শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বদলে যাচ্ছে চরের জীবন

♦ বাড়ছে আধুনিক নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ♦ ছড়িয়ে পড়ছে শিক্ষার আলো তপ্ত বালুতে ফলছে সোনার ফসল ♦ বিদেশ যাচ্ছে নানা সবজি
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বদলে যাচ্ছে চরের জীবন

এক দশক আগেও দেশের দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের কাতারে শীর্ষে ছিল চরাঞ্চলের মানুষ। একদিকে নদীভাঙন ও বন্যায় সর্বস্বান্ত হতো চরবাসী, অন্যদিকে তপ্ত বালুচরে ফলতো না কোনো ফসল। ছিল না শিক্ষার আলো, বিদ্যুৎ বা আধুনিক কোনো সুযোগ-সুবিধা। প্রবাসী সন্তানের সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বা প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ছুটতে হতো শহরে। বদলে গেছে সেই দিন। নদীর তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে দুর্গম চরাঞ্চলে। গড়ে উঠছে নতুন নতুন স্কুল-কলেজ। শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার কমছে। ঘরে বসেই মিলছে মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্যসেবা। চরের মানুষের হাতে হাতে এখন অ্যান্ড্রয়েড ফোন। দুর্গম চরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন তরুণ-তরুণীরা। উন্নত কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহারে তপ্ত বালুচরে এখন সারা বছরই নানা ফসল ফলছে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে সেই ফসল যাচ্ছে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, সুইডেনসহ নানা দেশে। কাজের খোঁজে শহরে আসা অনেকেই ফিরতে শুরু করেছেন নিজের শেকড়ে। ক্রমেই চাঙা হচ্ছে চরের কৃষি অর্থনীতি। শুধু প্রতি বছর বন্যা আর নদীভাঙনই এখন চরের মানুষের সামনে মূর্তিমান আতঙ্ক।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে প্রায় ৭০টির মতো সেবা পাচ্ছে চরের মানুষ। অনলাইনে জন্ম-মৃত্যু সনদ, ভূমি পরিষেবা, পাসপোর্ট-ভিসার আবেদন, হজ নিবন্ধন, দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন, চাকরির আবেদন, মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল প্রদান, কৃষক ও জেলে নিবন্ধন, উপবৃত্তির আবেদন, কৃষিবিষয়ক তথ্য, ভোটার হালনাগাদ, ওয়ারিশিয়ান সনদসহ সব ধরনের প্রত্যয়নপত্র, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা ও প্রতিবন্ধী ভাতার আবেদন, কম্পিউটার কম্পোজ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ই-মেইল করাসহ বিভিন্ন সুবিধা মিলছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে। কমিউনিটি ক্লিনিক হওয়ায় চরেই মিলছে স্বাস্থ্যসেবা। এদিকে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলা, যমুনা, দুধকুমর ও পদ্মার চরের হাজার হাজার বিঘা ধু ধু বালুভূমি একসময় অনবাদি থাকলেও এখন ধান, গম, ভুট্টা, বাদাম, কাউন, পাট, মরিচ, পিঁয়াজ, মিষ্টি কুমড়া, লাউ, শসা, স্কোয়াশ, আখ, তরমুজ, বাঙ্গিসহ বিভিন্ন ফসলের বাম্পার ফলন হচ্ছে। লালমনিরহাট জেলায় তিস্তা ও ধরলার চরের হাইব্রিড মিষ্টি কুমড়া স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি হচ্ছে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে। এ ছাড়া যাচ্ছে ২১ জেলায়। কুমড়ার ভালো দাম পাওয়ায় ও বিক্রিতে সংকট না হওয়ায় অধিকাংশ চরের জমিতেই আবাদ হচ্ছে এ ফসলের। কমে গেছে তামাকের চাষ। গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও যমুনার চরে মরিচ ও ভুট্টা চাষে বিপ্লব এসেছে। এ দুটি ফসলকে গাইবান্ধার ব্রান্ডিং পণ্য ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। ময়মনসিংহ জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের চর বোররচর ইউনিয়নে বেড়িবাঁধ দেওয়ার পর কৃষিতে বিপ্লব এসেছে। উৎপাদন হচ্ছে বিপুল পরিমাণ টমেটো আর বিষমুক্ত কাঁচামরিচ। এই মরিচ রপ্তানি হচ্ছে ইউরোপে। চলতি বছর ২০০ টন মরিচ রপ্তানির লক্ষ্য রয়েছে এখানকার ব্যবসায়ীদের। এ ছাড়া বোররচর এলাকার চারটি বাজার থেকে প্রতিদিন ৩০০ ট্রাক সবজি সরবরাহ হচ্ছে সারা দেশে। এদিকে শরীয়তপুরের পদ্মার চরের ১৩৭টি গ্রামে নদীর তলদেশ দিয়ে পৌঁছে গেছে বিদ্যুৎ সংযোগ। বিদ্যুতের ছোঁয়া পেতেই চরের কৃষি ও হাটবাজারের অর্থনীতিতে গতি ফিরেছে। গতি ফিরেছে শিক্ষায়। স্থাপিত হয়েছে পোশাক তৈরির কারখানা, চাল-তেল-মসলা কারখানা, ওয়ার্কশপসহ নানা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। কুড়িগ্রাম জেলার চার শতাধিক চরের অধিকাংশেই লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। এখানকার চরে সরকারি আবাসন প্রকল্প ও গুচ্ছগ্রামে ঠাঁই হয়েছে কয়েক শ ভূমিহীন পরিবারের। সারা বছর আবাদ হচ্ছে নানা ফসলের। চরগুলো আবাদের আওতায় আসায় ১০ বছরের ব্যবধানে দেশে সবজির ফলন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে দেশে শাক-সবজির ফলন হয়েছিল ১ কোটি ২৫ লাখ ৮০ হাজার টন। ২০২১-২২ অর্থবছরে সবজির ফলন হয়েছে ২ কোটি ১৬ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যানুযায়ী- সিরাজগঞ্জের কাওয়াকোলা ইউনিয়নের দুর্গম চরাঞ্চলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মাঠপর্যায়ের কর্মীদের পরামর্শে নানা ফসল উৎপাদন হচ্ছে। এগুলো চরের হাট ছাড়াও নৌকাযোগে শহরে বিক্রি হচ্ছে। নাটুয়ারপাড়া, চরগিরিশ ও কাওয়াকোলাসহ কয়েকটি চরে পাকা রাস্তা নির্মাণ হয়েছে। চরে ঝড়ে পড়া শিশুর সংখ্যা কমে গেছে। মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্যসেবা চরেই মিলছে। তবে চরের মানুষের সবচেয়ে বড় দুর্যোগ এখনো বন্যা। কাওয়াকোলা ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিয়া মুন্সী জানান, বন্যায় বসতভিটাসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এ ক্ষতি থেকে রক্ষা পেলে চরাঞ্চলবাসী জাতীয় অর্থনীতিও বড় অবদান রাখতে পারবে। স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ তোফাজ্জেল হোসেন জানান, জেলার ৮৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ২৯টি ইউনিয়ন চরাঞ্চলে অবস্থিত। প্রতিনিয়ত চরাঞ্চলের সঙ্গে শহরের কানেক্টভিটি বাড়ানোর জন্য নানা ধরনের প্রক্রিয়া চলছে। যে কারণে ধীরে ধীরে চরাঞ্চলের জীবনমান পাল্টে যাচ্ছে। মসলা জাতীয় খাদ্য বেশি উৎপাদন হওয়ায় অর্থনৈতিকভাবে চরাঞ্চলের মানুষ চাঙ্গা হচ্ছে।

নানান রকম সবজিতে ভরে গেছে চরের বিস্তীর্ণ এলাকা   -বাংলাদেশ প্রতিদিন

ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও যমুনা নদীবেষ্টিত গাইবান্ধা জেলার চার উপজেলার চর-দ্বীপচরের শত শত বিঘা জমিতে গত পাঁচ বছরে মরিচ ও ভুট্টা চাষে বিপ্লব ঘটে গেছে। এর পাশাপাশি মিষ্টিকুমড়া চাষের হারও বেড়ে চলেছে চরগুলোতে। মোট উৎপাদনের প্রায় অর্ধেকই উৎপন্ন হচ্ছে ফুলছড়ি উপজেলার যমুনা নদীর চরগুলোয়। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর থেকেই চরগুলোয় শুরু হয় চাষাবাদ। ফুলছড়ি উপজেলায় মরিচ চাষ বেশি হওয়ায় এখানে জেলার একমাত্র মরিচের হাট বসছে। প্রতি হাটে ২ হাজার মনের বেশি মরিচ বিক্রি হয় বলে জানিয়েছেন হাট ইজারাদার। ফুলছড়ি উপজেলার গলনাচরের কৃষক মজিদ মিয়া বলেন, বিঘাপ্রতি কাঁচামরিচ উৎপাদনে ব্যয় হয় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। বিঘায় ৫০ মনের মতো কাঁচামরিচ উৎপন্ন হয়। ব্যয় বাদে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকার মতো আয় হয়। গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক মো. খোরশেদ আলম জানান, গাইবান্ধার সাতটি উপজেলায় যে পরিমাণ মরিচ, ভুট্টা চাষ হয় তার প্রায় অর্ধেকই উৎপন্ন হয় ফুলছড়ি উপজেলার চরাঞ্চলে। উপযোগী আবহাওয়া ও চরের উর্বর মাটিতে দিন দিন মরিচ ও ভুট্টার চাষ বাড়ছে। কৃষি বিভাগ কৃষকদের পরামর্শসহ সব ধরনের কারিগরি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। প্রণোদনার আওতায় বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। লালমনিরহাট, রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার বুকচিরে বয়ে যাওয়া তিস্তার তিন শতাধিক ধু ধু বালুচরে সবুজের বিপ্লব ঘটছে। বেলে দোআঁশ মাটিতে চাষিরা স্বল্প খরচে ফলাচ্ছেন সোনার ফসল। লালমনিরহাটের ২৬ হাজার ৬৩ হেক্টর চরের জমির মধ্যে আবাদ হচ্ছে ২১ হাজার ৯৪৮ হেক্টরে। চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, আদিতমারী উপজেলার নদী তীরবর্তী মহিষখোচা ইউনিয়নের বালাপাড়া, কুটিরপাড়, কালমাটি, আনন্দবাজার, কালীগঞ্জের রুদ্রেশ্বর, কাকিনা, মহিষামুরি, ইশোরকুল চরে হাসছে নানা ফসল। এখানকার প্রধান ফসল ভুট্টা হলেও চাষ হচ্ছে পিঁয়াজ-রসুনও। নদী গবেষক ড. তুহিন ওয়াদুদ বলছেন, বৈশ্বিক মন্দার এ প্রেক্ষাপাটে চরের কৃষক সংগ্রাম করেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। যদি নদীটি বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে খনন করা যেত তাহলে কৃষকের পাশাপাশি সব পেশার মানুষ তিস্তার সুফল পেত। এদিকে প্রায় আট বছর পর আবারও তিস্তা-ধরলার দুর্গম চরাঞ্চলে চাষ করা হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি হচ্ছে মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুরে। এর আগে ২০১৪ সালে বেসরকারি সংস্থা প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন বাংলাদেশের উদ্যোগে চরে চাষ করা মিষ্টি কুমড়া পৌঁছেছিল বিদেশের ভোক্তাদের পাতে। এবার কৃষি বিভাগের দিকনির্দেশনা ও এমফোরসি প্রকল্পের সহায়তায় দুটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কৃষকদের খেত থেকে সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে পাঠাচ্ছেন।

ইতোমধ্যে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ২৪ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়ার অর্ডার পেয়েছেন। এ কারণে চাষিদের কাছ থেকে তারা সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে প্যাকেটজাত করছে। লালমনিরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক হামিদুর রহমান বলেন, আপাতত দুই দেশে মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি হলেও চরাঞ্চলের উৎপাদিত মিষ্টি কুমড়ার চাহিদা দেশের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে। এতে করে চাষিরাও লাভবান হচ্ছে। এদিকে ময়মনসিংহ শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরের একটি ইউনিয়ন বোররচর। একটা সময় ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে কষ্টের সীমা ছিল না এ জনপদের মানুষের। ২০০৩ সালে বেড়িবাঁধ হওয়ার পর পাল্টে যায় এখানকার মানুষের ভাগ্য। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারে কৃষিতে বিপ্লব ঘটে। বর্তমানে বিপুল পরিমান টমেটো ছাড়াও নানা সবজি উৎপন্ন হচ্ছে এখানে। এ চরে উৎপাদিত বিষমুক্ত মরিচ দুটি প্রতিষ্ঠান ইতালি, সুইজারল্যান্ড, সুইডেনসহ কয়েকটি দেশে রপ্তানি করছে। চলতি বছর তাদের ২০০ টন মরিচ রপ্তানির লক্ষ্য রয়েছে। বেড়িবাঁধ নির্মাণ করায় শরীয়তপুরের পদ্মাপাড়ের মানুষজন ভাঙন আতঙ্ক থেকে মুক্তি পেয়েছে। চরের ১৩৭টি গ্রামের বাসিন্দাদের নদীর তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। নড়িয়া উপজেলার নওপাড়া মুন্সিকান্দি গ্রামের বাসিন্দা ফজলুল হক ব্যাপারী (৪০) কিশোর বয়স থেকে নদীতে মাছ শিকার ও কৃষিশ্রমিকের কাজ শুরু করেন। ১০ বছর আগে ঢাকায় পাড়ি জমান। গাড়ির গ্যারেজে শুরু করেন শ্রমিকের কাজ। গ্রামে বিদ্যুৎ আসায় ২০২১ সালে গ্রামে ফিরে এসে অটোপার্সের দোকান দিয়ে বসেন। নড়িয়ার চরআত্রা এলাকার বদরুল আলম গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। বিদ্যুৎ আসায় তিনি এলাকায় ফিরে ছোট একটি পোশাক তৈরির কারখানা খুলেছেন। একইভাবে চাল, তেল, মসলা তৈরির কারখানা স্থাপন করেছেন অনেকে। পুরো চরাঞ্চলের অর্থনীতিতে গতি সঞ্চারিত হয়েছে। কুড়িগ্রামের প্রধান নদী ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমর। সব মিলে জেলায় ছোট-বড় প্রায় সাড়ে চার শতাধিক চর রয়েছে। এক সময় চরগুলোয় শুধুই ধু ধু বালুচর দেখা যেত। ছিল না আবাদ। ছিল না শিক্ষার আলো। বর্তমানে বদলে গেছে চিত্র। অধিকাংশ চরে লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। বিভিন্ন ফসল উৎপাদন, উন্নত যোগাযোগব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন, বিদ্যুৎ সংযোগ, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, নদীভাঙন প্রতিরোধে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান। নদীর ভেসে ওঠা চরের কৃষকরা এখন ফলাচ্ছেন নানা রকমের সবজি। কোনো কোনো চরে বোরোর পরে অন্য ফসলের আবাদ হচ্ছে। সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেদুল হাসান জানান, সদর উপজেলার দুর্গম চরসহ প্রত্যেক চর এখন বিদ্যুৎ সংযোগের আওতায় চলে এসেছে। চরে প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকলেও সম্প্রতি আমরা চরভগবতীপুরে একটি হাইস্কুল নির্মাণ করেছি। নদী ভাঙনরোধে কাজ করছি। উলিপুর উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম আবুল হোসেন জানান, চরগুজিমারি একটি দুর্গম চর হিসেবে খ্যাত ছিল। এখন তা বোঝার উপায় নেই। এখানে তিনটি আবাসন প্রকল্পে প্রায় ২০০ পরিবার বসবাস করছেন। এ ছাড়া গাবুরজান চরে গুচ্ছগ্রাম নির্মাণ করায় সেখানেও শতাধিক পরিবারের মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছে।

প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, ময়মনসিংহ, শরীয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক