শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বদলে যাচ্ছে চরের জীবন

♦ বাড়ছে আধুনিক নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ♦ ছড়িয়ে পড়ছে শিক্ষার আলো তপ্ত বালুতে ফলছে সোনার ফসল ♦ বিদেশ যাচ্ছে নানা সবজি
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বদলে যাচ্ছে চরের জীবন

এক দশক আগেও দেশের দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের কাতারে শীর্ষে ছিল চরাঞ্চলের মানুষ। একদিকে নদীভাঙন ও বন্যায় সর্বস্বান্ত হতো চরবাসী, অন্যদিকে তপ্ত বালুচরে ফলতো না কোনো ফসল। ছিল না শিক্ষার আলো, বিদ্যুৎ বা আধুনিক কোনো সুযোগ-সুবিধা। প্রবাসী সন্তানের সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বা প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ছুটতে হতো শহরে। বদলে গেছে সেই দিন। নদীর তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে দুর্গম চরাঞ্চলে। গড়ে উঠছে নতুন নতুন স্কুল-কলেজ। শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার কমছে। ঘরে বসেই মিলছে মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্যসেবা। চরের মানুষের হাতে হাতে এখন অ্যান্ড্রয়েড ফোন। দুর্গম চরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন তরুণ-তরুণীরা। উন্নত কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহারে তপ্ত বালুচরে এখন সারা বছরই নানা ফসল ফলছে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে সেই ফসল যাচ্ছে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, সুইডেনসহ নানা দেশে। কাজের খোঁজে শহরে আসা অনেকেই ফিরতে শুরু করেছেন নিজের শেকড়ে। ক্রমেই চাঙা হচ্ছে চরের কৃষি অর্থনীতি। শুধু প্রতি বছর বন্যা আর নদীভাঙনই এখন চরের মানুষের সামনে মূর্তিমান আতঙ্ক।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে প্রায় ৭০টির মতো সেবা পাচ্ছে চরের মানুষ। অনলাইনে জন্ম-মৃত্যু সনদ, ভূমি পরিষেবা, পাসপোর্ট-ভিসার আবেদন, হজ নিবন্ধন, দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন, চাকরির আবেদন, মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল প্রদান, কৃষক ও জেলে নিবন্ধন, উপবৃত্তির আবেদন, কৃষিবিষয়ক তথ্য, ভোটার হালনাগাদ, ওয়ারিশিয়ান সনদসহ সব ধরনের প্রত্যয়নপত্র, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা ও প্রতিবন্ধী ভাতার আবেদন, কম্পিউটার কম্পোজ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ই-মেইল করাসহ বিভিন্ন সুবিধা মিলছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে। কমিউনিটি ক্লিনিক হওয়ায় চরেই মিলছে স্বাস্থ্যসেবা। এদিকে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলা, যমুনা, দুধকুমর ও পদ্মার চরের হাজার হাজার বিঘা ধু ধু বালুভূমি একসময় অনবাদি থাকলেও এখন ধান, গম, ভুট্টা, বাদাম, কাউন, পাট, মরিচ, পিঁয়াজ, মিষ্টি কুমড়া, লাউ, শসা, স্কোয়াশ, আখ, তরমুজ, বাঙ্গিসহ বিভিন্ন ফসলের বাম্পার ফলন হচ্ছে। লালমনিরহাট জেলায় তিস্তা ও ধরলার চরের হাইব্রিড মিষ্টি কুমড়া স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি হচ্ছে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে। এ ছাড়া যাচ্ছে ২১ জেলায়। কুমড়ার ভালো দাম পাওয়ায় ও বিক্রিতে সংকট না হওয়ায় অধিকাংশ চরের জমিতেই আবাদ হচ্ছে এ ফসলের। কমে গেছে তামাকের চাষ। গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও যমুনার চরে মরিচ ও ভুট্টা চাষে বিপ্লব এসেছে। এ দুটি ফসলকে গাইবান্ধার ব্রান্ডিং পণ্য ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। ময়মনসিংহ জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের চর বোররচর ইউনিয়নে বেড়িবাঁধ দেওয়ার পর কৃষিতে বিপ্লব এসেছে। উৎপাদন হচ্ছে বিপুল পরিমাণ টমেটো আর বিষমুক্ত কাঁচামরিচ। এই মরিচ রপ্তানি হচ্ছে ইউরোপে। চলতি বছর ২০০ টন মরিচ রপ্তানির লক্ষ্য রয়েছে এখানকার ব্যবসায়ীদের। এ ছাড়া বোররচর এলাকার চারটি বাজার থেকে প্রতিদিন ৩০০ ট্রাক সবজি সরবরাহ হচ্ছে সারা দেশে। এদিকে শরীয়তপুরের পদ্মার চরের ১৩৭টি গ্রামে নদীর তলদেশ দিয়ে পৌঁছে গেছে বিদ্যুৎ সংযোগ। বিদ্যুতের ছোঁয়া পেতেই চরের কৃষি ও হাটবাজারের অর্থনীতিতে গতি ফিরেছে। গতি ফিরেছে শিক্ষায়। স্থাপিত হয়েছে পোশাক তৈরির কারখানা, চাল-তেল-মসলা কারখানা, ওয়ার্কশপসহ নানা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। কুড়িগ্রাম জেলার চার শতাধিক চরের অধিকাংশেই লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। এখানকার চরে সরকারি আবাসন প্রকল্প ও গুচ্ছগ্রামে ঠাঁই হয়েছে কয়েক শ ভূমিহীন পরিবারের। সারা বছর আবাদ হচ্ছে নানা ফসলের। চরগুলো আবাদের আওতায় আসায় ১০ বছরের ব্যবধানে দেশে সবজির ফলন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে দেশে শাক-সবজির ফলন হয়েছিল ১ কোটি ২৫ লাখ ৮০ হাজার টন। ২০২১-২২ অর্থবছরে সবজির ফলন হয়েছে ২ কোটি ১৬ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যানুযায়ী- সিরাজগঞ্জের কাওয়াকোলা ইউনিয়নের দুর্গম চরাঞ্চলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মাঠপর্যায়ের কর্মীদের পরামর্শে নানা ফসল উৎপাদন হচ্ছে। এগুলো চরের হাট ছাড়াও নৌকাযোগে শহরে বিক্রি হচ্ছে। নাটুয়ারপাড়া, চরগিরিশ ও কাওয়াকোলাসহ কয়েকটি চরে পাকা রাস্তা নির্মাণ হয়েছে। চরে ঝড়ে পড়া শিশুর সংখ্যা কমে গেছে। মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্যসেবা চরেই মিলছে। তবে চরের মানুষের সবচেয়ে বড় দুর্যোগ এখনো বন্যা। কাওয়াকোলা ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিয়া মুন্সী জানান, বন্যায় বসতভিটাসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এ ক্ষতি থেকে রক্ষা পেলে চরাঞ্চলবাসী জাতীয় অর্থনীতিও বড় অবদান রাখতে পারবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ তোফাজ্জেল হোসেন জানান, জেলার ৮৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ২৯টি ইউনিয়ন চরাঞ্চলে অবস্থিত। প্রতিনিয়ত চরাঞ্চলের সঙ্গে শহরের কানেক্টভিটি বাড়ানোর জন্য নানা ধরনের প্রক্রিয়া চলছে। যে কারণে ধীরে ধীরে চরাঞ্চলের জীবনমান পাল্টে যাচ্ছে। মসলা জাতীয় খাদ্য বেশি উৎপাদন হওয়ায় অর্থনৈতিকভাবে চরাঞ্চলের মানুষ চাঙ্গা হচ্ছে।

নানান রকম সবজিতে ভরে গেছে চরের বিস্তীর্ণ এলাকা   -বাংলাদেশ প্রতিদিন

ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও যমুনা নদীবেষ্টিত গাইবান্ধা জেলার চার উপজেলার চর-দ্বীপচরের শত শত বিঘা জমিতে গত পাঁচ বছরে মরিচ ও ভুট্টা চাষে বিপ্লব ঘটে গেছে। এর পাশাপাশি মিষ্টিকুমড়া চাষের হারও বেড়ে চলেছে চরগুলোতে। মোট উৎপাদনের প্রায় অর্ধেকই উৎপন্ন হচ্ছে ফুলছড়ি উপজেলার যমুনা নদীর চরগুলোয়। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর থেকেই চরগুলোয় শুরু হয় চাষাবাদ। ফুলছড়ি উপজেলায় মরিচ চাষ বেশি হওয়ায় এখানে জেলার একমাত্র মরিচের হাট বসছে। প্রতি হাটে ২ হাজার মনের বেশি মরিচ বিক্রি হয় বলে জানিয়েছেন হাট ইজারাদার। ফুলছড়ি উপজেলার গলনাচরের কৃষক মজিদ মিয়া বলেন, বিঘাপ্রতি কাঁচামরিচ উৎপাদনে ব্যয় হয় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। বিঘায় ৫০ মনের মতো কাঁচামরিচ উৎপন্ন হয়। ব্যয় বাদে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকার মতো আয় হয়। গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক মো. খোরশেদ আলম জানান, গাইবান্ধার সাতটি উপজেলায় যে পরিমাণ মরিচ, ভুট্টা চাষ হয় তার প্রায় অর্ধেকই উৎপন্ন হয় ফুলছড়ি উপজেলার চরাঞ্চলে। উপযোগী আবহাওয়া ও চরের উর্বর মাটিতে দিন দিন মরিচ ও ভুট্টার চাষ বাড়ছে। কৃষি বিভাগ কৃষকদের পরামর্শসহ সব ধরনের কারিগরি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। প্রণোদনার আওতায় বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। লালমনিরহাট, রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার বুকচিরে বয়ে যাওয়া তিস্তার তিন শতাধিক ধু ধু বালুচরে সবুজের বিপ্লব ঘটছে। বেলে দোআঁশ মাটিতে চাষিরা স্বল্প খরচে ফলাচ্ছেন সোনার ফসল। লালমনিরহাটের ২৬ হাজার ৬৩ হেক্টর চরের জমির মধ্যে আবাদ হচ্ছে ২১ হাজার ৯৪৮ হেক্টরে। চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, আদিতমারী উপজেলার নদী তীরবর্তী মহিষখোচা ইউনিয়নের বালাপাড়া, কুটিরপাড়, কালমাটি, আনন্দবাজার, কালীগঞ্জের রুদ্রেশ্বর, কাকিনা, মহিষামুরি, ইশোরকুল চরে হাসছে নানা ফসল। এখানকার প্রধান ফসল ভুট্টা হলেও চাষ হচ্ছে পিঁয়াজ-রসুনও। নদী গবেষক ড. তুহিন ওয়াদুদ বলছেন, বৈশ্বিক মন্দার এ প্রেক্ষাপাটে চরের কৃষক সংগ্রাম করেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। যদি নদীটি বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে খনন করা যেত তাহলে কৃষকের পাশাপাশি সব পেশার মানুষ তিস্তার সুফল পেত। এদিকে প্রায় আট বছর পর আবারও তিস্তা-ধরলার দুর্গম চরাঞ্চলে চাষ করা হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি হচ্ছে মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুরে। এর আগে ২০১৪ সালে বেসরকারি সংস্থা প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন বাংলাদেশের উদ্যোগে চরে চাষ করা মিষ্টি কুমড়া পৌঁছেছিল বিদেশের ভোক্তাদের পাতে। এবার কৃষি বিভাগের দিকনির্দেশনা ও এমফোরসি প্রকল্পের সহায়তায় দুটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কৃষকদের খেত থেকে সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে পাঠাচ্ছেন।

ইতোমধ্যে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ২৪ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়ার অর্ডার পেয়েছেন। এ কারণে চাষিদের কাছ থেকে তারা সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে প্যাকেটজাত করছে। লালমনিরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক হামিদুর রহমান বলেন, আপাতত দুই দেশে মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি হলেও চরাঞ্চলের উৎপাদিত মিষ্টি কুমড়ার চাহিদা দেশের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে। এতে করে চাষিরাও লাভবান হচ্ছে। এদিকে ময়মনসিংহ শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরের একটি ইউনিয়ন বোররচর। একটা সময় ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে কষ্টের সীমা ছিল না এ জনপদের মানুষের। ২০০৩ সালে বেড়িবাঁধ হওয়ার পর পাল্টে যায় এখানকার মানুষের ভাগ্য। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারে কৃষিতে বিপ্লব ঘটে। বর্তমানে বিপুল পরিমান টমেটো ছাড়াও নানা সবজি উৎপন্ন হচ্ছে এখানে। এ চরে উৎপাদিত বিষমুক্ত মরিচ দুটি প্রতিষ্ঠান ইতালি, সুইজারল্যান্ড, সুইডেনসহ কয়েকটি দেশে রপ্তানি করছে। চলতি বছর তাদের ২০০ টন মরিচ রপ্তানির লক্ষ্য রয়েছে। বেড়িবাঁধ নির্মাণ করায় শরীয়তপুরের পদ্মাপাড়ের মানুষজন ভাঙন আতঙ্ক থেকে মুক্তি পেয়েছে। চরের ১৩৭টি গ্রামের বাসিন্দাদের নদীর তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। নড়িয়া উপজেলার নওপাড়া মুন্সিকান্দি গ্রামের বাসিন্দা ফজলুল হক ব্যাপারী (৪০) কিশোর বয়স থেকে নদীতে মাছ শিকার ও কৃষিশ্রমিকের কাজ শুরু করেন। ১০ বছর আগে ঢাকায় পাড়ি জমান। গাড়ির গ্যারেজে শুরু করেন শ্রমিকের কাজ। গ্রামে বিদ্যুৎ আসায় ২০২১ সালে গ্রামে ফিরে এসে অটোপার্সের দোকান দিয়ে বসেন। নড়িয়ার চরআত্রা এলাকার বদরুল আলম গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। বিদ্যুৎ আসায় তিনি এলাকায় ফিরে ছোট একটি পোশাক তৈরির কারখানা খুলেছেন। একইভাবে চাল, তেল, মসলা তৈরির কারখানা স্থাপন করেছেন অনেকে। পুরো চরাঞ্চলের অর্থনীতিতে গতি সঞ্চারিত হয়েছে। কুড়িগ্রামের প্রধান নদী ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমর। সব মিলে জেলায় ছোট-বড় প্রায় সাড়ে চার শতাধিক চর রয়েছে। এক সময় চরগুলোয় শুধুই ধু ধু বালুচর দেখা যেত। ছিল না আবাদ। ছিল না শিক্ষার আলো। বর্তমানে বদলে গেছে চিত্র। অধিকাংশ চরে লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। বিভিন্ন ফসল উৎপাদন, উন্নত যোগাযোগব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন, বিদ্যুৎ সংযোগ, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, নদীভাঙন প্রতিরোধে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান। নদীর ভেসে ওঠা চরের কৃষকরা এখন ফলাচ্ছেন নানা রকমের সবজি। কোনো কোনো চরে বোরোর পরে অন্য ফসলের আবাদ হচ্ছে। সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেদুল হাসান জানান, সদর উপজেলার দুর্গম চরসহ প্রত্যেক চর এখন বিদ্যুৎ সংযোগের আওতায় চলে এসেছে। চরে প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকলেও সম্প্রতি আমরা চরভগবতীপুরে একটি হাইস্কুল নির্মাণ করেছি। নদী ভাঙনরোধে কাজ করছি। উলিপুর উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম আবুল হোসেন জানান, চরগুজিমারি একটি দুর্গম চর হিসেবে খ্যাত ছিল। এখন তা বোঝার উপায় নেই। এখানে তিনটি আবাসন প্রকল্পে প্রায় ২০০ পরিবার বসবাস করছেন। এ ছাড়া গাবুরজান চরে গুচ্ছগ্রাম নির্মাণ করায় সেখানেও শতাধিক পরিবারের মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছে।

প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, ময়মনসিংহ, শরীয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা