কারখানা, ওয়ার্কশপসহ নানা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। কুড়িগ্রাম জেলার চার শতাধিক চরের অধিকাংশেই লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। এখানকার চরে সরকারি আবাসন প্রকল্প ও গুচ্ছগ্রামে ঠাঁই হয়েছে কয়েক শ ভূমিহীন পরিবারের। সারা বছর আবাদ হচ্ছে নানা ফসলের। চরগুলো আবাদের আওতায় আসায় ১০ বছরের ব্যবধানে দেশে সবজির ফলন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে দেশে শাক-সবজির ফলন হয়েছিল ১ কোটি ২৫ লাখ ৮০ হাজার টন। ২০২১-২২ অর্থবছরে সবজির ফলন হয়েছে ২ কোটি ১৬ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যানুযায়ী- সিরাজগঞ্জের কাওয়াকোলা ইউনিয়নের দুর্গম চরাঞ্চলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মাঠপর্যায়ের কর্মীদের পরামর্শে নানা ফসল উৎপাদন হচ্ছে। এগুলো চরের হাট ছাড়াও নৌকাযোগে শহরে বিক্রি হচ্ছে। নাটুয়ারপাড়া, চরগিরিশ ও কাওয়াকোলাসহ কয়েকটি চরে পাকা রাস্তা নির্মাণ হয়েছে। চরে ঝড়ে পড়া শিশুর সংখ্যা কমে গেছে। মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্যসেবা চরেই মিলছে। তবে চরের মানুষের সবচেয়ে বড় দুর্যোগ এখনো বন্যা। কাওয়াকোলা ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিয়া মুন্সী জানান, বন্যায় বসতভিটাসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এ ক্ষতি থেকে রক্ষা পেলে চরাঞ্চলবাসী জাতীয় অর্থনীতিও বড় অবদান রাখতে পারবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ তোফাজ্জেল হোসেন জানান, জেলার ৮৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ২৯টি ইউনিয়ন চরাঞ্চলে অবস্থিত। প্রতিনিয়ত চরাঞ্চলের সঙ্গে শহরের কানেক্টভিটি বাড়ানোর জন্য নানা ধরনের প্রক্রিয়া চলছে। যে কারণে ধীরে ধীরে চরাঞ্চলের জীবনমান পাল্টে যাচ্ছে। মসলা জাতীয় খাদ্য বেশি উৎপাদন হওয়ায় অর্থনৈতিকভাবে চরাঞ্চলের মানুষ চাঙ্গা হচ্ছে।

নানান রকম সবজিতে ভরে গেছে চরের বিস্তীর্ণ এলাকা   -বাংলাদেশ প্রতিদিন

ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও যমুনা নদীবেষ্টিত গাইবান্ধা জেলার চার উপজেলার চর-দ্বীপচরের শত শত বিঘা জমিতে গত পাঁচ বছরে মরিচ ও ভুট্টা চাষে বিপ্লব ঘটে গেছে। এর পাশাপাশি মিষ্টিকুমড়া চাষের হারও বেড়ে চলেছে চরগুলোতে। মোট উৎপাদনের প্রায় অর্ধেকই উৎপন্ন হচ্ছে ফুলছড়ি উপজেলার যমুনা নদীর চরগুলোয়। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর থেকেই চরগুলোয় শুরু হয় চাষাবাদ। ফুলছড়ি উপজেলায় মরিচ চাষ বেশি হওয়ায় এখানে জেলার একমাত্র মরিচের হাট বসছে। প্রতি হাটে ২ হাজার মনের বেশি মরিচ বিক্রি হয় বলে জানিয়েছেন হাট ইজারাদার। ফুলছড়ি উপজেলার গলনাচরের কৃষক মজিদ মিয়া বলেন, বিঘাপ্রতি কাঁচামরিচ উৎপাদনে ব্যয় হয় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। বিঘায় ৫০ মনের মতো কাঁচামরিচ উৎপন্ন হয়। ব্যয় বাদে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকার মতো আয় হয়। গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক মো. খোরশেদ আলম জানান, গাইবান্ধার সাতটি উপজেলায় যে পরিমাণ মরিচ, ভুট্টা চাষ হয় তার প্রায় অর্ধেকই উৎপন্ন হয় ফুলছড়ি উপজেলার চরাঞ্চলে। উপযোগী আবহাওয়া ও চরের উর্বর মাটিতে দিন দিন মরিচ ও ভুট্টার চাষ বাড়ছে। কৃষি বিভাগ কৃষকদের পরামর্শসহ সব ধরনের কারিগরি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। প্রণোদনার আওতায় বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। লালমনিরহাট, রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার বুকচিরে বয়ে যাওয়া তিস্তার তিন শতাধিক ধু ধু বালুচরে সবুজের বিপ্লব ঘটছে। বেলে দোআঁশ মাটিতে চাষিরা স্বল্প খরচে ফলাচ্ছেন সোনার ফসল। লালমনিরহাটের ২৬ হাজার ৬৩ হেক্টর চরের জমির মধ্যে আবাদ হচ্ছে ২১ হাজার ৯৪৮ হেক্টরে। চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, আদিতমারী উপজেলার নদী তীরবর্তী মহিষখোচা ইউনিয়নের বালাপাড়া, কুটিরপাড়, কালমাটি, আনন্দবাজার, কালীগঞ্জের রুদ্রেশ্বর, কাকিনা, মহিষামুরি, ইশোরকুল চরে হাসছে নানা ফসল। এখানকার প্রধান ফসল ভুট্টা হলেও চাষ হচ্ছে পিঁয়াজ-রসুনও। নদী গবেষক ড. তুহিন ওয়াদুদ বলছেন, বৈশ্বিক মন্দার এ প্রেক্ষাপাটে চরের কৃষক সংগ্রাম করেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। যদি নদীটি বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে খনন করা যেত তাহলে কৃষকের পাশাপাশি সব পেশার মানুষ তিস্তার সুফল পেত। এদিকে প্রায় আট বছর পর আবারও তিস্তা-ধরলার দুর্গম চরাঞ্চলে চাষ করা হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি হচ্ছে মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুরে। এর আগে ২০১৪ সালে বেসরকারি সংস্থা প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন বাংলাদেশের উদ্যোগে চরে চাষ করা মিষ্টি কুমড়া পৌঁছেছিল বিদেশের ভোক্তাদের পাতে। এবার কৃষি বিভাগের দিকনির্দেশনা ও এমফোরসি প্রকল্পের সহায়তায় দুটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কৃষকদের খেত থেকে সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে পাঠাচ্ছেন।

ইতোমধ্যে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ২৪ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়ার অর্ডার পেয়েছেন। এ কারণে চাষিদের কাছ থেকে তারা সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে প্যাকেটজাত করছে। লালমনিরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক হামিদুর রহমান বলেন, আপাতত দুই দেশে মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি হলেও চরাঞ্চলের উৎপাদিত মিষ্টি কুমড়ার চাহিদা দেশের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে। এতে করে চাষিরাও লাভবান হচ্ছে। এদিকে ময়মনসিংহ শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরের একটি ইউনিয়ন বোররচর। একটা সময় ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে কষ্টের সীমা ছিল না এ জনপদের মানুষের। ২০০৩ সালে বেড়িবাঁধ হওয়ার পর পাল্টে যায় এখানকার মানুষের ভাগ্য। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারে কৃষিতে বিপ্লব ঘটে। বর্তমানে বিপুল পরিমান টমেটো ছাড়াও নানা সবজি উৎপন্ন হচ্ছে এখানে। এ চরে উৎপাদিত বিষমুক্ত মরিচ দুটি প্রতিষ্ঠান ইতালি, সুইজারল্যান্ড, সুইডেনসহ কয়েকটি দেশে রপ্তানি করছে। চলতি বছর তাদের ২০০ টন মরিচ রপ্তানির লক্ষ্য রয়েছে। বেড়িবাঁধ নির্মাণ করায় শরীয়তপুরের পদ্মাপাড়ের মানুষজন ভাঙন আতঙ্ক থেকে মুক্তি পেয়েছে। চরের ১৩৭টি গ্রামের বাসিন্দাদের নদীর তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। নড়িয়া উপজেলার নওপাড়া মুন্সিকান্দি গ্রামের বাসিন্দা ফজলুল হক ব্যাপারী (৪০) কিশোর বয়স থেকে নদীতে মাছ শিকার ও কৃষিশ্রমিকের কাজ শুরু করেন। ১০ বছর আগে ঢাকায় পাড়ি জমান। গাড়ির গ্যারেজে শুরু করেন শ্রমিকের কাজ। গ্রামে বিদ্যুৎ আসায় ২০২১ সালে গ্রামে ফিরে এসে অটোপার্সের দোকান দিয়ে বসেন। নড়িয়ার চরআত্রা এলাকার বদরুল আলম গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। বিদ্যুৎ আসায় তিনি এলাকায় ফিরে ছোট একটি পোশাক তৈরির কারখানা খুলেছেন। একইভাবে চাল, তেল, মসলা তৈরির কারখানা স্থাপন করেছেন অনেকে। পুরো চরাঞ্চলের অর্থনীতিতে গতি সঞ্চারিত হয়েছে। কুড়িগ্রামের প্রধান নদী ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমর। সব মিলে জেলায় ছোট-বড় প্রায় সাড়ে চার শতাধিক চর রয়েছে। এক সময় চরগুলোয় শুধুই ধু ধু বালুচর দেখা যেত। ছিল না আবাদ। ছিল না শিক্ষার আলো। বর্তমানে বদলে গেছে চিত্র। অধিকাংশ চরে লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। বিভিন্ন ফসল উৎপাদন, উন্নত যোগাযোগব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন, বিদ্যুৎ সংযোগ, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, নদীভাঙন প্রতিরোধে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান। নদীর ভেসে ওঠা চরের কৃষকরা এখন ফলাচ্ছেন নানা রকমের সবজি। কোনো কোনো চরে বোরোর পরে অন্য ফসলের আবাদ হচ্ছে। সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেদুল হাসান জানান, সদর উপজেলার দুর্গম চরসহ প্রত্যেক চর এখন বিদ্যুৎ সংযোগের আওতায় চলে এসেছে। চরে প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকলেও সম্প্রতি আমরা চরভগবতীপুরে একটি হাইস্কুল নির্মাণ করেছি। নদী ভাঙনরোধে কাজ করছি। উলিপুর উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম আবুল হোসেন জানান, চরগুজিমারি একটি দুর্গম চর হিসেবে খ্যাত ছিল। এখন তা বোঝার উপায় নেই। এখানে তিনটি আবাসন প্রকল্পে প্রায় ২০০ পরিবার বসবাস করছেন। এ ছাড়া গাবুরজান চরে গুচ্ছগ্রাম নির্মাণ করায় সেখানেও শতাধিক পরিবারের মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছে।

প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, ময়মনসিংহ, শরীয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ মিনিট আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে